রপ্তানি
বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে ২ দিন
সোমবার ভারতের দোলযাত্রা ও মঙ্গলবার বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটি থাকায় বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকবে দুই দিন।
তবে সোমবার ভারতের সরকারি ছুটি থাকায় আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকলেও বেনাপোল বন্দরে পণ্য খালাস প্রক্রিয়াসহ পণ্য ওঠানামা এবং দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।
আরও পড়ুন: বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
ভারতের পেট্রাপোল সিঅ্যান্ডএফ স্টাফ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক কার্ত্তিক চক্রবর্তী ও বেনাপোলের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট স্টাফ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান জানান, দোলযাত্রা বা দোল পূর্ণিমা এই উৎসব ‘হোলি’ নামে পরিচিত। অশুভ শক্তির বিনাশ হিসেবে ‘হোলি উৎসব’ হয়। এই উৎসবের কারণে সোমবার আমদানি ও রপ্তানিসংক্রান্ত কাজকর্মের সঙ্গে সম্পৃক্ত সিঅ্যান্ডএফ মালিক, কর্মচারি, হ্যান্ডলিং শ্রমিক, ট্রাকচালকরা নিজ নিজ এলাকায় ফিরে গেছেন। এ ছাড়া মঙ্গলবার বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দুই দেশের মধ্যে আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকবে। বুধবার সকাল থেকে পুরোদমে আবারও চলবে কার্যক্রম।
বেনাপোল বন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, ‘ভারতে হোলি উৎসব ও বাংলাদেশে স্বাধীনতা দিবসে ছুটি থাকায় সোমবার ও মঙ্গলবার বেনাপোল ও পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকবে। তবে সোমবার বেনাপোল কাস্টমস হাউস ও বন্দরে কার্যক্রম চলবে। পণ্য খালাস করতে আসা ভারতীয় খালি ট্রাকগুলো ওপারে ফেরত যেতে কোনো বাধা নেই। বুধবার সকাল থেকে এ বন্দর দিয়ে যথারীতি আমদানি-রপ্তানি শুরু হবে।
বেনাপোল চেকপোস্ট পুলিশ ইমিগ্রেশনের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামরুজ্জামান বিশ্বাস জানান, এ পথে সোমবার ও মঙ্গলবার দুই দিন আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও দুই দেশের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী যাতায়াত স্বাভাবিক থাকবে।
আরও পড়ুন: শর্ত সাপেক্ষে ৮৩ হাজার টন চাল আমদানির অনুমতি খাদ্য মন্ত্রণালয়ের
ভুটানের বিনিয়োগকারীদের জন্য কুড়িগ্রামে ১৯০ একর জমি দেবে বাংলাদেশ, আলোচনা চলছে জলবিদ্যুৎ আমদানির
আম রপ্তানি বাড়াতে এফএও’র সহায়তা চান খাদ্যমন্ত্রী
আম রপ্তানি বাড়াতে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সহায়তা চেয়েছেন খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার।
বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) দুপুরে বাংলাদেশ সচিবালয়ে খাদ্যমন্ত্রীর অফিস কক্ষে বাংলাদেশে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিনিধি ড. জিয়াওকুন শি খাদ্যমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে যান। এ সময় এ আহ্বান জানান তিনি।
সাক্ষাৎকালে তারা দেশের খাদ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়ন ও দেশের ফলমূলের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যকরণ নিয়ে আলোচনা করেন।
আরও পড়ুন: অর্থনৈতিকভাবে মুক্তির মাধ্যমে নারীদের স্বাবলম্বী হতে হবে: খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, দানাদার খাদ্য উৎপাদনে বাংলাদেশ সয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। এছাড়া ফলমূল ও সবজি উৎপাদনেও অনেক এগিয়েছে। আমাদের দেশে বছরে প্রায় ২৫ লাখ টন আম উৎপাদন হয়। কিন্তু উৎপাদনের তুলনায় রপ্তানির পরিমাণ অনেক কম। তাই আম রপ্তানি বাড়াতে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার সহায়তা কামনা করেন মন্ত্রী।
ড. জিয়াওকুন শি বলেন, সারা বিশ্বে খাদ্য নিরাপত্তা জোরদার করতে খাদ্য ও কৃষি সংস্থা কাজ করছে। বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতে এফএও’র সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে।
