আইন মন্ত্রণালয়
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত হয়নি: আইন মন্ত্রণালয়
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সরকারি সিদ্ধান্ত হয়নি বলে জানিয়েছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সম্প্রতি কিছু কিছু পত্রিকায় ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন সম্পর্কে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার বক্তব্য বিচ্ছিন্নভাবে প্রকাশ করা হচ্ছে। এ পরিপ্রেক্ষিতে বিভ্রান্তি দূর করার স্বার্থে জানানো যাচ্ছে যে, ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠনের বিষয়ে এখন পর্যন্ত কোনো সরকারি সিদ্ধান্ত হয়নি।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘আইন উপদেষ্টা তার সর্বশেষ বক্তব্যে বলেছেন, সময়মতো রাজনৈতিক দল, ছাত্রনেতৃত্ব ও বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে এ বিষয়ে কি করা যায়—তা চিন্তা করা হবে।
‘তিনি তার বিভিন্ন সময়ের বক্তব্যেও বলেছেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানকালে সংঘটিত গণহত্যার বিচার হওয়ার পর এবং গণঅভ্যুত্থানে পতিত দলটির নেতাদের অনুশোচনা প্রকাশ সাপেক্ষে এ ধরনের কমিশন গঠনের কথা ভাবা যেতে পারে। তার বক্তব্য ছিল, গণহত্যাকারীরা যে জাতি থেকে বিচ্ছিন্ন ও পরিত্যাজ্য এটি প্রতিষ্ঠার জন্যও এধরনের কমিশন গঠনের কথা ভাবা যায়।’
এর আগে গেল ১০ মে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘দেশে একটি ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠন করা হবে। এই লক্ষ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের জন্য প্রধান বিচারপতি ও আইন উপদেষ্টাসহ একটি প্রতিনিধি দল দক্ষিণ আফ্রিকাতে যাচ্ছে। ফিরে এসে এই কমিশন গঠন করার সময় বিশিষ্টজনের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।’
রাজধানীর বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ‘গুম প্রতিরোধ ও প্রতিকার অধ্যাদেশ, ২০২৫’ (দ্বিতীয় খসড়া) বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আইন মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে তখন এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন লেখক, অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক পিনাকী ভট্টাচার্য। তিনি এই খসড়া আইনের বেশকিছু ধারা নিয়ে নিজস্ব মতামত তুলে ধরেন।
আরও পড়ুন: সরকারি চাকরি অধ্যাদেশটি পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে: আইন উপদেষ্টা
আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘অনন্তকাল হানাহানি করে এ জাতির মুক্তি হবে না, তাই জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে। যারা গণহত্যার মতো, মানবতাবিরোধী অপরাধের মতো ঘৃণ্য অপরাধ করেছে, তারা খুব বেশিসংখ্যক নয়। তাদের উপযুক্ত ও যথেষ্ট পরিমাণ শাস্তির ব্যবস্থা অবশ্যই করতে হবে। তারা যে এই জাতির মূলধারা থেকে বিচ্ছিন্ন, সেটিকে প্রতিষ্ঠা করার জন্য হলেও ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন করতে হবে।’
আসিফ নজরুল বলেন, ‘যারা গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, তাদের উপযুক্ত বিচার করে, তাদের আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়ার জন্য যা যা করা যায়, সেটি করতে সরকার বদ্ধপরিকর। একই সঙ্গে সরকার গুমসহ বিভিন্ন অপরাধের বিচারের জন্য আইন করে যাবে, যাতে এই অপরাধগুলো ভবিষ্যতে আর না হয়।’
১৬৯ দিন আগে
দ্রুত ও কম খরচে মামলা নিষ্পত্তির লক্ষ্যে কাজ করছে আইন মন্ত্রণালয়: আসিফ নজরুল
দ্রুত ও কম খরচে মামলা নিষ্পত্তি, মানবাধিকার নিশ্চিত ও মানুষকে মামলার অভিশাপ থেকে মুক্তি দিতে আইন মন্ত্রণালয় কাজ করছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল।
শনিবার (১৪ জুন) বেইলি রোডে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার সম্মেলন কক্ষে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এর খসড়া নিয়ে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আইন উপদেষ্টা বলেন, আদালতে মামলার যে অস্বাভাবিক চাপ—তা শুধু বিচারিক কাঠামোকে নয়, ন্যায়বিচার প্রাপ্তির সম্ভাবনাকেও প্রশ্নবিদ্ধ করে তোলে।
