ইউএস-বাংলা
ইউএস-বাংলার বহরে যুক্ত হয়েছে ৪৩৬ আসনের এয়ারবাস
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসের বহরে বৃহদাকার এয়ারক্রাফট ৪৩৬ আসনের এয়ারবাস ৩৩০-৩০০ যুক্ত হয়েছে।
শুক্রবার (৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ৩টা ১০ মিনিটে চীনের গুয়াংজু থেকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে এয়ারবাসটি। আনুষ্ঠানিকভাবে নতুন সংযোজিত এয়ারক্রাফট গ্রহণ করেন ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ক্যাপ্টেন লুৎফর রহমান।
আরও পড়ুন: ইউএস-বাংলার নিজস্ব অর্থায়নে ট্রেইনি এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ
এয়ারবাসটি নতুন যুক্ত হওয়া এয়ারবাসটি দিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সৌদি আরবের জেদ্দা, রিয়াদ, দাম্মামসহ লন্ডন ও রোম রুটে পরিচালিত হবে। বর্তমানে দুবাই, শারজাহ, মাস্কাট দোহা, কুয়ালালামপুর রুটে পরিচালিত হবে।
ইউএস-বাংলার বহরে ২৩তম এয়ারক্রাফট হিসেবে যুক্ত হয়েছে এয়ারবাস ৩৩০-৩০০। এর আগে শুক্রবার ভোর ৪টা ১০ মিনিটে জর্জিয়া-সার্বিয়া হয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে ২২তম এয়ারক্রাফট বোয়িং ৭৩৭-৮০০।
আরও পড়ুন: ঢাকা ট্রাভেল মার্টে ইউএস-বাংলার অভ্যন্তরীণ রুটে ১৫% ও আন্তর্জাতিক রুটে ১২% মূল্যছাড়
ঢাকা-ব্যাংকক রুটে ১ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ফ্লাইট পরিচালনা করবে ইউএস-বাংলা
আন্তর্জাতিক গন্তব্যগুলোর মধ্যে বাংলাদেশি পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত আকর্ষণীয় ও জনপ্রিয় গন্তব্য থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক।
১ ডিসেম্বর থেকে ঢাকা থেকে ব্যাংকক রুটে প্রতিদিন ফ্লাইট পরিচালনা করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। বর্তমানে ঢাকা-ব্যাংকক রুটে ইউএস-বাংলা সপ্তাহে ৫দিন ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
যাত্রীদের অতিরিক্ত চাহিদার কারণে ১ ডিসেম্বর থেকে রবি, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার সকাল ১১টা ৪৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ব্যাংককের সুবর্ণভূমি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্দেশে ছেড়ে যাবে এবং স্থানীয় সময় বিকাল ৩টা ১৫ মিনিটে ব্যাংকক অবতরণ করবে। একই দিন বিকাল ৪টা ২০ মিনিটে ব্যাংকক থেকে উড্ডয়ন করে ঢাকায় সন্ধ্যা ৬টা ৫ মিনিটে পৌঁছাবে।
আরও পড়ুন: ইউএস-বাংলার নিজস্ব অর্থায়নে ট্রেইনি এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ
এছাড়া সোম, বুধ, শুক্র ও শনিবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে ঢাকা উড্ডয়ন করে স্থানীয় সময় দুপুর ১টা ১০ মিনিটে ব্যাংককে অবতরণ করবে। একই দিন দুপুর ১টা ৫৫ মিনিটে ব্যাংকক থেকে উড্ডয়ন করে ঢাকায় বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে পৌঁছাবে।
কোম্পানিটির পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ঢাকা-ব্যাংকক-ঢাকা রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করবে।
ঢাকা-ব্যাংকক রুটে ওয়ানওয়ের জন্য সর্বনিম্ন ভাড়া ২৭ হাজার ৫০৭ টাকা এবং রিটার্ন ভাড়া ৩৩ হাজার ১৫৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ভাড়ায় সকল ধরনের ট্যাক্স ও সারচার্জ অন্তর্ভূক্ত।
বর্তমানে ইউএস-বাংলা সকল অভ্যন্তরীণ রুটসহ আন্তর্জাতিক রুট ব্যাংকক, সিঙ্গাপুর, চেন্নাই, মালে, গুয়াংজু, কুয়ালালামপুর, দোহা, শারজাহ, দুবাই, মাস্কাট ও কলকাতায় ফ্লাইট পরিচালনা করছে।
