সশস্ত্র বাহিনী
সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ বাড়ল
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর উপরের সমপদমর্যাদার কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ আরও দুই মাস (৬০ দিন) বাড়ানো হয়েছে।
তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ বাড়িয়ে বৃহস্পতিবার (৮ মে) প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে গত ১৩ মার্চ থেকে তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতার মেয়াদ দুই মাস (৬০ দিন) বাড়ানো হয়েছিল। সেই মেয়াদ শেষ হচ্ছে আগামী ১৩ মে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কমিশন্ড কর্মকর্তারাদের (কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপদমর্যাদার কর্মকর্তারাসহ) 'দ্য কোড অব ক্রিমিন্যাল প্রসিডিউর, ১৮৯৮' এর ১২(১) ও ১৭ ধারা অনুযায়ী স্পেশাল এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা অর্পণ করা হলো।
এর মেয়াদ হবে ১৪ মে থেকে ৬০ দিন পর্যন্ত। সারাদেশে তারা এ ক্ষমতা প্রয়োগ করতে পারবেন বলেও প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, সেনাবাহিনীর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা 'ফৌজদারী কার্যবিধির, ১৮৯৮' এর ৬৪, ৬৫, ৮৩, ৮৪, ৮৬, ৯৫(২), ১০০, ১০৫, ১০৭, ১০৯, ১১০, ১২৬, ১২৭, ১২৮, ১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অপরাধগুলো বিবেচনায় নিতে পারবেন।
আরও পড়ুন: বিচারপতি নজরুলকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
প্রথমে গত ১৭ সেপ্টেম্বর সেনাবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছিল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। পরে ৩০ সেপ্টেম্বর প্রজ্ঞাপন সংশোধন করে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর কমিশন্ড অফিসার (সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও এর ওপরের সমপদমর্যাদার কর্মকর্তা) এ ক্ষমতা দেওয়া হয়। অর্থাৎ শুধু সেনাবাহিনী নয়, বিমান ও নৌবাহিনীর কমিশন্ড অফিসারদেরও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়। তখন ৬০ দিনের জন্য এ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছিল। সেই মেয়াদ নভেম্বরের মাঝামাঝি শেষ হয়েছিল। পরে সেই ক্ষমতার মেয়াদ তিন দফা বাড়ানো হয়।
কোটা সংস্কার আন্দোলন ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লে গত বছরের ১৯ জুলাই কারফিউ জারি করে সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। আন্দোলন ঘিরে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পুলিশের সঙ্গে ছাত্র-জনতার ব্যাপক সংঘর্ষ হয়। সাধারণ মানুষের সঙ্গে অনেক পুলিশ সদস্যও হতাহত হন। পুড়িয়ে দেওয়া হয় থানা, লুট করা হয় অস্ত্র। ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থানা ছেড়ে কর্মবিরতিতে যায় সারা দেশের পুলিশ।
এ সময় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির ব্যাপক অবনতি ঘটে। আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সেসময় সেনাবাহিনীকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়।
২১০ দিন আগে
সশস্ত্র বাহিনীর বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা বাড়ল আরও ৬০ দিন
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের দেওয়া বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা আরও ৬০ দিন বাড়ানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ১৫ মার্চ থেকে ৬০ দিন এ সিদ্ধান্ত বলবৎ থাকবে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে কর্মরত সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ও তদূর্ধ্ব সমপদমর্যাদার কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
পাশাপাশি কোস্টগার্ড ও বিজিবিতে প্রেষণে নিয়োজিত সমপর্যায়ের কর্মকর্তারাও এ ক্ষমতা পাবেন বলে প্রজ্ঞাপনে যুক্ত করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ৬৪,৬৫, ৮৩,৮৪, ৮৬,৯৫ (২), ১০০, ১০৫,১০৭, ১০৯,১১০, ১২৬,১২৭, ১২৮,১৩০, ১৩৩ ও ১৪২ ধারার অধীন অপরাধগুলো আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা কর্মকর্তাদের।
আরও পড়ুন: ভলকার তুর্কের বার্তা সম্পর্কে সেনাবাহিনী অবগত নয়: আইএসপিআর
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে ঢাকাসহ সারা দেশে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়লে গত বছরের ১৯ জুলাই দিবাগত রাতে সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন ও কারফিউ জারি করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার।
