সিএনজি চালক
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজি চালকসহ নিহত ৪
কক্সবাজারে ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজি ড্রাইভারসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় বিক্ষুব্ধ জনতা ট্রেন আটকে দেওয়ায় ৩ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।
শনিবার (২ আগষ্ট) বেলা পৌনে ২টার দিকে রামুর রশিদনগর রেলক্রসিংয়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈয়বুর রহমান। তিনি বলেন, ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালিত অটোরিকশাটি ছিটকে যায়। এতে চালক শাহাব উদ্দিন, যাত্রী মর্জিনা ও তার শিশুসন্তানসহ অজ্ঞাতপরিচয় আরও এক যাত্রী মারা গেছেন। তবে একজনের পরিচয় শনাক্ত করার সম্ভব হয়নি।
ওসি তৈয়বুর রহমান আরও জানান, কক্সবাজার সদর উপজেলার ভারুয়াখালী থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ে যাত্রী কক্সবাজার শহরে যাচ্ছিলেন। পথে রামুর রশিদনগর রেলক্রসিং পার হওয়ার সময় দুর্ঘটনাটি ঘটে। এর আগেও ওই ক্রসিংয়ে একাধিকবার দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে তিনি জানান।
পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু, রেললাইন অবরোধ
এদিকে এই ঘটনার পর পর স্থানীয় উত্তেজিত জনতা রেল লাইনের উপর অবস্থান নিলে দীর্ঘ ৩ ঘণ্টা রেল চলাচল বন্ধ ছিল এবং আটকে রাখা হয় দুর্ঘটনা কবলিত ট্রেনটি।
পুলিশ সুপার সাইফুদ্দিন শাহীন জানান, বিক্ষুব্ধ জনতা ট্রেন আটকে দেওয়ার খবর পেয়ে সেনাবাহিনী ও র্যাবের সহযোগিতায় বিকাল ৫টার দিকে বিক্ষুব্ধ জনতাদের রেল পথ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
১২৫ দিন আগে
মহাখালীতে সিএনজি চালকদের বিক্ষোভ, যানজট
রাজধানীর মহাখালীতে সিএনজি চালকরা বিক্ষোভ করেছেন। বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে সোমবার (২০ জানুয়ারি) দুপুরে রাস্তায় নেমে আসেন তারা। এতে মহাখালী ও আশপাশের এলাকায় ব্যাপক যানজটের তৈরি হয়েছে।
বনানী থানার অফিসার-ইন-চার্জ (ওসি) রাসেল সরওয়ার বলেন, দুপুর সাড়ে ১২টায় মহাখালী-বনানী রোডে বিক্ষোভ করেন সিএনজি চালকরা। এতে এই ব্যস্ত রাস্তায় যান চলাচল স্থবির হয়ে যায়। পরে মহাখালী বিআরটিএ ভবনের সামনে জড়ো হন তারা।
সিএনজি চালকরা বলেন, বিনা কারণে সিএনজি-চালিত অটোরিকশা জব্দ করা যাবে না। পাশাপাশি পার্কিংয়ের বিধিনিষেধও তুলে নিতে হবে।
আরও পড়ুন: কারখানা বন্ধ ও ছাঁটাই: ফতুল্লায় পোশাক শ্রমিকদের বিক্ষোভ
দাবি না মানলে আরও কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলেও জানান তারা।
ওসি রাসেল সরওয়ার বলেন, দুপুর ২টায় বিক্ষোভ শেষ হয়। এরপর রাস্তায় স্বাভাবিক যান চলাচল শুরু করে।
৩১৯ দিন আগে
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে সিএনজি চালক নিহত
চট্টগ্রাম মহানগরীর খুলশী থানার ঝাউতলা স্টেশন এলাকায় দুই গ্রুপের বিরোধের জেরে ছুরিকাঘাতে মো. বেলাল (৩০) নামে এক সিএনজি চালক নিহত হয়েছেন।
শনিবার (২৭ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে সিএনজিচালিত অটোরিকশার লাইন নিয়ে বিরোধের জেরে এই ঘটনা ঘটে।