উল্লেখ্য, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের বিমানবহরে ৮টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৯টি এটিআর ৭২-৬০০সহ মোট ২০টি এয়ারক্রাফট রয়েছে। চলতি বছরের মধ্যে দু’টি ৪৩৬ আসনের এয়ারবাস ৩৩০ যুক্ত করতে যাচ্ছে ইউএস-বাংলা।
আরও পড়ুন: পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ইউএস-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল প্রতিনিধিদলের বৈঠক
ইউএস-বাংলার নিজস্ব অর্থায়নে ট্রেইনি এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ
নিজস্ব অর্থায়নে ট্রেইনি এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ দিচ্ছে বেসরকারি বিমানসংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
দেশের মেধাবী শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলা।
অতিরিক্ত চাহিদা পূরণে ইউএস-বাংলা সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার সুযোগ দিচ্ছে। যেসব মেধাবী বাংলাদেশি শিক্ষার্থী বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি ও এইচএসসিতে ইংরেজি, পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন ও গণিতে জিপিএ ৪ দশমিক ৫সহ জিপিএ ৪ অথবা ‘ও’ লেভেলে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন ও গণিতে নূন্যতম ৫ বিষয়ে গ্রেড-এ এবং ‘এ’ লেভেলে গণিত, রসায়ন ও পদার্থবিজ্ঞানসহ নূন্যতম ২ বিষয়ে গ্রেড-বি পেয়েছেন তারা আবেদনের জন্য যোগ্য হবেন।
আরও পড়ুন: আইওএসএ সনদ পেল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
প্রার্থীকে ইংরেজিতে দক্ষ হতে হবে। চলতি বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীরাও আবেদন করার সুযোগ পাবেন। আবেদনকারীকে অবশ্যই বাংলাদেশি হতে হবে এবং অন্য কোনো দেশের নাগরিক হতে পারবে না।
আবেদনের সময় বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ২৫ বছর। উচ্চতা– ১৬০ সেন্টিমিটার (৫ফুট ৩ইঞ্চি) হতে হবে। প্রার্থীর ওজন হতে হবে বিএমআই এর উচ্চতার আনুপাতিক হারে।
প্রার্থীকে অবশ্যই অবিবাহিত হতে হবে। দৃষ্টিশক্তি হতে হবে ৬/৬। অধুমপায়ী ও নন-অ্যালকোহলিক হতে হবে। যেকোনো ধরনের অপরাধের সঙ্গে সম্পৃক্ততা অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
ট্রেইনি এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে- আইকিউ টেস্ট, লিখিত পরীক্ষা (ইংরেজি, গণিত, পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়ন), অ্যাপটিটিউড, সাইকোমেট্রিক, মেডিকেল ও মৌখিক পরীক্ষা।
সব পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের মধ্য থেকে ট্রেইনি এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ারের জন্য নির্বাচন করা হবে। সফলভাবে দুই বছর মেয়াদি ট্রেনিং শেষ করার পর ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সে এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিয়োগ প্রাপ্ত হবেন।
অন্যান্য সুবিধাসহ পর্যায়ক্রমে বেতন ধার্য হবে মাসিক দুই লাখ টাকা। অন্যান্য সুবিধার মধ্যে রয়েছে ২টি উৎসব বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, সম্পূর্ণ বিনা খরচে খাবারের ব্যবস্থা, এয়ার টিকিট।
একজন প্রশিক্ষণার্থীর স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার অপেক্ষায় থাকবে ইউএস-বাংলা। সঙ্গে এভিয়েশনে দক্ষ জনশক্তি তৈরিতে ইতিহাস সৃষ্টি করবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
অনলাইনে আবেদন করা যাবে-
এয়ারক্রাফট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার প্রোগ্রামের জন্য-
