খালেদা জিয়া
কুমিল্লার নাশকতা মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
২০১৫ সালে কুমিল্লায় চৌদ্দগ্রাম থানায় করা নাশকতার মামলা থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (২১ জানুয়ারি) কুমিল্লার অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালত-১ এর বিচারক আফরোজা জেসমিন তাকে অব্যাহতি দিলেও বুধবার (২২ জানুয়ারি) বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে নাইকো মামলায় আরও ৬ জনের সাক্ষ্য
কুমিল্লার আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) কায়মুল হক রিংকু জানান, ২০১৫ সালে ২৫ জানুয়ারি হরতাল চলাকালে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার হায়দারপুলে ঢাকা-চটগ্রাম মহাসড়কে একটি কাভার্ডভ্যান ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় চৌদ্দগ্রাম থানায় নাশকতার মামলা করা হয়।
পুলিশ বাদী হয়ে বিশেষ ক্ষমতা আইনে করা মামলাটিতে খালেদা জিয়াসহ ৩২ জনকে আসামি করা হয়। খালেদা জিয়া মামলার ৩২ নম্বর আসামি।
তিনি জানান, এই মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট কোনো সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায়নি। রাজনৈতিক কারণে মামলাটি করা হয়েছে বলে প্রমাণিত হওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, চলছে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
এছাড়া এজাহারে ৩২ জনের বিরুদ্ধে মামলা হলেও অভিযোগপত্রে ৪২ জনের নাম উঠে আসে। এর মধ্যে ৩৬ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। বাকি ৬ জন উচ্চ আদালত থেকে স্থগিতাদেশ নেওয়ায় তাদের বিষয়ে পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
৯ ঘণ্টা আগে
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য স্থিতিশীল, চলছে নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা
যুক্তরাজ্যের ‘লন্ডন দ্য ক্লিনিকে’ চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। রবিবার (১৩ জানুয়ারি) তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন এমন তথ্য দিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘তার স্বাস্থ্যের রুটিন পরীক্ষা প্রতিদিনই চলছে। তবে সোমবার বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের পরামর্শে বিশেষ কিছু পরীক্ষা করা হতে পারে। হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখেছেন বিখ্যাত হেপাটোলজিস্ট অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডি। এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনেই তার চিকিৎসা চলছে ‘
‘হাসপাতালে ভর্তির পরেই খালেদা জিয়ার ফিজিওথেরাপি করানো হয়েছে। এতে তার শারীরিক অবস্থার আরও উন্নতি হয়েছে,’ বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য।
আরও পড়ুন: লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ছাড়লেন খালেদা জিয়া
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জুবাইদা রহমান হাসপাতালে চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার সার্বক্ষণিক পরিচর্যা করছেন বলেও জানান জাহিদ হোসেন।
উন্নত চিকিৎসার জন্য গেল ৮ জানুয়ারি খালেদা জিয়া লন্ডনে যান। ওই দিনই হিথরো বিমানবন্দর থেকে সরাসরি বিশেষায়িত হাসপাতাল দ্য লন্ডন ক্লিনিকে তাকে ভর্তি করা হয়। এরই মধ্যে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের বিভিন্ন পরীক্ষা করা হয়েছে। সেই পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে তার চিকিৎসা চলছে।
লিভার সিরোসিস, কিডনি, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস ও আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া।
আরও পড়ুন: বিমানবন্দরের পথে খালেদা জিয়া
১ সপ্তাহ আগে
খালেদা লন্ডনে পৌঁছেই সরাসরি হাসপাতালে ভর্তি হবেন
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া লন্ডনের হিথরো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পরই সরাসরি একটি উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে ভর্তি হবেন বলে জানিয়েছেন তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এজেএম জাহিদ হোসেন।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। তিনি জানান, ‘কাতারের আমিরের বিশেষ রয়েল অ্যাম্বুলেন্স আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছাবে, যা খালেদাকে লন্ডনে নিয়ে যাবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. জাহিদ আরও জানান, খালেদা জিয়া এবং তার চিকিৎসক দলের ছয় সদস্যসহ ১০ জনের একটি দল মঙ্গলবার রাত ১০টায় দোহা হয়ে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করবেন।
লন্ডনে পৌঁছানোর পর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, তার স্ত্রী এবং যুক্তরাজ্য বিএনপির নেতারা খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাবেন।
আরও পড়ুন: অসুস্থ খালেদা জিয়া, মুক্তিযোদ্ধা দলের সমাবেশ স্থগিত
