টিএসসি
টিএসসিতে মেট্রো স্টেশনের জন্য শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ঢাবি ছাত্রলীগ
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-ছাত্র কেন্দ্রের (টিএসসি) পাশে মেট্রোরেলের স্টেশন নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) শাখার নেতা-কর্মীরা।
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু স্মৃতি ভাস্কর্য প্রাঙ্গণে ‘টিএসসিতে মেট্রো: ধন্যবাদ শেখ হাসিনা’- শীর্ষক দিনব্যাপী ধন্যবাদ জ্ঞাপন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন ঢাবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক তানবীর হাসান সৈকত।
ঢাবি ছাত্রলীগের জিএস সৈকত বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি মেট্রোরেল ঢাবি শিক্ষার্থীদের পরিবহন চ্যালেঞ্জগুলো দূর করবে।’
উদ্বোধনের পর দেশাত্মবোধক গান, প্ল্যাকার্ড, পোস্টার প্রদর্শন ও সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের ভিজ্যুয়াল প্রদর্শনী, ছবি আঁকা, গণস্বাক্ষর গ্রহণ অভিযান এবং শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানিয়ে গানসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
আরও পড়ুন: ভূমিকম্প থেকে বাঁচতে দ্বিতীয় তলা থেকে লাফ দিলেন ঢাবি শিক্ষার্থী
টিএসসিতে ২১ নভেম্বর অনুষ্ঠিত হবে ‘বাংলাদেশ ডিসাইডস: দ্যা ইয়ুথ স্পিকস’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএস হলে বাংলাদেশ ডিসাইডস: দ্যা ইয়ুথ স্পিকসের (বিডিওয়াইএস) ট্রান্সফরমেটিভ কথোপকথন ইভেন্টের প্রথম পর্ব অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) হারনেট ফাউন্ডেশনের সৌজন্যে এবং হারনেট টিভির পরিচালনায় এটি অনুষ্ঠিত হবে।
হারনেট টিভির প্রতিষ্ঠাতা সিইও ও এমডি আলিশা প্রধানের নিজস্ব পরিকল্পনা ও ধারণা থেকে বাংলাদেশ ডিসাইডস: দ্যা ইয়ুথ স্পিকসের (বিডিওয়াইএস) মূল বিষয়টি নেওয়া হয়েছে।
বাংলাদেশের ইইউ দূতাবাসের সহ-প্রতিষ্ঠা ও সমর্থনে এটি একটি যুগান্তকারী অনুষ্ঠান। বাংলাদেশের তরুণদের ক্ষমতায়নের প্রতি তাদের অঙ্গীকারের একটি শক্তিশালী প্রমাণ এই অনুষ্ঠান।
বিডিওয়াইএস হারনেট ফাউন্ডেশনের পৃষ্ঠপোষকতায় একটি প্ল্যাটফর্ম। এর একমাত্র লক্ষ্য হলো- বাংলাদেশের তরুণদের মুখোমুখি হওয়া, বহুমুখী পরিচয় চ্যালেঞ্জগুলোকে অন্বেষণ করা ও মোকাবিলা করা।
ইভেন্টটি ১০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে উজ্জ্বল ও মেধাবী তরুণদের একত্রিত করবে। এটি তাদের অন্তর্দৃষ্টি, আকাঙ্ক্ষা ও উদ্ভাবনী শক্তিগুলোকে বিকশিত করতে বাংলাদেশে তাদের একটি পল্যাটফর্ম তৈরি করে দেবে।
আরও পড়ুন: ১৬ দিনের প্রচারণা: বৃহত্তর ঢাকার জোন্টা ক্লাবের রাজধানীতে বৃক্ষরোপণ ও রিকশা র্যালির আয়োজন
বাংলাদেশের ফরাসি দূতাবাসের সহযোগিতায় ও রোটারি ক্লাব, ইউএনবি, হারনেট টিভি, সময় টিভি, বাংলাদেশ প্রতিদিন, গোল্ড স্যান্ডস হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস, কাজী অ্যান্ড কাজী টি, জাজ মাল্টিমিডিয়া, ঢাকা লাইভ, মেঘনা ব্যাংক, হারনেট ব্লিসমাইন্ড, জেসিআই, জোন্টা ইন্টারন্যাশনাল, সাভার টেক্স, ব্যাকপেজ পিআর অংশীদারদের সহায়তায় এ ইভেন্টের আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত ও প্রতিনিধি দলের প্রধান চার্লস হোয়াইটলি। অনুষ্ঠানটির সভাপতি হিসেবে থাকবেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. এ.এস.এম. মাকসুদ কামাল।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করবেন হারনেট টিভি ও হারনেট ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আলিশা প্রধান।
