মালয়েশিয়া
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য চালু হতে পারে মালয়েশিয়ার ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা
মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ‘গ্র্যাজুয়েট প্লাস’ ভিসা চালুর সম্ভাবনা রয়েছে। এটি কার্যকর হলে দেশের হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য মালয়েশিয়ার ক্রমবর্ধমান অর্থনীতিতে উচ্চ দক্ষতার চাকরির সুযোগ তৈরি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
বুধবার (১৩ আগস্ট) কুয়ালালামপুরে মালয়েশিয়া ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে (ইউকেএম) দেশটির উচ্চশিক্ষামন্ত্রী জাম্ব্রি আবদুল কাদিরের সঙ্গে বৈঠকে এ বিষয়টি উত্থাপন করেন প্রধান উপদেষ্টা।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন আইন, বিচার, প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
তিনি বলেন, মালয়েশিয়ার মন্ত্রীর সঙ্গে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে। নীতিগতভাবে তিনি মালয়েশিয়ায় অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য গ্র্যাজুয়েট পাস ভিসা দিতে সম্মত হয়েছেন। তবে এই নীতি কার্যকর করতে হলে উভয়পক্ষের কিছু আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করতে হবে।
আরও পড়ুন: ক্ষমতা জনগণের হাতে ফিরিয়ে দিতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ: অধ্যাপক ইউনূস
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানিয়েছেন, বর্তমানে প্রায় ১০ হাজার বাংলাদেশি শিক্ষার্থী মালয়েশিয়ার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন। অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারে প্রবেশাধিকার পেলেও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা এতদিন এ সুবিধা থেকে বঞ্চিত ছিলেন।
১১৪ দিন আগে
‘হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’ স্থাপনে মালয়েশিয়ার সহায়তা চাইল সরকার
দ্রুত বিস্তার লাভ করতে থাকা বৈশ্বিক হালাল পণ্যের বাজারে প্রবেশের লক্ষ্যে ‘হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক’ গড়ে তুলতে মালয়েশিয়ার সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) কুয়ালালামপুরের একটি হোটেলে মালয়েশিয়ার হালাল শিল্প খাতের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এই আবেদন জানান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, ‘চলুন, এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিই।’
মালয়েশিয়ার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন দেশটির প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের হালাল-বিষয়ক সমন্বয়ক দাতিন পদুকা হাজাহ হাকিমাহ বিনতি মোহাম্মদ ইউসুফ।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার ইসলামী উন্নয়ন বিভাগের (জেএকেআইএম) মহাপরিচালক সিরাজউদ্দিন বিন সুহাইমি এবং হালাল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশনের (এইচডিসি) প্রধান নির্বাহী হাইরল আরিফেইন সাহারি।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য দরজা আরও প্রশস্ত করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টাকে জানানো হয়, বর্তমানে বিশ্বের হালাল পণ্যের বাজারমূল্য ৩ ট্রিলিয়ন ডলার এবং ২০৩০ সালের মধ্যে তা ৫ ট্রিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। অন্তত ১৪টি হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের মাধ্যমে এই বিরাট বৈশ্বিক বাজারের উল্লেখযোগ্য অংশীদার মালয়েশিয়া। এ খাতের অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো।
প্রধান উপদেষ্টার উপ-প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার আজ বুধবার জানান, বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে বাংলাদেশ অবকাঠামো ও সার্টিফিকেশন ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে পারলে এই বাজারে যুক্ত হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।