ডা. জাহিদ বলেন, বিমানবন্দর থেকে সরাসরি খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হবে, যেখানে তার শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের পক্ষ থেকে দেশবাসীর কাছে খালেদা জিয়ার দ্রুত আরোগ্য কামনা করে দোয়া চাওয়া হয়েছে।
রবিবার রাতে মির্জা ফখরুল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন যে, তাদের দলীয় প্রধান উন্নত চিকিৎসার জন্য মঙ্গলবার রাতে লন্ডনে যাবেন।
এদিন রাত ৯টায় খালেদা জিয়ার গুলশানের বাসা ফিরোজায় তার সঙ্গে কুশলবিনিময় ও শুভেচ্ছা জানাতে আসেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। পরে খালেদা জিয়ার লন্ডনযাত্রার দিনক্ষণ সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন মির্জা ফখরুল। খালেদা জিয়া দ্রুত সুস্থ হয়ে যাতে দেশে ফিরে আসেন, সেই প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন তিনি।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তারা বিএনপিপ্রধানের সঙ্গে আলোচনা করেছেন। কিন্তু সেখানে রাজনৈতিক কোনো বিষয়াদি ছিল না।’
‘তার সফলযাত্রা ও উন্নত চিকিৎসা শেষে নিরাপদ প্রত্যাবর্তন কামনা করে আমরা আল্লাহর কাছে মোনাজাত করছি।’
খালেদা জিয়া কখন দেশে ফিরতে পারেন, জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা কেবল চিকিৎসকরা বলতে পারবেন। আমরা আশা করছি, তিনি দ্রুতই দেশে ফিরে আসবেন’।
দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সঙ্গে আলোচনায় খালেদা জিয়ার নির্দেশনা কিংবা বার্তার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “ম্যাডাম নির্দেশনা দিয়েছেন, এক সঙ্গে কাজ কর, জনগণের পক্ষে কাজ কর, গণতন্ত্রের পক্ষে কাজ কর।’
আরও পড়ুন: ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বিকালে মার্কিন দূতাবাস যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
২ সপ্তাহ আগে
৬ বছর পর রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দিচ্ছেন খালেদা
ছয় বছর পর কোনো রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আগামী ২১ ডিসেম্বর জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি অংশ নিচ্ছেন।
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি সৈয়দ ইশতিয়াক আজিজ উলফাত জানান, শনিবার (২১ ডিসেম্বর) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশের আয়োজন করা হবে।
উলফাত বলেন, শনিবার রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হাফিজ উদ্দিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে তিনি বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করে আনুষ্ঠানিকভাবে তাকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানান। ‘তিনি রাজি হয়েছেন... তিনি বলেছেন, সুস্থ থাকলে মুক্তিযোদ্ধাদের সমাবেশে যোগ দেবেন। আমরা আশা করছি ম্যাডাম এই অনুষ্ঠানে অংশ নিতে পারবেন।’
আরও পড়ুন: ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বিকালে মার্কিন দূতাবাস যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
২০১৮ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার একটি হোটেলে বিএনপির বর্ধিত সভায় সভাপতিত্ব করেন খালেদা জিয়া। এটিই ছিল তার শেষ রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ। এর তিন দিন পর ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়ের করা মামলায় তাকে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
উলফাত বলেন, ২১ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপনের সমাবেশে সারাদেশ থেকে মুক্তিযোদ্ধারা অংশ নেবেন।
এর আগে ২১ নভেম্বর সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ছয় বছরের মধ্যে প্রথম জনসমক্ষে আসেন এবং রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে অংশ নেন খালেদা জিয়া।
খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, হার্ট, ফুসফুস, কিডনি ও চোখের সমস্যাসহ বেশ কয়েকটি গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন। শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বাধীন মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একাধিকবার চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি।
আরও পড়ুন: জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
১ মাস আগে
ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে বিকালে মার্কিন দূতাবাস যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে আঙুলের ছাপ দিতে আজ বিকালে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে যাওয়ার কথা রয়েছে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার।
খালেদা জিয়ার মিডিয়া সেলের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার তার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেনের বরাত দিয়ে জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন দুপুর ২টার দিকে গুলশান কার্যালয় থেকে মার্কিন দূতাবাসের উদ্দেশে রওনা হবেন।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী মাসের প্রথম দিকে বিএনপি চেয়ারপারসন যুক্তরাজ্য যাবেন।
পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্র বা জার্মানিতে যেতে পারেন। এরই মধ্যে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ভিসার জন্য আবেদন করেছেন।
আরও পড়ুন: গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ২ জন খালাস
সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, হার্ট, ফুসফুস, কিডনি এবং চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন।
শর্তসাপেক্ষে মুক্তির পর থেকে ডা. শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একাধিকবার চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি।
উন্নত মেডিকেল সেন্টারে বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য তাকে বিদেশে পাঠানোর জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা করেছে বিএনপি।
আরও পড়ুন: জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
১ মাস আগে
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট।
খালেদা জিয়ার আইনজীবীদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: ৬ বছরে প্রথমবার জনসমক্ষে এলেন খালেদা জিয়া
একই মামলায় খালেদা জিয়াসহ তিনজনকে দেওয়া নিম্ন আদালতের রায় বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।
অজ্ঞাত উৎস থেকে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্টের নামে অবৈধভাবে তহবিল সংগ্রহের অভিযোগ এনে খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ২০১১ সালের ৮ আগস্ট তেজগাঁও থানায় এ মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আরও পড়ুন: গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ২ জন খালাস
১ মাস আগে
৬ বছরে প্রথমবার জনসমক্ষে এলেন খালেদা জিয়া
১২ বছর পর বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রথমবারের মতো উপস্থিত হলেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে কারাগারে যাওয়ার পর ছয় বছরের মধ্যে এই প্রথম তিনি জনসমক্ষে উপস্থিত হলেন এবং রাষ্ট্রীয় কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন। শেষবার তিনি ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন।
আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রীকে নিয়ে বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গুলশানের বাসা থেকে বের হয়ে পৌনে ৪টার দিকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে পৌঁছান খালেদা জিয়া।
এর আগে মঙ্গলবার রাতে খালেদা জিয়াকে সেনাকুঞ্জের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ।
আরও পড়ুন: গ্যাটকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ ২ জন খালাস
চিফ অব জেনারেল স্টাফ (সিজিএস) লেফটেন্যান্ট জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার (পিএসও) লেফটেন্যান্ট জেনারেল এএসএম কামরুল আহসান আমন্ত্রণপত্রটি খালেদা জিয়ার কাছে হস্তান্তর করেন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ২৬ নেতাকে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনী প্রতিষ্ঠার স্মরণে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে আজ (বৃহস্পতিবার) সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত হচ্ছে।
খালেদা জিয়া লিভার সিরোসিস, হার্ট, ফুসফুস, কিডনি ও চোখের সমস্যাসহ নানা জটিল স্বাস্থ্য সমস্যায় ভুগছেন।
শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বাধীন মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে একাধিকবার চিকিৎসা নিয়েছেন তিনি।
তাকে উন্নত চিকিৎসা কেন্দ্রে বিশেষায়িত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠাতে প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা করেছে বিএনপি।
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ড নিয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডের পুরোনো কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন খালেদা জিয়া।
২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট তার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন। পরে তিনি জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত হন।
কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ খালেদা জিয়ার কারাদণ্ড সাময়িক স্থগিত করে তাকে মুক্তি দেয়। শর্তসাপেক্ষে তাকে গুলশানের বাসভবনে থাকার এবং দেশ ত্যাগ না করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এভাবে তিনি ৭৭৬ দিন ছিলেন।
৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদের ক্ষমতা প্রয়োগ করে খালেদা জিয়াকে তার শাস্তি থেকে সম্পূর্ণ অব্যাহতি দেন।
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ৭ বছর পর মামলা
২ মাস আগে
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় ৭ বছর পর মামলা
