বাতিঘর
অনলাইন বই বাজার: ঘরে বসেই যে ১০ ওয়েবসাইট থেকে কিনতে পারেন পছন্দের বই
যানজট ঠেলে সময় ও শ্রম নষ্ট করে দোকানে যেয়ে বই কেনার দিন শেষ। নানান উপলক্ষ এমনকি বইপ্রেমিদের বৃহৎ উৎসব বইমেলার জন্যও আকর্ষণীয় পসরা সাজিয়ে বসে বই কেন্দ্রিক ই-কর্মাস সাইটগুলো। অন্যান্য পণ্যের মতো এখন অর্ডার করা কাগুজে বইও এসে হাজির হয় বাড়ির দোরগোড়ায়। চলুন, ঘরে বসে প্রিয় বইটি কেনার জন্য বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ কয়েকটি ওয়েবসাইটের ব্যাপারে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
অনলাইনে বই কেনার জন্য সেরা ১০টি ওয়েবসাইট
.
রকমারি
সাইট লিঙ্ক: https://rokomari.com/
বর্তমান সময়ে বইয়ের অনলাইন স্টোরগুলোর মধ্যে সবচেয়ে পরিচিত নাম রকমারি। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বিস্তৃত পরিসরে সমৃদ্ধ এই ডিজিটাল সংগ্রহশালায় সার্বক্ষণিক আনাগোনা থাকে দেশীয় পাঠকদের।
আরো পড়ুন: ছোটদের বাংলা ভাষা শেখার ১০টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ
এখানে বই অর্ডারের প্রক্রিয়া শুরু হয় অ্যাকাউন্ট তৈরির মধ্য দিয়ে। এক বা একাধিক পছন্দসই বই নিয়ে কার্ট তৈরি করে চেকআউট দিলেই সম্পন্ন হয় কাঙ্ক্ষিত অর্ডারটি। ব্যাংকিং সিস্টেম, মোবাইল গেটওয়ে, এবং ক্যাশ অন ডেলিভারিসহ দেশের প্রায় সব প্রচলিত পরিষেবা রয়েছে মূল্য পরিশোধের জন্য।
রকমারি বই ডেলিভারি সেবা ছড়িয়ে রয়েছে সারা দেশব্যাপী। ঢাকার মধ্যে হলে ডেলিভারিতে সময় লাগবে ২ থেকে ৩ দিন, আর বাইরে হলে ৩ থেকে ৫ দিন সময় নেয়। পণ্যের ধরন, পরিমাণ, ওজন এবং ডেলিভারি অবস্থানের উপর ভিত্তি করে শিপিং চার্জ ন্যূনতম ৪৮ টাকা থেকে শুরু হয়।
অফিসের ঠিকানা: ২/১/ই, ইডেন সেন্টার, আরামবাগ, মতিঝিল, ঢাকা-১০০০
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.rokomari
অ্যাপেল অ্যাপ: https://apps.apple.com/us/app/rokomari-trusted-online-store/id1493045502
আরো পড়ুন: অভ্র কি-বোর্ড: বাংলা ভাষার ডিজিটাল রূপান্তরে মেহেদী হাসান ও নেপথ্য কুশলীরা
পিবিএস
সাইট লিঙ্ক: https://pbs.com.bd
পাঞ্জেরি বুক শপ সংক্ষেপে পিবিএস অনেক আগে থেকে দেশের সর্বস্তরের পাঠকদের নিকট একটি স্বনামধন্য প্রকাশনা। প্রথমদিকে ছোট্ট বইয়ের দোকান থেকে শুরু করা এই প্রতিষ্ঠানের বর্তমানে অনলাইনে রয়েছে সরব উপস্থিতি। ওয়েবসাইটে নিবন্ধনের মাধ্যমে খুব সহজেই গ্রাহকরা তাদের কাঙ্ক্ষিত বইটির জন্য কার্ট তৈরি করতে পারেন। চেকআউট শেষে মোবাইল বা কম্পিউটারের মাধ্যমে ঘরে বসেই বইয়ের দাম পরিশোধ করা যায়। অগ্রিম পেমেন্টের পাশাপাশি আছে ক্যাশ অন ডেলিভারি ব্যবস্থা।
পিবিএস’র বই ডেলিভারি পরিষেবা সারা বাংলাদেশ জুড়ে বিস্তৃত। ডেলিভারি চার্জ, সময়সীমা পণ্যের পরিমাণ ও লোকেশন ভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে।
অফিসের ঠিকানা: ৪৩ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন সড়ক (পুরাতন ১৬ শান্তিনগর), ঢাকা-১২১৭
আরো পড়ুন: নতুন স্মার্টফোন কিনছেন, জেনে নিন সেটি আসলেই নতুন কিনা!
