বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বঙ্গবন্ধুর মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিলের খবর ঠিক নয়: উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ জাতীয় নেতাদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল এবং তাদের পরিচয় ‘মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী’ হিসেবে নির্ধারণের বিষয়টি সঠিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।
বুধবার (৪ জুন) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত মঙ্গলবার রাতে ‘জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ জারি করা হয়। অধ্যাদেশ অনুযায়ী, মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদ, এম মনসুর আলী, এএইচএম কামারুজ্জামানসহ ১৯৭০ সালের নির্বাচনে বিজয়ী চার শতাধিক রাজনীতিবিদের মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি বাতিল করা হয়েছে বলে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।
আরও পড়ুন: মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল সংশোধনীর খসড়ায় উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন
উপদেষ্টা জানান, অধ্যাদেশে মুজিবনগর সরকারকে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ মুজিবনগর সরকারের অন্যদের মুক্তিযোদ্ধার মর্যাদা বাতিলের বিষয়ে যা বলা হচ্ছে, তা সঠিক নয়।
১৮৪ দিন আগে
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে সেনাপ্রধানের শ্রদ্ধা
বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ।
শুক্রবার (২১ জুন) ধানমন্ডি ৩২-এ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন তিনি।
পরে জাতির পিতা এবং তার পরিবারের সদস্যসহ ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট শাহাদাতবরণকারীদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া করেন সেনাবাহিনী প্রধান।
এসময় সেনাপ্রধানের সঙ্গে ছিলেন- সেনাসদরের ঊর্ধ্বতন সামরিক কর্মকর্তারাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা, জেসিও ও অন্যান্য পদবীর সেনাসদস্যরা এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার কর্মীরা।
৫৩২ দিন আগে
বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধের বীরদের সাহসিকতার প্রতি সজীব ওয়াজেদের সম্মান
স্বাধীনতা দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালনকারী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।
নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক আবেগঘন পোস্টে সজীব ওয়াজেদ পাঁচ দশক আগে ২৬ মার্চের ঐতিহাসিক রাতের কথা স্মরণ করেন, যেদিন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর হাতে বঙ্গবন্ধু গ্রেপ্তার হওয়ার কয়েক মুহূর্ত আগে স্বাধীনতার চূড়ান্ত ঘোষণা দিয়েছিলেন।
তিনি লিখেছেন, ‘২৬ মার্চ, আমাদের স্বাধীনতা দিবস। ৫৩ বছর আগে আজকের এই দিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মধ্য রাতে পাকবাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার আগেই স্বাধীনতা ঘোষণা করেছিলেন।’
সেই ভয়াল রাতে ওয়্যারলেসে বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ বার্তার কথা তুলে ধরেন সজীব ওয়াজেদ, ‘এটাই সম্ভবত আমার শেষ বার্তা। আজ থেকে বাংলাদেশ স্বাধীন।... পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না করা পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাবেন।’
বঙ্গবন্ধুর ডাককে হৃদয়ে ধারণ করা বাংলাদেশের ছেলে-মেয়েদের সংকল্প ও সাহসিকতার কথা, মাত্র নয় মাসে অর্জিত মুক্তিযুদ্ধে তাদের বিজয়ের কথা স্মরণ করেন সজীব ওয়াজেদ।
সজীব ওয়াজেদ লিখেছেন, ‘আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছিলেন এবং মাত্র ৯ মাসেই বিজয় অর্জন করেছিলেন। আজ স্মরণ করি বঙ্গবন্ধু এবং সকল মুক্তিযোদ্ধাকে।’
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সবাইকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানান তিনি।
৬১৯ দিন আগে
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসমাপ্ত স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নের নতুন শপথ গ্রহণের মাধ্যমে ওয়াশিংটন ডিসিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে বুধবার (১০ জানুয়ারি) যথাযোগ্য মর্যাদায় বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ‘স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস’ উদযাপিত হয়েছে।
বাঙালি জাতির অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে দীর্ঘ ৯ মাসের বেশি সময় বন্দী থাকার পর ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি লন্ডন ও নয়া দিল্লি হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তন করেন।
