শুক্রবার
মেট্রোরেলের শুক্রবারের সময়সূচিতে পরিবর্তন
আগামীকাল ১৭ জানুয়ারি (শুক্রবার) থেকে প্রতি শুক্রবার মেট্রোরেল চলাচলের সময় ৩০ মিনিট বাড়ানো হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে দেওয়া এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যাত্রীদের চলাচলের সুবিধার্থে এখন থেকে প্রতি শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৩টার পরিবর্তে ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল রুটে মেট্রোরেল চলবে।
এছাড়া, বিকাল ৩টা ২০ মিনিট থেকে রাত ৯টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত মতিঝিল থেকে উত্তরা উত্তর রুটে ১০ মিনিট বিরতি দিয়ে মেট্রোরেলের ট্রেনগুলো চলাচল করবে।
এতে আরও বলা হয়, উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন থেকে শুক্রবার দুপুর ২টা ৪৫ মিনিট থেকে এবং মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশন থেকে বিকাল ৩টা ৫ মিনিট থেকে সিঙ্গেল জার্নি টিকিট কেনা করা যাবে। একইসঙ্গে র্যাপিড পাস কেনা ও এমআরটি বা র্যাপিড পাস টপ আপ করা যাবে।
মেট্রোরেল চলাচলের অন্য সব কার্যক্রম অপরিবর্তিত থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
৪ সপ্তাহ আগে
শুক্রবারেও অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারেও ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর। এতে শহরের বাসিন্দাদের জন্য স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। বায়ুর গুণমান সূচক (একিউআই) এমন তথ্যই বলছে। অথচ আজ রাজধানীতে বায়ুদূষণের জন্য দায়ী যানবাহনের চলাচল অনেকটা কম। ছুটির দিন হওয়ায় কলকারখানাও বন্ধ রয়েছে।
শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকার একিউআই স্কোর ১৮৮। এতে সবচেয়ে দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় সপ্তমে উঠে এসেছে জনাকীর্ণ এই শহর।
ঢাকার বায়ুদূষণের স্থানীয় উৎসগুলোর মধ্যে আছে যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়া, নির্মাণকাজের দূষণ, আশপাশের ইটভাটার ধোঁয়া। একিউআই স্কোর অনুসারে বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণার দূষণের মান ৫০ থেকে ১০০ হলে সেটাকে মাঝারি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এতে স্পর্শকাতর ব্যক্তিদের দীর্ঘসময়ে ঘরের বাইরে থাকতে বারণ করা হয়েছে।
আর বাতাসে দূষণের মান ১০১ থেকে ১৫০ হলে তা ‘স্পর্শকাতর মানুষের জন্য অস্বাস্থ্যকর’ বলে ধরে নেওয়া হয়। ১৫০ থেকে ২০০ হলে সেই বায়ু অস্বাস্থ্যকর। ২০১ থেকে ৩০০ খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু। ৩০১ ছাড়িয়ে গেলে সেটা হচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ, যাতে বাসিন্দাদের জন্য ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে।
দূষিত শহরের তালিকায় ভিয়েতনামের হ্যানয়, পাকিস্তানের লাহোর ও প্রতিবেশী ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লি প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। তাদের দূষণের স্কোর যথাক্রমে ২৫৪, ২৪৮ ও ২২২।
আরও পড়ুন: বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৬ষ্ঠ ঢাকা
প্রতিদিনের বায়ুমান প্রকাশ করে শহরগুলো কতটা দূষিত কিংবা পরিচ্ছন্ন তা নাগরিকদের জানিয়ে দেয় একিউআই। এতে যে শহরটিতে তারা বসবাস করছেন, সেটি তাদের জন্য কতটা স্বাস্থ্যকর সেই বিষয়েও ধারণা নিতে পারছেন লোকজন।
বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম ২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজন--এই পাঁচটি দূষকের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশের বায়ুর গুণমান সূচক নির্ধারণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরেই ঢাকা শহরের দূষিত বায়ুর ধকল সহ্য করে জীবন-যাপন করতে হচ্ছে বাসিন্দাদের। প্রতিবছর বায়ূদূষণের কারণে বিশ্বজুড়ে ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হচ্ছে। মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ, হৃদরোগ, দীর্ঘস্থায়ী অবরোধক ফুসফুসীয় ব্যাধি (সিওপিডি), ফুসফুস ক্যানসার ও শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত কারণে মানুষের মৃত্যুহার বাড়ছে।
