বাতাস
বুধবার বিশ্বে ‘সবচেয়ে দূষিত’ ঢাকার বাতাস
বুধবার সারা বিশ্বে বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে ঢাকা। আজ সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ২৭৪ নিয়ে বিশ্বের ‘সবচেয়ে অস্বাস্থ্যকর’ বাতাসের শহরের তালিকায় উঠে আসে জনবহুল ঢাকা শহর।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসকে 'অত্যন্ত অস্বাস্থ্যকর' শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করছে।
চীনের শেনইয়াং, কিরগিজস্তানের বিশকেক এবং চীনের উহান যথাক্রমে ১৯৪, ১৭৬ এবং ১৬৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: সোমবার সকালে ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর'
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: আজ সকালে বিশ্বে দ্বিতীয় দূষিত বাতাস ঢাকার
সোমবার সকালে ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর'
সোমবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে ঢাকার বাতাস। সকাল ৯টায় একিউআই সূচক ১৬০ নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দশম স্থানে উঠে এসেছে ঢাকা।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স অনুযায়ী, ঢাকার বাতাসকে 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের দিল্লি ও মুম্বাই যথাক্রমে ১৯১, ১৮৩ ও ১৭৩ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: শনিবার সকালে বিশ্বে বায়ুদূষণের তালিকায় পঞ্চম ঢাকা
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর'
শুক্রবার ঢাকার বাতাস সবচেয়ে 'বিপজ্জনক'
বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ বাতাসের শহরের তালিকায় আবারও শীর্ষে উঠে এসেছে ঢাকা।
আজ সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে একিউআই স্কোর ৩২৮ হওয়ায় ঢাকার বাতাসকে 'বিপজ্জনক' হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর এবং উজবেকিস্তানের তাসখন্দ যথাক্রমে ৩১১, ২৬৮ এবং ২০৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় এবং চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরা হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
মঙ্গলবার সকালে বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় ঢাকা ৬ষ্ঠ
বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকালে ঢাকার অবস্থান ষষ্ঠ।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৬৮ নিয়ে ঢাকার বাতাসের মান সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে 'অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর এবং ভারতের দিল্লি ও কলকাতা যথাক্রমে ৩৯৯, ৩৪৩ ও ১৮৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: সোমবার সকালে বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
শনিবার সকালে আবারও বিশ্বে দূষিত বাতাসের তালিকায় ঢাকা দ্বিতীয়
আইসিসি বিশ্বকাপ ২০২৩: দিল্লির বাতাস বিপজ্জনক, ঘনিয়ে আসছে বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কার ম্যাচ
বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কার মধ্যে বিশ্বকাপ ২০২৩-এর ম্যাচ শুরু হতে আর মাত্র কয়েক মিনিট বাকি। কিন্তু দিল্লির বাতাসের মান এখনো বিপজ্জনক। আইসিসির গাইডলাইন অনুযায়ী, ২০০-এর কম একিউআই (এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স) স্কোর ক্রিকেটের জন্য নিরাপদ বলে বিবেচিত হয়। ম্যাচ ঘনিয়ে আসলেও দিল্লির একিউআই ৪০০ এর ওপরে রয়েছে।
এই পরিস্থিতির আলোকে আইসিসি কি নৈতিকভাবে খেলোয়াড়দের এমন বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে বিশ্বকাপ ম্যাচে খেলতে বাধ্য করতে পারে? দিল্লির তীব্র বায়ু দূষণের প্রেক্ষাপটে এই প্রশ্নটি আরও বড় হয়ে উঠেছে।
এর আগে বায়ুমানের কারণে শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশ উভয় দলের খেলোয়াড়রা তাদের অনুশীলন সেশন বাতিল করতে বাধ্য হয়েছিল। বাংলাদেশ দলের কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বলেছেন, কিছু খেলোয়াড়ের হাঁপানি আছে এবং তারা অনুশীলন করে অপ্রয়োজনীয় ঝুঁকি নিতে রাজি নন।
খেলোয়াড়রা যখন অনুশীলনে অনীহা প্রকাশ করে, তখন এই ধরনের পরিস্থিতিতে খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণের বিষয়ে আইসিসির অবস্থান নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন দেখা দেয়।
আরও পড়ুন: আইসিসি বিশ্বকাপ ২০২৩: পাকিস্তানের বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডকে এগিয়ে নেন রাচিন ও উইলিয়ামসন
মাঠে থাকা আইসিসি এবং বিসিসিআই কর্মীরা ম্যাচের আগে বাতাসের গুণমান নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে প্রস্তুত। তাদের মূল্যায়নের পরে, তারা উভয় দলের মেডিকেল টিমের সঙেগ পরামর্শ করবে। যদি তারা নির্ধারণ করে যে ম্যাচটি নিরাপদে এগিয়ে যেতে পারে তবে টস সময়মতো অনুষ্ঠিত হবে।
এমতাবস্থায় যদি বায়ুর গুণমান একটি উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে তবে তারা বৃষ্টি বা ভেজা আউটফিল্ডের ক্ষেত্রে অনুসরণ করা প্রোটোকলগুলোর অনুরূপ অপেক্ষা করুন এবং দেখুন পদ্ধতি গ্রহণ করবেন।
ইএসপিএন ক্রিকইনফো জানিয়েছে, ক্রিকেট ম্যাচের জন্য নিরাপদ বায়ুমানের মাত্রা নির্ধারণের জন্য আইসিসি ফুসফুস বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিচ্ছে। এছাড়া, মাঠে বিভিন্ন ক্রিকেটীয় অবস্থানের বিভিন্ন কার্ডিওভাসকুলার চাহিদার কারণে নিরাপদ বায়ুমানের জন্য নির্দিষ্ট বেঞ্চমার্ক স্থাপন করা চ্যালেঞ্জিং বলে প্রমাণিত হয়।
উদাহরণস্বরূপ, একজন ফাস্ট বোলার স্পিনারের তুলনায় বেশি কার্ডিওভাসকুলার স্ট্রেস অনুভব করেন। এটি ইঙ্গিত দেয় যে অভিন্ন বায়ু মানের পরিস্থিতি ফাস্ট বোলার এবং স্পিনার উভয়ের জন্য সমানভাবে নিরাপদ নাও হতে পারে। এই ক্ষেত্রে মূল্যায়নটি আরও জটিল হয়ে ওঠে।
আরও পড়ুন: দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে ভারত
সোমবার সকালে ঢাকার বাতাস দূষণের তালিকায় বিশ্বে ‘পঞ্চম’
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার (৬ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে 'অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৭৪ নিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত শহরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর এবং করাচি যথাক্রমে ৫৬২, ৩১৩ এবং ১৯৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: শনিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর'
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: রবিবার সকালে বিশ্বের চতুর্থ দূষিত বাতাস ঢাকার
ঢাকার বাতাস শুক্রবার সকালে ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) সকাল ৮টা ৫৩ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৯ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় সপ্তম স্থানে আছে।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
ভারতের দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর এবং ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি যথাক্রমে ২৫২, ১৮৪ এবং ১৬৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার সকালে ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর', বিশ্বে তৃতীয়
বুধবার সকালে বিশ্বের তৃতীয় দূষিত বাতাস ঢাকার
ঢাকার বাতাস শনিবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাসের মান শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১০৭ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১৩তম স্থানে আছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
ভারতের দিল্লি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এবং কাতারের দোহা যথাক্রমে ১৬৬, ১৬২ এবং ১৫৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: দেশে মৃদু তাপপ্রবাহের মধ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা: বিএমডি
সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
শুক্রবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’ পর্যায়ে রয়েছে। এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯৭ নিয়ে বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২১তম স্থানে আছে শহরটি।
পাকিস্তানের লাহোর, ভিয়েতনামের হো চি মিন সিটি ও মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর যথাক্রমে ১৭৬, ১৫৯ এবং ১৫৮ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শনিবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকাসহ সকল বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির পূর্বাভাস
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৫৫ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’অবস্থায় রয়েছে।
এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৫ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে আছে।
পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬৮, ১৫৮ এবং ১৫৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা পঞ্চম
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান সোমবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’