ষড়যন্ত্রকারী
বিমান দুর্ঘটনাকে ঘিরে ‘আ. লীগের ষড়যন্ত্রকারীদের’ প্রতিরোধের হুঁশিয়ারি জামায়াতের
দেশকে অস্থিতিশীল করতে আওয়ামী লীগের ভিতরের কিছু ষড়যন্ত্রকারী সোমবারের যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনাকে কাজে লাগাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের।
মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐক্যমত্য কমিশন (এনসিসি) ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংস্কার আলোচনার পর সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।
ডা. তাহের সতর্ক করে বলেন, জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের চেতনা দিয়ে এ ধরণের যেকোনো প্রচেষ্টার প্রতিহত করা হবে।
জামায়াতের এই নেতা বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ যা করেছে, সেসব অপকর্মের কথা উল্লেখ না করে আমরা স্পষ্টভাবে বলতে চাই, পরাজিত ও বিতাড়িত অশুভ শক্তির বাংলাদেশে রাজনীতিতে ফিরে আসার কোনো সুযোগ নেই।’
পড়ুন: শাসনের নামে অনেক শোষণ দেখেছি, আমরা সৎ শাসক চাই: জামায়াত আমির
তিনি বলেন, সোমবার একটি যুদ্ধবিমানের মর্মান্তিক দুর্ঘটনার কারণে জাতি শোকাহত, তবে কিছু দুষ্ট মহল এই শোকের সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করছে।
ডা. তাহের বলেন, মঙ্গলবার সকালে মাইলস্টোন স্কুল প্রাঙ্গণে এবং আবার সচিবালয়ে অস্থিরতা দেখা গেছে। তিনি বলেন, ‘পুরো জাতি তাদের (শোকসন্তপ্ত পরিবারগুলোর) পাশে দাঁড়িয়েছে। তবে শোনা যাচ্ছে যে, আওয়ামী লীগের কিছু স্বার্থান্বেষী মহল পরিস্থিতি আরও খারাপ করার চেষ্টা করছে, যদিও আমরা এখনো পুরোপুরি নিশ্চিত নই।’
তিনি সতর্ক করে বলেন, ‘যদি তারা (আওয়ামী লীগ) অরাজকতা সৃষ্টি করতে শুরু করে—তাহলে আমরা, অন্য সকলকে সঙ্গে নিয়ে অতীতের মতো জুলাই-আগস্টের (গণঅভ্যুত্থান) চেতনায় তাদের প্রতিহত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেব।’
জামায়াত নেতা বলেন, তারা জেট দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করেছেন এবং তাদের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, জামায়াত আহতদের প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেছে এবং তাদের যথাযথ চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
ডা. তাহের বলেন, জামায়াতের আমিরসহ শীর্ষস্থানীয় নেতারা ইতোমধ্যে আহতদের দেখতে গেছেন এবং প্রয়োজনীয় সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন।
১৩৬ দিন আগে
নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে শেখ হাসিনা ও তার দোসররা: সারজিস
ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার হুঁশিয়ারি দিয়ে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও সমন্বয়ক সারজিস আলম বলেছেন, নানামুখী ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে শেখ হাসিনা ও তাদের দোসররা নতুন রূপে ফিরে আসতে চাইছে।
তিনি বলেন, ‘তাদের প্রতিহত করতে প্রয়োজনে ছাত্র-জনতা আবারও সড়কে নামবে।’
শনিবার (৭ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের মাদারবাড়ী প্রাইমারি টিচার্স ট্রেনিং ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে গণঅভ্যুত্থানে নিহত চট্টগ্রামের ১০৫ পরিবারকে আর্থিক সহায়তাদান অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন সারজিস আলম।
আরও পড়ুন: আমরা ব্যর্থ হলে কারও অস্তিত্ব খুনি হাসিনা রাখবে না: সারজিস আলম
জুলাই আন্দোলনে নৃশংসতার বর্ণনা দিয়ে সারজিস বলেন, শেখ হাসিনার রেখে যাওয়া কীট রয়েছে। যদি তাদের পাখা গজায় তাহলে ৫ বছর পর তারা শহীদ পরিবারের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়বে। তাই খুনিরা যেন কোনোভাবেই পুনর্বাসনের সুযোগ না পায় সেজন্য সচেতন থাকতে হবে।
প্রয়োজনে আবারও জীবন বাজি রাখতে তারা প্রস্তুত বলে উল্লেখ করেন সারজিস।
অনুষ্ঠানে আন্দোলনে নিহতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন সারজিস আলম। প্রতিটি পরিবারকে ৫ লাখ টাকা করে আর্থিক সহায়তার চেক প্রদান করা হয়।
৩৬৩ দিন আগে
