জয়শঙ্কর
নয়া দিল্লিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী, জয়শঙ্করের সঙ্গে আজ বৈঠক
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের মধ্যে আজ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগের পর প্রথম ৩ দিনের সরকারি সফরে রাত ১টার কিছু আগে নয়া দিল্লি পৌঁছান হাসান মাহমুদ।
ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. মুস্তাফিজুর রহমান এবং উজবেকিস্তানে নিযুক্ত ভারতের রাষ্ট্রদূত স্মিতা পন্থ বিমানবন্দরে পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে স্বাগত জানান।
ভারত বলেছে, বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছানের নয়া দিল্লিতে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর উভয় দেশের সম্পর্ককে উচ্চ গুরুত্ব ও অগ্রাধিকার দেওয়ার বিষয় প্রতিফলিত করে।
আরও পড়ুন: ইন্দো-প্যাসিফিকে সমৃদ্ধির লক্ষ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারে আলোচনা: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সফরকালে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান বৈঠক করবেন। যেখানে উভয় নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিস্তৃত ক্ষেত্রের অগ্রগতি পর্যালোচনা করবেন এবং ভবিষ্যতের সম্পৃক্ততার এজেন্ডা নির্ধারণ করবেন।
তারা অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট উপ-আঞ্চলিক, আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় ইস্যু নিয়েও মতবিনিময় করবেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে এটিই হাসানের প্রথম বিদেশ সফর।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের অগ্রগতি বিশ্বকে চমকে দিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
নয়া দিল্লিতে অবস্থানকালে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং বাণিজ্যমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে পৃথকভাবে বৈঠক করার কথা রয়েছে।
একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, যেহেতু পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে বৈঠক করবেন, তাই আঞ্চলিক ইস্যুর প্রেক্ষাপটে মিয়ানমারের বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী রাজঘাটে মহাত্মা গান্ধীর প্রতিও শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। তার একটি সেমিনারে যোগ দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আরও পড়ুন: ইউ-ইন্দো-প্যাসিফিক ফোরাম: জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলা ও সবুজায়নে শক্তিশালী সহযোগিতার প্রস্তাব পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
বাংলাদেশের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান কানেক্টিভিটির প্রশংসা জয়শঙ্করের
বাংলাদেশের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান কানেক্টিভিটি এবং দুই দেশের জন্য বিশেষ করে উত্তর-পূর্ব ভারতে এর ব্যাপক প্রভাবের প্রশংসা করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে এর ব্যাপক প্রভাবের কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো তারা প্রকৃতপক্ষে ভারতীয়দের বাংলাদেশের মধ্যে দিয়ে যেতে এবং বাংলাদেশের বন্দর ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে।’
জয়শঙ্কর বলেন, আসল কথা হলো তারা চট্টগ্রাম ও মোংলা বন্দর ব্যবহার করতে পারবেন।
তিনি সেখানে চলাচলকারী বাস ও ট্রেনের মাধ্যমে যোগাযোগের কথাও উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: জনপ্রশাসন মন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাই কমিশনারের সাক্ষাৎ
নেপাল প্রসঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতে নেপালের বিদ্যুৎ রপ্তানি হিমালয়ের দেশটির জন্য একটি অত্যন্ত ফলপ্রসূ লেনদেন।
আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ভারতের ক্রমবর্ধমান সম্পৃক্ততার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আপনি ঠিকই বলেছেন যে প্রতিযোগিতা আছে। আমি আজ বলব- আমাদের প্রতিযোগিতায় ভয় পাওয়া উচিৎ নয়। আমাদের প্রতিযোগিতাকে স্বাগত জানানো উচিৎ এবং বলা উচিৎ যে আমাদের প্রতিযোগিতা করার সক্ষমতা রয়েছে।’
ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট মুম্বাই ড. বিজয় চৌথাইওয়ালে’র সঞ্চালনায় একটি জ্ঞানগর্ভ কথোপকথনে ড. জয়শঙ্করকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
আরও পড়ুন: বন্যপ্রাণী পাচার রোধে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে ভারত: পরিবেশমন্ত্রী
বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের হাইকমিশনার ও রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক আরও গভীর হচ্ছে: জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরও গভীর হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর।
১৯তম ন্যাম সম্মেলনের ফাঁকে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠকের সময় তিনি বলেন, 'শিগগিরই দিল্লিতে আপনাকে স্বাগত জানানোর অপেক্ষায় রয়েছি।’
জয়শঙ্কর বলেন, উগান্ডার কাম্পালায় বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে দেখা করতে পেরে তিনি আনন্দিত।
