আমদানি-রপ্তানি
হিলি স্থলবন্দরে ৬দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি
ঈদ ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে ৯ থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত টানা ৬ দিনের ছুটি ঘোষণায় আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকবে হিলি স্থলবন্দরে।
সেই সঙ্গে বন্দরে পণ্য লোড-আনলোডসহ সব প্রকার কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। তবে এ সময়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি ও রপ্তানি গ্রুপের সভাপতি হারুন-উর রশিদ হারুন বলেন, আগামী ৯ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদুল ফিতরের ও বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে টানা ৬ দিন হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: পূজা উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে ৭ দিন
১৫ এপ্রিল সকাল থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হবে।
হিলি স্থলবন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের সহব্যবস্থাপক এস এম হায়দার বলেন, এই কয়দিন সরকারি ছুটির কারণে বন্দরে পণ্য লোড-আনলোডসহ সব কার্যক্রমও বন্ধ থাকবে। তবে এ সময়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, তবে সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত বন্দরের ভেতরের সব কার্যক্রম চালু থাকবে। এ সময় আমদানিকারকরা চাইলে তাদের আমদানি করা পণ্যের চালান বন্দর থেকে খালাস করে নিতে পারবেন।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল বলেন, যেকোনো সরকারি ছুটিতে বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও এ সময়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীরা যাতায়াত করতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, ইমিগ্রেশনের সব কার্যক্রম সব ধরনের সরকারি ছুটির আওতামুক্ত। প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত ইমিগ্রেশনের কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকে। এই সময়ের মধ্যে যাত্রীরা চলাচল করতে পারবেন।
এদিকে হিলি স্থল শুল্ক স্টেশনের একজন রাজস্ব কর্মকর্তা বলেন, সরকারি ছুটি ব্যতিত দুই দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহন, পণ্যের পরীক্ষায়ণ ও শুল্কায়ণসহ অফিসিয়াল কাজকর্ম বন্ধ থাকবে। তবে প্রতিদিন কাস্টমসের পাসপোর্ট ব্যাগেজ শাখায় পাসপোর্ট যাত্রীদের ট্রাভেল ট্যাক্স গ্রহণ কার্যক্রম স্বাভাবিক থাকবে। ট্রাভেল ট্যাক্স জমা দিয়ে যাত্রীরা প্রতিদিনের মতো বাংলাদেশ ও ভারতে যাতায়াত করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দরে ৬দিন বন্ধ থাকবে আমদানি-রপ্তানি
হিলি স্থলবন্দরে আজ বন্ধ রয়েছে আমদানি-রপ্তানি
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি- রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। ফলে আজ সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এই বন্দরের মাধ্যমে পণ্যবাহী ট্রাক আসা-যাওয়া করেনি।
তবে এই দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আলু আমদানি শুরু, দাম নেমেছে ৩০ টাকায়
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, দেশে যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র শবে বরাত উদযাপন করা হচ্ছে। এ উপলক্ষে আজ সরকারি ছুটি থাকায় হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আনা-নেওয়া বন্ধ রাখা হয়েছে।
আগামীকাল মঙ্গলবার থেকে আবারও বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল জানান, বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও এই দুই দেশের মধ্যে সকাল থেকে পাসপোর্টধারী যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।
আরও পড়ুন: হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এই প্রথম ভারত থেকে নারিকেল আমদানি
নির্বাচন: ২ দিন বন্ধের পর সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে দুইদিন বন্ধ থাকার পর সোমবার (৮ জানুয়ারি) সকাল থেকে আবারও চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
সোনামসজিদ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি হারুন আর-রশিদ জানান, ৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কারণে ৬ ও ৭ জানুয়ারি (শনিবার ও রবিবার) সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার জন্য কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে অবহিত করা হয়।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের উপলক্ষে ৬ ও ৭ জানুয়ারি সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করে চিঠি দেয় যুগ্ম কামিশনার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান।
আজ সোমবার ছুটি শেষে যথারীতি সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম চালু হয়েছে।
পূজার কারণে বেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ, যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক
শ্যামাপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে সোমবার (১৩ নভেম্বর) সকাল থেকে দেশের বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোল দিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বানিজ্য বন্ধ রয়েছে।
তবে বেনাপোল কাস্টমস হাউজ ও বন্দরের কার্যক্রম স্বাভাবিক আছে। বন্দর থেকে স্বাভাবিক নিয়মে পণ্য ওঠা নামা ও ডেলিভারি হবে। ফলে দু’দেশের বন্দর এলাকায় দাড়িয়ে আছে কয়েক হাজার পন্য বোঝাই ট্রাক। তবে দু’দেশের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত স্বাভাবিক রয়েছে।
আগামীকাল মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকাল থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
আরও পড়ুন: দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৪দিন বেনাপোল স্থলবন্দর বন্ধ থাকবে
বেনাপোল স্থলবন্দরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ভারতে কালীপূজা ও দীপাবলি উপলক্ষে সোমবার কোনো পণ্য আমদানি-রপ্তানি হবে না। তবে বন্দর ও কাস্টমসের সব কার্যক্রম চালু আছে।
এদিকে, একদিনের আমদানি রপ্তানি বন্ধে ২০ কোটি টাকার রাজস্ব আয় বঞ্চিত হচ্ছে সরকার। ভারত থেকে আমদানি পণ্য নিয়ে আসা খালি ট্রাক ফেরত যাওয়ার জন্য চেকপোস্ট কার্গো শাখা খোলা আছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্গাপূজার ছুটি শেষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা ৫ দিনের ছুটি শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) সকাল থেকে পুনরায় বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে দিয়ে এ আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য কার্যক্রম শুরু হয়।
বন্দর পরিচালনায় নিয়োজিত পানামা-সোনামসজিদ পোর্ট লিংক লিমিটেডের ম্যানেজার (অপারেশন) কামাল উদ্দিন ও সোনামসজিদ স্থলবন্দর কাস্টমসের সহকারী কমিশনার প্রভাত কুমার সিংহ জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে ২১ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত টানা ৫ দিনের ছুটি ঘোষণা করা হয়। ফলে এই সময়ে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
তিনি আরও জানান, ছুটি শেষে বৃহস্পতিবার সকাল থেকে যথারীতি আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
আরও পড়ুন: ঈদের ছুটি শেষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
ঈদুল আজহা উপলক্ষে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্গাপূজা ও লক্ষ্মীপূজা উপলক্ষে কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থলবন্দরে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্গাপূজা ও লক্ষ্মীপূজা উপলক্ষে কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থলবন্দরে ৬ দিনের জন্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।
কুমিল্লার বিবিরবাজার স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি জামাল আহমেদ এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, পূজার আনন্দকে ভাগাভাগি করে নিতে দু’দেশের ব্যবসায়ীদের সিদ্ধান্তে কুমিল্লা বিবিরবাজার বন্দর দিয়ে ৬ দিন আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরই প্রেক্ষিতে দুর্গাপূজা উপলক্ষে আগামী ২১-২৪ অক্টোবর এবং লক্ষ্মীপূজা উপলক্ষে ২৭ ও ২৮ অক্টোবর আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দর দিয়ে ৪ দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ, পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক
তিনি আরও বলেন, মাঝখানে ২৫-২৬ অক্টোবর আমদানি-রপ্তানি চলবে। তবে এ সময় দু’দেশের ইমিগ্রেশন দিয়ে যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক থাকবে। ২৯ অক্টোবর রবিবার সকাল থেকে যথারীতি বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু হবে।
উল্লেখ্য, এই স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যে পাথর, প্লাস্টিক সামগ্রী ও সিমেন্টসহ অর্ধশতাধিক পণ্য রপ্তানি হয়।
আরও পড়ুন: বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি ৮দিন বন্ধ থাকবে
পূজায় ৭ দিন বন্ধ হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি, খোলা ইমিগ্রেশন
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৪দিন বেনাপোল স্থলবন্দর বন্ধ থাকবে
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে টানা চার দিন বন্ধ থাকবে দেশের সর্ববৃহৎ বেনাপোল স্থলবন্দর। এসময় ভারতের পেট্রাপোল বন্দরের সঙ্গে দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকবে।
মঙ্গলবার (১৭ অক্টোবর) বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তবে এ ছুটিতে বেনাপোল কাস্টম হাউজ ও বন্দরে পণ্য খালাস এবং বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।
আরও পড়ুন: জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল সিএন্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বলেন, দূর্গাপূজার ছুটির কারণে পেট্রাপোল-বেনাপোল বন্দর দিয়ে টানা চার দিন আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকবে।