পরে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এরপর ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। দেশের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে এখনো সারা দেশে সেনাবাহিনী মোতায়েন আছে।
গত ১৭ সেপ্টেম্বর সশস্ত্র বাহিনীকে (সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী) বিশেষ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়। পরে এই মেয়াদ একাধিকবার দুই মাস করে বাড়াচ্ছে সরকার।
২৬৭ দিন আগে
যুবকদের সর্বজনীন সামরিক প্রশিক্ষণের প্রস্তাব ডিসিদের
যুবসমাজের জন্য সর্বজনীন সামরিক প্রশিক্ষণের প্রস্তাব দিয়েছেন জেলা প্রশাসকরা (ডিসি), যাতে দেশের প্রতিরক্ষায় যুবসমাজ অংশগ্রহণ করতে পারেন। মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ওসমানী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ সংক্রান্ত অধিবেশনে তারা এ প্রস্তাব দেন।
অধিবেশন শেষে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘সিভিল মিলিটারি কোঅপারেশন কিভাবে বৃদ্ধি করা যায়, সে বিষয়ে জেলা প্রশাসকরা প্রশ্ন করেছিলেন। সিভিল প্রশাসনের অফিসাররা যে অরিয়েন্টেশন করেন, ডিভিশন পর্যায়ে এই অরিয়েন্টেশনগুলা করা সম্ভব কিনা? যাতে সিভিল প্রশাসনের সঙ্গে সামরিক বাহিনী বা সশস্ত্রবাহিনীর বোঝাপড়া আরো বৃদ্ধি কিভাবে করা যায়।’
‘আর একটা প্রশ্ন ছিল, আমাদের যুব সমাজের জন্য একটি ইউনিভার্সেল মিলিটারি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা যায় কিনা। যেখানে যুবসমাজের যারা আছেন, তারা মিলিটারি ট্রেনিং পেতে পারেন এবং দেশের প্রতিরক্ষায় তারা অংশগ্রহণ করতে পারেন,’ আব্দুল হাফিজ।
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, ‘তারা নিজ নিজ কয়েকটি জেলায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করতে চান সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে। রিমোট জায়গায় বা চরাঞ্চলে যেখানে হয়তো বেশি পরিমাণ ফোর্স দরকার বা লজিস্টিক নিয়ে যেতে হবে এই ধরনের এলাকায় তারা অভিযান পরিচালনা করতে চান। সে সংক্রান্ত প্রশ্ন ছিল।’
তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ নেভির কাছে প্রশ্ন ছিল কিভাবে জাটকাবিরোধী অভিযানের বা আমাদের নদীতে যে সম্পদ আছে; সেই সম্পদ রক্ষায় তারা আরও কিভাবে ওতপ্রোতভাবে সিভিল প্রশাসনকে সহায়তা করতে পারেন।’
আরও পড়ুন: আইনি প্রক্রিয়া মেনেই সহকারী শিক্ষক নিয়োগের ফল ঘোষণা হয়েছিল: উপদেষ্টা
‘আমাদের সেনাবাহিনীর জন্য প্রশ্ন ছিল পার্বত্য চট্টগ্রামে কুকিচিন ন্যাশনাল ফন্ট যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে, তার কারণে কয়েকটি জেলায় পর্যটন শিল্প ব্যাহত হচ্ছে। এ পর্যটন শিল্প ব্যাহত হওয়ার কারণে সেখানকার ইয়াং জেনারেশন কাজ হারাচ্ছে, চাকরি হারাচ্ছে এবং তারা সন্ত্রাসের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। সেখান থেকে কিভাবে উত্তরণ করতে পারি সে সংক্রান্ত প্রশ্ন ছিল।’
আব্দুল হাফিজ বলেন, ‘দু-একটি জেলায় অস্ত্র এবং গোলাবারুদ নষ্ট হয়ে গেছে, সেগুলো কিভাবে ধ্বংস করা যায়; সে বিষয়ে প্রশ্ন ছিল। এ ধরনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন তারা উত্থাপন করেছিলেন।’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী বলেন, ‘আমি উল্লেখ করেছি, স্বৈরাচার এবং তাদের দোসরা বিভিন্ন জায়গায় একত্রিত হচ্ছে এবং কর্মসূচি দিচ্ছে, তারা দেশকে একটা অরাজকতার দিকে নিয়ে যেতে পারে; সে ব্যাপারে তাদেরকে সজাগ থাকতে হবে।’
২৯০ দিন আগে
দুর্গত জনগণের শেষ ভরসার স্থান সশস্ত্র বাহিনী: প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, দেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম থেকে শুরু করে বন্যা, খরা, ঝড়, বৃষ্টি, ঘূর্ণিঝড়সহ সকল প্রাকৃতিক দুর্যোগে সশস্ত্র বাহিনী দুর্গত জনগণের শেষ ভরসার স্থান। বরাবরের ন্যায় এবারও দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী জনগণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে।
২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪ উপলক্ষে দেওয়া বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা একথা বলেন।
বাণীর শুরুতে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সব সদস্যকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে জীবন উৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীসহ সকল বীর শহিদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই।’
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর অকুতোভয় সদস্যরা ২১ নভেম্বর সম্মিলিতভাবে দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে পাল্টা আক্রমণের সূচনা করেন। মুক্তিবাহিনী, বিভিন্ন আধাসামরিক বাহিনীর সদস্যগণ ও দেশপ্রেমিক জনতা এই সমন্বিত আক্রমণে অংশ নেন। হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করে ১৬ই ডিসেম্বর আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করি। মহান মুক্তিযুদ্ধে বাঙালি জাতির অগ্রযাত্রা ও বিজয়ের স্মারক হিসেবে প্রতি বছর ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করা হয়।
