শেখ হাসিনা
শেখ হাসিনাকে আবারও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে হবে: চুয়াডাঙ্গার জনসভায় আ. লীগ নেতা
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক উপকমিটির সদস্য দিলীপ কুমার আগরওয়ালা বলেছেন, এ অঞ্চলের উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় ফেরাতে হবে।
রবিবার (১ অক্টোবর) 'প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনায়', 'জামায়াত-বিএনপির কথিত হুমকি নস্যাৎ করতে' এবং 'আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে বিভিন্ন দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করতে' আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
আগরওয়ালা বলেন, ‘বিএনপি জামায়াতের নির্বাচন বানচালের অপচেষ্টা রুখে দিতে আজএই গণসমাবেশ। আমরা বিএনপি জামায়াতের সকল ষড়যন্ত্র প্রতিহত করে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারও নৌকা প্রতীকের বিজয় নিশ্চিত করতে কাজ করছি।’
তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধকালীন অস্থায়ী রাজধানী চুয়াডাঙ্গার কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন হয়নি। আগামীতে বঙ্গবন্ধুকন্যাকে আবারও রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আনতে হবে।
আরও পড়ুন: কিছু দেশ মানবাধিকারকে অন্যের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে: তথ্যমন্ত্রী
চিৎলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা যুবলীগের যুগ্ন-আহবায়ক জিল্লুর রহমানের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন, কুতুবপুর ইউনিয়ন সাবেক চেয়ারম্যান শাখাওয়াত হোসেন টাইগার, মোমিনপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা কৃষক লীগের সভাপতি গোলাম ফারুক জোয়ারদার, খাদিমপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম,জামজামি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, কুমারী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, পদ্মবিলা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবু তাহের বিশ্বাস, জেলা পরিষদের সদস্য ও ভাংবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম প্রমুখ।
এ সময় পৌর এলাকাসহ আলমডাঙ্গা উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নের আওয়ামী লীগের প্রায় ২৫ হাজার নেতাকর্মী মিছিল নিয়ে সমাবেশস্থলে যোগ দেন। সমাবেশ শেষে সন্ত্রাসীদের হাতে নিহত স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা ইমরানের পরিবারকে নাম নগদ ১ লাখ টাকাও অনুদান দেন দিলীপ কুমার আগরওয়ালা।
আরও পড়ুন: বিএনপি আইন মানে না, বিচার ব্যবস্থা মানে না: হানিফ
১/১১-এর মতো সরকার গঠনের ষড়যন্ত্র করছে বিএনপি: ওবায়দুল কাদের
সোমবার বিশ্ব শিশু দিবস
‘আসুন শিশুদের জন্য বিনিয়োগ করি, ভবিষ্যৎ বিশ্ব গড়ি’- প্রতিপাদ্য নিয়ে সোমবার যথাযোগ্য মর্যাদায় বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপন করবে বাংলাদেশ।
বিশ্ব শিশু দিবস উদযাপনের পাশাপাশি ২ অক্টোবর থেকে ৮ অক্টোবর পর্যন্ত শিশু অধিকার সপ্তাহ-২০২৩ পালন করা হবে।
এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ উপলক্ষে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি, ইউনিসেফ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক শিশু সংগঠন এবং উন্নয়ন সংস্থাগুলো বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করেছে।
এরমধ্যে রয়েছে- কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, দেয়ালচিত্র, বিতর্ক প্রতিযোগিতা, কুইজ প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শিশুদের সংলাপ, খেলাধুলা, বৃক্ষরোপণ অনুষ্ঠান ও শিশুদের জন্য গোলটেবিল বৈঠক।
এ ছাড়াও বিভিন্ন শিশু সংগঠন শিক্ষা, উন্নয়ন, শিশুদের অধিকার এবং শিশু সুরক্ষার জন্য পৃথক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করেছে।
বাংলাদেশ টেলিভিশন, বাংলাদেশ বেতার এবং বেশ কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশন বিশ্ব শিশু দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠান সম্প্রচার করবে।
