শহর
দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় বিশ্বে পঞ্চম ঢাকা
সোমবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
আজ সকাল ৯টা ১ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) ১৭৬ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান পঞ্চম।
পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের কলকাতা ও দিল্লি এবং নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ২১১, ২০৪, ২০১ ও ১৯৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম চারটি স্থান দখল করেছে।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: দূষিত বাতাসের তালিকায় ঢাকা বিশ্বে চতুর্থ
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
আরও পড়ুন: রবিবার সকালে বিশ্বের সবচেয়ে দূষিত বাতাস ঢাকার
অবকাঠামো উন্নত হওয়ায় শহরের সুবিধা গ্রামে পৌঁছানো সহজ হয়েছে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর দেশের গ্রামীণ রাস্তাঘাটসহ বিভিন্ন অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। তাছাড়া এলজিইডি সম্পাদিত বিভিন্ন প্রকল্পের গুণগত মান এখন অনেক বেড়েছে। ফলে শহরের বিভিন্ন সুবিধা এখন সহজেই গ্রামের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া সম্ভব। দেশের অর্থ-সামাজিক উন্নতিতে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের অবদান তাই অনস্বীকার্য।
বৃহস্পতিবার (২৫ জানুয়ারি) স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরে এলজিইডির বাস্তবায়নাধীন উন্নয়ন কাজের অগ্রগতি এবং প্রশাসনিক বিষয়ে এক মত বিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: সমবায় শক্তিকে কাজে লাগাতে পারলে দেশের আমূল পরিবর্তন সম্ভব: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
তাজুল ইসলাম বলেন, যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হওয়ার ফলে আজকাল গ্রামে বসেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে যুবসমাজের আয়ের অনেক সুযোগ তৈরি হয়েছে। এতে মানুষের শহরমুখী হওয়ার প্রবণতা যেমন কমেছে, সঙ্গে গ্রামের অর্থনীতিও শক্তিশালী হচ্ছে।
মন্ত্রী এ সময় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের বিভিন্ন কাজের গুণগতমান বজায় রাখতে দেশের অর্ধেক উপজেলা পর্যায়ে ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হয়েছে জানিয়ে বলেন, শিগগিরই বাকি উপজেলাগুলোতে ল্যাবরেটরি স্থাপন করা হবে, যাতে বিভিন্ন কাজের মান ঠিক থাকে।
তিনি এ সময় গ্রামের বিভিন্ন রাস্তার লোড ক্ষমতা বাড়ানোর নির্দেশনা দিয়ে বলেন, গ্রামের অর্থনীতি শক্তিশালী হওয়ার ফলে গ্রামের রাস্তাঘাটেও এখন ভারী যানবাহন চলাচল করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। তাই ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এখন থেকেই আমাদের সে অনুযায়ী অবকাঠামো ও রাস্তাঘাট তৈরি করতে হবে। তবে কখনো কখনো ব্যয় সংকোচন নীতি নিতে গিয়ে অল্প পরিমাণ টাকার জন্য কাজের গুণগতমান যাতে নষ্ট না হয় সে বিষয়ের উপর গুরুত্বারোপ করেন মন্ত্রী।
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী এ সময় চলমান বিভিন্ন প্রকল্প নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করার তাগিদ দিয়ে বলেন, নতুন প্রকল্প নেওয়ার আগে সম্ভাব্যতা যাচাই করে নিতে হবে। তিনি এ সময় বিভিন্ন প্রকল্পে বিদেশি অর্থায়নের বিষয়ে বলেন, বিভিন্ন প্রকল্পে বিদেশি অর্থায়ন পেলে তা আমাদের অর্থনীতির জন্য লাভজনক হয়।
আরও পড়ুন: উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকলে আইনের ব্যত্যয় ঘটবে না: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
উপজেলা নির্বাচনে দলীয় প্রতীক না থাকলে আইনের ব্যত্যয় ঘটবে না: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
পাপুয়া নিউ গিনির দুই বড় শহরে দাঙ্গা, নিহত ১৫
পাপুয়া নিউ গিনির দুই বৃহত্তম শহরে দাঙ্গা ও লুটপাটের ঘটনায় অন্তত ১৫ জন নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবারও (১১ জানুয়ারি) এই দাঙ্গা পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে কাজ করেছে দেশটির প্রশাসন।
এর আগে বুধবার(১০ জানুয়ারি) দেশটির রাজধানী পোর্ট মোরেসবিতে শত শত পুলিশ কর্মকর্তা, সৈন্য, কারাকর্মী ও সরকারি কর্মচারীরা বেতন বিরোধের প্রতিবাদে তাদের চাকরি ছেড়ে দেওয়ার পর এই দাঙ্গা শুরু হয়।
পাপুয়া নিউ গিনি সরকার বেতন কমানোর জন্য প্রশাসনিক ত্রুটিকে দায়ী করেছে।
একই ধরনের দাঙ্গায় দক্ষিণ-পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর লায়েও দাঙ্গায় ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন জানিয়েছে, পোর্ট মোরেসবি ও লে-তে অন্তত ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার আরও ১৮০ জন প্রতিরক্ষাকর্মী পোর্ট মোরেসবি থেকে পালিয়ে যান। উচ্চ বেকারত্ব ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধির কারণে দেশটিতে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে।
পাপুয়া নিউ গিনির প্রধানমন্ত্রী জেমস মারাপে বলেছেন, পোর্ট মোরেসবি 'চাপ ও অস্থিরতার মধ্যে' ছিল, তবে সহিংসতা হ্রাস পেয়েছে।
