যানবাহন
ঈদে ছুটিতেও খোলা থাকবে সব ফিলিং স্টেশন
আসন্ন পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষ্যে সড়কপথে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রাখতে জ্বালানি তেল সরবরাহের সুবিধার্থে ঈদের দিনসহ আগের ৭ দির ও ঈদের পরের ৫ দিন ফিলিং স্টেশন সার্বক্ষণিক খোলা রাখা হবে।
বুধবার (৪ জুন) জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ঈদে যেন যাত্রীরা নিরাপদে ও নির্বিঘ্নে সড়কপথে চলাচল করতে পারে, এজন্য সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের সিনিয়র সচিবদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় এই দিনগুলোতে উপলক্ষ্যে সিএনজি/ফিলিং স্টেশনগুলো খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ঈদের দিনসহ পরবর্তী ১০ দিন ঢাকায় চামড়া পরিবহন নিষিদ্ধ এতে রাস্তায় তেলের প্রয়োজন হলে যানবাহনগুলোকে ঝামেলায় পড়তে হবেনা। পাশাপাশি ঘরমুখী মানুষের দুর্ভোগও লাঘব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন সংশ্লিষ্টরা।
এ সম্পর্কিত অফিস আদেশে সব ফিলিং স্টেশনগুলোকে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৮৪ দিন আগে
গাজীপুরে ছুটি না পেয়ে অসুস্থ শ্রমিকের মৃত্যুর অভিযোগ, যানবাহনে আগুন
গাজীপুরে প্যানারোমা গার্মেন্টসে এক নারী শ্রমিক অসুস্থ হয়ে পড়লেও তাকে ছুটি দেওয়া হয়নি অভিযোগ করা হয়েছে। পরে কর্মস্থলেই তিনি মারা যান বলে খবর ছড়িয়ে পড়লে বিক্ষোভ করেন শ্রমিকরা। এ সময়ে বিভিন্ন যানবাহনে আগুন দেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৩ মার্চ) সকালে ভোগড়া বাইপাস মোড় এলাকায় এমন ঘটনা ঘটেছে।
বিক্ষোভকারীরা কয়েকটি মোটরসাইকেল ও গাড়িতে আগুন দিলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। এর পর সকাল সোয়া ১০টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনী পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। পরে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
শ্রমিকরা জানায়, প্যানারোমা গার্মেন্টসের এক নারী শ্রমিক কাজ করার সময় অসুস্থ বোধ করলে ছুটি প্রার্থনা করেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ তাকে ছুটি না দিলে মারা যান তিনি।
এর পর কর্তৃপক্ষ লাশ তাদের হেফাজতে রেখে দেয়, এমন অভিযোগ তুলে সোমবার সকাল থেকেই শ্রমিকরা কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু করেন।
আরও পড়ুন: ছিনতাইকারী সন্দেহে গাজীপুরে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
২৭৭ দিন আগে
ঘন কুয়াশায় দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ, অপেক্ষায় ৬ শতাধিক যানবাহন
ঘন কুয়াশার কারণে মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে শনিবার রাত থেকে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। চার ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে পাঁচ শতাধিক যানবাহন।
বিআইডব্লিউটিসি আরিচা অঞ্চলের ডিজিএম নাসির চৌধুরী জানান, শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিক ঘন কুয়াশার তীব্রতা বেড়ে পুরো নৌপথ ঢেকে যায়। বিকনবাতি অস্পষ্ট হয়ে গেলে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসময় উভয়ঘাটে ১২টি ফেরিকে আটকে রাখা হয়।
অপর দিকে, মানিকগঞ্জের আরিচা-কাজিরহাট নৌরুটেও রাত সাড়ে ১১টায় ঘন কুয়াশার প্রকোপ বেড়ে গেলে নৌ দুর্ঘটনা এড়াতে ফেরি চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। এসময় দুই ঘাটে ৫টি ফেরিকে আটকে রাখা হয়েছে।