বর্তমানে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশই একমাত্র সংস্থা যারা হালাল পণ্যের আনুষ্ঠানিক সনদ প্রদানের জন্য অনুমোদিত। এখন পর্যন্ত মাত্র ১২৪টি প্রতিষ্ঠান এ সনদ পেয়েছে।
বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন বৈঠকে মালয়েশিয়ার প্রতিনিধিদলকে বাংলাদেশে হালাল ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা চিহ্নিত করতে সহায়তার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ‘হালাল পণ্যের শিল্প গড়ে তোলার জন্য কী কী দরকার, আমরা একসঙ্গে বসে তা নির্ধারণ করতে পারি।’ অনেক বাংলাদেশি কোম্পানি হালাল সার্টিফাইড পণ্য রপ্তানিতে আগ্রহী বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
অধ্যাপক ইউনুস বৈঠকটিকে মূল্যবান শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা হিসেবে বর্ণনা করে বলেন, ‘আপনাদের তথ্যের জন্য ধন্যবাদ। এটি যেন হালাল পণ্যের ওপর একটি ক্লাস।’
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ার কোম্পানিগুলোকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
এর আগে, গতকালই হালাল ইকোসিস্টেম গড়ে তোলায় সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া একটি সহযোগিতা নোট বিনিময় করে, কর্মকর্তারা যেটিকে ‘হালাল কূটনীতি’ হিসেবে উল্লেখ করেন।
সিরাজউদ্দিন বিন সুহাইমি জানান, স্থানীয় চাহিদা মূল্যায়নের জন্য মালয়েশিয়া শিগগিরই একটি দল বাংলাদেশে পাঠাবে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লতফি সিদ্দিকী এবং এসডিজি বিষয়ক জ্যেষ্ঠ সচিব লামিয়া মোরশেদ।
১১৪ দিন আগে
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য দরজা আরও প্রশস্ত করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
বাংলাদেশি শ্রমিকদের জন্য মালয়েশিয়ার দরজা খোলা রাখার পাশাপাশি তা আরও প্রশস্ত করতে দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশটির প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী দাতুক সেরি আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক, পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই ও তিনটি নোট আদান–প্রদানের পর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
অতীতে মালয়েশিয়া কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশের শ্রমিকদের আন্তরিকভাবে অতিথি হিসেবে গ্রহণ করেছে বলে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা আশা করি, এই দরজা খোলা থাকবে এবং আরও প্রশস্ত হবে, যাতে আরও বেশি তরুণ এখানে এসে কাজ করতে ও অনেক কিছু শিখতে পারেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশি শ্রমিকরা মালয়েশিয়ায় গিয়ে অনেক কিছু শিখে দেশে ফিরে নিজ ব্যবসা শুরু করেন, নিজের অর্থনৈতিক কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যান। এজন্য আমরা মালয়েশিয়ার কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার সম্পর্ক দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় আরও ঘনিষ্ঠ হচ্ছে, বিশেষত যেসব বাংলাদেশি শ্রমিক এখানে কাজ করছেন তাঁদের জন্য।’
তিনি বলেন, ‘শ্রমিকরা তাঁদের আয় দেশে পাঠান, যা তাঁদের ও তাঁদের পরিবারের জীবনে স্থায়িত্ব এনে দেয়, সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠাতে সহায়তা করে এবং ভালো শিক্ষা নিশ্চিত করে।’
‘এরা বহিরাগত কর্মী নয়—তাঁদের কাজ করতে দেওয়া উচিত। তারা এখানে কাজ করতে পেরে খুবই খুশি,’ যোগ করেন তিনি।
প্রফেসর ইউনূস আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য মালয়েশিয়ান উদ্যোক্তাদের বিশাল সুযোগ রয়েছে। আমরা মালয়েশিয়া থেকে বিনিয়োগ চাই। আমাদের আছে মানবসম্পদ ও প্রযুক্তি, যা আমরা অফার করতে পারি। মালয়েশিয়া চাইলে বাংলাদেশে পণ্য উৎপাদন করে সারা বিশ্বে বিক্রি করতে পারে।’
তিনি বলেন, ‘এটাই আমরা চাই—বাংলাদেশে আর্থিক ও বিনিয়োগ–সংক্রান্ত সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ হোক, যাতে আমাদের অর্থনীতি টেকসই ও উচ্চ প্রবৃদ্ধির পর্যায়ে পৌঁছায়।’