আরও পড়ুন: আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা চাকরিপ্রার্থী তৈরি করে, যা ত্রুটিপূর্ণ: প্রধান উপদেষ্টা
ড. ইউনূস বলেন, ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণঅভ্যুত্থান এবং পরবর্তীতে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা, শিল্প কারখানায় নিরাপত্তা প্রদানসহ দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন ও অস্ত্র উদ্ধারসহ সব কার্যক্রমে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা দেওয়ায় আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমি আশা করি, সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যগণ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার পাশাপাশি জনগণের সঙ্গে একত্রে কাজ করে যাবে।
‘সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে গৃহীত সকল কর্মসূচির সার্বিক সাফল্য কামনা করেন প্রধান উপদেষ্টা।
৩৭৯ দিন আগে
১২ বছর পর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ দলটির ২৬ নেতাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ। এর ফলে প্রায় ১২ বছর পর সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া।
মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানের বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বিএনপি চেয়ারপাসনের একান্ত সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তারের কাছে চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম ও প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল এএসএম কামরুল আহসান এ আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।
সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, দুই সেনা কর্মকর্তা তাদের স্ত্রীদের নিয়ে গুলশানের বাসভবনে গিয়ে তার আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার ১০ বছরের সাজা স্থগিত
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ২৬ নেতাকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকাল ৩টায় খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসা থেকে সেনাকুঞ্জের উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন এবিএম আবদুস সাত্তার।
২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কারাভোগের পর এটাই খালেদা জিয়ার প্রথম রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ। সর্বশেষ ২০১২ সালে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন তিনি।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার স্মরণে বৃহস্পতিবার উৎসবমুখর পরিবেশে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত হবে।
৩৭৯ দিন আগে
সশস্ত্র বাহিনীকে ত্রিমাত্রিক হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, তার সরকার সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি অংশকে ত্রিমাত্রিকে রূপান্তর করেছে।
সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, 'আমরা প্রকৃতপক্ষে প্রতিটি বাহিনীকে ত্রিমাত্রিকভাবে তৈরি করেছি যাতে তারা যেকোনো প্রয়োজনে সর্বদা প্রস্তুত থাকতে পারে।’
রবিবার (৭ জুলাই) সকালে ঢাকা সেনানিবাসে পিজিআর সদর দপ্তরে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের (পিজিআর) ৪৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: টুঙ্গিপাড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে 'বঙ্গবন্ধু কর্নার' উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
পিজিআরের সদস্যরা বৃষ্টি, ঝড়, প্রচণ্ড গরম- সব প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে তাদের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী।
১৯৭৫ সালের ৫ জুলাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পিজিআর প্রতিষ্ঠা করেন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, পিজিআর এখন স্মার্ট ফোর্স হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
রাষ্ট্রপ্রধান, সরকার প্রধান ও জাতির পিতার পরিবারের সদস্যসহ ভিভিআইপিদের নিরাপত্তা দিতে ব্যাপক অবদান রেখে চলেছে পিজিআর।
‘এছাড়া বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় কর্মসূচিতে তাদের ভূমিকা অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বলে উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
বাংলাদেশ সব সময় ফিলিস্তিনিদের পাশে আছে:
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গাজায় ইসরাইল যে গণহত্যা চালাচ্ছে তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক ফোরামে প্রতিবাদ অব্যাহত রেখেছেন তিনি।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সব সময় ফিলিস্তিনিদের পাশে আছি।’
আরও পড়ুন: কোটাবিরোধী আন্দোলন অযৌক্তিক, বিষয়টি বিচারাধীন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা যেভাবে শিশু ও নারীদের ওপর নির্যাতন চালাচ্ছে এবং মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি করছে তা সত্যিই সহ্য করা যায় না।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা সব সময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করি এবং ন্যায়ের পক্ষে দাঁড়াই।’
বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৯ সাল থেকে আওয়ামী লীগকে দীর্ঘমেয়াদে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, যার ফলে তার সরকার সফলভাবে দেশের জনগণের ভাগ্য পরিবর্তন করতে পেরেছে।
বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৩৩তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ।’
দেশকে এগিয়ে নিতে কৃচ্ছ্রসাধন করুন, উৎপাদন বাড়ান:
প্রধানমন্ত্রী দেশকে এগিয়ে নিতে সবাইকে কৃচ্ছ্রসাধন ও উৎপাদন বাড়াতে কাজ করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, 'সব ক্ষেত্রেই সবাইকে কিছুটা হলেও কৃচ্ছ্রসাধন করতে হবে। আমরা যদি কৃচ্ছ্রসাধন ও উৎপাদন বাড়িয়ে এগিয়ে যেতে পারি তাহলে আমরা আমাদের কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব।’
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নিরাপত্তা দায়িত্ব পালনকালে নিহত পিজিআরের শহীদ সদস্যদের পরিবারের কাছে অনুদান ও উপহার সামগ্রী হস্তান্তর করেন।
আরও পড়ুন: আমরা একসময় চাঁদে যাব, এখন থেকে প্রস্তুতি নিতে হবে: শিশুদের প্রধানমন্ত্রী
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন পিজিআর কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ খালেদ কামাল।
এসময় আরও ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তিন বাহিনীর প্রধান।
৫১৫ দিন আগে
নির্বাচনের আগে সব জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর অগ্রিম দল মোতায়েন চায় ইসি
আগামী ৭ জানুয়ারির জাতীয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ১৩ দিনের জন্য দেশের সব জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর একটি ছোট দল অগ্রিম মোতায়েন করতে বলেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে কমিশন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসারকে চিঠি দিয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ভোটের আগে, ভোটের দিন ও পরে শান্তি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ‘ইন এইড টু সিভিল পাওয়ার’ বিধানের অধীনে বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করার জন্য ইসি ইতোমধ্যে ২০২৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর থেকে ২০২৪ সালের ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত সারা বাংলাদেশের ৩০০টি নির্বাচনী এলাকায় সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, যোগাযোগ ব্যবস্থা, ভৌত অবকাঠামো এবং নির্বাচনী পরিবেশ, নির্বাচনী এলাকার পরিস্থিতি সম্পর্কে প্রাথমিক তথ্য ও উপাত্ত সংগ্রহের জন্য প্রতিটি জেলায় সশস্ত্র বাহিনীর একটি ছোট দল আগেই পাঠানো যেতে পারে।
সশস্ত্র বাহিনীর নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত সদস্যরা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটদের সুপারিশ অনুসারে ফৌজদারি কার্যবিধির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তা করবেন।
আরও পড়ুন: সবাই বিএনপিকে অংশ নেওয়ার কথা বললেও তারা ইসির ডাকে সাড়া দেয়নি: সিইসি
প্রতিটি জেলা, উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকায় নোডাল পয়েন্ট এবং সুবিধাজনক স্থানে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবে। এরপর রিটার্নিং অফিসারদের সমন্বয়ে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হবে।
সশস্ত্র বাহিনীর দল নিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোতায়েন করা হবে।
রিটার্নিং কর্মকর্তা বা সহায়তা রিটার্নিং কর্মকর্তাদের অনুরোধে তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী আইনি কার্যক্রম ও অন্যান্য কাজ করতে হবে তাদের।
চিঠিতে বলা হয়েছে, কমিশন সশস্ত্র বাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে পরে বিস্তারিত নির্দেশনা জারি করবে।
আরও পড়ুন: নির্বাচন নিয়ে বাইরের কোনো চাপ নেই: ইসি আলমগীর
সেনা মোতায়েনের নীতিগত অনুমোদন রাষ্ট্রপতির: ইসি সচিব