তিনি বলেন, নতুন মামলার চাপ কমানো সময়ের দাবি। এ চাপ কমাতে হলে বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি পদ্ধতিকে আরও গুরুত্ব দিতে হবে। এজন্য মামলা দায়েরের পূর্বে আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ।আরও পড়ুন: ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন গঠন করা হবে: আইন উপদেষ্টা
ড. আসিফ নজরুল বলেন, সংস্কারের জন্য তিনটি লক্ষ্য নির্ধারণ করে কাজ করছে আইন মন্ত্রণালয়। এগুলো হলো—দ্রুত ও স্বল্পতম সময়ে অল্প খরচে মামলা নিষ্পত্তি করা, ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা এবং মামলার অভিশাপ থেকে মানুষকে মুক্তি দেওয়া।
তিনি বলেন, সরকারি আইনগত সহায়তা কর্মসূচিকে আরও সম্প্রসারিত, দক্ষ ও প্রাতিষ্ঠানিকভাবে সমৃদ্ধ করতে পারলে মধ্যস্থতার মাধ্যমে মীমাংসিত মামলার সংখ্যা এক থেকে দুই লাখে নিয়ে আসা যাবে। এটি করা গেলে মামলা দায়েরের পরিমাণ ৪০ শতাংশ কমে যাবে।
তিনি আরও বলেন, প্রথম থেকেই মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমরা সংস্কার কার্যক্রমের ব্যাপারে তিনটি লক্ষ্য নির্ধারণ করেছি। এর প্রথমটি হচ্ছে—দ্রুত ও স্বল্পতম সময়ে এবং অল্প খরচে মামলার নিষ্পত্তি করা। এই লক্ষ্যে আমরা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটা পরিবর্তন করেছি, সেটি হলো—দেওয়ানি কার্যবিধির পরিবর্তন। সেইসঙ্গে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধনের কাজ দ্রুত এগিয়ে নিচ্ছি। আশা করি, আগামী এক মাসের মধ্যে এটি আইন আকারে পাস করতে পারব।
জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার চেয়ারম্যান ড. আসিফ নজরুল বলেন, মামলার প্রবাহমান ও অস্বাভাবিক চাপ কমানোর জন্য আপস-মধ্যস্থতা বাধ্যতামূলক করা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এ লক্ষ্যে দ্রুত কাজ করছে আইন মন্ত্রণালয়।
ড. আসিফ নজরুল বলেন, প্রতি বছর দেশের আদালতগুলোতে দায়েরকৃত প্রায় পাঁচ লাখ মামলার মধ্যে মাত্র ৩৫ হাজার মামলা সরকারি লিগ্যাল এইড সার্ভিসের মাধ্যমে নিষ্পত্তি হয়ে থাকে। মামলা নিষ্পত্তিতে আদালতে যে সময় ব্যয় হয়, তার এক-দশমাংশ সময়ের মাধ্যমে লিগ্যাল এইড অফিসগুলোতে এসব বিরোধ ৯০ ভাগ ক্ষেত্রে পক্ষগুলোর পূর্ণ সন্তুষ্টিতে নিষ্পত্তি করা হয়।
১৭৩ দিন আগে
রাজনৈতিক মামলা প্রত্যাহারে আইন মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা যাবে
রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার শিকার যেকোনো ব্যক্তি এখন থেকে সরাসরি আইন মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর বরাবর মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে পারবেন।
রবিবার (২০ এপ্রিল) সচিবালয়ে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করার বিষয়ে মন্ত্রণালয় পর্যায়ে গঠিত কমিটির একাদশ সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের চলমান কার্যক্রম আরও বেগবান করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলার শিকার যে কোনো ব্যক্তি মামলা প্রত্যাহারের আবেদন করতে পারবেন।
তবে আবদনপত্রের সঙ্গে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট মামলার এজাহার ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অভিযোগপত্রের (চার্জশিট) সত্যায়িত অনুলিপি দাখিল করতে হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: শ্রমিকদের দাবি বাস্তবায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আজকের সভায় আরও ৭২৪টি মামলা প্রত্যাহার করার সুপারিশ করা হয়েছে। এর আগের বিভিন্ন সভায় কমিটি মোট ৭ হাজার ৫৭০টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করে। ফলে আজ পর্যন্ত সর্বমোট ৮ হাজার ২৯৪টি রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ করল এই কমিটি।
দেশে ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট সময়ের মধ্যে দায়েরকৃত সকল রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা ক্রমান্বয়ে প্রত্যাহার করার সিদ্ধান্তও নেয় কমিটি।
