ই-গেট
সিলেট বিমানবন্দরে ই-গেট যাত্রীদের অভিজ্ঞতা বাড়াবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন বলেছেন, সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ইলেকট্রনিক গেট যাত্রীদের অভিজ্ঞতার উন্নতি ঘটাবে এবং সেবার মান বাড়াবে।
মোমেন বলেন, যেসব যাত্রীদের ই-পাসপোর্ট আছে তারা ই-গেটের মাধ্যমে অভিবাসন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে পারবেন।
সিলেট বিমানবন্দরে রবিবার ই-গেট উদ্বোধনের পর তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে পিইউআইসি প্রতিনিধিদলকে কাজ করার আহ্বান মোমেনের
তিনি বলেন, আমরা ইতোমধ্যে আমাদের দেশের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ই-গেট চালু করেছি এবং এ পর্যন্ত অনেক ই-পাসপোর্ট ইস্যু করেছি।
এছাড়া সম্প্রতি পাসপোর্ট সেবার অনেক উন্নতি হয়েছে এবং আগের মতো বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না।
মন্ত্রী বলেন, ই-গেট চালুর মাধ্যমে আমাদের পাসপোর্টের মান আরও বাড়বে। তাহলে অনেক দেশে যেতে আমাদের ভিসা লাগবে না।
এছাড়া অনেক দেশ আমাদের সঙ্গে ভিসা মওকুফ চুক্তি স্বাক্ষর করতে আগ্রহী বলে জানান তিনি।
সিলেট বিমানবন্দরে রবিবার ছয়টি ই-গেট চালু করা হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি প্রস্থানের জন্য এবং তিনটি প্রবেশের জন্য স্থাপন করা হয়েছে।
শনিবার সিলেট বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিসের উপ-পরিচালক মাহের উদ্দিন শেখ জানান, দ্রুত অভিবাসন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে।
তিনি আরও বলেন, প্রবাসীদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে, অভিবাসন প্রক্রিয়া দ্রুত করা এবং সেবার মান বাড়াতে সরকার এ উদ্যোগ নিয়েছে।
বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে,যাত্রীরা সহজেই ই-গেট দিয়ে যেতে পারেন। কারণ একটি ই-পাসপোর্ট জমা দেয়ার পরে গেটগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে খোলা হবে এবং পুরো প্রক্রিয়াটি ১৮ সেকেন্ডের মধ্যে সম্পন্ন হবে।
এর আগে গত ৭ জুন ঢাকা বিমানবন্দরে ১২টি ই-গেট উদ্বোধন করা হয়।
আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি প্রবাসীকে হত্যা ও বর্ণ বিদ্বেষের নিন্দা জানিয়েছেন মোমেন
আর্জেন্টিনার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্চে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন: মোমেন
ই-গেট ম্যাজিকে ১৮ সেকেন্ডেই ইমিগ্রেশন পার
রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা নূরী আক্তার। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় ব্যাংকক যাওয়ার উদ্দেশ্যে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর আসেন। এই বিমানবন্দরে স্থাপিত ই-গেটের প্রবেশ পথে প্রথমে পাসপোর্ট ছবি সম্বলিত স্মার্ট কার্ডের পৃষ্ঠাটি স্ক্যান করান তিনি। মাত্র ৪-৫ সেকেন্ডের মধ্যে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে তার সব তথ্য মিলে যায়। এরপর সামনে থাকা ক্যামেরার সামনে দাঁড়ান। সেখানে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফেসিয়াল রিকগনিশনের মাধ্যমে পাসপোর্টের ছবির সঙ্গে তার মুখমন্ডল মিলে যায়। এতে খুলে যায় দ্বিতীয় গেটও। মাত্র ১৮ সেকেন্ডের মধ্যে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন হয় তার।
