সারাদেশ
শৈত্যপ্রবাহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাসের সূচি পরিবর্তন
সারাদেশে বয়ে যাওয়া শৈত্যপ্রবাহের প্রভাব থেকে শিক্ষার্থীদের রক্ষায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সকাল ১০টা থেকে ক্লাস শুরু হবে। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত এ নির্দেশনা জারি থাকবে বলে জানানো হয়েছে।
রবিবার উপসচিব মোহাম্মদ কবির উদ্দিন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ সময়সূচির এ পরিবর্তন করা হয়।
আরও পড়ুন: মেঘনা থেকে রজনীগন্ধা ফেরির সহকারী মাস্টার হুমায়ুনের লাশ উদ্ধার
এর আগে গত ১৬ জানুয়ারি মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, 'দেশের বিভিন্ন স্থানে শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে এবং এর ফলে শিক্ষা কার্যক্রম মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে। কোনো জেলায় তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে গেলে আঞ্চলিক উপপরিচালকরা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে পারবেন।’
আরও পড়ুন: রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি করবে এস আলম গ্রুপ
নবাবগঞ্জে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারী নিহত, আহত ২
সারাদেশে শিশুদের ভিটামিন ‘এ প্লাস’ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু
সারাদেশে ভিটামিন ‘এ’প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনের মাধ্যমে শিশুদের ক্যাপসুল খাওয়ানো কর্মসূচি শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মহাখালীতে নিপসম অডিটোরিয়ামে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকা কেন্দ্র (ইপিআই) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। এছাড়া মঙ্গলবার থেকে আগামী শুক্রবার সকাল বিকাল ৪টা পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে। একযোগে দেশের সব জেলায় শুরু হয়েছে এ কার্যক্রম।
নাটোর-
২ লাখ ৪৮ হাজার শিশুকে টিকা খাওয়ানোর লক্ষ্য নিয়ে নাটোরে শুরু হয়েছে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন।
মঙ্গলবার সকালে নাটোর শহরের ফুলবাগান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্যাম্পেইনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক আবু নাসের ভূঞাঁ।
তিনি জানান, জেলার মোট ১ হাজার ৩৮৮টি স্থানীয় কেন্দ্র ও তিনটি ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রের মাধ্যমে টিকা খাওয়ানো হবে।
ঝালকাঠি-
ঝালকাঠিতে মঙ্গলবার সকাল ৯টায় পৌরমেয়র লিয়াকত আলী তালুকদার শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাইয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ছয় মাস থেকে ১১ মাস বয়সী ১০ হাজার ৩২৬ জন শিশুকে নীল রঙের এবং ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী ৭৮ হাজার ৭১১ জন শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হচ্ছে।
এদিকে জেলার চারটি উপজেলা ও দুইটি পৌরসভা নিয়ে মোট ৮২৪টি কেন্দ্রে শিশুদের জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসূচির আওয়াতায় ক্যাপসুল খাওয়োনো হয়। এছাড়া ভ্রাম্যমাণ টিম জেলার বিভিন্ন স্থানে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়োনো হয়।
মাগুরা-
মাগুরায় ৯৩৯টি কেন্দ্রে ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৪৮ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু হয়েছে।
মঙ্গলবার মাগুরার অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস মাগুরা পৌরসভা ও সিভিল সার্জন অফিসের আয়োজনে পৌরসভা কার্যালয়ে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, জেলার চারটি উপজেলা ও একটি পৌরসভায় মাগুরা জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৪৮ শিশুকে ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে।
