অবস্থান
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং: বাংলাদেশের অবস্থান ১৮৪তম
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে বর্তমান বিশ্বচ্যাম্পিয়ন লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা এক ধাপ এগিয়ে এবং বাংলাদেশ ১৮৪তম স্থানে নেমে এসেছে।
বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) এই র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে ফিফা।
গত বছরের এপ্রিলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ব্রাজিলকে হটিয়ে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান দখল করা আর্জেন্টিনা এক বছরের জন্য তাদের হট সিট ধরে রেখেছিল।
গত অক্টোবরে ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে যুদ্ধবিধ্বস্ত আরব দেশ ফিলিস্তিনের বিপক্ষে পরপর দুটি পরাজয়ের ছয় মাস পর ১৮৩তম স্থান থেকে ১৮৪তম স্থানে নেমে আসে বাংলাদেশ।
আরও পড়ুন: সাফ অনূর্ধ্ব-১৬ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ: ফাইনালে টাইব্রেকারে ভারতকে হারিয়ে বিজয়ী বাংলাদেশ
গত ২১ মার্চ কুয়েতে ফিলিস্তিনের বিপক্ষে অ্যাওয়ে ম্যাচে ০-৫ গোলে হারের পর ২৬ মার্চ ঢাকার বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায় নিজেদের দেশের ম্যাচেও ০-১ গোলে হেরেছিল বাংলাদেশ।
এছাড়া শীর্ষ দশের অবস্থানেও দুটি বড় পরিবর্তন এসেছে।
ইংল্যান্ডকে টপকে বেলজিয়াম তৃতীয় স্থানে উঠে এসেছে এবং ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোর পর্তুগাল এক ধাপ এগিয়ে ষষ্ঠ স্থানে স্থির হয়েছে।
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ দশের তালিকায় ফ্রান্স দ্বিতীয়, ইংল্যান্ড চতুর্থ, ব্রাজিল পঞ্চম, নেদারল্যান্ডস সপ্তম, স্পেন অষ্টম, ইতালি নবম ও ক্রোয়েশিয়া দশম।
আরও পড়ুন: অনূর্ধ্ব-১৯ নারী সাফ ফুটবলার সাগরিকার ঘর নির্মাণকাজের উদ্বোধন
মহাজোট প্রার্থীর পক্ষেই অবস্থান সাতক্ষীরা জেলা আ. লীগের
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম বলেছেন, যেখানে নৌকার প্রার্থী রয়েছে সেখানেই নৌকার পক্ষে এবং যেখানে নৌকার প্রার্থী নেই সেখানে মহাজোটের প্রার্থীর পক্ষেই আমাদের অবস্থান থাকবে প্রকাশ্যে।
তিনি বলেন, মহাজোটের প্রার্থী মানেই তো আমাদের প্রার্থী, তাই সেটা নৌকা হোক আর লাঙ্গল হোক।
তিনি আরও বলেন, সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে নৌকার পরিবর্তে লাঙ্গল প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। বিধায় লাঙ্গলের পক্ষেই আমাদের অবস্থান থাকবে।
আরও পড়ুন: বিজয় দিবস হ্যান্ডবল: বাংলাদেশ আনসার ও ভিডিপি দল বিজয়ী
প্রসঙ্গত. সাতক্ষীরার চারটি নির্বাচনী আসনের মধ্যে-
সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া),
সাতক্ষীরা-৩ (দেবহাটা, আশাশুনি, কালিগঞ্জের একাংশ) ও
সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর, কালিগঞ্জের একাংশ) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী রয়েছে অর্থাৎ নৌকার প্রার্থী রয়েছে।
কিন্তু সাতক্ষীরা-২ (সদর) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী মো. আসাদুজ্জামান বাবুকে সরিয়ে সেখানে মহাজোটের জাতীয় পার্টির প্রার্থী আশরাফুজ্জামান আশুকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। তার প্রতীক লাঙ্গল।
আরও পড়ুন: আবারও হিলি দিয়ে ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি শুরু
১১৩ বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা
বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২০০৯ সাল থেকে দেশে গণতন্ত্র ও স্থিতিশীলতা বজায় থাকায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে অর্থনৈতিকভাবে একটি মর্যাদাপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে।
ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের নিজ কার্যালয়ে আয়োজিত ‘নিউ ইকোনমি অ্যান্ড সোসাইটি ইন স্মার্ট বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর স্পিচ রাইটার এম নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশ বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক সূচকে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছে।
আরও পড়ুন: ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিটে যোগ দিতে মঙ্গলবার জেনেভা যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশ এলডিসি থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হলেও ২০১৫ সালে নিম্ন মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে।
তিনি আরও উল্লেখ করেছেন যে মাথাপিছু আয় বেড়ে হয়েছে ২ হাজার ৮২৪ মার্কিন ডলার, যা ২০০৬ সালে ছিল ৫৪৩ মার্কিন ডলার। দারিদ্র্যের হার প্রায় ৪১ দশমকি ৫ শতাংশ থেকে প্রায় ১৮ দশমিক ৭ শতাংশে নেমে এসেছে এবং চরম দারিদ্র্যের হার ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে কমে ৫ দশমিক ৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা ও তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার পর অবৈধভাবে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসা খুনিরা দেশের মানুষের উন্নয়নে কিছুই করেনি।
গণতন্ত্র ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে কাজ করেন।
তার সরকার ৫০ লাখ গৃহহীন ও ভূমিহীন মানুষকে ঘর দিয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, দেশে একজন মানুষও গৃহহীন ও ভূমিহীন থাকবে না।
প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন, কোভিড-১৯ মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং পরবর্তী নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা বিশ্বব্যাপী খাদ্যপণ্য ও জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির কারণে বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশের অর্থনীতির ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে।
আরও পড়ুন: ওয়ার্ল্ড অব ওয়ার্ক সামিটে যোগ দিতে জেনেভার উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধানমন্ত্রী
তবে শেখ হাসিনা বলেন, তার সরকার এই চাপ কাটিয়ে ওঠার চেষ্টা করছে।
একটি জাতির ভবিষ্যৎ গড়তে ভিশন থাকা দরকার উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে আওয়ামী লীগ রূপকল্প ২০২১ ঘোষণা করেছিল এবং সেই রূপকল্প ইতোমধ্যেই বাস্তবায়িত হয়েছে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশকে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে তুলতে সরকার রূপকল্প-২০৪১ ঘোষণা করেছে।
শেখ হাসিনা বলেন, সরকার সেই লক্ষ্য বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে।
আরও পড়ুন: চতুর্থ শিল্প বিপ্লব যাতে মানবতাকে ক্ষুণ্ন করতে না পারে: শেখ হাসিনা
হাতি ও মানুষের বন্ধুত্বপূর্ণ অবস্থান তৈরি করতে হবে: বনমন্ত্রী
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, হাতি ও মানুষের মধ্যে দ্বন্ধ নিরসন করে বন্ধুত্বপূর্ণ অবস্থান তৈরি করতে হবে। বন্য হাতির আবাসস্থল ছিল, কিন্তু আমরা তাদের আবাসস্থল ধ্বংস করে ফেলেছি। তাই বন্য হাতিরা বনে খাবার না পেয়ে লোকালয়ে আসছে।
তিনি বলেন, নতুন করে আমাদেরকে তাদের আবাসস্থলকে নিরাপদ রাখতে হবে। বনের মধ্যে আমাদের হাতির খাবার তৈরি করতে হবে। হাতি যে খাবারগুলো খায় সেই সকল গাছ রোপন করতে হবে।
আরও পড়ুন: পরিবেশ ধ্বংসকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা: বনমন্ত্রী
শুক্রবার (১০ মার্চ) বিকালে মন্ত্রী রাঙ্গামাটির কাপ্তাই উপজেলায় বন্য হাতি ও মানুষের মধ্যে দ্বন্ধ নিসরনে সোলার ফ্রান্সিং প্যানেলের উদ্বোধন ও কাপ্তাই ন্যাশনাল পার্কে বন্য হাতির আক্রমণে নিহত ও ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারগুলোর মাঝে ক্ষতিপূরণের চেক হস্তান্তরকালে এই কথা বলেন।
