পোশাক কারখানা
গাজীপুরে কারখানা বন্ধের ঘোষণায় শ্রমিকদের বিক্ষোভ
গাজীপুরে একটি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধের নোটিশে শ্রমিকদের মাঝে অসন্তোষের সৃষ্টি হয়েছে। কারখানা খুলে দেওয়া এবং তাদের কিছু দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ করছেন তারা।
মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) সকাল ৮টা থেকে কারখানার প্রধান ফটকে জড়ো হয়ে শ্রমিকরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
শ্রমিক ও শিল্প পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর সিটি করপোরেশনের কোনাবাড়ী থানাধীন আমবাগ এলাকার পি এন কম্পোজিট লিমিটেড কারখানার এক শ্রমিক গত ৭ ডিসেম্বর জরুরি কাজে কারখানা থেকে বের হয়ে বাইরে যান। যখন তিনি কাজ শেষ করে ফিরে আসেন, তখন কারখানার এক কর্মকর্তার সঙ্গে তার বাগবিতণ্ডা হয়।
ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে পরের দিন, অর্থাৎ গতকাল (সোমবার) শ্রমিকদের কয়েকজন ওই কর্মকর্তাকে প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। সারা দিন শ্রমিকদের বুঝিয়েও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনি কারখানা কর্তৃপক্ষ। বিকেলে শ্রমিকরা চলে গেলে কর্তৃপক্ষ রাতেই সিদ্ধান্ত নিয়ে কারখানা বন্ধ ঘোষণা করে। বন্ধের নোটিশ কারখানার প্রধান ফটকে সেঁটে দেওয়া হয়।
নোটিশে লেখা রয়েছে, পি এন কম্পোজিট লিমিডেটের সংশিষ্ট সকলের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ৭ ডিসেম্বর থেকে কারখানার শ্রমিকরা কিছু অযৌক্তিক দাবি উত্থাপন করে, অবৈধভাবে কারখানায় সংঘবদ্ধ হয়ে উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ করে। চরম বিশৃঙ্খলা ও অস্থিতিশীল অবস্থা সৃষ্টি করে এবং অবৈধ ধর্মঘটে লিপ্ত হয়, যা আজও চলমান। এর ফলশ্রুতিতে কারখানার অভ্যন্তরে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটে। এ ছাড়াও কারখানার নির্ধারিত রপ্তানি কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার কারণে কোম্পানি বিপুল পরিমাণ আর্থিক ক্ষতির সম্মুক্ষীন হয়েছে।
নোটিশে আরও বলা হয়েছে, কারখানা কর্তৃপক্ষ শ্রমিকদের আহ্বান জানায় যে, যে কোনো প্রকার দাবি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা সম্ভব এবং সবাইকে উৎপাদন কার্যক্রম সচল রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়। কিন্তু শ্রমিকরা কাজে যোগদান করা থেকে বিরত থাকে। ফলে কারখানার উৎপাদন কার্যক্রম সম্পূর্ণ বন্ধ থাকে। শ্রমিকদের এই আচরণ বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ অনুযায়ী বেআইনি ধর্মঘট হিসেবে গণ্য হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে কারখানার কার্যক্রম পরিচালনা করা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থায় কারখানা কর্তৃপক্ষ এই কারখানার শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে বাধ্য হয়ে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ১৩ (১) ধারা মোতাবেক মঙ্গলবার থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করল। পরবর্তীতে কারখানা চালু করার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হলে খোলার তারিখ নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে।
মঙ্গলবার সকালে শ্রমিকরা কাজে যোগ দিতে গিয়ে জানতে পারেন, কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এতে তারা উত্তেজিত হয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন। খবর পেয়ে গাজীপুর শিল্প পুলিশ ও কোনাবাড়ি থানা পুলিশ শ্রমিকদের নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে।
এ ব্যাপারে জানতে কারখানার ব্যবস্থাপক তাপসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, গত ৭ ডিসেম্বর ডিউটি চলাকালীন একজন শ্রমিক কারখানার বাইরে যায়। পরে তার সঙ্গে এ বিষয়টি নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি হলে শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে দেয়। একাধিকবার সমাধানের চেষ্টা করলেও তারা কথা না শুনে সোমবারও কাজ বন্ধ করে দিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। পরে কর্তৃপক্ষ সকাল থেকে কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে।
কোনাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খন্দকার জালাল উদ্দিন মাহমুদ বলেন, ঘটনাস্থলে শিল্প ও থানা পুলিশ রয়েছে। শ্রমিক এবং কারখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে বিষয়টি কীভাবে সমাধান করা যায় সেই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
১২ দিন আগে
৩ কারখানা মালিকের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশ জারির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার
শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে অবহেলা এবং দীর্ঘ সময় ধরে বিদেশে অবস্থানের অভিযোগে টিএনজেড গ্রুপ, ডির্ড গ্রুপ এবং রোয়ার ফ্যাশন লিমিটেডসহ তিনটি পোশাক কারখানার মালিকদের বিরুদ্ধে ‘রেড অ্যালার্ট’ জারি করতে ইন্টারপোলের কাছে অনুরোধ জানানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
অভিযুক্তরা হলেন- টিএনজেড গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাদাত হোসেন শামীম, ডির্ড গ্রুপের চেয়ারম্যান ইত্তেমাদ উদ দৌলা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাবিল উদ দৌলা এবং রোয়ার ফ্যাশন লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মামুনুল ইসলাম।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, গাজীপুরের শ্রম আদালত এবং ঢাকার প্রথম ও তৃতীয় শ্রম আদালতে দায়ের করা মামলার প্রতিক্রিয়ায় এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘আমরা শ্রমিকদের ন্যায্য দাবি নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যারা শ্রমিকদের প্রতি অন্যায় আচরণ করবে তাদের কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। শ্রম অধিকার ও প্রাসঙ্গিক আইন লঙ্ঘনের জন্য অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ অব্যাহত রয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, শ্রমিকদের বকেয়া বেতন এবং সুযোগ-সুবিধা পরিশোধ নিশ্চিত করার জন্য অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দেশে ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা চলছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে, পুলিশ সদর দপ্তরের ইন্টারপোল শাখা কারখানার মালিকদের বিরুদ্ধে রেড নোটিশ জারির জন্য ইন্টারপোল কর্তৃপক্ষের কাছে একটি অনুরোধ পাঠিয়েছে।
আন্তর্জাতিক বিষয়ক প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফী সিদ্দিকী বলেন, ‘শ্রমিকদের বৈধ অধিকারের বিষয়ে কারখানা মালিকদের অবহেলা বা অসহযোগিতামূলক আচরণ সহ্য করা হবে না। এই ধরনের পদক্ষেপের জন্য অবশ্যই পরিণতি ভোগ করতে হবে। শ্রম উপদেষ্টার দৃঢ় অবস্থানের প্রশংসা করি আমি।’
১০৯ দিন আগে
এখন থেকে পোশাক কারখানায় গ্যাস সংকট থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা
এখন থেকে তৈরি পোশাক কারখানাগুলোতে আর গ্যাস সংকট থাকবে না বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
শনিবার (৩১ মে) সাভারের আশুলিয়ার ডিইপিজেড এলাকার নতুন জোনে অবস্থিত বিদ্যুৎ পাওয়ার প্লান্ট পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।
উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান আরও বলেন, আজ থেকে সব পোশাক কারখানায় লাইনে বাড়বে এবং চারটা নতুন এলএমজি কার্গো আনা হয়েছে এবং সরবরাহ শুরু হয়ে গেছে। তাই আজ থেকে গ্যাস সংকট থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতিতে আন্দোলন করার কোনো কারণ নেই এবং কোনো অচলাবস্থাও নেই। আন্দোলকারীদের যেসব দাবি দাওয়া আছে, যেগুলো যৌক্তিক, সেগুলো সমাধান করার চেষ্টা করা হবে বলেও জানান তিনি।
এর আগে, ঢাকা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-১ অফিস পরিদর্শনের পর উপদেষ্টা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের চলমান বিক্ষোভের বিষয়ে কথা বলেন।
