রিট
ইলিশ রপ্তানি বন্ধে হাইকোর্টে রিট
দেশ থেকে স্থায়ীভাবে জাতীয় মাছ ইলিশ রপ্তানি বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে এবার হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৫ সেপ্টেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট আবেদনটি করেন আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান।
রিটে বাণিজ্য সচিব, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিব, পররাষ্ট্র সচিব, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর ও বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যানকে বিবাদী করা হয়েছে।
এছাড়া ইলিশ রপ্তানি থেকে বিরত থাকতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ হবে না, সে প্রশ্ন তুলে রুল জারির আরজি জানানো হয়েছে রিটে।
সেইসঙ্গে উপযুক্ত বা সাশ্রয়ী দামে দেশে ইলিশ মাছ বিক্রির ব্যবস্থা করতে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সচিবের প্রতি নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
ইলিশ রপ্তানি বন্ধে এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর বিবাদীদের আইনি নোটিশ পাঠান আইনজীবী মাহমুদুল হাসান। নোটিশ পাওয়ার ৭ দিনের মধ্যে ইলিশ রপ্তানি স্থায়ীভাবে বন্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুরোধ করেছিলেন। নইলে হাইকোর্টে জনস্বার্থে রিট আবেদন করার কথা বলা হয়েছিল সে নোটিশে।
কিন্তু এ নোটিশ দেওয়ার ৩ দিনের মাথায় গত ১৪ সেপ্টেম্বর ভারতে দ্বিতীয় দফায় আরও ৫০০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দেয় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: ভারতে রপ্তানির খবরে বেড়েছে ইলিশের দাম
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ৪ সেপ্টেম্বর প্রথম দফায় দুই হাজার ৪৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দেয়। ভারতে রপ্তানির জন্য দুই দফায় মোট দুই হাজার ৯৫০ টন ইলিশ রপ্তানির অনুমোদন দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
রিটকারী আইনজীবী মাহমুদুল হাসান বলেন, ‘বিবাদীদের কাছ থেকে নোটিশের জবাব না পেয়ে ও ইলিশ রপ্তানি বন্ধে দৃশ্যমান কোনো উদ্যোগ চোখে না পড়ায় রিট আবেদনটি করা হয়েছে। আগামী সপ্তাহে এখতিয়ার সম্পন্ন বেঞ্চে রিটটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হবে।’
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। কিন্তু বর্তমানে ইলিশ মাছের অত্যাধিক দামের কারণে বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী এই মাছ কেনার কথা চিন্তাও করতে পারে না। মধ্যবিত্তরাও এই ইলিশ মাছ কিনতে হিমশিম খাচ্ছে। বাজারে ইলিশ মাছের গড় দাম ১ হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা কেজি। পদ্মার ইলিশের দাম গড়ে ১ হাজার ২০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা কেজি। কিন্তু বাজারে পদ্মার ইলিশ পাওয়া যায় না বললেই চলে। কিন্তু দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেশের মানুষের চাহিদার কথা চিন্তা না করে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়ে যাচ্ছে। এর ফলে দেশের বাজারে ইলিশের দাম আরও বেড়েছে। আরও দুঃখজনক বিষয় হচ্ছে দেশের বাজারের চেয়ে কম দামে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করা হচ্ছে। তাছাড়া বাংলাদেশের রপ্তানি নীতি ২০২১-২৪ অনুযায়ী ইলিশ মুক্তভাবে রপ্তানিযোগ্য পণ্য নয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পূর্ণ অনায্যভাবে, জণগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে।
আরও পড়ুন: ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ইলিশ ধরা ও বিক্রি বন্ধ
দুর্গাপূজা উপলক্ষে ভারতে এবার প্রায় ৫ হাজার টন ইলিশ মাছ রপ্তানির পরিকল্পনা নিয়েছে সরকার। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এ সংক্রান্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এবার ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেতে এরই মধ্যে শতাধিক প্রতিষ্ঠান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেছে। তা থেকে পর্যায়ক্রমে ৫৯টি প্রতিষ্ঠানকে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