এ সময় খাদ্য সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. সাখাওয়াত হোসেন ও খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব প্রশাসন প্রদীপ কুমার দাসসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বিদ্যুতের দাম বৃদ্ধিতে কৃষকদের ওপর প্রভাব পড়বে না: খাদ্যমন্ত্রী
রপ্তানিতে নতুন পণ্য বাছাইয়ে কাজ করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
রপ্তানিতে নতুন পণ্য বাছাইয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী হস্তশিল্পকে বর্ষপণ্য ঘোষণা করেছেন। ‘একটি গ্রাম, একটি পণ্য’ কর্মসূচির মাধ্যমে সারাদেশ থেকে উপযুক্ত পণ্য দেশে ও বিদেশের বাজারে পৌঁছাতে কাজ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: রোজার আগেই ভারত থেকে আসতে পারে পেঁয়াজ-চিনি: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
উপযুক্ত পণ্যগুলো ই-কমার্সের সঙ্গে যোগ করে রপ্তানির ব্যবস্থা করা হবে।
শনিবার (২ মার্চ) সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক কনভেনশন সেন্টারে তৃণমূল নারীদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব গ্রাসরুট উইম্যান এন্ট্রাপ্রেনিয়ার অব বাংলাদেশ আয়োজিত এক সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা নারী উদ্যোক্তাদের এগিয়ে নিয়ে আসতে চাই। পণ্যের সঙ্গে পণ্যের কারিগর ও অবস্থানকে পৃথকভাবে চিহ্নিত করতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, বিশ্বের নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও) উদ্যোগ নিচ্ছে। এ বিষয়ে সরকারের পরিকল্পনার সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হবে।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সালাহ উদ্দিন মাহমুদ এসএমই খাতের বিকাশে ভিন্ন ট্যাক্স-ভ্যাট নীতির প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে এ খাতের সম্ভাবনা ও অবদান নিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠান উদ্বোধন শেষে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম উদ্যোক্তাদের আয়োজিত কিছু স্টল পরিদর্শন করে সন্তোষ প্রকাশ করেন।
আরও পড়ুন: প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে বাণিজ্য ঘাটতি ১৫.৪৮ বিলিয়ন ডলার: সংসদে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা বহুমুখী করা হবে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
বাংলাদেশসহ ৬ দেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি ভারতের
পেঁয়াজ রপ্তানির নিষেধাজ্ঞা থেকে সরে এসেছে ভারত। বাংলাদেশসহ ছয়টি দেশে নির্দিষ্ট পরিমাণ পেঁয়াজ রপ্তানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুপারিশে এই অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, বাহরাইন ও মরিশাসেও পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত।
আরও পড়ুন: তিন দিনের ব্যবধানে গাইবান্ধায় পেঁয়াজের দাম দ্বিগুণ
তবে পেঁয়াজ রপ্তানিতে আরোপিত নিষেধাজ্ঞা পুরোপুরি প্রত্যাহারের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি নয়াদিল্লি।
সোমবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) ভারতীয় সংবাদপত্র ইকোনমিক টাইমস জানিয়েছে, বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারত।
এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট এক ভারতীয় কর্মকর্তা বলেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের কারণে এসব দেশে সীমিত পরিমাণে পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তবে ঠিক কত পরিমাণ পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে তা জানাতে পারেননি ওই কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: সিলেটে ১২ লাখ টাকার ভারতীয় পেঁয়াজ জব্দ, আটক ৪
রোজার আগেই ভারত থেকে আসতে পারে পেঁয়াজ-চিনি: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
ভারতীয় রুপির মাধ্যমে বাণিজ্যে বাংলাদেশি রপ্তানি বাড়বে: হাইকমিশনার
উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং ভারতীয় রুপির মাধ্যমে বাণিজ্যের মতো নতুন পদক্ষেপ বাংলাদেশি রপ্তানি আরও বাড়িয়ে তুলবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) তিনি বাংলাদেশের নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর সঙ্গে গোদাগাড়ীর সুলতাগঞ্জ বন্দরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দেন। ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ নদী যোগাযোগ রুট চালু করতে সুলতানগঞ্জ (বাংলাদেশ) থেকে মায়া (ভারত) পর্যন্ত একটি পণ্যবাহী জাহাজের যাত্রার সূচনা করেন।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনার ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
হাইকমিশনার ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও সংযোগের অংশ এবং তাদের সম্পর্কের সাম্প্রতিক রূপান্তরের দৃশ্যমান প্রতীক হিসেবে নতুন নৌ রুটটিকে উল্লেখ করেন।
তিনি দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতার প্রকৃত সম্ভাবনা কাজে লাগাতে বহুমুখী যোগাযোগের উপর গুরুত্ব দেন এবং মায়া-সুলতানগঞ্জ নদীপথ পুনরায় চালুর বিষয়টিকে একটি পদক্ষেপ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
হাইকমিশনার বলেন, এটি কেবল সীমান্তের দুই পাশের স্থানীয় অর্থনীতিকেই উপকৃত করবে না, জাতীয় অর্থনীতিতেও অবদান রাখবে এবং উপআঞ্চলিক সহযোগিতা ও সংহতি জোরদার করবে।
হাইকমিশনার আরও বলেন, ভারত আজ এশিয়ায় বাংলাদেশের বৃহত্তম রপ্তানি গন্তব্য।
ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সমন্বিত অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তির (সিইপিএ) কথা উল্লেখ করে হাইকমিশনার বলেন, এর জন্য শিগগিরই আলোচনা শুরু হতে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: কৃষিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতীয় হাইকমিশনারের বৈঠক
গোদাগাড়ী সুলতানগঞ্জ বন্দর উদ্বোধনের পর বাংলাদেশের সুলতানগঞ্জ থেকে ভারতের মায়া ঘাটের উদ্দেশে একটি পণ্যবাহী জাহাজ ছেড়ে যায়। ইন্দো-বাংলাদেশ প্রটোকল রুট (আইবিপি) রুট ৫ ও ৬ এ ভারতের মায়া বন্দর থেকে বাংলাদেশের সুলতানগঞ্জ বন্দরের মধ্যে পরীক্ষামূলক পাঁচটি পণ্যবাহী জাহাজ চলাচলের প্রথমটি এটি।
এই আইবিপি রুটের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনের উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনা রয়েছে, যা উভয় দেশের অভ্যন্তরীণ নৌপথ বাস্তুতন্ত্রে নতুন গতি সঞ্চার করবে বলে আশা করা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন- রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান (লিটন), রাজশাহী-১ আসনের সংসদ সদস্য ওমর ফারুক চৌধুরী এবং চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য মো. আব্দুল ওয়াদুদ, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল।
এ সময় বিআইডব্লিউটিএ ও বাংলাদেশ সরকারের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে প্রবাসীদের প্রতি হাইকমিশনার আল্লামা সিদ্দীকীর আহ্বান
রপ্তানি পণ্যের বাজার সম্প্রসারণে গুরুত্বারোপ প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রপ্তানি বাড়াতে পণ্যের বাজার যেমন বাড়াতে হবে তেমনি পণ্য উৎপাদনে বৈচিত্র্যও আনতে হবে।
রবিবার (১১ ফেব্রুয়ারি) সকালে গণভবনে বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) একটি প্রতিনিধি দল সৌজন্য সাক্ষাতে এলে প্রধানমন্ত্রী একথা বলেন।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে নিকারাগুয়ার নেতাদের অভিনন্দন
তিনি আরও বলেন, উৎপাদিত পণ্যে গুনগত মান যেন নিশ্চিত থাকে সেদিকেও ব্যবসায়ীদের বিশেষ দৃষ্টি দিতে হবে।
ব্রিফিংয়ে প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব কে এম শাখাওয়াত মুন জানান, সাক্ষাৎকালে বিজিএমইএ প্রতিনিধি দলটি ব্যবসা, বাণিজ্য, রপ্তানি ও সাম্প্রতিক বাজার পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রীকে জানান।
আরও পড়ুন: ১৯৭৫ সালের পর ৭ জানুয়ারির নির্বাচন সবচেয়ে অবাধ ও সুষ্ঠু হয়েছে: শেখ হাসিনা