তিনি বলেন, পল্লী বিদ্যুৎ ও গ্রামীণ বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (আরইবি)-এর মধ্যকার সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে আগামীকাল একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের নেতৃত্বে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে, যা আগামীকাল চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেবে। প্রতিবেদন পাওয়ার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে জানান উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান।
আরও পড়ুন: দেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ স্থিতিশীল রাখতে স্মার্ট গ্রিড সিস্টেম প্রয়োজন: জ্বালানি উপদেষ্টা
তিনি সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে অস্থিতিশীল কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান। বলেন, ‘আমরা এ বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করছি এবং দ্রুতই সমাধান হবে। এ নিয়ে মিছিল-মিটিং করে কোনো লাভ নেই, বরং ক্ষতি হয়। এর আগেও প্রায় ২৬-২৭টি স্থানে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ছিল। এটি ছিল নাশকতা। সে কারণে সরকার কিছু পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হয়েছে।’
পল্লীবিদ্যুৎ অফিস পরিদর্শনের সময় জ্বালানি উপদেষ্টার সঙ্গে ছিলেন তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পারভেজ আহমেদ, জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সচিব সাইফুল ইসলাম, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল আজিমসহ মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্ট বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
২০৩ দিন আগে
শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধে সোয়া ১২ কোটি টাকা সহায়তা দিল সরকার
ঈদের আগে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধে তিনটি পোশাক কারখানাকে ১২ কোটি ২৩ লাখ ৩৫ হাজার ৫৩৪ টাকা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
বৃহস্পতিবার (২৭ মার্চ) সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় শ্রম অসন্তোষ নিরসনে গাড়ি বিক্রি করে শ্রমিকদের পাওনা পরিশোধ করায় টিএনজেডের একটি কারখানার প্রশংসা করেন তিনি। ‘শ্রমিকদের চলমান অসন্তোষ নিরসনে মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) শ্রম মন্ত্রণালয়ের সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী টিএনজেড গ্রুপের অ্যাপারেলস ইকো লিমিটেড গাড়ি বিক্রি করে শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করেছে।’
কারখানাটির ভূমিকার প্রশংসা করে উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা এর আগে বাংলাদেশে হয়েছে কিনা; আমার জানা নেই। মালিক অসুস্থ অবস্থায় হাসপাতালে আছেন।’
‘রোয়ার ফ্যাশন নামক প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে তাদের শ্রমিকদের কথা বিবেচনায় নিয়ে পাওনাদি পরিশোধের জন্য এরইমধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্রীয় তহবিলের আপদকালীন হিসাব থেকে এক কোটি ২৩ লাখ ৩৫ হাজার ৫৩৪ টাকা দেওয়া হয়েছে,’ যোগ করেন উপদেষ্টা।
আরও পড়ুন: শ্রমিকদের টাকা না দিলে শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে: প্রিমিয়ারের এমডিকে উপদেষ্টা
তবে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান এ উদ্যোগের আওতায় পড়বে না বলে জানান তিনি।
এছাড়া শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে মাহমুদ গ্রুপের দুটি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিকদের বেতন-ভাতাদি পরিশোধের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক নগদ সহায়তা বাবদ ১১ কোটি টাকা ছাড় করেছে বলেও জানান শ্রম উপদেষ্টা।
স্টাইলক্রাফট অ্যান্ড ইয়াংওয়ান বিডি লিমিটেড বেতন-ভাতাদি পরিশোধের জন্য মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) একটি সভা হয়েছে। সভায় শ্রমিকদের পাওনাদি পরিশোধের বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে বলে জানান তিনি।
এ সময় পোশাক শিল্পে উন্নতি হয়েছে উল্লেখ করে উডদেষ্টা জানান, চলতি বছরে পোশাক শিল্পে ১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছে।
২৬৮ দিন আগে