আরও পড়ুন: ন্যাম সম্মেলন: ফিলিস্তিনিদের সমর্থন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ পাওয়ায় তাকে অভিনন্দন জানিয়ে তার সাফল্য কামনা করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, উভয় দেশের মন্ত্রী পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় এবং দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে এগিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা করেন।
তারা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আসন্ন নয়াদিল্লি সফর নিয়েও আলোচনা করেন।
১৯-২০ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত জোট নিরপেক্ষ আন্দোলনের (ন্যাম) ১৯তম শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন হাছান মাহমুদ।
আগামী ২১-২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় জি-৭৭’র দক্ষিণ সম্মেলনে (সাউথ সামিট) বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বও দেবেন তিনি।
আরও পড়ুন: পাঁচ দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে হাছান মাহমুদের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক
পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ এ মুহিত এবং কেনিয়া ও উগান্ডায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ তারেক পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন।
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরও জোরদার করতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদ আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি ভারতের নয়াদিল্লির উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করবেন।
সফরের আলোচ্যসূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি উল্লেখ করে ১৮ জানুয়ারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের ড. মাহমুদ বলেন, 'এটি তিন দিনের সফর হতে পারে।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্করের আমন্ত্রণে তিনি এ সফর করবেন।
সফরকালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠক করবেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'এখনই এ বিষয়ে যাবে না।’
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে উন্নয়ন সহযোগিতা জোরদারের আগ্রহ ডাচ এনজিওগুলোর
জয়শঙ্কর এর আগে পারস্পরিক সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে নয়াদিল্লি সফরের আমন্ত্রণ জানান। ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা এ আমন্ত্রণ জানান।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী আমন্ত্রণ গ্রহণ করে তাকে বলেন, তিনি শিগগিরই দিল্লি সফর করবেন।
হাছান মাহমুদকে ভারত সফরের আমন্ত্রণ জানালেন জয়শঙ্কর
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদকে সুবিধাজনক সময়ে নয়াদিল্লি সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শংকর।
সোমবার (১৫ জানুয়ারি) ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পক্ষে এ আমন্ত্রণ জানান বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ আমন্ত্রণ গ্রহণ করে শিগগিরই দিল্লি সফর করবেন বলে জানান।
আরও পড়ুন: হাছান মাহমুদকে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর অভিনন্দন
তিনি জানান, ভারতেই তার প্রথম দ্বিপাক্ষিক সফরের পরিকল্পনা করছেন। তবে সফরের তারিখ এখনো নির্ধারণ করা হয়নি। এই সফরের লক্ষ্য কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও জোরদার করা।
এছাড়াও, মাহমুদ এই সপ্তাহে উগান্ডায় একটি বহুপাক্ষিক সফর শুরু করতে চলেছেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণের পর হাছান মাহমুদের প্রথম কূটনৈতিক বৈঠক ছিল ভারতীয় হাইকমিশনারের সঙ্গে ।
আরও পড়ুন: নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানালো ডিক্যাব
তিনি উল্লেখ করেন, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সফলভাবে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক ভাবে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেন, আন্তর্জাতিক নির্বাচন পর্যবেক্ষক ও গণমাধ্যম যারা নির্বাচন কাভার করতে ঢাকা সফর করেছেন তারা নির্বাচন প্রক্রিয়া নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, বিএনপি আন্দোলন ও প্রতিবাদের নামে অগ্নিসংযোগ করছে এবং যারা এ ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ডে ইন্ধন দেয় তাদের সঙ্গে কোনো আলোচনা করা যাবে না।
আরও পড়ুন: যারা মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করে তাদের সঙ্গে সংলাপ হবে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ
নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অভিনন্দন বার্তার জন্য ভারত সরকার এবং ড. জয়শঙ্করকে ধন্যবাদ জানান।
এর আগে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে ড. হাছান মাহমুদকে অভিনন্দন জানান।
টুইটারে শেয়ার করা এক বার্তায় তিনি বলেন, 'ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী (বন্ধুত্ব) আরও গভীর করতে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
আরও পড়ুন: পূর্ব-পশ্চিমের সব দেশ আমাদের সঙ্গে কাজ করতে ইচ্ছুক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেছে মোমেন
ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে দেখা করে পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে আলোচনা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন।
শুক্রবার নয়াদিল্লিতে তারা দ্বিপক্ষীয় এই বৈঠকে মিলিত হন।
এসময় তারা কুশল বিনিময় করেন এবং দ্বিপক্ষীয় স্বার্থের বিষয়ে আলোচনা করেন বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
আরও পড়ুন: ঢাকায় মোমেনের সঙ্গে আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় বৈঠক সোমবার
জি-২০এফএমএম এবং রাইসিনা ডায়ালগ ২০২৩ এর সাইডলাইনে মোমেনের সঙ্গে তার সাক্ষাতের পরে জয়শঙ্কর এক টুইটে লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. আব্দুল মোমেনের সঙ্গে দেখা করে খুব ভালো লাগছে, প্রতিবেশী সর্বদা সবার আগে।’
মোমেন তার ব্রাজিলিয়ান এবং সুইডিশ সমকক্ষদের সঙ্গেও পৃথক বৈঠক করেছেন এবং সহযোগিতা জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করেছেন।
নয়া দিল্লিতে সুইডেনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইউরোপীয় ইউনিয়ন(ইইউ) কাউন্সিলের বর্তমান সভাপতি।
তারা পারস্পরিক স্বার্থের বিষয় এবং সহযোগিতার নতুন খাত নিয়ে আলোচনা করেন।
বৃহস্পতিবার নয়াদিল্লিতে জি-২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠকে যোগ দেন মোমেন।
আরও পড়ুন: ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধানে মধ্যস্থতাকারী হতে পারে ভারত: ভারতীয় গণমাধ্যমকে মোমেন
দিল্লিতে জি২০ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বৈঠক: পার্শ্ব বৈঠক করবেন মোমেন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্করের সাক্ষাৎ
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সোমবার নয়াদিল্লিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন।
এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত শেখ হাসিনা ও জয়শঙ্করের মধ্যে (আইটিসি মৌর্যে) বৈঠক চলছে।
আরও পড়ুন: গাজী মাজহারুল আনোয়ারের মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীর শোক
বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই সফর দুই দেশের মধ্যে বহুমুখী সম্পর্ককে আরও জোরদার করবে।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ভারতে পৌঁছানোর পরে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেয়া হয়।
স্থানীয় সময় সকাল ১১টা ৪০ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় দুপুর ১২টা ১০ মিনিট) দেশটির পালাম বিমানবন্দরে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রীকে অভ্যর্থনা জানান ভারতের রেল ও বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী দর্শনা বিক্রম জারদোশ এবং ভারতে বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুহাম্মদ ইমরান।
আরও পড়ুন: নয়াদিল্লি পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
বিমানবন্দরে একটি সাংস্কৃতিক দল স্বাগত নাচ এবং বাদ্যযন্ত্র বাজিয়ে পরিবেশন করে।
বিমানবন্দর থেকে শেখ হাসিনা একটি আনুষ্ঠানিক মোটর শোভাযাত্রায় আইটিসি মৌর্যের উদ্দেশে যাত্রা করেন, যেখানে তিনি সফরকালে অবস্থান করবেন। রাস্তাগুলোর দুই পাশ বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় পতাকায় সজ্জিত করা হয়েছে। পথে বসানো হয়েছে শেখ হাসিনা ও মোদির প্রতিকৃতিও।
ইউক্রেন সংকট, বৈশ্বিক অর্থনৈতিক মন্দা ও চলমান কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে এই সফরকে তাৎপর্যপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। কারণ দুই দক্ষিণ এশীয় প্রতিবেশি এই চ্যালেঞ্জগুলো কাটিয়ে উঠতে পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়াতে চায়।
আরও পড়ুন: রাজনীতিতে যোগ দেয়ার সিদ্ধান্ত জয় ও দেশের জনগণের ওপর নির্ভর করছে: প্রধানমন্ত্রী
গুয়াহাটিতে শনিবার নদী সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন মোমেন ও জয়শঙ্কর
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন ও ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর শনিবার গুয়াহাটিতে এশিয়ান কনফ্লুয়েন্স রিভার কনক্লেভ ২০২২ (নদী সম্মেলন)-এর উদ্বোধন করবেন।
সরকার, কূটনৈতিক সম্প্রদায়, বিজ্ঞানী, কর্পোরেট, সুশীল সমাজ এবং নদীতে বসবাসকারী বিভিন্ন বৈচিত্র্যময় সম্প্রদায়ের মতো নানা পর্যায়ের সুবিধাভোগীরা এতে উপস্থিত থাকবেন। তারা এসময় সকলে মিলে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে (ভারত-বাংলাদেশের) যৌথ নদী সম্পদের সুরক্ষা ও যৌথ নদীসমূহের পানি বণ্টনের বিষয়ে একটি আঞ্চলিক সমাধান করার জন্য সুনির্দিষ্ট বিষয়ে মতামত ব্যক্ত করবেন।
নদী সম্মেলনে-যোগাযোগ, সংস্কৃতি, বাণিজ্য, সংরক্ষণ এবং গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা অববাহিকায় সহযোগিতার ওপর জোর দিয়ে যৌথ মতামতকে উত্সাহিত করতে যৌথ নদী এবং এসব নদীর পানি বণ্টনের বিষয়ে আলোচনা করা হবে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রচেষ্টা ত্বরান্বিত করতে ইউএনএইচসিআরের প্রতি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর আহ্বান
