বাড়ছে
২৭ মার্চ থেকে বাড়ছে মেট্রোরেল চলাচলের সময়
আগামী বুধবার (২৭ মার্চ) থেকে রাত ৯টার পরও মেট্রোরেল চালু রাখার উদ্যোগ নিয়েছে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড।
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) ব্যবস্থাপনা পরিচালক(এমডি) এম. এ. এন সিদ্দিক আগামীকাল মঙ্গলবার এ বিষয়ে প্রেস ব্রিফিংএ বিস্তারিত তথ্য জানাবেন।
আরও পড়ুন: রমজানের শেষ ১৫ দিন মেট্রোরেলের সময় বাড়বে এক ঘণ্টা
ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সূত্রে জানা যায়, আগামী ২৭ মার্চ থেকে মতিঝিল থেকে সর্বশেষ ট্রেন ৯টা ৪০ মিনিটে এবং উত্তরা থেকে সর্বশেষ ট্রেন ৯টা ২০ মিনিটে ছাড়বে। বাড়তি সময়ে ১২ মিনিট পরপর ট্রেন চলাচল করবে। এতে চলাচলরত ট্রেনের সংখ্যা ১০টি বাড়বে। এখন দিনে ১৮৪ বার ট্রেন চলে। তখন চলবে ১৯৪ বার।
এখন মেট্রোরেল সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা ৪০ মিনিট পর্যন্ত চলে। পিক আওয়ারে (৭টা থেকে সাড়ে বেলা ১১টা এবং বেলা ২টা থেকে রাত ৮টা) প্রতি ৮ মিনিট পরপর মেট্রোরেল চলাচল করছে। আর বেলা ১১টা থেকে দুপুর আড়াইটা পর্যন্ত অফ পিক আওয়ারে ১২ মিনিট পরপর মেট্রোরেল চলাচল করছে।
আরও পড়ুন: মেট্রোরেলের ক্যান্টিন ১ হাজার টাকায় ভাড়া, ঘটনা তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের
সিরাজগঞ্জে ঠান্ডাজনিত শিশুরোগীর সংখ্যা বাড়ছে
সিরাজগঞ্জে হাড় কাঁপানো তীব্র কনকনে শীত ও ঘন কুয়াশার প্রভাবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন ক্লিনিকে জ্বর ও ঠান্ডাজনিত রোগসহ বিভিন্ন রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে জেলার সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন হাসপাতালে আক্রান্ত শিশুর সংখ্যা প্রায় দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শীত ও ঠান্ডাজনিত কারণে প্রায় এক সপ্তাহে বিশেষ করে সিরাজগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালে ৬ শতাধিক শিশুকে এই ধরণের রোগের চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
নিউমোনিয়া, ডায়রিয়া, সর্দি-কাশি ও জ্বরে আক্রান্ত হওয়া শিশুদের নিয়ে হাসপাতালে ছুঁটছে বাবা-মাসহ স্বজনরা। এজন্য শিশু ও বিভিন্ন বয়সী নারী-পুরুষরাও এসব রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।
আরও পড়ুন: করোনায় আরও ৩ জন আক্রান্ত, মৃত্যু নেই
এতে হাসপাতালে প্রতিদিন বাড়ছে এসব রোগীর চাপও।
ফজিলাতুন্নেছা মুজিব জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ফরিদুল ইসলাম বলেন, শীতজনিত কারণে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ছে। তবে হাসপাতালে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওষুধ মজুদ রয়েছে এবং সার্বক্ষণিক রোগীদের দেখাশোনা করা হচ্ছে। তবে শীতজনিত কারণে আগের তুলনায় হাসপাতালে রোগীর চাপ বাড়ছে। সেজন্য চিকিৎসক ও নার্সরা সার্বক্ষণিক রোগীদের পর্যবেক্ষণ করছেন বলে উল্লেখ করেন তিনি।
এদিকে শীতের প্রভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় শীতবস্ত্রের অভাবে বিশেষ করে গরিব ও অসহায় পরিবারগুলো খারাপ অবস্থায় রয়েছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ৪ জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ২৫৪
সিরাজগঞ্জে আবারও বাড়ছে যমুনার পানি, বন্যার আশঙ্কা
পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে সিরাজগঞ্জে আবারও বাড়ছে যমুনা নদীর পানি। এতে যমুনা তীরবর্তী জেলার ৫টি উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে এবং প্লাবিত হচ্ছে আরও নতুন নতুন অঞ্চল।
গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ৩৯ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এতে সিরাজগঞ্জে বন্যার আশঙ্কা করা হচ্ছে।
স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিৎ কুমার সরকার এ তথ্য নিশ্চিত বলেন, গত মাসের শেষ দিকে যমুনার পানি বেড়ে বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এতে বিশেষ করে যমুনার তীরবর্তী শাহজাদপুর, বেলকুচি, কাজীপুর, চৌহালী ও সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার নিম্নাঞ্চল বন্যা কবলিত হয় এবং ফসলেরও ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
