অভিজ্ঞতা
পুরোনোদের অভিজ্ঞতা নিয়ে রেলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া হবে: রেলমন্ত্রী
রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, সাবেক রেলমন্ত্রীর সঙ্গে অভিজ্ঞতা শেয়ার করে রেলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়া হবে।
রবিবার (২৮ জানুয়ারি) রেল ভবনের সভাকক্ষে সাবেক রেলমন্ত্রী মো. নুরুল ইসলাম সুজনের বিদায় অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন রেলমন্ত্রী।
জিল্লুল হাকিম বলেন, পিছিয়ে পড়া রেলকে উপরে টেনে তোলার দায়িত্ব নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর ভিশন প্রত্যেকটি জেলা রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় সংযুক্ত করা।
আরও পড়ুন: বিএনপির ভোট চাওয়ার মুখ নেই: রেলমন্ত্রী
তিনি আরও বলেন, রেলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশকে ভালোবেসে রেলের উন্নয়নের জন্য কাজ করতে হবে। সবাই মিলে কাজ করলে কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছতে পারব।
মন্ত্রী বলেন, সাবেক মন্ত্রীকে আমরা বিদায় দিচ্ছি না, আশা করি উনি আমাদের সঙ্গে থাকবেন বিভিন্ন কাজে আমাদের পরামর্শ দেবেন এবং রেলকে সামনের দিকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য নিজেকে সম্পৃক্ত করবেন। এটা হলে আমাদের কাজ অনেক সহজ হবে।
বিদায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মো. হুমায়ুন কবীর।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেলওয়ে মহাপরিচালক কামরুল আহসানসহ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এবং বাংলাদেশ রেলওয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মার্চেই কালুরঘাট সেতুতে যান চলাচল শুরু হবে: রেলমন্ত্রী
বিএনপির হরতাল-অবরোধে রেলে আক্রমণ বেড়েছে: রেলমন্ত্রী
স্কলার ও তাদের দেশের জন্য স্কলারশিপ রূপান্তরমূলক অভিজ্ঞতা হতে পারে: রবার্ট ডিকসন
বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন বলেছেন, শেভেনিং ও কমনওয়েলথ স্কলারশিপ বিশ্বের সেরা কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন, বৃদ্ধি ও উন্নতির জন্য সারা বিশ্বের ব্যতিক্রমী ব্যক্তিদের স্বাগত জানায়।
তিনি বলেন যে একটি স্কলারশিপ একটি রূপান্তরমূলক অভিজ্ঞতা হতে পারে। যা কেবল পণ্ডিতদের (স্কলার) জন্য নয়, বরং তাদের সম্প্রদায়, তথা দেশগুলোর জন্য যখন তারা ফিরে আসে ও তাদের নির্বাচিত ক্ষেত্রে ইতিবাচক পার্থক্য তৈরি করতে তাদের যুক্তরাজ্যের অভিজ্ঞতাগুলো ব্যবহার করে।
বৃহস্পতিবার এক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ডিকসন বলেন, ‘আমাদের অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক গতিশীল প্রভাবশালীদের দ্বারা পরিপূর্ণ, পেশাদার ও সামাজিকভাবে পার্থক্য করার জন্য সুসজ্জিত। তারা বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যের জনগণের মধ্যে প্রাণবন্ত সংযোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।’
আরও পড়ুন: কপ-২৭ সম্মেলনের আগে প্রতিশ্রুতিগুলো কাজে পরিণত করতে হবে: রবার্ট ডিকসন
যুক্তরাজ্য সরকারের মর্যাদাপূর্ণ শেভেনিং ও কমনওয়েলথ স্কলারশিপে ভূষিত বাংলাদেশি স্কলারদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে ব্রিটিশ হাইকমিশন।
ডিকসন তাদের মাস্টার্স ডিগ্রি সম্পন্ন করার জন্য অভিনন্দন জানান এবং বৃহত্তর ইউকে শেভেনিং ও কমনওয়েলথ অ্যালামনাই পরিবারে তাদের স্বাগত জানান।
ব্রিটিশ কাউন্সিল বাংলাদেশ-এর পরিচালক টম মিসিওসিয়া বলেন, বর্তমানে কমনওয়েলথ স্কলারশিপে ১২৯ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত।
১৯৬০ সালে প্রথম বৃত্তি প্রদানের পর থেকে এক হাজার ৮১২ জন বাংলাদেশি শিক্ষার্থী যুক্তরাজ্যের কমনওয়েলথ স্কলারশিপ কমিশনের মাধ্যমে যুক্তরাজ্য সরকারের অর্থায়নে এই বৃত্তি বা ফেলোশিপ অর্জন করেন।
আরও পড়ুন: উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের জন্য বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ: ব্রিটিশ হাইকমিশনার
সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ আহরণে যুক্তরাষ্ট্রের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চাই: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