আরও থাকবেন ঢাকা চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি ব্যারিস্টার সমীর সাত্তার, জোন্টা ইন্টারন্যাশনালের গভর্নর ড. জারিন দেলাওয়ার হুসেন, জেসিআইয়ের জাতীয় সভাপতি জিয়াউল হক ভূঁইয়া, হারনেট গ্রুপের উপদেষ্টা মনির প্রধান, মেঘনা ব্যাংকের এমডি মো. সোহেল হোসেন, রোটারির গভর্নর ব্যারিস্টার মুতাসিম বিল্লাহ ফারুকী এবং আইটোর প্রেসিডেন্ট গোলাম মোস্তফাসহ অনেকে।
আরও পড়ুন: লিঙ্গভিত্তিক সহিংসতার বিরুদ্ধে জোন্টা ক্লাবের ১৬ দিনের প্রচারণা শুরু
এ ছাড়া অনুষ্ঠানটির অংশীদার সংস্থা হিসেবে থাকবেন জাজ মাল্টিমিডিয়াসহ দেশের গুণী ও বিখ্যাত সেলিব্রিটি। একইসঙ্গে দেশের ভবিষ্যৎ গঠনে তরুণদের ভূমিকা সম্পর্কে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি তুলে ধরবেন বক্তারা।
‘টেকসই আগামীর জন্য আজকের কণ্ঠস্বর’ স্লোগান নিয়ে ইভেন্টটির আয়োজন করা হয়েছে। হারনেট ফাউন্ডেশন ‘বিডিওওয়াইএস ফোরাম’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এই তরুণ অংশগ্রহণকারীদের আরও সম্পৃক্ত করতে এবং পৃষ্ঠপোষকতা দিতে প্রস্তুত। এটি বাংলাদেশের জন্য প্রগতিশীল ও টেকসই ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে অবদান রাখবে।
হারনেট টিভি ২০১৮ সালে বিশ্বের প্রথম নারীদের কল্যাণে প্রতিষ্ঠিত হয়। এর মূল লক্ষ্য হলো ‘নারীদের জন্য বৈষম্যমুক্ত সমন্বিত বিশ্ব’।
নারী অধিকার, নারীর ক্ষমতায়ন ও বঞ্চিত, বৈষম্যহীন, অটিস্টিক সম্প্রদায়, তৃতীয় লিঙ্গ সম্প্রদায়ের বাস্তব বিনোদন ও শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান এবং সুবিধাবঞ্চিত নারী ও শিশুদের সঙ্গে মানবাধিকারের উপর গুরুত্বারোপ করে হারনেট টিভি। এ ছাড়াও হারনেট ফাউন্ডেশন এসডিজির লক্ষ্য-২০৩০ এগিয়ে নিতে সব কর্মসূচি পরিচালনা করে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে অনুষ্ঠিত হল জোন্টা আন্তর্জাতিক জেলা-২৫ প্রথম সভা
টিএসসিতে গাছ পড়ে রিকশাচালকের মৃত্যু
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে টিএসসির সামনে বৃহস্পতিবার গাছ পড়ে এক রিকশাচালকের মৃত্যু হয়েছে।
নিহত শরিফুল ইসলাম (৪০) শেরপুর জেলার বাসিন্দা।
এ ঘটনায় গাছের পাশে দাঁড়িয়ে থাকা ২-৩ শিক্ষার্থী সামান্য আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, বৃষ্টির মধ্যে আশ্রয় নেওয়ার সময় গাছটি তার উপর ভেঙে পড়ে। এতে তিনি আহত হন।
আরও পড়ুন: সীতাকুণ্ডে বাস চাপায় অটোরিকশাচালক নিহত
ঢাকা মেডিকেল কলেশ (ঢামেক) হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ পরিদর্শক বাচ্চু মিয়া জানান, ঢামেক হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
ফায়ার সার্ভিসের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানটি পরিষ্কার করেন। দলটির এক সদস্য আক্তার হোসেন বলেন, ‘আমরা অনুমান করছি, গাছটির শেকড় পচে যাওয়ায় দুর্ঘটনাটি ঘটেছে। এটা আমাদের প্রাথমিক অনুমান।’
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে রিকশাচালক দগ্ধ
সিলেটে দুই অটোরিকশাচালকের মারামারিতে একজনের মৃত্যু
‘ইয়াংগেস্ট ট্রাভেলার অব বাংলাদেশ’ স্বীকৃতি পেলেন ঢাবি শিক্ষার্থী শাওন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী রিফাত জাহান শাওন আনুষ্ঠানিকভাবে ‘ইয়াংগেস্ট ট্রাভেলার অব বাংলাদেশ’ হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছেন।
মঙ্গলবার বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস’ উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ট্যুরিস্ট সোসাইটি (ডিইউটিএস) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তাকে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়।