আরও পড়ুন: ইকুয়েডরে কারাগারে ভয়াবহ দাঙ্গায় নিহত ৬৮
বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে মারাপে বলেন, ‘গতকাল শহরে পুলিশ কাজ না করায় মানুষ অরাজকতা শুরু করে। তবে সবাই নয়, আমাদের শহরের কিছু অংশের লোকজন। আজ সকাল পর্যন্ত যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, শহরে উত্তেজনা কমেছে।’
ব্যবসায়ীরা ধ্বংসপ্রাপ্ত অংশ মেরামত করার কারণে বৃহস্পতিবার অনেক দোকানপাট ও ব্যাংকিং সেবা বন্ধ ছিল।
পাপুয়া নিউ গিনি একটি বৈচিত্র্যময়, উন্নয়নশীল দেশ। এখানে বেশিরভাগ জীবিকা নির্বাহকারী কৃষক। দেশটিতে প্রায় ৮০০টি ভাষায় কথা বলা হয়। এটি দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশে অবস্থিত। ১ কোটি মানুষ নিয়ে এটি অস্ট্রেলিয়ার পরে সবচেয়ে জনবহুল দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশ। অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যা ২ কোটি ৬০ লাখ।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তার সরকার তার নিকটতম প্রতিবেশীর কাছ থেকে সাহায্যের জন্য কোনো অনুরোধ পায়নি।
আরও পড়ুন: গুজরাট দাঙ্গা: ১১ দণ্ডপ্রাপ্ত ধর্ষকের মুক্তির বিরুদ্ধে ভারতে বিক্ষোভ
গত মাসে পাপুয়া নিউ গিনি ও অস্ট্রেলিয়া একটি দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা চুক্তি সই করেছে।
আলবানিজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের বলেন, ‘পোর্ট মোরেসবিতে কী ঘটছে সেখানকার আমাদের হাইকমিশন তার উপর খুব নিবিড় নজর রাখছে এবং অস্ট্রেলিয়ানরা পর্যবেক্ষণে আছে।’
পাপুয়া নিউ গিনি প্রত্যন্ত অঞ্চলে ক্রমবর্ধমান উপজাতীয় সহিংসতা এবং নাগরিক অস্থিরতা নিয়ন্ত্রণে লড়াই করছে এবং এর পুলিশের সংখ্যা ৬ হাজার কর্মকর্তা থেকে বাড়িয়ে ২৬ হাজার করার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্য রয়েছে।
আরও পড়ুন: ব্রাজিলে কারাগারে দাঙ্গায় নিহত ৫
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান রবিবার (১৫ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৮টায় ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
এদিন এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৬৭ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে।
শুক্রবার ও শনিবার ঢাকার একিউআই স্কোর ছিল যথাক্রমে ১৫৯ ও ২১৯, যার অর্থ বাতাস অস্বাস্থ্যকর ও খুব অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় ছিল।
ভারতের দিল্লি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই ও চীনের সাংহাই যথাক্রমে ১৮৬, ১৭২ ও ১৬৪ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় এবং চতুর্থ স্থান দখল করেছে।
একিউআই দৈনিক বায়ুর গুণমান প্রতিবেদন করার জন্য একটি সূচক। একটি নির্দিষ্ট শহরের বায়ু কতটা পরিষ্কার বা দূষিত তা লোকেদের জানিয়ে দেয় এবং তাদের জন্য কী সম্পর্কিত স্বাস্থ্য প্রভাবগুলো উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
কণা দূষণের জন্য একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
আরও পড়ুন: টানা তৃতীয় দিনের মতো ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান মঙ্গলবার সকালে ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
ঢাকার বাতাসের মান শুক্রবার সকালে ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
নাটোর শহরে অব্যাহত ভারী বর্ষণে অধিকাংশ এলাকায় জলাবদ্ধতা, ভোগান্তিতে সাধারণ মানুষ
অব্যাহত ভারী বর্ষণে নাটোর শহরের অধিকাংশ এলাকায় দেখা দিয়েছে জলাবদ্ধতা।
পানিতে তলিয়ে গেছে শহরের ব্যস্ততম কানাইখালী, নিচাবাজার, চৌকিরপাড়, কালুর মোড়, আলাইপুরসহ বিভিন্ন এলাকা। বিপণিবিতান,বাজার, আবাসিক এলাকাসহ সব স্থানে থৈ থৈ করছে পানি।
বাড়ি-ঘর ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে পানি ঢুকে পড়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছে সব শ্রেণি পেশার মানুষ। এক পর্যায়ে ক্ষুদ্ধ এলাকাবাসী শহরের কালুর মোড় এলাকায় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ শুরু করে। সন্ধ্যায় পুলিশ ও স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলর মলয় কুমার পানি নিষ্কাশনের আশ্বাস দিলে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হয়।
আরও পড়ুন: বর্ষা এলেই জলাবদ্ধতায় নাজেহাল রাজধানীবাসী
পরে এলাকাবাসী নিজেরাই ভরাট হয়ে যাওয়া খাল সংস্কার করে পানি নিষ্কাশনের চেষ্টা করেন। পৌর এলাকার ড্রেনেজ অব্যবস্থাপনা ও খালগুলো দখল করে স্থাপনা তৈরি করায় এ পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে অভিযোগ তাদের।
পৌর মেয়র উমা চৌধুরী জলি বলেন, পরিস্থিতি মোকাবিলায় কাজ শুরু করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ। আজকের (বৃহস্পতিবার) মতো ভারী বৃষ্টিপাত না হলে আগামীকাল স্কেভেটর দিয়ে দখল ও ভরাট হয়ে যাওয়া খাল ও ড্রেনগুলো সংস্কার করে পানি অপসারণের ব্যবস্থা করা হবে।
আরও পড়ুন: বৃষ্টি হলেই শান্তিগঞ্জের বাজারে জলাবদ্ধতা
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা ষষ্ঠ
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (৬ সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’।
এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৫ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে ছিল।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, চীনের বেইজিং এবং কাতারের দোহা যথাক্রমে ১৬৮, ১৬৪ এবং ১৬২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান রবিবার সকালে 'মধ্যম' পর্যায়ে
১৫১ থেকে ২০০ একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে ধরা করা হয়। এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা অষ্টম
ঢাকার বাতাস সোমবার সকালে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর'
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা আজ তৃতীয়
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার (২৮ আগস্ট) সকাল ৯টা ৩০ মিনিটে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে। এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৪ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় তৃতীয় স্থানে আছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৭৬ ও ১৬৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম দুটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বে দূষণের তালিকায় শনিবার ঢাকার বাতাস ‘চতুর্থ’
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়।
এছাড়া, ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ ৮ বিভাগে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঢাকার বাতাস রবিবার সকালে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর'
বিশ্বে দ্বিতীয় দূষিত বাতাসের শহর ঢাকা
ঢাকার বাতাসের মান বুধবার (১৬ আগস্ট) সকাল ৮টা ৪৯ মিনিটে ‘অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
এ সময় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৫৮ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে।
ইরাকের বাগদাদ এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৭৪ এবং ১৫৮ একিউআই স্কোরসহ তালিকায় প্রথম ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় সোমবার ঢাকা ৫ম
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর'বলে মনে করা হয়।
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়। প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার সকালে ঢাকা বিশ্বের ৩য় দূষিত শহর
আগামী ২৪ ঘণ্টা দেশের বিভিন্ন স্থানে বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় সোমবার ঢাকা ৫ম
ঢাকার বাতাসের মান সোমবার (১৪ আগস্ট) সকালে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ অবস্থায় রয়েছে।
সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৩৬ নিয়ে ঢাকা বিশ্বব্যাপী দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
উগান্ডার কাম্পালা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই, কুয়েতের কুয়েত সিটি ও ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬২, ১৫৯, ১৫৭ ও ১৫২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম চারটি স্থান দখল করেছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস শনিবার সকালে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
অন্যদিকে, একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর'বলে মনে করা হয়।
এছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণের সমস্যায় জর্জরিত। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭ মিলিয়ন মানুষ মারা যায়। প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পাচ্ছে।
আরও পড়ুন: আগামী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা ও অন্যান্য বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে: আবহাওয়া অধিদপ্তর
রবিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মধ্যম'
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ঢাকা চতুর্থ
মঙ্গলবার সকালেও ঢাকার বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর' অবস্থায় রয়েছে। সকাল ৯টা ১০ মিনিটে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ১৩৯ নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানীর অবস্থান চতুর্থ।
দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গ, কাতারের দোহা এবং ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা যথাক্রমে ১৬৬, ১৫৩ এবং ১৫২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ১৫০ হলে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ ধরা হয় এবং ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে 'অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। আর ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে 'ঝুঁকিপূর্ণ' হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
আরও পড়ুন: ৩ বিভাগে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে, সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়ে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: প্রচণ্ড গরমে ঢাকার বাতাসের মানের কোনো উন্নতি হয়নি