৭১৭ দিন আগে
২৩ বছরে জাতিসংঘ মিশন থেকে সশস্ত্র বাহিনীর আয় ২৭,৯৪১ কোটি টাকা: আইনমন্ত্রী
বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী ২০০০-০১ অর্থবছর থেকে ২৩ অর্থবছরে বিদেশে জাতিসংঘের বিভিন্ন শান্তিরক্ষা মিশনে অংশ নিয়ে মোট ২৭ হাজার ৯৪১ কোটি টাকা আয় করেছে।
বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বগুড়া-৫ আসনের সংসদ সদস্য হাবিবুর রহমানের প্রশ্নের জবাবে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ তথ্য জানান।
শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী এ পর্যন্ত কী পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করেছে এবং সরকার কতটা রেমিট্যান্স পেয়েছে সে সম্পর্কে জানতে চান হাবিবুর রহমান।
লিপিবদ্ধ উত্তরে আনিসুল হক জানান, শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে গড় আয় হয়েছে এক হাজার ২১৪ কোটি টাকা।
আরও পড়ুন: শান্তিরক্ষা মিশনে বৈষম্য ও যৌন নিপীড়নের কোনো স্থান নেই: পররাষ্ট্র সচিব
শান্তিরক্ষা মিশনে লেবাননের উদ্দেশে চট্টগ্রাম বিমানবন্দর ছেড়ে গেলেন নৌবাহিনীর ৭৫ সদস্য
৭৬৪ দিন আগে
যুদ্ধের জন্য নয়, সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়ন: প্রধানমন্ত্রী
দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সরকার সশস্ত্র বাহিনীর সার্বিক উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, কারো সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই। তবে দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে সশস্ত্র বাহিনীর সার্বিক উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার।
বুধবার পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় খুলনা শিপইয়ার্ডে নির্মিত নৌঘাঁটি বিএনএস শের-ই-বাংলা এবং চারটি ল্যান্ডিং ক্রাফট ইউটিলিটি (এলসিইউ)সহ আটটি জাহাজের কমিশনিং অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: গঠনমূলক সমালোচনা করতে গণমাধ্যমের প্রতি আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর
তিনি বলেন, আমরা কারো বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে চাই না। আমাদের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব সুরক্ষিত রাখার উপর আমাদের গুরুত্ব থাকবে।
তিনি আরও বলেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সরকার নৌবাহিনীসহ সশস্ত্র বাহিনীর উন্নয়নে পদক্ষেপ নিয়েছে; যাতে তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দক্ষতা অর্জন করতে পারে। এই উদ্দেশ্যে আমরা বিশেষ পদক্ষেপ নিয়েছি।
আরও পড়ুন: ‘মুজিবপিডিয়া’র মোড়ক উন্মোচন করলেন প্রধানমন্ত্রী
এ প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, সমুদ্রে নজরদারি ও নিরাপত্তা জোরদার করতে হেলিকপ্টার ছাড়াও বেশ কিছু যুদ্ধজাহাজের সরঞ্জাম সংগ্রহ ও নির্মাণের কাজ চলছে।
নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন।
অনুষ্ঠানে নৌ ঘাঁটি শের-ই-বাংলাদেশ এবং আটটি জাহাজের উপর একটি তথ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আরও পড়ুন: এসডিজি অর্জনে একসঙ্গে কাজ করার এখনই সময়: প্রধানমন্ত্রী
৮৭৭ দিন আগে
সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতির গভীর শ্রদ্ধা
রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন বৃহস্পতিবার ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শহীদ সদস্যদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন।
বাংলাদেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি হিসেবে সোমবার শপথ নেওয়া সাহাবুদ্দিন বেলা ১১টা ২০ মিনিটে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধু, যুদ্ধ ও ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের
পুষ্পস্তবক অর্পণের পর তিনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগকারী সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল সে সময় গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পরে রাষ্ট্রপ্রধান, যিনি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সুপ্রিম কমান্ডার, সেখানে দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
এর আগে রাষ্ট্রপ্রধান শিখা অনির্বাণে পৌঁছালে ভারপ্রাপ্ত সেনাপ্রধান ও সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লেফটেন্যান্ট জেনারেল আতাউল হাকিম সারওয়ার হাসান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান তাকে স্বাগত জানান।
আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিনকে বিডিইউ উপাচার্যের অভিনন্দন
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে রাষ্ট্রপতির শ্রদ্ধা নিবেদন
৯৫৩ দিন আগে