কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
ভারতে এআই প্রযুক্তি নিয়ে মাইক্রোসফটের নতুন কৌশল
ভারতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) বিকাশ ও এটি নিয়ে যারা কাজ করছেন তাদের ক্ষমতায়ন এবং দেশটিতে শক্তিশালী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অংশীদার হিসেবে নিজেদের অবস্থান সুরক্ষিত করার জন্য বিস্তৃত কৌশল ঘোষণা করেছে মাইক্রোসফট।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, এআই ব্যবহারের সুযোগকে গণতান্ত্রিক অধিকারে পরিণত করার মিশনের রূপরেখা তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও সত্য নাদেলা। বেঙ্গালুরুতে একটি অনুষ্ঠানে এ বিষয়ে মূল প্রবন্ধ পড়ার সময় তিনি এ রূপরেখা তুলে ধরেন। এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সবার জন্য এবং এ বিষয়ে আমরা ভারতের সবচেয়ে বিশ্বস্ত অংশীদার হতে চাই।’ এআই ডোমেইনে অন্তর্ভুক্তি ও প্রবেশাধিকার বাড়ানো নিয়ে মাইক্রোসফটের প্রতিশ্রুতির ওপর জোর দেয় এই উদ্যোগ।
প্রতিশ্রুতির অংশ অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে ভারতের ২০ লাখ মানুষকে এআই প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে মাইক্রোসফট। এই উদ্যোগ দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্তরের শহরের মানুষের উপর এবং বিশেষ করে দেশটির গ্রামীণ এলাকাগুলোতে আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রচারের জন্য গ্রহণ করা হবে। প্রযুক্তির এই অগ্রগতিকে সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে এআই বিধিবিধান ও আইন প্রতিষ্ঠায় ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সহযোগিতার গুরুত্ব তুলে ধরেন সত্য নাদেলা।
জিপিটির মতো চ্যাটভিত্তিক এআই প্রযুক্তিগুলোর বিবর্তনের বিষয়টি তুলে ধরে নাদেলা কমপিউটার ব্যবহারের ক্ষেত্রে ঐতিহাসিক অগ্রগতি উদযাপন করেছেন। একই সঙ্গে ব্যবহারকারীদের (মানব) প্রয়োজন বুঝে খেলাধুলাসহ বিভিন্ন বিষয়ে ‘স্বাভাবিক কথোপকথন’ চালিয়ে যেতে পারে এমন মেশিন তৈরির লক্ষ্যের কথা তুলে ধরেছেন।
বিপুল পরিমাণে তথ্য বিশ্লেষণ ও প্যাটার্ন শনাক্ত করে তথ্য প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য একটি নিউরাল ইঞ্জিন ব্যবহারের কথা মাইক্রোসফটের এই কৌশলে তুলে ধরা হয়েছে। মাইক্রোসফট কোপাইলটের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে এআই প্রযুক্তি দিয়ে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখা যাবে বলে আশা প্রকাশ করে সংস্থাটি। এআই ল্যান্ডস্কেপে মাইক্রোসফটের ভূমিকা তুলে ধরার লক্ষ্যে এই নতুন উদ্যোগের মাধ্যমে বিশাল আকারে বিপণন ও প্রচার চালানো হবে।
যাই হোক, মডেল প্রশিক্ষণ ও অনুমান ক্ষমতা বৃদ্ধিসহ এআই অবকাঠামোর উন্নয়নে বিনিয়োগ করে যাচ্ছে মাইক্রোসফট। জিপিটির বৈচিত্র্য এবং বেশকিছু উন্নত বড় মডেলের অধিকারী হওয়া নিয়ে গর্ব প্রকাশ করে নাদেলা সংস্থাটির এআই প্রযুক্তিগত ক্ষমতা সম্প্রসারণের বিষয়ে উচ্চাভিলাসী পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেছেন।