পোস্টার, পিভিসি, ফেস্টুন ব্যানারে সাজানো হবে ঢাকার ভবন ও গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক।
সব জেলা ও উপজেলায় বিশ্ব শিশু দিবস ও শিশু অধিকার সপ্তাহ পালিত হবে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে ফেরার উপায় নেই, ভয়েস অব আমেরিকার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উচ্চ আদালতের রায়ের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সংবিধান সংশোধন করে বাতিল করা তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা নাকচ করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘একমাত্র জনগণের ভোট দেওয়ার অধিকার রয়েছে। জনগণ যাকে নির্বাচিত করবে সে সরকার গঠন করবে। এটিতে (তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা) ফিরে যাওয়ার কোনো উপায় নেই।’
শনিবার (৩০ সেপ্টেম্বর) প্রচারিত ভয়েস অব আমেরিকার বাংলা পরিষেবাকে দেওয়া একটি সাক্ষাত্কারে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
যুক্তরাষ্ট্র সফরে থাকা প্রধানমন্ত্রী মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞা, মানবাধিকার, বিদেশে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ও সংবিধানসহ বিভিন্ন বিষয়ে বেশ কয়েকটি প্রশ্নের জবাব দেন।
সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের উদ্যোগ নেওয়া বা বিরোধী জোটের সঙ্গে আলোচনার সম্ভাবনা সম্পর্কে জানতে চাইলে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন জনগণের অধিকার। ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হলে হাইকোর্ট একটি রায় দেয় যে কখনোই আর অনির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসবে না। হাইকোর্টের রায় অনুযায়ী, নির্বাচিত সরকারের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে। রায়ের পর সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এখন হাইকোর্টের রায় কীভাবে বাতিল করব? নাকি সংবিধান সংশোধন করবেন? এবং কেন আমরা তা করব? আমাদের অনেক তিক্ত অভিজ্ঞতা ছিল। আমাদের দেশের ইতিহাসে আমরা দেখেছি সামরিক আইন, সামরিক স্বৈরাচার এবং তাদের অধীনে বা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে প্রহসনমূলক নির্বাচন।’
বিএনপি একসময় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিরুদ্ধে ছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যখন বিএনপির ভোট কারচুপির প্রতিবাদ করেছিলাম; তখন বিএনপি নেত্রী (খালেদা জিয়া) বলেছিলেন, শিশু ও পাগল ছাড়া কেউ নিরপেক্ষ নয়। তারা এটা বলেছিল, তারা এর বিরুদ্ধে ছিল।’
আরও পড়ুন: বিদেশে চিকিৎসা নেওয়ার আগে খালেদাকে কারাগারে ফিরতে হবে: ভয়েস অফ আমেরিকাকে প্রধানমন্ত্রী
তিনি বলেন, ‘হাইকোর্টের রায়ের ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে। তারা তখন এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে এবং এখনও তারা একই জিনিস দাবি করছে। ভবিষ্যতে তারা কী করবে তার কোনো নিশ্চয়তা নেই।’
বিএনপির কারণে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলুপ্ত হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘তারা তাদের পছন্দের সরকার গঠন করতে চেয়েছিল। তার জন্য বিচারকের বয়স বাড়ানো, ভুয়া ভোটার তালিকা তৈরি এবং অনেক ভয়ঙ্কর অপরাধ করেছে। কিন্তু কোনোটাই কাজ করেনি, কারণ মানুষ তা গ্রহণ করেনি।’
২০০৮ সালের নির্বাচন সম্পর্কে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘দেশ ২০০৮ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন দেখেছিল। তারা ২০০১-২০০৬ সাল পর্যন্ত তাদের শাসনামলে অনেক ভয়ঙ্কর অপরাধ করেছিল। এরপর একটি জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল এবং তত্ত্বাবধায়ক সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করেছিল। তারা দুই বছর কোনো নির্বাচন করেনি এবং আমাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোট সংসদে মাত্র ২৯টি আসন পেয়েছিল এবং পুনর্নির্বাচনে আরও একটি আসন পেয়েছিল। ‘তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলেও এটাই তাদের বাস্তবতা। এজন্য তারা ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করেছিল এবং অগ্নিসংযোগের অবলম্বন করেছিল…তারা তিন হাজার মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছিল। তারা ৫০০টি ভোটকেন্দ্র ও বিদ্যালয়ে অগ্নিসংযোগ ও সংঘর্ষ করেছে। তারা নির্বাচন বয়কট করেছে।’