এসময় তারা বৈশ্বিক পরিস্থিতিসহ নানা কারণে সৃষ্ট কিছু সমস্যাও তুলে ধরেন। প্রধানমন্ত্রী তা মনোযোগ সহকারে শোনেন এবং যথাসম্ভব সমাধানের আশ্বাস দেন।
প্রতিনিধি দলে ছিলেন- বিজিএমইএ’র সভাপতি ফারুক হাসান, প্রাক্তন সভাপতি ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সি, সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম মুর্শেদী, শফিউল ইসলাম ও সিদ্দিকুর রহমানসহ সংগঠনটির অন্যান্য নেতারা।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনা পুনঃনির্বাচিত হওয়ায় হাঙ্গেরি ও কিরগিজস্তানের অভিনন্দন
দেশের রপ্তানিযোগ্য পণ্যের নতুন বাজার খোঁজার নির্দেশ বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর
পাট ও চামড়াজাত পণ্যসহ দেশের রপ্তানিযোগ্য পণ্যের নতুন বাজার খুঁজতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন ইকোনোমিক মিনিস্টার/কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের নির্দেশ দিয়েছেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটু।
আগামী ২০২৫ সালের ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় সব কমার্শিয়াল কাউন্সিলরকে কর্মরত দেশের একটি করে স্টল নিশ্চিত করতে এখন থেকে কাজ করার নির্দেশও দেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনার ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মঙ্গলবার (৩০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষ থেকে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বিশ্বের ২৩টি দেশে কর্মরত কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের প্রতিমন্ত্রী এসব নির্দেশনা দেন।
এছাড়া শুধু রপ্তানি নয়, বাংলাদেশ যেসব পণ্য পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করে বিশেষ করে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য, তার উৎপাদন ও মূল্য মনিটরিং এবং মন্ত্রণালয়ে পাঠানোরও নির্দেশ দেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী।
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, যেসব দেশে রপ্তানির চেয়ে আমদানি বেশি হয় সেসব দেশে বিকল্প কী পণ্য রপ্তানি করে আমদানি-রপ্তানিতে ভারসাম্য আনা যায়, তা নিয়ে কাজ করতে হবে। যদি কোনো বাণিজ্য বাধা (ট্যারিফ-নন ট্যারিফ) থাকে তাও দ্রুত সমাধানের উদ্যোগ নেওয়ার তাগিদও দেন তিনি।
সকল কমার্শিয়াল কাউন্সিলদের কর্মরত দেশের প্রথম দশটি আমদানি ও রপ্তানি পণ্যের দামসহ মন্ত্রণালয়ে তালিকা পাঠাতে বলেন প্রতিমন্ত্রী।
কোন দেশের কী পণ্যের চাহিদা রয়েছে, তা খুঁজে বের করে রপ্তানির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলেন তিনি।
প্রতিটি দেশের আমদানি-রপ্তানিকারক, ব্যবসায়িক অ্যাসোসিয়েশন, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান এমনকি ব্যক্তি পর্যায়ে সম্পর্ক তৈরির মাধ্যমে যোগাযোগ বৃদ্ধির আহ্বান জানিয়ে আহসানুল ইসলাম টিটু তাদের সঙ্গে নিয়মিত সভা-সেমিনার করে বাংলাদেশি পণ্যের ব্রান্ডিং করার উপর গুরুত্বারোপ করেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যে লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে কাজ করছেন, তা বাস্তবে রূপ দিতে সবাইকে দেশপ্রেমে উদ্ধুদ্ধ হয়ে কাজ করার পরামর্শ দেন প্রতিমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সিআইএস-বিসিসিআইকে একযোগে কাজের আহ্বান বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর
কমার্শিয়াল কাউন্সিলরদের আরও উদ্ভাবনী হতে হবে উল্লেখ করে প্রতিমন্তী বলেন, যে দেশে কমার্শিয়াল কাউন্সিলররা কর্মরত আছেন সেসব দেশের ভাষা আয়ত্ত করতে হবে। যেসব দেশ আন্তর্জাতিক এবং আঞ্চলিক জোটে আছে তাদের মধ্যে বাণিজ্যিক পরিসংখ্যান সম্পর্কে জানারও তাগিদ দেন তিনি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, আগামী জুলাইয়ের মধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হবে এবং পরিকল্পনার লক্ষ্য অনুযায়ী দায়িত্ব পালন করতে হবে।