এতে পূর্ববর্তী নদী সম্মেলনগুলোর প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের প্রত্যয়ও পুনরায় ব্যক্ত করা হবে। এর আগের নদী সম্মেলন যথাক্রমে শিলং এবং ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এমনকি লকডাউন চলাকালীন বেশ কয়েকটি গবেষণা এবং আউটরিচ প্রকল্প এবং অনলাইন ইভেন্ট আয়োজিত হয়।
তৃতীয় নদী সম্মেলনটি গুয়াহাটিতে অনুষ্ঠিত হবে। এ স্থানটি সমস্ত উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলির গুরুত্বপূর্ণ মিলনস্থল হওয়া ছাড়াও এটি দক্ষিণ-পূর্বে ভারতের প্রবেশদ্বারও।
গণমাধ্যমের উদ্দেশে এশিয়ান কনক্লেভের নির্বাহী পরিচালক সব্যসাচী দত্ত বলেন, এটা তাদের জন্য গর্বের বিষয় যে গুয়াহাটিতে তৃতীয় নদী সম্মেলনের এর আয়োজন করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমাদের অন্যান্য অংশীদারদের সাথে নদী সম্মেলনের তৃতীয় সংস্করণ আহ্বান করতে সাহায্য করার জন্য প্রাথমিক পৃষ্ঠপোষক হিসেবে এই আয়োজনকে সফল করার জন্য আমরা আসাম সরকার ও রাজ্যটির মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা এবং বিদেশ মন্ত্রণালয়ের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ।’
তিনি আরও বলেন, উত্তর-পূর্বের রাজ্য এবং প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে যৌথ নদীর পানি ব্যবস্থাপনায় একটি সুপরিকল্পিত সহযোগিতা, সমস্যাগুলোকে অনেকাংশে হ্রাস করতে পারে। এবং এই অঞ্চলটিকে যোগাযোগ ও গ্রিন ইকোনমির কেন্দ্রে পরিণত করতে পারে।
আরও পড়ুন: শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক শক্তি ব্যবহারে সহযোগিতায় বাংলাদেশ ও দ. কোরিয়ার সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
রোহিঙ্গাদের দ্রুত প্রত্যাবাসন নিশ্চিতে জাতিসংঘের পদক্ষেপ চায় ঢাকা
‘ইতিবাচক আলোচনার’ পর ঢাকা ত্যাগ করলেন জয়শঙ্কর
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বাংলাদেশে তার ‘ইতিবাচক আলোচনা’ শেষে শুক্রবার ভুটানের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেছেন।
শুক্রবার সকালে ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ ফ্লাইটে পারোর উদ্দেশে রওনা হওয়ার সময় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন তাকে বিএএস ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুতে বিদায় জানান।
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীও উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি দ্রুত স্বাক্ষরের ব্যাপারে আশাবাদী পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর ঢাকায় পৌঁছেছেন।
বৃহস্পতিবার দুপুর সোয়া ২টার দিকে বিএএফ ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন জয়শঙ্করকে স্বাগত জানান। জয়শঙ্কর ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ ফ্লাইটে ঢাকায় আসেন।
এ সময় পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন এবং বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী উপস্থিত ছিলেন।
বিকাল ৪টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর। এরপর বিকাল ৫টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড.মোমেনের সঙ্গে তিনি আলোচনা করবেন।
আরও পড়ুন: বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন জয়শঙ্কর
ড. মোমেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে একটি ইফতার-কাম-ডিনারের আয়োজন করবেন।
বুধবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জয়শঙ্করের সফরকে দুই দেশের মধ্যে চলমান দ্বিপক্ষীয় উচ্চ-পর্যায়ের সফর এবং বিনিময়ের পরিপ্রেক্ষিতে দেখা হচ্ছে।
বাংলাদেশে জয়শঙ্করের শেষ সফর ছিল ২০২১ সালের মার্চ মাসে।
বাংলাদেশ সফর শেষে শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিশেষ ফ্লাইটে ভুটানে যাওয়ার কথা রয়েছে তার।
আরও পড়ুন: জয়শঙ্কর সুখবর নিয়ে আসতে পারেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন জয়শঙ্কর
ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর বৃহস্পতিবার বিকালে ঢাকায় এসে পৌঁছাবেন। তিনি জুলাইয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন দিল্লি সফরের জন্য ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ নিয়ে আসছেন।
বুধবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জয়শঙ্করের এই সফরকে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় উচ্চ-পর্যায়ের সফর এবং সম্পর্ক এগিয়ে নেয়ার প্রচেষ্টা হিসেবে দেখা যেতে পারে।
দুই দেশই কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর উদযাপন করছে।
২০২১ সালের মার্চ মাসে জয়শঙ্কর সর্বশেষ বাংলাদেশ সফর করেছিলেন।
সংক্ষিপ্ত সরকারি সফরে তিনি বিকাল ৪টায় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেনের সঙ্গেও আলোচনা করবেন বলে এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
মোমেন ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সম্মানে একটি নৈশভোজের আয়োজন করবেন।
জয়শঙ্কর ভারতীয় বিমান বাহিনীর একটি বিশেষ ফ্লাইটে দুপুর আড়াইটায় বিএএফ ঘাঁটি বঙ্গবন্ধুতে অবতরণের কথা রয়েছে।
বাংলাদেশ সফর শেষে তিনি ভুটানে যাবেন।
আরও পড়ুন: জয়শঙ্কর সুখবর নিয়ে আসতে পারেন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
কী সুখবর?
বুধবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এস. জয়শঙ্কর সুখবর নিয়ে আসতে পারেন।
তিনি বলেন, ‘তিনি আসছেন এটা ভালো খবর। হতে পারে তিনি সুখবর নিয়ে আসবেন এবং আমরা এখনও জানি না যে সেই খবরটি ঠিক কী।’
ড. মোমেন বলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক খুবই মধুর এবং এতে তারা খুবই খুশি। জয়শঙ্কর বাংলাদেশে আসছেন। ‘আমরা সবসময় তাকে স্বাগত জানাই। তিনি আমাদের সারপ্রাইজ দেবেন।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আসন্ন দিল্লি সফরের জন্য জয়শঙ্কর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পক্ষে আনুষ্ঠানিক আমন্ত্রণ নিয়ে আসছেন। প্রধানমন্ত্রীর দিল্লি সফরটি সম্ভবত জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহে হতে পারে। একটি কূটনৈতিক সূত্র রবিবার ইউএনবিকে এমন তথ্য জানায়।
শেখ হাসিনার আমন্ত্রণে মোদি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং দু’দেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর উদযাপনে যোগ দিতে ২০২১ সালের ২৬ থেকে ২৭ মার্চ বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় সফর করেন।
এছাড়া রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের আমন্ত্রণে ভারতের রাষ্ট্রপতি রাম নাথ কোবিন্দ গত বছরের ১৫ থেকে ১৭ ডিসেম্বর ৫০তম বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসাবে যোগ দিতে বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় সফর করেন।
এটি ছিল ভারতীয় রাষ্ট্রপতির প্রথম বাংলাদেশ সফর এবং কোভিড-১৯ মহামারি শুরু হওয়ার পর তার প্রথম বিদেশ সফর।
এই সফরগুলো ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে অর্ধশতাব্দীর অংশীদারিত্বের প্রতীক যা সমগ্র অঞ্চলের জন্য দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মডেল হিসেবে শক্তিশালী, পরিপক্ক ও বিকশিত হয়েছে।
ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ককে আরও গতিশীল করার প্রয়াসে বর্তমানে দুই প্রতিবেশী দেশ এই বছর শেখ হাসিনার ভারত সফরের প্রস্তুতিসহ সম্পৃক্ততা বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
আরও পড়ুন: র্যাবের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে দিল্লির সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক
প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগে, জয়েন্ট কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পরবর্তী দফার বৈঠকটি সম্ভবত আগামী মাসে নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোমেন এবং ভারতীয় পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর এই জেসিসির সহ-সভাপতিত্ব করবেন এবং ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সফরের সময় এই বৈঠকের তারিখ চূড়ান্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
মোমেন বলেন, জেসিসির আগে কিছু বৈঠক করা দরকার।
আগামী জেসিসি বৈঠকে কী কী বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বৈঠকে বাংলাদেশ অমীমাংসিত সব বিষয় উত্থাপন করবে।
তিস্তা নদীর পানি বণ্টন ও সীমান্ত হত্যার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সব সময়ই এসব ইস্যু তুলেছে এবং তা পুনরাবৃত্তি করবে।
২০২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর জেসিসি’র ষষ্ঠ সভা অনুষ্ঠিত হয়। যদিও ঢাকায় এই সভা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল, কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে সভাটি ভার্চুয়ালি অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
আরও পড়ুন: ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্ব এখন সর্বোচ্চ পর্যায়ে: শ্রীংলা