এরপর স্পেশাল ব্রাঞ্চ ইমিগ্রেশন পুলিশের কার্যক্রমও অল্প সময়ের মধ্যে শেষ করে ফ্লাইটে উঠেন তিনি। ই-গেটের ম্যাজিকে দ্রুত সময়ের মধ্যে ইমিগ্রেশন শেষ করতে পেরে আনন্দিত এই যাত্রী।
বৃহস্পতিবার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে স্থাপিত ই-গেট ব্যবস্থা সরেজমিনে দেখতে গিয়ে এমন দৃশ্য চোখে পড়ে।
এ সময় আরও দেখা যায়, বহির্গমন ও আগমনী যাত্রীদের মধ্যে যাদের ই-পাসপোর্ট রয়েছে, তারা বিমানবন্দরে স্থাপিত ই-গেট ব্যবহার করছেন। এতে মাত্র ১৮ সেকেন্ডের মধ্যে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করতে পারছেন তারা। যা আগে ৩০ মিনিট কিংবা এরও অধিক সময় লেগে যেত।
এত কম সময়ে ইমিগ্রেশন পার হতে পেলে উচ্ছ্বসিত নূরী আক্তার বলেন, আগে এক বস্তা কাগজ নিয়ে ইমিগ্রেশন চেকিংয়ের জন্য অপেক্ষা করা লাগত। কখনও কখনও ৩০ মিনিটেরও বেশি সময় লেগে যেত। খুব বিরক্ত লাগত। কিন্তু ই-পাসপোর্ট ও ই-গেটের মাধ্যমে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করায় এখন মাত্র ১৮ সেকেন্ড লেগেছে। এতে যাত্রীদের ভোগান্তি কমেছে।
বাংলাদেশও বিদেশের মতো এগিয়ে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করে আরেক যাত্রী জিল্লুর রহমান জানান, ই-গেট স্থাপনের পর তিনি এই প্রথম বিদেশ যাচ্ছেন। তাকে লাইনে দাঁড়াতে হয়নি। তাই খুব ভালো লেগেছে তার।
এ সংক্রান্ত হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালে স্থাপিত ই-গেটের সামনে বৃহস্পতিবার সকালে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সম্মেলনে বক্তব্য দেন ই-পাসপোর্টের প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ সাদাত হোসেন, ইমিগ্রেশন প্রশাসনের স্পেশাল ব্রাঞ্চের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ শাহরিয়ার আলম।
মোহাম্মদ সাদাত হোসেন বলেন, ই-গেট মূলত ব্যক্তি ও তার পাসপোর্ট সঠিক কিনা, তা যাচাই করে থাকে। এর মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে নির্ভুলভাবে যাচাই-বাছাই করা সম্ভব। ই-গেট সিস্টেম ব্যবহারকারী যাত্রীদের সহায়তা করতে আমাদের লোক রয়েছে। কোন যাত্রী না বুঝলে তাকে সহায়তা করা হয়।
তার দেয়া তথ্যমতে, চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ছয়টি, বেনাপোল ও বাংলাবান্দা স্থল বন্দরে একটি করে ই-গেট স্থাপন করা হয়েছে। তবে চলতি বছরে ২২টি ল্যান্ড চেকপোস্টেও ই-গেট স্থাপন করা হবে।
আরও পড়ুন: বিমানবন্দরে জুনেই চালু হচ্ছে ই-গেট