https://tame.usbair.com
আবেদনের শেষ তারিখ নভেম্বর ২০, ২০২৩। যেকোনো ধরনের তদবির প্রার্থীর অযোগ্যতা হিসেবে বিবেচিত হবে।
আরও পড়ুন: ইউএস-বাংলার আকর্ষণীয় দুবাই প্যাকেজ ঘোষণা
ইউএস-বাংলার খরচে পাইলট হবার সুযোগ
ইউএস-বাংলার আকর্ষণীয় দুবাই প্যাকেজ ঘোষণা
আকর্ষণীয় দুবাই প্যাকেজ ঘোষণা করেছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
২ রাত ৩ দিন প্যাকেজের ন্যূনতম খরচ জনপ্রতি ৭৯ হাজার ৯৯০ টাকা।
অফারটি আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত কার্যকর থাকবে।
আরও পড়ুন: ইউএস-বাংলার বহরে যুক্ত হচ্ছে নবম এটিআর ৭২-৬০০
দুবাইয়ের ল্যান্ডমার্ক গ্র্যান্ড হোটেলে দুই রাত থাকার ব্যবস্থা আছে ভ্রমণ প্যাকেজে। অফারটি প্রাপ্ত বয়স্ক দুইজন পর্যটকের জন্য প্রযোজ্য হবে।
প্যাকেজে সব ধরনের ট্যাক্সসহ ঢাকা-দুবাই-ঢাকা ফিরতি এয়ার টিকিটসহ বুফে ব্রেকফাস্ট অন্তর্ভূক্ত রয়েছে। এয়ারপোর্ট-হোটেল-এয়ারপোর্ট ট্রান্সফারের সুবিধা রয়েছে।
শর্তসাপেক্ষে প্যাকেজটিতে অতিরিক্ত রাত ও বাচ্চাদের সংযুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। প্যাকেজটি সংগ্রহ করতে কোনো ধরনের অতিরিক্ত চার্জ ছা্ড়াই ৬ মাসের ইএমআই সুবিধা দিচ্ছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। যা জনপ্রতি মাসে মাত্র ১৩ হাজার ৩৩১ টাকা।
আকর্ষণীয় এ অফারটি ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর যেকোনো নিজস্ব সেলস্ কাউন্টার ও হলিডে অফিস থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
দুবাই হলিডে প্যাকেজ অফারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইউএস-বাংলার সব সেলস কাউন্টারে অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮৮১-৮৮৩ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: চায়ের দেশ সিলেটে ইউএস-বাংলার আকর্ষণীয় প্যাকেজ
আইওএসএ সনদ পেল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
চায়ের দেশ সিলেটে ইউএস-বাংলার আকর্ষণীয় প্যাকেজ
ঢাকা থেকে সিলেট ভ্রমণকে আরও বেশি স্বাচ্ছন্দ্যময় করে তুলতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স আকর্ষণীয় ট্যুর প্যাকেজ ঘোষণা করেছে।
রবিবার (৬ আগস্ট) ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের জনসংযোগ বিভাগের উপ-মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুল ইসলাম স্বাক্ষরিত
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন ঢাকা-সিলেট রুটে ছয়টি ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা।
বর্ষার আগমনে পুরো সিলেট যেন রানীর সাজে বর্ণিল হয়ে উঠেছে। বর্ষায় জাফলং, তামাবিল, শাপলাবিল, রাতারগুল, বিছনাকান্দি, সাদাপাথর, মাধবকুন্ড আর দু’টি পাতা একটি কুড়ির চা বাগানের অপরূপ সৌন্দর্যকে পূর্ণতা দিতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সিলেটে আকর্ষণীয় প্যাকেজ অফার ঘোষণা করেছে।
প্রতিজনের জন্য নূন্যতম অফার ১১ হাজার ৪৯০ টাকা। ২ রাত ৩ দিনের এই অফারটি কমপক্ষে দুই জনের জন্য প্রযোজ্য।
আরও পড়ুন: কক্সবাজার রুটে ইউএস বাংলার ফ্লাইট শুরু ১ জুন
অফারের মধ্যে রয়েছে সকল প্রকার ট্যাক্সসহ ঢাকা-সিলেট-ঢাকা রিটার্ন টিকেট, দুই দিনের থাকার ব্যবস্থা ও সকালের নাস্তা এবং এয়ারপোর্ট-হোটেল-এয়ারপোর্ট ট্রান্সফার সুবিধা।
অফারের অন্তর্ভুক্ত হোটেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- হোটেল সাদা পাথর, নিরভানা ইন, হোটেল গ্র্যান্ড সিলেট, নাজিমগড় গার্ডেন রিসোর্ট- খাদিম নগর ও নাজিমগড় উইলডারনেস-লালাখাল।