ফেনীর ছাগলনাইয়ায় খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনার সাত বছর পর সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক প্রটোকল অফিসার ও ফেনী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমকে প্রধান করে ২৫১ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা করা হয়েছে।
এছাড়া আরও ১৫০ থেকে ২০০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।
গত বুধবার ছাগলনাইয়া উপজেলা বিএনপির সাবেক অর্থ সম্পাদক সুলতান মোহাম্মদ সিকান্দার ভুট্টো বাদী হয়ে ছাগলনাইয়া থানায় মামলা করেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রামে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আশিকের মৃত্যু: আওয়ামী লীগের ১০৪ জনের নামে মামলা
তিনি বলেন, ‘বিগত সরকারের সময় মামলা করা সম্ভব হয়নি। এখন দেশে গণতান্ত্রিক পরিস্থিতি ফিরে আসায় মামলা করছি।’
মামলায় অন্যান্য উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য জালাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী পাপ্পু, জেলা পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল বশর মজুমদার তপন, ছাগলনাইয়া উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মেজবাউল হায়দার চৌধুরী সোহেল, ফুলগাজী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল আলিম মজুমদার, ফুলগাজী উপজেলা পরিষদের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যান হারুন মজুমদার, পরশুরাম উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান কামাল উদ্দিন মজুমদার, পরশুরাম পৌরসভার সদ্য সাবেক মেয়র নিজাম উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী সাজেল, ছাগলনাইয়া পৌরসভার সদ্য সাবেক মেয়র মোহাম্মদ মোস্তফা, ফেনী পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর আমির হোসেন বাহার, পরশুরাম উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক ইয়াছিন শরীফ মজুমদার, মির্জানগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুজ্জামান ভুট্টো, বক্সমাহমুদ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল গফুর ভূঞা, চিথলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন ও পরশুরাম উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবদুল আহাদ চৌধুরী প্রমুখ।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ অক্টোবর রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন ও ত্রাণ বিতরণ কার্যক্রমে কক্সবাজারে যাওয়ার পথে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুহুরীগঞ্জে খালেদা জিয়ার গাড়িবহরের গতিরোধ করে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র সজ্জিত হয়ে ককটেল ও গুলি চালায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। বিএনপির নেতাকর্মীদের হত্যার চেষ্টা চালায় তারা। এছাড়াও ২০ থেকে ২৫টি গাড়ি ভাঙচুর করে।
এতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ অনেকে আহত হন। এছাড়াও প্রায় ১ কোটি ৫ লাখ টাকার ক্ষতি হয়। গাড়িবহর চলে যাওয়ার পর আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীদের বাড়িঘরে ভাঙচুর ও চাঁদা আদায় করে।
বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) রাতে ছাগলনাইয়া থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নজরুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে। জড়িতদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: রুপ হত্যা মামলায় সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কারাগারে
৩ মাস আগে
সন্ধ্যায় হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
ছয় দিনের চিকিৎসার পর বুধবার সন্ধ্যায় রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে গুলশানের বাসায় ফিরবেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ অনুযায়ী আজই তাকে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে।
ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাসপাতালে থাকাকালে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিভিন্ন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
জাহিদ মালেক আরও বলেন, 'তার স্বাস্থ্য ও সর্বশেষ মেডিকেল রিপোর্ট পর্যালোচনা করেই বোর্ড এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।’
আরও পড়ুন: সন্ধ্যায় হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
বিএনপি চেয়ারপারসন বিকাল সাড়ে ৫টায় গুলশানের বাসার উদ্দেশে হাসপাতাল ত্যাগ করবেন বলে জানান বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শামসুদ্দিন দিদার।
গত বৃহস্পতিবার ভোরে খালেদা জিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এর আগে গত ২১ আগস্ট এভারকেয়ার হাসপাতালে ৪৫ দিন চিকিৎসাধীন থেকে বাসায় ফেরেন খালেদা জিয়া।
গত ২৩ জুন অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে একদল বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক খালেদা জিয়ার বুকে সফলভাবে পেসমেকার প্রতিস্থাপন করেন।
দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস, কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন খালেদা জিয়া।
২০২১ সালের নভেম্বরে লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে তাকে বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়ে আসছেন চিকিৎসকরা।
গত বছরের ২৬ অক্টোবর খালেদা জিয়ার পেট ও বুকে পানি জমে যাওয়া ও লিভারে রক্তক্ষরণ বন্ধে ট্রান্সজুগুলার ইন্ট্রাহেপ্যাটিক পোর্টোসিস্টেমিক শান্ট (টিপস প্রসিডিউর) নামে পরিচিত হেপাটিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।
২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫। ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করা হয়।
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে সাজা স্থগিত করে ৭৭৬ দিন পর খালেদা জিয়াকে ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সাময়িক মুক্তি দিয়ে তার গুলশানের বাসায় থাকার অনুমতি দেয়। এসময় তিনি দেশত্যাগ করতে পারবেন না বলে শর্ত জুড়ে দেওয়া হয়।
গত ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের নির্দেশে খালেদা জিয়া পুরোপুরি মুক্তি পান।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জারি করা এক গেজেটে বলা হয়, বাংলাদেশ সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি এ আদেশ দিয়েছেন।
সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, 'যেকোনো আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের দেওয়া যেকোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও স্থগিত মঞ্জুর করার এবং যেকোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকবে।’
আরও পড়ুন: ১৭ বছর পর সচল খালেদা জিয়ার সব ব্যাংক হিসাব
৪ মাস আগে
পুলিশের নিরাপত্তা পাচ্ছেন খালেদা জিয়া
প্রায় এক দশক পর আবারও পুলিশের নিরাপত্তা পেতে যাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া।
মঙ্গলবার (১৩ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের জ্যেষ্ঠ সচিব জাহাঙ্গীর আলম এই তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, খালেদা জিয়াকে পুলিশের নিরাপত্তা সহায়তা দেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আদেশ জারি করেছে।
২০১৫ সালে সংসদে বিরোধীদলীয় নেতার পদ হারানোর পর তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার তাকে পুলিশের নিরাপত্তা সহায়তা প্রত্যাহার করে নেয়।
গত ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিনের নির্দেশে খালেদা জিয়াকে পুরোপুরি মুক্তি দেওয়া হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ৬ আগস্ট জারি করা এক গেজেটে বলা হয়, বাংলাদেশ সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে রাষ্ট্রপতি এ আদেশ দেন।
সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, 'যে কোনো আদালত, ট্রাইব্যুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষের দেওয়া যেকোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করার এবং যেকোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকবে।’
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫। পরে তাকে পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর হাইকোর্ট তার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছর করেন। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তার সাজা হয়।
আরও পড়ুন: যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নির্বাচনের সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি ফখরুলের আহ্বান
করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের মধ্যে সরকার ২০২০ সালের ২৫ মার্চ এক নির্বাহী আদেশে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিত করে ৭৭৬ দিন পর তাকে সাময়িকভাবে মুক্তি দেয়। তবে তাকে শর্ত দেওয়া হয় যে তিনি গুলশানের বাসায় থাকবেন এবং দেশত্যাগ করতে পারবেন না।
৭৯ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, আর্থ্রাইটিস, ডায়াবেটিস এবং কিডনি, ফুসফুস, হার্ট ও চোখের সমস্যাসহ বিভিন্ন রোগে ভুগছেন।
২০২০ সালে শর্তসাপেক্ষে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়ার পর থেকে হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে মেডিকেল বোর্ডের অধীনে বার বার হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন।
২০২১ সালের নভেম্বরে খালেদা জিয়ার লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হওয়ার পর থেকে তার চিকিৎসকরা তাকে বিদেশে পাঠানোর পরামর্শ দিয়ে আসছেন।
গত বছরের ২৬ অক্টোবর খালেদা জিয়ার পেট ও বুকে পানি জমে যাওয়া ও লিভারে রক্তক্ষরণ বন্ধে ট্রান্সজুগুলার ইন্ট্রাহেপ্যাটিক পোর্টোসিস্টেমিক শান্ট (টিপস প্রসিডিউর) নামে পরিচিত হেপাটিক প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন যুক্তরাষ্ট্রের তিন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে 'গণহত্যার' তদন্ত চেয়ে জাতিসংঘে বিএনপির চিঠি
৫ মাস আগে