দুই নৌরুটে ফেরি চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় চারটি ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় আটকে রয়েছে ৬ শতাধিক যানবাহন। এর মধ্যে ৪ শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক। বাকীগুলো নৈশ কোচ, যাত্রীবাহী বাস, প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস ও কিছু কাঁচামালবাহী পিকআপ ভ্যান রয়েছে।
পাটুরিয়াঘাটে কয়েকটি রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সও পারের অপেক্ষায় আটকে পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে ঘন কুয়াশার প্রকোপ না কমা পর্যন্ত ফেরি চলাচল স্বাভাবিক করানো সম্ভব হবে না জানান তিনি।
আরও পড়ুন: আরিচা-কাজিরহাট ও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া রুটে ফেরি চলাচল শুরু
৩০৬ দিন আগে
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে একাধিক যানবাহনের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে ঘন কুয়াশার কারণে একাধিক যানবাহনের সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। এসব দুর্ঘটনায় ১১ জন আহত হয়েছেন।
পুলিশ জানায়, মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরের তিনটি পৃথক স্থানে সকাল ৭টার দিকে এসব দুর্ঘটনা ঘটে।
শ্রীনগরের চালিতপাড়া এলাকায় একটি বাসকে পেছন থেকে অপর একটি বাস ধাক্কা দেয়। মাত্র ১০০ মিটার দূরে একটি প্রাইভেটকার অন্য একটি বাসের পেছনে ধাক্কা মারে।
আরও পড়ুন: মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী শিক্ষানবিশ আইনজীবী নিহত
নিমতলার কাছে হাসারার শোলোঘরে পেছন থেকে অন্য গাড়ি ধাক্কা মারার একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কদ্বীপে ধাক্কা মারে। সবগুলো দুর্ঘটনাই ঘটেছে মহাসড়কের মাওয়াগামী লেনে।
খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যায়।
আরও পড়ুন: লক্ষ্মীপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নারী নিহত
৩৪৮ দিন আগে
কুয়াশায় আচ্ছন্ন নওগাঁ, তাপমাত্রা বাড়লেও কমেনি শীত
ঘন কুয়াশার চাদরে ঢেকে আছে নওগাঁর পথঘাট। কুয়াশার কারণে সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে যানবাহনগুলো।
সোমবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এর আগে গত শনিবার দেশে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল নওগাঁয় ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল রবিবার জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গত দুই দিনের তুলনায় আজ তাপমাত্রা বাড়লেও কুয়াশা আর হিমেল বাতাসে অব্যাহত রয়েছে শীতের তীব্রতা।
স্থানীয়রা জানায়, কয়েক দিন ধরেই সন্ধ্যার পর শীতের প্রকোপ বাড়ছে। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দ্রুতই কুয়াশা ভেদ করে দেখা মিলেছে সূর্যের। তবে সোমবার বেলা গড়ানোর পরও কুয়াশায় কাটছে না। বৃষ্টির মতো টপ টপ করে ঝরছে কুয়াশা। সেই সঙ্গে উত্তরের হিমেল বাতাস যোগ হওযায় শীতের তীব্রতা বাড়ছে। এতে দিনমজুর, কৃষি শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষের দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত বেলা ১২টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে ফুটপাতে জমে উঠেছে শীতের পোশাক বিক্রি