১ মাস আগে
শুক্রবার সকালে ঢাকার বাতাস 'অস্বাস্থ্যকর'
ঢাকার বাতাসকে শুক্রবার সকালেও একিউআই সূচকে অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে। এটি ক্রমাগতভাবে নাগরিকদের স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে আসছে।
আজ সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ১৭৬ নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ১২তম অবস্থানে উঠে এসেছে বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকা।
ভারতের দিল্লি, উজবেকিস্তানের তাসখন্দ ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ২৯২, ২৪৯ ও ২৩৭ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
যখন কণা দূষণের একিউআই মান ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকে তখন বায়ুর গুণমানকে 'মাঝারি' বলে বিবেচনা করা হয়। একিউআই সূচক ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এ সময় সাধারণত সংবেদনশীল ব্যক্তিদের দীর্ঘ সময় ধরে বাইরে পরিশ্রম না করার পরামর্শ দেওয়া হয়। ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে হলে 'অস্বাস্থ্যকর' হিসেবে বিবেচিত হয়, ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে হলে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলে মনে করা হয়। এছাড়া ৩০১ এর বেশি হলে 'বিপজ্জনক' হিসেবে বিবেচিত হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই সূচক পাঁচটি দূষণের ওপর নির্ভরশীল। সেগুলো হলো-বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন।
ঢাকা দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণজনিত সমস্যায় জর্জরিত। এর বায়ুর গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে এবং বর্ষাকালে উন্নত হয়।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) মতে, বায়ু দূষণের কারণে প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়। বায়ুদূষণে কারণে প্রধানত স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ থেকে মৃত্যুর হার বাড়ে।
১ মাস আগে
শুক্রবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকা সকাল ৯টায় একিউআই স্কোর ৮২ নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২৭তম অবস্থানে রয়েছে।
একিউআই সূচক অনুযায়ী, আজকের বাতাসকে 'মাঝারি' হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হলেও গতকালের (বৃহস্পতিবার) বাতাসের মান 'অস্বাস্থ্যকর' ছিল। একিউআই সূচক অনুযায়ী আজ ঢাকার বাতাসের স্কোর ১৭৬।
ভিয়েতনামের হ্যানয়, ইরাকের বাগদাদ ও ভারতের দিল্লি যথাক্রমে ২০৮, ১৮০ ও ১৭৯ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
সাধারণত, একিউআই স্কোর ৫১ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মাঝারি’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয় এবং ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বেড়ে গিয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস সবার জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’
৪ মাস আগে
আগামীকাল থেকে শুক্রবারও চলবে মেট্রোরেল
আগামীকাল শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) থেকে সাপ্তাহিক ছুটির দিনেও (শুক্রবার) মেট্রোরেল চলাচল করবে।
এছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া মেট্রো রেল স্টেশনও আগামীকাল থেকে বিশেষ ব্যবস্থায় চালু হবে।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) প্রধান কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আব্দুর রউফ।
আরও পড়ুন: যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে আগারগাঁও-মতিঝিল রুটে মেট্রোরেল বন্ধ
ডিএমটিসিএলের শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া স্টেশনটি আগামীকাল থেকে সচল হবে। ক্ষতিগ্রস্ত মিরপুর-১০ মেট্রোরেল স্টেশনটি যত দ্রুত সম্ভব চালুর চেষ্টা করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন জানিয়ে তিনি বলেন, ক্ষতিগ্রস্ত কাজীপাড়া মেট্রো স্টেশন মেরামত করতে ২০ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে।
