আইসিসিবি
এলডিসি থেকে উত্তরণ ছয় বছর পেছানোর দাবি ব্যবসায়ীদের
স্বল্পোন্নত দেশ (এলডিসি) থেকে উত্তরণের (গ্রাজুয়েশন) সময়সীমা ৬ বছর বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। তারা বলেছেন, আগামী বছর বাংলাদেশের এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাওয়া হবে ভুল সিদ্ধান্ত, ক্ষতিগ্রস্ত হবে দেশের বেসরকারি খাত।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশ (আইসিসিবি) আয়োজিত ‘এলডিসি গ্রাজুয়েশন: সাম অপশনস ফর বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক সেমিনারে এ দাবি জানান ব্যবসায়ী নেতারা।
সেমিনারে সূচনা বক্তব্যে আইসিসিবি সভাপতি মাহবুবুর রহমান বলেন, বাংলাদেশ এখনো এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত নয়। মুক্ত বাণিজ্যে বাংলাদেশের দর কষাকষির সক্ষমতা, রপ্তানি বৈচিত্র্য, শিল্পখাতে দক্ষ মানবসম্পদ, বিদেশি বিনিয়োগ আনা, প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বৃদ্ধি এবং জলবায়ু সহনশীলতা সৃষ্টি না করেই এলডিসি গ্রাজুয়েশন দেশের অর্থনীতিকে বিপদের মুখে ফেলবে।
মাহবুব জানান, এলডিসি গ্রাজুয়েশনের প্রথম ঝাপটা আসবে শুল্ক বৃদ্ধির ওপর। জিএসপিসহ অন্যান্য সুবিধা হারালে দেশে রপ্তানি ৬ থেকে ১৪ শতাংশ কমে আসবে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন গবেষণা সংস্থা দ্য থার্ড ওয়ার্ল্ড নেটওয়ার্কের (টিডব্লিউএন) লিগ্যাল অ্যাডভাইজার ও গবেষক সানিয়া রেইড স্মিথ।
সানিয়া বলেন, অনেক দেশই এলডিসি গ্রাজুয়েশনের সক্ষমতা অর্জনের পরেও পিছু হটেছে। অ্যাঙ্গোলার মতো দেশ গ্রাজুয়েশনের এক সপ্তাহ আগে প্রক্রিয়া থেকে সরে এসেছে। মিয়ানমারের ২০২৪ সালে গ্রাজুয়েশন হওয়ার কথা থাকলেও তারা আগ্রহ দেখায়নি।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ফার্মাসিটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রিজ (বিএপিআই) সভাপতি আবদুল মুক্তাদির জানান, দেশের ওষুধ শিল্প কঠিন সময় পার করছে। শীর্ষ ১০০ কোম্পানির মধ্যে ৩০ শতাংশ কোম্পানিই বাজারে টিকে থাকতে হিমশিম খাচ্ছে। পেটেন্ট বাধ্যবাধকতা না থাকায় বর্তমানে অনেক দুর্মূল্য ওষুধ কম দামে পাওয়া গেলেও এলডিসি গ্রাজুয়েশনের পর দাম বাড়বে ১০ গুণ। কয়েকশত টাকার হেপাটাইটিস-বি টিকার দাম হবে ১ হাজার ডলার।
অভিযোগ জানিয়ে মুক্তাদির বলেন, ‘এলডিসি গ্রাজুয়েশনে কোন কোন ওষুধে কী প্রভাব পড়বে, দাম কেমন হবে, পেটেন্ট পাওয়া কতটা কঠিন হবে সব তালিকা বিআইপির হাতে আছে। সরকারকে বারবার বলার পরেও তাদের সঙ্গে বসা যাচ্ছে না, আগ্রহ দেখাচ্ছে না তারা। যে ওষুধ শিল্প এখন বছরে ৩ বিলিয়ন ডলার রফতানি আনে—এ শিল্পের ওপর গুরুত্ব দিলে আয় দ্বিগুণ হতো।’
বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফেকচারস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান বাবু বলেন, বাংলাদেশ অবশ্যই এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাবে, তবে এখন নয়। দেশের প্রস্তুত হতে আরও সময় দরকার। দেশের জ্বালানি খাতের এমন করুণ দশার মধ্যে কোনো সমাধান না নিয়ে এলডিসি গ্রাজুয়েশনে গেলে পোশাক খাতে ধস নামবে।
পড়ুন: মালয়েশিয়ার শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