এ সময় ট্যুরিস্ট সোসাইটির সভাপতি মুসফিকুর রহমান, ঢাকা ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির সাবেক সভাপতি মোফাজ্জল হোসেন সুমন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় রিসার্চ সোসাইটির সাইফুল্লাহ সাদেক কামরুন্নাহার মুন্নি ও মহিউদ্দিন রনিসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি ভাষা ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা হীরা সরকার।
২০২০ সালের বিজয় দিবসে রিফাত জাহান শাওন ১৯ বছর বয়সে বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় ভ্রমণ শেষ করেন। বন্ধুবান্ধব ও পরিচিতদের সহযোগিতায় শাওন সারাদেশ ঘুরেছেন, ঘুরেছেন দেশের বিভিন্ন জেলা ও উপজেলায়।
আরও পড়ুন: পাহাড়ে পর্যটন শিল্প বিকাশের অফুরান সম্ভাবনা আছে: আইজিপি
অনুষ্ঠানে ঢাকা ইউনিভার্সিটি ট্যুরিস্ট সোসাইটির সভাপতি মুসফিকুর রহমান বলেন, ‘পর্যটনের প্রসার ঘটলেই দেশের পর্যটন শিল্প অনেক দূর এগিয়ে যাবে।’
৬৭টি দেশ ভ্রমণ করা মোফাজ্জল হোসেন সুমন বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে বৈশ্বিক পর্যায়ে তুলে ধরতে আমাদের পর্যটন শিল্পকে সংগঠিত করতে হবে। এতে করে একদিকে যেমন আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতিকে বিশ্বের মানুষের সামনে তুলে ধরা সম্ভব হবে, ফলে আমাদের অর্থনীতিও সমৃদ্ধ হবে।’
আরও পড়ুন: ভারতের টুরিস্ট ভিসা কীভাবে পাবেন: আবেদনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, প্রসেসিং ফি
কুমিল্লায় দৃষ্টিনন্দন ‘সাত গম্বুজ মসজিদ’
শিক্ষক হেনস্থা ও হত্যার প্রতিবাদে টিএসসিতে সমাবেশ
শিক্ষকদের হেনস্থা ও হত্যার প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে আনুষ্ঠানিক প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতি।
বিজ্ঞপ্তিতে তারা জানায়, সম্প্রতি শিক্ষক নির্যাতনের দুটি ভিন্ন ঘটনা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির নজরে এসেছে। একটি ঘটনায় গত ১৭ জুন কথিত ধর্ম অবমাননাকারীদের আশ্রয় দেয়ার অভিযোগ এনে নড়াইল সদর উপজেলার মির্জাপুর ইউনাইটেড কলেজের অধ্যক্ষ স্বপন কুমার বিশ্বাসকে হেনস্থা করা হয়েছে।
এতে বলা হয়, অন্য ঘটনায় গত ২৭ জুন এক শিক্ষার্থীর আঘাতে সাভারের আশুলিয়ায় কলেজ শিক্ষক উৎপল কুমার সরকার আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
আরও পড়ুন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর সিদ্ধান্ত
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, দুটি ঘটনাতেই তীব্র সামাজিক অসহিষ্ণুতার বহিঃপ্রকাশ লক্ষ্য করা যায়। সাম্প্রতিক সময়ে ধর্ম নিয়ে একশ্রেণির মানুষের অপতৎপরতা দেশের অসাম্প্রদায়িক চেতনা ও মূল্যবোধকে চরমভাবে আঘাত করছে যা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। রাষ্ট্রের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রা ব্যাহত করার হীন উদ্দেশ্যে সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করার অপচেষ্টার অংশ হিসাবেই ধর্মীয় অসহিষ্ণুতার ঘটনা ঘটানো হচ্ছে বলে আমরা মনে করি। এছাড়া সামাজিক ও নৈতিক শিক্ষার অভাবে কোথাও কোথাও ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্কের চরম অবনতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে। এই অবস্থা থেকে উত্তরণের লক্ষ্যে সকল স্তরের শিক্ষার্থীদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার বিকল্প নেই।