তিনি বলেন, আগামীকাল থেকে সপ্তাহে সাত দিনই মেট্রো রেল চালু হবে। শুক্রবার প্রথমে বিকাল সাড়ে ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল রুটে এবং বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকে রাত ৯টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত মতিঝিল-উত্তরা উত্তর রুটে ১২ মিনিট হেডওয়ে (দুটি ট্রেনের মধ্যে সময়) চলাচল করবে।
গত ১৮ সেপ্টেম্বর (বুধবার) আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল বন্ধের কারণ সম্পর্কে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, বিজয় সরণি ও ফার্মগেট মেট্রোরেল স্টেশনের মধ্যবর্তী স্থানে একটি ঘাট ও তার উপরের ভায়াডাক্টের মধ্যবর্তী বিয়ারিং প্যাড উপড়ে গেছে।
আরও পড়ুন: নতুন এমডি পেল মেট্রোরেলের অপারেটর ডিএমটিসিএল
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে যাত্রীদের নিরাপত্তার স্বার্থে বুধবার সকাল ৯টা ৪০ মিনিট থেকে আগারগাঁও থেকে মতিঝিল সেকশনে মেট্রো ট্রেন চলাচল সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়। পরে কারিগরি ত্রুটি ঠিক করে রাত ৮টা ২৫ মিনিট থেকে আবার তা শুরু হয়।
কারিগরি ত্রুটির কারণ অনুসন্ধান ও ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা রোধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ৭ সদস্যের একটি কারিগরি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে প্রয়োজনীয় সুপারিশসহ প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে।
এক প্রশ্নের জবাবে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জানান, মেট্রোরেল দিয়ে প্রতিদিন গড়ে তিন লাখ যাত্রী যাতায়াত করছে। চলতি মাসের ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ১৮ দিনে ডিএমটিসিএল প্রায় ২০ কোটি টাকা আয় করেছে।
আরও পড়ুন: শুক্রবারও মেট্রোরেল চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছি: ডিএমটিসিএল এমডি
৪ মাস আগে
শুক্রবারও মেট্রোরেল চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছি: ডিএমটিসিএল এমডি
শুক্রবারও মেট্রোরেল চালুর প্রাথমিক প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) এমডি এম এ এন সিদ্দিক।
সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) এম এ এন সিদ্দিক ইউএনবিকে এ কথা জানান।
আরও পড়ুন: এক মাস বন্ধ থাকার পর আগামীকাল থেকে চালু হচ্ছে মেট্রোরেল
তিনি জানান, মেট্রোরেল শুক্রবারও চালুর জন্য সফটওয়ার পরিবর্তন করতে হবে। তাই আজকে (সোমবার) থেকে এই প্রাথমিক প্রস্তুতি শুরু করলাম।
তিনি বলেন, এটি একেবারেই প্রাথমিক প্রস্তুতি। প্রস্তুতি নেওয়ার পর উপদেষ্টার সঙ্গে কথা বলে ফাইনাল করা হবে কবে চালু করা যায়।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেলকে কেপিআই হিসেবে ঘোষণার উদ্যোগ নিচ্ছে সরকার: সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা
যেহেতু সমীক্ষা চলছে, তাই খুব দ্রুত তারিখ ঘোষণা করা হবে বলেও জানান ডিএমটিসিএল এমডি এম এ এন সিদ্দিক।
তিনি বলেন, মেট্রোরেল শুক্রবার বাদে সপ্তাহে ৬ দিন যাত্রী পরিবহন করে। তবে যাত্রী চাহিদা বাড়ায় শুক্রবারও মেট্রোরেল চালুর জন্য কাজ চলছে।
আরও পড়ুন: এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর মেট্রোরেল চালু
৫ মাস আগে
শুক্রবার ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী ঢাকা আজ সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে একিউআই স্কোর ৭৩ নিয়ে দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ২৫তম অবস্থানে উঠে এসেছে।
একিউআই সূচক অনুযায়ী শুক্রবার (১৬ আগস্ট) ঢাকার বাতাসকে 'মাঝারি' হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্রের কিনশাসা এবং মিশরের কায়রো যথাক্রমে ১৭১, ১৫৬ এবং ১৫২ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
সাধারণত, একিউআই স্কোর ৫১ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে 'খুব অস্বাস্থ্যকর' বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বেড়ে গিয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’
৫ মাস আগে
শুক্রবার সকালে ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