তিনি বলেন, ‘এখন তারা হঠাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি করছে কেন? আর প্রশ্ন হল তাদের নেতা কে? কাকে (জনগণ) ভোট দেবে? জনগণ নেতৃত্ব দেখতে চায়। দেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য তাদের কোনো ভাল নেতা নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন একটি স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে... ২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনের পর দেশকে অস্থিতিশীল করার জন্য অনেক প্রচেষ্টা করা হয়েছিল। সেসব কাটিয়ে বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা অর্জন করেছে। এটি বজায় রাখার জন্য আমাদের একটি নির্বাচিত সরকার দরকার।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে মার্কিন ভিসা নিষেধাজ্ঞার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন প্রধানমন্ত্রী
খালেদাকে বিদেশে নেওয়ার বিষয়ে আইনি জটিলতা রয়েছে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
মেরিটাইম শিল্পে নারীর ক্ষমতায়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্ব আইএমও-তে প্রশংসিত
লন্ডনে একটি উচ্চ পর্যায়ের প্যানেল আলোচনার বক্তারা মেরিন একাডেমিতে নারীদের অন্তর্ভুক্ত করা সহ মেরিটাইম শিল্পে নারীদের উৎসাহিত করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেছেন।
লন্ডনের বাংলাদেশ হাইকমিশনের উদ্যোগে সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল মেরিটাইম অর্গানাইজেশন (আইএমও)-তে 'এমপাওয়ারিং উইমেন ইন মেরিটাইম অ্যান্ড ওশান ডিপ্লোম্যাসি'- শীর্ষক এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
আইএমও-তে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং উইমেন ইন ডিপ্লোম্যাসি নেটওয়ার্ক (ডব্লিউডিএন), লন্ডনের সভাপতির দায়িত্বে নিয়োজিত যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম আলোচনায় সভাপতিত্ব করেন এবং বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, হাইকমিশনার, আইএমও-তে নিয়োজিত স্থায়ী প্রতিনিধি, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও বিশেষজ্ঞসহ ১০০ জনেরও বেশি প্রতিনিধি এতে অংশ নেন।
বৈশ্বিক সামুদ্রিক শিল্পে নারীদের কম উপস্থিতির কথা তুলে ধরে হাইকমিশনার বলেন, বিশ্বব্যাপী ১ দশমিক ২ মিলিয়ন সনদপ্রাপ্ত নাবিকের মধ্যে নারী মাত্র ১ দশমিক ২৮ শতাংশ।
অন্যদিকে, ক্রুজ শিল্পের শ্রমশক্তির মাত্র ২ শতাংশ নারী।
আরও পড়ুন: আইএমও মহাসচিব পদে প্রার্থীর জয়ে আশাবাদী ঢাকা
হাইকমিশনার তাসনিম প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেরিন ইন্ডাস্ট্রিতে নারী ক্যাডেট নিয়োগের দূরদর্শী সিদ্ধান্তের জন্য গর্ব বোধ করেন এবং বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণে নেভিগেশন অফিসার, মেরিন ইঞ্জিনিয়ার এবং এমনকি ক্যাপ্টেনের মতো সিনিয়র ম্যানেজমেন্ট পদ সহ বিভিন্ন ভূমিকার জন্য বার্ষিক ১০০ জনেরও বেশি মহিলা নাবিক নিয়োগ করা হয়। এই রূপান্তরমূলক প্রচেষ্টাগুলো ঐতিহ্যগতভাবে পুরুষ-প্রধান সামুদ্রিক শিল্পে লিঙ্গ বৈচিত্র্যের প্রচারে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলেছে।’
দূত নারী পুরুষের সমতা বাড়াতে ও সামুদ্রিক খাতে মহিলাদের কণ্ঠ জোরদার করতে বিআইএমসিও সহ আইএমও সচিবালয়, আইএমও-এর সহযোগী সদস্য, উইমেনস ইন্টারন্যাশনাল শিপিং অ্যান্ড ট্রেডিং অ্যাসোসিয়েশন (ডব্লিউআইএসটিএ ইন্টারন্যাশনাল), উইমেন ইন মেরিটাইম অ্যাসোসিয়েশন (ডব্লিউআইএমএএস) এবং নেতৃস্থানীয় শিপিং শিল্প সমিতিগুলির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সহযোগিতায় কাজ করার জন্য ডাব্লিউডিএন এর দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পাশাপাশি বিশ্বব্যাপী নারী নাবিকসহ নাবিকদের অবদানের ওপর বাংলাদেশ হাইকমিশন, লন্ডন কর্তৃক তৈরি একটি ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয় যা অংশগ্রহণকারীদের বিশেষ মনোযোগ আকর্ষণ করে ও প্রশংসিত হয়েছে।
