বজ্রপাতে
উলিপুরে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুড়িগ্রামের উলিপুরে নিজ জমিতে গরু দিয়ে হালচাষ করার সময় বজ্রপাতে এক কৃষকের মৃত্যৃ হয়েছে। এ সময় বজ্রপাতে তার হালের গরু দুটিও মারা যায়। মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলায় রামদাস ধনিরাম কানিপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
মৃত শহিদুল ইসলাম (৪৫) ওই গ্রামের জহুর উদ্দিনের ছেলে।
উলিপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তদন্ত রুহুল আমিন এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেন।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাতে তিনি জানান, মঙ্গলবার দুপুর দেড়টার দিকে শহিদুল নিজের জমিতে দুটি গরুর সাহায্যে লাঙ্গল দিয়ে জমি চাষ করছিলেন। এমন সময় বৃষ্টি শুরু হয়। হঠাৎ বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই কৃষক শহিদুল ইসলাম এবং তার হালের দুটি গরু মারা যায়।
আরও পড়ুন: ধানখেতে সার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
সুবর্ণচরে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
মেঘনায় বজ্রপাতে জেলে নিখোঁজ, আহত ১
সুবর্ণচরে বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
নোয়াখালী সুবর্ণচর উপজেলায় বজ্রপাতে গরুসহ এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। সোমবার উপজেলার চরবাটা ইউনিয়নের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের পশ্চিম চরবাটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সবিতা রাণী দাস (৩৫) ওই গ্রামের পবিত্র দাসের দাসের স্ত্রী।
সাত নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার বাবলু চন্দ্র দাস বলেন, বেলা পৌনে ১১ টায় সবিতা রাণী দাস গোয়াল ঘর থেকে বাড়ির পাশে মাঠে গরু নিয়ে যান। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাতের শিকার হয়ে গরুসহ তার মৃত্যু হয়।
চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেব প্রিয় দাশ ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে ছাদ থেকে পড়ে ব্যক্তির মৃত্যু
করতোয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত এবং মিঠামইনের আ.লীগ নেতার মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
করোনায় আরও ২ মৃত্যু, শনাক্ত ৫৭২
মেঘনায় বজ্রপাতে জেলে নিখোঁজ, আহত ১
চাঁদপুর সদর উপজেলার আখনের হাট এলাকায় মেঘনা নদীতে মাছ ধরে ফেরার সময় বজ্রপাতে এক জেলে নদীতে পড়ে নিখোঁজ হয়েছেন। এসময় আহত হয়েছেন আরেক জেলে। রবিবার দুপুরে মাছ ধরার ট্রলারটি আখনের হাট এলাকা থেকে হরিণা মাছঘাটে আসার সময় এ ঘটনা ঘটে।
নিখোঁজ মনসুর আহমেদ (৩৮)ও আহত আলী আহম্মদ হাওলাদার (৪৫) সদর উপজেলার হানারচর ইউনিয়নের গোবিন্দিয়া গ্রামের হাওলাদার বাড়ীর ফজল হাওলাদারের ছেলে।
জানা যায়, আহত আলী আহম্মদ কানে শোনেন না। তিনি বর্তমানে চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
আরও পড়ুন: হবিগঞ্জে বজ্রপাতে ২ কৃষক নিহত