সদর উপজেলার ঠাংভাঙ্গা মোড়ে এলাকার আফছার আলী বলেন, ‘গত দুই দিন ধরে খুব ঠান্ডা পড়েছে। তবে সকাল ৯টা দিকে সূর্য উঠলেও আজকে সূর্যের দেখা নাই। বৃষ্টির মতো ঝির ঝির করে কুয়াশা পড়ছে। শুরুতেই যদি এত ঠান্ডা পড়ে তাহলে সামনের দিনে তো আরও বেশি ঠান্ডা হবে। এমনিতেই ঠান্ডায় কোনো কিছু করা যাচ্ছে না। হাত-পা নিস্তেজ হয়ে যায়।’
নওগাঁর বদলগাছী আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, সোমবার সকাল ৯টায় জেলায় ১২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। গেলো ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে এ জেলার তাপমাত্রা বেড়েছে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। উত্তর দিক থেকে বয়ে আসা হিমেল হাওয়া শীতের তাপমাত্রা আগামীতে বাড়তে পারে বলেও জানান তিনি।
নওগাঁ জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্ববধায়ক জাহিদ নজরুল ইসলাম বলেন, বৈরী আবহাওয়ার কারণে শিশু ও বৃদ্ধরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
শীত বাড়ায় শিশু ও বয়স্কদের ঘরের বাইরে বের না হওয়ার পরামর্শ দেন তিনি। ঠান্ডা পানি ব্যবহার না করে গরম ভাইয়ের পানি ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন।
এদিকে নওগাঁ জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল আল জানান, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়কে নওগাঁয় শীতার্ত মানুষের জন্য গরম কাপড় বরাদ্দ দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। কিন্তু শনিবার পর্যন্ত নওগাঁয় সরকারিভাবে কোনো গরম কাপড় বরাদ্দ দেওয়া হয়নি।
তিনি জানান, একটি বেসরকারি সংস্থা বিতরণের জন্য আজ পর্যন্ত ৪০০টি কম্বল জেলা প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করেছে।
এছাড়া তিনি জানান, গত বছর তিন ধাপে ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয় থেকে নওগাঁতে ৭৬ হাজার গরম কাপড় অসহায় ছিন্নমূল মানুষের মধ্যে বিতরণ করার জন্য সরকারিভাবে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এবছর এখন পর্যন্ত সরকারিভাবে অসহায় দরিদ্র মানুষের মধ্যে বিতরণের জন্য কোনো গরম কাপড় বরাদ্দ দেওয়া হয় নাই।
তিনি এ বছরের জন্য নওগাঁর দুস্থ অসহায় মানুষের শীত নিবারণে এক লাখ গরম কাপড়ের বরাদ্দ চেয়ে ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রণালয়ে আবেদন জানান এবং সেগুলো দ্রুত সময়ের মধ্যে সরবরাহ করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের শুরুতেই শীতে কাঁপছে নওগাঁ, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
৩৬১ দিন আগে
ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও ধীরগতির যানবাহন নিষিদ্ধ: ডিএমপি
ঢাকা মহানগরীর প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাসহ ধীরগতির যানবাহন আর চলাচল করতে পারবে না বলে জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) ট্রাফিক বিভাগ।
শনিবার(১৩ জুলাই) দুপুরে ডিএমপির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ট্রাফিক-দক্ষিণ) এস এম মেহেদী হাসান বলেন, আইন প্রয়োগের পাশাপাশি এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: কোটা আন্দোলন: সর্বোচ্চ আদালতের আদেশ মেনে চলতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি ডিএমপি কমিশনারের আহ্বান