গাজীপুরে পোশাক কারখানার নিরাপত্তাকর্মী নিহত, গাড়িতে অগ্নিসংযোগ
গাজীপুর সদরে বাসের ধাক্কায় অনন্ত ক্যাজুয়েল কারখানার নিরাপত্তা কর্মী মুন্নাফ মালিথা নিহত হন।
শনিবার রাতে তারগাছ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ খবর ছড়িয়ে পড়লে পোশাক কারখানা শ্রমিকরা গাড়িতে আগুন ধরিয়ে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করেন। এতে ওই মহাসড়কে যান চলাচল ব্যাহত হয়।
স্থানীয়রা জানায়, শনিবার রাতে তারগাছ এলাকায় বাসের ধাক্কায় গুরুতর আহত হন অনন্ত ক্যাজুয়েল কারখানার নিরাপত্তা কর্মী মুন্নাফ মালিথা। গুরুতর অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া পথে মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন: গাজীপুরে ৬টি পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে উত্তেজিত শ্রমিকরা তিনটি গাড়িতে অগ্নি সংযোগ করেন এবং কয়েকটি যানবাহন ভাঙচুর করেন। এ সময় তারা মহাসড়কে অবরোধও করেন। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে ভোগান্তিতে পড়েন লোকজন। পরের রাত সোয়া ১০টার দিকে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।
টঙ্গী ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন মাস্টার মো. শাহিন আলম জানান,
বাসসহ তিনটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের অগ্নি নির্বাপন ইউনিট আগুন নেভাতে ঘটনাস্থলে যায়। কিন্তু বিক্ষুব্ধ শ্রমিকেরা ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে তাদের যেতে বাধা দেন। এতে নিরুপায় হয়ে তারা ফিরে আসেন।
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা কায়সার আহমেদ জানিয়েছেন, সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নিরাপত্তাকর্মী আশঙ্কাজনক অবস্থায় টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান।
আরও পড়ুন: সাভার, আশুলিয়া ও গাজীপুরে ৫ পোশাক কারখানা বন্ধ
৩৮৫ দিন আগে
সাভার, আশুলিয়া ও গাজীপুরে ৫ পোশাক কারখানা বন্ধ
সাভার, আশুলিয়া, গাজীপুরের ১২৭৮টি পোশাক কারখানার মধ্যে মাত্র পাঁচটি সোমবার বন্ধ রয়েছে।
সরকারি সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, সাভার, আশুলিয়া, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরসহ প্রধান কেন্দ্রগুলোতে পোশাক শিল্পে উল্লেখযোগ্য কোনো বাধা-বিপত্তি দেখা যায়নি।
সাভার ও আশুলিয়া এলাকার ৪০৭টি কারখানার মধ্যে মাত্র তিনটি কারখানা বন্ধ রয়েছে এবং গাজীপুরে ৮৭১টির মধ্যে দুটি কারখানা বন্ধ রয়েছে।
আরও পড়ুন: মিরপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ
এসব এলাকায় বেশিরভাগ বা ৯৯ দশমিক ২৬ শতাংশ কারখানা খোলা রয়েছে। বন্ধ রয়েছে ০.৭৪ শতাংশ।
এছাড়া নারায়ণগঞ্জে সব পোশাক কারখানা খোলা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ৩৯ পোশাক কারখানার জন্য সহজ শর্তে ৫৪ কোটি টাকা ঋণ চায় বিজিএমইএ
৪৩২ দিন আগে
ভাঙচুরের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস, রবিবার থেকে সব পোশাক কারখানা খুলছে
সরকারকে অস্থিতিশীল করতে এবং অর্থনীতির ক্ষতি করতে কেউ কারখানা বন্ধ করার চেষ্টা করলে তাদের কথা মনে রাখা হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
শনিবার উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে 'তৈরি পোশাক কারখানায় চলমান সংকট ও সম্ভাব্য সমাধান' শীর্ষক মত বিনিময় সভায় তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
আদিলুর রহমান বলেন, 'তৈরি পোশাক কারখানায় শ্রমিক অসন্তোষ মোকাবিলায় সরকার বিশেষ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করবে।’
আরও পড়ুন: নিরাপত্তার আশ্বাসের পরও আশুলিয়া শিল্পাঞ্চলে শ্রমিক অসন্তোষ, ২২টি তৈরি পোশাক কারখানা বন্ধ
সভায় সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়, আগামীকাল রবিবার থেকে দেশের সব পোশাক কারখানা খুলে দেওয়া হবে।