পাঠক সমাবেশ
সাইট লিঙ্ক: https://pathakshamabesh.com/
৩৮ বছরের পুরোনো সংগঠন পাঠক সমাবেশ এখন দেশি-বিদেশি বইয়ের একটি পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম। এর মেম্বারশিপ থেকে শুরু করে যাবতীয় কার্যক্রম অনলাইনে নিয়ে আসা হয়েছে। তবে গ্রাহকরা চাইলে সশরীরেও যেতে পারেন এর সুদৃশ্য লাইব্রেরিতে।
বর্তমানে কম্পিউটার এবং মোবাইল উভয় মাধ্যমেই পাঠক সমাবেশের জন্য নিবন্ধন পদ্ধতি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। একই সঙ্গে বই ক্রয়, প্রি অর্ডার, পেমেন্ট, এবং মেম্বারশিপ সব কার্যকলাপ সম্পন্ন করা যায় এই অ্যাকাউন্টের অধীনে। এর বিষয়ভিত্তিক হেডার মেনু, ক্যাটাগরি, লেখক, এবং শিরোনামকেন্দ্রিক সার্চ অপশন গোটা ইন্টারফেসকে দিয়েছে সহজবোধ্যতা। এতে গ্রাহকরা সহজেই এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে চেকআউটের সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারেন।
আরো পড়ুন: শিশুদের টিকটক আসক্তি: ঝুঁকি থেকে যেভাবে বাঁচবেন
পাঠক সমাবেশের সেবার পরিধি বিস্তৃত রয়েছে গোটা দেশে। অর্থপ্রদানের একাধিক বিকল্প রয়েছে, তবে ক্যাশ অন ডেলিভারি শুধুমাত্র ঢাকার জন্য প্রযোজ্য।
অফিসের ঠিকানা: পাঠক সমাবেশ প্রাইভেট লিমিটেড, বিল্ডিং নং ৪, ১ম তলা, বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর (আজিজ মার্কেটের বিপরীতে) শাহবাগ, ঢাকা-১০০০
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.pathak.shamabesh
অ্যাপেল অ্যাপ: https://apps.apple.com/us/app/pathak-shamabesh/id1571038621
আরো পড়ুন: লেখকদের সৃজনশীলতায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রভাব: ব্যবহারের সুবিধা-অসুবিধা
বই বাজার
সাইট লিঙ্ক: https://www.boibazar.com/
বৈচিত্র্যপূর্ণ সংগ্রহের দিক থেকে বই কেন্দ্রিক একটি প্রসিদ্ধ ই-কমার্স সাইট বই বাজার। যেকোনো ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মতো এখানে গ্রাহকরা নিজেদের ই-মেইল বা মোবাইল নাম্বার দিয়ে সহজেই নিবন্ধন করতে পারেন।
কার্টে বই সংযুক্ত করা থেকে শুরু করে চেকআউট পর্যন্ত সার্বিক প্রক্রিয়া অত্যন্ত সাবলীল। অর্থপ্রদানের মাধ্যমগুলোর মধ্যে থেকে ক্রেতারা নিজের পছন্দ মতো পরিষেবাটি বেছে নিতে পারেন। এছাড়া বই বুঝে নিয়েও মূল্য পরিশোধের সুযোগ রয়েছে।
বই বাজার সমগ্র বাংলাদেশে হোম ডেলিভারি করে থাকে। বইয়ের ধরণ, পরিমাণ ও লোকেশনের উপর নির্ভর করে ডেলিভারি চার্জ এবং সময়সীমা কমবেশি হয়ে থাকে।
অফিসের ঠিকানা: লেভেল: ১৪, সাত্তারা সেন্টার ৩০/এ ভিআইপি রোড, নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০
আরো পড়ুন: ডিপসিক: এআইয়ের দুনিয়ায় চ্যাটজিপিটি ও জেমিনির লড়াকু প্রতিপক্ষ
বুকস ডট কম ডট বিডি
সাইট লিঙ্ক: https://books.com.bd
শুরুতে বই-মেলা ডট কম (boi-mela.com) হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও বর্তমানে এই সাইটটির ডোমেইন নাম বুকস ডট কম ডট বিডি। পাঠক, লেখক, ও প্রকাশকদের ভিন্ন ভিন্ন সাইটসহ এই অনলাইন লাইব্রেরিটি একটি সমন্বিত মঞ্চ। প্রত্যেকের জন্য আলাদা আলাদা অ্যাকাউন্ট সংরক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে।
গ্রাহকরা তাদের কাঙ্ক্ষিত বইটি সার্চ করে খুঁজে বের করে শপিং কার্টে যুক্ত করতে পারেন। কার্ট চূড়ান্ত হলে চেকআউটের পর ডেলিভারি এবং অর্থপ্রদানের জন্য বিশদ তথ্য প্রদান করতে হয়। অগ্রিম ও ক্যাশ অন ডেলিভারি উভয় পদ্ধতিতেই মূল্য পরিশোধের সুযোগ আছে। তবে উভয় ক্ষেত্রেই ঘরে বসেই পরিশোধ করা যায়।
নির্দিষ্ট চার্জের বিনিময়ে বুকস ডট কম ডট বিডি সারা দেশে হোম ডেলিভারি সেবা প্রদান করে। ঢাকার ভেতরে ও বাইরের অঞ্চলভেদে ডেলিভারি চার্জ এবং সময়সীমার মধ্যে তারতম্য হয়ে থাকে।
অফিসের ঠিকানা: নোয়াখালী টাওয়ার, ৯/সি (৮ম তলা), ৫৫/বি পুরানা পল্টন, ঢাকা-১০০০
আরো পড়ুন: কীভাবে জানবেন ঢাকার যানজটের সর্বশেষ অবস্থা?