বাংলাদেশের জনবহুল রাজধানী শহর ঢাকার বাতাসের মান আজও অস্বাস্থ্যকর অবস্থায় রয়েছে।
শুক্রবার (২১ জুন সকাল টায় একিউআইয়ের ১২৪ সূচক নিয়ে সবচেয়ে খারাপ বায়ুমানের শহরের তালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
গতকাল এয়ার কোয়ালিটি ইন্ডেক্সের সূচক ৮৪ নিয়ে বায়ুর মান মাঝারি থাকলেও আজ তা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছে।
একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে ‘ভালো’ এবং ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মাঝারি’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’, ১৫১ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো- বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।
আরও পড়ুন: ঈদের পরদিন ঢাকার বাতাসের মান ‘মধ্যম’
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশন (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যান্সার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।
আরও পড়ুন: শনিবার সকালে ঢাকার বাতাসের মান 'মাঝারি'
৭ মাস আগে
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর হাব তৈরি হতে পারে: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আন্তর্জাতিক জঙ্গিগোষ্ঠীর হাব তৈরি হতে পারে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
তিনি বলেন, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গাদের নিয়ে আগে থেকে করা আশঙ্কার কিছু কিছু আলামত দেখা যাচ্ছে।
শুক্রবার (৩১ মে) দুপুরে কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: নিহত এমপি আনোয়ারুলের লাশের সন্ধান পাওয়া নিয়ে আশাবাদী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে যারা যুদ্ধ করছে তাদের কয়েকজনের আনাগোনা রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দেখা যাচ্ছে। সবচেয়ে বড় ভয়ের বিষয় হচ্ছে আমাদের দেশ কোনো মাদক উৎপাদন করে না। কিন্তু মিয়ানমার থেকে মাদক আসছে অনেক আগে থেকে।
তিনি আরও বলেন, এখন ক্যাম্পের কিছুসংখ্যক লোক মাদকের সঙ্গে জড়িয়ে গেছে। আমরা তাদের চিহ্নিত করার চেষ্টা করছি। একইসঙ্গে অস্ত্র ও খুনে জড়িতদেরও চিহ্নিত করার চেষ্টা চলছে। এদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় নেওয়াই আমাদের মূল কাজ।
তিনি বলেন, শুক্রবার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এসে নিরাপত্তায় নিয়োজিত এপিবিএনের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে তাদের চ্যালেঞ্জগুলো জেনেছি। জেনেছি তাদের সুবিধা-অসুবিধাগুলো। তাদের বলেছি বাংলাদেশ একটি ইতিহাস সৃষ্টি করেছে জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনের মধ্য দিয়ে। এপিবিএন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তা দিয়ে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার সহযোগিতা করছে। এপিবিএন তাদের দায়িত্ব পালন করছে বলেই রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পরিস্থিতি শান্তিপূর্ণ ও নিয়ন্ত্রিত।
মিয়ানমারের কথা ও কাজে মিল নেই বলে মন্তব্য করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আন্তর্জাতিক সংস্থাসহ বাংলাদেশ রোহিঙ্গা ফেরত পাঠানো নিয়ে তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে। মিয়ানমার একটি অস্থিতিশীল দেশ। ওখানে যুদ্ধ-যুদ্ধ খেলা। বিভিন্ন সময় মিয়ানমারের সঙ্গে রোহিঙ্গা ফেরত নিয়ে নানা চুক্তি বা সমঝোতায় সই হলেও তা মিয়ানমারের কারণে অগ্রগতি হয়নি। আশা করি, মিয়ানমার দ্রুত সময়ের মধ্যে রোহিঙ্গাদের ফেরত নেবে।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগর ও উপকূলীয় অঞ্চলকে আমরা জলদস্যু মুক্ত করব: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সারাদেশে বসছে ৪৪০৭ পশুর হাট: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
৮ মাস আগে
২০৪০ সালের মধ্যেই বাংলাদেশ তামাকমুক্ত হবে: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ তামাকমুক্ত হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।
তিনি বলেন, তামাক উৎপাদন, প্রক্রিয়াজাতকরণ ও সেবন প্রতিটি ক্ষেত্রেই পরিবেশ, জনস্বাস্থ্য ও অর্থনীতির ক্ষতি করে। এছাড়া ২০৪০ সালের মধ্যে তামাকমুক্ত দেশ গড়তে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