টিটু আরও বলেন, পোশাক শিল্পের উপর নির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানি পণ্যের বহুমুখীকরণের ওপর জোর দিতে হবে। আমাদের দেশ থেকে অ্যাগ্রোফুড, সি ফুড, প্লাস্টিক, সিরামিক, বাইসাইকেল, ফার্নিচার এবং চা-সহ অনেক রপ্তানিযোগ্য পণ্য রয়েছে।
এগুলো রপ্তানির নতুন বাজার ধরতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। সেই সঙ্গে জরুরি ভিত্তিতে আমদানির জন্য বিকল্প বাজার খুঁজতে হবে। এককভাবে কোনো দেশের উপর নির্ভরশীল হওয়া যাবে না।
আরও পড়ুন: কাজে অনিয়ম হলে কঠোর ব্যবস্থা: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
পাটজাত পণ্য রপ্তানি আয় দ্বিগুণ করতে চাই: বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, বাংলাদেশ প্রতি বছর গড়ে এক বিলিয়ন ডলারের পাটজাত পণ্য রপ্তানি করছে।
তিনি বলেন, আগামী ২ থেকে ৩ বছরের মধ্যে পাটজাত পণ্য রপ্তানি আয় দুই বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে চাই। সেই লক্ষ্য নিয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করব।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে স্থাপিত ইপিবির বুথে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
নানক বলেন, বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। তৈরি পোশাক বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি পণ্য। বিশ্বব্যাপী ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ একটা ব্র্যান্ড তৈরি করতে সমর্থ হয়েছে।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে বাণিজ্য সম্প্রসারণে আগ্রহী মিশর: পাটমন্ত্রী
তিনি বলেন, বর্তমান সময়ে বিশ্বব্যাপী বাংলাদেশ পোশাকের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। জার্মানি আমাদের রপ্তানি পণ্যের দ্বিতীয় গন্তব্যস্থল। জার্মানিতে আমরা প্রতি বছর সাত বিলিয়ন ইউএস ডলার রপ্তানি করি। যার ৯০ ভাগ গার্মেন্টস পণ্য।
তিনি আরও বলেন, রপ্তানি পণ্য হিসেবে শুধু গার্মেন্টস পণ্যের উপর নির্ভরশীল না থেকে বহুমুখী পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে কার্যকরি উদ্যোগ নেওয়া হবে।
বিশ্বে বাংলাদেশ দ্বিতীয় পাট উৎপাদনকারী দেশ জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে অতি উন্নতমানের পাট উৎপাদিত হয়। আমাদের কাঁচাপাট জার্মানির মার্সিডিজ গাড়ির ফ্রন্টডেক্স তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের উদ্যোক্তরা পাট দিয়ে ২৮২ ধরনের বহুমুখী পাটজাত পণ্য উৎপাদন করছে যা বিশ্বের ১৩৫টি দেশে রপ্তানি হয়।
মেলায় বাংলাদেশ, ভারতসহ অন্যান্য দেশের স্টল পরিদর্শন করে তিনি বলেন, বাংলাদেশ ছাড়াও বিভিন্ন দেশের পাটজাত পণ্যের ডিজাইন ও নিউ ট্রেন্ড দেখেছি।
মন্ত্রী আরও বলেন, আমি খুবই আশ্চর্যজনকভাবে লক্ষ্য করেছি আমাদের অনেক উদ্যোক্তা চমৎকার পরিবেশবান্ধব পণ্য সামগ্রী নিয়ে মেলায় এসেছে। এবছর বাংলাদেশ থেকে ৪৮ জন উদ্যোক্তা মেলায় তাদের পণ্য প্রদর্শণীর সুযোগ পেয়েছে। ইপিবির সহযোগিতায় এখানে এসেছে ১১জন উদ্যোক্তা।
মন্ত্রী বলেন, দেশে গিয়ে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করব। কারণ আগামী মেলায় যাতে আরও বেশি উদ্যোক্ত নিয়ে মেলায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে চাই।
তিনি বলেন, প্রয়োজনে বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের প্রণোদনা ও সরকারি সহযোগিতায় জার্মানিসহ বিশ্বের অন্যান্য দেশে মেলায় অংশগ্রহণের ব্যবস্থা করব।
মন্ত্রী বলেন, জার্মানির মেলায় এসে এটা অনুধাবন করতে পেরেছি যে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মেলায় অংশগ্রহণ ছাড়া রপ্তানি আয় বৃদ্ধি করা সম্ভব নয়।
আরও পড়ুন: পাট উৎপাদনে উৎসাহিত করা হবে: পাটমন্ত্রী
প্রত্যেক মাসেই বহুমুখী পাটপণ্যে মেলা আয়োজন করা হবে: পাটমন্ত্রী
বাংলাদেশে গম রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া, দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য সম্প্রসারণে আলোচনা
বাংলাদেশে গম রপ্তানির আগ্রহ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার ভিকেনতেভিচ মান্টিটস্কি।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসে এ আগ্রহের কথা জানান রাষ্ট্রদূত।
আজ বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে সচিবালয়ে খাদ্যমন্ত্রীর অফিসে এ সৌজন্য সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় তারা বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন, দ্বিপক্ষীয় ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ও গম রপ্তানিসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন।
সাক্ষাৎকালে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। এ সম্পর্ক বাণিজ্য-বিনিয়োগসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্রমান্বয়ে সম্প্রসারিত হচ্ছে।’
রাশিয়াকে বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন সহযোগী বন্ধু বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: রাশিয়া-বাংলাদেশের সম্পর্ক বন্ধুত্বের দৃঢ় ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত: হাছান মাহমুদকে ল্যাভরভ
রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগের অপার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে বাংলাদেশের খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনে রাশিয়া ভূমিকা রাখতে আগ্রহী।’
এ সময় দ্বিতীয় মেয়াদে মন্ত্রী নির্বাচিত হওয়ায় খাদ্য মন্ত্রীকে অভিনন্দন জানান তিনি।
খাদ্যমন্ত্রী রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতকে গম রপ্তানির আগ্রহের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
এ সময় খাদ্য সচিব মো. ইসমাইল হোসেন, খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মো. শাখাওয়াত হোসেনসহ খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্যবেক্ষণে সিইসিসহ অন্যদের আমন্ত্রণ জানাল রাশিয়ার নির্বাচন কমিশন
নির্বাচনকে 'অবাধ, সুষ্ঠু, শান্তিপূর্ণ ও সফল' বললেন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও রাশিয়ার পর্যবেক্ষকরা
পাট-পাটজাত পণ্যের রপ্তানি ঈর্ষণীয় পর্যায়ে আনতে চাই: নানক
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেছেন, পাট ও পাটজাত পণ্যের রপ্তানি আয় ঈর্ষণীয় পর্যায়ে নিয়ে যেতে উদ্যোগ নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার (১৬ জানুয়ারি) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, পাট শিল্পের বর্তমান সংকট নিয়ে ভাবছি, সমস্যাগুলো জানার চেষ্টা করছি। এ শিল্পকে স্বগৌরবে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য দ্রুত কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের মাধ্যমে ফিরিয়ে আনা হবে পাটের সোনালি ঐতিহ্যকে।
মন্ত্রী বলেন, রপ্তানি পণ্য হিসেবে শুধু গার্মেন্টস পণ্যের উপর নির্ভরশীল না থেকে বহুমুখী পাটজাত পণ্যের রপ্তানি বাড়াতে কার্যকরী উদ্যোগ নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড সুপরিকল্পিত: নানক
বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী বলেন, পাটকে আবার তার ঐতিহ্যের জায়গায় ফিরিয়ে আনতে চায় সরকার। এজন্য প্রধানমন্ত্রী সর্বাত্মক চেষ্টা করবেন। এরই মধ্যে মন্ত্রিসভায়ও প্রধানমন্ত্রী পাট শিল্পের বিষয়টি এনেছেন।
তিনি বলেন, পাট শিল্পে অনেক সমস্যা রয়েছে, জানার ও বোঝার চেষ্টা করছি। এর সমস্যা সমাধানে কৃষকদের সঙ্গে কথা বলার উদ্যোগ নেওয়া হবে।
মন্ত্রী বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ‘রূপকল্প-২০৪১’ বাস্তবায়নের মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
এসময় মন্ত্রণালয়ের সচিব আব্দুর রউফ বলেন, পাটকলগুলোর মধ্যে ১৭টি লিজ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৫টি জুট মিল বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় উৎপাদনে আছে এবং রপ্তানি করছে। আমাদের জুট মিলের মধ্যে ২টি বিদেশি কোম্পানি সরাসরি শতভাগ বিনিয়োগ করেছে, আরও একটিতে তাইওয়ানের কোম্পানি বিনিয়োগে আসতে চায়। তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে, সব কিছু এগিয়েছে।
আরও পড়ুন: বস্ত্র ও পাটখাতকে স্মার্ট করতে কাজ করব: নানক