সহকারী শিক্ষক
সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের রাজস্বখাতভূক্ত ‘সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার- ২০২৩’ -এর ফল প্রকাশিত হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) গণশিক্ষা ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর পরীক্ষার ফলাফল সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
১ম গ্রুপের (বরিশাল, সিলেট, রংপুর বিভাগ) লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সর্বমোট দুই হাজার ৪৯৭ জন প্রার্থীকে সহকারী শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে চূড়ান্ত করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ফল প্রকাশ, ৯৩৩৭ জন উত্তীর্ণ
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে www.dpe.gov.bd ফলাফল পাওয়া যাবে।
উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও ফলাফলের মেসেজ পাবেন।
এর আগে ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর তিন বিভাগের ১৮ জেলার পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৬৯৭ প্রার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় ৯ হাজার ৩৩৭ জন।
আরও পড়ুন: এমবিবিএস ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ
এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ করলেন প্রধানমন্ত্রী
৬৪৭ দিন আগে
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের ৩৭,৯২৬টি পদ শূন্য: প্রতিমন্ত্রী
বর্তমানে সারাদেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের ৩৭ হাজার ৯২৬টি পদ শূন্য রয়েছে।
মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন এ তথ্য জানান।
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য আবুল কালাম আজাদের এক প্রশ্নের জবাবে জাকির হোসেন বলেন, প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের শূন্য পদ পূরণের পরিকল্পনা রয়েছে সরকারের।
সংসদ সদস্যদের উত্থাপিত প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বর্তমানে প্রধান শিক্ষকের ২৯ হাজার ৮৫৮টি এবং সহকারী শিক্ষকের ৮ হাজার ৬৮টি পদ শূন্য রয়েছে।
আরও পড়ুন: মানসম্মত প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতে ৯ম গ্রেড ও শতভাগ পদোন্নতি দাবি এটিইওদের
তিনি বলেন, প্রধান শিক্ষকের ১ হাজার ৯৫৫টি শূন্যপদ পূরণের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনে একটি রিকুইজিশন পাঠানো হয়েছে।
জাতীয় পার্টির সংসদ সদস্য পীর ফজলুর রহমানের অপর এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকের সংখ্যা ৪ লাখ ২৭ হাজার। এর মধ্যে ৩ লাখ ৯০ হাজার শিক্ষক কর্মরত রয়েছেন।
এদিকে, সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্য খালেদা খানমের এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি সংসদে বলেন, প্রতিটি জেলায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রতিটি বিভাগে একটি করে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করার পরিকল্পনা রয়েছে।
তিনি সংসদকে জানান, বর্তমানে দেশে দু’টি মহিলা বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যার একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় এবং অন্যটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়।
আরও পড়ুন: তাপপ্রবাহের কারণে ৫-৮ জুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে
আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নাছিমুল আলম চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, উচ্চশিক্ষা পর্যায়ে শিক্ষাগত সনদ জালিয়াতি বন্ধে অটোমেশন সফটওয়্যার চালুর কাজ চলছে।
তিনি আরও বলেন, ‘সফটওয়্যারটি চালু হলে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের সব তথ্য সংরক্ষণ করা সম্ভব হবে এবং সার্টিফিকেট বিশ্বের যেকোনো স্থান থেকে অনলাইনে যাচাই করা যাবে।’
তিনি বলেন, ইতোমধ্যে জাল সনদধারী ৬৭৮ শিক্ষক/কর্মচারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে আরও দুই বিজ্ঞপ্তি আসছে
৯১৩ দিন আগে
কোটার ভিত্তিতে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কোটার ভিত্তিতে সহকারী শিক্ষক পদে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জনকে নিয়োগ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না ও কোটা প্রথা কেন বাতিল করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
রুলে রিটকারীদের মেধার ভিত্তিতে কেন নিয়োগ দেয়ার নির্দেশ দেয়া হবে না তাও জানতে চাওয়া হয়েছে।
এক রিটের প্রাথমিক শুনানি করে বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের অবকাশকালীন হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
স্বরাষ্ট্র সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, শিক্ষা সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শামীম সরদার। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