তিনি আরও জানান, মালয়েশিয়ার সঙ্গে সাংস্কৃতিক ও বহুপাক্ষিক ইস্যুতেও একযোগে কাজ করার ব্যাপারে কথা হয়েছে; ‘মালয়েশিয়ার জনগণের সমর্থনের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ।’
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর বাংলাদেশে শৃঙ্খলা ও অর্থনীতি পুনরায় প্রতিষ্ঠিত করেছে; প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যকর করেছে। এখন আমরা নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রস্তুত।’
তিনি জানান, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যাতে নতুন সরকার গঠিত হয় এবং দেশ স্বাভাবিক পথে চলে। ‘এক্ষেত্রে আমরা মালয়েশিয়ার সহযোগিতায় সর্বদা ভরসা রাখি,’ যোগ করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম প্রফেসর ইউনূসের অবদানকে প্রশংসা করে বলেন, ‘তিনি শান্তি ও নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠায় অসাধারণ অগ্রগতি রেখেছেন এবং এখন বিনিয়োগ, বাণিজ্য, সংস্কৃতি ও শিক্ষা খাতে আমাদের সম্পর্ক আরও জোরদার করছেন।’
তিনি আরও জানান, দুই মন্ত্রী—স্বরাষ্ট্র ও মানবসম্পদ—মাল্টিপল–এন্ট্রি ভিসা সুবিধায় একমত হয়েছেন, যাতে শ্রমিকরা পরিবারের কাছে যেতে ও কাজে নিরাপত্তায় থাকতে পারেন। তিনি বলেন, ‘আপনি (প্রধান উপদেষ্টা) যে প্রস্তাব দিয়েছেন, সেই অনুযায়ী বিশেষ প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে, বিশেষত শ্রমিকদের জন্য যারা আটকা পড়েছেন।’
ইতিমধ্যে, গত বছরের অক্টোবরে তাঁর প্রতিনিধিদল ঢাকায় এসে বাংলাদেশের শান্তি, অগ্রগতি ও উন্নয়নের সংকল্প পুনর্ব্যক্ত করেছিল বলে স্মরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
১১৫ দিন আগে
ক্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যুর ৭ দিন পর মালয়েশিয়া থেকে বাড়ি ফিরল রনির লাশ
মালয়েশিয়ায় ক্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যুর সাত দিন পর প্রবাসী ফরহাদ আহমেদ রনির (৩১) লাশ দেশে তার নিজ গ্রামে পৌঁছেছে।
যশোরের শার্শা উপজেলার কায়বা ইউনিয়নের বাগুড়ি গ্রামের মাহামুদ আলীর ছেলে রনি ৫ জুলাই মালয়েশিয়ায় একটি নির্মাণস্থলে কাজ করার সময় নিহত হন।
মালয়েশিয়া থেকে একটি ফ্লাইটের মাধ্যমে শুক্রবার (১১ জুলাই) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে তার কফিন পৌঁছায়। আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করার পর, তার পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হয়।
প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় শোকাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তা হিসেবে ৩৫ হাজার টাকার চেক প্রদান করে।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে ব্যবসায়ী নিহত
এরপর অ্যাম্বুলেন্সে করে রনির লাশ তার গ্রামে নিয়ে যাওয়া হয়, যেখানে তার পরিবারের সদস্য এবং আত্মীয়স্বজনরা কান্নায় ভেঙে পড়েন। এ সময় সেখানকার পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে।
পরে রাত ১১টার দিকে পারিবারিক কবরস্থানে রনিকে দাফন করা হয়। স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী এবং বাসিন্দারা জানাজায় অংশ নেন।
রনির পরিবারের ভাষ্যমতে, রনি প্রায় তিন বছর আগে উন্নত জীবিকার সন্ধানে মালয়েশিয়া গিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। তার মৃত্যুতে গভীর শোক এবং আর্থিক অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ে গেছে তার পরিবার।
১৪৬ দিন আগে
মালয়েশিয়ায় ক্রেন দুর্ঘটনায় শার্শার আসাদুলের মৃত্যু
মালয়েশিয়ার সুবাং জয়া শহরে ক্রেন দুর্ঘটনায় আসাদুল ইসলাম নামে এক বাংলাদেশি নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
দুর্ঘটনাটি ঘটে সোমবার (২১ এপ্রিল) মালয়েশিয়ার সময় সকাল সাড়ে ১১টায় (বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ৯টা) একটি নির্মাধীন ভবনে।
আসাদুলের মৃত্যুর বিষয়টি মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকালে নিশ্চিত করেন তার বাবা হাতেম আলী সর্দার।
নিহত আসাদুল (৪০) যশোরের শার্শা উপজেলার বাগআঁচড়া ইউনিয়নের টেংরা গ্রামের কৃষক হাতেম আলী সর্দারের ছেলে।
