আচরণবিধি লঙ্ঘন
ডাকসু নির্বাচন: শান্তিপূর্ণ ভোটের আহ্বান সাদিকের, আচরণবিধি লঙ্ঘনের নিন্দা
ইসলামী ছাত্রশিবিরের ভাইস প্রেসিডেন্ট (জিএস) পদপ্রার্থী সাদিক কায়েম মঙ্গলবার ডাকসু নির্বাচনকে অবাধ ও সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে সব প্রার্থী ও ভোটারদের দায়িত্বশীল আচরণের আহ্বান জানিয়েছেন।
এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন। প্রশ্নটি ছিল একটি নির্দিষ্ট গ্রুপের বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ নিয়ে।
তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জুলাই আন্দোলনের চেতনা বিজয়ী হবে।’
সাদিক শিক্ষার্থীদের পছন্দের প্রার্থীদের সমর্থনের আহ্বান জানিয়ে আরও বলেন, ‘এই ডাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে আমরা একটি ইতিবাচক গণতান্ত্রিক রূপান্তর প্রতিষ্ঠা করতে চাই।’
আরও পড়ুন: ডাকসুতে ভোট দিলেন শিবির ও ছাত্রদল সমর্থিত ভিপি-জিএস প্রার্থীরা
এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তিনি উদয়ন স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র থেকে নিজের ভোট প্রদান করেন।
মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া ভোটগ্রহণ চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। আটটি কেন্দ্রে একযোগে এ ভোট অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
ছয় বছর পর অনুষ্ঠিত এ ডাকসু নির্বাচনকে কেন্দ্র করে পুরো জাতির নজর এখন এখানে। দেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক বিকাশের ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা হিসেবে এ নির্বাচন বিশেষ গুরুত্ব বহন করছে।
এবারের নির্বাচনে মোট ৩৯ হাজার ৭৭৫ জন শিক্ষার্থী তাDদের ভোট প্রদান করবেন।
৮৭ দিন আগে
আচরণবিধি লঙ্ঘন নিয়ে কর্মকর্তাদের সতর্ক করল সরকার
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে অসদাচরণের দায়ে তাদের শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থার আওতায় নিয়ে আসা হবে বলে সতর্ক করে দিয়েছে সরকার।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এতে বলা হয়, সরকারি কর্মচারীদের শৃঙ্খলাবহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, জনসেবা ও রাষ্ট্রের প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য সরকারি কর্মচারীরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। সরকারি কর্মচারীদের সুশৃঙ্খল, দায়িত্বশীল ও পেশাদার আচরণের ওপর জনপ্রশাসনের সফলতা নির্ভর করে। সম্প্রতি বিভিন্ন পদমর্যাদার কিছু সরকারি কর্মচারীর বিভিন্ন দাবি-দাওয়া নিয়ে সমাবেশ, অবস্থান ধর্মঘট, মানববন্ধন, কলম বিরতিসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালনের কারণে সরকারি কর্মচারীদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হচ্ছে।
আরও পড়ুন: জনপ্রশাসন সংস্কারে বিএনপির প্রস্তাব
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, ‘সরকারের কোনো কোনো সিদ্ধান্ত, আদেশ বা সংস্কার কার্যক্রমের বাস্তবায়ন সম্পন্ন হওয়ার আগেই তা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে বিরূপ মন্তব্যসহ বিবৃতি প্রকাশ করা হচ্ছে, যা সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর পরিপন্থি। কাজেই কোনো সরকারি কর্মচারী সরকারের অথবা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পালনে জনসমক্ষে আপত্তি উত্থাপন করতে বা কোনো বাধা দিতে পারবেন না, অন্য কোনো ব্যক্তিকেও তা করার জন্য উত্তেজিত বা প্ররোচিত করতে ও নিষেধ করা হয়েছে।
সরকারের বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ সম্পর্কে জনসমক্ষে কোনো অসন্তুষ্টি বা বিরক্তি প্রকাশ, অন্যকে তা করার জন্য প্ররোচিত করা বা কোনো আন্দোলনে অংশগ্রহণ করতে ও অন্যকে অংশগ্রহণ করার জন্য প্ররোচিত করতে পারবেন না বলেও জানিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকার বা কর্তৃপক্ষের কোনো সিদ্ধান্ত বা আদেশ পরিবর্তন, বদলানো, সংশোধন বা বাতিলের জন্য অনুচিত প্রভাব বা চাপ প্রয়োগ করতে পারবেন না সরকারি কর্মচারীরা। এছাড়া যে কোনোভাবে অসন্তুষ্টি, ভুল বোঝাবুঝি বা বিদ্বেষের সৃষ্টি করতে বা অন্যকে প্ররোচিত করতে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করতেও পারবেন না সরকারি কর্মচারীরা।
সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯ এর যে কোনো বিধান লঙ্ঘন সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ২০১৮ এর আওতায় অসদাচরণ হিসেবে গণ্য হবে বলে জানিয়েছে সরকার।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, কোনো সরকারি কর্মচারী এ বিধিমালার কোনো বিধান লঙ্ঘন করলে তিনি অসদাচরণের দায়ে শৃঙ্খলামূলক ব্যবস্থার আওতায় আসবেন। সরকারি কর্মচারীদের শৃঙ্খলাবহির্ভূত আচরণের বিষয়ে সরকারের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর।
আরও পড়ুন: কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে বিভাগ করার সুপারিশ দেবে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন
সাম্প্রতিক সময়ে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন নিয়ে সরকারি কর্মচারীদের মধ্যে ধারাবাহিক আচরণবিধি লঙ্ঘনের প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। গেল ৫ অক্টোবর আন্তঃক্যাডার বৈষম্য নিরসন পরিষদের ব্যানারে ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সদস্যদের প্রত্যাখান করে যেটা শুরু করেছেন।
গত ১৭ ডিসেম্বর এক সংবাদ সম্মেলনে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী ঘোষণা দেন যে তারা শিক্ষা ও স্বাস্থ্যক্যাডারকে ক্যাডারের বাইরে রাখার প্রস্তাব চূড়ান্ত করেছেন।
পাশাপাশি উপসচিব পদে পরীক্ষার মাধ্যমে প্রশাসন ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ এবং বাকি ক্যাডার থেকে ৫০ শতাংশ কর্মকর্তা নিয়ে পদোন্নতির প্রস্তাব দেওয়ার সুপারিশ করেছেন। মূলত এই ঘোষণার পর থেকেই পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে থাকে।
৩৩৭ দিন আগে
আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে রাসিক প্যানেল মেয়র আটক
আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের (রাসিক) প্যানেল মেয়র ও ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিযাম-উল আজিমকে আটক করা হয়েছে।
শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে নগরীর সাগরপাড়া এলাকায় তার নিজ বাসা থেকে আটক করেছে যৌথ বাহিনী।
জানা যায়, তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- প্রার্থীর পক্ষ নিয়ে টাকা বিলি, ভাতা কার্ড ফিরিয়ে নেওয়া, অন্য প্রতীকে ভোট দিলে কেন্দ্রে না যেতে দেওয়ারও হুমকি।
র্যাব-৫ রাজশাহীর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস বলেন, আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে যৌথবাহিনীর সদস্যরা তাকে নিজ এলাকা থেকে আটক করেছেন। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
৬৯৮ দিন আগে
কুমিল্লায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা, ম্যাজিস্ট্রেটের উপর হামলা
কুমিল্লার দেবিদ্বারে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা করায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মো. রায়হানুল ইসলামের উপর হামলার অভিযোগ উঠেছে স্বতন্ত্র প্রার্থীর সমর্থকদের বিরুদ্ধে। এ সময় ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়িও ভাঙচুর করা হয়েছে।
রবিবার (৩১ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে কুমিল্লা-৪ (দেবিদ্বার) আসনে এই হামলার ঘটনা ঘটে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদকে জরিমানা করলে তার সমর্থকরা হামলা করে বলে জানা গেছে।
ঘটনায় দেবিদ্বার থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে এখনো কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
স্থানীয় সূত্র ও পুলিশ জানায়, উপজেলার পৌরসভার ভিংলাবাড়িতে রাত ৮টার পর মাইক ব্যবহার করে নির্বাচনী সভা করছিল স্বতন্ত্র প্রার্থী (ঈগল) আবুল কালাম আজাদ ও তার সমর্থকরা। এসময় দেবিদ্বার উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হানুল ইসলাম আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম-৪ আসনে সালাউদ্দিনের প্রার্থিতা বাতিল, জরিমানা