উচ্চ পর্যায়ের এই আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন লিগ্যাল অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড এক্সটারনাল রিলেশনস ডিভিশনের ডিরেক্টর ডোরোটা লস্ট সিমিনস্কা, যুক্তরাজ্যে মালদ্বীপের হাইকমিশনার ড. ফারাহ ফয়জল, জর্জিয়ার আইএমও-এর রাষ্ট্রদূত এবং জনসংযোগ সোফি কাস্ত্রাভা, অ্যান্টিগুয়া ও বারবুডার হাইকমিশন কারেন-মাই হিল ওবিই, স্টেট ডিপার্টমেন্ট ফর শিপিং অ্যান্ড মেরিটাইম কেনিয়ার প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি রাষ্ট্রদূত ন্যান্সি ডব্লিউ কারিগিথু, আইএমওর মার্শাল আইল্যান্ডের টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজার এবং কার্গোস অ্যান্ড কন্টেইনার ক্যারেজ অন আইএমও সাবকমিটির চেয়ার মেরিয়ান অ্যাডামস, আইএমওতে আর্জেন্টিনার জনসংযোগ এবং ইউএস জারেড ব্যাংকসের জনসংযোগ ফার্নান্দা মিলিশে, সৌদি আরবের এপিআর হায়াত আল ইয়াবিস এবং এডিটর অব ম্যাগাজিন লন্ডনের সম্পাদক এলিজাবেথ স্টুয়ার্ট।
আরও পড়ুন: আইএমও মহাসচিব পদে প্রার্থীকে কূটনীতিকদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিল ঢাকা
নিরাপদ সামুদ্রিক শিল্প উদ্যোগে আইএমও-এর সহযোগিতা চায় বাংলাদেশ
বিএনপি অংশগ্রহণ না করলেও নির্বাচন থেমে থাকবে না: সালমান এফ রহমান
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বৃহস্পতিবার বলেছেন, বিদেশিরা বর্তমান সরকারকে আগামীতে আর ভবিষ্যতে ক্ষমতায় দেখতে চায় না বলে বিএনপি নেতাদের দাবি গুজব ছাড়া আর কিছুই নয়।
তিনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে; কেউ অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকলে তাদের জন্য নির্বাচন স্থগিত করা হবে না। বেশিরভাগ দলই আসন্ন নির্বাচনে অংশ নিতে প্রস্তুত।
প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা বৃহস্পতিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকার নবাবগঞ্জের নবাবগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে কেন্দ্রীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্যদের সঙ্গে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা ও কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন বানচাল করা যাবে না: হাছান মাহমুদ
এসময় সালমান এফ রহমান বলেছেন, বিদেশীদের একটাই চাওয়া তা হচ্ছে, রাজনৈতিক আসন্ন নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন। তাদের চাওয়া এবং সরকারের চাওয়া এক। বর্তমান সরকারও অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
তিনি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আগামী নির্বাচনে সমর্থন জোগাতে নিরপেক্ষ মানুষের কাছে পৌঁছানোর আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, আগামী নির্বাচনের জন্য আওয়ামী লীগের কর্মীদের শুধু আওয়ামী লীগ সমর্থকদের কাছেই পৌঁছানো উচিত নয়, নিরপেক্ষ ভোটারদের কাছেও তাদের প্রচার করা উচিত। এমনকি যারা আওয়ামী লীগকে ভোট দেবেন না তাদের সঙ্গেও যোগাযোগ করা উচিত
এ সময় দেশের বিভিন্ন উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে তিনি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্বাচনী প্রতীক ‘নৌকা’-এর পক্ষে ভোট চাইতে দলের নেতাকর্মীদের নির্দেশ দেন তিনি।
আরও পড়ুন: সংবিধান অনুযায়ী আগামী নির্বাচন হবে: ওবায়দুল কাদের
হাসিনা-বাইডেন নয়, বাংলাদেশের সঙ্গে আমেরিকার সেলফি: আইনমন্ত্রী
শেখ হাসিনার জন্মদিন উপলক্ষে সরকারের অর্জন নিয়ে ১১৩৭ ভিডিও কন্টেন্ট প্রকাশ
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বহুমুখী উদ্যোগ, অর্জন ও বিভিন্ন ধরনের উন্নয়ন কর্মসূচি তুলে ধরে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রায় ১ হাজার ১৩৭টি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব ভিডিও কনটেন্টের মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন খাত ও মন্ত্রণালয়ের অধীনে সম্পাদিত সার্বিক উন্নয়নের বাস্তব চিত্র আলাদা আলাদা করে তুলে ধরা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উদযাপনের জন্য এসব ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে।