বাতিঘর
সাইট লিঙ্ক: https://baatighar.com
বাংলাদেশের বইপ্রেমিদের নিকট প্রিয় একটি গন্তব্য এই বাতিঘর। অফলাইনের মতো অনলাইনেও রয়েছে এর ব্যাপক পরিচিতি।
ইন্টারফেস যথেষ্ট সুবিধাজনক হওয়ায় গ্রাহকরা লেখক ও জনরা ভেদে বই অনুসন্ধানের সুযোগ পান। নিজস্ব অ্যাকাউন্ট পরিচালনার ব্যবস্থা থাকায় কার্ট থেকে চেকআউট পর্যন্ত পুরো অর্ডার পদ্ধতিতে কোনো জটিলতার অবকাশ থাকে না।
ডেলিভারি পেয়ে ক্যাশ দেওয়াসহ অর্থ পরিশোধের জন্য বিভিন্ন ধরণের মোবাইল ও ব্যাংকিং সেবা সংযুক্ত আছে। ফলে মূল্য পরিশোধ নিয়ে কোনো ঝামেলা পোহাতে হয় না।
দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল পর্যন্ত হোম ডেলিভারি চালু রাখায় বাতিঘর এখন সর্বস্তরের পাঠককের কাছে একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠান। ঢাকা ছাড়াও চট্টগ্রাম, সিলেট, ও রাজশাহীতে এর শাখা রয়েছে।
হেড অফিসের ঠিকানাঃ সপ্তম তলা, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ভবন, ১৭ ময়মনসিংহ রোড/বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র গোলি, ঢাকা-১২০৫
আরো পড়ুন: ভিডিও গেম খেলে অর্থ উপার্জনের উপায়
ওয়াফিলাইফ
সাইট লিঙ্ক: https://www.wafilife.com
ইসলামী বইয়ের এক অনন্য ডিজিটাল সংগ্রহশালা ওয়াফিলাইফ। দেশের প্রথম সারির বই ভিত্তিক অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর মতো এতেও রয়েছে অত্যাধুনিক ফিচার। এর মধ্যে জনরা ভিত্তিক মেনু ও সার্চ সিস্টেম, পছন্দনীয় লিস্ট, অ্যাকাউন্ট, শপিং কার্ট এবং একাধিক পেমেন্ট সিস্টেম অন্যতম।
মূল্য পরিশোধের ক্ষেত্রে অগ্রিম এবং ক্যাশ অন ডেলিভারি উভয় সুবিধাই দেওয়া হয়। অ্যাকাউন্ট, বই সার্চ, এবং অর্ডারের প্রক্রিয়া মোবাইল থেকেও সম্পন্ন করা যায়।
ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সর্বত্র ওয়াফিলাইফের হোম ডেলিভারি সেবা রয়েছে।
অফিসের ঠিকানা: বাড়ি ৩১০, রোড ২১, মহাখালী ডিওএইচএস, ঢাকা-১২০৬
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.wafilife.app&utm_source=website
আরো পড়ুন: এয়ার পিউরিফায়ার: প্রয়োজনীয়তা, দাম, জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ও নতুন মডেল
ই-বইঘর
সাইট লিঙ্ক: https://eboighar.com
শিক্ষাগত ও কর্মজীবনের সকল গুরুত্বপূর্ণ বইয়ের জন্য ওয়ান-স্টপ-পয়েন্ট বলা যেতে পারে ই-বইঘরকে। সাধারণ সার্চ ফিচার ছাড়াও এতে রয়েছে লেখক ও পাবলিশার সহ বিভিন্ন ক্যাটাগরি ভিত্তিক মেনু। পৃথক অ্যাকাউন্টের ব্যবস্থা ইতিপূর্বে অর্ডারকৃত বইগুলো পুনরায় কেনার জন্য নতুন করে খুঁজে বের করতে হয় না।
তাছাড়া সহজাত ইন্টারফেস নিয়মিত কার্ট পরিচালনা, চেকআউট, এবং অর্থ পরিশোধের পদক্ষেপগুলোকে ঝামেলাহীন করে তুলেছে।