তিনি বলেন, ‘আমরা এই যানবাহনগুলোর জন্য কিছু ছোট রাস্তা নির্ধারণ করার প্রক্রিয়া শুরু করেছি। ইতোমধ্যে ধানমন্ডি এলাকার কিছু সড়ক নির্বাচন করা হয়েছে। মিরপুরের প্রধান সড়কে এসব যানবাহন এখন আর চলছে না। প্রগতি স্মরণি ও ভিআইপি রোডের মতো প্রধান সড়কে অটোরিকশাসহ ধীরগতির যানবাহন চলাচল করতে দেওয়া হবে না। আমরা পরিকল্পনা ও প্রয়োগ দুটোই একসঙ্গে সমন্বয় করছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অটোরিকশা শুধু ছোট রাস্তায় চলবে। প্রধান সড়কে তাদের ঢুকতে দেওয়া হবে না। তবে এতে অটোরিকশা চালকদের মধ্যে কিছুটা বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়েছে।’
আরও পড়ুন: টানা ভারী বৃষ্টিতে সৃষ্ট যানজট নিয়ে ডিএমপির সতর্কতা
৫১০ দিন আগে
শব্দদূষণে নাকাল রাজধানীবাসী, নেই আইনের কার্যকর প্রয়োগ
শব্দদূষণে নাকাল ঢাকাবাসী। দিনকে দিন বেড়েই চলেছে শব্দদূষণের মাত্রা। যানবাহনে অকারণে হর্ন দেওয়া, সাউন্ড বক্স বা মাইকের উচ্চমাত্রার শব্দের কারণে মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর প্রভাব পড়ছে। শব্দদূষণ অসহনীয় হয়ে উঠলেও এটি রোধে নেই আইনের কার্যকর প্রয়োগ।
মাত্রাতিরিক্ত শব্দদূষণে শ্রবণশক্তি হারাচ্ছে নগরীর বাসিন্দারা। বিশেষ করে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়গামী শিক্ষার্থীসহ সব ধরনের মানুষ শব্দদূষণের ভুক্তভোগী। এছাড়াও শিশু, বয়স্ক ও রোগীদের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব প্রকট হয়ে উঠছে। তবুও এই শব্দদূষণ রোধে নেই মানুষের সচেতনতা।
এমনকি শব্দদূষণের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পাচ্ছেন না ট্রাফিক পুলিশও। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শব্দদূষণের কারণে ট্রাফিক পুলিশেদের কানে সমস্যা হয়। দীর্ঘদিন সড়কে কাজ করায় অতিরিক্ত শব্দের কারণে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়।
এ বিষয়ে স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার ইউএনবিকে বলেন, ‘ক্রমবর্ধমান যানবাহনে অহেতুক হর্ন, যত্রতত্র সাউন্ড বক্স, মাইকের মাধ্যমে উচ্চশব্দ সৃষ্টি হওয়ায় মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘শব্দদূষণের অনেক ক্ষতিকর প্রভাব মানুষ জানেই না। বিশেষ করে মানুষের মানসিক স্বাস্থ্যের অবনতি তো আছেই, শহরে উদ্ভিদের বংশবিস্তারও দিন দিন কমে যাচ্ছে। গাছ-গাছালির পরাগায়ন হচ্ছে না। এতে শস্যের উৎপাদন কমে যাচ্ছে। রাস্তার পাশে ফেরিওয়ালা থেকে শুরু করে যারাই রাস্তায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা থাকছে, তারা অনেক বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।’
আরও পড়ুন: শব্দদূষণ রোধ না করলে মানুষের শ্রবণ সমস্যা বৃদ্ধি পাবে: উপমন্ত্রী
অধ্যাপক কামরুজ্জামান বলেন, ‘যেহেতু শব্দদূষণের অন্যতম উৎস হলো হর্ন। এটি বন্ধ করতে পারলেই ঢাকা শহরের ৬০ শতাংশ শব্দদূষণ কমে যাবে। কিন্তু এটি বন্ধ করার জন্য আইনগত যে ভিত্তি রয়েছে সেটি দুর্বল।’
তিনি আরও বলেন, ‘শব্দদূষণ রোধে আমাদের যে দুটি আইন রয়েছে সেটি ভালো ভূমিকা রাখতে পারছে না। এছাড়া আইন অনুযায়ী স্কুল-কলেজ, হাসপাতাল, মসজিদ এলাকায় ১০০ মিটার পর্যন্ত নীরব এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা আছে। আইনের সংজ্ঞা অনুযায়ী পুরো ঢাকা শহরই নীরব এলাকা। কোথাও হর্ন দেওয়া যাবে না। আইন প্রয়োগ করতে গেলে এটা একটা বড় সীমাবদ্ধতা।’
এই বিশেষজ্ঞ বলেন, শব্দদূষণ রোধে মানুষের সচেতনতা অনেক বেশি জরুরি। প্রয়োজনের বাইরে হর্ন বাজানো যাবে না, পাশাপাশি অপ্রয়োজনীয় মাইক ও উচ্চ আওয়াজ থেকে দূরে থাকতে হবে। এখন দেখা যাচ্ছে তরুণ-তরুণীরা সারাক্ষণ হেডফোন কানে লাগিয়ে রাখেন, এটাও ক্ষতিকর।’