২২৮ দিন আগে
খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানোর মত আইন মন্ত্রণালয়ের
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দণ্ড স্থগিত করে আগের দুইটি শর্তেই (বিদেশে যাওয়া যাবে না এবং দেশে চিকিৎসা নিতে হবে) মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানোর বিষয়ে মতামত দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
তিনি বলেন, এ সংক্রান্ত আবেদনে মুক্তির মেয়াদ আরও ৬ মাস বাড়ানোর বিষয়ে মত দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়। মতামত দিয়ে তা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো হচ্ছে। এ নিয়ে দণ্ডপ্রাপ্ত খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ নির্বাহী আদেশে আটবারের মতো বাড়ানো হচ্ছে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে আসছেন ৩ চিকিৎসক
বুধবার (২০ মার্চ) আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সচিবালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘২০২০ সালের ২৫ মার্চ খালেদা জিয়ার ভাইয়ের যে আবেদন ছিল ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা মতে তার সাজা স্থগিত রেখে দুইটি শর্তে যে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল, সেটা সাতবার বাড়ানো হয়েছে। বুধবার একই শর্তে সাজা স্থগিত রেখে মুক্তির আদেশ আরও ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হচ্ছে। আমি এ মতামত দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এখনই ফাইল পাঠিয়ে দিচ্ছি।’
বেগম জিয়ার পরিবারের আবেদনে ছিল তার স্থায়ী মুক্তি ও বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে মন্ত্রী বলেন, ‘আমি এ ব্যাপারে দুইদিন আগেও আপনাদের বলেছি। যেহেতু ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারায় যে আবেদন ছিল সেটি নিষ্পত্তি হয়েছে। এখন সেই আবেদনের ওপরে আর কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার সুযোগ নেই, শুধু মেয়াদ বাড়ানো ছাড়া। ঠিক সেই কারণে আমি মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলে সুপারিশ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফাইল পাঠাচ্ছি।’
মানবিক কারণে তাকে বিদেশে পাঠানো যাবে কি না– জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘না, যাই করতে হবে আইনের মাধ্যমে করতে হবে। যে আইনে তাকে বের করা হয়েছে, সেই আইনে এ (বিদেশে পাঠানো) সুযোগ নেই।’
গত ৬ মার্চ খালেদা জিয়ার মুক্তির মেয়াদ বাড়াতে তার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার ৬ মার্চ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করেন।
আরও পড়ুন: সন্ধ্যায় খালেদা জিয়াকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হবে
৬২৪ দিন আগে
নতুন কলেবরে বাংলাদেশ কোড প্রকাশ করলো আইন মন্ত্রণালয়
বাংলাদেশে প্রচলিত সকল আইন একত্র করে ‘বাংলাদেশ কোড’ প্রকাশ করা হয়েছে।
আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের উদ্যোগে ৪৭টি খণ্ডে এটি প্রকাশ করা হয়েছে।
সোমবার (২৩ অক্টোবর) সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার কার্যালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বৈঠক শুরুর আগে বাংলাদেশ কোড বইটির মোড়ক উন্মোচন করেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদনে মতামত দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়
এ সময় আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক এবং লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিভাগের সচিব মো. মইনুল কবিরও উপস্থিত ছিলেন।
লাল-সবুজের প্রচ্ছদে ‘বাংলাদেশ কোড’ এবার ৪৭ খণ্ডে প্রকাশ করা হয়েছে। ২০১৪ সাল পর্যন্ত প্রচলিত সব আইন নিয়ে সর্বশেষ ২০১৬ সালে ৪২ খণ্ডে বাংলাদেশ কোড প্রকাশ করা হয়েছিল।
এবার প্রকাশিত বাংলাদেশ কোডে ২০২৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রণয়ন হওয়া ১ হাজার ১৭৭টি আইন যুক্ত করা হয়েছে।