হাতেম আলী জানান, ৮ বছর আগে ভাগ্য ফেরানোর আশায় আসাদুল মালয়েশিয়ায় যান এবং নির্মাণ শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। ঘটনার দিন ক্রেনের হলার পরিবর্তনের সময় খিল খুলে একটি লোহার অংশ তার মাথায় পড়লে ঘটনাস্থলেই তিনি মারা যান। তিনি বলেন, ‘ছেলের মৃত্যুতে আমরা নিঃস্ব হয়ে গেলাম।’
তিনি ছেলের লাশ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকারের সহযোগিতা কামনা করেন।
ছেলের লাশ দ্রুত দেশে ফিরিয়ে আনতে সরকারের সহযোগিতাও কামনা করেন তিনি।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান জানান, প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে মৃত প্রবাসীর পরিবারকে সহায়তা দেওয়া হয়। বরাদ্দ পেলে আসাদুলের পরিবারকে যথাসম্ভব সাহায্য করা হবে।
২২৭ দিন আগে
মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রস্তুতিকালে দালালসহ ১৯ রোহিঙ্গা আটক
কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রস্তুতিকালে একজন দালাল, দুজন বাংলাদেশি ও ১৯ রোহিঙ্গাকে আটক করেছে নৌবাহিনী।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) ভোরে বাহারছড়া ইউনিয়নের কচ্ছপিয়া এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়। এরপর তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা শেষে টেকনাফ মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়।
আরও পড়ুন: ভারত থেকে অনুপ্রবেশের সময় সুদানি নারী আটক
এ বিষয়ে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে (মঙ্গলবার) ভোরে কচ্ছপিয়া এলাকায় অভিযান চালায় নৌবাহিনী। এ সময় অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রস্তুতিকালে ওই এলাকার কয়েকটি ঘর থেকে এক দালালসহ দুই বাংলাদেশি ও ১৭ রোহিঙ্গাসহ মোট ১৯ জনকে আটক করে নৌবাহিনী।
বর্তমান সরকারের নির্দেশনা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ এর আওতায় অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, মাদক ও সন্ত্রাস নির্মূল এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর নিয়মিত টহল অভিযান চলমান থাকবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে আইএসপিআর।
৩১৭ দিন আগে
মালয়েশিয়ায় মানবপাচারকারী চক্রের হাত থেকে ১১ বাংলাদেশি উদ্ধার
মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরের চেরাসে বিশেষ অভিযান চালিয়ে মানবপাচারকারী চক্রের সন্ধান পেয়েছে দেশটির অভিবাসন বিভাগ।
বুধবার (১১ ডিসেম্বর) রাতে এই অভিযান চালিয়ে ১১ জন বাংলাদেশিকে উদ্ধার করা হয়।
এই মানবপাচার চক্রের নেতৃত্বে তিনজন বাংলাদেশি ছিলেন বলে জানা গেছে।
মালয়েশিয়ার কর্তৃপক্ষ তিনটি স্থানে একটি সমন্বিত অভিযান পরিচালনা করেছে। এতে ৩৫ থেকে ৩৮ বছর বয়সী তিনজন প্রাথমিক সন্দেহভাজন এবং একজনের সঙ্গে থাকা ৩২ বছর বয়সী এক বাংলাদেশি নারীকেও গ্রেপ্তার করা হয়।
আরও পড়ুন: গণঅভ্যুত্থানের বিশ্বাসের সঙ্গে বেঈমানি করলে প্রধান উপদেষ্টাকেও ছাড় দেওয়া হবে না: সারজিস আলম
অভিবাসন বিভাগের মহাপরিচালক দাতুক জাকারিয়া শাবান ৩০ থেকে ৩৮ বছর বয়সী ১১ বাংলাদেশিকে সফলভাবে উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শুক্রবার (১৪ ডিসেম্বর) এক বিবৃতিতে বলা হয়, ‘এই ব্যক্তিরা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে আর্থিক লাভের আশায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়েছিল। আমাদের অভিযানের মাধ্যমে ১৭টি বাংলাদেশি পাসপোর্ট, ২০টি মোবাইল ফোন, নগদ ৮০০ রিঙ্গিত, ৮০০ মার্কিন ডলার এবং দুটি গাড়ি জব্দ করা হয়।’
ভুক্তভোগীরা বর্তমানে অভিবাসন বিভাগের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন। আরও তদন্তের অপেক্ষায় রয়েছে।
কর্তৃপক্ষ ধারণা করছে, সিন্ডিকেটটি একটি অত্যন্ত সংগঠিত নেটওয়ার্ক পরিচালনা করছিল যা আর্থিক লাভের জন্য দুর্বল ব্যক্তিদের ফাঁদে ফেলেছিল।
মানব পাচার মোকাবিলা এবং ক্ষতিগ্রস্তদের ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার জন্য বিভাগের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন জাকারিয়া।