স্থানীয়রা জানান, নগরীর টাইগারপাস থেকে ঝাউতলা রুটে চলাচল করা সিএনজির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে বাবুল গ্রুপ এবং মিজান গ্রুপের মধ্যে বিরোধ দেখা দেয়। এর জেরে বাবুল গ্রুপ ও জুয়েল গ্রুপ মিলে মিজান গ্রুপের সিএনজি চালক মো. বেলালকে ছুরিকাঘাত করে। গুরুত্বর আহত বেলালকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তিনি মারা যান। এ ঘটনায় ঝাউতলা এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
আরও পড়ুন: সিলেটে প্রতিবেশীর ছুরিকাঘাতে যুবক খুনের অভিযোগ, গ্রেপ্তার ২
চট্টগ্রাম মহানগর পুলিশের খুলশী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ নেয়ামত আলী বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, এলাকায় সিএনজি চালানো নিয়ে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের বাকবিতণ্ডায় বেলাল নামে এক সিএনজি চালকের মৃত্যু হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের ধরতে পুলিশের একাধিক দল অভিযান পরিচালনা করছে। এখনও কাউকে আটক করা হয়নি বলেও জানান ওসি।
আরও পড়ুন: যশোরে ছুরিকাঘাতে শ্রমিক নিহত
৬৭৭ দিন আগে
লক্ষ্মীপুরে বালুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় সিএনজি চালকের মৃত্যু
লক্ষ্মীপুরে বালুবাহী ট্রাকের ধাক্কায় সিএনজি চালকের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার দুপুর ২টার দিকে সদর উপজেলার মান্দারী বাজারের পশ্চিম পাশে কাশিবাড়ির এলাকার সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত সিএনজি চালক মোহাম্মদ ইয়াছিন (৫০) লক্ষ্মীপুর সদরের হাজির পাড়া ইউনিয়নের চরচামিতা কাজি বাড়ি মুজিবুল হকের ছেলে।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ঘটনার সময় হাজিরপাড়া বাজার থেকে সিএনজি নিয়ে ইয়াসিন মান্দারী বাজারে আসছিলেন। ঘটনাস্থলে পৌঁছলে লক্ষ্মীপুর থেকে যাওয়া একটি বালুবাহী ট্রাক সামনের দিক থেকে সিএনজিটিকে ধাক্কা দেয়। এতে সিএনজিটি দুমড়ে-মুচড়ে যায় এবং ইয়াসিন সড়কে ছিটকে পড়েন।
স্থানীয়রা ইয়াসিনকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
চন্দ্রগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তহিদুল ইসলাম মৃত্যর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘাতক ট্রাকটিকে জব্দ করা সম্ভব হয়নি।আটকের চেষ্টা চলছে।
আরও পড়ুন: মাগুরায় পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
ঝিনাইদহে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
৯৭৫ দিন আগে
নোয়াখালীতে ৪ লাখ টাকা চুক্তিতে সিএনজি চালককে হত্যা: গ্রেপ্তার ৮
নোয়াখালী সদর উপজেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশা চালক আব্দুল হাকিমকে (৩৫) গলা কেটে হত্যার ঘটনায় আট জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
সোমবার (১৩ মার্চ) দুপুর সংবাদ সম্মেলনে এ
তথ্য নিশ্চিত করেছেন জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: বরিশালে নৌ-পুলিশের ওপর হামলা: অর্ধশত জেলের বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেপ্তার ৮