হরিণা ফেরিঘাট মাছের আড়তের ব্যবসায়ী আবুল কাশেম কালু হাওলাদার বলেন, দুপুর ১২টার দিকে মেঘনা নদীর আখনের হাট থেকে জহিরুল ইসলামসহ আট জেলে নিয়ে হরিণা ঘাটের দিকে রওনা হয়।এসময় বজ্রপাতে মনসুর আহম্মেদ আহত হয়ে পানিতে পড়ে যান এবং পাশে থাকা তার ভাই আলী আহম্মদ গুরুতর আহত হন। তাকে আমরা চাঁদপুর সরকারি জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে এসেছি। তার চিকিৎসা চলছে। তার ডান পা বজ্রপাতে ঝলসে গেছে।
আবাসিক চিকিৎসক ডা. সুজাউদ্দৌলা রুবেল জানান, বজ্রপাতে আহত আলী আহম্মদের চিকিৎসা চলছে।ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স চাঁদপুর নদী স্টেশনের লিডার প্রণব বড়ুয়া বলেন, খবর পেয়ে আমরা বিকাল সাড়ে ৩টার দিকে ঘটনাস্থলে এসেছি। আমাদের ডুবুরিরা নিখোঁজ জেলের উদ্ধার কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন।
আরও পড়ুন: ভোলায় বজ্রপাতে ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে শাপলা তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে মামা-ভাগনে-ভাগনির মৃত্যু
সুনামগঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই সহোদরের মৃত্যু
সুনামগঞ্জের ধর্মপাশা হাওরে মাছ ধরতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই সহোদর ভাইয়ের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার উপজেলার শালদিঘা হাওরে সকালে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- খোকন মিয়া ও ঝিলন মিয়া (৩২)। তারা ওই উপজেলার পাইকুরাটি ইউনিয়নের বেখইজুড়া গ্রামের বাসিন্দা।
আরও পড়ুন:নাটোরে পৃথক বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৭
স্থানীয়রা জানায়, মঙ্গলবার সকালে নৌকা ও বাঁশের ছাই নিয়ে হাওরে মাছ ধরতে যান তিন ভাই। একপর্যায়ে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই খোকন মিয়া ও ঝিলন মিয়া মারা যান। এ ঘটনায় আহত হন তাদের অপর ভাই। পরে স্থানীয় লোকজন লাশ উদ্ধার করে বাড়িতে নিয়ে যান।
ধর্মপাশা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন:সিলেটে বজ্রপাতে নিহত ২
নাটোরে পৃথক বজ্রপাতে নিহত ২, আহত ৭
নাটোরে পৃথক বজ্রপাতের ঘটনায় দুজন নিহত ও সাতজন আহত হয়েছেন। সোমবার বাগাতিপাড়া উপজেলার করমদোসী বাজারে ও বড়াইগ্রাম উপজেলার নটাবাড়িয়া এলাকায় এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
নিহতেরা হলেন- বাগাতিপাড়া উপজেলার সিহাব উদ্দিনের ছেলে আশিক(২০) এবং বড়াইগ্রাম উপজেলার নটাবাড়িয়া এলাকার কৃষক ছলিম উদ্দিন(৪২)।
আহতেরা হলেন- সিহাব উদ্দিন, রুপালী বেগম, মোমিন, হাফেজ, সারোয়ার, বেলাল,ও শফিক।
বাগাতিপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম জানিয়েছেন, সকালে বাগাতিপাড়া উপজেলার করমদোসী বাজারের একটি চা স্টলের ওপর বজ্রপাত হয়। এতে ওই স্টলে অবস্থানকারী আশিক নামে এক যুবক ঘটনাস্থলেই নিহত হয়। নিহত আশিকের বাবা সিহাব উদ্দিন ও চা স্টলমালিক রুপালী বেগমসহ সাতজন সেসময় আহত হন। এদের মধ্যে রুপালী সহ পাঁচজনকে রাজশাহীর পুঠিয়া হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
অন্যদিকে, এদিন দুপুরে বড়াইগ্রাম উপজেলার নটাবাড়িয়া এলাকার কৃষক ছলিম উদ্দিন বাড়ির পাশে জমিতে কাজ করার সময় বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
মৃত দুজনের লাশ পরিবার সদস্যরা নিজ জিম্মায় দাফনের ব্যবস্থা করেছেন বলেও পুলিশ জানায়।
আরও পড়ুন: বজ্রপাতে মাগুরায় এসএসসি পরিক্ষার্থীসহ মৃত্যু ২