বাংলাদেশ লজ (রিভিশন অ্যান্ড ডিক্লেয়ারেশন) অ্যাক্ট ১৯৭৩-এর ৬ ধারা অনুযায়ী দেশে প্রচলিত সব আইন একত্র করে বই আকারে প্রকাশের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এই বইটিই ‘বাংলাদেশ কোড’।
এই আইনি বাধ্যবাধকতা প্রতিপালনে গত বছরের সেপ্টেম্বরে আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের নির্দেশে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগ এযাবৎকালের সব প্রচলিত আইন একত্রিত করে হালনাগাদ বাংলাদেশ কোড প্রকাশের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের যুগ্ম সচিব কাজী আরিফুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি দক্ষ ও অভিজ্ঞ টিম বাংলাদেশ কোড প্রকাশের কাজ সম্প্রতি শেষ করে।
প্রসঙ্গত, ১৯৮০ সালে প্রথম বাংলাদেশ কোড প্রকাশ করা হয়েছিল। তবে ওই বছর ১১ খণ্ডে প্রকাশ করা ওই বইয়ে ১৯৩৮ সাল পর্যন্ত প্রচলিত আইনসমূহ ছিল।
এরপর ২০০৬ সালে ৩৮ খণ্ডে এবং ২০১৬ সালে ৪২ খণ্ডে প্রকাশ করা হয়েছিল বাংলাদেশ কোড। স্বাধীনতার পর এবারই প্রথম প্রচলিত সব আইন হালনাগাদসহ বাংলাদেশ কোড প্রকাশ করা হচ্ছে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার আবেদন নাকচ আইন মন্ত্রণালয়ের
বগুড়ার আলোচিত সেই জজের বিচারিক ক্ষমতা কেড়ে নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্ত
৭৭৩ দিন আগে
খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার আবেদন নাকচ আইন মন্ত্রণালয়ের
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর অনুমতি চেয়ে করা আবেদন নাকচ করে দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
রবিবার (১ অক্টোবর) সচিবালয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী আনিসুল হক সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পরিবারের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো একটি আবেদন পাওয়ার পর আইন মন্ত্রণালয় এ অভিমত ব্যক্ত করে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ ৬ মাস বাড়ানো হবে: আইনমন্ত্রী
এর আগে শনিবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে আইনি জটিলতা রয়েছে।
রাজধানীর ইনস্টিটিউট অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ (আইডিইবি) ভবনে এক অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া বেশ কয়েকটি মামলায় দণ্ডিত হয়েছেন এবং তিনি কারাগারে ছিলেন। কিন্তু তার স্বজনদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী তার সাজা স্থগিত করে বাসায় চিকিৎসার ব্যবস্থা করেন। তার জন্য সম্ভাব্য সর্বোত্তম চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার জন্য তার ভাই আবেদন করলেও কিছু আইনি জটিলতা রয়েছে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারকে আল্টিমেটাম দেন।
এর আগে গত ১৮ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার সাজার মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানো হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, খালেদা জিয়াকে তার ঢাকার বাসভবন থেকে চিকিৎসা নিতে হবে এবং এই সময়ের মধ্যে তাকে বিদেশে যেতে দেওয়া হবে না।
ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে শুক্রবার বিকালে কেবিন থেকে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) স্থানান্তর করা হয়েছে।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, মেডিকেল বোর্ডের সুপারিশ অনুযায়ী বিকালে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে স্থানান্তর করা হয়।
লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন ৭৮ বছর বয়সী সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: আবারও সিসিইউতে খালেদা জিয়া
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার অবনতি, সিসিইউতে স্থানান্তর
৭৯৫ দিন আগে
খালেদা জিয়ার মুক্তির আবেদনে মতামত দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মুক্তি ও বিদেশে চিকিৎসার জন্য তাঁর পরিবারের করা আবেদনের বিষয়ে মতামত দিয়েছে আইন মন্ত্রণালয়।