এতে সভার নেতা-কর্মীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ম্যাজিস্ট্রেটের উপর হামলার চেষ্টা করেন ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের গাড়ির সামনের কাঁচ ভেঙে ফেলেন। এ ঘটনায় সহকারী কমিশনার রায়হানুল ইসলামের অফিস সহকারী মো. আলাদ্দিন বাদী হয়ে অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
এই বিষয়ে জানতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রায়হানুল ইসলামকে একাধিক ফোন করলেও রিসিভ করেননি।
দেবিদ্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. নয়ন মিয়া জানান, 'জরিমানার ঘটনায় হামলার শিকার হয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। এমন অভিযোগে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।’
দেবিদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নিগার সুলতানা জানান, 'আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদকে জরিমানা করায় হামলার শিকার হয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রায়হানুল ইসলাম। তিনি এখন সুস্থ আছেন। মামলা দায়ের করা হয়েছে৷ দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
আরও পড়ুন: কুমারখালীতে পাঁচটি নির্বাচনী কার্যালয় অপসারণ, জরিমানা
৭০৩ দিন আগে
আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ: চট্টগ্রাম-১ আসনের আ. লীগের প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নির্দেশ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে চট্টগ্রাম-১ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনীত প্রার্থী মাহবুব উর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) আসনটির নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান ও অর্থঋণ আদালতের বিচারক (যুগ্ম জেলা জজ) মুজাহিদুর রহমান এ আদেশ দেন।
আদেশে বলা হয়, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুব উর রহমানের সমর্থকরা একই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিনের সমর্থকদের মারধর, প্রাণে হত্যার হুমকিসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানিমূলক বক্তব্য দিচ্ছেন। যেটি সংসদ নির্বাচনের রাজনৈতিক ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা-২০০৮ এর ১১ (ক) বিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: নওগাঁয় ২ প্রার্থীকে শোকজ
এমতাবস্থায় মাহবুবের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশনে কেন সুপারিশ করা হবে না- তা আগামী ১৭ ডিসেম্বর বেলা ৩টার সময় জেলা জজ আদালতের ৪২২ নম্বর কক্ষে ব্যক্তিগতভাবে অথবা প্রতিনিধির মাধ্যমে কারণ দর্শাতে বলা হয়।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর প্রার্থী মাহবুবের অনুসারী ও উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মাসুদ করিম রানার নেতৃত্বে আট থেকে ১০ জন বড়তাকিয়া বাজারে স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন সমর্থিত কর্মী মাসুদ রানাকে মারধর করে।
এ ঘটনায় মাসুদ রানা বাদী হয়ে ১৩ ডিসেম্বর মিরসরাই থানায় মামলা দায়ের করে। এছাড়া প্রার্থী গিয়াসের পক্ষে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান সমন্বয়ক নিয়াজ মোর্শেদ এলিট জেলা রিটার্নিং কার্যালয়ে অভিযোগ জমা দেন।
এতে গিয়াস উদ্দিনের কর্মীদের উপর হামলা এবং তফসিল ঘোষণার পর থেকে তার কর্মীদের হুমকি-ধমকি, হামলা ও প্রাণে মেরে ফেলার ভয়ভীতি প্রদর্শন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ছবির অডিও-ভিডিও বিকৃত করে প্রতিনিয়ত নির্বাচন পূর্ব অনিয়ম করে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়।
এসব অভিযোগের ভিত্তিতে জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান ১৪ ডিসেম্বর নির্বাচনী অনুসন্ধানী কমিটিকে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য চিঠি লেখেন।
চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতের বেঞ্চ সহকারী রেজাউল করিম বলেন, অর্থঋণ আদালতের বিচারক মুজাহিদূর রহমান মিরসরাই আসনের নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, তিনি ওই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থীর অভিযোগের ভিত্তিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী মাহবুব উর রহমান দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেনের ছেলে।
প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন আওয়ামী লীগের নেতা উপজেলা চেয়ারম্যান ছিলেন।
মনোনয়ন জমা দেওয়ার পর জেলা রিটার্নিং কার্যালয় প্রথমে গিয়াসের মনোনয়ন বাতিল করেছিল।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পান গিয়াস। শেষ পর্যন্ত মাঠে থাকতে পারলে আসনটিতে মাহবুব ও গিয়াসের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে ধারণা স্থানীয়দের।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিন ছিল ৩০ নভেম্বর।
মনোনয়নপত্র বাছাই হয়েছে ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর।
প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর আর ভোট গ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।
আরও পড়ুন: আচরণবিধি লঙ্ঘন: ফরিদপুর-৪ আসনের কাজী জাফর উল্লাহকে শোকজ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রীকে তলব
৭১৮ দিন আগে
আচরণবিধি লঙ্ঘন: ফরিদপুর-৪ আসনের কাজী জাফর উল্লাহকে শোকজ
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে ফরিদপুর-৪ আসনের আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফর উল্লাহকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
তিনি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈন উদ্দীন চৌধুরী স্বাক্ষরিত এক নোটিশ দিয়ে কাজী জাফর উল্লাহকে কারণ দর্শাতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
নোটিশে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: ফেনীতে নৌকার প্রার্থীকে শোকজ
একই আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মজিবুর রহমান চৌধুরীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে এই কারণ দর্শাতে নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি।
নোটিশে বলা হয়েছে, অনুমতি ছাড়া সংসদীয় এলাকায় সভা করে প্রতিপক্ষকে হেয় করা হয়েছে। এছাড়া নির্বাচনী প্রচার ও প্রচারণার আগেই নিজ দলের প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করেছেন যা, রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধি ১১(ক) এর পরিপন্থী।
একইসঙ্গে, আপনি উক্ত সভা সম্পর্কে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অনুমতি গ্রহণ ও স্থানীয় পুলিশ কর্তৃপক্ষকে অবহিত না করে সভায় অংশ গ্রহণ করে ওই বিধিমালার বিধি ৬(খ) ও ৬(গ) লঙ্ঘন করেছেন মর্মে প্রতীয়মান হয়।
নোটিশে আরও বলা হয়, জাফর উল্লাহ সংসদীয় নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা, ২০০৮ এর বিধি ১১(ক), ৬(খ) ও ৬(গ) এর বিধান এবং তৎসহ বিধি ১২ এর বিধান লঙ্ঘন করেছেন যা নির্বাচনপূর্ব অনিয়ম হিসেবে গণ্য করে।
এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত কেন বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের কাছে পাঠানো হবে না- সেই মর্মে ১৪ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার) বিকেল সাড়ে ৩টার মধ্যে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির অস্থায়ী কার্যালয় যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ, দ্বিতীয় আদালত, জেলা ও দায়রা জজ্ঞ আদালত, ফরিদপুর এ ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দিতে নির্দেশ দেওয়া হলো।
এ বিষয়ে কাজী জাফর উল্লাহর সহকারী একান্ত সচিব মামুনুর রশিদ বলেন, নোটিশটি আমরা হাতে পাইনি, পেলে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: আপত্তিকর বক্তব্য দেওয়ায় বেলকুচি পৌরসভার মেয়রকে শোকজ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: নওগাঁয় ২ প্রার্থীকে শোকজ
৭২২ দিন আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: নওগাঁয় ২ প্রার্থীকে শোকজ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অপরাধে নওগাঁ-২ আসনের সংসদ সদস্য শহিদুজ্জামান সরকার এবং একই আসনের জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী আইনজীবী তোফাজ্জল হোসেনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছেন নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটি।
মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) বিকালে এই দুই প্রার্থীকে আলাদা চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: মানিকগঞ্জে মেয়র ও ৫ কাউন্সিলর পদপ্রার্থীকে শোকজ
নওগাঁ-২ আসনের নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান সিনিয়র সহকারী জজ মো. আহসান হাবিব বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন।
সিনিয়র সহকারী জজ মো. আহসান হাবিব জানান, ৩০ নভেম্বর আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সংসদ সদস্য শহিদুজ্জামান সরকারের উপস্থিতিতেই দলীয় নেতা-কর্মীরা মোটরসাইকেল শোডাউন করে।
আর ৩ ডিসেম্বর থেকে কয়েকদিন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী আইনজীবী তোফাজ্জাল হোসেনের লোকজন রঙ্গিন ব্যানার-ফেস্টুন লাগিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করেন। তা বিভিন্ন গণমাধ্যমে উঠে আসে।
যা নির্বাচনী আচরণবিধিমালার ২০০৮ এর ৬ (ঘ) ও ১২ নং বিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
তাই আগামী ১০ ডিসেম্বর দুপুরে অস্থায়ী সিনিয়র সহকারী জজ আদালতের কার্যালয়ে সশরীরে হাজির হয়ে লিখিত ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয় ওই চিঠিতে।
এ বিষয়ে জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রার্থী আইনজীবী তোফাজ্জল হোসেন বলেন, বিষয়টি তার জানা নেই।
এছাড়া, আওয়ামী লীগের প্রার্থী এবং বর্তমান সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল করলেও তিনি তা রিসিভ করেননি।
আরও পড়ুন: নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন: ফেনীতে নৌকার প্রার্থীকে শোকজ
সাংবাদিকদের ওপর হামলার অভিযোগে এমপি মোস্তাফিজুরকে শোকজ
৭৩০ দিন আগে
সাকিব আল হাসানকে নির্বাচন কমিশনের কারণ দর্শানোর নোটিশ
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তারকা ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সাকিবকে আগামীকাল (১ ডিসেম্বর) বিকালে নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির সামনে হাজির হয়ে নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) মাগুরা-১ নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির প্রধান এবং যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ সত্যব্রত শিকদার স্বাক্ষরিত নোটিশে বলা হয়েছে, আপনি সাকিব আল হাসান, মাগুরা-১ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনীত এমপি পদপ্রার্থী হিসেবে ঘোষণার পর ২৯ নভেম্বর ঢাকা থেকে মাগুরা আগমনের সময় পথিমধ্যে কামারখালী এলাকা থেকে শোডাউন করে গাড়িবহর নিয়ে মাগুরা শহরে প্রবেশ করেন।
আরও পড়ুন: মাগুরায় সাকিব আল হাসানকে অভ্যর্থনা
এতে আরও বলা হয়, নাগরিক গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। তাতে জনগণের চলাচলের পথে প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। যা বিভিন্ন অনলাইন, প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়, ‘এর মাধ্যমে আপনি সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা- ২০০৮ এর ৬(ঘ), ৮(ক), ১০ (ক) এবং ১২ ধারার বিধান লঙ্ঘন করেছেন।’
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে সাকিবের বিরুদ্ধে কেন আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে লিখিতভাবে জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: মাগুরা-১ আসনে আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন সাকিব
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন: আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেলেন মাশরাফি ও সাকিব
৭৩৬ দিন আগে
আচরণবিধি লঙ্ঘন: বরিশালে ৬ কাউন্সিলর প্রার্থীকে অর্থদণ্ড
আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে বরিশালে ছয় কাউন্সিলর প্রার্থীকে ৬৮ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করেছে নির্বাচন কমিশন।