মাগুরা সিভিল সার্জন ডা. শামিম কবির জানান, কর্মসুচি সফল করতে মাগুরা জেলার চার উপজেলা ও একটি পৌরসভায় ৯৩৯টি কেন্দ্রে ছয় মাস থেকে ১১ মাস বয়সী ১২ হাজার ৬৬৭ শিশুকে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল ও ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ১ লাখ ৫ হাজার ৬৮১ শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে।
চার দিনব্যাপী এ ক্যাম্পেইনে প্রতিদিন সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত খাওয়ানো হবে। ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে মাগুরায় ৩৯১ জন স্বাস্থ্য কমী ও এক হাজার ৮৭৬ জন স্বেচ্ছাসেবক সেবা প্রদান করছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-
অপুষ্টি জনিত অন্ধত্ব নির্মুল ও শিশু মৃত্যু প্রতিরোধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উদ্বোধন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার সিভিল সার্জন ডা. একরামুল্লাহ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মৌড়াইল সাহেরা গফুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন এর উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ভিটামিন এ প্লাস ক্যাম্পেইন এর আওতায় মঙ্গলবার জেলার ৯ উপজেলার ৩০৬ টি ওয়ার্ডে দুই হাজার ৪৩৩ টি কেন্দ্রে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
তিনি আরও বলেন, সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত কার্যক্রম চলবে।
এর মধ্যে- ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ৫৫ হাজার ২৬৫ জন শিশুকে একটি করে নীল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী চার লাখ ৬২ হাজার ২৮৯ শিশুকে একটি করে লাল টিকা খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
উল্লেখ্য অন্ধত্ব প্রতিরোধ সহ স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে বছরে দুই বার এই ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হয়।
খুলনা-
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, খুলনায় ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে ৩ লাখ ১০ হাজারের বেশি শিশুকে।
মঙ্গলবার সকালে নগরীর ২ নম্বর কাস্টমঘাটস্থ আমিরাবানু বেগম নগর মাতৃসদন প্রাঙ্গণে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় একথা বলেন।
তিনি বলেন, ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর শরীরে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এই ভিটামিন দৃষ্টিশক্তি স্বাভাবিক রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। শিশুর মৃত্যুঝুঁকি কমায়।
তিনি আরও বলেন, তাই শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো খুবই জরুরি। ভ্রাম্যমাণ জনগোষ্ঠীর জন্য প্রত্যন্ত এলাকা, রেলস্টেশন, বাসস্ট্যান্ড, লঞ্চঘাটসহ প্রতিটি স্থানে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
অভিভাবকদের টিকা কেন্দ্রে শিশুদের নিয়ে আসার আহ্বান জানান মেয়র।
এছাড়া খুলনা জেলার ৯টি উপজেলা ও দুইটি পৌর সভায় মোট ১ লাখ ৯১ হাজার ৯৯৪ জন শিশুকে একটি করে নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল এবং একটি করে লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
এর মধ্যে ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী শিশুর সংখ্যা ২২ হাজার ৮৭৯ এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী সব শিশুর সংখ্যা ১ লাখ ৬৯ হাজার ১১৫ জন।
কর্মসূচি সফল করতে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ৩১টি ওয়ার্ডের চারটি জোনে ৭১০টি কেন্দ্রে ৬২ জন সুপারভাইজারের তত্ত্বাবধানে ১ হাজার ৪২০ জন স্বেচ্ছাসেবী নিয়োজিত থাকবেন।
এছাড়া খুলনা জেলার দুইটি পৌরসভা, সিটি কর্পোরেশনসহ ৯টি উপজেলায় ৬৮টি ইউনিয়ন এবং ২০৪টি ওয়ার্ডে ১ হাজার ৬৪১টি কেন্দ্রে ৩ হাজার ২৮২ জন স্বেচ্ছাসেবী নিয়োজিত থাকবেন।
নড়াইল-
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) নড়াইল পৌরসভার ও সিভিল সার্জন অফিসের আয়োজনে নড়াইল পৌর সানফ্লাওয়ার প্রিপারেটরি স্কুলে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী।