ই-বইঘরের সেবার পরিধি সারা দেশে বিস্তৃত এবং সব অঞ্চলের গ্রাহকরাই ডেলিভারি পরবর্তী অথবা অগ্রিম পেমেন্টের সুবিধা পান।
অফিসের ঠিকানা: ২১৫/এ আউটার সার্কুলার রোড, বড় মগবাজার, ঢাকা-১২১৭
আরো পড়ুন: ২০২৫ সালে যে প্রযুক্তিগত দক্ষতাগুলোর চাহিদা সবচেয়ে বেশি থাকবে
দারাজ বুকস অ্যান্ড ম্যাগাজিন্স
সাইট লিঙ্ক: https://www.daraz.com.bd/books-magazines
দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম দারাজও দীর্ঘ দিন ধরে বইপ্রেমিদের আস্থার জায়গা তৈরি করেছে। কম্পিউটারের জন্য এর ওয়েব ভার্সন এবং মোবাইল অ্যাপ দুটোতেই সমানভাবে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে গ্রাহকরা। তাই অ্যাকাউন্ট তৈরি, কার্ট সম্পাদনা, এবং অর্থ পরিশোধ; কোনো ক্ষেত্রেই তেমন ঝামেলার সম্মুখীন হতে হয় না। এরপরেও কোনো কিছু বুঝতে সমস্যা হলে ‘দাজ’ (Daz) নামক চ্যাটবটের সাহায্য নেওয়া যায়।
বিশেষ করে কেনার আগে নির্দিষ্ট বইটির জন্য প্রয়োজনীয় রিভিউ দেখার ক্ষেত্রে এই সাইটের জুড়ি মেলা ভার। ডেলিভারি হাতে পেয়ে মূল্য পরিশোধসহ বিভিন্ন ধরণের অর্থ পরিশোধের পদ্ধতির সঙ্গে রয়েছে বৈচিত্র্যপূর্ণ ডেলিভারি সেটিং। দারাজের সেবার ব্যাপ্তি ছড়িয়ে রয়েছে দেশের প্রতিটি প্রান্তে।
অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: https://play.google.com/store/apps/details?id=com.daraz.android
অ্যাপেল অ্যাপ: https://apps.apple.com/gb/app/daraz-online-shopping-app/id978058048
আরো পড়ুন: আইফোন চুরি প্রতিরোধে অ্যাপলের গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ব্যবস্থা
বুক হাউস
সাইট লিঙ্ক: https://bookhousebd.com
বয়স ও পেশা নির্বিশেষে সব ধরণের পাঠকদের কাছে প্রিয় ওয়েবসাইটগুলোর মধ্যে অন্যতম এই বুক হাউস। বই কেনাবেচার ক্ষেত্রে দেশের প্রসিদ্ধ অনলাইন সাইটগুলোর মতো এর ইন্টারফেসও যথেষ্ট সহজবোধ্য। অর্ডারের সঙ্গে সম্পর্কিত অ্যাকাউন্ট, শপিং কার্ট, চেকআউট, ডেলিভারি ও পেমেন্ট-সংক্রান্ত তথ্য প্রদান প্রতিটি বিষয় বেশ নিরবচ্ছিন্ন।
বুক হাউসের সেবার পরিব্যাপ্তি দেশ জুড়ে বিস্তৃত। শিপমেন্ট ব্যবস্থায় একাধিক অপশন না থাকলেও বিভিন্ন ধরণের পেমেন্ট ক্যাটাগরির সুবিধা প্রত্যেক অঞ্চলের গ্রাহকরাই পেয়ে থাকেন।
অফিসের ঠিকানা: প্রীতম ভবন, ২১৫, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, নিচতলা, রুম নং: ৩২-৩৬, (পুরানা পল্টন), ঢাকা-১০০০
আরো পড়ুন: টপ লোড বনাম ফ্রন্ট লোড ওয়াশিং মেশিন: জেনে নিন সুবিধা ও অসুবিধা সমূহ
পরিশিষ্ট