এই ঐতিহাসিক দিনটি উদযাপন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ দূতাবাসের বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে সকালে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ ইমরান কর্তৃক বঙ্গবন্ধু কর্নারে অবস্থিত জাতির পিতার আবক্ষ ভাস্কর্যে পুস্পস্তবক অর্পণের মধ্যে দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু হয়। এ সময়ে দূতাবাসের কর্মকর্তা এবং কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: মিয়ানমারে বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
এ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি মোঃ সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রদত্ত বাণী পাঠ করে শোনান মিনিস্টার (প্রেস) এজেডএম সাজ্জাদ হোসেন ও কাউন্সেলর (পলিটিক্যাল) আরিফা রহমান রুমা।
পরে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস এবং তার সংগ্রামী জীবনের ওপর নির্মিত দুইটি তথ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। পরবর্তীতে দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনায় অংশ নিয়ে রাষ্ট্রদূত ইমরান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং বাঙালি জাতির বহুল প্রতীক্ষিত স্বাধীনতা অর্জনে বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ সংগ্রাম ও মহান আত্মত্যাগের কথা উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর মহান মুক্তিযুদ্ধে চূড়ান্ত বিজয় ছিনিয়ে আনে। কিন্তু ঐতিহাসিক এই দিনে মহান নেতার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্যে দিয়ে জাতি মুক্তিযুদ্ধের চূড়ান্ত বিজয়ের আনন্দের পূর্ণতা লাভ করে।
রাষ্ট্রদূত ইমরান উল্লেখ করেন, ‘জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার গতিশীল ও দূরদর্শী নেতৃত্বে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশ উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশে পরিণত হওয়ার অভিযাত্রায় অসামান্য অগ্রগতি অর্জন করেছে।’
তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অনুপ্রাণিত হয়ে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে 'সোনার বাংলা' এবং ২০৪১ সালের মধ্যে একটি উন্নত-সমৃদ্ধ 'স্মার্ট বাংলাদেশ' গড়তে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার অনুরোধ জানান।
মিনিস্টার (কন্স্যুলার) মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান আলোচনায় অংশ নেন এবং বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন। তিনি একই সঙ্গে মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং যুদ্ধ-বিধ্বস্ত দেশ পুনর্গঠনে জাতির পিতার অবিস্মরণীয় ভূমিকার কথা বর্ণনা করেন।
বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের অন্যান্য শহিদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত এবং জাতির অব্যাহত শান্তি, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ মোনাজাতের মাধ্যমে দিবসের কর্মসূচির সমাপ্ত হয়।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন দূতাবাসের ফার্স্ট সেক্রেটারি আতাউর রহমান।
আরও পড়ুন: ব্যাংককে বাংলাদেশ দূতাবাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপিত
৬৯৪ দিন আগে
টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন প্রধানমন্ত্রীর
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন ও দোয়া করেছেন।
বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে তিনি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং বঙ্গবন্ধু ও ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডের অন্যান্য শহীদদের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করে মোনাজাতে অংশ নেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতির স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন।
এসময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্য ও আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা ব্যক্তিগত সফরে বৃহস্পতিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকালে পদ্মা সেতু পার হয়ে সড়কপথে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় পৈতৃক বাড়িতে পৌঁছান।
আজ রাত টুঙ্গিপাড়ার বাসায় কাটিয়ে আগামীকাল তার ঢাকার উদ্দেশে রওনা হওয়ার কথা রয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশ্বের ৪৬তম ক্ষমতাধর নারী: ফোর্বস
আ. লীগ ক্ষমতায় থাকতে বাইরের কারো চোখ রাঙানি সহ্য করবে না: শেখ হাসিনা