বিএনপি ষড়যন্ত্রকারীদের দল: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, বিএনপি ষড়যন্ত্রকারীদের দল। ভোট কারচুপি করে ক্ষমতায় এসেছে তারা। এখন নির্বাচন আসলে তারা ভয় পায়।
সোমবার বিকালে নিয়ামতপুর উপজেলার ৭ নং শ্রীমন্তপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ আয়োজিত শোক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, বিএনপি কানাগলি খুঁজতে থাকে ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীরা বিএনপিকে সমুচিত জবাব দেবে। এছাড়া আগামী নির্বাচনে জনগণ শেখ হাসিনাকেই ক্ষমতায় আনবে।
তিনি আরও বলেন, জাতির মুক্তি ও একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন সংগ্রাম করেছেন। বারবার কারাবরণ করেছেন। কিন্তু এ দেশের কতিপয় ষড়যন্ত্রকারী ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তে ঘাতকদের বুলেটের আঘাতে বঙ্গবন্ধু তাঁর পরিবারের সদস্যসহ নির্মমভাবে নিহত হন। খুনিরা ভেবেছিল, তাঁর মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধ্বংস করা যাবে। কিন্তু তা ভুল প্রমাণিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন মানুষের মণিকোঠায়।
শ্রীমন্তপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি আজহারুল ইসলাম বুলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ হাসান বিপ্লব, সহ সভাপতি ঈশ্বর চন্দ্র বর্মন এবং উপজেলা চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ।
আরও পড়ুন: দেশে খাদ্যের অভাব হবে না: খাদ্যমন্ত্রী
মদিনা সনদ আমাদের সহিষ্ণুতা শিক্ষা দেয়: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যের অপচয় রোধে সতর্ক হওয়ার আহ্বান খাদ্যমন্ত্রীর
১১৯৪ দিন আগে
বঙ্গবন্ধু হত্যার ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করার সংকল্প প্রধানমন্ত্রীর
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের মূল ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করে অদূর ভবিষ্যতে বিচারের সম্মুখীন করার সংকল্প ব্যক্ত করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘প্রথমে হত্যাকারীদের বিচার করা খুবই জরুরি ছিল, আমরা সেটা করেছি। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে কারা জড়িত ছিল সেটাও একদিন বেরিয়ে আসবে। সেই দিনও বেশি দূরে নয়।’
সোমবার (১৬ আগস্ট) জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত স্মরণ সভায় সভাপতির ভাষণে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মূল অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।
তিনি বলেন, যারা নৃশংস হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিল এবং যারা খুনিদের পাশে ছিল বা যারা এর জন্য ক্ষেত্র প্রস্তুত করেছিল তারা সবাই সমানভাবে দোষী।
নিষ্ঠুরতম হত্যাকাণ্ডের মূল ষড়যন্ত্রকারীদের খুঁজে বের করার জন্য একটি কমিশনের দাবির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সেদিনের সংবাদপত্রগুলো পড়লেই বিষয়গুলো সবার কাছে খুব স্পষ্ট হবে।
বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা বলেন, জাতির পিতা ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি দেশে ফেরেন এবং যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে তাকে সময় না দিয়ে একই বছর তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়।
তিনি বলেন, ‘একটি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনে করতে অনেক বছর লেগে যায়, কিন্তু মাত্র এক বছরেই তার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র শুরু হয়।’
আরও পড়ুন: গ্রামে ৫জি সম্প্রসারণসহ একনেকে ১০ প্রকল্পের অনুমোদন
বাবা-মা এবং ভাইদের কী অপরাধ ছিল: প্রধানমন্ত্রী
রাষ্ট্রপতির ছেলে হয়েও কামাল সাদাসিধে জীবন-যাপন করত: হাসিনা
১৫৭২ দিন আগে
ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে সজাগ থাকতে বললেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, দেশ ও বিদেশের ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে যেন ১৫ আগস্টের মত নৃশংস ঘটনা বাংলাদেশের মাটিতে কখনো না ঘটে।