আরও বলা হয়, আমাদের নতুন প্রজন্মকে ধর্মান্ধতা থেকে বের করে পরমত সহিষ্ণুতা, অসাম্প্রদায়িকতা ও মুক্ত চিন্তা-ধারায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে যাতে তারা আদর্শ জীবন গঠনসহ দেশ ও জাতির উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। এক্ষেত্রে শিক্ষক, অভিভাবক ও শিক্ষার্থী সবাইকেই ভূমিকা রাখতে হবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি উক্ত দুটি ঘটনার তীব্র ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে এবং এ ধরনের চরম নিন্দনীয় ও বেআইনি কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির জোর দাবি জানাচ্ছে।
আরও পড়ুন: করোনা আতঙ্কে বন্ধ হলো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ৬৭ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার
টিএসসিতে কাওয়ালি অনুষ্ঠানে হামলা, আহত ৮
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) আয়োজিত সুফি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে (কাওয়ালি) ছাত্রলীগ হামলা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ হামলায় কমপক্ষে আট শিক্ষার্থী ও একজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন।
বুধবার সন্ধ্যায় টিএসসিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাওয়ালি ব্যান্ড ‘সিলসিলা’ এ কাওয়ালি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। সন্ধ্যা ৬টায় অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পরপরই প্রায় ৭০-৮০ জন মঞ্চের চেয়ার ও বাদ্যযন্ত্র ভাঙচুর করে।
অনুষ্ঠানের সংগঠক মোল্লা মোহাম্মদ ফারুক বলেন, ‘এটা পরিষ্কার যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনের অনুসারীরা হামলা চালিয়েছে।’
অন্যদিকে, ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন তার সমর্থকদের এই হামলায় জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।
এ ধরনের অভিযোগের নিন্দা জানিয়ে সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে জানি না। ষড়যন্ত্রকারীরা ছাত্রলীগের নাম ব্যবহার করছে এবং এ হামলাও ওইসব ষড়যন্ত্রকারীদের কাজ।’
আরও পড়ুন: এবার ঢাবির গণযোগাযোগের ১২ শিক্ষার্থী পেলেন ‘সিতারা পারভীন’ পুরস্কার
তিনি আরও বলেন, ‘তাদের নিজেদের অন্তর্দ্বন্দ্বের কারণে অনুষ্ঠানটি বন্ধ হয়ে যায়। ছাত্রলীগ এই হামলার সঙ্গে জড়িত নয়।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) প্রক্টর অধ্যাপক একেএম গোলাম রাব্বানী বলেন, ‘ক্যাম্পাসে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে এমন জঘন্য হামলা প্রত্যাশিত নয়। হামলাকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
এ ঘটনার পরপরই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বামপন্থী সংগঠনগুলো হামলার প্রতিবাদে সমাবেশ করে।
পরে হামলার প্রতিবাদে প্রক্টর কার্যালয়ের সামনে কাওয়ালী গান পরিবেশন করেন অনুষ্ঠানের আয়োজকরা।
আরও পড়ুন: ঢাবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, জয়-লেখকসহ আহত ১০
ঢাবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচন: ১৫ পদের ১৪টিতে নীল দলের প্রার্থী নির্বাচিত
সঞ্জীব চৌধুরীর কবিতা সমগ্র ‘তোমাকেই বলে দেব’ প্রকাশিত
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসিতে অবস্থিত সঞ্জীব চত্বরে শনিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হয়ে গেলা ‘দশম সঞ্জীব উৎসব’। প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পী ও সাংবাদিক সঞ্জীব চৌধুরীর জন্মদিন উপলক্ষে ২০১০ সাল থেকে এই আয়োজন করে আসছে ‘সঞ্জীব উৎসব উদযাপন পর্ষদ’।
