সতর্কবার্তা
ভারী বর্ষণে পাহাড়ি এলাকায় ভূমিধসের শঙ্কা
মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে চার বিভাগে ভারী বৃষ্টিপাত হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দপ্তর। এছাড়া, অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধস হওয়ার শঙ্কা রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) আবহাওয়ার এক সতর্কবার্তায় এ তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয়তায় আজ (মঙ্গলবার) সকাল ১০টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় ঢাকা, চট্টগ্রাম, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী (৪৪-৮৮ মিমি/২৪ ঘণ্টা) থেকে অতি ভারী (৮৮ মিমি/২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে।
এ ছাড়া, অতি ভারী বর্ষণের কারণে চট্টগ্রাম বিভাগের পাহাড়ি এলাকার কোথাও কোথাও ভূমিধসের শঙ্কা রয়েছে। সেইসঙ্গে ভারী বর্ষণজনিত কারণে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও খুলনা মহানগরীর কোথাও কোথাও অস্থায়ীভাবে জলাবদ্ধতা তৈরি হতে পারে।
আরও পড়ুন: দেশের ৬ জেলায় ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি বয়ে যেতে পারে
আরেক সতর্কবার্তায় আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম এবং কক্সবাজার অঞ্চলের ওপর দিয়ে দক্ষিণ-পূর্ব বা দক্ষিণ দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিমি বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। এসব এলাকার নদীবন্দরকে ১ নম্বর সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
এদিকে, ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী অঞ্চলের দুপুর ১টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, এসব এলাকায় আজ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় আকাশ মেঘলা থেকে মেঘাচ্ছন্ন থাকতে পারে। তবে দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৫০ দিন আগে
বজ্রপাত নিয়ে সতর্কবার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
দেশের বিভিন্ন জেলায় বজ্রপাতের বিষয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, আজ বুধবার (১৪ মে) সকাল ৮টা ৪৫ থেকে পরবর্তী ২-৩ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে পারে।
এছাড়া, প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বা তার অধিক গতিবেগে এই দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া হতে পারে বলে সতর্কবার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে।
সতর্কবার্তায় পঞ্চগড়, লালমনিরহাট, রংপুর, গাইবান্ধা, নীলফামারী, ময়মনসিংহ, নেত্রকোনা সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সিলেট ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলাকে বজ্রপাতের এলাকা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস
এ সময়ে বজ্রপাত থেকে রক্ষায় বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, বজ্রপাত হলে ঘরের মধ্যে থাকতে হবে। জানালা ও দরজা বন্ধ রাখতে হবে। সম্ভব হলে যাত্রা এড়িয়ে চলতে হবে। বজ্রপাত হলে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে হবে।
তবে গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া যাবে না বলে সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, কংক্রিটের মেঝেতে শোয়া যাবে না এবং কংক্রিটের দেয়ালে হেলান দেওয়াও যাবে না। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের প্লাগ খুলে রাখতে হবে।
কেউ জলাশয়ে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বিদ্যুৎ পরিবাহক বস্তু থেকে দূরে থাকুন। শিলা বৃষ্টির সময় ঘরে অবস্থান করতে বলা হয়েছে।
২০৫ দিন আগে
তাপপ্রবাহের মধ্যেই বজ্রপাত নিয়ে সতর্কবার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তীব্র তাপপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে বজ্রপাতের বিষয়ে সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, আজ সোমবার (১২ মে) সকাল সাড়ে আটটা থেকে পরবর্তী ১-৪ ঘণ্টায় দেশের বিভিন্ন জেলার ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে পারে।
এছাড়া, প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বা তার অধিক গতিবেগে এই দমকা বা ঝোড়ো হাওয়া হতে পারে বলে সতর্কবার্তায় উল্লেখ করা হয়েছে।
সতর্কবার্তায় রাজশাহী, নাটোর, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, টাঙ্গাইল, মানিকগঞ্জ, ঢাকা, নরসিংদী, রংপুর, গাইবান্ধা, শেরপুর, নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, সিলেট, রাঙামাটি ও বান্দরবানকে বজ্রপাতের এলাকা হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
এ সময়ে বজ্রপাত থেকে রক্ষায় বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, বজ্রপাত হলে ঘরের মধ্যে থাকতে হবে। জানালা ও দরজা বন্ধ রাখতে হবে। সম্ভব হলে যাত্রা এড়িয়ে চলতে হবে। বজ্রপাত হলে নিরাপদ আশ্রয়ে নিতে হবে।
তবে গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া যাবে না বলে সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, কংক্রিটের মেঝেতে শোয়া যাবে না এবং কংক্রিটের দেয়ালে হেলান দেওয়াও যাবে না। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের প্লাগ খুলে রাখতে হবে।
কেউ জলাশয়ে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বিদ্যুৎ পরিবাহক বস্তু থেকে দূরে থাকুন। শিলা বৃষ্টির সময় ঘরে অবস্থান করুন।
আরও পড়ুন: ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীলদের জন্য অস্বাস্থ্যকর
