টেকনিশিয়ান
অপহরণের সাত দিনেও উদ্ধার হননি রবির টেকনিশিয়ান ইসমাইল
খাগড়াছড়ি থেকে অপহরণ হওয়া মোবাইল নেটওয়ার্ক কোম্পানি রবির টেকনিশিয়ান ইসমাইল মিয়ার সাত দিনেও কোনো সন্ধান মেলেনি।
শনিবার (২৬ এপ্রিল) নরসিংদী জেলা প্রশাসন কার্যালয়ে স্বরাষ্ট্র সচিবের সামনে ইসমাইলকে ফিরে পেতে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন তার পরিবারের সদস্যরা।
আরও পড়ুন: কাজের জন্য কক্সবাজার গিয়ে নিখোঁজ ৬
নরসিংদীর বাসিন্দা ইসমাইল রবির টেকনিশিয়ান হিসেবে খাগড়াছড়িতে কর্মরত ছিলেন। তিনি বেলাবো উপজেলার বীর বাগবের এলাকার নুরুল ইসলামের ছেলে।
গত ১৯ এপ্রিল খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি উপজেলার ময়ুরখীল এলাকায় কাজ করতে গিয়ে নিখোঁজ হন এই যুবক। এ ঘটনায় মাকিছড়ি থানায় একটি সাধারণ ডায়েরিও করা হয়েছে।
এদিকে আজ (শনিবার) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গণির সঙ্গে দেখা করেন অপহৃত ইসমাইলের পরিবার। এ সময় শিগগিরই তাকে খুঁজে বের করা হবে বলে পরিবারকে আশ্বস্ত করেন জ্যেষ্ঠ সচিব। তবে এ বিষয়ে তিনি সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হননি।
ইসমাইলের বাবা নুরুল ইসলাম জানান, গত দুই বছর ধরে রবির টাওয়ার মেরামতের চাকরি করে আসছেন ইসমাইল। সম্প্রতি খাগড়াছড়িতে রবির ৭/৮টি টাওয়ার বিকল হয়ে যাওয়ায় নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। ফলে কোম্পানির নির্দেশে গত ১৯ এপ্রিল সকালে মানিকছড়ির ময়ুরখীল এলাকার উদ্দেশে রওনা হন তিনি। যাওয়ার পথে মানিকছড়ি কলেজ এলাকা থেকে দুর্বৃত্তরা ইসমাইল ও তার সহযোগী আব্রে মারমাকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এরপর থেকে তাদের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামের কর্ণফুলী নদীতে জাহাজ থেকে পড়ে নাবিক নিখোঁজ
মানিকছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মাহমুদুল হাসান রুবেল বলেন, ‘তাদের উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে। রবি কোম্পানির সঙ্গে দুর্বৃত্তদের লেনদেন-সংক্রান্ত কোনো বিষয় রয়েছে, আর সে কারণেই তাদের অপহরণ করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।’
২২৩ দিন আগে
হাসপাতালে লিফট দুর্ঘটনা: টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের লিফট রক্ষণাবেক্ষণ করতে এসে নিচে পড়ে প্রাণ হারিয়েছেন ফকরে আলম শিপন নামে এক টেকনিশিয়ান।
শনিবার সকালের এই দুর্ঘটনার পর থেকে ৭ তলা ভবনটির দুইটি লিফটই বন্ধ রাখা হয়েছে।
তাই মুমূর্ষু রোগী ও চিকিৎসকদের উঠা নামায় বিড়ম্বনায় দেখা দেয়।
আরও পড়ুন: গোপালগঞ্জে ঘুমন্ত অবস্থায় আগুনে পুড়ে নারীর মৃত্যু
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের লিফট রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। সকালে লিফটের ষষ্ঠ তলায় কাজ করার সময় অসাবধানতাবসত নিচ থেকে কেউ ডাউন-বাটন চাপলে লিফট নিচের দিকে চলে যায়। এতে তিনি কিছুক্ষণ দরজায় ঝুলে থেকে ছিটকে নিচে পড়ে যান। এ সময় গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম জানান, লাশ মুন্সীগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিশুর মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে হাজতির মৃত্যু
৬৫০ দিন আগে