৪০% চাকরিকে প্রভাবিত করবে এআই: আইএমএফ
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) নতুন বিশ্লেষণে বলা হয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রায় ৪০ শতাংশ চাকরিকে প্রভাবিত করবে।
আইএমএফের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা বলেন, ‘বেশিরভাগ পরিস্থিতিতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সম্ভবত সামগ্রিক বৈষম্যকে আরও খারাপ করবে।’
তিনি আরও বলেন, নীতিনির্ধারকদের ‘উদ্বেগজনক প্রবণতা’ মোকাবিলা করা উচিৎ, যাতে এই প্রযুক্তি ‘সামাজিক উত্তেজনা’ আরও বাড়িয়ে তুলতে না পারে।
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি তাদের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, এআইয়ের বিস্তার বর্তমান সময়ে প্রযুক্তিটির সুবিধা ও ঝুঁকি বিশ্বজুড়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ে এসেছে।
আরও পড়ুন: চ্যাটজিপিটি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম আল্টম্যান বরখাস্ত
আইএমএফ বলেছে, এআই সম্ভবত চাকরির বাজারের বড় অংশকে প্রভাবিত করবে। এর ছোঁয়া ভবিষ্যতের অর্থনীতির ৬০ শতাংশে লাগতে পারে।এই পরিস্থিতিতে অর্ধেক ক্ষেত্রে এআইয়ের সমন্বিত প্রয়োগে উৎপাদনশীলতা বাড়িয়ে তুলবে এমনটা প্রত্যাশা করতে পারেন কর্মীরা।
অন্য ক্ষেত্রে, আগে মানুষের করা গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করার সক্ষমতা থাকবে এআইয়ের। ফলস্বরূপ, কর্মীদের প্রয়োজনীয়তা কমবে এবং বেতন কাঠামোতে প্রভাব পড়বে। ক্ষেত্র বিশেষে আগের চাকরি নিঃশেষও হতে পারে।
তবে, নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে প্রযুক্তিটি চাকরির বাজারকে ২৬ শতাংশ প্রভাবিত করতে পারে বলে মনে করছে আইএমএফ।
জর্জিয়েভা বলেন, ‘এগুলোর অনেক দেশে এআইয়ের সুযোগসুবিধা কাজে লাগানোর জন্য যথেষ্ট অবকাঠামো ও দক্ষ জনবল নেই। এতে সময়ের আবর্তনে প্রযুক্তিটি বিশ্বে দেশগুলোর বৈষম্যমূলক অবস্থা আরও খারাপ করতে পারে।’
সামগ্রিক বিবেচনায় এআই গ্রহণ ও প্রয়োগের পর উচ্চ আয়ের ও কমবয়সী কর্মীরা অন্যান্যদের সঙ্গে মজুরিতে অসামঞ্জস্য অবস্থার বৃদ্ধি দেখতে পারে। এই অবস্থায় আইএমএফ মনে করছে, নিম্ন আয়ের ও বয়স্ক কর্মীরা পিছিয়ে পড়তে পারে।
আরও পড়ুন: দেশের প্রথম এআই সংবাদ উপস্থাপক 'অপরাজিতা'
বৈষম্যহীন বিশ্ব গড়ার প্রত্যয়ে ডিপিআই ও এআই আন্তর্জাতিক সম্মেলন শুরু
অ্যামেকা: বিশ্বের সর্বাধুনিক মানবিক রোবট
মহাকাশ থেকে শুরু করে বাড়ির আঙ্গিনা, সবখানেই এক অনুগত সহকারী হিসেবে আবির্ভাব ঘটছে স্বয়ংক্রিয় যান্ত্রিক কাঠামো বা রোবটের। এর সঙ্গে মানুষের মতো অবয়ব ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার আসফালনে মানুষের পাশাপাশি দ্বিতীয় স্বতন্ত্র সভ্যতার প্রবেশদ্বারে পৌঁছেছে রোবট। সম্প্রতি বিশ্বের সর্বাধুনিক হিউম্যানয়েড রোবট অ্যামেকা যেন ঠিক তারই প্রতিধ্বনি বয়ে বেড়াচ্ছে। ২০৩০ এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে শতকরা ৩০ ভাগ কাজ রোবটের দখলে চলে যাওয়ার এ যেন প্রথম পদক্ষেপ। চলুন, প্রযুক্তি জগতের এই অভাবনীয় সাফল্যের ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।