আগামী ১ অক্টোবর থেকে দুর্গাপূজা শুরু। সাধারণত দুর্গাপূজা উপলক্ষেই ভারতে ইলিশ রপ্তানি করা হয়।
২০১২ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ২০১৯ থেকে দেশটিতে আবার ইলিশ রপ্তানি চালু করা হয়।
গত বছর ভারতে ১ হাজার ৪০০ টন ইলিশ রপ্তানি করা হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতির প্রতিবাদে অন্তর্বর্তী সরকারকে আইনি নোটিশ
২ সপ্তাহ আগে
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি না করার নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানি পেছাল
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না করার নির্দেশনা এবং ডিবি হেফাজত থেকে ছয় সমন্বয়কের মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে করা রিটের শুনানি বুধবার হয়নি।
এদিন বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটের শুনানি হওয়ার কথা ছিল।
শুনানিকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে হাইকোর্টের এই বেঞ্চে আইনজীবী ও সাংবাদিকরা ভিড় জমান। পরে জানানো হয় বেঞ্চের জুনিয়র বিচারপতি ছুটিতে আছেন। এ কারণে ডিভিশন বেঞ্চ বসছেন না। তবে কবে এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি হবে তাও নিশ্চিত করতে পারেননি আদালত সংশ্লিষ্টরা।
আরও পড়ুন: স্থায়ী নিয়োগ পেয়েছেন হাইকোর্টের ৯ বিচারপতি
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না করার নির্দেশনা চেয়ে গত সোমবার (২৯ জুলাই) হাইকোর্টে রিট করা হয়। একইসঙ্গে রিট আবেদনে কোটা আন্দোলনের ছয় সমন্বয়ককে ডিবি হেফাজত থেকে মুক্তির নির্দেশনা চাওয়া হয়।
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর আল মতিন প্রীতম ও আইনুন্নাহার সিদ্দিকা লিপি এ রিট করেন। রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়।
গত সোমবার ও মঙ্গলবার রিটটির শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন, আইনজীবী জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার অনীক আর হক, আইনজীবী মানজুর আল মতিন প্রীতম প্রমুখ।
অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল এস এম মুনীর, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মো. মোরসেদ ও অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল ব্যারিস্টার মেহেদী হাছান চৌধুরী।
গতকাল শুনানিতে আদালত বলেন, সব মৃত্যুই দুঃখজনক। কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা ও মানুষের মৃত্যুর ঘটনায় আমরা লজ্জিত।
আদালত বলেন, ‘সংবিধান ও আইনে সব বিষয় লেখা আছে। কিন্তু আমরা কেউ সংবিধান, আইন মেনে চলছি না ‘
আজ বুধবার এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানি ও আদেশের দিন ধার্য ছিল।
আরও পড়ুন: ঘরের মধ্যে ৪ শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত করতে নির্দেশনা চেয়ে রিট
সহিংসতা ও মৃত্যুতে আমরা লজ্জিত: হাইকোর্ট
২ মাস আগে
ঘরের মধ্যে ৪ শিশুর মৃত্যুর ঘটনায় দায়ীদের চিহ্নিত করতে নির্দেশনা চেয়ে রিট
কোটা সংস্কার আন্দোলনে সহিংসতায় ঘরের মধ্যে চার শিশুর মৃত্যুর জন্য দায়ীদের চিহ্নিত করতে নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।
একই সঙ্গে এ ঘটনার কারণ উদঘাটনে তিন সদস্যের একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠনের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
বুধবার (৩১ জুলাই) তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী তৈমূর আলম খন্দকার বাদী হয়ে এই রিট দায়ের করেন।
রিটে নিহতদের প্রত্যেক পরিবারের জন্য এক কোটি টাকা করে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশনাও চাওয়া হয়েছে। রিটে যে চার শিশুর কথা উল্লেখ করা হয়েছে তারা হলো- নারায়ণগঞ্জের রিয়া গোপ, রায়েরবাগের আবুল আহাদ, মিরপুরের সাফফাত ও উত্তরার নাঈমা সুলতানা।
পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে আসা মৃত শিশুদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে বলে জানান রিটের পক্ষের আইনজীবী।