এসব ভিডিও বিষয়বস্তুতে গত ১৪ বছরে হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশে অর্জিত অগ্রগতির বাস্তব চিত্র ও পরিসংখ্যান তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিনে নৌকা বাইচের আয়োজন করবে বিআইডাব্লিউটিএ
প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরোয়ার-ই-আলম সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক মো. শামছুল আলম অনিক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক শ্রম ও জনশক্তি উপসম্পাদক এএসএম রাইসুল হাসান সোয়েব স্বপ্রণোদিত হয়ে এসব ভিডিও কন্টেন্ট তৈরি করেন।
এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার বলেন, ‘এই ভিডিওগুলো ওয়েব সাইট ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উন্মুক্ত থাকবে। যাদের প্রয়োজন তারা যেকোনো ইতিবাচক কাজের জন্য এসব ব্যবহার করতে পারেন।’
এই উদ্যোগের অপর দুই সদস্য শামছুল আলম অনিক ও আ স ম রাইসুল হাসান সোয়েব জানান, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা এবং সাধারণ জনগণ বিভিন্নভাবে এই সংগৃহীত তথ্য থেকে উপকৃত হলেই তাদের প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের লিংকগুলো দেওয়া হলো:
https://www.facebook.com/e.albd?mibextid=LQQJ4d
https://x.com/vote_for_al?s=11&t=NNcHjJIfeNrOhIng9JCjHA
https://youtube.com/@voteforawamileague?si=s8L5ly4lSQNFvQYm
ও https://voteforawamileague.org/
আরও পড়ুন: কৃষকই শেখ হাসিনার উন্নয়নের মূল কারিগর : ডেপুটি স্পিকার
আপনার অর্জন খুবই আকর্ষনীয়: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বাইডেন
কোনো নিষেধাজ্ঞা শেখ হাসিনাকে থামাতে পারবে না: কাদের
কোনো নিষেধাজ্ঞা দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে থামানো যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা নীতি ও বিধিনিষেধের বিষয়ে সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী চলবে। একাত্তরে আমাদের হারাতে পারেনি, আজও কোনো নিষেধাজ্ঞা দিয়ে শেখ হাসিনাকে থামানো যাবে না। আমরা কারো নিষেধাজ্ঞার পরোয়া করি না।’
মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকালে কেরানীগঞ্জে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত 'শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশে' এসব কথা বলেন কাদের।
তিনি বলেন, ‘আমেরিকার নিষেধাজ্ঞা কেউ শোনে না। ভেনিজুয়েলা, গ্যাবন, সুদান কেউ শোনেনি। জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞাও প্রথম সারির মোড়ল অনেক দেশ মানে না।’
আরও পড়ুন: বিএনপি এখন দুর্বল ব্যাটারির পুরোনো গাড়ি: হাছান মাহমুদ
তিনি আরও বলেন, ‘আমেরিকা নিষেধাজ্ঞা দেয়, আর নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখায় বিএনপি। কি আশ্চর্য। মনে হয় আমেরিকা বিএনপিকে ভয় দেখানোর এজেন্ট দিয়েছে।’
এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কোন কর্মীর গায়ে আঘাত করলে এবার পাল্টা আঘাত করা হবে। কোন অবস্থাতেই কোন ছাড় দেওয়া হবে না। আওয়ামী লীগ কারো কাছে মাথা নত করবে না। বিএনপি কিভাবে ঢাকা দখল করে তা দেখার অপেক্ষায় রয়েছে আওয়ামী লীগ। লাল সবুজের পতাকা নিয়ে আওয়ামী লীগ সারা দেশ দখল করবে।’
কাদের বলেন, ‘খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে রাজনীতি করেছে বিএনপি। ৪৮ মিনিটও তার মুক্তির জন্য কোনো আন্দোলন হয়নি।’
ঢাকা জেলা আ’লীগের সভাপতি বেনজীর আহমেদের সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন আ’লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কামরুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: মার্কিন ভিসানীতি নিয়ে কারো পুলকিত হওয়ার কারণ নেই: তথ্যমন্ত্রী
ভিসা নীতিতে কাকে নিষিদ্ধ করেছে জানি না: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার সন্ধ্যায় (স্থানীয় সময়) যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছেছেন।