দেখা যায়, বহির্গমন গেটে ১২টি এবং আগমনী গেটে ১২টিসহ মোট ২৪টি ই-গেট স্থাপন করা হয়েছে। যে সকল যাত্রীদের ই-পাসপোর্ট রয়েছে, কেবল তারাই ই-গেট ব্যবহার করছেন। অল্প সময়ের মধ্যে ইমিগ্রেশন শেষ করতে পারায় তারা খুশি।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সিস্টেমটি নতুন হওয়াতে অনেকেই ই-গেট ব্যবহারে এখনও অভ্যস্ত হয়ে উঠতে পারেননি। অনেককে এটির ব্যবহার সম্পর্কে বুঝিয়ে দিতে হচ্ছে। যখন সবাই এর ব্যবহার সম্পর্কে পুরোপুরি শিখে যাবে, তখন এই সময়সীমা আরও কমিয়ে আনা হবে। তখন এক মিনিটের মধ্যে কয়েকজন যাত্রীর ই-গেট দিয়ে ইমিগ্রেশন সম্পন্ন করা সম্ভব হবে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. কামরুল ইসলাম বলেন, উপমহাদেশের মধ্যে বাংলাদেশেই ই-পাসপোর্ট প্রচলিত হয়েছে। এর জন্য বিমানবন্দরে ই-গেট স্থাপন করা হয়েছে। তবে যাত্রীদের অনেকে এখনও ই-গেট ব্যবহারে অভ্যস্ত নয়। হয়তো কিছুটা সময় লাগবে। তবে যাদের ই-পাসপোর্ট রয়েছে, তারা ই-গেট ব্যবহার করে দ্রুত ইমিগ্রেশন শেষ করতে খুবই আগ্রহী।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ই-পাসপোর্টের অতিরিক্ত প্রকল্প পরিচালক কর্নেল মো.খালিদ সায়ফুল্লাহ, উপ-প্রকল্প পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ শরীফুল ইসলাম, পাসপোর্ট অধিদপ্তেরর উপপরিচালক আবু নোমান মোহাম্মদ জাকির হোসেন প্রমুখ।
আরও পড়ুন: শিশুদের ই-পাসপোর্টের নিয়ম: কীভাবে আপনার অপ্রাপ্ত বয়স্ক সন্তানের পাসপোর্ট করবেন
বিমানবন্দরে জুনেই চালু হচ্ছে ই-গেট
উদ্বোধনের প্রায় এগারো মাস পরও চালু হয়নি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ই-গেট কার্যক্রম। তবে আগামী জুনের মধ্যে ই-পাসপোর্টধারী যাত্রীরা আধুনিক এ সেবা পাবে বলে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।
২০২১ সালের ৩০ জুন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ই-গেট উদ্বোধন করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন । তখন বলা হয়েছিল এতদিন ইমিগ্রেশন পুলিশ ম্যানুয়ালি যে কাজ করতো সেটি এখন ই-গেটের মাধ্যমে সম্পন্ন হবে । কিন্তু উদ্বোধনের প্রায় এক বছরেও এতদিন ই-গেট ব্যবহারের উপযোগী ছিল না। তাই ই-পাসপোর্টধারী যাত্রীরা কোন সুফল পাচ্ছিল না । অবশেষে আগামী জুন মাসের মধ্যেই ই-গেট চালু হচ্ছে।
এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগে অতিরিক্ত সচিব (নিরাপত্তা ও বহিরাগমন অনুবিভাগ) আবদুল্লাহ আল মাসুদ চৌধুরী ইউএনবিকে বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে ই-গেট ব্যবহার করা যাবে জুন মাসের মধ্যে । এ বিষয়ে আমদের কাজ প্রায় শেষ দিকে।
আরও পড়ুন: এবারের বর্ষায়ও ঢাকায় জলাবদ্ধতার আশঙ্কা, নেই কোনো স্থায়ী সমাধান
তিনি আরও বলেন, অন্যান্য উন্নত দেশের মতো বাংলাদেশে ই পাসপোর্টধারী যাত্রীদের জন্য ই-গেট চালু হতে যাচ্ছে। ই গেট চালু হলে ইমিগ্রেশনে যাত্রী খুব সহজে কম সময়ে ইমিগ্রেশন কাজ শেষ করতে পারবেন ।
ই-গেট উদ্বোধন হয়েছে প্রায় এক বছর হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু ই গেট ব্যবহার বা চালু করতে এত সময় লাগছে কেন জানতে চাইলে তিনি বলেন, দেখুন ই-পাসপোর্ট এর সকল তথ্য ই-গেট এ সফটওয়ারের অটোমেটিক সকল ডাটা দেখাবে । সে জন্য এ কাজটি যে কোম্পানি করছে একটু সময় লাগছে । এখন কাজ শেষ পর্যায়ে । আমরা আগামী জুন মাসের মধ্য চালু করতে পারবো ।