শব্দদূষণ কমাতে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা দরকার উল্লেখ করে অধ্যাপক কামরুজ্জামান বলেন, ‘পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে গাড়ির হর্ন দিলে জরিমানার ব্যবস্থা থাকলেও বাংলাদেশের সেই পরিস্থিতি নেই। এখানে আইন আছে, কিন্তু প্রয়োগ নেই। মানুষকে সচেতন হতে হবে এবং যথাযথ আইন তৈরি করে এর জোরালো বাস্তবায়ন করতে হবে।’
অধ্যাপক আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার জানান, বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্রের (ক্যাপস) গবেষণায় শব্দদূষণের বিভিন্ন উৎস উঠে এসেছে। এর মধ্যে রয়েছে- গাড়ির হর্ন, নির্মাণকাজ, মাইকের ব্যবহার, শিল্প-কারখানা ও ইনডোর—বাসাবাড়ির কাজ, টাইলস কাটা ও ড্রিল মেশিনের শব্দ।
তিনি বলেন, শব্দদূষণ বিধিমালা-২০০৬ অনুযায়ী আবাসিক এলাকায় রাত ৯টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত শব্দের মাত্রা ৪৫ ডেসিবেল এবং দিনের অন্য সময় ৫৫ ডেসিবেল অতিক্রম করতে পারবে না। বাণিজ্যিক এলাকায় তা যথাক্রমে ৬০ ও ৭০ ডেসিবেল। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালতের আশপাশে ১০০ মিটার পর্যন্ত নীরব এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা রয়েছে। সেখানে রাতে ৪০ ও দিনে ৫০ ডেসিবেল শব্দমাত্রা নির্ধারণ করে দেওয়া আছে।
এই আইনে শাস্তি হিসেবে বলা আছে, আইন অমান্য করলে প্রথমবার অপরাধের জন্য এক মাস কারাদণ্ড বা অনধিক পাঁচ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড এবং পরবর্তী অপরাধের জন্য ছয় মাস কারাদণ্ড বা অনধিক ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার বিধান রয়েছে।
কিন্তু বাস্তবে এ আইনের তেমন প্রয়োগ দেখা যায় না বলে জানান অধ্যাপক আহমদ কামরুজ্জামান মজুমদার।
ক্যাপসের গবেষণায় দেখা গেছে, সব স্থানেই শব্দের তীব্রতা প্রায় একই রকম। আইনের মান্যতায় সাজার বিধান থাকলেও বাস্তবে এর প্রয়োগ দেখা যাচ্ছে না।
শুধু শব্দদূষণ আইন নয়, পরিবেশ সংরক্ষণ আইন-১৯৯৫ সালের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে করা সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ তে গাড়ির লাইসেন্স থেকে শুরু করে রেজিস্ট্রেশন কীভাবে হবে- প্রতিটি বিষয় আলাদা আলাদা করে বলা আছে। চালক কখন হর্ন বাজাবেন, কখন বাজাবেন না তাও উল্লেখ করা আছে, যা অনেক জরুরি আইন। কিন্তু রাজধানীসহ দেশের জেলা শহরগুলোতে এ আইনের বাস্তবায়ন নেই বললেই চলে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম ইউএনবিকে বলেন, ঢাকার শব্দদূষণের মাত্রা গ্রহণযোগ্য মাত্রার দ্বিগুণের বেশি হওয়ার কারণে মানুষের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলছে। কানে কম শোনা ছাড়া ডায়াবেটিস এবং হার্ট সংক্রান্ত জটিলতা বেড়েছে। শিশু, গর্ভবতী নারী ও বয়স্ক অসুস্থ মানুষ বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ১২০ ডেসিবেল শব্দ সঙ্গে সঙ্গেই কান নষ্ট করে দিতে পারে। প্রতিদিন দুই ঘণ্টা করে ৮৫ ডেসিবেল শব্দ যদি কোনো ব্যক্তির কানে প্রবেশ করে তাহলে ধীরে ধীরে তার শ্রবণশক্তি নষ্ট হবে।’
শব্দদূষণ নিয়ে ক্যাপসের সর্বশেষ গবেষণায় জানা যায়, ২০২১ সালের এপ্রিল থেকে ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত এক বছর ঢাকা শহরের ১০টি স্থানের শব্দের তথ্য-উপাত্ত বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে সংগ্রহ করে ক্যাপস। এই ১০টি স্থানের নীরব এলাকায় ৯৬.৭ শতাংশ সময় আদর্শ মান (৫০ ডেসিবেল) অতিক্রম করেছে, আবাসিক এলাকায় ৯১.২ শতাংশ সময় আদর্শ মান (৫৫ ডেসিবল) অতিক্রম করেছে, মিশ্র এলাকায় ৮৩.২ শতাংশ সময় আদর্শ মান (৬০ ডেসিবেল) অতিক্রম করেছে, বাণিজ্যিক এলাকায় ৬১ শতাংশ সময় আদর্শ মান (৭০ ডেসিবেল) অতিক্রম করেছে এবং শিল্প এলাকায় ১৮.২ শতাংশ সময় আদর্শ মান (৭৫ ডেসিবেল) অতিক্রম করেছে।