বিএনপি-জামায়াত আসন্ন নির্বাচন বানচাল করলে পরিণতি ভালো হবে না: প্রধানমন্ত্রী
৭২৯ দিন আগে
বঙ্গবন্ধু টানেল: ৭ ঘণ্টায় ১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা টোল আদায়
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল রবিবার (২৯ অক্টোবর) খুলে দেওয়ার পর থেকে কর্ণফুলী নদীর তলদেশে টানেল দিয়ে চলাচলকারী ৪৯৮টি যানবাহন থেকে সাত ঘণ্টায় ১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা টোল আদায় করেছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
টোল ম্যানেজার বেলায়েত হোসেন জানান, টানেল খোলার পর থেকে ৪৯৮টি যানবাহন চলাচল করেছে। রবিবার দুপুর ১টা পর্যন্ত মোট আদায় হয়েছে ১ লাখ ৪৮ হাজার ২০০ টাকা।
রবিবার সকাল ৬টায় সুড়ঙ্গটি যানবাহন চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতু: দ্বিতীয় দিনে ১ কোটি ৯৭ লাখ টাকার টোল আদায়
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের প্রথম আন্ডারওয়াটার টানেল উদ্বোধন করেছেন।
বিরোধী দলগুলোর ডাকা দেশব্যাপী চলমান হরতালের কারণে যানবাহন চলাচল কম ছিল।
মুন্সীগঞ্জের ব্যবসায়ী জুয়েল রানা প্রথম যাত্রী হিসেবে সকাল ৬টায় টানেলের আনোয়ারা প্রান্তে টোল পরিশোধ করেন এবং মাত্র তিন মিনিটে তা অতিক্রম করেন।
টানেলের পতেঙ্গা প্রান্তে প্রথম টোল পরিশোধ করেন চট্টগ্রামের দুলাল সিকদার।
বেলয়েত বলেন, ‘সকালে সুড়ঙ্গটি যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছিল। সুড়ঙ্গের মধ্য দিয়ে যান চলাচল কম থাকলেও দিন বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বাড়তে পারে। কিন্তু হরতাল না হলে আরও যানবাহন আসত।’
টোল আদায়ের জন্য আনোয়ারা প্রান্তে ১৪টি বাক্স স্থাপন করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু টানেলের উপ-প্রকল্প পরিচালক মো. আবুল কালাম আজাদ জানান, টানেলটি ২৪ ঘণ্টা যানবাহন চলাচলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।
সেতু বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, উদ্বোধনের পর প্রথম বছরে প্রতিদিন ১৭ হাজার ৩৭৪টি যানবাহন টানেল পার হবে। এর মধ্যে ৩ হাজার ২১৮টি ভারী যানবাহন। ২০২৫ সালে প্রতিদিন চলাচলকারী যানবাহনের সংখ্যা হবে ২৮ হাজার ৩০৫টি।
বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে মোট ১২ ক্যাটাগরির যানবাহন চলাচল করতে পারবে।
টানেলের যানবাহন চলাচলের জন্য সর্বনিম্ন টোল ২০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সুড়ঙ্গে মোটরসাইকেল বা থ্রি হুইলার ঢুকতে দেওয়া হবে না।
শনিবার প্রধানমন্ত্রী ২১ টি গাড়ির মোটর শোভাযাত্রা নিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল অতিক্রম করেন এবং ৪ হাজার টাকা টোল পরিশোধ করেন।
আরও পড়ুন: পদ্মা সেতুতে পরীক্ষামূলক চালু হলো ইলেকট্রনিক টোল আদায় ব্যবস্থা
৬ষ্ঠ দিনে পদ্মা সেতু থেকে রেকর্ড ৩.১৬ কোটি টাকা টোল আদায়
৭৬৮ দিন আগে
শুভ’র প্রশংসায় নাসিরুদ্দিন শাহ
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জীবন নিয়ে নির্মিত সিনেমা ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ মুক্তি পাবে ভারতেও। এই উপলক্ষে সিনেমাটি প্রচারণায় অংশ নিতে সম্প্রতি মুম্বাই পৌঁছেছেন সিনেমাটির মূল চরিত্রে অভিনয় করা আরিফিন শুভ।
ভারতে মুক্তি পাওয়া উপলক্ষে বুধবার (২৫ অক্টোবর) মুম্বাইয়ে ভারতীয় চলচ্চিত্রের জাতীয় জাদুঘরে বাংলা ও হিন্দিতে সিনেমাটির বিশেষ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছিল সেখানে উপস্থিত ছিলেন শুভসহ সিনেমার কলাকুশলীরা।
সিনেমাটি দেখার পর আরিফিন শুভর ভূয়সী প্রশংসা করেছেন বলিউডের নাসিরুদ্দিন শাহ।
এছাড়াও সেখানে উপস্থিত থেকে সিনেমাটির প্রশংসা করেছেন বলিউডের অনেক তারকা। যাদের মধ্যে ছিলে অদিতি রাও হায়দারি, রজিত কাপুর, শ্রেয়া ঘোষাল, দিব্যা দত্ত, দক্ষিণী অভিনেতা সিদ্ধার্থ সূর্যনারায়ণ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ দেখে কাঁদলেন তারকারা
ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার বরাতে জানা যায়, সংবাদ সম্মেলনে পরিচালক শ্যাম বেনেগাল বলেন যে ‘অবশ্যই আমি ছবিটি তৈরি করে উপভোগ করেছি। এটা আমার জন্য সম্মানের বিষয় যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও মুজিবকন্যা ছবিটি পছন্দ করেছেন।’
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ ও ভারত সরকারের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত হয়েছে ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’।