‘যদিও এক বছরে ব্যাংকের রিজার্ভ বেড়েছে; এলএনজি আমদানি পর্যাপ্ত ডলার আছে, কিন্তু যথেষ্ট পরিমাণ এলএনজি আমদানির সক্ষমতা বাংলাদেশের নেই। গভীর সমুদ্র বন্দর এখনো প্রস্তুত হয়নি—এলএনজি আমদানি সহজ করতে আগে গভীর সমুদ্র বন্দরের কাজ শেষ করতে হবে,’ জানান বাবু।
লেদারগুডস অ্যান্ড ফুটওয়্যার ম্যানুফেকচারারস অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (এলএফএমইএবি) সভাপতি নাসিম মঞ্জুর বলেন, ‘৬ বছরের আগে এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাওয়া বাংলাদেশের জন্য আত্মঘাতী হবে। ২০২৬ সালের নভেম্বরে কোনোভাবেই বাংলাদেশ এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাওয়া উচিত হবে না। গ্রাজুয়েশনের জন্য ২০৩২ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করা উচিত।’
মঞ্জুর জানান, দিনকে দিন বিশ্ববাজারে বাংলাদেশ প্রতিযোগিতার সক্ষমতা হারাচ্ছে। জাহাজ ভাড়ার কারণে রপ্তানি খাতে প্রতিটি ব্যবসায়ী বিপদে। বাংলাদেশের মতো এত জাহাজ ভাড়া অন্য কোনো দেশকে দিতে হয় না। এ অবস্থায় খাত কলমে এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাওয়ার সক্ষমতা থাকলেও ভবিষ্যতের জন্য এটি ভুল সিদ্ধান্ত।
ঢাকা চেম্বার অ্যান্ড কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকিন আহমেদ বলেন, ‘দেশের রপ্তানির ৯০ শতাংশ ওষুধ, পোশাক ও চামড়াখাতে। এ খাত সংশ্লিষ্ঠ ব্যক্তিরা বলছেন গ্রাজুয়েশনের জন্য ৬ বছর অপেক্ষা করতে হবে, সেটি সরকারের ভেবে দেখা উচিত। আর এর চেয়েও ভালো কোনো প্রস্তাব সরকারের হাতে থাকলে তাদের উচিত ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বসা।’
ব্যবসায়ী নেতাদের সঙ্গে সায় দিয়ে সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনোমিক মডেলিং (সানেম) এর নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান বলেন, সরকার, আমলা এবং ব্যবসায়ীদের সমন্বয়ে একটি সিদ্ধান্তে দ্রুত আসা উচিত। বাংলাদেশের সঙ্গে আগামী বছর নেপালও এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাবে—তাদের সঙ্গেও সমন্বয় জরুরি।
‘ব্যাংকিং খাত বাদে দেশের অন্যান্য অর্থনৈতিক খাতে উল্লেখযোগ্য সংস্কার আসেনি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে নানান বিষয় নিয়ে আলাপ হলেও অর্থনৈতিক সংস্কারের বিষয়টি কেউ আমলে নেয়নি। শ্বেতপত্র কমিটির বেশিরভাগ সুপারিশই গ্রহণ করা হয়নি। এ অবস্থায় সংস্কার ছাড়া এলডিসিতে গেলে দেশের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ও বিনিয়োগে বিপদের মুখে পড়বে,’ শঙ্কা প্রকাশ করেন সেলিম।
সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগের (সিপিডি) নির্বাহী পরিচালক ফাহমিদা খাতুন বলেন, এলডিসির জন্য বাংলাদেশ যতটা না অর্থনৈতিক বিবেচনায় এগিয়েছে, তার থেকেও এর পেছনে রাজনৈতিক কারণ ছিল বড়। বিগত সময়ের রাজনৈতিক সাফল্য দেখাতে সক্ষমতা ও প্রস্তুতি ছাড়াই এলডিসি গ্রাজুয়েশন ভালো ফল বয়ে আনবে না।
২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর বাংলাদেশের এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাওয়ার কথা। এলডিসি গ্রাজুয়েশনে গেলে এতদিন স্বল্পোন্নত দেশ হিসাবে বাংলাদেশ যে শুল্ক ও পেটেন্ট সুবিধা পেত তা আর বলবৎ থাকবে না।