এদিকে, সোমবার সারা দেশের সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বিদ্যুৎ চমকানো বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
তবে দেশের অন্যত্র আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকবে। এদিন দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।
এছাড়া, আজ (সোমবার) রাজধানী ঢাকাসহ পাশ্ববর্তী এলাকার সকাল ৭টা থেকে পরের ৬ ঘণ্টার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে, দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এ সময় আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। পশ্চিম দক্ষিণ অথবা পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস প্রবাহিত হতে পারে।
এদিকে গতকাল (রবিবার) চুয়াডাঙ্গায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় রাঙ্গামাটিতে সর্বোচ্চ ৫২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
২০৭ দিন আগে
ঢাকাসহ বিভিন্ন জেলায় বজ্রপাত হতে পারে
দেশের বিভিন্ন জেলায় অস্থায়ীভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার কিংবা তার চেয়ে বেশি বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রপাতসহ বৃষ্টি, বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। বুধবার ( ১ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক সতর্কবার্তায় এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, বেলা পৌনে ১২টা থেকে পরবর্তী ২-৬ ঘণ্টার ঢাকা, শেরপুর, নরসিংদী, বি বাড়ীয়া, কিশোরগঞ্জ, টাঙ্গাইল, , সুনামগঞ্জ ও সিলেট জেলার ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বা এর অধিক গতিবেগে দমকা আজো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি ও বজ্রপাত হতে পারে।আরও পড়ুন: বজ্রপাত নিয়ে সতর্কবার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
এ সময়ে বজ্রপাত থেকে রক্ষায় বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, বজ্রপাত হলে ঘরের মধ্যে থাকতে হবে। জানালা ও দরজা বন্ধ রাখতে হবে। সম্ভব হলে যাত্রা এড়িয়ে চলতে হবে। বজ্রপাত হলে নিরাপদ আশ্রয়ে আশ্রয় নিতে হবে।
তবে গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া যাবে না বলে সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, কংক্রিটের মেঝেতে শোয়া যাবে না এবং কংক্রিটের দেয়ালে হেলান দেওয়াও যাবে না। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের প্লাগ খুলে রাখতে হবে।
কেউ জলাশয়ে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বিদ্যুৎ পরিবাহক বস্তু থেকে দূরে থাকুন। শিলা বৃষ্টির সময় ঘরে অবস্থান করুন।
২১৮ দিন আগে
বজ্রপাত নিয়ে সতর্কবার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
দেশের বিভিন্ন জেলায় অস্থায়ীভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার কিংবা তার চেয়ে বেশি বেগে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রপাতসহ বৃষ্টি, বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের এক সতর্কবার্তায় এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, সোমবার সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২ থেকে ৪ ঘণ্টার মধ্যে রংপুর, দিনাজপুর, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, যশোর, কুষ্টিয়া, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, ফেনী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মনবাড়িয়া ও চট্টগ্রাম জেলাগুলোর ওপর দিয়ে অস্থায়ীভাবে প্রতি ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বা তার অধিক বেগে দমকা/ঝড়ো হাওয়া ও বজ্রপাতসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
এ সময়ে বজ্রপাত থেকে রক্ষায় বেশ কিছু পরামর্শ দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, বজ্রপাত হলে ঘরের মধ্যে থাকতে হবে। জানালা ও দরজা বন্ধ রাখতে হবে। সম্ভব হলে যাত্রা এড়িয়ে চলতে হবে। বজ্রপাত হলে নিরাপদ আশ্রয়ে আশ্রয় নিতে হবে।
আরও পড়ুন: বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপে দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
তবে গাছের নিচে আশ্রয় নেওয়া যাবে না বলে সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, কংক্রিটের মেঝেতে শোয়া যাবে না এবং কংক্রিটের দেয়ালে হেলান দেওয়াও যাবে না। পাশাপাশি বৈদ্যুতিক ও ইলেকট্রনিক ডিভাইসের প্লাগ খুলে রাখতে হবে।
কেউ জলাশয়ে থাকলে তাৎক্ষণিকভাবে উঠে আসার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, বিদ্যুৎ পরিবাহক বস্তু থেকে দূরে থাকুন। শিলা বৃষ্টির সময় ঘরে অবস্থান করুন।
২২৮ দিন আগে
সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত
বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের সতর্কবার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় গভীর সঞ্চালনশীল মেঘমালা তৈরি অব্যাহত রয়েছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা এবং সমুদ্র বন্দরসমূহের উপর দিয়ে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।
এজন্য, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
অধিদপ্তর আরও জানিয়েছে, উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সকল মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচলের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: সমুদ্র বন্দরগুলোতে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত জারি
সমুদ্রবন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে
৮৫১ দিন আগে