অনলাইনে বই কেনার জন্য এই ১০টি ওয়েবসাইট পাঠকদের বই বিপণীর বিড়ম্বনাকে কমিয়েছে। এই তালিকায় যুক্ত হয়েছে ইতোপূর্বে স্বনামধন্য এবং সাহিত্যানুরাগীদের প্রিয় গন্তব্য ‘পিবিএস’ পাঠক সমাবেশ, এবং ‘বাতিঘর’। অনলাইন বই বিপণীর এই বিপ্লবে ‘রকমারি’র সহযোদ্ধারা হলো ‘বুক্স ডট কম ডট বিডি’, ‘বই বাজার’, এবং ‘ই-বইঘর’। পাশাপাশি দ্রুত সময়ের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে ওঠা ডিজিটাল স্টোরগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘ওয়াফিলাইফ’ এবং ‘বুক হাউস’। এমনকি দেশের শীর্ষস্থানীয় ই-কমার্স সাইট ‘দারাজ’ও সমান আস্থা নিয়ে বইপ্রেমিদের চাহিদা পূরণ করে আসছে। সামগ্রিকভাবে এই প্ল্যাটফর্মগুলো বাংলাদেশিদের বইপ্রীতি বাড়াতে ব্যাপক অবদান রাখছে।
আরো পড়ুন: রয়্যাল এনফিল্ড ৩৫০ সিসির নতুন চারটি মোটরবাইক মডেলের আকর্ষণীয় সব ফিচার
২৮৩ দিন আগে
ঢাকার জনপ্রিয় ১০টি বুক ও স্টাডি ক্যাফে: বইপ্রেমীদের স্বর্গরাজ্য
বইয়ের সঙ্গে কফি বা অন্যান্য কোমল পানীয় পরিবেশন মূলত ইউরোপ-আমেরিকার ধারা। কিন্তু প্রিয় বই হাতে নিয়ে আয়েশ করে চা বা কফিতে চুমুক দেয়াটা যে কোনও ব্যস্ত-সমস্ত শহরবাসীরই কাম্য। কেননা শুধু জ্ঞানার্জনের জন্য সঠিক পরিবেশ তৈরিতে নয়, এরকম স্থান যান্ত্রিক জীবনে বিস্তর প্রশান্তির জন্যও সহায়ক। স্বল্প পরিসরে হলেও এই ধরণের অভিজ্ঞতা বিগত কয়েক দশক ধরে পেয়ে আসছেন বাংলাদেশের বইপ্রেমীরা। চলুন, ঢাকা শহরে অবস্থিত ১০টি চমৎকার বুক ও স্টাডি ক্যাফের ব্যাপারে জেনে নেওয়া যাক।
বইপোকাদের জন্য ঢাকার সেরা ১০টি বুক ও স্টাডি ক্যাফে
পাঠক সমাবেশ কেন্দ্র
দেশ ও বিদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ বইয়ের ভান্ডার হিসেবে দেশের সবচেয়ে পুরনো সংগঠন পাঠক সমাবেশ কেন্দ্র। এর প্রতিষ্ঠাকাল ১৯৮৭ সালের ১২ জুলাই। ১৯৯৯ সালে পাঠক সমাবেশ রিডার্স ক্লাব কর্মসূচির ফলে সংগঠনটির সঙ্গে পাঠকদের সখ্যতা আরও বেড়ে যায়। বর্তমানে আরও যোগ হয়েছে শিশু কর্নার। বসে বই পড়ার জায়গা কম থাকলেও এর দেশি-বিদেশি অরিজিনাল প্রিন্টের সংগ্রহ কাছে টানে বইপ্রেমীদের।
শাহবাগ মোড়ের জাতীয় জাদুঘর থেকে কাঁটাবনের দিকে কিছুটা এগুলেই আজিজ সুপার মার্কেটের বিপরীত পার্শ্বে এর অবস্থান। এছাড়া কাঁটাবনের এলিফেন্ট রোডের ২৭৮/৩ ঠিকানায়ও একটি শাখা রয়েছে পাঠক সমাবেশ কেন্দ্রের। প্রায় ৬ হাজার বর্গ ফুটের এই জায়গায় লাইব্রেরি ছাড়াও ঠায় পেয়েছে সাইলেন্ট রিডিং রুম এবং ক্যাফে। প্রতিদিন এর কার্যক্রম সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে রাত ৯টায় শেষ হয়।
আরও পড়ুন: কীভাবে এল বাংলা ক্যালেন্ডার: দিনলিপি গণনার ইতিবৃত্ত
দ্যা রিডিং ক্যাফে
২০১৪ সাল থেকে চালু হওয়া দ্যা রিডিং ক্যাফের প্রতিষ্ঠাতা আতিকুর রহমান। রাজধানী জুড়ে ক্যাফেটির মোট ৪টি শাখা; গুলশান, বনানী, উত্তরা, এবং সায়েন্স ল্যাবরেটরি। সবগুলোতেই প্রতিদিন প্রায় ১০০ থেকে ১২০ জন অতিথির জন্য আয়োজন চলে।