পরে আইনজীবী শামীম সরদার সাংবাদিকদের জানান, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক পদে ৩৭ হাজার ৫৭৪ জনকে নিয়োগ দিয়ে গত ১৪ ডিসেম্বর চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করা হয়। এই নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা বরাদ্দ রেখে ২০১৯ সালে জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুসরণ করা হয়। যেখানে মহিলা ৬০ শতাংশ, পোষ্য ২০ শতাংশ এবং অবশিষ্ট পুরুষ ২০ শতাংশ কোটা বরাদ্দ করা হয়।
আরও পড়ুন: বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তিতে মাইগ্রেশন বন্ধের সিদ্ধান্ত কেন অবৈধ নয়: হাইকোর্ট
অথচ সংবিধানের ২৯ (৩) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী যা অসাংবিধানিক। দেশে শত শত শিক্ষিত বেকার যুবক ঘুরে বেড়াচ্ছে, সেখানে মাত্র ২০ শতাংশ পুরুষ কোটা রেখে এ নিয়োগ হতে পারে না। এ কারণে বিষয়টি চ্যালেঞ্জ করে রিট দায়ের করা হয়। আদালত শুনানি নিয়ে রুল জারি করেন।
রুলে প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ বিধিমালা, ২০১৯ এর ৮(২)(গ) এবং (ঘ) বিধান সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায় কেন তা বাতিল ও আইনগত কর্তৃত্ব বর্হিভূত হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন।
একইসঙ্গে ২০২০ সালের ১৮ অক্টোবর জারি করা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং মেধা তালিক অনুসারে নিজস্ব জেলা/উপজেলায় শূন্যপদে রিট আবেদনকারীদের নিয়োগ দিতে কেন নির্দেশনা দেয়া হবে না তাও জানতে চেয়েছেন।
চার সপ্তাহের মধ্য আইন সচিব, শিক্ষা সচিব, জনপ্রশাসন সচিব, শিক্ষা সচিব ও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গত ১৪ ডিসেম্বর দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে উত্তীর্ণ হয়েছেন ৩৭ হাজার ৫৭৪ জন।
গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার কালাবাড়ীর সঞ্জিত সরকার, পাবনার চাটমোহর উপজেলার নতুন বাজারের আনোয়ার হোসেন, মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার পানিঘাটার হাফিজুর মোল্লাসহ ১৫২ জন চাকরি প্রাথী যারা উত্তীর্ণ হননি কোটার ভিত্তিতে নিয়োগের বৈধতা চ্যালেহ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন। বৃহস্পতিবার এই রিটের শুনানি হয়।
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগের জন্য ২০২০ সালে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। বিজ্ঞপ্তির অনুমোদিত পদ অনুসারে ৩২ হাজার ৫৭৭ পদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার কথা থাকলেও এটি বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল।
চলতি বছরের মার্চে মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সাংবাদিকদের বলা হয়েছিল, ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নেয়া হবে। অবসরের কারণে ১০ হাজারের বেশি পদ খালি হওয়ায় পদ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল। পরে বিজ্ঞপ্তির অনুমোদিত পদের সঙ্গে পাঁচ হাজার পদ বাড়ানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: খুবির ৩ শিক্ষকের বরখাস্ত-অপসারণ অবৈধ: হাইকোর্ট
হাইকোর্টে জামিন পেলেন দণ্ডিত এনামুল বাছির
১০৭২ দিন আগে
‘সহকারী শিক্ষকদের চাকরি ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার নির্দেশ কেন নয়’
সারা দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের চাকরি ১৩তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার নির্দেশ কেন দেয়া হবে না তা জানতে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
এক রিট আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে সোমবার বিচারপতি আশফাকুল ইসলাম ও বিচারপতি মো. সোহরাওয়ার্দীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
একই সঙ্গে সহকারী শিক্ষকদের চাকরি ১০ম গ্রেডে উন্নীত করার যৌক্তিকতা তুলে ধরে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বরাবর গত বছরের নভেম্বরে পাঠানো আবেদন এক মাসের মধ্যে নিষ্পত্তির নির্দেশ দেয়া হয়েছে। শিক্ষা সচিব, শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ সংশ্লিষ্টদের চার সপ্তাহের মধ্যে এ রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
এর আগে ১০ নভেম্বর বরগুনার প্রাথমিকের সহকরী শিক্ষক মো. মাহববুর রহমানসহ বিভিন্ন জেলার১৫ জন শিক্ষক হাইকোর্টে রিটটি করেন। যাতে রিটকারীরা তাদের চাকরি ১০ম গ্রেড দেয়ার নির্দেশনা চান। পরে সে রিটের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে বিবাদীদের প্রতি রুল জারি করেন হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: অর্থ পাচার মামলায় সাবেক এলজিআরডি মন্ত্রীর এপিএস’র জামিন মঞ্জুর
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার সায়েদুল হক সুমন ও অ্যাডভোকেট জহিরুল ইসলাম।
আদেশের বিষয়টি আইনজীবীরা নিশ্চিত করেন। ব্যারিস্টার সুমন সাংবাদিকদের বলেন, সারা দেশের কয়েক লাখ সহকারী শিক্ষক ১৩তম গ্রেডে বেতন পান। কিন্তু একই শিক্ষাগত যোগ্যতায় চাকরি নিয়ে সিনিয়র স্টাফ নার্স, কম্পিউটার অপারেটরসহ অনেক পদেই কর্মরতরা ১০ম গ্রেডে বেতন পাচ্ছেন। এটা শিক্ষকদের সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ। এছাড়া স্বাধীনতার পর একাত্তর থেকে সাতাত্তর সাল পর্যন্ত সহকারী শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষকরা একই গ্রেডে বেতন পেতেন। এসব কারণে রিট করি। আদালত শুনানি নিয়ে রুল জারি করেছেন। পাশাপাশি সহকারি শিক্ষকদের দশম গ্রেড পাওয়ার যৌক্তিকতা বিষয়ে পাঠানো চিঠি নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