আরও পড়ুন: রবিবার বিআরটি করিডোরে এসি বাস সার্ভিস চালু করবে বিআরটিসি
৩৫৫ দিন আগে
বন্যায় মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডে ৩০ জনের মৃত্যু, বাস্তুচ্যুত সহস্রাধিক
প্রবল বন্যায় মালয়েশিয়া এবং দক্ষিণ থাইল্যান্ডে ৩০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এতে বাস্তুচ্যুত হয়েছেন আরও হাজার হাজার মানুষ। উভয় দেশ আরও প্রত্যাশিত ভারী বৃষ্টিপাতের আগে বাসিন্দাদের আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেওয়ার পরিকল্পনা করছে।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম জানিয়েছেন, দেশটির পূর্ব উপকূলে পাঁচ দিনের অপ্রত্যাশিতভাবে কেলানতান ও তেরেঙ্গানুতে ছয় মাসের সমপরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে। বন্যায় বিস্তীর্ণ ধানখেত ডুবে গেছে। এতে কৃষকদের কয়েক মিলিয়ন ডলারের ক্ষতি হয়। রাস্তাঘাট, ঘরবাড়ি এবং সরকারি অবকাঠামোরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। উদ্ধারকারী দলগুলো ক্রমবর্ধমান পানির কারণে আটকে পড়াদের উদ্ধার ও প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহে নৌকা ব্যবহার করে।
আরও পড়ুন: ‘সারা’র প্রভাবে হন্ডুরাসের উত্তর উপকূলে বন্যা ও ভূমিধসের সতর্কতা
বন্যার পানি অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়ে যাওয়ায় নিজের জিনিসপত্র বাঁচানোর চেষ্টার ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেছেন কেলানতানের টুমপাট জেলার শ্রমিক আইয়ুব ওথমান।
আরেকজন গ্রামবাসী আসমাহ ইব্রাহিম তার বাড়ি মেরামতের আর্থিক বোঝা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেন। বাড়ি মেরামতে অন্তত ৪০ হাজার রিঙ্গিত (৯ হাজার ডলার) খরচ হবে বলে ধারণা করছেন তিনি।
আনোয়ার সংসদে বলেন, বন্যা সম্পর্কিত অবকাঠামো মেরামতের পরিমাণ ১ বিলিয়ন রিঙ্গিত (২২৪ মিলিয়ন ডলার) হতে পারে। বন্যায় যাদের সম্পদের ক্ষতি হয়েছে তাদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়টি সরকার বিবেচনা করবে। সপ্তাহের শেষদিকে বৃষ্টিপাত কমলেও আবহাওয়াবিদরা রবিবার থেকে নতুন করে বৃষ্টিপাত বৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: সুমাত্রা দ্বীপে ভূমিধস-বন্যায় নিহত ১৬
ন্যাশনাল ডিজাস্টার কমান্ড সেন্টারের তথ্য অনুযায়ী, মালয়েশিয়ার সাতটি রাজ্যের প্রায় ৮৫ হাজার মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন। বাস্তুচ্যুত ব্যক্তিদের অধিকাংশই কেলানতান ও তেরেঙ্গানু। এই বন্যায় মালয়েশিয়ায় ছয়জন এবং থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে ২৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
থাইল্যান্ডের দুর্যোগ প্রতিরোধ ও প্রশমন বিভাগ জানিয়েছে, বন্যায় তিন লাখেরও বেশি পরিবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক স্কুল ও ৯৮টি স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্র বন্ধ হয়ে গেছে। এছাড়া ৩৪ হাজার ৩৫৪ জন মানুষ সরকারি আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন।
কর্তৃপক্ষ বৃহস্পতিবার পর্যন্ত আরও ভারী বৃষ্টিপাত মোকাবিলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এর অংশ হিসেবে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় উদ্ধারকারী দল এবং সরঞ্জাম মোতায়েন করছে।
বন্যার কারণে পর্যটন খাতেও ধস নেমেছে। মালয়েশিয়ার কর্মকর্তারা সতর্কতামূলকভাবে দক্ষিণ থাইল্যান্ডের জনপ্রিয় অবকাশ যাপনের গন্তব্যগুলোতে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: থাইল্যান্ডে বন্যায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৫
৩৬৬ দিন আগে
ঢাকায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী; স্বাগত জানালেন অধ্যাপক ইউনূস
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যকার সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে সংক্ষিপ্ত সফরে শুক্রবার ঢাকায় পা রেখেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। এসময় তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