তবে কোনো কারখানার শ্রমিকরা কাজ না করলে, কাজ না করে কারখানা ত্যাগ করলে বা কারখানায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলেই কেবল দেশ ও শিল্পের স্বার্থে এবং চাকরি রক্ষার্থে ওই কারখানার মালিক শ্রম আইন ১৩(১) অনুযায়ী বা কাজ না করলে বেতন নাই (নো ওয়ার্ক নো পে) ভিত্তিতে ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলামের সভাপতিত্বে মত বিনিময় সভায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার, শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, শ্রম সচিব এ এইচ এম সফিকুজ্জামান, মেজর জেনারেল মঈন খান, শিল্প পুলিশের প্রধান সিগাত উল্লাহ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বিকেএমইএ সভাপতি, বিজিএমইএর সাবেক সভাপতি, পরিচালনা পর্ষদের সদস্য এবং বিজিএমইএর সাধারণ সদস্যরা অংশ নেন।
আরও পড়ুন: শনিবার আশুলিয়ায় অধিকাংশ পোশাক কারখানা খুলেছে
শ্রমিকদের পক্ষে মত বিনিময় সভায় অংশ নেন জাতীয় গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি আমিরুল হক আমিন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল আখতার, গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সভাপতি মন্টু ঘোষ, গার্মেন্টস শ্রমিক ঐক্য ফোরামের সভাপতি মোসরেফা মিশুসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতারা।
সভায় পোশাক খাতে চলমান শ্রম পরিস্থিতিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, এ অবস্থা অব্যাহত থাকলে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের প্রধান উৎস ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
বৈঠকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টারা আগামীকাল থেকে সব পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ার আহ্বান জানান। তারা নিরাপত্তার আশ্বাস দিয়ে বলেন, কোনো কারখানায় অশান্তি হলে সরকার বিশেষ ব্যবস্থা নেবে।
আরও পড়ুন: আশুলিয়ায় অস্থিরতার কারণে বন্ধ শতাধিক পোশাক কারখানা
৪৬২ দিন আগে
সেনাবাহিনীর নিরাপত্তার আশ্বাসে বৃহস্পতিবার খুলছে সব পোশাক কারখানা: বিজিএমইএ
সেনাবাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিরাপত্তা দেওয়ার আশ্বাসের পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার সব পোশাক কারখানা খুলে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতি (বিজিএমইএ)।
বুধবার(৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর উত্তরায় বিজিএমইএ ভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম।
আরও পড়ুন: পোশাক শিল্পের কাস্টমস ও বন্ড সমস্যা সমাধানে এনবিআরকে বিজিএমইএর আহ্বান
এর আগে বিজিএমইএ কর্মকর্তা, পোশাক কারখানার মালিক, সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে বৈঠকের পর এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
রফিকুল ইসলাম জানান, সাম্প্রতিক শ্রমিক অসন্তোষের কারণে ১৭০টি পোশাক কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, যদিও কারখানার শ্রমিকরা সরাসরি বাধাদানের সঙ্গে জড়িত ছিল না। তিনি বহিরাগতদের আক্রমণকে শিল্পাঞ্চলে বিশৃঙ্খলার জন্য দায়ী করেছেন।
প্রতিক্রিয়ায়, সেনাবাহিনী, শিল্প পুলিশ এবং গোয়েন্দা সংস্থাগুলো কারখানাগুলোর জন্য কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিয়েছে। এসব আশ্বাস নিয়ে বিজিএমইএ কারখানাগুলো পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আরও পড়ুন: সাম্প্রতিক ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সহজ শর্তে ১৯০০ কোটি টাকা ঋণ চেয়েছে বিজিএমইএ
পদত্যাগ করলেন কচি, বিজিএমইএর নতুন সভাপতি খন্দকার রফিকুল
৪৭২ দিন আগে
এলইইডি সনদ পেল দেশের আরও ২ তৈরি পোশাক কারখানা
দেশের আরও দুইটি তৈরি পোশাক কারখানা চলতি মাসে এলইইডি সনদের স্বীকৃতি পেয়েছে। এর মধ্যদিয়ে দেশে এলইইডি সনদপ্রাপ্ত কারখানার সংখ্যা ২২৬টিতে দাঁড়াল।
চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত এলইইডি সার্টিফিকেশন কারখানার সংখ্যা ছিল ২২০টি। গত পাঁচ মাসে আরও ১৪টি কারখানা এই সনদ অর্জন করেছে।
লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন (লিডারশিপ ইন এনার্জি অ্যান্ড এনভায়রনমেন্টাল ডিজাইন) একটি বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত গ্রিন বিল্ডিং রেটিং সিস্টেম, যা পরিবেশগত দায়বদ্ধতা এবং জ্বালানি দক্ষতার ওপর গুরুত্বারোপ করে।