দেশের পৃথক স্থানে বজ্রপাতে ২ জনের মৃত্যু
রাঙামাটিতে বজ্রপাতে ২ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে বজ্রপাতে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে। উপজেলার দূরছড়ি গ্রামে এবং উত্তর হিরারচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন-উপজেলার খেদারমারা ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বড় দূরছড়ি গ্রামের পুলিন বিহারী চাকমার মেয়ে ও খেদারপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী রুপসী চাকমা এবং হিরারচর গ্রামের মিহির কান্তি চাকমার ছেলে ও রাঙামাটি সরকারি কলেজের উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অনার্স ১ম বর্ষে ছাত্র অর্কো চাকমা।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু
খেদারমারা ইউপি চেয়ারম্যান বিটু চাকমা জানান, মঙ্গলবার দুপুর ২টার দিকে মা-মেয়ে ভাত খাবার সময়ে হঠাৎ বাড়ির আঙ্গিনায় গাছে পড়া বজ্রপাতটি ছিটকে ঘরে পড়লে শিক্ষার্থী রুপসী চাকমা নিহত হন। এসময় তার মা অনিতা চাকমা আহত হন।
এদিকে, সোমবার (১৩ জুন) সন্ধ্যায় বাঘাইছড়ি উপজেলার সারোয়াতলী ইউনিয়নের উত্তর হিরারচর গ্রামে বজ্রপাতে অর্কো চাকমা নামে এক ছাত্র নিহত হয়েছেন।
অর্কো চাকমার বন্ধু পিয়াল চাকমা জানায়, সোমবার সন্ধ্যায় আত্মীয়ের বাড়ি থেকে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে হঠাৎ বজ্রপাত হলে সে জ্ঞান হারায়। পরে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: নওগাঁয় বজ্রপাতে ২ ধান কাটা শ্রমিকের মৃত্যু
বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শরিফুল ইসলাম বলেন, এই ঘটনায় আমি মর্মাহত। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে অর্কো চাকমার ও রুপসী চাকমার পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেয়া হবে।
১০ বছরে বজ্রপাতে দুই হাজার ৮০০ মৃত্যু: মো. এনামুর
১০ বছরে বজ্রপাতে দুই হাজার ৮০০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। তিনি বলেন, বজ্রপাতে খোলা মাঠ ও হাওরে বেশি মানুষ মারা যাচ্ছে। ২০১১ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বজ্রপাতে দুই হাজার ৮০০ জন মারা গেছেন।
আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস-২০২১ উপলক্ষে মঙ্গলবার সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী এসব তথ্য জানান।
আরও পড়ুন: আড়াই হাজার কোটি টাকার উদ্ধার সামগ্রী ক্রয় করা হবে: ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘বজ্রপাতপ্রবণ এলাকায় বজ্রপাতের আশ্রয় কেন্দ্রে নেয়ার পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে। এক ডেসিমাল জায়গায় একটি পাকা ঘর থাকবে। প্রত্যেকটা ঘরে একটি করে লাইটিনিং অ্যারেস্টার দেয়া হবে, যাতে সতর্কবাতা শোনার ২০ থেকে ২৫ মিনিটের মধ্যে মানুষ সেই আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে পারেন। এছাড়া বজ্রপাত না হওয়া পর্যন্ত তারা সেখানে অবস্থান করবেন
চট্টগ্রাম ও ফেনীতে বজ্রপাতে নিহত ৫
চট্টগ্রাম ও ফেনীতে রবিবার বজ্রপাতে পাঁচজন নিহত ও তিনজন আহত হয়েছেন।
রবিবার (৬ জুন) সকালে ফটিকছড়ির ৭নং কাঞ্চন নগর ইউনিয়নে দুই নারী এবং মীরসরাইয়ের সাহেরখালী এলাকায় এক ছাত্র নিহত হয়।