ই-গেট এর সুবিধা নিয়ে তিনি বলেন, ই গেট চালু হলে নিজে নিজেই ইমিগ্রেশন করতে পারবে, কোনো ধরনের হয়রানি হবে না, সময় বাঁচবে, দ্রুত সময়ে ইমিগ্রেশন শেষ করতে পারবে।
অতিরিক্ত সচিব বলেন, শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ইমিগ্রেশন ছাড়াও পর্যায়ক্রমে দেশের সকল বর্ডারে ই গেট চালু করা হবে । অন্যান্য বর্ডারের ই গেট চালু বিষয়ে আমরা অনেক দূর কাজ এগিয়ে ফেলছি। ঢাকা চালুর পর বাকি সবগুলো বর্ডারও খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই স্হাপন ও চালু করা হবে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশনে ই-গেট স্থাপন করেছে ইমিগ্রেশন এবং পাসপোর্ট অধিদপ্তর (ভিআইপি) । ই- গেট থাকলেও । ই গেটের সক্ষমতা এখনো চালু করতে পারেনি বলে ই-পাসপোর্ট ধারীদের ইমিগ্রেশন হচ্ছে ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে । তাতে ইমিগ্রেশনে পাসপোর্টধারীদের লম্বা লাইল হয় । সময় বেশি লাগে এবং যাত্রী হয়রানির অভিযোগও পাওয়া যায় ।
আরও পড়ুন: হালদায় আশানুরূপ মাছের ডিম মিলছে না
ই-গেটের সঙ্গে পাসপোর্ট সার্ভারের সংযোগ এখনও তৈরি করতে না পারায় ইমিগ্রেশন পুলিশ ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে আগের মত ইমিগ্রেশন করছে। এই ই-গেট চালু থাকলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাসপোর্ট-ধারীকে সনাক্ত করা যাবে
স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, ই-পাসপোর্টে মাইক্রোপ্রসেসর চিফ এবং এন্টেনা বসানো হয়েছে। যার ফলে ই-পাসপোর্টধারী
একজন ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য পাসপোর্টের মুদ্রিত ও চিপের মধ্যে সংরক্ষিত থাকে। ই-গেট পাসপোর্ট স্ক্যান করার পর ই-গেট এর সঙ্গে সংযুক্ত ক্যামেরা যাত্রীকে অটোমেটিক শনাক্ত করবে।
এ বিষয়ে জানতে এয়ারপোর্ট ইমিগ্রেশন জানায়, কারিগরি কিছু জটিলতা এখনও দূর হয়নি এ কারণেই ই গেট ব্যবহার করে ইমিগ্রেশন করা যাচ্ছে না । এ বিষয়ে পাসপোর্ট অধিদপ্তরকে জানানো হয়েছে তারা এটি সমাধান করলে ই গেট ব্যবহার সম্ভব হবে। এটি ইমিগ্রেশন এবং পাসপোর্ট অধিদপ্তর (ভিআইপি) ।
গত ২০১৮ সালে ২১ জুন ই পাসপোর্ট প্রবর্তন ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্হার প্রকল্প অনুমোদন পায়। সেই বছরেই ১৯ জুলাই জার্মানির ডেরিভোস জিএমবিএইচ এর সঙ্গে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের চুক্তি হয়। এই সংস্থাটির মাধ্যমেই ই পাসপোর্ট ও ই-গেট স্থাপন কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে ।
আরও পড়ুন: মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শ্রমিক পাঠানোর কোনো অগ্রগতি নেই
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০২০ সালের ২২ জানুয়ারি ই-পাসপোর্ট ও স্বয়ংক্রিয় বর্ডার নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা উদ্বোধন করেন ।
২০২১ সালের ৩০ জুন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ইমিগ্রেশনে ই-গেট উদ্বোধনের পর ক্রমান্বয়ে দেশের সব বর্ডারে ই- গেট চালু করার কথা বলা হয়।