এবারের উৎসবে প্রকাশিত হয়েছে সঞ্জীব চৌধুরীর গান কবিতা সমগ্র ‘তোমাকেই বলে দেব’। জয় শাহরিয়ারের সংকলন ও সম্পাদনায় বইটিতে সঞ্জীব চৌধুরীর প্রকাশিত সব লিরিক স্থান পেয়েছে এক মলাটে। বইটি প্রকাশ করেছে আজব প্রকাশ।
প্রতিবারের মতো এবার পুরো অনুষ্ঠানজুড়ে ছিল গানের আয়োজন। উৎসবে গান করেছেন শুভযাত্রা, জয় শাহরিয়ার, সাবকনশাস, বে অফ বেঙ্গল, সাহস মোস্তাফিজ, লালন মাহমুদ, সুহৃদ স্বাগত, দুর্গ, ইন্ট্রোয়েট ও ব্যান্ড বিস্কুট।
আরও পড়ুন: ২০ বিভাগে দেয়া হলো ‘টিএম রেকর্ডস-সিজেএফবি পারফর্মেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২০’
সঞ্জীব উৎসবের অন্যতম আয়োজক সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ার। এই উৎসব প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সঞ্জীবদা নেই আজ প্রায় ১৪ বছর। তাকে ভালোবেসে এই উৎসবের আয়োজন। আজ দশ বছর পেরেয়ে যা আরও সমৃদ্ধ হয়েছে। দাদাকে ভালোবাসার মানুষগুলো এক হওয়ার একটি জায়গা পেয়েছি। আমাদের উদ্দেশ্য দাদাকে যারা কাছে পায়নি, তাদের কাছে তার গান ও দর্শন পৌঁছে দেয়া।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ছাত্র সঞ্জীব চৌধুরী ছিলেন শিল্পী, লেখক ও সাংবাদিক। তার জনপ্রিয় গানগুলোর মধ্যে রয়েছে, আমি তোমাকেই বলে দেব, রঙ্গিলা, সমুদ্র সন্তান, জোছনা বিহার, তোমার ভাঁজ খোলো, চাঁদের জন্য গান, স্বপ্নবাজি, গাড়ি চলে না, বায়োস্কোপ, কোন মিস্তরি নাও বানাইছে।
পড়ুন: ১৫ ব্যান্ডের জমকালো আয়োজনে শেষ হলো ‘ঢাকা রক ফেস্ট ২.০’
আতশবাজির ঝলকানিতে শেষ হলো ঢাবির শতবর্ষ উদযাপন
আতশবাজির ঝলকানির মধ্য দিয়ে বৃহস্পতিবার শেষ প্রহরে দেশের উচ্চশিক্ষার প্রধান প্রতিষ্ঠান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তার শতবর্ষ উদযাপন ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী সম্পন্ন করেছে।
দেশের মহান বিজয় দিবসের ৫০ বছর পূর্তি উদযাপনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ১৬ ডিসেম্বরকে বেছে নেয়।
দিনটি উপলক্ষ্যে ঢাবি শিক্ষার্থীরা বিজয় র্যালি, স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ, টিএসসিতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন।
ঢাকা ইউনিভার্সিটি ফিল্ম সোসাইটি (ডিইউএফএস) সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে সন্ধ্যা থেকে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক চলচ্চিত্র প্রদর্শনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রে(টিএসসি) একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
আরও পড়ুন: ঢাবি ছাত্রীকে নির্যাতন করে হত্যা: স্বামী গ্রেপ্তার
রাত ৮টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে শিক্ষার্থীদের জন্য বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও উন্নয়নের ওপর একটি লেজার শো ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।
আতশবাজি ও গান পরিবেশনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হলো ১৬ দিনব্যাপী এই শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠান।
১৯২১ সালে যাত্রা শুরু করা ঢাবি এ বছরের ১ জুলাই শতবর্ষ পূর্ণ করে। কিন্তু মহামারির কারণে শতবর্ষ উদযাপন পিছিয়ে যায়।
তবে পরিস্থিতির পরিবর্তনের সাথে সাথে বিশ্ববিদ্যালয়টি ১ ডিসেম্বর থেকে উদযাপন শুরু করে। রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ভার্চুয়ালি বঙ্গভবন থেকে অনুষ্ঠানটির উদ্বোধন করেন।
আরও পড়ুন: ঢাবি কর্তৃপক্ষকে একাডেমিক মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর
সংস্কারের পর কেমন রূপে ফিরবে টিএসসি?
