শীতের তীব্রতা
চুয়াডাঙ্গায় কমেছে শীতের তীব্রতা
দু’দিন ধরে ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকলেও চুয়াডাঙ্গায় শীতের তীব্রতা কমেছে।
রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৬টা ও ৯টার দিকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৯ দশমিক শূন্য ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা আগের দিন ছিল ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এভাবে গত কয়েক দিনে তাপমাত্রা প্রায় ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেড়ে গেছে। জানুয়ারি মাসে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা ছিল সর্বশেষ শৈত্যপ্রবাহের সময়।
এদিকে, তাপমাত্রার এই পরিবর্তনে সাধারণ মানুষ স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। রাস্তায় হালকা পোশাক পরে চলাফেরা করা শ্রমিকরা জানান, আগের দিনের তীব্র শীতের কারণে কাজ করতে কষ্ট হচ্ছিল, তবে বর্তমানে আবহাওয়া সহনীয় হওয়ায় কাজ করা সহজ হয়েছে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে
কৃষকরা জানান, শীত কমে যাওয়ায় মাঠে কাজ করতে সুবিধা হচ্ছে, তবে আবার ঠান্ডা পড়বে কিনা, তা নিয়ে চিন্তা রয়েছে।
শীতের তীব্রতা কমে যাওয়ায় শীতের কাপড়ের বিক্রি কমে গেছে। ব্যবসায়ীরা জানান, কয়েকদিন আগে শীতের পোশাক বিক্রি হলেও বর্তমানে মানুষ হালকা পোশাকেই স্বস্তি পাচ্ছেন, যার ফলে বিক্রিতে ধীরগতি দেখা যাচ্ছে।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল ইসলাম জানান, আকাশে মেঘ থাকার কারণে তাপমাত্রা বেড়েছে। পশ্চিম দিক থেকে আসা মেঘের কারণে উত্তরের হিমেল বাতাস বাধাগ্রস্ত হয়ে শীতের তীব্রতা কমেছে। তবে, আগামী ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে মেঘ কেটে গিয়ে আবহাওয়া আবারও পরিবর্তিত হতে পারে এবং তাপমাত্রা কমে ১৪ থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নামবে।
আরও পড়ুন: সূর্যের দেখা নেই চুয়াডাঙ্গায়, আবারও শৈত্যপ্রবাহের আভাস
৩০৬ দিন আগে
লালমনিরহাটে বেড়েছে শীতের তীব্রতা, তাপমাত্রা ১২.৫ ডিগ্রি
ঘন কুয়াশায় ঢাকা থাকছে চারপাশ। গত দুই দিন জুড়ে উত্তরের জেলা লালমনিরহাট কালীগঞ্জে তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছে।
বুধবার (১ জানুয়ারি) সকালে ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে রংপুর আবহাওয়া অফিস।
বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, তীব্র শীতের কারণে মানুষ অতি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না। সকালে ঘন কুয়াশার কারণে যানবাহন হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করছে। অপরিদকে তীব্র শীতের কারণে জেলা উপজেলার হাসপাতালগুলোতে রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত কয়েকদিন থেকে দুপুরের পরে আকাশে সূর্য দেখা দিলেও নেই কোনো উত্তাপ। এতে দুর্ভোগে পড়েছেন শ্রমিকসহ খেটে খাওয়া মানুষেরা।
আরও পড়ুন: তীব্র শীতে কাহিল কুড়িগ্রামের মানুষ
কালীগঞ্জে কৃষক সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘কয়েক দিন ধরেই সন্ধ্যার পর শীত একটু বেশি অনুভব হচ্ছে। রাত থেকে ভোর পর্যন্ত কুয়াশায় আচ্ছন্ন থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশা ভেদ করে মাঝে মধ্যে দেখা মিলছে সূর্যের।
রংপুর আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘বুধবার সকাল ৬টায় ১২ দশমিক ৫ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আগামীতে তাপমাত্রা আরও কমে শীত বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিফাত আনোয়ার তুপফা বলেন, ‘জেলার হতদরিদ্র মানুষের জন্য বর্তমান সর্বমোট ৩ হাজার ৯০০ কম্বল বরাদ্দ রয়েছে, আটটি ইউনিয়নের জন্য ২ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। বিতরণ কার্যক্রম চলমান।’
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে শীত, বিপাকে হতদরিদ্ররা
৩৩৮ দিন আগে
কুড়িগ্রামে কমছে তাপমাত্রা, বৃদ্ধি পাচ্ছে শীতের তীব্রতা
কুড়িগ্রামে ধীরে ধীরে তাপমাত্রা কমতে থাকায় বেড়েছে শীতের তীব্রতা। এ অবস্থায় দুর্ভোগে পড়েছেন এ অঞ্চলের শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষজন। মধ্যরাত থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেকে থাকছে বিস্তীর্ণ এলাকা। শীত ও ঘনকুয়াশার কারণে বিভিন্ন রুটে যানবাহনগুলো বিলম্বে যাতায়াত করছে।
শনিবার (২৩ নভেম্বর) সকাল ৭টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ রিপোর্টটি লেখা পর্যন্ত কুয়াশার কারণে সকাল ৯টা পর্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি। পরে দিনের বেলা তাপমাত্রার কিছুটা বৃদ্ধি পায়। তবে মধ্যরাত থেকে শীতের তীব্রতা অনুভূত হতে থাকে।
শীতের কারণে হাসপাতালগুলোতে প্রতিদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে সর্দি,জ্বর,শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়া, ডায়রিয়াসহ শীতজনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।
আরও পড়ুন: তাপমাত্রা কমেছে, শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা
কুড়িগ্রাম সদরের ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের মাঠের পাড় এলাকার বাসিন্দা আব্দুল মালেক বলেন, ‘দুইদিন থেকে শীত ও ঠান্ডা অনেকটা বাড়ছে। সারারাত বৃষ্টির মতো পড়তে থাকে কুয়াশা। ঠান্ডা ও শীতের কারণে কাজ করতে সমস্যা হচ্ছে।’