সকাল ৮ থেকে শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ কার্যক্রম চলবে।
এ বছর নড়াইল জেলার তিনটি উপজেলা ও তিনটি পৌরসভায় ছয় থেকে ৫৯ মাস বয়সী ৯৩ হাজার ৫০০ শিশুকে একটি করে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর মধ্যে ছয় থেকে ১১ মাস বয়সী ১১ হাজার ৬২২ শিশুকে একটি করে নীল রঙের ‘এ’ ক্যাপসুল এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী ৮১ হাজার ৮৭৮ শিশুকে লাল রঙের ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।
এসময় শিশুর বয়স ছয় মাস পূর্ণ হলে মায়ের দুধের পাশাপাশি ঘরে তৈরি সুষম খাবার খাওয়ানোর বিষয়ে পুষ্টি বার্তা প্রচার করা হয়।
ঝালকাঠি-
মঙ্গলবার সকাল ৯টায় ঝালকাঠির আশা সমন্বিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সিভিল সার্জন ডা. এইচ এম জহিরুল ইসলাম শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাইয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন।
তিনি বলেন, ঝালকাঠিতে মঙ্গলবার ৮৯ হাজার ৩৭ জন শিশুকে ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে। এদের মধ্যে ছয় মাস থেকে ১১ মাস বয়সী ১০ হাজার ৩২৬ জন শিশুকে নীল রঙের এবং ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস বয়সী ৭৮ হাজার ৭১১ জন শিশুকে লাল রঙের ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
এছাড়া জেলার চারটি উপজেলা ও দুইটি পৌরসভা নিয়ে মোট ৮২৪টি কেন্দ্রে শিশুদের জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসুচির আওয়াতায় ক্যাপসুল খাওয়োনো হয়। এছাড়া ভ্রাম্যমান টিম জেলার বিভিন্ন স্থানে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ায়।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- সিভিল সার্জন অফিসের এমও ডা. মোস্তাফিজুর রহমানসহ ঝালকাঠি স্বাস্থ্য বিভাগ ও আশা সমন্বিত স্বাস্থ্যকেন্দ্রের স্বাস্থ্যকর্মীরা।
আরও পড়ুন:
২৮ অক্টোবর থেকে সারাদেশে ২০৮টি গাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে
গত ২৮ অক্টোবর থেকে রবিবার (২৬ নভেম্বর) ৬টা পর্যন্ত বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর অবরোধ ও হরতাল কর্মসূচিতে মোট ২০৮টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে।
এছাড়া, ২৩ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টা থেকে রবিবার সকাল ৬টা পর্যন্ত বিরোধী দলগুলোর চলমান ৪৮ ঘণ্টার সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধ চলাকালীন গত ৬০ ঘণ্টায় তিনটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ সময় মোট তিনটি গাড়িতে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা।
এর মধ্যে ঢাকা শহরের ভেতরে একটিতে আগুন দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের উপসহকারী পরিচালক (মিডিয়া সেল) মো. শাহজাহান শিকদার।
আরও পড়ুন: বরিশালে সড়কে গাছ ফেলে ট্রাকে আগুন
বাকি দুটি অগ্নিসংযোগ হয়েছে কুমিল্লার দাউদকান্দি ও বরিশাল বিভাগে।
আগুনে দুটি বাস ও একটি ট্রাক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এই সময়ের মধ্যে সারাদেশে আগুন নেভাতে ছয়টি অগ্নিনির্বাপক ইউনিটের মোট ৩০ জন সদস্য কাজ করেছেন।
এছাড়া, ফের রবিবার সকাল থেকে বিএনপি, জামায়াত ও সমমনা বিরোধী দলগুলোর ডাকা ৪৮ ঘণ্টার হরতাল শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আগুন
কুলিয়ারচরে দাঁড়িয়ে থাকা পণ্যবাহী পিকআপভ্যানে আগুন
সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৫
সাতক্ষীরা, চট্টগ্রাম, গাজীপুর, ফেনী, রাজশাহী, মানিকগঞ্জ ও লালমনিরহাট জেলায় শনিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের চারজনসহ কমপক্ষে ১৫ জন নিহত হয়েছেন।
নিহতদের মধ্যে দুই নারী, আট মাস বয়সী এক শিশু, একজন পুলিশ কনস্টেবল, দুই জন ভারতীয় নাগরিক এবং তিনজন শ্রমিক রয়েছেন।