শনিবার স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে লোটে নিউ ইয়র্ক প্লেস অব রেসিডেন্স ত্যাগ করে সন্ধ্যা ৬টায় সড়কপথে ওয়াশিংটন ডিসিতে পৌঁছান তিনি।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর মধ্যে আলোচনা চলছে
প্রধানমন্ত্রী ২৯ সেপ্টেম্বর যুক্তরাজ্যের লন্ডনের উদ্দেশে ওয়াশিংটন ডিসি ত্যাগ করবেন।
৩ অক্টোবর পর্যন্ত তিনি লন্ডনে অবস্থান করবেন।
সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী দেশের উদ্দেশে লন্ডন ত্যাগ করবেন এবং ৪ অক্টোবর ঢাকায় পৌঁছানোর কথা রয়েছেন।
প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে গত ১৭ সেপ্টেম্বর নিউ ইয়র্কে পৌঁছান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করেছেন আজরা জেয়া: মার্কিন দূতাবাস
আপনার অর্জন খুবই আকর্ষনীয়: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বাইডেন
বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে আলোচনা করেছেন আজরা জেয়া: মার্কিন দূতাবাস
যুক্তরাষ্ট্রের বেসামরিক নিরাপত্তা, গণতন্ত্র ও মানবাধিকার বিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি আজরা জেয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে 'অবাধ ও সুষ্ঠু' নির্বাচনের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন।
শুক্রবার ঢাকায় মার্কিন দূতাবাস বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র সারা বিশ্বে গণতন্ত্র ও অবাধ নির্বাচনের অগ্রগতিতে অঙ্গীকারবদ্ধ এবং বাংলাদেশের অংশীদার হিসেবে দেশটিতে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনসাধারণের আহ্বানকে সমর্থন করতে চায়।
২১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের এক ফাঁকে শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন জেয়া।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের ভুলে যাবেন না: বিশ্ব সম্প্রদায়ের প্রতি প্রধানমন্ত্রী
সরকারের পদত্যাগের মাধ্যমে একদফা আন্দোলন শেষ হবে: আমীর খসরু
শেখ হাসিনার পদত্যাগের মাধ্যমে বিএনপির একদফা আন্দোলনের শেষ হবে বলে মন্তব্য করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
তিনি বলেন, আমাদের রোডমার্চের উদ্দেশ্য হচ্ছে একটাই (শেখ হাসিনার পদত্যাগ)। এটা নিয়ে রাস্তায় নেমেছি। দাবি না মানা পর্যন্ত বাড়ি ফিরে যাব না কেউ। এ ছাড়া ভোট চোরদের দিন শেষ, জনগণের বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: বিএনপি দেশের ক্ষমতায় গেলে দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট সংসদ হবে: আমীর খসরু
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) বিকালে নগরীর কাজির দেউড়ি নাসিমন ভবনস্থ দলীয় কার্যালয়ে সরকারের পদত্যাগ ও বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির একদফা দাবিতে আগামী ৫ অক্টোবর কুমিল্লা থেকে ফেনী, মিরসরাই হয়ে চট্টগ্রাম পর্যন্ত রোড় মার্চ কর্মসূচি সফল করার লক্ষে চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিএনপির প্রস্তুতি সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, ভোট চোরদের বিদায় করতে ৫ অক্টোবর চট্টগ্রামে সুনামি তৈরি করতে হবে। শেখ হাসিনা বিদায় হও, ভোটাধিকার ফিরিয়ে দাও।
তিনি বলেন, এই বাইরে যাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ভোট চোরদের উপর তীক্ষ্ণ দৃষ্টি রাখতে হবে। এদের এবার ছাড় দেওয়া যাবে না।
আমীর খসরু বলেন, রোডমার্চে কুমিল্লায় একটি বড় জনসভা হবে ও চট্টগ্রামে একটি হবে। আর মাঝখানে যেগুলো হবে সেগুলো পথসভা। আমাদের পথসভাগুলো জনসভার মতোই।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জেলখানায় বর্তমানে কী হচ্ছে সে ব্যাপারে জনগণের সন্দেহ জেগেছে। বেগম খালেদা জিয়ার শরীর কী পর্যায়ে এভাবে এসেছে এটা নিয়ে কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে জনমনে। অনেকেই জেলখানায় মারা যাচ্ছে।
তিনি আরও বলেন, অনেকে জেলখানা থেকে বের হয়ে মারা যাচ্ছে। তাহলে বাংলাদেশের জেলের ভেতরে কী হচ্ছে? এই প্রশ্নগুলো জনমনে এসেছে আজ।
আরও পড়ুন: জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বিদেশিদের কাছে সুবিধা চান প্রধানমন্ত্রী: আমীর খসরু
‘অবৈধ’ সরকার যদি আরও কিছুদিন থাকে আমরা কেউ বাঁচবো না: আমীর খসরু