সামুদ্রিক মৎস্যসম্পদ আহরণে যুক্তরাষ্ট্রের অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চান বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম।
শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে বাংলাদেশের চিংড়ি খাতের রুপান্তরে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের সহায়তায় উইনরক ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ কর্তৃক বাস্তবায়নকৃত সেইফ অ্যাকুয়া ফার্মিং ফর ইকনোমিক অ্যান্ড ট্রেড ইমপ্রুভমেন্ট (সেফটি) প্রকল্পের সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এ কথা জানান।
এ বিষয়ে মন্ত্রী আরও জানান, যে সমুদ্র এলাকায় আমরা সার্বভৌমত্ব পেয়েছি, সেখানে বিপুলসংখ্যক মাছ রয়েছে। রয়েছে অপ্রচলিত মৎস্য সম্পদ। সে ক্ষেত্রে আমাদের কর্মযজ্ঞ সামনে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ একশ বছর মেয়াদী ডেল্টা প্ল্যান করেছে। সে ডেল্টা প্ল্যানের বড় একটি অংশ জুড়ে রয়েছে মৎস্য খাত, সমুদ্র ও জলাশয়। সে জায়গায়ও আমাদের কাজ করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্র এক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে এবং তাদের অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ। সে অভিজ্ঞতা তারা যেন সম্প্রসারণ করে। বাংলাদেশের মৎস্য খাতে যুক্তরাষ্ট্রের অভিজ্ঞতা আমরা কাজে লাগাতে চাই। আমরা পারস্পরিক অভিজ্ঞতা ও মতামত বিনিময় করতে চাই। যাতে আমরা একসাথে উন্নয়ন করতে পারি।
তিনি আরও জানান, সেফটি প্রকল্পের কার্যক্রম বাংলাদেশের চিংড়ি খাতে ব্যাপক সহযোগিতা দিয়েছে। প্রশিক্ষণ ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা কাজে লাগিয়ে মাঠ পর্যায়ের উদ্যোক্তাদের উৎপাদন দ্বিগুণেরও বেশি হচ্ছে। সেফটি প্রকল্পের সহযোগিতার ওপর ভর করে আরও সামনে এগিয়ে যেতে হবে।
এ সময় মন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্ব এখন গ্লোবাল ভিলেজে পরিণত হয়েছে। কাউকে পেছনে রেখে উন্নয়ন সম্ভব নয়। তাই যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশের পারস্পরিক সহযোগিতা একের পর এক সম্প্রসারণ হবে বলে প্রত্যাশা থাকবে। আমাদের একসাথে কাজ করতে হবে। বাংলাদেশের কৃষি ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের কৃষি বিভাগের সহযোগিতা অবশ্যই প্রশংসনীয়। এ জন্য বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সংশ্লিষ্ট বিভাগকে ধন্যবাদ জানাচ্ছে। এক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সহযোগিতা সম্প্রসারণ আরও প্রয়োজন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের সুন্দর ও বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ রয়েছে। আমাদের মানবসম্পদ অন্য অনেক দেশের তুলনায় ভালো। আমাদের মৎস্য খাতের নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণে যুক্তরাষ্ট্রের এ ধরনের সহযোগিতা সম্প্রসারণ অব্যাহত রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।
আরও পড়ুন: আবার স্বাধীনতাবিরোধী রাষ্ট্র ব্যবস্থা কায়েমের চেষ্টা চলছে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
প্রধান অতিথি আরও যোগ করেন, মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি চাহিদা মেটাতে মৎস্য খাত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। অর্থনীতিকে সমৃদ্ধ করতে এ খাতের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে এ খাতে বড় সুযোগ রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বিশ্বের ৫০টির অধিক দেশে বাংলাদেশের মাছ এখন রপ্তানি হচ্ছে। এসব দেশে বাংলাদেশের রপ্তানিকৃত মাছের স্বাদ ও গুণগতমান ভীষণ প্রশংসা অর্জন করছে। মৎস্য খাতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি উদ্যোক্তা, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও গবেষক, দেশীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থা ও বিভিন্ন সংগঠন একসাথে কাজ করায় এ কৃতিত্ব অর্জন সম্ভব হয়েছে। এ ধারা অব্যাহত রাখতে আমাদের আন্তরিক ও সচেষ্ট হতে হবে।