এ অবস্থায় পূর্ণাঙ্গ প্রস্তুতি নিয়ে এলডিসি গ্রাজুয়েশনে যাওয়ার ওপর জোর দিয়েছেন ব্যবসায়ী ও অর্থনীতিবিদরা।
১১২ দিন আগে
এক মঞ্চে ৩০ ব্যান্ডের কনসার্ট
আগামী ১৩, ১৪ ও ১৫ জুলাই ঢাকার ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা (আইসিসিবি) এর হল ৩ এবং হল ৪ এ তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় পপ কালচার ফেস্টিভ্যাল ‘ঢাকা সামার কন ২০২৩’।
ঢাকা সামার কনের এক মঞ্চেই পারফর্ম করবে ৩০টি ব্যান্ড। তিন দিনব্যাপী এই কনসার্টে প্রথম দিন পারফর্ম করবে আটটি ব্যান্ড।
আরও পড়ুন: দর্শক আগ্রহে এগিয়ে ‘সুড়ঙ্গ’, ‘প্রিয়তমা’ ও ‘প্রহেলিকা’
এগুলো হলো- ‘ওল্ড ঢাকা ডায়েরিস’, ‘ফিরোজ জং’, ‘ইন্দালো’, ‘বাংলা ফাইভ’, ‘লেভেল ফাইভ’, ‘ওউনড’, ‘অড সিগনেচার’, ‘ড্যাডস ইন দ্য পার্ক’।
এছাড়া পরিবেশনায় থাকছে হাতিরপুল সেশনস, কে-পপ পারফরম্যান্স, রায়হান ইসলাম শুভ প্রমুখ।
দ্বিতীয় দিন পারফর্ম করবে ‘মেসিয়ানিক এরা’, ‘নেইভ’, ‘এনকোর’, ‘সাবকনশাস’, ‘আফটারম্যাথ’, ‘সোনার বাংলা সার্কাস’, ‘অ্যাশেজ’, ‘ব্রহ্মপুত্র’, ‘ক্রিপটিক ফেইট’ ও ‘আর্টসেল’।
এছাড়া এদিন কে-পপ পরিবেশনা ও র্যাপ ব্যাটেলও থাকছে আকর্ষণ হিসেবে।
শেষ দিনের পরিবেশনায় থাকছে ‘আপেক্ষিক’, ‘মেকানিক্স’, ‘কার্নিভাল’, ‘ব্ল্যাক’, ‘আরবোভাইরাস’, ‘অ্যাভয়েড রাফা’ ও ‘ওয়ারফেইজ’ ব্যান্ডগুলো।
পাশাপাশি পারফর্ম করবেন এ কে রাহুল, ব্ল্যাক জ্যাং ও শাফায়েত।
‘ঢাকা সামার কন’ শুধু কনসার্ট নয়, বরং পপ কালচারের উৎসব। এখানে গান পরিবেশনার পাশাপাশি আরও অনেক আয়োজন থাকছে।
যেমন- কসপ্লে প্রতিযোগিতা, কমিক বই, এক্সপেরিয়েন্স জোন, কিডস জোন, হিপ পপ, কে-পপ, গেমিং, ফুড জোন, প্যানেল আলোচনা ইত্যাদি।
ঢাকা সামার কন ২০২৩’র কনভেনর এবং মিডিয়াকোয়েস্ট বাংলাদেশ-এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা তারিকুল সুমন ইউএনবিকে বলেন, ‘দেশের জনপ্রিয় সকল সঙ্গীত ব্যান্ডগুলোর মিলন মেলা হয়ে উঠবে ঢাকা সামার কনের মঞ্চ। শুধু কনসার্ট নয়, দেশের সবচেয়ে বড় পপ কালচার উৎসব হতে যাচ্ছে এটি’।
আরও পড়ুন: এবারের ঈদে আসিফ ইকবালের বাজিমাত
সৌদি আরবের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে ‘সুড়ঙ্গ’
৮৮০ দিন আগে
বাজারে ১০০ মেগাপিক্সেল পোর্ট্রেট ক্যামেরার অপো রেনো এইট টি
ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) সোমবার অনুষ্ঠিত এক ইভেন্টে অপো দেশের বাজারে রেনো সিরিজের সর্বশেষ সংযোজন-অপো রেনো এইট টি স্মার্টফোন উন্মোচন করেছে। অনুষ্ঠানে অপো’র উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে সাকিব সবাইকে নিজের প্যাশনের প্রতি অনুগত থাকার জন্য অনুপ্রাণিত করেন।
রেনো সিরিজের ফোনে প্রথমবারের মতো ব্যবহার করা হয়েছে ১০০ মেগাপিক্সেল পোর্ট্রেট ক্যামেরা।
এই ক্যামেরা দিয়ে ব্যবহারকারীরা বাংলাদেশের সৌন্দর্য নিখুঁতভাবে কামেরাবন্দী করতে পারবেন।
ডিভাইসটিতে আরও আছে অত্যাধুনিক ফাইবারগ্লাস-লেদার স্টিচ ডিজাইন, ৪৮ মাসের জন্য ফ্লুয়েন্সি প্রোটেকশন, সার্টিফাইড এসজিএস আই কেয়ার ডিসপ্লে এবং ৫০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার (এমএএইচ) ব্যাটারিসহ বেশ কিছু আকর্ষণীয় ফিচার। অপো রেনো এইট টি ফোনের মূল্য মাত্র ৩২ হাজার ৯৯০ টাকা।