ভারতের পেট্রাপোল বন্দর সিএন্ডএফ এজেন্টস স্টাফ ওয়েল ফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে ২১ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর টানা চার দিনের ছুটিতে পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে বেনাপোল বন্দরের সঙ্গে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য বন্ধ থাকবে। আগামী ২৫ অক্টোবর সকাল থেকে ফের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্য চালু হবে।
বেনাপোল চেকপোস্ট কাস্টমস কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা আজিজ খান জানান, ওপারে দূর্গাপুজার ছুটি থাকায় ২১ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত দু’দেশের মধ্যে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে বলে ওপারের কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ও সিএন্ডএফ এজেন্টরা আমাদের জানিয়ে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও বন্দরে লোড-আনলোড ও কাস্টমসে কাজ চলবে। বন্দরে মালামাল আনলোড করে ভারতীয় খালি ট্রাক ফিরে যেতে পারবে।
২৫ অক্টোবর সকাল থেকে দু’দেশের মধ্যে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে বলে বলে তিনি জানান।
বেনাপোল চেকপোস্ট ইমিগ্রেশন পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান বিশ্বাস জানান, পুজার ছুটির কারণে বেনাপোল-পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে পণ্য পরিবহন বন্ধ থাকলেও ভারতের সঙ্গে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে। ভারত থেকে আগত বা বাংলাদেশ থেকে ভারতগামী পাসপোর্টযাত্রীরা স্বাভাবিক নিয়মে যাতায়াত করতে পারবেন।
আরও পড়ুন: সরকারি নিষেধাজ্ঞায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ
বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারতে ছুটি থাকায় একদিন পর হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি পুনরায় শুরু
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর একদিন বন্ধ থাকার পর ফের বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়ছে।
মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে আমদানি বিভিন্ন পণ্যবাহী ভারতীয় ট্রাক দেশে প্রবেশ করতে শুরু করে।
হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ জানান, সোমবার ভারতে জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিবস ও বিশ্ব অহিংসা দিবস উদযাপিত হয়। দিবসটি উপলক্ষে সেখানে সোমবার সরকারি ছুটি থাকায় ভারতের ব্যবসায়ীরা হিলি স্থলবন্দর দিয়ে এই দুই দেশের মধ্যে পণ্য আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। তবে মঙ্গলবার বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে দিকে এই কার্যক্রম শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
বন্দরের বেসরকারি অপারেটর পানামা হিলি পোর্টের সহ-ব্যবস্থাপক এসএম হায়দার জানান, মঙ্গলবার থেকে আবারও বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানিকৃত পণ্য নিয়ে ভারতীয় ট্রাক বন্দরের পানামা পোর্টে প্রবেশ করছে। সোমবার এই কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
আরও পড়ুন: জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে আমদানি-রপ্তানিসহ বন্দরের সকল কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে স্বাভাবিক রয়েছে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার কার্যক্রম।
বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে দুই দেশের মাঝে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি হারুন উর রশিদ।
আরও পড়ুন: হিলিতে মোটরসাইকেলচাপায় আদিবাসী নারী নিহত, চালক আটক
তিনি জানান, পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী উপলক্ষে আজ (বৃহস্পতিবার) সরকারি ছুটি হওয়ায় সকাল থেকে এই বন্দর দিয়ে দুই দেশের মাঝে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। শুক্রবার সাপ্তাহিক ছুটি হওয়ায় দুইদিন পর আগামী শনিবার থেকে এই বন্দর দিয়ে পণ্য আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্টের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শেখ আশরাফ বলেন, সরকারি ছুটির কারণে বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে যাত্রী পারাপার কার্যক্রম স্বাভাবিক রয়েছে।
আরও পড়ুন: জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারত ৪০% শুল্ক আরোপ করায় হিলি দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি কমেছে
শ্রমিকদের ধর্মঘটে বুড়িমারী স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি ৬ দিন বন্ধ
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দরে সাধারণ শ্রমিকদের মধ্যে অসন্তোষের কারণে ৬ দিন থেকে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। ভারত থেকে পণ্যবাহী ট্রাক ও বাংলাদেশি ট্রাক মিলে বুড়িমারী স্থলবন্দরে যানজট সৃষ্টি হয়েছে। ভারত থেকে মালামাল আসলেও তা খালাস হচ্ছে না। বুড়িমারী স্থলবন্দর অচল অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। এ ঘটনায় লালমনিরহাট জেলা প্রশাসক ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন।
মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টম্বর) দুপুরে বুড়িমারী স্থলবন্দরে শত শত ট্রাক খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে। স্থল বন্দরের ইয়ার্ড এবং মহাসড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়েছে। ১৩ সেপ্টেম্বর থেকে স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে।
এর আগে রোববার (১৭ সেপ্টেম্বর) সমস্যা নিরসনে জেলা প্রশাসনের গঠিত তদন্ত কমিটি বিকাল থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত শ্রমিকদের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করেন।
আরও পড়ুন: জন্মাষ্টমী উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দরে পণ্য আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
সরেজমিনে দেখা গেছে, বুড়িমারী স্থলবন্দরে প্রবেশের পথে মহাসড়কের একাধিক স্থানে লোড-আনলোড শ্রমিকেরা কাজ বন্ধ রাখায় স্থলবন্দরের শেড, মাঠ ও সড়ক জুড়ে শত শত পণ্যবাহী গাড়ি দাঁড়িয়ে রয়েছে।
স্থলবন্দরে লোড-আনলোড শ্রমিকেরা সারাদিন ধরে দলে দলে বসে আছেন। শ্রমিকদের দাবি মজুরির টাকা সর্দারের মাধ্যমে দিলে নিবে না। সরাসরি লেবার হ্যান্ডেলিং ঠিকাদার বা প্রতিনিধির মাধ্যমে পরিশোধ করতে হবে, না হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য পণ্য লোড-আনলোড কাজ বন্ধ থাকবে।
এর আগে সঠিক মজুরি না দেওয়া, পারিশ্রমিকের কেটে নেওয়া টাকার হিসাব না দেওয়া, নির্বাচনের মাধ্যমে শ্রমিক সংগঠনের কমিটি গঠন না করে স্বজনপ্রীতিসহ নানা বৈষম্যের অভিযোগে শ্রমিক সরদারদের বিচার ও পদত্যাগের দাবিতে একাধিকবার লোড-আনলোড বন্ধ রেখে মহাসড়ক অবরোধ ও ধর্মঘট করে শ্রমিকরা।
গত মঙ্গলবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে শ্রমিকদের মজুরির টাকা না দেওয়া ও সাধারণ শ্রমিকদেরকে কাজের সিরিয়াল দেওয়ার ঘটনাকে কেন্দ্র করে শ্রমিক ও সর্দার গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ রাবার বুলেট ও টিয়ার নিক্ষেপ করেন। এ ঘটনার সংবাদ সংগ্রহ করতে গেলে শ্রমিকদের হামলায় দুই সাংবাদিকসহ ১৫ জন আহত হয়। এ সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল ইসলামকে প্রায় ৬ ঘণ্টা অবরুদ্ধ করে রাখে শ্রমিকরা।
এ ঘটনায় শ্রমিক অসন্তোষ ও স্থলবন্দরের কার্যক্রমে ব্যাঘাতের ঘটনায় শনিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ উল্যাহ স্বাক্ষরিত একটি ৫ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন।
এ কমিটির আহ্বায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান। অন্যান্য সদস্যরা হলেন- লালমনিরহাট সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার (বি-সার্কেল) ফরহাদ ইমরুল কায়েস, পাটগ্রাম উপজেলা নির্বহী কর্মকর্তা নুরুল ইসলাম, পাটগ্রাম থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ফেরদৌস ওয়াহিদ, বুড়িমারী স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের সহকারী পরিচালক (ট্রাফিক) গিয়াস উদ্দিন।
রবিবার (১৭ সেপ্টেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪টা হতে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত সাধারণ শ্রমিকদের ১০ জনের প্রতিনিধি দল ও সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ছায়েদুজ্জামান সায়েদকে নিয়ে বৈঠক করেন। শ্রমিকদের প্রতিনিধি দলের নের্তৃত্ব দেন বাংলাদেশ স্থলবন্দর শ্রমিক লীগ বুড়িমারী স্থলবন্দর শাখার সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন।
বৈঠক সূত্র জানা গেছে, সমস্যা নিরসনে সর্দার কুজিওমিনের পক্ষ, ঠিকাদার ও শ্রমিকপক্ষের মাধ্যমে লোড-আনলোড, মজুরি পরিশোধের কাজ করার প্রস্তাব করা হলে শ্রমিকেরা এ প্রস্তাবে রাজি হয়নি। ফলে কোনো প্রকার সুরাহা ছাড়াই বৈঠক শেষ হয়।
শ্রমিক লীগ বুড়িমারী স্থলবন্দর শাখার সভাপতি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, সমস্যার সমাধান না হওয়া পর্যন্ত বুড়িমারী স্থলবন্দরের সকল শ্রমিক ট্রাক থেকে পণ্য খালাস করবে না। এই ঘটনায় বৈঠক হলেও তা এখন পর্যন্ত কোনো সমাধান হয়নি।
পাটগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নুরুল ইসলাম বলেন, ‘রবিবার সন্ধ্যায় গঠিত কমিটি ও শ্রমিক ও সর্দার প্রতিনিধিদেরকে নিয়ে বৈঠক হয়েছে। এ তদন্ত কমিটির আহবায়ক অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুবুর রহমান স্যার নোট করে নিয়ে গেছেন, এখন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ফাইনাল সিদ্ধান্ত আসলে আমরা সেভাবে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।’
বুড়িমারী বন্দরের কাস্টমসের ডিপুটি কমিশনার আব্দুল আলিম বলেন, শ্রমিক অসন্তোষের কারণে গতকাল ভারত থেকে ১১টি ট্রাক বাংলাদেশের প্রবেশ করলেও আজকে একটিও ট্রাক প্রবেশ করেনি। বিষয়টি সমাধানের জন্য জেলা প্রশাসক ও ইউএনও মহোদয়গণ কাজ করছেন। আশা করি দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।
আরও পড়ুন: বিশ্বকর্মা পূজা উপলক্ষে বেনাপোলে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
জন্মাষ্টমী উপলক্ষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