������������������-���-������������
ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’ পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯৭ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২১তম স্থানে আছে শহরটি।
পাকিস্তানের লাহোর, ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি ও মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর যথাক্রমে ১৭৬, ১৫৯ এবং ১৫৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শনিবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকাসহ সকল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’অবস্থায় রয়েছে।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৫ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে।
পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬৮, ১৫৮ এবং ১৫৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
আবহাওয়ার পূর্বাভাস: ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে
ঢাকাসহ আট বিভাগে মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টায় হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি)।
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানিয়েছে বিএমডি।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
আবহাওয়ার পূর্বাভাসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দুই-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এতে আরও বলা হয়, দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বর্ষণ হতে পারে।
অধিদপ্তর জানিয়েছে, সারা দেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রয়ায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
মঙ্গলবার সকাল ৬টা পর্যন্ত পূর্বের ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ৪৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে সিলেট জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায়।
একই সময়ে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ৩৬ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বোনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় দিনাজপুরে ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে
৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে
সোমবার সকাল ৯টা থেকে ২৪ ঘণ্টায় ঢাকাসহ আট বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর (বিএমডি)।
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এই তথ্য জানিয়েছে বিএমডি।
আবহাওয়ার পূর্বাভাসের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ী দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। আর ঢাকা ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের দু-এক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে ভারী বর্ষণ হতে পারে।
আজ সকাল ৬টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ ২৫৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে নীলফামারী জেলার সৈয়দপুর উপজেলায়।
আরও পড়ুন: ৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রোববার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এদিকে মৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে দুর্বল থেকে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
আগামী ৭২ ঘণ্টায় উত্তর আন্দামান সাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে ঢাকার বাতাসের মান 'মধ্যম' পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯৪ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় নবম স্থানে আছে ঢাকা।
পাকিস্তানের করাচি, ভারতের দিল্লি এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬৫, ১৬১ এবং ১৪৬ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রবিবার সকাল ৯টা থেকে পরের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে ঢাকাসহ সারা দেশে আরও বৃষ্টি হতে পারে।
অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়, রবিবার সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের অধিকাংশ জায়পায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
এতে আরও বলা হয়, রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
আরও পড়ুন: ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে
তাপমাত্রার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
রবিবার সকাল ৬টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১৭৯ মিলিলিটার রেকর্ড করা হয়েছে সৈয়দপুরে।
একই সময়ে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৪ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস সীতাকুণ্ডে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তেঁতুলিয়ায় রেকর্ড করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শনিবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
সিনপটিক অবস্থা সম্পর্কে জানানো হয়- মৌসুমি বায়ুর অক্ষ পাঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চল হয়ে আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর একটি বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত অবস্থান করছে। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের উত্তরাংশে সক্রিয় ও অন্যত্র মোটামুটি সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে মাঝারি অবস্থায় রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ সকল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
ভারী বৃষ্টির সময় ও পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় কিছু সতর্কতা
ভয়াবহ দাবদাহে প্রাণ যখন প্রায় ওষ্ঠাগত, এক পশলা বৃষ্টি সেখানে যেন আশীর্বাদ স্বরূপ। কিন্তু বজ্রবৃষ্টি বা ভারী বর্ষণে এই বৃষ্টিই আবার হয়ে ওঠে বিপজ্জনক। নিরাপদ আশ্রয়ে লুকানোর পরেও বজ্রপাতের দানবীয় গর্জনে হৃদস্পন্দন যেন প্রায় থেমে যাবার জোগার হয়। সেই সঙ্গে বন্যা ও ভূমিধ্বসের মতো তাণ্ডব লীলা ইট-পাথরে মজবুত কাঠামোকেও পরিণত করে ধ্বংসযজ্ঞে। ঝড় থামলেও হাফ ছেড়ে বাঁচার উপায় নেই, কেননা এ সময় শুরু হয় মশা ও নানা কীট-পতঙ্গ জনিত রোগের ভয়। এই প্রাকৃতিক দুর্যোগকে সরাসরি মোকাবিলা করা অসম্ভব। কিন্তু আগে থেকে তাৎক্ষণিকভাবে করণীয়গুলো জানা থাকলে ঝুঁকি অনেকাংশে কমিয়ে আনা যেতে পারে। চলুন, ভারী বৃষ্টিকালীন ও এর পরবর্তী সময়ে নিরাপদ থাকার উপায়গুলো বিস্তারিত জেনে নেই।
