বাঙালি সংস্কৃতি
সারাদেশে পিঠা উৎসবের মতো উৎসব ছড়িয়ে দিতে হবে: কে এম খালিদ
সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, জাতীয় পিঠা উৎসব বাঙালি সংস্কৃতির প্রতিনিধিত্বকারী একটি মৌলিক ও অবিচ্ছেদ্য ধারণা।
বৃহস্পতিবার রাজধানীর বিএসএ প্রাঙ্গণে জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদ ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি (বিএসএ) আয়োজিত ১০ দিনব্যাপী ষোড়শ জাতীয় পিঠা উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: খুলনা যেন পিঠার নগরী!
তিনি বলেন, জাতীয় পিঠা উৎসব সারাদেশে ছড়িয়ে দেয়া উচিত। এছাড়া আমরা আগামীতে জেলা ও উপজেলা পর্যায়েও এই উৎসব করার পরিকল্পনা করছি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিএসএ-এর মহাপরিচালক ও ১৬তম জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদ ১৪২৯-এর আহ্বায়ক লিয়াকত আলী লাকী।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন নৃত্যশিল্পী আমানুল হক।
অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে যোগ দেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও জাতীয় পিঠা উৎসব উদযাপন পরিষদের সভাপতি এম হামিদ।
এছাড়া ১৬তম জাতীয় পিঠা উৎসবে পঞ্চাশটি স্টলে ২০০ টিরও বেশি পিঠা প্রদর্শনী করছে।
এদিকে ২৮ জানুয়ারি বিকাল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত জাতীয় পিঠা উৎসব সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
আরও পড়ুন: শীতের ছয়টি মজাদার পিঠার রেসিপি
ডিএসসিসিতে প্রথমবারের মতো পিঠা উৎসব
বাঙালি সংস্কৃতি ধারণ করেই আমরা এগিয়ে যাব: মেয়র তাপস
বাঙালি সংস্কৃতিকে ধারণ করেই আমরা সামনের দিকে এগিয়ে যাব বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।
বৃহস্পতিবার (১৪ এপ্রিল) সকালে রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠান অবলোকন শেষে গণমাধ্যমের সাথে মতবিনিময়কালে তাপস এই মন্তব্য করেন।
ডিএসসিসি মেয়র শেখ তাপস বলেন, ‘আজ আমরা রমনা বটমূলে সমবেত হয়েছি। রমনা বটমূলের এই বর্ষবরণ অনুষ্ঠান আমাদের জাতীয় সংস্কৃতির অন্যতম ও অবিচ্ছেদ্য অনুষঙ্গ। আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্যের সাথে রমনা বটমূলের এই সাংস্কৃতিক মিশেল আমাদেরকে পরিতৃপ্ত করে, বাঙালিত্বে সামগ্রিকতা দান করে। তাই, আমাদেরকে এগিয়ে যেতে হলে বাঙালি সংস্কৃতিকে ধারণ করেই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।’
পড়ুন: পহেলা বৈশাখ: বাংলা নববর্ষের উৎপত্তি এবং ইতিহাস
কোভিড-১৯: পহেলা বৈশাখ উদযাপনে সরকারের নিষেধাজ্ঞা
কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ রোধে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলা নববর্ষ উদযাপনে কোনোভাবেই জনসমাগম করা যাবে না বলে সরকার জানিয়েছে।
তবে১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ ১৪২৮ এর অনলাইন উৎসবকে স্বাগত জানিয়েছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।
ছয় শতাব্দী আগে শুরু হওয়ার পর থেকে পহেলা বৈশাখ উদযাপন বাঙালি সংস্কৃতির একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে পালিত হয়।
আরও পড়ুন: স্বাস্থ্যবিধি না মানলে করোনা নিয়ন্ত্রণে আসবে না: মন্ত্রী
বুধবার মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বর্তমান কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ কর্তৃক জারি করা নির্দেশনা অনুসরণপূর্বক জনসমাগম হয় এমন অনুষ্ঠান পরিহার করে সম্ভব হলে অনলাইন বা ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্মে অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য অনুরোধ জানানো হলো। কোনো অবস্থাতেই জনসমাগম করা যাবে না।
কোভিড-১৯ এর বিস্তার রোধে জনসমাগম এড়াতে গত বছরও সব কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: জনগণের উদাসীনতার মাঝেই দেশে লকডাউনের ২য় দিন শুরু
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে বাংলাদেশে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ও মৃত্যু ঊর্ধ্বগতি রয়েছে।
গত বছরের মার্চ মাসে প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে বুধবার সর্বোচ্চ ৭ হাজার ৬২৬ জন আক্রান্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের রিপোর্ট অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় এই ভাইরাসে আরও ৬৩ জন মারা গেছেন।
যদিও জনগণের চলাচল, দোকানপাট, শপিংমল এবং গণপরিবহন বন্ধ রেখে সরকার সোমবার থেকে সাত দিনের লকডাউন চলছে। কিন্তু লকডাউন পালনে জনগণের মধ্যে অনীহা দেখা যাচ্ছে, যা সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন: লকডাউনের তৃতীয় দিন: আন্তনগর বাস চলছে
এছাড়াও, লকডাউন শুরুর দুদিন পর বুধবার গণপরিবহন চলাচল আবার শুরু হয়েছে। সরকার সিটি করপোরেশনভুক্ত এলাকায় যাত্রীদের জন্য গণপরিবহন চলাচলের অনুমতি দিয়েছে।
বাঙালি সংস্কৃতি বিকাশে বঙ্গবন্ধুর অবদান অনস্বীকার্য: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আবদুল মোমেন বলেছেন, বাঙালি সংস্কৃতির বিকাশে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান অনস্বীকার্য।
বর্ণাঢ্য জীবনে অনেক পরিচয়ে পরিচিত কামাল লোহানী
ভাষাসৈনিক, সাংবাদিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী। বর্ণাঢ্য জীবনে অনেক পরিচয়ে পরিচিত তিনি।