ঢাকা শহরের ১০টি স্থানেই ৮২ শতাংশ সময় ৬০ ডেসিবেলের ওপরে শব্দ পাওয়া গেছে।
আরও পড়ুন: দেশকে শব্দদূষণমুক্ত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে: পরিবেশমন্ত্রী
৫২২ দিন আগে
দুর্ঘটনা রোধে অবৈধ যানবাহনবিরোধী অভিযানের দাবি জাতীয় কমিটির
আসন্ন ঈদুল ফিতরে সড়ক দুর্ঘটনা ও প্রাণহানি রোধে ত্রুটিপূর্ণ ও রুট পারমিটবিহীন বাসসহ সব ধরনের অবৈধ যানবাহন এবং লাইসেন্সবিহীন চালকের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনার দাবি জানিয়েছে নৌ, সড়ক ও রেলপথ রক্ষা জাতীয় কমিটি।
বুধবার (৩ এপ্রিল) সংগঠনের সভাপতি হাজি মোহাম্মদ শহীদ মিয়া ও সাধারণ সম্পাদক আশীষ কুমার দে এক বিবৃতিতে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষসহ (বিআরটিএ) সংশ্লিষ্ট সব মহলের প্রতি এ আহ্বান জানান।
আরও পড়ুন: নৌ দুর্ঘটনা রোধে বাল্কহেড নিয়ন্ত্রণসহ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার দাবি জাতীয় কমিটির
বিবৃতিতে জাতীয় কমিটির নেতারা বলেন, নিকট অতীতে বিভিন্ন সময়ে সড়ক পরিবহনমন্ত্রীসহ সরকারের দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা দুর্ঘটনার জন্য ত্রুটিপূর্ণ ও অবৈধ যানবাহন এবং অদক্ষ ও লাইসেন্সবিহীন চালকদের দায়ী করেছেন। অথচ সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থাগুলো এসব অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিচ্ছে না। এর ফলে দৃশ্যত সড়ক ও মহাসড়কগুলো মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে।
দেশের বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত সড়ক দুর্ঘটনা ও ধারাবাহিক হতাহতের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বিবৃতিতে আরও বলা হয়, সড়ক-মহাসড়কে অহরহ দুর্ঘটনা ও অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু ঘটলেও দুর্ঘটনার ঝুঁকিমুক্ত সড়ক প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট সব মহল উদাসীন রয়েছে।
নিকট অতীতের মতো প্রাণঘাতী দুর্ঘটনায় পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে, সে ব্যাপারেও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয় ও বিআরটিএকে সতর্ক করেন বিবৃতিদাতারা।
এজন্য রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সকল মহাসড়ক, আন্তঃজেলা সড়ক ও আঞ্চলিক সড়কে অবিলম্বে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যক্রম শুরুর আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।
অবৈধ যানবাহন এবং লাইসেন্সবিহীন ও অপ্রাপ্তবয়স্ক চালকসহ আইন ভঙ্গকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ভূমিকা পালনের জন্য বিআরটিএ, পুলিশ, ট্রাফিক পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের প্রতিও আহ্বান জানানো হয় বিবৃতিতে।
আরও পড়ুন: ঈদে ৯০ লাখ মানুষ সড়কপথে ঢাকা ছাড়বে : জাতীয় কমিটি
ঈদযাত্রা: পোশাক কারখানায় ৮ দিনের ছুটির আহ্বান জাতীয় কমিটির
৬১১ দিন আগে
নির্বাচনে যানবাহন চলাচলে ডিএমপি'র নিষেধাজ্ঞা
আগামী ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে ৬ জানুয়ারি রাত ১২টা থেকে ৭ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় ট্যাক্সি ক্যাব, পিকআপ, মাইক্রোবাস, ট্রাক ইত্যাদি চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
