জিও ব্যাগ
ব্রহ্মপুত্র পাড়ের মানুষদের আর কাঁদতে হবে না: গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন বলেছেন, ব্রহ্মপুত্রের বাম ও ডান তিরের নদী পাড়ের মানুষদের আর কাঁদতে হবে না। ব্রহ্মপুত্রের দুই পাশে ভাঙন রোধে ৩৭৯ কোটি ২৩ লাখ টাকার কাজ চলছে। যে সব স্থানে নতুন করে ভাঙন শুরু হয়েছে, সেখানে জরুরী ভিত্তিতে বালু ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলানো শুরু করা হয়েছে।
মন্ত্রী বলেন, একনেকে চিলমারী নৌ-বন্দর নির্মাণের জন্য ২৩৫ কোটি ৫৯ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন হয়েছে। ডিজাইন ইউনিট পরিদর্শন করে ডিজাইন করা হবে। এরপর টেন্ডার আহবান করা হবে। এসব কাজ ও নৌ-বন্দরের কাজ শেষ হলে কুড়িগ্রামের রৌমারী, চিলমারী ও রাজিবপুর উপজেলার নদী পাড়ের মানুষকে আর কাঁদতে হবে না।
আরও পড়ুন: ব্রহ্মপুত্র নদে নেটজালে আটকে গৃহবধূ নিখোঁজ
রোববার দুপুরে কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার চরশৌলমারী ইউনিয়নের ভাঙন কবলিত ঘুঘুমার নামক এলাকার ব্রহ্মপুত্রের বাম তীরে জিও ব্যাগ ফেলে উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী। পরে তিনি রৌমারী উপজেলা খেদাইমারী, বলদমারা, চিলমারী উপজেলার নয়ারহাট ও রাজিবপুরের কোদালকাটি ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র নদের ভাঙনে বিলীন হচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
এসময় উপস্থিত ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের রংপুর বিভাগীয় প্রধান প্রকৌশলী জ্যোতি প্রসাদ ঘোষ, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আব্দুস শহীদ, কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিবার্হী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম, উপ-প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম, শাখা প্রকৌশলী শরিফুল ইসলাম, রৌমারী প্রেসক্লাব সভাপতি সুজাউল ইসলাম সুজা, রৌমারী উপজেলা আওয়ামীলীগের সদস্য নুর কুতুবুল আলম টুল্লু ও বাদশা মিয়া রাজিবপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আকবর হোসেন হিরো, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আব্দুল হাই সরকার প্রমুখ।
তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে বালু তুলছেন ইউপি চেয়ারম্যান!
কুড়িগ্রামের উলিপুরে তিস্তা নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলনের অভিযাগ উঠেছে এক ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। নদী থেকে বালু তুলে ওই চেয়ারম্যান তার নির্মাণাধীন আলিশান বাড়ি ও পুকুর ভরাট করছেন বলে জানা গেছে।
শেরপুরে মৃগী নদীর ভাঙনের কবলে প্রাথমিক বিদ্যালয়
শেরপুরে পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদের শাখা মৃগী নদীর ভাঙনের কবলে পড়েছে নকলার ঐতিহ্যবাহী নারায়নখোলা দক্ষিণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।