আকর্ষণীয় এ অফারটি ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স এর যেকোনো নিজস্ব সেলস্ কাউন্টার থেকে সংগ্রহ করা যাবে।
শর্তসাপেক্ষে অতিরিক্ত রাত ও শিশুদের জন্য প্যাকেজটিতে সংযুক্ত করার সুযোগ রয়েছে।
সিলেট ট্যুর প্যাকেজের অফারটি সংগ্রহের সময়সীমা ২৮ অক্টোবর ২০২৩ পর্যন্ত রয়েছে। অফারটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ইউএস-বাংলার সকল সেলস কাউন্টারে অথবা ০১৭৭৭৭৭৭৮৮১-৮৮৩ নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: ইউএস বাংলার ঢাকা-দোহা ফ্লাইট পুনরায় শুরু হচ্ছে ৩১ আগস্ট
আইওএসএ সনদ পেল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি বিমান সংস্থা হিসেবে আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (আইওএসএ) নিরাপত্তা মান অর্জন করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক অডিট অর্গানাইজেশন আরগস প্রস, যা এয়ারলাইন্সের গ্লোবাল স্টান্ডার্ড নির্ধারণে অন্যতম প্রতিষ্ঠান।
আইএটিএ নির্ধারিত সারাবিশ্বের পাঁচটি অডিট প্রতিষ্ঠানের মধ্যে আরগস প্রস একটি অন্যতম অডিট প্রতিষ্ঠান। আরগস প্রস ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের আইওএসএ সার্টিফিকেট পেতে অডিটর হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে।
আইওএসএ সনদ পেতে এয়ারলাইনটিকে মোট আটটি ডিসিপ্লিনের সকল সূচকের অগ্রগতি বিবেচনায় আনতে হয়েছে।
সূচকগুলোর মধ্যে রয়েছে- ফ্লাইট অপারেশন, কেবিন সেফটি, ডিসপাচ, মেইনটেন্যান্স, গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং, কার্গো অপারেশন, সিকিউরিটি ও অর্গানাইজেশন।
আরও পড়ুন: অভ্যন্তরীণ রুটে ফ্লাইট বাড়াল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
সর্বোপরি এসএমএস (সেফটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) ও কিউএমএস (কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম) কে বিবেচনায় রাখতে হয়েছে।
সকল সূচকের বিবেচনায় ইউএস-বাংলাকে আইওএসএ সনদ প্রদানের মাধ্যমে পুরস্কৃত করেছে আইএটিএ।
আইএটিএ অপারেশনাল সেফটি অডিট (আইওএসএ) হল এয়ারলাইন অপারেশনাল সেফটি অডিট করার জন্য একটি গ্লোবাল ইন্ডাস্ট্রি স্ট্যান্ডার্ড। আইওএসএ এয়ারলাইন্সের নিরাপত্তা নিরীক্ষার ক্ষেত্রে শিল্পের মানদণ্ড হয়ে উঠেছে যা উন্নত অপারেশনাল নিরাপত্তা এবং খরচ-কার্যকর ব্যবস্থায় অবদান রেখেছে।
নিরাপত্তা,কার্যকারিতা ও সততাকে কেন্দ্র করে, আইওএসএ সার্টিফিকেশন পাওয়ার অর্থ হল ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স নিরাপত্তা সূচকে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় এয়ারলাইনগুলির মধ্যে অবস্থান করছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স অপারেশনাল কার্যক্রম, নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং সংশ্লিষ্ট ডিসিপ্লিনের ব্যাপক পর্যালোচনা এবং যাচাই-বাছাই করে যা সারাবিশ্ব থেকে পাঁচজন অত্যন্ত অভিজ্ঞ এভিয়েশন পেশাদারদের দ্বারা নিরীক্ষিত হয়েছিল। আইওএসএ প্রোগ্রামের জন্য প্রয়োজনীয় অপারেশনাল সেফটি সংস্কৃতির বিকাশের জন্য ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের কর্মীদের ব্যাপক প্রশিক্ষণ ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করা হয়েছিল। সংস্থাটি এই অপারেশনাল নিরাপত্তা নীতিগুলি গ্রহণ করেছে যা আইওএসএ নিবন্ধকরণের প্রয়োজনীয়তা বজায় রাখার জন্য ক্রমাগত মূল্যায়ন করা হবে।