নিহতরা হলেন- ফটিকছড়ির বানুশ্বর দাশের স্ত্রী লাকি দাশ (৩৮), যুগেন্দ্র শীলের স্ত্রী ভানুর শীল (৪০) ও মীরসরাইয়ের মোশাররফ হোসেনের ছেলে মো. সাজ্জাদ হোসেন (১৬)।
স্থানীয়রা জানান, উপজেলার কাঞ্চন নগর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডস্থ ফেঁজারাম মহাজনের বাড়ি (ডলু পাড়া) সংলগ্ন স্থানে সকাল থেকে বাড়ির পার্শ্ববর্তী নিজস্ব কৃষিক্ষেতে কাজ করছিল ৪ নারী। সকাল ১১টার দিকে হঠাৎ মুষলধারে বৃষ্টি ও বজ্রপাত শুরু হয়। এ সময় হঠাৎ বজ্রপাত হলে ৪ নারী আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় আব্দুল মোনায়েম জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছেন- মালতী রানী দাশ (৫০) ও শোভা রানী দে (৪৫)। তারা ফটিকছড়ির কাঞ্চন নগর ডলুর পাড়া, ৮নং ওয়ার্ড মানিকপুরের বাসিন্দা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আফসার উদ্দিন বলেন, চারজন নারী কৃষিক্ষেতে কাজ করছিল, হঠাৎ মুষলধারে বৃষ্টি ও বজ্রপাত হলে চারজনকে আহত অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে গেলে আশঙ্কাজনক দু’জনকে ডাক্তার মৃত্যু ঘোষণা করেন।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ নিহত ৩
এদিকে জেলার মীরসরাই উপজেলার ১৬ নং সাহেরখালী ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ড পূর্ব ডোমখালী গ্রামে বজ্রপাতে মো. সাজ্জাদ হোসেন নিহত হয়েছে।
স্থানীয়রা জানান, সকাল ১০টার দিকে সাজ্জাদ তার বাবার সাথে মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে মৃত্যু বরন করেন। এ সময় তার বাবা গুরুতর আহত হয়। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
এদিকে, ফেনীর সোনাগাজী উপজেলার বগাদানা ইউনিয়নের আলামপুর গ্রামে বজ্রপাতে সাজেদা আক্তার সাথী (১৫) নামের এক মাদরাসাছাত্রী ও আল-আমিন (৬) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় আলামপুর গ্রামের আনুফরাজী বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, ঘটনার সময় সাজেদা আক্তার ও আল-আমিন বৃষ্টির সময় ছোট ফেনী নদীর পাড়ে মাছ ধরা দেখতে যায়।
এ সময় হঠাৎ বজ্রপাতে আহত হয়ে তারা মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। স্থানীয়রা দুজনকে উদ্ধার করে সোনাগাজী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
সাজেদা আক্তার সাথীআলামপুর গ্রামের মো. সোলেমানের কন্যা ও কাটাখিলা দাখিল মাদরাসার দশম শ্রেণির ছাত্রী। আল-আমিন উপজেলার চর সাহাভিকারী গ্রামের মো. বাহারের ছেলে।
বগাদানা ইউনিয়নের স্থানীয় ওয়ার্ড় সদস্য আলাউদ্দিন বাবুল জানান, মৃত সাজেদা ও আল-অমিন সম্পর্কে মামাতো-ফুফাতো ভাই-বোন হয়, আল-আমিন আলামপুর গ্রামে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসেছিল।
বগাদানা ইউপি চেয়ারম্যান ইসহাক খোকন মাদরাসাছাত্রীসহ বজ্রপাতে দুজনের মৃত্যুর ঘটনা নিশ্চিত করেছেন।
কুড়িগ্রামে বজ্রপাতে কলেজছাত্রের মৃত্যু
ফুলবাড়ী উপজেলার বানিয়াটারী এলাকায় মঙ্গলবার সকালে বজ্রপাতে এক কলেজছাত্রের মৃত্যু হয়েছে।
গাইবান্ধায় বজ্রপাতে গৃহবধূর মৃত্যু
সুন্দরগঞ্জ উপজেলার বলরাম গ্রামে শুক্রবার বিকালে বজ্রপাতে এক গৃহবধূ নিহত এবং তিনজন আহত হয়েছেন।