অত্যাধুনিক হিউম্যানয়েড রোবট অ্যামেকা কি কি করতে পারে
অ্যামেকার কার্যকলাপের মধ্যে যেটি সবচেয়ে বেশি নজর কাড়ে তা হল তার মুখের অভিব্যক্তি। মুচকি হাসির সময় সে চমৎকার ভাবে চারপাশ তাকাতে পারে। তার অবাক হয়ে তাকানো, নাক আঁচড়ানো, এমনকি দর্শকের সঙ্গে মজা করার বিষয়টি অভূতপূর্ব। অবশ্য একদম মানুষের মতো মুখভঙ্গি দেখে অনেকের পিলে চমকে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: টেসলার রোবট ‘অপটিমাস’ দেখালেন ইলন মাস্ক
অ্যামেকার প্রতিটি চোখে একটি করে ক্যামেরা আছে। এগুলো দিয়ে সে সামনের মানুষদের শনাক্ত করতে ও তাদের মুখ স্পষ্টভাবে ট্র্যাক করতে পারে। আচরণগত অভিব্যক্তি প্রকাশের সময় সে তার কাঁধ নাড়িয়ে মাথার পাশ পর্যন্ত নিজের হাত ওঠাতে পারে। যে কোনো বস্তু শনাক্ত করার সময় অ্যামেকার গতিবিধি অন্য যেকোনো রোবটের চেয়ে বেশ প্রাণবন্ত।
যুক্তরাজ্যের গবেষকদের একটি দল সম্প্রতি অ্যামেকার সিস্টেমে চ্যাটবট আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করেছে। ফলে অ্যামেকা মানুষের কাছ থেকে কোনো ইনপুট ছাড়াই স্বাধীনভাবে কথা বলতে পারছে। তবে এখন পর্যন্ত অ্যামেকার নীচের অর্ধাংশ অকার্যকর থাকায় সে হাঁটতে পারছে না।
আধুনিক হিউম্যানয়েড রোবট অ্যামেকার নির্মাতা
অ্যামেকার নেপথ্যে আছে ইঞ্জিনিয়ার্ড আর্টস নামের যুক্তরাজ্যের শীর্ষস্থানীয় একটি ডিজাইনার এবং মানবাকৃতির বিনোদন রোবট প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান৷ রোবটের মাধ্যমে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সর্বোচ্চ অভিজ্ঞতা প্রদানের লক্ষ্যে ব্রিটিশ কোম্পানিটি যাত্রা শুরু করেছিলো ২০০৫ সালে। তারপর থেকে ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে তারা মানবাকৃতির রোবটের বিকাশ নিয়ে সফলতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ক্যান্সার খুঁজতে দেহের ভিতর সাঁতার কাটবে রোবট
২০১৬ সালে উদ্ভাবিত বিখ্যাত সোফিয়া রোবটে ব্যবহৃত প্রযুক্তির অনেকটাই ব্যবহার করা হয়েছে এই অ্যামেকাতে। ইঞ্জিনিয়ার্ড আর্টস অ্যামেকাকে ভবিষ্যত মানবাকৃতির রোবটের জন্য একটি অগ্রগামী প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রদর্শন করছে, যার ওপর ভিত্তি করে অজস্র বিকাশ ঘটানো যাবে রোবটিক্সে।
তাদের প্রস্তুতকৃত অন্যান্য রোবটগুলোর মধ্যে আছে মেস্মার, রোবোথেস্পিয়ান ও কুইন। এছাড়া গ্রাহকদের চাহিদার ওপর ভিত্তি করে কাস্টমাইজ রোবট তৈরির লক্ষ্যেও তারা কাজ করছে।
সময় ও খরচ বাঁচাতে গবেষকরা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ওষুধ উদ্ভাবনে কাজ করছে
জীবন রক্ষাকারী ওষুধ তৈরি করতে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার খরচ হয় এবং কখনও কখনও এর জন্য কয়েক দশক পর্যন্ত সময় লেগে যায়। আর তাই সময় ও খরচ কমিয়ে আনতে গবেষকরা একটি নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক ওষুধ উদ্ভাবনের কৌশল তৈরি করছেন।