আরও পড়ুন: তিস্তার বাঁধ ভেঙে দেশের উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
তিনি আরও বলেন, এসব উপজেলার অনেক স্থানে তীব্র ভাঙনও দেখা দেয়। এ ভাঙনে অনেক স্থানে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে পাহাড়ি ঢল ও ভারী বর্ষণে যমুনা নদীর পানি আবারও বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৯ সেন্টিমিটার পানি বেড়েছে। বর্তমানে যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। আরও ৪/৫ দিন যমুনার পানি বাড়তে পারে এবং পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে বন্যার আশঙ্কা রয়েছে।
এই কর্মকর্তা বলেন, পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকায় শাহজাদপুর, এনায়েতপুর ও বিশেষ করে চৌহালী উপজেলার বিভিন্ন স্থানে তীব্র ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে। এ ভাঙন রোধে পানি উন্নয়ন বোর্ড কাজ করছে।
এদিকে ভারী বর্ষণে জেলার খাল-বিল, নদী-নালা প্রায় ভরে উঠেছে। টানা বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছেন। বিশেষ করে দিনমজুর পরিবারের লোকজন এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন।
এ বিষয়ে জেলা প্রশাসনের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন কর্মকর্তা বন্যা ও ভাঙনে ক্ষতিগ্রস্থ পরিবারের তালিকা পাওয়া গেলে ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হবে বলে উল্লেখ করেন।
আরও পড়ুন: সিরাজগঞ্জে যমুনায় বাড়ছে পানি, বন্যার আশঙ্কা
টানা বর্ষণে গাজীপুরে ভেঙে পড়েছে ড্রেনেজ ব্যবস্থা, জলাবদ্ধতায় ভোগান্তিতে নগরবাসী
কেরানীগঞ্জে বাড়ছে মাদক বেচাকেনা
ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে বাড়ছে মাদক বেচাকেনা। এছাড়া মাদক বিক্রির স্পট নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বন্দে এক মাসের ব্যাবধানে খুন হয়েছে দুইজন।
এদিকে রাজধানীর দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে রানা (৩০) নামের এক যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যার অভিযোগ উঠেছে।
শনিবার (১৯ নভেম্বর) রাতে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানাধীন পারগেন্ডারিয়া ঋষি পাড়া এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জে সন্ত্রাসীদের ছুরিকাঘাতে আহত মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যু
এছাড়া ঢাকার কেরানীগঞ্জে মাদক ব্যবসার দ্বন্দ্বে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত অবস্থায় গলা কেটে ও উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে মাসুম (৩০) নামের যুবককে হত্যা করা হয়।
বুধবার (১৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের সাতপাখি কানাপট্টি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছেন।
তিনি জানান, এ হত্যাকাণ্ডে রবিবার দুপুরে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।
পুলিশ ও নিহতের স্বজনরা জানায়, শনিবার রাতে থানার পারগেন্ডারিয়া ঋষি পাড়া এলাকায় রানা আহমদের সঙ্গে মাদক কারবারি সম্রাটের কথার কাটাকাটি হয়। এক পর্যায় সম্রাট তার সঙ্গে থাকা ধারালো ছোড়া দিয়ে রানার পেট ও পিঠে বেশ কয়েকবার আঘাত করে।
খবর পেয়ে নিহতের পরিবার রক্তাক্ত অবস্থায় গুরুতর আহত রানাকে উদ্ধার করে মিটফোর্ড হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেয়া হয়।সেখানে চিকিৎসক রানাকে মৃত ঘোষণা করে।
এদিকে গত ১৯ অক্টোবর মাসুম (৩৫) কে অপু পাড়গেন্ডারিয়া কানাপট্টি এলাকায় নিজ বাড়িতে ঢুকে জবাই করে হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায়ও থানায় হত্যা মামলা হয়েছে।
এছাড়া ১৩ নভেম্বর থানার মুসলিম নগর এলাকায় মাদক ব্যাবসায়ী খোকনের কাছে মাসোহারা তুলতে গেলে এলাকার মাদক ব্যবসায়ীরা তিন পুলিশকে পিটিয়ে আহত করে।