মঙ্গলবার আইনমন্ত্রী আনিসুল হক ইউএনবিকে বলেছেন, ‘স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কিছুদিন আগে আইন মন্ত্রণালয়ে একটি ফাইল পাঠিয়েছে তাঁর আইনি মতামত চেয়ে। আমরা এই বিষয়ে আমাদের মতামত দিয়েছি এবং ফাইলটি আজ সকালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ফেরত পাঠিয়েছি।স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখন ফাইলটি প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুমোদনের জন্য পাঠাবে।’
তবে কী মতামত দিয়েছেন, আইনমন্ত্রী তা বলতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
খালেদা জিয়ার পরিবার তাঁর শর্তসাপেক্ষে মুক্তির মেয়াদ আরও বাড়ানোর এবং উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন জমা দিয়েছে। পরিবারের পক্ষ থেকে খালেদার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার সম্প্রতি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন জমা দিয়েছেন বলে মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা মঙ্গলবার জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: খালেদাকে অপরাধ স্বীকার করে, ক্ষমা চেয়ে বিদেশে যেতে হবে: আইনমন্ত্রী
এব্যাপারে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘যেহেতু খালেদা জিয়ার কারাদণ্ডের স্থগিতাদেশ ২৪ সেপ্টেম্বর শেষ হতে চলছে, তাই তাঁর পরিবার এর মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেছে। বিএনপি প্রধানের পরিবার দাবি করেছে যে কোভিড-পরবর্তী জটিলতার কারণে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে এবং তাঁরা আবার তাকে চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে সরকারের অনুমতি চেয়েছে।’
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার গত বছরের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে ছয় মাসের জন্য কারাগার থেকে মুক্তি দেয়। সরকার গত বছরের ২৭ আগস্ট তাঁর মুক্তি আরও ছয় মাসের জন্য বাড়িয়েছিল এবং গত ১৫ মার্চ এটি আরও ছয় মাসের জন্য বাড়ানো হয়েছিল।
১০ এপ্রিল পরীক্ষায় খালেদা জিয়ার করোনা শনাক্ত হয় এবং ২৭ এপ্রিল তাকে এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। করোনা-পরবর্তী জটিলতা এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য সমস্যার জন্য তিনি সেখানে ১৯ জুন পর্যন্ত চিকিৎসা নেন। ৫ মে তাঁর পরিবার তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে সরকারের কাছে আবেদন করেছিল, কিন্তু সরকার তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিল যে একজন দণ্ডিত ব্যক্তি এ ধরনের সুযোগ পেতে পারে না।
আরও পড়ুন: চিকিৎসার জন্য বিদেশ যেতে পারবেন না খালেদা জিয়া: আইনমন্ত্রী
খালেদা জিয়া: বিদেশ নেবার অনুমতি দেয়নি সরকার
১৫৪৯ দিন আগে
বার কাউন্সিল পরিচালনায় ১৫ সদস্যের অ্যাডহক কমিটি
আইনজীবীদের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ বার কাউন্সিল পরিচালনার জন্য ১৫ সদস্যের অ্যাডহক কমিটি গঠন করেছে সরকার।
মঙ্গলবার (০৩ আগস্ট) রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে আইন মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব মো. গোলাম মাহবুব স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এ কমিটির মেয়াদ হবে ২০২২ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। কমিটি ২০২২ সালের ৩১ মে’র মধ্যে বার কাউন্সিলের নির্বাচন সম্পন্ন করবে। নির্বাচিত কমিটি ১ জুলাই দায়িত্বভার গ্রহণ করবে।
রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিনকে অ্যাডহক কমিটির চেয়ারম্যান করা হয়েছে। এছাড়া কমিটির সদস্য করা হয়েছে- সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ন, অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার, অ্যাডভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমান, অ্যাডভোকেট মোখলেসুর রহমান বাদল, অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না, অ্যাডভোকেট শাহ মো. খসরুজ্জামান, অ্যাডভোকেট মো. কামরুল ইসলাম, ঢাকা বার থেকে অ্যাডভোকেট কাজী নজীবুল্লাহ হিরু, চট্টগ্রাম বার থেকে অ্যাডভোকেট মুজিবুল হক, সিলেট বার থেকে অ্যাডভোকেট এ এফ রুহুল আনাম চৌধুরী মিন্টু, ময়মনসিংহ বার থেকে অ্যাডভোকেট মো. কবির উদ্দিন ভূঞা, খুলনা বার থেকে অ্যাডভোকেট পারভেজ আলম খান, রাজশাহী বার থেকে মো. ইয়াহিয়া ও সিরাজগঞ্জ বার থেকে অ্যাডভোকেট মো. আবদুর রহমান।