তিনি বলেন, ‘ষড়যন্ত্রকারীরা এখনও থেমে নেই। অথনৈতিক উন্নয়ন ও বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেশের অভাবনীয় সাফল্যের ফলে শত্রুর সংখ্যা বাড়তে পারে এবং তাদের মোকাবিলায় সকলকে প্রস্তুত থাকতে হবে। দেশের বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণার বিষয়েও সকলকে সচেতন থাকতে হবে।’
আরও পড়ুনঃ বঙ্গমাতার আদর্শ ও আত্মত্যাগ নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
শুক্রবার (১৩ আগস্ট) রাতে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
ড. মোমেন বলেন, বঙ্গবন্ধুর বাস্তবসম্মত পররাষ্ট্রনীতির কারণে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো অত্যন্ত সফলতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। বঙ্গবন্ধু বিশ্বে শান্তি প্রতিষ্ঠার ওপর সব সময় গুরুত্বারোপ করতেন।
বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব ও আদর্শ এবং বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার গতিশীল নেতৃত্ব ও অর্জনের বিষয়ে গবেষণার জন্য বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের গবেষণার আহ্বান জানান তিনি।
আরও পড়ুনঃ দেশে টিকার কোন সংকট নেই: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ অনুসরণ করার মাধ্যমে আমরা সোনার বাংলা গড়ে তুলতে পারব। বঙ্গবন্ধু সারাজীবন মানুষের সেবায় একাগ্রচিত্তে নিজেকে নিয়োজিত করেন। মানুষের অধিকার আদায়ে তিনি সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন এবং রাজনৈতিক, অর্থনৈতিকসহ সকল ধরণের বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। বঙ্গবন্ধু সবসময় জনগণকে সাথে নিয়ে আন্দোলন করেছেন এবং জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে প্রাতিষ্ঠানিক অর্জনের ওপর জোর দিয়েছেন। মানুষের প্রতি ভালোবাসার জন্য বঙ্গবন্ধু আমাদের হৃদয়ে অক্ষয় হয়ে আছেন। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়েছেন তিনি।
ড. মোমেন বলেন, ‘১৯২৮ সালে কলকাতায় সংবর্ধনা প্রদানের সময় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বলেছিলেন, বাঙালি জাতি ঐক্যবদ্ধ হয়ে যদি কোন সংগ্রাম করে এবং কিছু অর্জন করতে চায় তবে তারা অবশ্যই তা অর্জন করতে পারবে। সে সময়ের প্রায় ৪৩ বছর পরে স্বাধীন সার্বভৌম প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু তা প্রমাণ করেছিলেন।
আরও পড়ুনঃ সিনোফার্মেরর সাথে যৌথ টিকা উৎপাদনে সমঝোতা স্মারক প্রস্তুত: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাও জনগণকে সাথে নিয়ে দেশের উন্নয়ন তথা উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনের লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছেন। বিশ্বে সংঘাত দূর করে টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতি চালু করেছেন। টেকসই শান্তি প্রতিষ্ঠিত হলে বিশ্বে কেউ উদ্বাস্তু হবে না।
ড. মোমেন করেন, সম্প্রতি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধান বাংলাদেশের অভাবনীয় সাফল্যের প্রশংসা করেছেন। প্রধানমন্ত্রীর অনন্য মানবিক গুণাবলীর পাশাপাশি জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা এবং নারী ক্ষমতায়নে তার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন বিশ্ব নেতারা।
আরও পড়ুনঃ সপ্তাহে এক কোটি মানুষকে টিকা দেবে সরকার: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর ড. মিজানুর রহমান। এছাড়া বিশেষ অতিথি হিসেবে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এ এইচ এম মোস্তাফিজুর রহমান বক্তব্য দেন।
১৫৭৪ দিন আগে
১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডে ষড়যন্ত্রকারীদের ইতিহাস একদিন বের হবে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সোমবার আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পেছনে ষড়যন্ত্রকারীদের ইতিহাস একদিন বের হবে।
১৯২২ দিন আগে
দুর্নীতির বিরুদ্ধে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর: কাদের
দলের ভেতরে বর্ণচোরা সেজে যারা অর্থসম্পদ বৃদ্ধির চেষ্টা করে দলের ভাবমূর্তি বিনষ্ট করবে তাদের ছাড় দেয়া হবে না বলে হুশিয়ার করে দিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
১৯৭১ দিন আগে