টিএসসি নামে অধিক পরিচিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৬১ সালে। এবছর ঢাবির শতবর্ষপূর্তী উপলক্ষে টিএসসির মূল স্থাপনা ঠিক রেখে নতুনভাবে সংস্কার করা হবে।
ইতোমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ গণপূর্ত অধিদপ্তরের তৈরি নতুন নকশার প্রাথমিক অনুমোদন দিয়েছে। যদিও এর কাজ শুরু হবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুমোদনের পর।
উল্লেখ্য, এর আগে গণপূর্ত অধিদপ্তর পুরো টিএসসি ভেঙে নতুনভাবে করার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু এই নিয়ে বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিলে সেই পরিকল্পনা বাদ দেয়া হয়।
এরপর কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় গণপূর্ত অধিদপ্তর মূল স্থাপনা ঠিক রেখে সংস্কারের নতুন নকশা তৈরি করে, যা উভয় পক্ষের বেশ কয়েকটি সভার মাধ্যমে গৃহীত হয়।
গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী ঢাকা মেডিকেল কলেজ, টিএসসি এবং শাহবাগের পাবলিক লাইব্রেরি সংস্কারের পরিকল্পনার কথা জানান।
তিনি বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যায়ল আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় এবং আমরা টিএসসিকে আধুনিক ভাবে তৈরি করতে চাই।’
দেখতে কেমন হবে নতুন টিএসসি ভবন?
নতুন খসড়া নকশা অনুযায়ী, টিএসসির মূল স্থাপনা ঠিক রেখে পূর্বের সুইমিং পুলের জায়গা দশতলা নতুন একটি ভবন তৈরি করা হবে।
টিএসসির ভারপ্রাপ্ত পরিচালক সৈয়দ আলী আকবর ইউএনবিকে বলেন, ‘বর্তমান স্থাপনার সাথে সামঞ্জস্য রেখে নতুন স্থাপনাটি তৈরি করা হবে। টিএসসি-ভিত্তিক সংগঠনগুলো জন্য আধুনিক প্রযুক্তিসহ আলাদা রুমের ব্যবস্থা, রিহার্সালের জন্য আলাদা জায়গা, ইনডোর খেলার সুবিধা, আলাদা ক্যাফেটেরিয়া, দু’টি অডিটোরিয়াম, ব্যায়ামাগার, শিক্ষকদের লাউঞ্জ, দুই-তলা গাড়ি পার্কিং এর ব্যবস্থাসহ আরও নানান উন্নত সুবিধা এই ভবনটিতে রাখা হচ্ছে।’
তিনি জানান, নতুন ভবনের প্রবেশ গেইট হবে টিএসসির পশ্চিম দিক দিয়ে। এছাড়া নির্মাণ কাজ শুরু হবে টিএসসির পেছন দিক থেকে, যেখানে পুরনো সুইমিং পুলের অবস্থান।
তিনি আরও জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল শাখা এই নতুন নকশা বা কাজের সাথে জড়িত নয়। প্রধানমন্ত্রী যেমন নির্দেশনা দিবেন, সেইভাবে কাজ করবে গণপূর্ত অধিদপ্তর।
গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রধান স্থপতি মীর মনজুরুর রহমান বলেন, ‘ঢাবির চাহিদামতো আমরা নতুন নির্মিতব্য এই ভবনে সকল সুবিধা যোগ করেছি। দু’টি সম্মেলন কক্ষ, লেকচার হলসহ অন্যান্য সুবিধা সম্বলিত নতুন ভবনের নকশায় সন্তুষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।’
তিনি জানান, পুরনো স্থাপনাটুকুতে শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় সংস্কার কাজ করা হবে।
এর আগে গত বছরের ১৮ অক্টোবর টিএসসি পরিচালক ঢাবির প্রকৌশল বিভাগের কাছে চাহিদাপত্র জমা দেন, যা পরবর্তীতে গণপূর্ত অধিদপ্তরে পাঠানো হয়।