একই সঙ্গে ৫ জানুয়ারি মধ্যরাত থেকে ৮ জানুয়ারি মধ্যরাত পর্যন্ত মোটরসাইকেল চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: নববর্ষ উপলক্ষে আগ্নেয়াস্ত্রের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করল ডিএমপি
নিচে উল্লিখিত বিষয়গুলোতে বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে:
১. আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সশস্ত্র বাহিনী, প্রশাসন ও অনুমোদিত পর্যবেক্ষক বহনকারী যানবাহন।
২. জরুরি সেবায় নিয়োজিত যানবাহন এবং ওষুধ, স্বাস্থ্য-চিকিৎসা ও অনুরূপ পণ্য ও সংবাদপত্র বহনকারী যানবাহন।
৩. বিমানবন্দর থেকে আত্মীয়-স্বজন বা আত্মীয়-স্বজনের নিজ বাসভবন বা আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে যাওয়ার জন্য ব্যবহৃত যানবাহন (টিকিট বা অনুরূপ প্রমাণপত্র প্রদর্শন) এবং স্থানীয় পর্যায়ে ভ্রমণের জন্য ব্যবহৃত যানবাহনের পাশাপাশি দূরপাল্লার যাত্রীদের যাতায়াতের জন্য ব্যবহৃত যানবাহন।
৪. নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থী ও তার নির্বাচনী এজেন্টের জন্য একটি করে গাড়ি (জিপ, গাড়ি, মাইক্রোবাস ইত্যাদি) যথাযথ নিয়োগপত্র বা পরিচয়পত্র প্রদর্শন এবং স্টিকার প্রদর্শন সাপেক্ষে চলাচলের অনুমতি পাবে।
৫. রিটার্নিং কর্মকর্তার অনুমোদনক্রমে জরুরি কাজে ব্যবহৃত সাংবাদিক, পর্যবেক্ষক বা মোটরসাইকেল চলাচলের অনুমতি দেওয়া।
৬. নির্বাচন কমিশনের অনুমোদনসাপেক্ষে নির্বাচনী কর্মকর্তা-কর্মচারী বা নির্বাচনী কাজে নিয়োজিত অন্য কোনো ব্যক্তির জন্য মোটরসাইকেল চালানোর অনুমতি;
৭. প্রতিবন্ধী ভোটারদের সহায়তায় নিয়োজিত যানবাহন।
৮. ঢাকা মহানগরী বা এ জাতীয় সব সড়ক থেকে প্রস্থান বা প্রবেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ সড়ক, মহাসড়ক ও সংযোগকারী প্রধান সড়কে বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে।
আরও পড়ুন: ঢাকার অর্ধেক ভোটকেন্দ্র 'ঝুঁকিপূর্ণ': ডিএমপি কমিশনার
৭০১ দিন আগে
সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে মঙ্গলবার সেনানিবাসে যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৩ পালনের জন্য আয়োজিত বিভিন্ন কর্মসূচির কারণে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় যানবাহন চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
সোমবার (২০ নভেম্বর) জারি করা আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, সকাল ৭টা থেকে বেলা ১১টা ও দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত এই এলাকায় যান চলাচল সীমাবদ্ধ থাকবে।
ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় অবস্থানরত লোকজন ও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের বহনকারী যানবাহন ছাড়া সব ধরনের যানবাহনকে শহীদ জাহাঙ্গীর গেট থেকে স্টাফ রোড এড়িয়ে চলার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে।
সেনানিবাসের ভেতরের রাস্তাগুলো যানজটমুক্ত রাখতে এ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: ২৩ বছরে জাতিসংঘ মিশন থেকে সশস্ত্র বাহিনীর আয় ২৭,৯৪১ কোটি টাকা: আইনমন্ত্রী
জাতির সেবার মাধ্যমে অর্জিত মর্যাদা সমুন্নত রাখুন: সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি প্রধানমন্ত্রী
সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির গভীর শ্রদ্ধা
৭৪৬ দিন আগে