শুক্রবার (৩১ মে) বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব কনভেনশন হলে বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু রোগীদের স্যালাইনের কোনো সংকট হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, বৈশ্বিক তামাক নিয়ন্ত্রণে আজকের এ দিন অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৮৭ সাল থেকে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে সরকার, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ও তামাকবিরোধী সংগঠনসমূহ এ দিবস পালন করে।
‘তামাক কোম্পানির হস্তক্ষেপ প্রতিহত করি, শিশুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করি’ এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে বাংলাদেশেও তামাকবিরোধী র্যালি, মেলা, আলোচনা সভা, সম্মাননা প্রদান ও ক্রোড়পত্র প্রকাশসহ ব্যাপক পরিসরে বিভিন্ন আয়োজন করা হয়েছে।
ধূমপানের ক্ষতির বিষয়ে তিনি বলেন, পরোক্ষ ধূমপানও অধূমপায়ীদের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান ও তামাক সেবনের কারণে হৃদরোগ, স্ট্রোক, ক্যান্সার, ডায়াবেটিস ও ক্রনিক লাং ডিজিজসহ নানা অসংক্রামক রোগ দেখা দেয়। তামাকের কারণে পৃথিবীতে প্রতি বছর ৮৭ লাখ মানুষ অকালে মারা যায়।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৬ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সাউথ এশিয়ান স্পিকার সামিটে ২০৪০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে তামাকমুক্ত করার যে অভিপ্রায় ব্যক্ত করেছিলেন, সেটি বাস্তবায়নে জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি প্রণয়ন, জাতীয় তামাক কর নীতি প্রণয়ন, বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন সংশোধন ও বাস্তবায়ন করার জন্য স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় কাজ করে যাচ্ছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন বাস্তবায়নে প্রশিক্ষণ, কর্মশালা ও গণমাধ্যমে প্রচার করা হচ্ছে।
বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনের দুর্বলতা দূর করে বিভিন্ন স্টেকহোল্ডারদের মতামতের ভিত্তিতে খসড়া প্রস্তাব চূড়ান্ত করা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।
আরও পড়ুন: রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা সহ্য করা হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী
খসড়া প্রস্তাবে যে বিষয়গুলো উল্লেখিত রয়েছে তা হলো
১. শিশু-নারীসহ অধূমপায়ীদের পরোক্ষ ধূমপানের ক্ষতি থেকে রক্ষায় পাবলিক প্লেস ও পরিবহন হতে ধূমপান এলাকা বাতিলের মাধ্যমে শতভাগ ধূমপানমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিত করার প্রস্তাব।
২. কিশোর তরুণদের নেশার দিকে ধাবিত করতে তামাক কোম্পানিগুলো অযাচিতভাবে ওটিটি, অনলাইন প্লাটফর্ম ও নাটক-সিনেমায় ধূমপানের দৃশ্য প্রচার করছে। এগুলো বন্ধ করার প্রস্তাব যুক্ত হয়েছে।
৩. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, খেলাধুলার স্থান ইত্যাদি সীমানার ১০০ মিটারের মধ্যে তামাক বিক্রয় বন্ধ করা এবং লাইসেন্স ব্যতীত তামাকজাত দ্রব্য বিক্রি নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
আলোচনা সভায় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তামাক নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের মাঝে তামাক নিয়ন্ত্রণে জাতীয় সম্মাননা ২০২৪ তুলে দেন। পরে মন্ত্রী তামাকবিরোধী মেলার বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন এবং তার সুচিন্তিত মতামত দেন।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. জিয়াউদ্দীন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি বর্ধন জং রানা, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত ডিজি আহমেদুল কবীর, জাতীয় স্থানীয় সরকার ইনস্টিউটের মহাপরিচালক মনোজ কুমার রায়সহ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: দাবদাহের প্রভাব মোকাবিলায় হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশ স্বাস্থ্যমন্ত্রীর
৮ মাস আগে