ঢাবির উপ-উপাচর্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মুহাম্মদ সামাদ ইউএনবিকে বলেন, ‘নতুন নকশা অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য। গণপূর্ত অধিদপ্তরের মাধ্যমে এই নকশা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। তার অনুমতি পাওয়ার পরপর ই কাজ শুরু করা হবে।’
নতুন ভবন সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মহিউদ্দিন মাহির কাছে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলেন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের কেন্দ হলে টিএসসি। যখন এটি তৈরি করা হয়েছিল তখন শিক্ষার্থী ছিল বর্তমানের তুলনায় অনেক কম। বর্তমানে নতুন ভবন তৈরির পরিকল্পনাটি একটি মহৎ উদ্যোগ।’
তবে টিএসসি বর্তমান সৌন্দর্য্য অক্ষুন্ন রাখার ব্যাপারে ঢাবি কর্তৃপক্ষকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান মাহি।
আরও পড়ুন: টিএসসি সম্প্রসারণ: শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মতামত চেয়েছে ঢাবি কর্তৃপক্ষ
বিশ্ববিদ্যালয়ের আরেক শিক্ষার্থী এবং সমাজতান্ত্রিক বাম ছাত্র জোটের সভাপতি সালমান সিদিক্কি বলেন, ‘টিএসসিতে আধুনিক সুযোগ সুবিধার প্রয়োজন রয়েছে। আমরা আধুনিকায়নের বিপক্ষে না। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে খেয়াল রাখতে হবে যেন ঢাবির ইতিহাস এবং সৌন্দর্য বিনষ্ট না হয়।’
এই বাম ছাত্র নেতা আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে আবাসিক সমস্যাসহ আরও বিভিন্ন সমস্যা রয়েছে। কর্তৃপক্ষের উচিৎ আগে সেসকল বিষয় নিয়ে কাজ করা।
এক নজরে টিএসসি
টিএসসিকে বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য এবং আধুনিক স্থাপত্যশিল্পের অন্যতম নিদর্শন হিসেবে বিবেচনা করা।
গ্রিক স্থপতি কনস্ট্যান্টিন ডক্সিয়াডেস ষাটের দশকের শুরুতে টিএসসির নকশা করেছিলেন। পরবর্তীতে ষাটের দশকের শেষ দিকে তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের তথাকথিত উন্নয়নের দশকের (১৯৫৮-৬৮) অংশ হিসেবে এর নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়।
ডক্সিয়াডিস টিএসসির নকশা করার ক্ষেত্রে এ দেশের সংস্কৃতি ও আবহাওয়ার বিষয়টি মাথায় রেখেছিলেন। গম্বুজ আকৃতির এই টিএসসি কমপ্লেক্স সারা ঢাকা শহরের মধ্যেই এক অন্যন্য স্থাপনা হিসেবে বিবেচিত হয়। এখানেই প্রতিদিন হাজার হাজার শিক্ষার্থী প্রতিদিন পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে পুরো এলাকা।
এর আগেও বেশ কয়েকবার টিএসসির সংস্কার কাজের উদ্যোগ নেয়া হলেও সমালোচনার কারণে তা বন্ধ হয়ে যায়। তবে মূল স্থাপনা ঠিক রেখে টিএসসি সংস্কার ও নতুন ভবন নির্মাণ প্রকল্প এখনও আলোর মুখ দেখতে পায়নি।
লেখক মুশতাকের মৃত্যুতে প্রতিবাদ অব্যাহত
পুলিশ হেফাজতে লেখক মুশতাক আহমেদের মৃত্যুর প্রতিবাদে রাজধানীতে বাংলাদেশ ছাত্রফ্রন্ট, ছাত্র ফেডারেশন এবং বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদসহ বামপন্থী ছাত্রসংগঠনগুলো শনিবার প্রতিবাদ করেছে।