আরও পড়ুন: দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সাতক্ষীরা সদর উপজেলার তালতলায় ট্রাক ও প্রাইভেটকারের মুখোমুখি সংঘর্ষে দুই ভারতীয় নাগরিক নিহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- ভারতের পশ্চিমবঙ্গের শিলিগুড়ির অসীম কুমার বিশ্বাস (৫৯) ও ছবি বিশ্বাস (৪৮)।
তিনি খুলনা-মোংলা বন্দর রেললাইন প্রকল্পের উপ-ব্যবস্থাপক ছিলেন। ভোমরা স্থলবন্দর দিয়ে তিনি ভারতে যাচ্ছিলেন।
এদিকে, চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার তালবাড়িয়া বিসিক সড়কে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে একটি লরির ধাক্কায় একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের তিন শ্রমিক নিহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- আলমগীর ওরফে আলম (৪৫), শফিকুল ইসলাম (৪২) ও মাসুদ মিয়া (৩৫)।
জোরারগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল সরকার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মহাসড়কের পূর্ব পাশে কর্ণফুলী গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানির পাইপলাইন বসানোর কাজ করছিলেন চার শ্রমিক।
গাজীপুরের রাজেন্দ্রপুর চৌরাস্তা এলাকায় লরির ধাক্কায় পুলিশের একটি ভ্যান উল্টে গেলে এক পুলিশ কনস্টেবলের মৃত্যু হয়েছে।
নিহত বিতান বড়ুয়া গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশে (জিএমপি) কনস্টেবল পদে কর্মরত ছিলেন।
অন্যদিকে, ফেনীর ফুলগাজী উপজেলায় সড়ক দুর্ঘটনায় আট মাসের শিশুসহ দুইজন নিহত এবং একই পরিবারের চারজন আহত হয়েছেন।
নিহতরা হলেন- কুমিল্লার ফুলগাজী উপজেলার হরিপুসকার্নি গ্রামের অটোরিকশা চালক সাইফুল ইসলাম (২২) এবং কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার চিওড়া গ্রামের আকরাম হোসেনের ছেলে আনাস (৮ মাস)।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় কনস্টেবল নিহত, এসআইসহ আহত ২
আহতরা হলেন- শিশুটির বাবা আকরাম হোসেন, মা জান্নাতুল মুন্নি, ভাই হাশিম বিন আকরাম ও নানা জামাল উদ্দিন।
কিছুদিন আগে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা থেকে পরিবার নিয়ে ফুলগাজী উপজেলার পুবরো বসন্তপুর গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে যান আকরাম।
রাজশাহীর পুঠিয়া উপজেলায় দিনের সবচেয়ে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে।
এসময় উপজেলায় ট্রাক ও সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একই পরিবারের চারজনসহ পাঁচজন নিহত এবং একজন আহত হন।
নিহতরা হলেন- ইনসাব আলী (৭৫), তার ছেলে আইয়ুব আলী (৩৮), বোন পারভীন (৩৫), পারভীনের মেয়ে শারমিন (১৭) ও অটোরিকশাচালক মোকলেস আলী (৪৫)।
নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার কান্তপুর গ্রাম থেকে চিকিৎসার জন্য রাজশাহী শহরে যাচ্ছিলেন ওই পরিবারের চার সদস্য।
মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার পাটুরিয়া ফেরিঘাট এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনায় ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন।
নিহত রফিকুল ইসলাম কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার খোরশেদপুর এলাকার বাসিন্দা বলে শিবালয় থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) আনোয়ার হোসেন নিশ্চিত করেছেন।
লালমনিরহাটের কালীগঞ্জে অটোরিকশা ও মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে মসজিদের ইমাম আবিজ উদ্দিন মুন্সী নিহত হয়েছেন।
শনিবার দুপুরে উপজেলার কাকিনা ইউনিয়নের সিরাজুল মার্কেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইমতিয়াজ কবির দুর্ঘটনায় ইমামের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতীয় দম্পতি নিহত
২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বর: সারাদেশে প্রতিদিন গড়ে ৯টির বেশি অগ্নিসংযোগ
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স জানিয়েছে, গত ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে সারাদেশে প্রতিদিন গড়ে ৯টির বেশি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) ফায়ার সার্ভিস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মিডিয়া সেলের স্টেশন অফিসার তালহা বিন জসিম জানান, ‘গত ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে সারাদেশে ১৫৪টি অগ্নিসংযোগের খবর পেয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এ সময় পাঁচ জন আহত হয়েছে।’