আইওএসএ হল একটি স্ট্রাকচার্ড অডিট, যার মানদণ্ড বাণিজ্যিক বেসামরিক বিমান চলাচলে সবচেয়ে আপডেট হওয়া নিয়ন্ত্রক এবং আন্তর্জাতিক সেরা অনুশীলনগুলিকে প্রতিফলিত করে। স্বীকৃত আন্তর্জাতিক অডিট সংস্থাগুলিকে আইওএসএ নিবন্ধনের জন্য এয়ারলাইনগুলি বিবেচনা করার আগে অডিট সম্পাদনের জন্য নিযুক্ত করা হয়। ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স আইওএসএ রেজিস্ট্রেশন হল অভ্যন্তরীণ,আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্রিয়াকলাপে সক্রিয় অংশগ্রহণের মাধ্যমে বিমান চালনায় আন্তর্জাতিক সেরা অনুশীলনগুলো পূরণ এবং অতিক্রম করার জন্য সংস্থার কৌশলগত লক্ষ্যের প্রমাণ।
আইওএসএ সনদ প্রাপ্তিতে গতকাল ৩০ জুলাই ২০২৩ সিভিল এভিয়েশন অথরিটির প্রধান কার্যালয়ে এক আনন্দঘণ পরিবেশে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ক্যাপ্টেন লুৎফর রহমানের নেতৃত্বে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ বেমারিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
আইওএসএ সার্টিফিকেট প্রাপ্তিতে রেগুলেটরি অথরিটির চেয়ারম্যান হিসেবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করে ভবিষ্যত অগ্রযাত্রায় সফলতা কামনা করেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-মাস্কাট রুটে ফ্লাইট চালাবে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স
ইউএস-বাংলার বহরে যুক্ত হলো ২০তম এয়ারক্রাফট
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি বিমানসংস্থা ইউএস-বাংলার বিমান বহরে যুক্ত হয়েছে ৯ম এটিআর ৭২-৬০০।
এয়ারক্রাফটটি রবিবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করে।
এয়ারক্রাফটটি আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন ইউএস-বাংলার চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার ক্যাপ্টেন লুৎফর রহমান।
নতুন যুক্ত হওয়া এটিআর ৭২-৬০০সহ মোট ২০টি এয়ারক্রাফট রয়েছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের। এর মধ্যে ৮টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০, ৯টি এটিআর ৭২-৬০০ ও তিনটি ড্যাশ৮-কিউ৪০০ এয়ারক্রাফট।
২০১৪ সালের ১৭ জুলাই দু’টি ড্যাশ৮-কিউ৪০০ এয়ারক্রাফট নিয়ে যাত্রা শুরু করে ২০টি এয়ারক্রাফট দিয়ে বহরকে সমৃদ্ধ করেছে ইউএস-বাংলা। চলতি বছর ইউএস-বাংলার বহরে ছয়টি ওয়াইড বডি এয়ারক্রাফট যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: কক্সবাজার রুটে ইউএস বাংলার ফ্লাইট শুরু ১ জুন
নতুন এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফটটি ফ্রান্সের ব্লাগনাক এয়ারপোর্ট থেকে মিশরের কায়রো হয়ে ওমানের মাস্কাট থেকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে সন্ধ্যা ৭টায় অবতরণ করে।
এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফটে মোট ৭২টি আসন রয়েছে। যা দিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিভিন্ন অভ্যন্তরীণ রুট ও কলকাতায় ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বর্তমানে অভ্যন্তরীণ সকল রুটসহ আন্তর্জাতিক রুট কলকাতা, চেন্নাই, মালে, মাস্কাট, দোহা, দুবাই, শারজাহ, ব্যাংকক, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর ও গুয়াংজু রুটে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে।
নতুন যুক্ত হওয়া এয়ারক্রাফটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করেন। এয়ারক্রাফটটি গ্রহণ করার সময় ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সসহ দেশের এভিয়েশনের মঙ্গলকামনা করে প্রার্থনা করা হয়।
আরও পড়ুন: ইউএস বাংলার ঢাকা-দোহা ফ্লাইট পুনরায় শুরু হচ্ছে ৩১ আগস্ট