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- সদর উপজলার পশ্চিম চরমটুয়া গ্রামের মো. মমিন উল্যার ছেলে মো. মহিন (২৭), পশ্চিম মাইজচরা গ্রামের রেজিয়াগো বাড়ির মৃত আব্দুল মালেকের ছেলে মো. কামাল ওরফে কামাল ডাকাত (৩৮), হারুন মোল্লা বাড়ির আনোয়ারুল হক নশুর ছেলে মো. আজাদ হোসেন (৩২), পশ্চিম চরমটুয়া গ্রামের অজি উল্যাহ পাটোয়ারী বাড়ির শাহজাহানের ছেলে রিপু মিয়া (২১), আক্কাস সওদাগর বাড়ির আক্কাস সওদাগরের ছেলে জাহিদ হাসান (২৮), পশ্চিম চরমটুয়া গ্রামের মাহফুজের বাপের বাড়ির মো. সেলিমের ছেলে সোহেল হোসেন ওরফে শাকিল (২৪), একই গ্রামের দোকান বাড়ির মকবুল আহমেদের ছেলে মমিন উল্যাহ (৩৭) এবং পাটোয়ারী বাড়ির অজি উল্যার ছেলে নূর আলম মিস্ত্রি (৫৫)।
পুলিশ সুপার বলেন, ঘটনার মূল পরিকল্পনাকারীর সঙ্গে নিহত সিএনজি চালিত অটোরিকশা চালক আব্দুল হাকিমের শক্রতা ছিল। একে অপরের বিরুদ্ধে পাল্টাপাল্টি মামলা চলমান রয়েছে। পরিকল্পনাকারী শক্রতার প্রতিশোধ নেয়ার জন্য আব্দুল হাকিমকে হত্যার পরিকল্পনা করে। তার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে অর্থের লোভ দেখিয়ে আব্দুল হাকিমের সিএনজি অটোরিকশার মালিক মহিনকে ব্যবহার করা হয়।
ঘটনার দিন রবিববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) পরিকল্পনা হিসেবে মহিম তার বাড়িতে কামাল, রিপু, মোমেন, নূর আলমসহ আরও কয়েকজনকে নিয়ে অবস্থান করে। মহিন আব্দুল হাকিমকে অটোরিকশা রাখার কথা বলে কৌশলে বাড়িতে ডেকে নেয়।
তিনি আরও জানান, এরপর হাকিম অটোরিকশা জমা দেয়ার সময় হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী ও অজ্ঞাতনামা আরও চার থেকে পাঁচজন মিলে তার মুখ বেঁধে ফেলে।
পরবর্তীতে সব আসামিরা হাকিমকে উপজেলার পূর্ব চরমটুয়া ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের পশ্চিম চরমটুয়া গ্রামের সফিগঞ্জ বাজারের দক্ষিণ রাস্তার পূর্ব পাশে ইদ্রিস মিয়ার বাড়ির পেছনের ডগির ভেতরে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করে। মৃত্যু নিশ্চিতের পর সব আসামিরা মিলে হাকিমের লাশ বস্তার ভেতর ঢুকিয়ে মাটি চাপা দেয়।
পুলিশ সুপার আরও জানান, তদন্তকালে আসামি সোহেলের ভাষ্যমতে আসামি রিপুর বাড়ি থেকে হত্যঅয় ব্যবহৃত শাবল ও কোদাল উদ্ধার করা হয়। মূল পরিকল্পনাকারী হত্যাকাণ্ডের জন্য আসামি মহিমের সঙ্গে চার লাখ টাকা চুক্তি করেছিলেন।
এছাড়া তিনি জানান, আসামি রিপু ও সোহেল ওরফে শাকিল হত্যাকাণ্ডের দায় স্বীকার করেছেন। শনিবার ও রবিবার বিকালে তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
জবানবন্দি গ্রহণ শেষ হলে আদালত তাদের কারাগারে পাঠিয়েছেন বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
আরও পড়ুন: সিলেটে মাদরাসা ছাত্রীকে তুলে নিয়ে ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ১
কলাপাড়ায় ১০ বছরের শিশুকে যৌন হয়রানি, গ্রেপ্তার ১
৯৯৮ দিন আগে
কক্সবাজারে লুট হওয়া সাড়ে ৫৬ লাখ টাকাসহ আটক ৩
কক্সবাজারে বিকাশ ডিলারের লুট হওয়া সাড়ে ৫৬ লাখ টাকাসহ তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ।
১৮৪১ দিন আগে