আরও পড়ুন: মধ্যরাতে সিদ্ধিরগঞ্জে বাস ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
তিনি জানান, ‘গত ২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে শুধু ঢাকা শহরে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে ৮২টি।’
ফায়ার সার্ভিসের তথ্যানুযায়ী সারাদেশে ১৫৪টি অগ্নিসংযোগের মধ্যে-
ঢাকা বিভাগে ১১৬টি, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৪টি, রাজশাহী বিভাগে ৯টি, বরিশাল বিভাগে ৬টি, রংপুর বিভাগে ৬টি, খুলনা বিভাগে ২টি এবং ময়মনসিংহ বিভাগে ১টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
মোট ৯৪টি বাস, ৩টি মাইক্রোবাস, ২টি প্রাইভেটকার, ৮টি মোটরসাইকেল, ১৩টি ট্রাক, ৮টি কাভার্ডভ্যান, একটি অ্যাম্বুলেন্স, ২টি পিকআপ ট্রাক, ২টি সিএনজিচালিত অটোরিকশা, একটি হিউম্যান হলার, একটি লেগুনা, একটি ফায়ার সার্ভিস ওয়াটার ট্রাক, একটি পুলিশ ভ্যান, ৫টি বিএনপি অফিস, একটি আওয়ামী লীগ অফিস, একটি পুলিশ বক্স, একটি কাউন্সিলর অফিস, ২টি বিদ্যুৎ অফিস ও একটি বাস কাউন্টার।
ফায়ার সার্ভিস আরও জানিয়েছে, এ সময় ২টি শোরুম পুড়ে গেছে।
এছাড়া, এই সময়ের মধ্যে সিলেট বিভাগে কোনও অগ্নিসংযোগের খবর পাওয়া যায়নি বলেও জানান ফায়ার সার্ভিস।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৮ অক্টোবর সবচেয়ে বেশি ২৯টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে।
ঘটনা বিশ্লেষণ করে ফায়ার সার্ভিস দেখেছে- দিনের তুলনায় রাতে (সন্ধ্যা ৬টা থেকে সকাল ৬টা) বেশি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
২৮ অক্টোবর থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে দিনে ৬১টি এবং রাতে ৯৩টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ: ১৪টি অগ্নিসংযোগ
নারায়ণগঞ্জের আদমজী ইপিজেড এলাকায় আরেকটি বাসে অগ্নিসংযোগ
সারাদেশে ৩৭ ঘণ্টায় ১৫টি অগ্নিকাণ্ড হয়েছে: ফায়ার সার্ভিস
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স সূত্রে জানা গেছে, বুধবার সকাল ৬টা থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত সারাদেশে ১৫টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মিডিয়া সেলের স্টেশন অফিসার তালহা বিন জসিম জানান, রাজধানীর হাজারীবাগ, তাতিবাজার, কাকলী, মিরপুর, ধানমন্ডি, বারিধারা ও মাতুয়াইল এলাকায় সাতটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার শাহজাদপুরে বাসে আগুন
এচাড়া ঢাকার বাইরে গাজীপুরে তিনটি, চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি ও নোয়াখালীতে দুটি, বরিশালের গৌরনদী ও বরগুনায় দুটি এবং রাজশাহীতে একটি সহ ১৫টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় ৯টি বাস, ৪টি কাভার্ডভ্যান ও ২টি ট্রাক পুড়ে যায়।
আরও পড়ুন: বনানীতে মিনিবাসে আগুন
সোমবার সকাল পর্যন্ত ৩০ ঘন্টায় সারাদেশে অগ্নিসংযোগ হয়েছে ১৮টি
রবিবার ভোর ৪টা থেকে সোমবার সকাল ১০টা পর্যন্ত সারাদেশে ১৮টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মিডিয়া সেলের স্টেশন অফিসার তালহা বিন জসিম জানান, এর মধ্যে ঢাকা মহানগরী এলাকায় ১০টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা জানান, ঢাকা বিভাগে ১৪টি এবং চট্টগ্রাম বিভাগে ৪টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: রাজশাহী রেল স্টেশনে ককটেল, আতঙ্কিত যাত্রীরা
এ সময় ১৩টি বাস, ২টি ট্রাক, ১টি প্রাইভেটকার, ১টি সিএনজি ও ১টি হিউম্যান হলার পোড়ানো হয়।
আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ৩৬টি ইউনিটের ২১৬জন দমকল কর্মী কাজ করেছেন।
আরও পড়ুন: অবরোধ: সারাদেশে নিরাপত্তা জোরদারে ২২৮ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