ঝড়ের কারণে ঢাকা থেকে ফিরে এসেছে ইউএস বাংলার ফ্লাইট
ইউএস-বাংলার বহরে যুক্ত হচ্ছে নবম এটিআর ৭২-৬০০
বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বেসরকারি বিমানসংস্থা ইউএস-বাংলার বিমান বহরে যুক্ত হতে চলেছে নবম এটিআর ৭২-৬০০।
রবিবার (২৩ জুলাই) বিকাল ৪টায় এয়ারক্রাফটটি ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করবে বলে আশা করছে ইউএস-বাংলার কর্তৃপক্ষ।
নতুন বিমানটি যুক্ত হলে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ২০টি এয়ারক্রাফট হবে। এর মধ্যে ৮টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ ও ৯টি এটিআর ৭২-৬০০ এবং ৩টি ড্যাশ ৮টি কিউ ৪০০এয়ারক্রাফট।
আরও পড়ুন: জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ থেকে ইউএস-বাংলার ঢাকা-দিল্লি ফ্লাইট শুরু
নতুন এটিআর ৭২-৬০০ এয়ারক্রাফটটি ফ্রান্সের ব্লাগনাক এয়ারপোর্ট থেকে মিশরের কায়রো হয়ে ওমানের মাস্কাট থেকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণ করবে। এতে ৭২টি আসন বিশিষ্ট বিমানটি দিয়ে অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন রুট ও কলকাতায় ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বর্তমানে অভ্যন্তরীণ সকল রুটসহ আন্তর্জাতিক রুট কলকাতা, চেন্নাই, মালে, মাস্কাট, দোহা, দুবাই, শারজাহ, ব্যাংকক, কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর ও গুয়াংজু রুটে নিয়মিত ফ্লাইট পরিচালনা করে আসছে। চলতি বছর বহরে আরও ছয়টি ওয়াইড বডি এয়ারক্রাফট যুক্ত করার পরিকল্পনা আছে ইউএস-বাংলার।
নতুন যুক্ত হতে যাওয়া এয়ারক্রাফটটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আনুষ্ঠানিকভাবে গ্রহণ করবেন।
আরও পড়ুন: স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ড ২০২৩: দক্ষিণ এশিয়ায় ইউএস-বাংলার অনন্য স্বীকৃতি
জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহ থেকে ইউএস-বাংলার ঢাকা-দিল্লি ফ্লাইট শুরু
ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স আগামী জুলাই মাসের শেষ সপ্তাহ থেকে দ্বাদশ আন্তর্জাতিক গন্তব্য ভারতের রাজধানী দিল্লিতে সরাসরি ফ্লাইট শুরু করতে যাচ্ছে। ঢাকা-দিল্লি রুটে প্রাথমিকভাবে সপ্তাহে চারদিন ফ্লাইট পরিচালনা করবে।
দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম গন্তব্য দিল্লিতে প্রতি সোম, মঙ্গল, বুধ ও শুক্রবার ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা নিয়েছে সংস্থাটি।
আরও পড়ুন: ব্যাংকক ভ্রমণে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের আকর্ষণীয় প্যাকেজ
ভ্রমণ পিপাসু বাংলাদেশি পর্যটক, উন্নত চিকিৎসা সেবা নিতে আগ্রহী যাত্রীরা দিল্লির বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীগণের বহুদিনের প্রত্যাশা পূরণ করতে চলেছে ইউএস-বাংলা। বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে ইউএস-বাংলার ফ্লাইট পরিচালনার সিদ্ধান্ত দু’দেশের বন্ধনকে আরও বেশী সুদৃঢ় করবে। রাজধানী দিল্লি হবে ইউএস-বাংলার সরাসরি ভারতে পরিচালিত তৃতীয় গন্তব্য।
বর্তমানে ভারতের কলকাতা ও চেন্নাই রুটে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
ভবিষ্যত পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনা শুরু করতে যাচ্ছে। বর্তমানে ইউএস-বাংলার বহরে মোট ১৯টি এয়ারক্রাফট রয়েছে, যার মধ্যে ৮টি বোয়িং ৭৩৭-৮০০ এয়ারক্রাফট আছে। আগামী আগষ্ট মাসের মধ্যে ইউএস-বাংলার বহরে প্রথমবারের মতো দু’টি এয়ারবাস ৩৩০ যোগ করতে যাচ্ছে। যা দিয়ে চলতি বছর ঢাকা থেকে জেদ্দা রুটে ফ্লাইট পরিচালনার পরিকল্পনা রয়েছে।