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) রিট আবেদনটির ওপর শুনানি হতে পারে। রিট আবেদনে স্বরাষ্ট্র সচিব, আইন সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শকসহ দুটি জাতীয় দৈনিককেও বিবাদী করা হয়েছে।
আইনজীবী তৈয়মুর আলম খন্দকার বলেন, কোটা আন্দোলনে অংশ না নিয়ে ঘরে থেকে কেন শিশুরা গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেল? তাদের জীবনের নিরাপত্তা নেই কেন। এসব ঘটনার জন্য কারা দায়ী এবং তাদের পরিবারকে ক্ষতিপূণর দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে। দুটি জাতীয় পত্রিকার রিপোর্টের ভিত্তিতে এই রিট আবেদনটি করা হয়েছে। এজন্য পত্রিকা দুটিকেও রিটে বিবাদী করা হয়েছে। বিচারপতি মোস্তাফা জামান ইসলামের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে এই রিটের শুনানি করা হবে।
২ মাস আগে
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না করতে এবং ডিবি হেফাজত থেকে ৬ সমন্বয়কের মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে রিট
কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না করতে এবং গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হেফাজত থেকে ছয় কোটা সমন্বয়কারীকে মুক্তির নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মানজুর আল মতিন প্রীতম ও আইনুন্নাহার সিদ্দিকা লিপি জনস্বার্থে বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি এস এম মাসুদ হোসেন দোলনের হাইকোর্ট বেঞ্চে এই রিট দায়ের করেন।
আরও পড়ুন: নিরীহ শিক্ষার্থীদের হয়রানি না করতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সংশ্লিষ্টদের প্রতি ঢাবির আহ্বান
এই বেঞ্চের রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তা সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল আনিচ উল মাওয়া এ তথ্য নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, রিটে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশ মহাপরিদর্শক, সেনাবাহিনী প্রধানসহ সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।
সোমবার ওই রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে হাইকোর্ট পরবর্তী শুনানি ও পরে এ বিষয়ে আদেশ দেওয়ার জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করেন।
শুনানিতে আবেদনকারীদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী জেড আই খান পান্না, ব্যারিস্টার সারা হোসেন, ব্যারিস্টার অনিক আর হক প্রমুখ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল মেহেদী হাসান চৌধুরী ও শেখ মোহাম্মদ মোর্শেদ।
রবিবার রাতে ডিবি হেফাজতে থাকা অবস্থায় কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম এক ভিডিও বার্তায় তাদের আন্দোলন কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন।
এই ঘোষণার পরও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যান্য সমন্বয়ক বিবৃতি দিয়ে তাদের নয় দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকা-রাজশাহী মহাসড়ক অবরোধ করেছে রাবি শিক্ষার্থীরা
মিরপুরে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করেছে পুলিশ
২ মাস আগে
সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দাখিল চেয়ে রিট
আইন অনুযায়ী সরকারি কর্মকর্তাদের সম্পদের হিসাব দাখিল ও ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন দায়ের করা হয়েছে।
রবিবার (৩০ জুন) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট আবেদন করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস।
রিটে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ের সচিব, আইন, বিচারক ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব, দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরসহ সংশ্লিষ্ট ১০ জনকে বিবাদী করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মন্ত্রিসভার সদস্যদের সম্পদের হিসাব দেয়ার পক্ষে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী
এ বিষয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে রিটটি শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে। এই বেঞ্চের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক বলেন, সরকারি কর্মচারীদের সম্পত্তির বিবরণীর নিদের্শনা চেয়ে পিআইএল (পাবলিক ইন্টারেস্ট লিটিগেশন) করার এফিডেভিটের অনুমতির জন্যে রবিবার (৩০ জুন) আবেদন করেন আইনজীবী সুবীর নন্দী। পরে আদালত তাদের রিট করার অনুমোদন দেন।