তিনি বন্য এলাকায় বসবাসকারীদের অনুরোধ জানিয়ে বলেন, হাতির সঙ্গে আপনারা দ্বন্ধে জড়াবেন না। আপনাদের যে ক্ষতি হবে সেই ক্ষতিপূরণ আমরা দেয়ার চেষ্টা করবো।
রাঙ্গামাটি অঞ্চলের বন সংরক্ষক মো. মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে চেক হস্তান্তর অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন, প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমিন হোসাইন চৌধুরী, চট্টগ্রাম অঞ্চলের প্রধান বন সংরক্ষক বিপুল চন্দ্র দাস, রাঙ্গামাটি অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সাইফুল ইসলাম, কাপ্তাই ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল লতিফ, সিএমসি কমিটির সভাপতি বাবুল আক্তার। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন, দক্ষিণ বন বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবু সালেহ মো. শোয়েব খান।
আরও পড়ুন: বন আইন যুগোপযোগী করা হবে: বনমন্ত্রী
২০৩০ সাল পর্যন্ত গাছ না কাটার আহ্বান বনমন্ত্রীর
প্রথমবারের মতো পদ্মা সেতুতে রাষ্ট্রপতি
প্রথমবারের মতো পদ্মা সেতু হয়ে টুঙ্গিপাড়া গেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। শুক্রবার (৭ অক্টোবর) দুপুরে বঙ্গভবন থেকে সড়ক পথে টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশে রওনা দেন তিনি।
বঙ্গভবন থেকে গাড়ি যোগে রওনা হয়ে তিনি মাওয়া দিয়ে পদ্মা সেতুতে ওঠেন। সেতুর মাঝামাঝি গিয়ে গাড়ি থেকে নেমে প্রায় ১০ মিনিট সেতুতে অবস্থান করেন তিনি।
আরও পড়ুন: করতোয়ায় নৌকাডুবিতে নিহত এবং মিঠামইনের আ.লীগ নেতার মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
পরে ২ টা ২৭ মিনিটে সেতু থেকে নেমে রাষ্ট্রপতি জাজিরায় পদ্মা সেতুর ২ নম্বর সার্ভিস এরিয়ায় যাত্রা বিরতি করে। পরে ২টা ৫৫ মিনিটে টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের উদ্দেশ্যে রওনা হন।
প্রথমবারের মতো রাষ্ট্রপতির পদ্মা সেতুতে আগমনের খবরে খুশি পদ্মা পারের মানুষ।
মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান আল-মামুন জানান, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর সফর ঘিরে পদ্মা সেতু এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় রাষ্ট্রপতিকে অভ্যর্থনা জানান।
আরও পড়ুন: বর্ষীয়ান সাংবাদিক তোয়াব খানের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতির শোক
নতুন সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ মহিলা দলকে রাষ্ট্রপতির অভিনন্দন
বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ঢাকার অবস্থান ৯তম
বুধবারও ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’ অবস্থায় রয়েছে।
সকাল ৯টার দিকে এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর ৯৫ নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় রাজধানী ঢাকা ৯তম স্থানে আছে।
৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর ‘স্বাভাবিক’বলা হয়, তবে কিছু মানুষের জন্য ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, বিশেষ করে যারা বায়ু দূষণের প্রতি অস্বাভাবিকভাবে সংবেদনশীল।
পাকিস্তানের লাহোর, ভারতের নয়াদিল্লি এবং কুয়েতের কুয়েত সিটি যথাক্রমে ১৫৩, ১৪২ এবং ১৩৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকায় প্রথম তিনটি স্থানে রয়েছে।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’
বিশেষ করে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য একিউআই স্কোর ১০১ থেকে ২০০ হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