আরও পড়ুন: নর্থ সাউথের ট্রাস্টি কাশেমের জামিন স্থগিত, রেহেনার জামিন বহাল
শর্ত সাপেক্ষে নর্থ সাউথের সাবেক ২ ট্রাস্টির হাইকোর্টে জামিন
১১১৬ দিন আগে
এসএসসির প্রশ্নফাঁস: দুই সহকারী শিক্ষকের ২ দিনের রিমান্ড
কুড়িগ্রামের ভুরুঙ্গামারীতে এসএসসি প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় দুই সহকারী শিক্ষকের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
রবিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুড়িগ্রামের জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম আদালতের বিচারক মো.সুমন আলী শুনানি শেষে এই আদেশ দেন।
রিমান্ডপ্রাপ্ত শিক্ষকরা হলেন-নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক আমিনুর রহমান রাসেল ও জোবায়ের হোসেন।
গত ২৯ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা আজহার আলী ওই দুই আসামির তিন দিনের রিমান্ড চাইলে বিজ্ঞ আদালত রবিবার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
আরও পড়ুন: ঢাবির বিভাগীয় ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নফাঁস ঠেকানোর পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের
উল্লেখ্য, গত ২০ সেপ্টেম্বর প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনা ঘটলে রাতে চার জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত নামা ১২ জনের নামের মামলা করেন নেহাল উদ্দিন পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ট্যাগ কর্মকর্তা ও উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা আদম মালিক চৌধুরী। এঘটনায় জড়িত থাকায় ভুরুঙ্গামারী থানা পুলিশ নেহাল উদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষক, চার জন সহকারী শিক্ষক, অফিস সহকারীসহ মোট ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও ভুরুঙ্গামারী থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আজহার আলী বলেন, রবিবার রিমান্ড শুনানি দিন ধার্য করে অভিযুক্ত দুই শিক্ষকের দুদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন বিজ্ঞ আদালত। এছাড়াও এর আগে কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষকের তিন দিনের রিমান্ডে মঞ্জুর করে আদালত। তবে মামলার স্বার্থে আমাদের তদন্ত চলমান থাকবে।
আরও পড়ুন: প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে ঢাবির শিক্ষার্থীসহ ৭৮ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা
প্রশ্নফাঁস ও জালিয়াতি: ঢাবির ৮৭ শিক্ষার্থীসহ ১২৫ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট
১১৬০ দিন আগে
২২ এপ্রিল থেকে প্রাথমিকের নিয়োগ পরীক্ষা শুরু
আগামী ২২ এপ্রিল থেকে তিন পর্যায়ে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোর সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। চলতি বছরের ২০ মে দ্বিতীয় পর্যায়ের এবং ৩ জুন তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আবেদনকারীর নিজ নিজ জেলায় সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। কোন তারিখে কোন জেলা/উপজেলা পর্যায়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে তা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
আরও পড়ুন: প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা এপ্রিলে, নিয়োগ জুলাইতে
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, প্রার্থীদের আবেদনে উল্লিখিত মোবাইল নম্বরে যথাসময়ে ০১৫৫২-১৪৬০৫৬ নম্বর থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোডের এসএমএস পাঠানো হবে। আগামী ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য প্রথম পর্যায়ের পরীক্ষার জন্য প্রার্থীরা ১৭ এপ্রিল থেকে admit.dpe.gov.bd- ওয়েবসাইটে Username এবং Password দিয়ে অথবা এসএসসির রোল, বোর্ড ও পাশের সন দিয়ে লগইন করে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে রঙিন প্রিন্ট কপি সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রার্থীদেরকে অবশ্যই প্রবেশপত্রের রঙিন প্রিন্ট এবং নিজের জাতীয় পরিচয়পত্র সঙ্গে আনতে হবে। ওএমআর শিট পূরণের নির্দেশাবলী এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত অন্যান্য তথ্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে এবং প্রবেশ পত্রে পাওয়া যাবে।
আরও পড়ুন: ৪৮ হাজার প্রাথমিক শিক্ষকের 'টাইম স্কেল' ফেরতের রিট খারিজ
প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষক নিয়োগে কোটা বাতিল চেয়ে রিট
১৩৩২ দিন আগে
সুনামগঞ্জে করোনায় আক্রান্ত স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলায় করোনা আক্রান্ত হয়ে এক স্কুল শিক্ষকের মৃত্যু হয়েছে।
১৯৮৩ দিন আগে
প্রাথমিকে প্রধান শিক্ষকের ৭ হাজারের বেশি পদ খালি
দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রধান শিক্ষকের সাত হাজারের অধিক পদ খালি রয়েছে বলে মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মো. জাকির হোসেন।
২১২৪ দিন আগে