সারা দেশে ১২ ঘণ্টায় ১২টি অগ্নিসংযোগ: ফায়ার সার্ভিস
ফায়ার সার্ভিস তথ্য মতে, শনিবার সন্ধ্যা ৭টা থেকে রবিবার সকাল সাড়ে ৬টা পর্যন্ত প্রায় ১২ ঘণ্টায় সারাদেশে ১২টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার সারাদেশে ৭টি অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে: ফায়ার সার্ভিস
ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স মিডিয়া সেলের স্টেশন অফিসার তালহা বিন জসিম জানান, এর মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশনে সাতটি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
অগ্নিনির্বাপক কর্মকর্তা জানান, ঢাকা বিভাগে ৯টি, রাজশাহীর সিরাজগঞ্জে একটি, রংপুরের পীরগঞ্জে একটি এবং বরিশালের চরফ্যাশন উপজেলায় একটি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
এসব ঘটনায় মোট ১০টি বাসে আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয়।
এ ছাড়া আওয়ামী লীগের একটি রাজনৈতিক দলের কার্যালয়েও অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সারা দেশে ২৪ ঘণ্টায় ২১ অগ্নিসংযোগের ঘটনা: ফায়ার সার্ভিস
২৭ ঘণ্টায় ১৬টি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে: ফায়ার সার্ভিস
সারাদেশে শুষ্ক থাকতে পারে আবহাওয়া : বিএমডি
সারাদেশে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) আবহাওয়া পূর্বাভাসের বুলেটিনে বলা হয়েছে, সারাদেশে দিন ও রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
বুলেটিনে আরও বলা হয়, সোমবার দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ফরিদপুরে, খুলনা ও মোংলায় ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে রংপুরের তেঁতুলিয়ায় ২১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা তৃতীয়
৭২ ঘণ্টায় সারা দেশে আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অধিদপ্তর
২৩ ঘণ্টা পর কুড়িগ্রামের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ সচল
কুড়িগ্রামের রাজারহাটের সিঙ্গের ডাবরি এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত রেলসেতু মেরামত হওয়ায় ২৩ ঘণ্টা পর সারাদেশের সঙ্গে কুড়িগ্রামের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়েছে।
শনিবার (১৪ অক্টোবর) কুড়িগ্রাম রেল স্টেশন মাস্টার মো. শামসুজ্জোহা বিকালে জানান, কুড়িগ্রামের রাজারহাট উপজেলার সিঙ্গের ডাবরি এলাকায় ফোর জে(4-j) রেলসেতু দেবে যাওয়ায় কুড়িগ্রামের সঙ্গে সারাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। পরে শতাধিক শ্রমিক দিয়ে অস্থায়ী ভিত্তিতে সেতুটি মেরামতের কাজ করে রেল যোগাযোগের ব্যবস্থা করা হয়।
আরও পড়ুন: ১৪-১৫ অক্টোবর বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল পরিষেবা
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ঘনঘন বৃষ্টিপাতের ফলে সেতুটি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) রাত থেকে এই রুটে ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। সেতুটি মেরামত না হওয়া পর্যন্ত কুড়িগ্রাম থেকে ঢাকাগামী কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেস এবং রংপুর এক্সপ্রেসের শাটলসহ চিলমারী রমনা রেলস্টেশন থেকে পার্বতীপুর লোকাল ট্রেনটির চলাচল বন্ধ করে দেয় রেল কৃর্তপক্ষ।
তবে সেতু মেরামত না হওয়া পর্যন্ত লালমনিরহাট থেকে ঢাকা যাতায়াত করা কুড়িগ্রাম এক্সপ্রেসের যাত্রীদের জন্য লালমনিরহাট, তিস্তা ও কাউনিয়া স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠা ব্যবস্থা করেছিল রেল কর্তৃপক্ষ।
তিস্তা পথ বিভাগের ঊর্ধ্বতন উপসহকারী প্রকৌশলী মো. গোলাম মোস্তফা জানান, দেবে যাওয়া রেলসেতুটি গতরাত থেকে বিরামহীন মেরামতের কাজ করে স্বাভাবিক করা হয়েছে।
শুকনো মৌসুম এলে রেলসেতুটির স্থায়ী কাজ করা হবে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামের সঙ্গে রেল যোগাযোগ সাময়িকভাবে বন্ধ, বিকল্প পথে চলছে ট্রেন
খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্পের ৯৯% কাজ শেষ