বিদেশী ফিকশনধর্মী বইগুলোর আধিক্য থাকায় তরুণদের আনাগোণাটাই বেশি হয় এখানে। তবে সেই সাথে বাচ্চাদের বইও রয়েছে। এমনকি শিশুদের খেলা করার জন্য আলাদা একটি জোনও রয়েছে।
পছন্দের বইটি পড়ার পাশাপাশি ব্যবস্থা রয়েছে চা-কফি খাওয়ার।
দ্যা রিডিং ক্যাফে পাঠকদের জন্য উন্মুক্ত হয় সকাল ১০টায়, আর বন্ধ হয়ে যায় রাত ৯টার দিকে।
আরও পড়ুন: কালের বিবর্তনে বঙ্গদেশের যে ভাষাগুলো বিলুপ্তির পথে
নার্ডি বিন কফি হাউজ
ফারিয়া মাহজাবিন এবং মাসরু হাসান কমল ২০১৭ সালের জুলাই মাসে শুরু করেন এই কফি শপটি।
গুটি কয়েক বইয়ের তাকগুলোকে ইউরোপীয় কায়দায় সামঞ্জস্য করা হয়েছে পুরো শপের আভ্যন্তরীণ নকশার সঙ্গে।
আরামপ্রদ বসার জায়গাগুলোতে কফি আর বই নিয়ে নিমেষেই একটি অলস বিকেল কাটিয়ে দেয়া যায়। এখানকার বইয়ের বিভাগটি ইংরেজি সাহিত্য পড়ুয়াদের জন্য উৎকৃষ্ট। তবে সেগুলো শুধু এই ক্যাফেতে পড়ার জন্য, কেনার উপায় নেই।
কফি হাউজটির অবস্থান ধানমন্ডির ২ নম্বর রোডের আহমেদ কাজী টাওয়ার নামের ৩৫ নম্বর বাড়িটির আন্ডারগ্রাউন্ডে। এখানে আগত টিনেজ ও তরুণ-তরুণীদের মূল আকর্ষণ থাকে বাহারি পদের কফি এবং স্ন্যাক্স। প্রতি চুমুকের স্বাদ বাড়িয়ে দেয় আড্ডা, আর মাঝে মাঝে লাইভ মিউজিক। সকাল সাড়ে ৮টা থেকে রাত সাড়ে ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকে নার্ডি বিন কফি হাউজ।
আরও পড়ুন: একুশে বইমেলার শিকড়ের সন্ধান
বেঙ্গল বই
বইয়ের মাঝে ডুব; এই স্লোগান নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বেঙ্গল বইয়ের যাত্রা শুরু হয় ২০১৭ সালের ১৪ নভেম্বর। দেশ-বিদেশের বইয়ের পাশাপাশি এখানে রয়েছে পুরনো মূল্যবান বই ও ম্যাগাজিন। নিরিবিলিতে বসে বই পড়ার আধুনিক ক্যাফেতে রয়েছে চা-কফি ও ফ্রেশ জুস খাওয়ার ব্যবস্থা। আছে আকাশ কুসুম নামের শিশু কর্ণার, যেখানে শিশুরা আঁকাআঁকি, পড়াশোনা ও খেলাধুলা করতে পারে।
বিভিন্ন সময়ে এর আয়োজনগুলোর মধ্যে থাকে কবিতা পাঠের আসর, পাঠচক্র, প্রকাশনা উৎসব, নতুন লেখক ও তাদের লেখা নিয়ে সভা, চিত্র ও চলচ্চিত্র প্রদর্শনী।
বেঙ্গল বইয়ের বর্তমান অবস্থান ধানমণ্ডি ২৭ নম্বর রোডের ৪২ নম্বর বাসা। শুক্র ও শনিবার যাবতীয় কর্মকাণ্ড শুরু হয় সকাল ৯টায়, আর শেষ হয় রাত ৯টায়। সপ্তাহের বাকি দিনগুলোতে কাজ চলে দুপুর ১২টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত।
আরও পড়ুন: টাকা কীভাবে এলো? মানব সভ্যতায় টাকার ইতিহাস
বাতিঘর
২০০৫-এর ১৭ জুন চট্টগ্রামের চেরাগি মোড়ে ১০০ বর্গফুটের ছোট্ট দোকান থেকে বাতিঘরের পথচলা। প্রতিষ্ঠাতা দীপঙ্কর দাশ। এখন চট্টগ্রাম, ঢাকা, রাজশাহী ও সিলেট মিলিয়ে বাতিঘরের মোট শাখা ৬টি। বাতিঘরের সংগ্রহে রয়েছে আড়াই হাজার প্রকাশনা সংস্থার প্রায় লক্ষাধিক বই।