আরও পড়ুন: আরও দুই পোশাক কারখানা পেল এলইইডি সনদ
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল ইউএনবিকে বলেন, এলইইডি সনদের স্বীকৃতি পোশাক খাতে সবুজ উদ্যোগের প্রতি বাংলাদেশের প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
বিজিএমইএর তথ্যানুসারে, সনদপ্রাপ্ত ২২৬টি কারখানার মধ্যে ৮৯টি সর্বোচ্চ প্লাটিনাম রেটিং অর্জন করেছে। আর ১২৩টি স্বর্ণ, ১০টি রৌপ্য এবং ৪টি সনদ পেয়েছে।
নতুন সনদপ্রাপ্ত শীর্ষ দুটি কারখানা হলো ঢাকার আশুলিয়ার দিয়াখালী ও মোল্লা বাজারে অবস্থিত সাদাতিয়া সোয়েটার্স লিমিটেড এবং গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার মুলায়েদ এলাকায় অবস্থিত এক্সিকিউটিভ গ্রিনটেক্স লিমিটেড প্লাটিনাম ও গোল্ড ক্যাটাগরিতে যথাক্রমে ৯১ ও ৬৯ স্কোর অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন: পোশাকখাতের শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ সম্পন্ন: বিজিএমইএ
বিজিএমইএ অনুসারে, এই অর্জন বিশ্বব্যাপী টেকসই ফ্যাশন আন্দোলনে বাংলাদেশকে শীর্ষস্থানে তুলে এনেছে। বিশ্বব্যাপী এলইইডি-প্রত্যয়িত ১০০টি সবুজ কারখানার মধ্যে ৬০টি বাংলাদেশে অবস্থিত।
বিজিএমইএর তথ্যানুসারে, বিশ্বব্যাপী এলইইডি সনদপ্রাপ্ত শীর্ষ ২০টি কারখানার মধ্যে ১৮টিই রয়েছে বাংলাদেশে।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরে এই সার্টিফিকেশনগুলোর ভৌগলিক বণ্টন তৈরি পোশাক শিল্পের টেকসই প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে।
বিজিএমইএ'র এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের চ্যালেঞ্জ এবং বর্তমান জাতীয় ও ভূ-রাজনৈতিক ঘটনাবলী সত্ত্বেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প সহনশীলতা এবং টেকসই প্রবৃদ্ধির প্রতি অবিচল প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করে চলেছে।
উল্লেখযোগ্য সংখ্যক এলইইডি সার্টিফিকেশন অর্জনের এই অগ্রগতি পরিবেশগত টেকসই উন্নয়ন এবং নির্ভরযোগ্য সোর্সিং গন্তব্য হিসেবে এই শিল্পের অবস্থানকে শক্তিশালী করতে সক্রিয় দৃষ্টিভঙ্গিকে তুলে ধরে।
এতে আরও বলা হয়, ‘আমরা আমাদের কার্যক্রমের স্থায়িত্বকে ধারাবাহিকভাবে অগ্রাধিকার দিয়েছি। একই সঙ্গে এটিও নিশ্চিত করে যে , আমাদের প্রবৃদ্ধি বিশ্বব্যাপী সর্বোত্তম অনুশীলন এবং পরিবেশগত ন্যস্ত দায়িত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
আরও পড়ুন: ব্যবসা-বাণিজ্য ও শিল্প কারখানায় নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তা চাইল বিজিএমইএ
৪৯১ দিন আগে
কুমিল্লা ও চাঁদপুরে ভূমিকম্প আতঙ্কে দ্রুত বের হওয়ার সময় আহত ৩০
কুমিল্লা ও চাঁদপুর জেলায় শনিবার সকালে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্পের সময় ভবন থেকে দ্রুত বের হতে যেয়ে পোশাক কারখানার ১৭ শ্রমিকসহ অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায় ভূমিকম্পের সময় একটি পোশাক কারখানার ১৭ শ্রমিকসহ অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন।
চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ত্রিনাথ সাহা জানান, মীরশ্বানি এলাকার একটি পোশাক কারখানার ১৭ শ্রমিক আহত হয়েছেন।
আরও পড়ুন: ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে ৫.৬ মাত্রার ভূমিকম্প
এদিকে অন্য এক স্থানে ভবন থেকে বের হওয়ার সময় কলেজের শিক্ষার্থীসহ আরও ৩ জন আহত হন।
আহতদের বেশিরভাগকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে এবং কয়েকজনকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
চাঁদপুরে সকালে জেলা শহরে ভূমিকম্পের সময় বহুতল ভবন থেকে বের হওয়ার সময় ১০ জন আহত হয়েছেন।
তবে তাদের সবাই সামান্য আহত হয়েছেন বলে চাঁদপুর জেলা হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে।
এর আগে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প আঘাত হানে।
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, রিখটার স্কেলে ৫ দশমিক ৬ মাত্রার এই ভূমিকম্পটি সকাল ৯টা ৩৫ মিনিটে অনুভূত হয়, যা কয়েক সেকেন্ড স্থায়ী ছিল।
আরও পড়ুন: পাপুয়া নিউগিনির নিউ আয়ারল্যান্ডে ৫.৯ মাত্রার ভূমিকম্প
৭৪৯ দিন আগে