চেন্নাই, কলকাতা ছাড়া বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের অন্যতম গন্তব্য দুবাই, শারজাহ, মাস্কাট, দোহা, প্রবাসী বাংলাদেশী অধ্যুষিত কুয়ালালামপুর, সিঙ্গাপুর, মালে, পর্যটক বান্ধব অন্যতম গন্তব্য ব্যাংকক ও চীনের অন্যতম বাণিজ্যিক শহর গুয়াংজুতে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
সম্প্রতি স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ এ বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান সংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স সাউথ এশিয়ার এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে ৫ম স্থান অর্জন করেছে।
আন্তর্জাতিক রুট ছাড়াও বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ সকল গন্তব্য বিশেষ করে ঢাকা থেকে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, সিলেট, সৈয়দপুর, যশোর, রাজশাহী ও বরিশালে ফ্লাইট পরিচালনা করছে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স।
আরও পড়ুন: স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ড ২০২৩: দক্ষিণ এশিয়ায় ইউএস-বাংলার অনন্য স্বীকৃতি
কক্সবাজার ও চট্টগ্রামে ২ দিন ইউএস-বাংলার সব ফ্লাইট বন্ধ
স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ড ২০২৩: দক্ষিণ এশিয়ায় ইউএস-বাংলার অনন্য স্বীকৃতি
স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ এ বাংলাদেশের অন্যতম বেসরকারি বিমানসংস্থা ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স দক্ষিণ এশিয়ার এয়ারলাইনগুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থান অর্জন করেছে।
২০১৪ সালের ১৭ জুলাই যাত্রা শুরু করে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্স। বাংলাদেশের বিমান পরিবহন শিল্পে একের পর এক অনন্য নজির স্থাপন করে চলেছে। অর্জন করেছে বিভিন্ন সাফল্যের মাইলফলক।
স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন স্টার রেটিং ১৯৯৯ সালে শুরু হয়েছিল এবং এটি মানসম্পন্ন অর্জনের মর্যাদাপূর্ণ, দীর্ঘতম প্রতিষ্ঠিত ও অনন্য চিহ্ন এবং এয়ারলাইন এক্সিলেন্সের একটি বৈশ্বিক বেঞ্চমার্ক, পেশাদার অডিট বিশ্লেষণ ও এয়ারলাইন পণ্য এবং ফ্রন্ট-লাইন সেবার মানগুলোর মূল্যায়নের পরে পুরস্কৃত করা হয়।
আরও পড়ুন: ব্যাংকক ভ্রমণে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের আকর্ষণীয় প্যাকেজ
এয়ারলাইন স্টার রেটিংগুলো অডিট অফিস দ্বারা একটি এয়ারলাইনের মানের মানের বিশদ, পেশাদার বিশ্লেষণের পরে প্রদান করা হয়। মানগুলোর একটি সাধারণ রেটিং ৫০০ থেকে ৮০০টির মধ্যে পণ্য এবং সেবা মূল্যায়ন আইটেমের বিশ্লেষণের ওপর ভিত্তি করে। এটি এয়ারলাইনের এয়ারপোর্ট সেবা এবং সমস্ত প্রযোজ্য কেবিন এয়ারক্রাফট-এর ওপর ভিত্তি করে অনবোর্ড স্ট্যান্ডার্ডগুলোকে বিবেচনা করে থাকে৷
১৯৯৯ সাল থেকে বিশ্বব্যাপী এয়ারলাইনের সেবা ও মানের ওপর অ্যাওয়ার্ড দেয় স্কাইট্র্যাক্স। স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ডসের জন্য কোনো এয়ারলাইনকে আবেদন করতে হয় না, কোনো ফি দিতে হয় না, বিজয়ী এয়ারলাইন্সকে পুরস্কার ইভেন্টে যোগদানের জন্য কোনো অর্থও দিতে হয় না। আর এসব কারণে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে স্কাইট্র্যাক্স ওয়ার্ল্ড এয়ারলাইন অ্যাওয়ার্ডসকে বলা হয় ‘এভিয়েশন শিল্পের অস্কার’।
আরও পড়ুন: শাহ আমানতে নেপাল এয়ারলাইন্সের জরুরি অবতরণ
মালদ্বীপে বাংলাদেশের সেরা এয়ারলাইন্স এর পুরস্কার পেল ইউএস-বাংলা