মঙ্গলবার (১৬ মে) সকাল থেকে কয়েক দফায় এই জরিমানা করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটরা।
আরও পড়ুন: হাজীগঞ্জে শিয়ালের মাংস বিক্রি করায় ২ ব্যবসায়ীকে অর্থদণ্ড
ম্যাজিস্ট্রেটদের মধ্যে ছিলেন- এম রকিবুল হাসান, আবি আব্দুল্লাহ, মঈন উদ্দিন।
অর্থদণ্ড প্রাপ্ত কাউন্সিলরদের নাম তাৎক্ষণিক প্রকাশ করা হয়নি।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানা গেছে যে অর্থদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে ১২নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী জাকির হোসেন ভুলুকে পাঁচ হাজার, ৫ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী শেখ আনোয়ার হোসেনকে ২০ হাজার টাকা, ২২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী শাহিদ খান আজাদকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
এছাড়া আরও তিন প্রার্থীকে ২৩ হাজার ৫০০ টাকা জরিমানা করা হয়।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মঈন উদ্দিন জানান, আগে থেকেই প্রার্থীদের আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়ে সতর্ক করা হয়েছে। তারপরও যারা আচরণবিধি লঙ্ঘন করেছে তাদের জরিমানা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রীদের স্কুলে যাওয়ার দৃশ্য ধারণ করে টিকটক ভিডিও তৈরি, যুবকের অর্থদণ্ড
ফরিদপুরে হত্যা মামলা: ৫ জনের যাবজ্জীবন ও অর্থদণ্ড
৯৩৩ দিন আগে
আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় বিপিএলের ৪ খেলোয়াড়, কোচের জরিমানা
চলমান বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) চার খেলোয়াড় ও কোচকে বিভিন্ন ম্যাচে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা করেছে বিসিবি।
খুলনা টাইগার্সের প্রধান কোচ খালেদ মাহমুদ, রংপুর রাইডার্স জুটি শেখ মেহেদী হাসান ও নিকোলাস পুরান এবং কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের মোসাদ্দেক হোসেনকে ক্রিকেট সরঞ্জামের অপব্যবহার এবং পোশাকের বিধি লঙ্ঘনসহ খেলার নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য শাস্তি দেয়া হয়েছে।
বিসিবির আচরণবিধির ধারা ২.২০ লঙ্ঘনের জন্য মাহমুদকে তার ম্যাচ ফি’র ৩০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছে এবং দুটি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছেন।
আরও পড়ুন: ২০২৩ সালের জন্য বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি ঘোষণা
মাহমুদের শাস্তির কারণ উল্লেখ করেনি বিসিবি। তবে খুলনা টাইগার্সের ড্রেসিংরুমে ধূমপানের কারণে তাকে জরিমানা করা হয়েছে, যা টেলিভিশনের লাইভে ধরা পড়েছে।
গত ১০ ফেব্রুয়ারি মিরপুর শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে (এসবিএনসিএস) খুলনা টাইগার্স ও ফরচুন বরিশালের মধ্যকার ম্যাচ চলাকালীন এ ঘটনা ঘটে।
এসবিএনসিএস -এ ১২ ফেব্রুয়ারি ফরচুন বরিশালের বিরুদ্ধে এলিমিনেটর ম্যাচের সময় বিসিবি আচরণবিধির ধারা ২.২ লঙ্ঘনের জন্য মেহেদীকে তার ম্যাচ ফির ২৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছিল এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট পান।
একই ম্যাচ চলাকালীন বিসিবির আচরণবিধি ধারা ২.২২ লঙ্ঘনের জন্য পুরানকে তার ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছিল এবং দুটি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছিল। তার হেলমেটে অননুমোদিত লোগো থাকায় তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছিল।
এসবিএনসিএস -এ ১২ ফেব্রুয়ারি সিলেট স্ট্রাইকার্সের বিপক্ষে প্রথম কোয়ালিফায়ারের সময় বিসিবির আচরণবিধি ধারা ২.২২ লঙ্ঘনের জন্য মোসাদ্দেককে তার ম্যাচ ফি’র ২৫ শতাংশ জরিমানা করা হয়েছিল এবং একটি ডিমেরিট পয়েন্ট পেয়েছিল। তার হেলমেটে একটি অননুমোদিত লোগো ছিল।
মাঠের আম্পায়ার, থার্ড আম্পায়ার এবং সংশ্লিষ্ট ম্যাচের চতুর্থ আম্পায়াররা অভিযোগ করেছেন। খেলোয়াড় ও কোচ তাদের অপরাধ স্বীকার করেন এবং আনুষ্ঠানিক শুনানির প্রয়োজনীয়তা এড়িয়ে ম্যাচ রেফারিদের প্রস্তাবিত নিষেধাজ্ঞা মেনে নেয়।
আরও পড়ুন: ১ ডিসেম্বর বাংলাদেশে আসবে ভারত: বিসিবি
১০২৫ দিন আগে