রিটকারি আইনজীবী সুবীর নন্দী দাস বলেন, ‘সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব আইনে উল্লেখিত যথাযথ নিয়মে কর্তৃপক্ষের কাছে দাখিলের পাশাপাশি ওয়েবসাইটে প্রকাশের নির্দেশনা চেয়ে রিটটি করেছি। আগামীকাল এই রিটের শুনানি হবে।’
উল্লেখ্য, ‘সরকারি র্কমচারী (আচরণ) বধিমিালা, ১৯৭৯’-এর ১১, ১২ ও ১৩ বিধিতে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব বিরণী দাখিলের বাধ্যবাধকতার বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রাকৃতিক সম্পদের হিসাব প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার: পরিবেশমন্ত্রী
৩ মাস আগে
বিনোদনে হাতি ব্যবহার বন্ধে হাইকোর্টে রিট
মানুষের নিয়ন্ত্রণে রেখে হাতিকে সার্কাসে ব্যবহার, হাতির পিঠে ভ্রমণ, বিয়ে বাড়িতে শোভাবর্ধন এবং বাণিজ্যিক ও রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের র্যালিতে ও বিজ্ঞাপনের মতো বিভিন্ন বিনোদনের কাজে হাতির ব্যবহার বন্ধে রিট করা হয়েছে।
রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিট দায়ের করেন অভিনেত্রী জয়া আহসান এবং প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন পিপল ফর এনিমেল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন স্থপতি রাকিবুল হক এমিল।
আরও পড়ুন: বগুড়ায় মৃত হাতি উদ্ধার
তাদের পক্ষে রিটটি দায়ের করেন ব্যারিস্টার সাকিব মাহবুব।
রিটের বিষয়ে ব্যারিস্টার সাকিব মাহবুব বলেন, হাতিকে অমানুষিক নির্যাতনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ বন্ধ, হাতিকে বিনোদনের কাজে ব্যবহার এবং হাতি দিয়ে চাঁদাবাজি বন্ধের দাবিতে সংগঠনটি বেশ কয়েক বছর ধরে নানান কর্মসূচি দিয়ে আসছে।
এর মধ্যে দুইবার বন ভবন ঘেরাও করেন প্রাণী অধিকারকর্মীরা।
আরও পড়ুন: শেরপুরে বন্যহাতির আক্রমণে বৃদ্ধ কৃষকের মৃত্যু
এসময় বন বিভাগের পক্ষ থেকে নানা ধরনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হলেও কোনো ফলপ্রসূ ভূমিকা লক্ষ্য করা যায়নি। নির্যাতিত হাতিদের বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে দফায় দফায় চিঠি দেওয়া হলেও কোনো উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি বিভাগটির পক্ষ থেকে।
এ কারণে রিট দায়ের করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বন্য হাতির হামলায় কৃষকের মৃত্যু
হাতির উপর নির্যাতন বন্ধ, বিনোদনের কাজে মহাবিপন্ন প্রাণীর অপ্রয়োজনীয় ব্যবহার ও চাঁদাবাজির মাধ্যমে জনগণের জানমালের ক্ষতি বন্ধ করতে আদালতের স্মরণাপন্ন হয়েছেন রিটকারীরা।
৭ মাস আগে
ফটিকছড়ি আসনে বিজয়ী সনির সংসদ সদস্য পদ বাতিল চেয়ে রিট
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে বিজয়ী সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগের খাদিজাতুল আনোয়ার সনির সদস্য পদ বাতিল চেয়ে আদালতে রিট দায়ের করা হয়েছে। একই সঙ্গে রিট আবেদনে ওই আসনে পুনর্নির্বাচনের দাবি করা হয়েছে।
রবিবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় একই আসনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টির (বিএসপি) চেয়ারম্যান সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমেদ এ রিট করেছেন।
সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমেদের পক্ষের আইনজীবী শাহ আলম অভি বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
আরও পড়ুন: সংরক্ষিত আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করল আওয়ামী লীগ
তিনি জানান, নির্বাচনি হলফনামায় খেলাপি ঋণসংক্রান্ত অর্থঋণ আদালতের মামলাসহ আটটি ব্যাংক ঋণের তথ্য গোপন করে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করেছেন খাদিজাতুল আনোয়ার ৃসনি।
গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জাতীয় নির্বাচনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩৭০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তরমুজ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী হোসাইন মো. আবু তৈয়ব পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৮৭ ভোট। একতারা প্রতীকে সুপ্রিম পার্টির চেয়ারম্যান সাইফুদ্দিন আহমদ মাইজভান্ডারী পেয়েছেন ৩ হাজার ১৩৮ ভোট।
আরও পড়ুন: স্থগিত নওগাঁ-২ আসনের ভোটগ্রহণ চলছে
৭ মাস আগে
পুনঃতফসিল দিয়ে সেনাবাহিনীর অধীনে ভোট চেয়ে করা রিট খারিজ
সংসদ ভেঙে দিয়ে সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নির্বাচন আয়োজনের জন্য পুনরায় নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার দাবিতে করা রিট খারিজ (নট প্রেসড রিজেক্ট) করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।
বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিচারপতি ইকবাল কবীর ও বিচারপতি বিশ্বজিত দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: কনডেম সেলে মায়ের সঙ্গে ১০ মাস বয়সী শিশু: প্রতিবেদন চেয়েছে হাইকোর্ট
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী সাইদুর রহমান। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।
সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সাইফুল আলম, এম এম জি সারোয়ার পায়েল ও তাহমিনা পলি।
পরে অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন জানান, রিট আবেদনটির গ্রহণযোগ্যতার (মেনটেইনেবলিটি) গ্রাউন্ডে খারিজ করে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: হার্টের রিংয়ের দামে বৈষম্য কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
আদালত বলেছেন, রিটকারী সঠিকভাবে আসেনি।
নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) কোনো নোটিশ না পাঠিয়ে সরাসরি রিট দায়ের করেছে।
এর আগে গত ১০ ডিসেম্বর সংসদ ভেঙে দিয়ে এবং সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে পুনরায় তফসিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করে ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ নামে একটি রাজনৈতিক দল।
দলটির চেয়ারম্যান ইমাম হায়াত হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। রিট আবেদনে নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দিয়ে নিয়োগ দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ফরিদপুর-৩ আসনে ইসির সিদ্ধান্ত বহাল রাখলেন হাইকোর্ট
রিটে আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, লেজিসলেটিভ সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে (সিইসি) বিবাদী করা হয়।
রিট দায়েরের পর ইনসানিয়াত বিপ্লবের চেয়ারম্যান ইমাম হায়াত সেদিন বলেছিলেন, গত নির্বাচনে আমরা দেখেছি ক্ষমতাসীন সংসদ সদস্যরা নিজ নিজ আসনে সরকারি ক্ষমতার অপব্যবহার করে প্রশাসন, পুলিশ ও নিজেদের সশস্ত্র লোকদের ব্যবহার করে ভোটকেন্দ্র দখল ও অন্যদের ভোট প্রদানে বাধা সৃষ্টি করেছে।
আরও পড়ুন: সাবেক ভিপি নুরকে হাইকোর্টে তলব
তিনি আরও বলেছিলেন, সংসদ বহাল রেখে জালিয়াতিমুক্ত নির্বাচন অসম্ভব। প্রহসনমুক্ত নির্বাচনের মাধ্যমে দেশ ও গণতন্ত্র রক্ষায় আমরা ইনসানিয়াত বিপ্লব সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্বাচনকালীন অন্তর্বর্তী সরকারের মাধ্যমে সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ তত্ত্বাবধানে নির্বাচনের আদেশ চেয়ে রিট আবেদন করেছি।
তিনি বলেন, চলতি বছরের ৮ মে উচ্চ আদালতের নির্দেশে রাজনৈতিক দল হিসেবে ইসির নিবন্ধন পেয়েছে ইনসানিয়াত বিপ্লব বাংলাদেশ। তাদের নিবন্ধন নম্বর-৪৬। দলটির নির্বাচনী প্রতীক আপেল।
আরও পড়ুন: সাংবাদিক কাজলের মামলা হাইকোর্টে স্থগিত
৯ মাস আগে
চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে নির্দেশনা চেয়ে মেজর হাফিজের রিট
চিকিৎসার জন্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদকে ভারতে যেতে বাধা দেওয়ার ঘটনার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।
রিটে হাঁটু প্রতিস্থাপনের জন্য মেজর হাফিজ ও তার স্ত্রীকে ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি যেতে ও দেশে ফিরে আসার অনুমতি দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: মানুষ হত্যা করে সরকারকে উৎখাত করা যাবে না: প্রধানমন্ত্রী
বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে বুধবার রিটটি জমা দেওয়া হয়েছে। আবেদনের উপর বৃহস্পতিবার শুনানি হতে পারে।
রিটে বলা হয়েছে, হাঁটু প্রতিস্থাপনের জন্য মঙ্গলবার দুপুরে এয়ার ইন্ডিয়ার একটি ফ্লাইটে হাফিজ উদ্দিন আহমেদের নয়াদিল্লি যাওয়ার কথা ছিল। তবে তার দেশত্যাগে বিমানবন্দরে বাধা দেওয়া হয়। এমন কার্যক্রমের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে বুধবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় হাফিজ উদ্দিন আহমেদ রিটটি করেন।
রিট আবেদনকারীর আইনজীবী মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
এর আগে মঙ্গলবার হাফিজ উদ্দিন আহমদ সাংবাদিকদের বলেছিলেন, দিল্লির ফোর্টিস হাসপাতালে বুধবার তার হাঁটুতে অস্ত্রোপচার হওয়ার কথা ছিল। এ জন্য মঙ্গলবার দুপুর আড়াইটায় এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট ধরতে স্ত্রীকে নিয়ে বিমানবন্দরে যান। মালপত্র উড়োজাহাজে তোলা হলেও ইমিগ্রেশন পুলিশ অপেক্ষায় রেখে জানায়, তিনি দেশের বাইরে যেতে পারবেন না। পরে বাসায় ফিরে আসেন। অবশ্য হাফিজের স্ত্রীকে যেতে দেওয়া হয়েছে, সেখানে তিনি চিকিৎসা নেবেন।
কেন যেতে দেওয়া হলো না- জানতে চাইলে হাফিজ উদ্দিন বলেন, এ বিষয়ে ইমিগ্রেশন কিছু বলতে পারেনি। আমি এ দেশের জন্য যুদ্ধ করেছি। চিকিৎসার জন্যও সরকার আমাকে দিল্লি যেতে দিল না। আমি মর্মাহত।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে রেললাইন কাটাকে নাশকতা বলে তদন্তের দাবি বিএনপির
বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী স্পেনের ব্যবসায়ীরা: বিদায়ী রাষ্ট্রদূত
৯ মাস আগে
মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিধান চ্যালেঞ্জ করে রিট
দেশে মৃত্যুদণ্ডের শাস্তির বিধান চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। রিটে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কেন অবৈধ ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না- তা জানতে চেয়ে রুল জারির নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান বাদী হয়ে এ রিট করেন।
রিট আবেদনে আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সচিব, লেজিসলেটিভ ও সংসদবিষয়ক বিভাগের সচিব এবং সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলকে বিবাদী করা হয়েছে।
আগামী রবিবার (৯ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য উপস্থাপন করা হবে বলে জানিয়েছেন রিটকারী আইনজীবী।
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। কিন্তু এই মৃত্যুদণ্ডের বিধান সংবিধানের ৩২ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
আরও পড়ুন: স্বতন্ত্র প্রার্থী হতে ১ শতাংশ ভোটারের সই করা তালিকা দাখিলের বিধান চ্যালেঞ্জ করে রিট
এছাড়া, জাতিসংঘ ঘোষিত ১৯৪৮ সালের মানবাধিকার সনদ, ১৯৬৬ সালের নাগরিক ও রাজনৈতিক অধিকারবিষয়ক আন্তর্জাতিক চুক্তি এবং ১৯৮৪ সালের নির্যাতন বিরোধী কনভেনশনে মৃত্যুদণ্ডকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। বাংলাদেশ এসব দলিলে সইকারী দেশ হিসেবে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ইতোমধ্যে বিশ্বের ১১২টি দেশ মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। রিট আবেদনে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডকে অসাংবিধানিক ঘোষণার আবেদন জানানো হয়েছে।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভুটান ও নেপালসহ বিশ্বের অনেক দেশে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আন্তর্জাতিক দলিলে মৃত্যুদণ্ডের বিধান নিষিদ্ধ করার পক্ষে বাংলাদেশ সইকারী দেশ। সে হিসেবে সেসব দলিল অনুসরণ করাই আন্তর্জাতিক আইনের রীতি। বাংলাদেশের সংবিধানের ২৫ নম্বর অনুচ্ছেদেও আন্তর্জাতিক আইন অনুসরণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এছাড়া মৃত্যুদণ্ডের বিধান আমাদের সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এসব কারণে রিটটি দায়ের করেছি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনের তফসিল স্থগিত চেয়ে রিটের আদেশ ১০ ডিসেম্বর
তফসিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
১০ মাস আগে