প্রাকৃতিক ভাষা প্রক্রিয়াকরণ (এনএলপি) কৌশলের মাধ্যমে নির্দিষ্ট প্রোটিন ও ওষুধের মধ্যে মিথস্ক্রিয়া ঘটানোর মাধ্যমে তারা এটি তৈরির চেষ্টা করছে। এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করে তারা প্রায় ৯৭ শতাংশ সফলতা পাওয়ার দাবি করেছেন।
সম্প্রতি ব্রিফিংস ইন বায়োইনফরমেটিক্স জার্নালে এ সংক্রান্ত একটি গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে।
এক্ষেত্রে ওষুধ ও প্রোটিনের মধ্যকার মিথস্ক্রিয়ার ফলে প্রতিটি প্রোটিন মিশ্রনকে ভাষায় প্রকাশ করা হয় এবং উভয়ের মধ্যে হওয়া এই জটিল মিথস্ক্রিয়ার ফলে উদ্ভূত বৈশিষ্ট্যগুলো প্রকাশে ডিপ লার্নিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
এএনআই জানিয়েছে, সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিল্প প্রকৌশল ও ব্যবস্থাপনা সিস্টেম বিভাগের একজন সহকারী অধ্যাপক ও এই গবেষণার একজন সহ-লেখক ওজলেম গারিবে বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রচলন বেড়ে যাওয়ায় এ ধরনের কিছু কাজ এআই এর দ্বারা করা যাবে। আপনি প্রোটিন ও ওষুধের মিথস্ক্রিয়াগুলোর মধ্যকার বৈচিত্র্যপূর্ণ বৈশিষ্ট্য দেখতে পারেন এবং খুঁজে বের করতে পারেন যে কোনটিকে এক করা সম্ভব আর কোনটি সম্ভব না।’
আরও পড়ুন: ‘স্টেম সেল’ ব্যবহার করে কৃত্রিম ইঁদুর ভ্রূণ তৈরি
তারা যে মডেলটি তৈরি করেছে তা অ্যাটেনশনডিটিআই নামে পরিচিত। প্রোটিন মিশ্রনের ভাষা ব্যবহার করে ব্যাখ্যাযোগ্য হওয়ার ঘটনা এই প্রথম।
এ পদ্ধতিটি ওষুধ গবেষকদের জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এর মাধ্যমে কার্যকরী বৈশিষ্ট্যসহ জটিল প্রোটিন বন্ধন শনাক্ত করা যায়। যার মাধ্যমে একটি ওষুধ কাজ করবে কি না তা বোঝা যায়।
আরও পড়ুন: মহাকাশের প্রথম রঙিন ছবি প্রকাশ করেছে নাসা
সাশ্রয়ী দামে করোনা শনাক্তের কিট উদ্ভাবন বাংলাদেশের বিজ্ঞানীদের
২০২১ সালেও সমৃদ্ধি ধরে রাখতে চায় রিয়েলমি
তরুণদের পছন্দের ব্রান্ড রিয়েলমি গ্রাহকদের জন্য শক্তিশালী স্মার্টফোন এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআইওটি) অনেক ধরনের পণ্য সরবরাহ করে যাচ্ছে।
হুয়াওয়ের টুল ব্যবহার করে মালিকেরা অনলাইনে গাড়ি বিক্রি করতে পারবেন
হুয়াওয়ের সহায়তায় নিজেদের প্ল্যাটফর্মে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও ক্লাউড কম্পিউটিং যুক্ত করেছে সিঙ্গাপুরভিত্তিক অনলাইন গাড়ির মার্কেটপ্লেস ইউকারস।
২০২১ সালের মধ্যে অনলাইনে আসবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বিষয়ক ৪০টি সার্ভিস: পলক
আইসিটি বিভাগের অধীনে ভাষা-প্রযুক্তি বিষয়ক ৪০টি সার্ভিস ও টুলস তৈরির কাজ চলছে উল্লেখ করে, ২০২১ সালের মধ্যে ৪০টি সার্ভিস অনলাইনে আসবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
নাগরিক সেবার স্বচ্ছতায় এআই প্রযুক্তি ব্যবহার হবে: পলক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেছেন স্বাস্থ্যসহ নাগরিক সেবাকে আরও স্বচ্ছ, দ্রুত ও জবাবদিহিতার আওতায় আনতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে সরকার।