ওই ইউনিয়নের রিকশা চালক রহমত বলেন, ‘সকালে যখন গাড়ি চালাই, তখন কুয়াশার কারণে রাস্তা দেখা যায় না। লাইট জ্বালিয়ে চালাতে হয়। এখনি যে কুয়াশা, কয়দিন পরে কি হবে।’
কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, ‘বর্তমানে শীতের সঙ্গে ঠান্ডার প্রকোপ কম থাকলেও আগামী সপ্তাহে হিমেল হাওয়া শুরু হতে পারে তখন আরও নিম্নগামী হতে পারে জেলার তাপমাত্রা।’
আরও পড়ুন: কম খরচে শীতকালীন ফসলের জাতভেদে ফলন বাড়ানো সম্ভব: বাকৃবি অধ্যাপক হারুন
৩৭৭ দিন আগে
কুড়িগ্রামে বেড়েছে শীতের তীব্রতা
উত্তরের জেলা কুড়িগ্রামে শীত জেঁকে বসেছে। শীতের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় ঠাণ্ডায় জবুথবু হয়ে পড়েছেন এ অঞ্চলের মানুষ। সূর্যের দেখা মিললেও উত্তাপ কম রয়েছে।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) সকালে কুড়িগ্রাম আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
দেখা গেছে, সন্ধ্যার পর থেকে সকাল পর্যন্ত কুয়াশায় ঢেঁকে থাকছে গোটা জনপদ। শীতবস্ত্রের অভাবে বিপাকে পড়েছেন নদ-নদী তীরবর্তী চর ও দ্বীপ চরের মানুষজন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে জেঁকে বসেছে শীত
নভেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জেলায় শীত অনুভূত হচ্ছে। ধীরে ধীরে এর তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে গত এক সপ্তাহ থেকে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে মধ্যে উঠানামা করছে।
শীত নিবারণের জন্য মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো আগাম প্রস্তুতি গ্রহণ করলেও নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া ও শ্রমজীবী মানুষগুলো শীতবস্ত্র সংগ্রহ নিয়ে দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।
আরও পড়ুন: শীতের শুরুতে ঢাকায় বেড়েছে গরম কাপড়ের বিক্রি
রাজারহাট উপজেলার নাজিম খান ইউনিয়নের মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘কয়েকদিন থেকে খুবই শীত। আজ সকালে যে শীত পড়ছে তাতে রাস্তা দেখায় যায় না। এ রকম ঠাণ্ডা ও শীত হলে আমার মতো বয়স্ক মানুষদের জন বেশ সমস্যা হয়।’
জানা গেছে, শীতার্ত মানুষের জন্য জেলা প্রশাসন থেকে ৯ উপজেলা ও ৩ পৌরসভায় ৪৫ হাজার কম্বল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
কুড়িগ্রাম রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, ‘বুধবার সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১৪ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা আগামীতে আরও কমার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আরও পড়ুন: শীত-কুয়াশায় বিপর্যস্ত কুড়িগ্রামের জনজীবন
৭২৩ দিন আগে
চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, শীতের তীব্রতায় কাঁপছে মানুষ
তীব্র শীতে কাঁপছে চুয়াডাঙ্গা। শুক্রবার দ্বিতীয় দিনের মতো দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়।
শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ৯টায় ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। যা সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা।
আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে মৃদু শৈতপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। তাপমাত্রা আরও হ্রাস পেতে পারে।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে শীতের আমেজে ঘরে ঘরে ‘কুমড়ো বড়ি’ তৈরির হিড়িক
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুল হাসান বলেন, শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৫ শতাংশ। এটাই জেলায় এ মৌসুমের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। জেলার ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে।
এছাড়া আগামীকাল তাপমাত্রা আরও কমতে পারে।
এদিকে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের দেখা মিললেও মৃদু হিমেল বাতাসে ঠাণ্ডার মাত্রা মোটেও কমেনি। ফলে বিপর্যস্ত অবস্থায় রয়েছে এ এলাকার মানুষ। তীব্র শীত ও ঠাণ্ডা বাতাসে ব্যাহত হচ্ছে চুয়াডাঙ্গার সাধারণ মানুষের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন এ এলাকার খেটে খাওয়া মানুষ। এলাকার বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে ও চায়ের দোকানে আড্ডা ও শীত নিবারণের চেষ্টায় খড়কুটো জ্বালিয়ে উত্তাপ নিতে দেখা গেছে নিম্ন আয়ের মানুষদের। তীব্র শীতে প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া কেউ ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন না।
শীত থেকে বাঁচতে সরকারের পক্ষ থেকে সাহায্য সহযোগিতা চেয়েছেন এসব সাধারণ মানুষ।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা, তীব্র শীতের কাঁপন
দিনাজপুরে জেঁকে বসতে শুরু করেছে শীত
১০৮৫ দিন আগে
পঞ্চগড়ে ওঠানামা করছে তাপমাত্রা: বাড়ছে হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যা
হিমালয় কন্যা পঞ্চগড় জেলায় মাঝে মাঝে তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। শীতের কারণে হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগী ভর্তির সংখ্যাও বাড়ছে।
১৭৮১ দিন আগে
নয়াদিল্লিতে ১৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা
নতুন বছরের প্রথম দিন শুক্রবার ভারতের নয়াদিল্লিতে গত ১৫ বছরের মধ্যে শীতলতম দিন প্রত্যক্ষ করেছে রাজধানীবাসী।
১৭৯৯ দিন আগে