দ্বিতীয় শাখা হিসেবে ঢাকার বাংলা মোটরের আউটলেটটি চালু হয়েছিল অনেক পরে; ২০১৭ সালে। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র ভবনের সাত তলায় এই বইঘরটি বানানো হয়েছে লালবাগ কেল্লার আদলে। বাংলা- ইংরেজি দুই ভাষার বইগুলো পাঠকরা ভেতরে বসেই পড়তে পারেন। ছেলে-বুড়ো সবার রুচির সঙ্গে সঙ্গতি রেখেই সমৃদ্ধ করা হয়েছে বইয়ের সংগ্রহ। এমনকি প্রত্যেকটি শাখাতেই রয়েছে আলাদা শিশু-কিশোর কর্নার। সরকারি ছুটির দিনসহ প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকে বাতিঘর।
৬১৫ দিন আগে
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব নিয়ে বাতিঘরে ‘রাইজিং ইকোস’ শুরু
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে উন্নয়ন ও দুর্দশার চিত্র তুলে ধরে ‘বাতিঘর-স্মৃতিতে আলী যাকের’ শীর্ষক ১০ দিনব্যাপী ‘রাইজিং ইকোস’ শীর্ষক প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
শনিবার (২০ জানুয়ারি) রাজধানীর এশিয়াটিক সেন্টারের ছাদে এই প্রদর্শনী শুরু হয়েছে। প্রদর্শনীতে মোট ৩১টি শিল্পকর্ম ও আলোকচিত্র স্থান পেয়েছে।
আরও পড়ুন: এক্সে অডিও-ভিডিও কল করা যাবে অ্যান্ড্রয়েড থেকেও
এই প্রদর্শনীতে আলোকচিত্রী মৃত্তিকা গাইন তার ফটোগ্রাফিক লেন্সের মাধ্যমে জলবায়ুজনিত নদী ভাঙনের কারণে প্রতিকূল পরিবেশের মধ্যে খুলনার দাকোপের কালাবগি গ্রামের মানুষের জীবনযাত্রা তুলে ধরেন।
একই সঙ্গে অংশগ্রহণকারী আরেক শিল্পী হ্লুবাইশু চৌধুরী তার চিত্রকর্মের মাধ্যমে রাঙামাটিতে কাপ্তাই বাঁধ নির্মাণের ফলে প্রাকৃতিক দৃশ্যের বিকৃতির চিত্র তুলে ধরেছেন।
মঙ্গল দীপ ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ১০ দিনব্যাপী এ প্রদর্শনীর কিউরেটর, শিক্ষাবিদ ও ভিজ্যুয়াল আর্টিস্ট শামসুল আলম হেলালের সমন্বয়ে ‘রাইজিং ইকোস’ শীর্ষক এ প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া ছবি মেলা ও ঢাকা আর্ট সামিটেও কিউরেটর হিসেবে কাজ করেছেন তিনি।
আরও পড়ুন: খাগড়াছড়ির মায়ুং কপাল, হাতিমুড়া বা হাতি মাথা ভ্রমণ গাইড: যাওয়ার উপায় ও যাবতীয় খরচ
প্রদর্শনীর আগে শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। যেখানে মঙ্গল দীপ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপারসন সারা যাকের, মঙ্গল দীপ ফাউন্ডেশনের ট্রাস্টি ইরেশ যাকের, শামসুল আলম হেলাল, মৃত্তিকা গাইন, হ্লুবায়শু চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সারা যাকের বলেন, ‘বাংলাদেশি হিসেবে ভুক্তভোগী জনগোষ্ঠীকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং তাদের জন্য কাজ করা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে শিবসা নদীর ভাঙন এবং কাপ্তাই বাঁধের জন্য কাপ্তাই লেক সৃষ্টি এর দুটি উদাহরণ।’
৬৮৪ দিন আগে