ভারী বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টির সময় নিরাপদ থাকার উপায়
- গাড়ি চালানো অবস্থায় হঠাৎ ভারী বর্ষণ শুরু হলে গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে দিন। অতিবৃষ্টিতে দিনের বেলায়ও চারপাশ অন্ধকার হয়ে আসে। এছাড়া পানি লেগে গাড়ির সামনের গ্লাস ঝাপসা হয়ে যায়, যা গাড়ি চালানো ঝুঁকিপূর্ণ করে তোলে। এ সময় হেডলাইট জ্বালানো থাকলে অন্তত অন্য ড্রাইভাররা আপনার গাড়ি দেখতে পাবে।
আরও পড়ুন: বৃষ্টিতে রাজধানীতে জনজীবন বিপর্যস্ত, ঘটছে প্রাণহানিও
- গাড়ি চলমান থাকার সময় পানিতে প্লাবিত রাস্তা এড়িয়ে চলতে হবে। আপাত দৃষ্টে পানি যতটা দেখা যায় তার চেয়েও গভীর হতে পারে। তার নিচে ধারালো বস্তু, গর্ত এমনকি বৈদ্যুতিক তার থাকতে পারে। গর্তে বা অতিরিক্ত পানিতে আটকা পড়া যানবাহন প্রায় সময়ই অকেজো হয়ে যায়।
- বৃষ্টি নামার সঙ্গে সঙ্গে উদ্দেশ্য থাকবে একটা নিরাপদ স্থান দেখে গাড়ি পার্ক করা। কিন্তু তাই বলে তাড়াহুড়া করে জোরে ব্রেক চেপে ধরা যাবে না। যতটা সম্ভব ধীরে ধীরে গতি একদম কমিয়ে ফেলতে হবে। অন্যথায় বৃষ্টির কারণে স্যাঁতস্যাঁতে রাস্তার উপর টায়ার পিছলে গাড়ির নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে যেতে পারে।
- গাড়ি পার্ক করার সময় বিদ্যুতের লাইনের নিচে, ইউটিলিটি খুঁটি বা সাবস্টেশনের পাশের জায়গাগুলো এড়িয়ে চলুন। কেননা ভেজা থাকা বা দুর্যোগ জনিত কোনো ত্রুটির কারণে এগুলো বিদ্যুতায়িত হয়ে থাকতে পারে। তাই এগুলোর সংস্পর্শে আসাটা বিপজ্জনক। এমনকি গাছের নিচের জায়গাগুলোও এড়িয়ে চলা উচিৎ। কারণ ডালপালা ও ধ্বংসাবশেষ পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারী বৃষ্টি: জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করছে ডিএনসিসির কুইক রেসপন্স টিম
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসের মান রবিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৪১ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে।
পাকিস্তানের করাচি, ভারতের দিল্লি এবং কাতারের দোহা যথাক্রমে ১৬৮, ১৬৮ ও ১৪৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শনিবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে
ঢাকাসহ সকল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত সারা দেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর অনুসারে, ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ঢাকাসহ সারা দেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে।
শনিবার আবহাওয়াবিদ মনোয়ার হোসেন ইউএনবিকে বলেন, ‘সোমবার পর্যন্ত সারা দেশে বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে। আগামী কয়েকদিন রংপুর ও রাজশাহীসহ দেশের উত্তরাঞ্চলে ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের সম্ভাবনা রয়েছে।’
অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে শনিবার সকাল ৯টা থেকে পরের ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়- রংপুর, রাজশাহী ও ময়মনসিংহ বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
আরও পড়ুন: বৃষ্টিতে রাজধানীতে জনজীবন বিপর্যস্ত, ঘটছে প্রাণহানিও
এতে আরও বলা হয়, সারা দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
সারা দেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
শনিবার সকাল ৬টা থেকে আগের ২৪ ঘণ্টায় দেশের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত ১৬১ মিলিলিটার রেকর্ড করেছে নীলফামারীর ডিমলায়।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ সকল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
আগামী ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ
পৃথিবীর ভূত্বকের নিচে আধা-তরল আবরণে ভেসে থাকা ভূত্বকের বৃহৎ অংশগুলো টেকটোনিক প্লেট নামে পরিচিত। এই প্লেটগুলোর নড়াচড়ার সময় প্রতি দুই প্লেটের মাঝের জায়গায় ঘর্ষণের সৃষ্টি হয়। এই ঘর্ষণের আশেপাশের এলাকায় চাপ সৃষ্টি করে। এর চূড়ান্ত অবস্থায় একটি সিসমিক তরঙ্গ প্রবাহিত হয়, যা প্লেটগুলোর সংঘর্ষ সংলগ্ন এলাকাজুড়ে ভূমিকম্পের সৃষ্টি করে। এর প্রচণ্ডতায় ঘনবসতিপূর্ণ বিশেষ করে বড় বড় স্থাপনা সম্বলিত জায়গাগুলো বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। আজকের নিবন্ধে অধিক ঝুঁকিতে থাকা ১০টি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ নিয়ে আলোচনা করা হবে।
ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে থাকা পৃথিবীর শীর্ষ ১০টি দেশ
জাপান
ভূমিকম্পন এলাকা হিসেবে ঐতিহাসিকভাবে তাৎপর্যপূর্ণ একটি দেশ জাপান। ভূমিকম্প ছাড়াও আগ্নেয়গিরি এবং উষ্ণ প্রস্রবণের জন্য রীতিমত প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ বলা যেতে পারে জাপানকে। এটি ভৌগলিক ভাবে প্রশান্ত মহাসাগরীয়, ফিলিপাইন, ওখটস্ক এবং ইউরেশীয় প্লেট; এই চারটি টেকটোনিক প্লেটের সীমানায় অবস্থিত।
এই সীমান্তগুলোকে ঢেকে রাখা সামুদ্রিক পরিখা ও খাদের বিশাল জলাশয় ঘিরে রয়েছে জাপানী দ্বীপপুঞ্জকে। প্যাসিফিক রিং অফ ফায়ার হিসেবে পরিচিত প্রশস্ত এই এলাকায় সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্পের শিকার হওয়া দেশটি জাপান।
১৯৯০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে জাপানে মোট ৯৪টি ভূমিকম্প হয়েছে। এগুলোর মধ্যে একুশ শতকের সবচেয়ে ভয়াবহ ভূমিকম্পের মধ্যে রয়েছে ২০১১-এর তোহোকু ভূমিকম্প ও সুনামি। ৯ থেকে ৯.১ মাত্রার এই ভূ-কম্পনে প্রাণহানি ঘটেছিল ১৯ হাজার ৭৫৯ জন মানুষের।
২০১৬-এর কুমামোটো ৭ মাত্রার ভূমিকম্পে মৃত্যু সংখ্যা ছিলো ২৭৩ জন।
আরও পড়ুন: মরক্কোয় শক্তিশালী ভূমিকম্পে ২ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত, মারাকেচে ঐতিহাসিক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত