ভূমিধস
শ্রীলঙ্কায় বন্যা ও ভূমিধসে নিহত বেড়ে ১৩২, এখনও নিখোঁজ ১৭৬
ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়া’র কারণে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে শ্রীলঙ্কায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৩২ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া আরও অন্তত ১৭৬ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির প্রশাসন।
দক্ষিণ এশীয় এই দ্বীপদেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকেন্দ্র স্থানীয় সময় শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাতে জানায়, দুর্যোগকবলিত হয়ে প্রায় ৭৮ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন পোস্টে দেখা যায়, রাতের ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত বহু এলাকায় উদ্ধারকর্মীরা এখনো পৌঁছাতে পারেনি।
গত সপ্তাহ থেকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কবলে রয়েছে শ্রীলঙ্কা। বৃহস্পতিবার থেকে পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়। মুষলধারে বৃষ্টিপাতের কারণে ঘরবাড়ি, কৃষিজমি ও সড়ক প্লাবিত হয় এবং চা বাগান-প্রধান মধ্যাঞ্চলীয় পার্বত্য জেলাগুলোতে ভূমিধস শুরু হয়। দুর্যোগের কারণে সরকার স্কুল ও সরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণা করে; স্থগিত করা হয় বিভিন্ন পরীক্ষা।
৫ দিন আগে
শ্রীলঙ্কায় বন্যা ও ভূমিধসে নিহত বেড়ে ১২৩, নিখোঁজ আরও ১৩০
ঘূর্ণিঝড় ‘ডিটওয়া’র কারণে সৃষ্ট ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে শ্রীলঙ্কায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১২৩ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া আরও অন্তত ১৩০ জন এখনো নিখোঁজ রয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির প্রশাসন।
দক্ষিণ এশীয় এই দ্বীপদেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনাকেন্দ্র শনিবার (২৯ নভেম্বর) জানায়, দুর্যোগকবলিত হয়ে প্রায় ৪৪ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থান করছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত বিভিন্ন পোস্টে দেখা যায়, রাতের ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত বহু এলাকায় উদ্ধারকর্মীরা এখনো পৌঁছাতে পারেনি।
গত সপ্তাহ থেকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কবলে রয়েছে শ্রীলঙ্কা। বৃহস্পতিবার থেকে পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়। মুষলধারে বৃষ্টিপাতের কারণে ঘরবাড়ি, কৃষিজমি ও সড়ক প্লাবিত হয় এবং চা বাগান-প্রধান মধ্যাঞ্চলীয় পার্বত্য জেলাগুলোতে ভূমিধস শুরু হয়। দুর্যোগের কারণে সরকার স্কুল ও সরকারি অফিস বন্ধ ঘোষণা করে; স্থগিত করা হয় বিভিন্ন পরীক্ষা।
৬ দিন আগে
শ্রীলঙ্কায় বন্যা ও ভূমিধসে নিহত বেড়ে ৩১
শ্রীলঙ্কায় গত সপ্তাহ থেকে টানা ভারী বর্ষণে সৃষ্ট ভূমিধস ও বন্যায় নিহত বেড়ে ৩১ জনে দাঁড়িয়েছে। দুর্যোগের কারণে দেশটির বিভিন্ন এলাকায় যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) শ্রীলঙ্কার দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র জানায়, নিহতদের মধ্যে ১৮ জনই রাজধানী কলম্বো থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার পূর্বে কেন্দ্রীয় প্রদেশের চা বাগান এলাকা বাদুল্লা ও নুয়ারা ইলিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ হারিয়েছেন। ভূমিধসের কারণে এখন পর্যন্ত ওই অঞ্চলে আরও অন্তত ১৪ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
সপ্তাহের শেষ দিকে শুরু হওয়া ভারী বর্ষণে ঘরবাড়ি, কৃষিজমি ও সড়কে বন্যার পানি ঢুকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। অতিরিক্ত বৃষ্টির কারণে অনেক জলাশয় ও নদী প্লাবিত হয়ে সড়ক যোগাযোগ বিঘ্নিত হচ্ছে। প্লাবনের ফলে কিছু প্রাদেশিক সংযোগ সড়ক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের কারণে পাথর, কাদামাটি ও গাছপালা রেললাইনের ওপর পড়ায় সেখানে ট্রেন চলাচল স্থগিত করা হয়েছে। স্থানীয় টেলিভিশনে দেখা গেছে, শ্রমিকরা লাইনের ওপর জমে থাকা মাটি-পাথরের স্তুপ সরানোর চেষ্টা করছেন। কিছু এলাকায় বন্যার পানিতে রেললাইন তলিয়ে গেছে।
আরও দেখা যায়, নৌবাহিনীর যানবাহনে মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। কলম্বো থেকে প্রায় ৪১২ কিলোমিটার পূর্বে আম্পারা শহরের কাছে বন্যার স্রোতে একটি গাড়ি ভেসে যাচ্ছে।
দেশটির দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কেন্দ্র জানায়, গভীর নিম্নচাপজনিত এই বৈরী আবহাওয়ার কারণে প্রায় ৪ হাজার পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
৮ দিন আগে
সুদানে ভূমিধসে প্রাণহানি হাজার ছাড়াল
আফ্রিকার দেশ সুদানের দক্ষিণাঞ্চলের দারফুর প্রদেশে ভূমিধসে প্রাণহানির সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে গেছে।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাতে এলাকাটি নিয়ন্ত্রণকারী একটি বিদ্রোহী গোষ্ঠী মন্তব্য করেছে, এটি দেশটির সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে প্রাণঘাতি প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনাগুলোর অন্যতম।
এক বিবৃতিতে সুদান লিবারেশন মুভমেন্ট-আর্মি জানায়, কয়েকদিন ধরে তীব্র বৃষ্টিপাতের পর রবিবার (৩১ আগস্ট) মধ্য দারফুরের মারাহ পর্বতমালায় অবস্থিত তারাসিন গ্রামে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
বিবৃতি বলা হয়, প্রাথমিক তথ্যানুযায়ী কেবল একজন ছাড়া ওই গ্রামের সব বাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে। তাই এক হাজারেরও বেশি প্রাণহানি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বিবৃতি অনুযায়ী, পুরো গ্রামটি মাটির সঙ্গে মিশে গেছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীটি লাশ উদ্ধারে জাতিসংঘ ও আন্তর্জাতিক ত্রাণ বিতরণ সংস্থাগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছে।
মারাহ পর্বতমালা হলো একটি দুর্গম আগ্নেয়গিরির শৃঙ্খল, যা রাজধানী খার্তুম থেকে প্রায় ৯০০ কিলোমিটার (৫৬০ মাইল) পশ্চিমে এবং এল-ফাশের থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে ১৬০ কিলোমিটার (১০০ মাইল) পর্যন্ত বিস্তৃত।
এদিকে দেশটির ক্ষমতাসীন সার্বভৌম পরিষদ মারাহ পর্বতমালার ভূমিধসে ‘শত শত নিরীহ বাসিন্দার মৃত্যুতে’ শোক প্রকাশ করেছে। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, ওই এলাকায় সহায়তার জন্য ‘সম্ভাব্য সব ধরনের সক্ষমতা’ কাজে লাগানো হচ্ছে।
একটি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত ফুটেজে দেখা যায়, মারাহ পর্বতমালার মাঝখানে সমতল হয়ে যাওয়া এলাকায় একদল উদ্ধারকারীকে নিখোঁজ ব্যক্তিদের উদ্ধার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে।
সুদানে ভয়াবহ গৃহযুদ্ধের মধ্যেই এই দুর্ঘটনাটি ঘটল। দেশটির সেনাবাহিনী ও আধাসামরিক র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সেসের (আরএসএফ) সংঘর্ষ ও কঠোর বিধিনিষেধের কারণে দারফুরের সংঘাতপীড়িত অঞ্চলগুলোর বেশিরভাগই বর্তমানে জাতিসংঘ ও মানবিক সহায়তাদানকারী সংগঠনগুলোর জন্য কার্যত অগম্য হয়ে পড়েছে।
মানবিক সংগঠন ডক্টরস উইদাউট বর্ডারস (এমএসএফ) সতর্ক করেছে, মারাহ পর্বতমালাসহ দরফুরের বহু এলাকা দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে যুদ্ধ ও বিচ্ছিন্নতার কারণে বাইরের বিশ্ব থেকে সম্পূর্ণ বিছিন্ন হয়ে গেছে।
পড়ুন: আফগানিস্তানে ভূমিকম্প: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯০০, আহত ৩ হাজারের বেশি
সুদান লিবারেশন মুভমেন্ট-আর্মি, যা মারাহ পর্বতমালা এলাকায় কেন্দ্রীয়ভাবে সক্রিয়। গোষ্ঠীটি দারফুর ও কোরদোফান অঞ্চলে সক্রিয় একাধিক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে অন্যতম হলেও চলমান যুদ্ধে কোনো পক্ষ নেয়নি।
এল-ফাশের বর্তমানে সেনাবাহিনী ও আরএসএফ-এর মধ্যকার ভয়াবহ সংঘর্ষের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছে। আর আশপাশের এলাকা থেকে পালিয়ে আসা বাস্তুচ্যুত পরিবারগুলোর জন্য মারাহ পর্বতমালা একটি আশ্রয়কেন্দ্রে রূপ নিয়েছিল।
সুদানে চলমান সংঘাতে এখন পর্যন্ত ৪০ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। আর ১ কোটি ৪০ লাখেরও বেশি মানুষ ঘরবাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে। দুর্ভিক্ষের কারণে অনেক পরিবার বেঁচে থাকার জন্য ঘাস খেতে বাধ্য হচ্ছে।
জাতিসংঘ ও মানবাধিকার সংস্থাগুলোর মতে, এই যুদ্ধে জাতিগত হত্যাযজ্ঞ ও ধর্ষণের মতো ভয়াবহ নৃশংসতা ঘটছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) জানিয়েছে, তারা যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ তদন্ত করছে।মারাহ পর্বতমালা ৩ হাজার মিটারেরও বেশি উচ্চতায় অবস্থিত একটি ইউনেস্কো স্বীকৃত বৈশ্বিক ঐতিহ্যবাহী স্থান। এটি আশেপাশের এলাকার তুলনায় শীতল ও বেশি বৃষ্টিপাতের জন্য পরিচিত।
দেশটিতে প্রতি বছর জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত মৌসুমি বর্ষায় শত শত মানুষের মৃত্যু হয়ে থাকে। তবে সাম্প্রতিক ভূমিধসটি ছিল সুদানের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলোর মধ্যে একটি।
৯৪ দিন আগে
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা, সাগরে ৩ নম্বর সংকেত
সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগরে সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরসমূহের ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
এদিকে, আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমানের সই করা এক বার্তা থেকে জানা যায়, দেশের ওপর দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু গতকাল (বৃহস্পতিবার) সকাল ৮টা থেকে সক্রিয় রয়েছে, যা অন্তত রবিবার সকাল ৮টা পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। এর প্রভাবে ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের সম্ভাবনাও রয়েছে।
কোনো নির্দিষ্টি এলাকায় ৪৪ থেকে ৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হলে তাকে ভারী এবং ৮৮ মিলিমিটারের বেশি বর্ষণ হলে তাকে অতি ভারী বৃষ্টি হিসেবে শ্রেণিভুক্ত করে আবহাওয়া অফিস।
১০৫ দিন আগে
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়ায় ভয়াবহ বন্যায় নিহত ২২০
পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের কয়েকটি জেলায় ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যায় ধসে পড়া বাড়িগুলো থেকে আরও ৬৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছেন উদ্ধারকর্মীরা। শুক্রবার রাতভর উদ্ধার অভিযানের পর চলমান প্রাকৃতিক দুর্যোগে সেখানে নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২২০ জনে।
তবে গত ২ জুন থেকে এখন পর্যন্ত সেখানে প্রায় ৫৪১ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে খাইবার পাখতুনখোয়ার প্রাদেশিক দুর্যোগ তত্ত্বাবধান কর্তৃপক্ষ। এই অস্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের জন্য জলবায়ু পরিবর্তনকে দায়ী করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
পাকিস্তানের জরুরি সেবা দপ্তরের মুখপাত্র মোহাম্মদ সুহেইল জানিয়েছেন, শুক্রবার প্রবল বর্ষণের ফলে খাইবার পাখতুনখোয়ার বুনার জেলায় বন্যার পানি ভয়াবহ আকার ধারণ করে। এ সময় বহু বাড়িঘর ভেসে গেছে।
বুনার জেলা প্রশাসক কাশিফ কাইয়ুম বলেন, পীর বাবা ও মালিকপুরা গ্রাম দুটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শুক্রবারই এসব গ্রামে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: টানা বর্ষণে পাকিস্তানজুড়ে বন্যা, নিহত বেড়ে ১৮০
পীর বাবা গ্রামের ৫৩ বছর বয়সী মোহাম্মদ খান বলেন, ‘কোথা থেকে হঠাৎ করে বানের পানি চলে আসল, তা আমরা বুঝতেই পারিনি। মানুষ সরে যাওয়ার মতো সুযোগ পায়নি। এত দ্রুত চারদিক পানিতে ভরে যায় যে অনেকে ঘর ছেড়ে বের হতেই পারেনি।’
বুনার সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসক মোহাম্মদ তারিক জানান, হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই অনেকের মৃত্যু হয়েছে। তার ভাষ্যে, ‘নিহতদের মধ্যে অনেকই পুরুষ, শিশুও ছিল কিছু। তবে নারীরা ওই সময়র জ্বালানি কাঠ সংগ্রহ ও গবাদিপশু চরাতে পাহাড়ে গিয়েছিলেন বলে রক্ষা পেয়েছেন।’
প্রাদেশিক দুর্যোগ তত্ত্বাবধান কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহে শুধু খাইবার পাখতুনখোয়া ও উত্তরাঞ্চলের গিলগিট-বালতিস্তান অঞ্চলে বৃষ্টিজনিত দুর্ঘটনায় অন্তত ৩৫১ জনের মৃত্যু হয়েছে।
ওই অঞ্চল থেকে প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দূরে ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরেও সাম্প্রতিক বন্যায় অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। সেখানেও শত শত মানুষ ঘরবাড়ি হারিয়েছেন।
ভারতের হিমালয় অঞ্চল ও পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে এ ধরনের মেঘভাঙা বৃষ্টি ক্রমেই বেড়ে চলেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ফলে এই প্রবণতা আরও তীব্র হয়েছে।
আরও পড়ুন: ভারতে আকস্মিক বন্যায় নিহত চার, নিখোঁজ শতাধিক
পাকিস্তানের সরকারি কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার থেকে এখন পর্যন্ত সারা দেশের বন্যাকবলিত এলাকা থেকে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি পর্যটককে উদ্ধার করা হয়েছে। সরকার বন্যাকবলিত এলাকা এড়িয়ে চলার ব্যাপারে সতর্ক করলেও সেই সতর্কবার্তা অনেকেই উপেক্ষা করেছেন বলে জানিয়েছেন তারা।
২০২২ সালে পাকিস্তানে ভয়াবহ মৌসুমি বৃষ্টিপাতের ঘটনায় ১ হাজার ৭০০–এর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। সেবার প্রায় ৪০০০ কোটি ডলারের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছিল।
১১১ দিন আগে
ঢাকাসহ ৫ বিভাগে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস, ভূমিধসের সতর্কতা
দেশের পাঁচ বিভাগে আজ ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ভারী বৃষ্টির কারণে দেশের পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের আশঙ্কার কথাও জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় এবং রংপুর, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
পাশাপাশি রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল ও চট্টগ্রাম বিভাগের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে বলেও আবহাওয়ার নিয়মিত বুলেটিনে জানানো হয়েছে।
অতি ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে দেশের পাহাড়ি অঞ্চলে ভূমিধসের আশঙ্কার কথাও জানিয়েছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
অন্যদিকে, বঙ্গোপসাগরে বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে জানিয়ে অপর এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগর, দেশের উপকূলীয় এলাকা ও সমুদ্র বন্দরগুলোর ওপর দিয়ে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
আরও পড়ুন: রাজধানীসহ ৪ বিভাগে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা, পাহাড়ে ভূমিধসের শঙ্কা
এ কারণে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।
তবে বৃষ্টি অব্যাহত থাকলেও সারা দেশে আজ দিন ও রাতের তাপমাত্রা সামান্য বাড়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
১৪৮ দিন আগে
পার্বত্য অঞ্চলে ভূমিধসের সতর্কতা, সাগরে ৩ নম্বর সংকেত
দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল ও সংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট মৌসুমি লঘুচাপটি গভীর হয়ে পশ্চিমবঙ্গ এবং তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। এর প্রভাবে ওই অঞ্চলে আগামী তিন দিন ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
শুধু তা-ই নয় ভারী বর্ষণের কারণে দেশের পার্বত্য জেলাগুলোতে ভূমিধ্বস এবং ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।
বুধবার (১৮ জুন) আবহাওয়াবিদ মুহাম্মদ আবুল কালাম মল্লিকের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ুর সক্রিয়তার কারণে আজ (বুধবার) সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ৭২ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, বরিশাল, খুলনা, রংপুর, ময়মনসিংহ, সিলেট, ঢাকা ও রাজশাহী বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণ হতে পারে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, অতি ভারী বর্ষণের কারণে দেশের পার্বত্য জেলা-চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও কক্সবাজারের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধ্বসের সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সঙ্গে ভারী বর্ষণজনিত কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
আগামী পাঁচ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস
এদিকে, সুস্পষ্ট লঘুচাপটি উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হতে পারে বলে নিয়মিত বুলেটিনে জানিয়ে আবহাওয়া অফিস বলেছে, এই লঘুচাপের বর্ধিতাংশ উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। মৌসুমী বায়ুর অক্ষ ভারতের বিহার, সুস্পষ্ট লঘুচাপের কেন্দ্রস্থল ও বাংলাদেশের দক্ষিণাংশ হয়ে ভারতের আসাম পর্যন্ত বিস্তৃত। মৌসুমি বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে।
এই পরিপ্রেক্ষিতে আজ সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রংপুর, রাজশাহী, ময়মনসিংহ, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অধিকাংশ জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টিও হতে পারে।
আরও পড়ুন: ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের পূর্বাভাস
মাঝারি ধরনের ভারী থেকে অতি ভারী বর্ষণের এই ধারা আগামী রবিবার (২২ জুন) পর্যন্ত অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি, তার পরের পাঁচ দিনও বৃষ্টিপাতের প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়া অফিস।
এই সময়ের মধ্যে সারা দেশের দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
নদীবন্দরে ১ নম্বর সংকেত
আবহাওয়াবিদ আফরোজা সুলতানা সই করা পৃথক এক বিজ্ঞপ্তিতে দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আজ সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা, ফরিদপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ অথবা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫ থেকে ৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি এবং অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১১১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে খুলনা জেলায়। তবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল বান্দবার জেলায়, ২৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর ৩৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা নিয়ে সবচেয়ে বেশি গরম অনুভব করেছে সিলেটবাসী।
১৭০ দিন আগে
অতি ভারী বর্ষণে পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কা: বিএমডি
দেশে অতি ভারী বর্ষণে চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলার পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) আবহাওয়া অধিদপ্তরের (বিএমডি) ‘ভারী বৃষ্টিপাতের সতর্কবার্তায়’ এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবন ও কক্সবাজার জেলাসমূহের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে। সেইসাথে ভারী বর্ষণজনিত কারণে ঢাকা ও চট্টগ্রাম মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
আরও পড়ুন: চীনে ভূমিধসে নিখোঁজ ২৯
সতর্কবার্তায় আবহাওয়াবিদ ড. বজলুর রশিদ বলেন, ‘উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থানরত সুস্পষ্ট লঘুচাপটি আরও ঘণীভূত হয়ে একই এলাকায় নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।’
‘এটি উত্তর দিকে অগ্রসর হয়ে আরও ঘণীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম, সিলেট, ঢাকা, ময়মনসিংহ, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের অনেক জায়গায় ভারী (৪৪-৮৮ মি.মি. ২৪ ঘন্টা) থেকে অতি ভারী (৮৮ মি.মি./২৪ ঘন্টা) বর্ষণ হতে পারে।’
১৯০ দিন আগে
চীনে ভূমিধসে নিখোঁজ ২৯
চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় সিচুয়ান প্রদেশে ভূমিধসে শনিবার নিখোঁজ হয়েছেন ২৯ জন। রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে দেশটির কর্তৃপক্ষ এই তথ্য জানায়।
স্থানীয় সময় শনিবার সকাল ১১টা ৫০ মিনিটে ইবিন শহরের জুনলিয়ান কাউন্টির জিনপিং গ্রামে এই ভূমিধসের ঘটনা ঘটে।
কর্তৃপক্ষ বলছে, নিখোঁজদের সংখ্যা যাচাই করা হচ্ছে। শনিবার মধ্যরাত পর্যন্ত ভূমিধসে ১০টি আবাসিক বাড়ি ও একটি উৎপাদন কারখানার ভবন চাপা পড়েছে।
গুরুতর ও একজন সামান্য আহত ব্যক্তিকে উদ্ধার করে জুনলিয়ানের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলে বন্যা ও ভূমিধসে নিহত ৭
অবিরাম বৃষ্টিপাত এবং ভূতাত্ত্বিক অবস্থার কারণে, উঁচু স্থানের ধ্বংসাবশেষ গড়িয়ে স্রোতে রূপান্তরিত হয়েছে। এই ধ্বংসাবশেষের ঢল প্রায় ১ দশমিক ২ কিলোমিটার পর্যন্ত ছড়িয়েছে। এটির মোট আয়তন ১ লাখ ঘনমিটারেরও বেশি।
ভূমিধসের আকার প্রায় ১০ থেকে ২০ মিটার পুরু এবং প্রায় ১০০ মিটার চওড়া। ভূমিধস এখনও অব্যাহত রয়েছে।
সিচুয়ানে সামরিক বাহিনী, সশস্ত্র পুলিশ, অগ্নিনির্বাপক, জরুরি উদ্ধারকর্মী, পরিবহন, চিকিৎসা, টেলিযোগাযোগ এবং অন্যান্য বাহিনীর ৯৪৯ জন কর্মীকে উদ্ধার প্রচেষ্টা পরিচালনা বা সহায়তা কার্যক্রমে নিয়োজিত করা হয়েছে।
এছাড়াও, উদ্ধার মূল্যায়ন, অনুসন্ধান ও উদ্ধার অভিযান এবং জরুরি তদন্তে ইঞ্জিনিয়ারিং উদ্ধার সরঞ্জাম এবং জরুরি সামগ্রী পাঠানো হয়েছে।
২০০ জনেরও বেশি দুর্গতকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে এবং ১৫৫ জনকে জুনলিয়ানের একটি স্কুলের অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্রে পুনর্বাসন করা হয়েছে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ ৩০টি জরুরি জেনারেটর, ১০০টি সুতির তাঁবু, ৪০০ শয্যা এবং ১ হাজার ১০০ কুইল্ট মোতায়েন করেছে- যাতে খাদ্য, আশ্রয় এবং গরম করার মতো প্রয়োজনীয় চাহিদা নিশ্চিত করা যায়। অবশিষ্ট ক্ষতিগ্রস্ত বাসিন্দাদের আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবদের থাকার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে।
চলমান তাপমাত্রা হ্রাস, অবিরাম বৃষ্টিপাত এবং ভূমিধসের পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জিনপিং গ্রাম এবং আশেপাশের অঞ্চলে বিপদজনক অঞ্চল নির্ধারণ করেছে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভূমিধসের উভয় পাশের পাহাড়ি ঢালের বিষয়ে রিয়েল-টাইম পর্যবেক্ষণও বাস্তবায়ন করা হয়েছে। ছোট আকারের বিপর্যয় রোধ এবং চলমান উদ্ধার অভিযানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জরুরি সরিয়ে নেওয়ার রুট এবং সংকেত রয়েছে।
আরও পড়ুন: ইন্দোনেশিয়ার বালিতে ভূমিধসে নিহত ৫
২৯৯ দিন আগে