একইভাবে, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোর 'খারাপ' বলা হয়, যেখানে ৩০১ থেকে ৪০০ এর স্কোর 'ঝুঁকিপূর্ণ' বলে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
প্রতিদিনের বাতাসের মান নিয়ে তৈরি করা একিউআই সূচক একটি নির্দিষ্ট শহরের বাতাস কতটুকু নির্মল বা দূষিত সে সম্পর্কে মানুষকে তথ্য দেয় এবং তাদের জন্য কোনো ধরনের স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি হতে পারে তা জানায়।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ এবং ওজোন (ও৩)।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে যে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হল, ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ক্রমাগতভাবে বিশ্বব্যাপী মৃত্যু এবং অক্ষমতার জন্য বায়ু দূষণ শীর্ষ ঝুঁকির কারণগুলোর মধ্যে স্থান করে নিয়েছে৷ বিভিন্ন গবেষণা অনুযায়ী, একজন ব্যক্তি দীর্ঘদিন ধরে দূষিত বায়ুতে শ্বাস নেয়ার কারণে হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী শ্বাসযন্ত্রের রোগ, ফুসফুসের সংক্রমণ এবং ক্যান্সার হওয়ার বেশি সম্ভাবনা থাকে।
জাতিসংঘের তথ্যমতে, বিশ্বব্যাপী প্রতি ১০ জনের মধ্যে ৯ জন দূষিত বাতাসে শ্বাস নেন এবং বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর প্রধানত নিম্ন ও মধ্য আয়ের দেশে আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের অকাল মৃত্যু ঘটে।
আরও পড়ুন: উচ্ছেদ অভিযান: ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ বস্তিবাসীর
আজ সকালে ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’ পর্যায়ে
বিয়ের দাবিতে সেনা সদস্যের বাড়িতে প্রেমিকার অবস্থান
ঠাকুরগাঁও সদরের রুহিয়ায় বিয়ের দাবিতে এক সেনা সদস্যের বাড়িতে এক নারী অবস্থান নিয়েছেন। শুক্রবার বিকালে ২০নং রুহিয়া পশ্চিম ইউনিয়নের মন্ডলাদাম গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ওই সেনা সদস্যের নাম ইব্রাহীম খলিল। তিনি মন্ডলাদাম গ্রামের তৌহিদুল ইসলামের ছেলে।
মেয়েটির দাবি তার সঙ্গে ওই সেনা সদস্যের দীর্ঘ আড়াই বছরের প্রেমের সর্ম্পক রয়েছে। মোবাইল ফোনে ডেকে নিয়ে ওই সেনা সদস্য বিভিন্ন সময়ে তাকে বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনের বাড়িতে নিয়ে একান্তে সময় কাটাতেন। মেয়েটির দাবি ঘটনার দিনও ইব্রাহীম খলিল তাকে বিয়ে করার আশ্বাস দিয়ে তার বাড়িতে ডেকে আনে। মেয়েটি আসলে খলিল বাড়িতেই তার সঙ্গে সময় কাটানোর পরে পরিবারের চাপে পড়ে কৌশলে বাড়ি থেকে পালিয়ে আত্মগোপন করে। এ সময় খলিলের বাড়ির সদস্যরা মেয়েটিকে জোর করে তাদের বাড়ি থেকে বের করে দেয়ার জন্য শারীরিক নির্যাতন চালায়। ভুক্তভোগী মেয়েটি এসময় খলিলের বাড়ির উঠানে আশ্রয় নেন এবং উপস্থিত ব্যক্তিরাসহ সাংবাদিকদের কাছে বিচার চেয়ে একটি লিখিত আবেদন দেন।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ে প্রায় ৫৩ কেজি ওজনের কষ্টি পাথরের মূর্তি উদ্ধার
এদিকে অভিযুক্ত ইব্রাহীম খলিলকে একাধিকবার কল করলেও সে কল রিসিভ করেনি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য আনার আলী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, আমি বিষয়টি জেনেছি।
২০নং রুহিয়া পশ্চিম ইউপি চেয়ারম্যান অনিল কুমার সেন বলেন, এ বিষয়ে মেয়েটির বাড়ি যেহেতু ১নং রুহিয়া ইউনিয়নে। সেজন্য আমি রুহিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মনিরুল হক বাবুকে বিষয়টি জানিয়েছি। আমরা দুই চেয়ারম্যান মিলে মীমংসার উদ্যোগ নিয়েছি।
রুহিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) শহীদুর রহমান বলেন, আমি ঘটনাটি শুনেছি, বিষয়টি খতিয়ে দেখছি।
আরও পড়ুন: ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক ক্রিকেটার বিপু আর নেই
ঠাকুরগাঁওয়ে বিরল প্রজাতির ‘রেড কোরাল কুকরি’ উদ্ধার