এদিন দুপুর ২টায় ৫৮ সদস্যের প্রতিনিধি দল নিয়ে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস তাকে অভ্যর্থনা জানান।
এসময় গান স্যালুট ও গার্ড অব অনারের মাধ্যমে তাকে সম্মান জানানো হয়।
বিমানবন্দরে এসময় আরও ছিলেন- পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন এবং মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের হাইকমিশনার।
প্রায় এক দশক পর মালয়েশিয়ার কোনো প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ সফর করলেন। গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের পর এটিই বাংলাদেশের কোনো সরকার প্রধানের প্রথম সফর।
বিমানবন্দর থেকে তাকে সরাসরি হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুন: শুক্রবার মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে ইউনূসের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক
একই হোটেলে প্রধানমন্ত্রী ইব্রাহিম ও প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, বৈঠকে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, শিক্ষা, প্রযুক্তি ও মানবসম্পদ উন্নয়ন, জনশক্তি রপ্তানি, উচ্চশিক্ষা সহায়তা, যোগাযোগ, অবকাঠামো উন্নয়ন এবং প্রতিরক্ষা সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট খাতগুলো তুলে ধরা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
দ্বিপাক্ষিক আলোচনার আগে দুই নেতার একান্ত বৈঠকও হবে।
অধ্যাপক ইউনূস মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে চা-নাস্তা পর্বের আয়োজন করবেন।
মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ইউএনবিকে জানান, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করবেন। তিনি সেখানে পরিদর্শক বইয়ে সই করবেন।
২০২৫ সালের জানুয়ারিতে মালয়েশিয়া আসিয়ানের পরবর্তী চেয়ারম্যান হতে যাচ্ছে এবং রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়েও আলোচনা হবে।
এ ছাড়া আঞ্চলিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে আসিয়ানে বাংলাদেশের 'সেক্টরাল ডায়ালগ পার্টনার' হওয়ার বিষয়টিও বিশেষভাবে উত্থাপন করা হবে।
দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ক্ষেত্রে এই সফর খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে জানালেন পররাষ্ট্র উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, এই সফর বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক গভীর করা এবং টেকসই বন্ধুত্বের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিবেচিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
৫৮ সদস্যের প্রতিনিধি দলে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী, বাণিজ্য ও বিনিয়োগমন্ত্রী, পরিবহন উপমন্ত্রী, ধর্ম উপমন্ত্রী, দুজন সংসদ সদস্য এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা আছেন।
দুই দেশের মধ্যেকার ভ্রাতৃত্বপূর্ণ সম্পর্ক আরও জোরদার করতে গত আগস্টে অধ্যাপক ইউনূস তাকে শিগগিরই বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান।
মালয়েশিয়া বাংলাদেশে অষ্টম বৃহত্তম বিনিয়োগকারী দেশ।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে ৪ অক্টোবর ঢাকায় আসছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
৪২৭ দিন আগে
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফরাসি, কানাডা ও মালয়েশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মারি মাসদুপুই, কানাডার হাইকমিশনার লিলি নিকোলস এবং মালয়েশিয়ার হাইকমিশনার হাজনাহ মোহাম্মদ হাশিম অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
বুধবার (২৮ আগস্ট) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় পৃথক বৈঠকে দূতরা প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে আলোচনা করেন।
বৈঠকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: ভোলায় আরও ৫ গ্যাসকূপ অনুসন্ধানে আগ্রহী গ্যাসপ্রম, বাংলাদেশের প্রতি রাশিয়ার সমর্থন অব্যাহত থাকবে: রাষ্ট্রদূত
৪৬৪ দিন আগে