সিনেমায় আরিফিন শুভ ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন- নুসরাত ফারিয়া, নুসরাত ইমরোজ তিশা, রিয়াজ আহমেদ, জায়েদ খান, চঞ্চল চৌধুরী, সিয়াম আহমেদ, খায়রুল আলম সবুজ, ফেরদৌস আহমেদ, দীঘি, রাইসুল ইসলাম আসাদ, গাজী রাকায়েত, তৌকীর আহমেদ ও মিশা সওদাগরসহ দেশের শতাধিক শিল্পী।
আরও পড়ুন: সবাই দেখার অপেক্ষায় 'মুজিব: একটি জাতির রূপকার’
এই সিনেমার গল্প কখনো জানতে চাইনি: আরিফিন শুভ
৭৭১ দিন আগে
বিএনপি প্রকাশ্যে সহিংসতার হুমকি দিচ্ছে: কাদের
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি প্রকাশ্যে সহিংসতার হুমকি দিচ্ছে।
তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ শান্তি চায়। তবে আমাদের শান্তি সমাবেশে হামলা হলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা বসে থাকবে না। আওয়ামী লীগ জনগণের জানমাল রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
বৃহস্পতিবার (২৬ অক্টোবর) চট্টগ্রামে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল উদ্বোধনের বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
এই আওয়ামী লীগ নেতা বলেন, ‘আমরা বিএনপির কর্মসূচিতে তাদের আক্রমণ করতে যাব না। তবে আমাদের সমাবেশে হামলা হলে আমরা প্রতিহত করব এবং প্রতিশোধ নেব।’
আরও পড়ুন: গণতন্ত্র রক্ষার জন্য নয়, ধ্বংসের জন্য লড়াই করছে বিএনপি: কাদের
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। আমরা নির্বাচনকালীন শান্তি চাই। আমরা নির্বাচন-পূর্ব সময়েও শান্তি চাই। সরকার অশান্তি হতে দেবে না।’
কাদের বলেন, ‘কেন আমরা উত্তেজিত করব? আমাদের কাউকে উসকানি দেওয়ার দরকার নেই। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে দেশ চালাতে চাই।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমরা বিদেশি চাপের বিষয়ে অবহিত নই। আমাদের নির্বাচন আমরা করব। বন্ধু দেশ হিসেবে তারা নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে কি না- তা পর্যবেক্ষণ করতে পারে।’
আরও পড়ুন: রাস্তা দখল ও অবরোধের হুমকি দিয়ে বিএনপির ইচ্ছা পূরণ হবে না: কাদের
সারাদেশে পূজামণ্ডপে পাহারা দিন: আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের প্রতি কাদের
৭৭১ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর প্রতি রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যাভরভের শ্রদ্ধা
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে শুক্রবার ধানমন্ডিতে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘর পরিদর্শন করেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভ। সেখানে তিনি দর্শনার্থী বইয়ে সই করেন।
ল্যাভরভ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন এবং জাদুঘর পরিদর্শন করেন।
ল্যাভরভ তার প্রথম সফরে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশে আসেন এবং পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন।
মোমেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য একটি নৈশভোজেরও আয়োজন করেন।
আরও পড়ুন: রাশিয়া থেকে এলএনজি, গম, সার সরবরাহের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা চলছে: ল্যাভরভ
৮১৯ দিন আগে
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ভারত-বাংলাদেশের বিশেষ সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে: হাইকমিশনার
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বাংলাদেশের জাতি গঠন ও স্বাধীনতায় বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা তুলে ধরেছেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আদর্শ ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ককে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কারণ দুই দেশ তাদের জনগণের জন্য উজ্জ্বল ও আরও সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যেতে একসঙ্গে কাজ করছে।
বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটি’র (বিআইএফএস) মাধ্যমে জনগণের মধ্যে যোগাযোগ এবং দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের ভূমিকার কথাও উল্লেখ করেন হাইকমিশনার।
শনিবার (১৯ আগস্ট) বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৮তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ ইন্ডিয়া ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির পক্ষ থেকে হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক।
আরও পড়ুন: জাহাজের শুভেচ্ছা সফর ভারত-বাংলাদেশের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের প্রতীক: প্রণয় ভার্মা
সেপ্টেম্বরে ভারতের সহায়তাপুষ্ট ৩ মেগা প্রকল্পের উদ্বোধন: হাইকমিশনার
বাংলাদেশ ও ভারতের মুদ্রায় বাণিজ্য লেনদেন রিজার্ভের ওপর চাপ কমাবে: হাইকমিশনার
৮৩৯ দিন আগে