ইমেজিং, ডিজাইন ও পারফরমেন্সের নতুন অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে অপো রেনো এইট টি ফোনে বিভিন্ন আপগ্রেডেশন করা হয়েছে। ১০০ মেগাপিক্সেল পোর্ট্রেট ক্যামেরা ও ৪০x মাইক্রোলেনসসহ অপো রেনো এইট টি ব্যবহারকারীদের ফটোগ্রাফি অভিজ্ঞতায় যোগ করবে নতুন মাত্রা এবং ভালো মানের প্রোফেশনাল ছবি তুলতে সাহায্য করবে।
প্রাণবন্ত সেলফি তোলার জন্য এই ফোনে আছে ২ মেগাপিক্সেল ডেপথ ক্যামেরা এবং ৩২ মেগাপিক্সেল ফ্রন্ট ক্যামেরা।
আরও পড়ুন: বিশ্ববাজারে অপোর নতুন ফ্ল্যাগশিপ ফোল্ডেবল স্মার্টফোন ফাইন্ড এন২ ফ্লিপ
১০১০ দিন আগে
বিসিএমইএ’র আন্তর্জাতিক সিরামিক এক্সপো ২৪ নভেম্বর শুরু
বাংলাদেশ সিরামিক ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিসিএমইএ) তৃতীয়বারের মতো দেশের সিরামিক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারকদের বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক সিরামিক প্রদর্শনীর আয়োজন করতে যাচ্ছে। ২০১৭ সাল থেকে সংগঠনটি এমন আয়োজন করে আসছে।
রাজধানীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) আগামী ২৪ থেকে ২৬ নভেম্বর ‘সিরামিক এক্সপো বাংলাদেশ-২০২২’ শীর্ষক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত হবে।
আরও পড়ুন: রাজধানীতে ২ দিনব্যাপী সিরামিক আর্ট প্রজেক্ট শুরু
প্রদর্শনীটি এই বছর ১৫টিরও বেশি দেশের ৯০ জন প্রদর্শক এবং ২০০টি ব্র্যান্ড আয়োজন করবে। প্রদর্শনীটি বিভিন্ন দেশ থেকে ৩০০টিরও বেশি প্রতিনিধি পরিদর্শন করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম সিরামিক প্রদর্শনীগুলোর মধ্যে অন্যতম করে তুলেছে।
সিরামিক এক্সপো বাংলাদেশ-২০২২-এর অনেকগুলো বিশেষ বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের সিরামিক শিল্পের প্রাসঙ্গিক এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোর ওপর পাঁচটি সেমিনার। এমনকি বিকাশমান শিল্পে কর্ম প্রত্যাশীদের জন্য একটি চাকরি মেলাও হবে।
সেরা প্রদর্শকদের তাদের সৃজনশীলতা এবং সম্পৃক্ততার স্বীকৃতি দেয়ার জন্য পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানও থাকবে।
শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) এক সংবাদ সম্মেলনে বিসিএমইএর সভাপতি মো. সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ও বিসিএমইএর সাধারণ সম্পাদক ইরফান উদ্দিন এ তথ্য জানান।
সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিসিএমইএর সিনিয়র সহ-সভাপতি মইনুল ইসলাম, পরিচালক আব্দুল হাকিম সুমন, রশিদ মাইমুনুল ইসলাম ও রুসলান নাসির প্রমুখ।
প্রদর্শনীতে বিনামূল্যে নিবন্ধন ও প্রবেশ করা যাবে। অনুষ্ঠান চলাকালীন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত গেট খোলা থাকবে।
আকিজ সিরামিকস লিমিটেড এই অনুষ্ঠানের প্রধান উদ্যোক্তা। শেলটেক সিরামিক এবং ডিবিএল সিরামিক প্ল্যাটিনাম স্পন্সর এবং মীর সিরামিক, আবুল খায়ের সিরামিক ইন্ডাস্ট্রিজ, বিএইচএল সিরামিক এবং আরও দু’টি আন্তর্জাতিক কোম্পানি, এইচএলটি ডিএলটি টেকনোলজি এবং এসএসিএমআই ইমোলা এসসি এসপিএ অনুষ্ঠানটির সহ-স্পন্সর করছে।
আরও পড়ুন: সিরামিক শিল্পের বিকাশে সব ধরনের সহযোগিতা করবে সরকার: বাণিজ্যমন্ত্রী
১১১১ দিন আগে