বাংলাদেশি ব্যান্ড সংগীত নিয়ে প্রথম বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
রাজধানীর বিশ্ব সাহিত্য কেন্দ্রের বাতিঘরে শুক্রবার প্রথম বাংলাদেশি ব্যান্ড এনসাইক্লোপিডিয়া ‘বাংলার রক মেটাল’ গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করা হয়েছে। মোড়ক উন্মোচনের এ অনুষ্ঠান যেন দেশের সংগীতাঙ্গনের কিংবদন্তিদের পুনর্মিলন ঘটায়।
সাংবাদিক হক ফারুক ও লেখক মিলু আমান রচিত এই বইয়ে বাংলাদেশি ব্যান্ডের ক্রমবিকাশের কালানুক্রমিক ইতিহাস চিত্রিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে রয়েছে ডিস্কোগ্রাফিসহ ১৮০টি ব্যান্ডের প্রামাণিক অন্তর্ভুক্তি।
আজব প্রকাশের প্রকাশক ও সংগীতশিল্পী জয় শাহরিয়ারের সঞ্চলনায় এই অনুষ্ঠানে রেনেসাঁর নকিব খান, বিশিষ্ট গীতিকার শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, ফিডব্যাকের লাবু রহমান, মাকসুদ ও’ ঢাকার মাকসুদুল হক, মাইলসের হামিন আহমেদ, ওয়ারফেজের মনিরুল আহমেদ টিপু ও রকস্ট্রাটার আরশাদ আমিনের মতো দেশ বরণ্যরা যোগ দেন।
বইটির প্রশংসা করে মাকসুদুল হক বলেন, “বাংলাদেশ রক ফ্র্যাটারনিটিতে আজ (শুক্রবার) ‘বাংলার রক মেটাল’ প্রকাশের মধ্য দিয়ে ইতিহাস তৈরি হয়েছে। ষাটের দশকের গোড়ার দিক থেকে বর্তমান পর্যন্ত ব্যান্ড ও মিউজিশিয়ানদের তুলে ধরা একটি তাৎপর্যপূর্ণ ইতিহাস বই। প্রশংসনীয়, সুন্দর ও আকর্ষণীয় বইয়ের জন্য লেখক মিলু আমান ও হক ফারুক এবং একইসঙ্গে প্রকাশককে ধন্যবাদ জানাই।’
আরও পড়ুন: আসছে কুমার বিশ্বজিতের নতুন মোড়কে পুরোনো গান
অনুষ্ঠানটি নিয়ে হামিন আহমেদ তার ফেসবুক পেজে লেখেন, “‘বাংলার রক মেটাল’ বইয়ে সংক্ষিপ্ত ইতিহাস সংকলনের এই প্রথম পদক্ষেপ নেয়ার সব কৃতিত্ব আমান ও ফারুকের। (অনুষ্ঠানে) উপস্থিত থেকে এর অংশ হতে পেরে আনন্দিত।’
বইটির সহ-লেখক হক ফারুক বলেন, ‘বাংলার রক মেটাল’ প্রকাশের মাধ্যমে প্রতিটি ব্যান্ডের ইতিহাসের সঠিক উপস্থাপনা নিশ্চিত করবে। ব্যান্ডের বর্তমান ও সাবেক সদস্যদের মাধ্যমে আমরা তথ্যগুলো যাচাই করেছি। বইটি আমাদের ২০ বছরের সমন্বিত ত্যাগ ও প্রায় দুই বছরের অবিরাম কাজের ফল।
অনুভূতি প্রকাশ করে বইটির অপর সহ-লেখক মিলু আমান বলেন, “আমাদের সমৃদ্ধ ব্যান্ড সংগীতের ইতিহাস ‘বাংলা রক মেটাল’ এ যথাযথভাবে নথিভুক্ত করা হয়েছে। এটি আমাদের ব্যান্ডের গৌরবময় ইতিহাসের একটি সম্পূর্ণ বিশ্বকোষ হিসেবে কাজ করবে।”
একটি বিশেষ পোস্টারসহ বইটি প্রকাশ করেছে আজব প্রকাশ। প্রচ্ছদ ডিজাইন করেছেন নিয়াজ আহমেদ অংশু। কভার টাইপোগ্রাফি করেছেন মুস্তাফিজ কারিগর এবং প্রয়োজনীয় গ্রাফিক্সের কাজ করেছেন কৌসিক জামান।
৪৫০ পৃষ্ঠার এই বইটির মূল্য এক হাজার টাকা। পাঠকরা অনলাইনে রকমারি ডট কম থেকেও বইটি ক্রয় করতে পারবেন।
১২১৬ দিন আগে