আরও পড়ুন: চিকিৎসক-পুলিশের বাগবিতণ্ডা: হাইকোর্টের নজরে আনলেন এক আইনজীবী
এর আগে বার কাউন্সিল অধ্যাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে কমিটি গঠনের কোনো বিকল্প রাখা ছিল না। সেজন্য গত ২৬ জুলাই অধ্যাদেশটি সংশোধন করে এক বছরের জন্য অ্যাডহক কমিটি করার বিধান যুক্তের প্রস্তাব অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। মন্ত্রিসভার বৈঠকে ‘বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাক্টিশনার্স অ্যান্ড বার কাউন্সিল (অ্যামেন্ডমেন্ট) অর্ডিন্যান্স ২০২১-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দেয়া হয়। সভা শেষে সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, ‘১৯৭২ সালের বার কাউন্সিল অধ্যাদেশে বলা আছে, বার কাউন্সিলে ৩১ মের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে। তিন বছরের জন্য কমিটি নির্বাচিত হবে। গত এক-দেড় বছর ধরে যে মহামারি অবস্থা চলছে, তাতে ইলেকশন করা সম্ভব হয়নি।’
পড়ুন: সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নির্বাচন: সভাপতি খসরু, সম্পাদক কাজল নির্বাচিত
মহামারি বা কোনো বিশেষ পরিস্থিতিতে ভোট না হলে বিকল্প কী হবে- তার কোনো ব্যাখ্যা অধ্যাদেশে ছিল না উল্লেখ করে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় কারণে বা আইনশৃঙ্খলার কারণে বা প্রাকৃতিক দুর্যোগে বা অন্য কোনো কারণে যদি ইলেকশন না হয়-তখন কী করণীয়, তা আগের আইনে ছিল না।’
১৫৮৩ দিন আগে
খালেদার বিদেশ যাত্রা: আইন মন্ত্রণালয়ের মতামতের নথি স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয়ে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী এবং বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার চিকিৎসাজনিত কারণে বিদেশ যাত্রার আবেদনের ওপর মতামত দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে নথি প্রেরণ করেছে আইন মন্ত্রণালয়।
রবিবার (৯ মে) সকাল ১০টার দিকে আইনমন্ত্রীর মতামত সম্বলিত সুপারিশমালাটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হয় বলে নিশ্চিত করেন আইন মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ রেজাউল করিম।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া করোনা নেগেটিভ
এর আগে গত বুধবার (৬ মে) রাতে খালেদা জিয়ার ছোট ভাই শামীম ইস্কান্দার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ধানমন্ডির বাসভবনে তার সাথে দেখা করেন। তখন তিনি খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশ ভ্রমণের অনুমতি চেয়ে আবেদন করেন।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া অবশেষে ২৭ দিন পর করোনা নেগেটিভ হয়েছেন।
রবিবার খালেদা জিয়ার চিকিৎসক দলের সদস্য ডা. এ. জেড. এম. জাহিদ হোসেন ইউএনবিকে বলেন, ‘শনিবার করা ম্যাডামের করোনা টেস্টে রিপোর্ট নেগেটিভ আসে।’
চিকিৎসক দলের অন্য সদস্য জানান, খালেদা জিয়াকে এখনও অক্সিজেন দেয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন: চিকিৎসার জন্য খালেদাকে বিদেশে নেয়ার অনুমতি দিন: ফখরুল
খালেদা জিয়া প্রথম ১১ এপ্রিল করোনা আক্রান্ত হিসেবে শনাক্ত হন। শুরুতে বাড়িতে চিকিৎসা নিলেও, পরবর্তীতে ২৪ এপ্রিল দ্বিতীয় টেস্টেও তিনি করোনা পজিটিভ হন। এরপর তার সার্বিক চিকিৎসার জন্য রাজধানীর এভার কেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। গত সোমবার (৩ মে) তাকে সিসিইউ-তে স্থানান্তর করা হয়।
১৬৭০ দিন আগে
দুই অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ
সুপ্রিম কোর্টে রাষ্ট্রপক্ষের মামলা লড়তে আইনজীবী হিসেবে দুইজন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেলকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে।
১৭৭৫ দিন আগে