ওই ঘটনায় কেরানীগঞ্জে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।
আরও পড়ুন: কেরানীগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নবদম্পতির মৃত্যু
সিত্রাং তাণ্ডবে কেরানীগঞ্জে দুটি ভবন হেলে পড়েছে
হিলির আড়তগুলোতে ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বাড়ছে
দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের আড়তগুলোতে কয়েকদিন থেকে আমদানি করা ভারতীয় পেঁয়াজের দাম বাড়তে শুরু করেছে। প্রতিদিনই ২/১ টাকা করে বেড়ে শুক্রবার দুপুরে বিক্রি হয়েছে ৩৮-৪০ টাকা দরে। কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে অন্তত ১০-১২ টাকা।
সর্বশেষ গত সোমবার ২৬-২৮ টাকায় বিক্রি হয়েছিল এই নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যটি।
দীর্ঘদিন ধরে দাম স্থিতিশীল থাকার পর আবারও অস্থির হয়ে উঠছে পেঁয়াজের বাজার। হঠাৎ করে দাম বাড়ায় বিপাকে পড়েছেন পেঁয়াজ কিনতে আসা পাইকারসহ ভোক্তারা।
জানতে চাইলে হিলি স্থলবন্দরের আমদানিকারক শহীদুল ইসলাম জানান, ভারতের পেঁয়াজ উৎপাদন এলাকাগুলোতে সাম্প্রতিক বন্যা হওয়ায় আবাদ ব্যাহত হয়েছে। ফলে সেখানে পেঁয়াজের সংকট দেখা দেয়ায় চাহিদা মত পেঁয়াজ পাওয়া যাচ্ছে না। আবার কেজিতে ৮-১০ টাকা করে ভারতের ব্যবসায়ীরা দাম বাড়িয়েছে।
তিনি আরও জানান, বাংলাদেশে ভারতের পেঁয়াজের প্রচুর চাহিদা। তাই সরবরাহ স্বাভাবিক রাখতে বেশি দাম দিয়ে আমাদের আমদানি করতে হচ্ছে। তবে বন্দর দিয়ে আগের চেয়ে পেঁয়াজের আমদানি কম হচ্ছে। আরও দাম বাড়বে বলে আশঙ্কা এই ব্যবসায়ীর।
আরেক আমদানিকারক রেজাউল ইসলাম জানান, ভারত থেকে আমদানি কম হওয়ায় দেশের বাজারে চাহিদার তুলনায় সরবরাহ করা যাচ্ছে না। ফলে দাম বাড়তে আছে। ভারতে নতুন পেঁয়াজ না উঠা পর্যন্ত দাম আরও বাড়তে পারে। এখন থেকে সরকারকে বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ও দামের বিষয়ে পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা গত তিনদিন আগে প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২৬-২৮ টাকায় বিক্রি করেছি। আজ সেই পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকার কাছে।
আরও পড়ুন: ৩০ হাজার গার্মেন্টস শ্রমিকের সুস্থতায় বিজিএমইএ-আয়াত এডুকেশনের চুক্তি
ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বাড়ছে
দেশে এডিস মশাবাহিত ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত হয়ে রবিবার সকাল ৮টা থেকে সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। এসময়ে আরও ২০৮ জন নতুন রোগী শনাক্ত হয়েছে।
আরও পড়ুন: রোহিঙ্গা ক্যাম্পে ডেঙ্গুর প্রকোপ ভয়াবহ: আট মাসে মৃত্যু ২২
এদের মধ্যে ১৫৭ জন ঢাকার বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন এবং বাকি ৫১ জন ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, সারাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে বর্তমানে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৮০৬ জন রোগী চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এর মধ্যে ৬৭৪ জন ঢাকার মধ্যে এবং ১৩২ জন রোগী ঢাকার বাইরের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও ২১৩ রোগী হাসপাতালে
সরকারি প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১ জানুয়ারি থেকে ৩ সেপ্টেম্বর ২০২২ পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মোট সাত হাজার ১১৩ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় পাঁচ হাজার ৮২৪ জন এবং ঢাকার বাইরে ভর্তি হয়েছেন এক হাজার ২৮৯ জন ডেঙ্গু রোগী।
অন্যদিকে চিকিৎসা শেষে ছয় হাজার ২৮১ জন হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন। এদের মধ্যে পাঁচ হাজার ১৩৯ জন ঢাকার এবং বাকি এক হাজার ১৪২ জন ঢাকার বাইরের বাসিন্দা।
সোমবার সকাল ৮টা পর্যন্ত আগের ২৪ ঘণ্টায় মারা গেছেন তিনজন। এ নিয়ে চলতি বছরে ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা ২৬ জনে পৌঁছেছে।
আরও পড়ুন: ডেঙ্গুতে আরও একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ২৪৫