তিনি আরও বলেন, আমাদের অভিষ্ট ও লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে। এ জন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। পৃথিবীতে নানা দুর্যোগ আসছে। সাম্প্রতিক সময়ের প্রাকৃতিক দুর্যোগে আমাদের মৎস্য খ্যাত বিভিন্নভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। করোনা কালেও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ সময় মৎস্য খাদ্য উৎপাদন-পরিবহন ও বিদেশে রপ্তানি নানা প্রতিকূলতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তারপরও দেশের মানুষ অফুরান প্রাণশক্তি দিয়ে কাজ করেছে বিধায় এফএও' র জরিপে করোনাকালে যে তিনটি রাষ্ট্র মৎস্য উৎপাদনে ভালো করতে পেরেছে তার মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম। মৎস্য উৎপাদনের এ ধারা আমরা অব্যাহত রাখতে চাই।
মন্ত্রী আরও বলেন, সম্মিলিতভাবে একটি সুন্দর বিশ্ব নির্মাণ করতে হবে। এ পৃথিবী যত সুন্দর হবে, যত আধুনিক হবে, যত উন্নত হবে সে উন্নয়নের ছোঁয়া সর্বত্র পৌঁছাতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বাস করেন শান্তির বিশ্ব গড়তে হলে সম্মিলিতভাবে কাজ করতে হবে। শান্তির বিশ্ব ছাড়া অশান্তির বিশ্বে কখনও সমৃদ্ধি আসতে পারে না। আজকের প্রজন্মকে পরবর্তী প্রজন্মের জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধির বিশ্ব রেখে যেতে হবে। সে জন্য একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস, মৎস্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খ.মাহবুবুল হক এবং যুক্তরাষ্ট্র কৃষি বিভাগ (ইউএসডিএ)-এর আন্তর্জাতিক কর্মসূচি বিশেষজ্ঞ ভিক্টোরিয়া বেকার।
স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন উইনরক ইন্টারন্যাশনাল এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি মেসবাহুল আলম। সেফটি প্রকল্প নিয়ে উপস্থাপন করেন প্রকল্পের প্রধান এস এম শাহীন আনোয়ার।
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও মৎস্য অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা, ইউএসডিএ এর যুক্তরাষ্ট্র ও বাংলাদেশে নিযুক্ত কর্মকর্তাগণ, সেফটি প্রকল্পের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ও গবেষক, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি সংস্থার প্রতিনিধি এবং চিংড়ি খাতের অংশীজনরা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: জীবাণু সংক্রমণে সাফারি পার্কে প্রাণীর মৃত্যু ঘটছে : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী
জাহাজ নির্মাণ খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে আগ্রহী স্পেন
বাংলাদেশে জাহাজ নির্মাণ খাতে আর্থিক সহায়তা দিতে স্পেন আগ্রহ প্রকাশ করেছে। নদীর দূষণরোধ ও আবর্জনা পরিষ্কার করতে ‘রিভার ক্লিন ভেসেল’ সংগ্রহে স্পেন বিনিয়োগ করতে চায়।
বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সাথে সাক্ষাৎকালে স্পেনের রাষ্ট্রদূত ফ্রান্সিসকো দ্য আসিস বেনিতেজ সালাস এ আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: জাহাজ নির্মাণ শিল্পকে এগিয়ে নিতে পদক্ষেপ নেয়া হবে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী
সাক্ষাৎকালে তারা পারস্পারিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করেন। বাংলাদেশ ও স্পেন আন্তর্জাতিক মেরিটাইম অর্গানাইজেশনে (আইএমও) যথাক্রমে ‘সি’ ও ‘বি’ ক্যাটাগরিতে নির্বাচন করবে। নির্বাচনে প্রতিমন্ত্রী ও রাষ্ট্রদূত নিজ নিজ দেশের পক্ষে সমর্থন ব্যক্ত করেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জাহাজ নির্মাণ এবং মেরিটাইম সেক্টরে স্পেনের অভিজ্ঞতা রয়েছে। সরকার ১০ হাজার কিলেমিটার নৌপথ খননের লক্ষ্যে ড্রেজার সংগ্রহ করেছে এবং আরও সংগ্রহ করবে। অত্যাধুনিক কোপার ও হোপার ড্রেজার সংগ্রহে স্পেনের সহায়তা পাওয়া যাবে।
করোনাভাইরাস থেকে যেভাবে সুস্থ হলেন সরকারি কর্মকর্তা
প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) থেকে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন অনেকেই। তবে এই ভাইরাসে বিশ্বব্যাপী ব্যাপকহারে মারা যাওয়ার ঘটনায় সবার ভেতরে এক ধরনের আতঙ্ক বিরাজ করছে।