ব্যারিস্টার ফুয়াদ
করিডোর দেওয়ার আগে সার্বভৌমত্বের কথা ভাবতে হবে: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, ‘করিডোর দেওয়ার আগে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের কথা বিবেচনা করতে হবে, তারপর অন্য বিষয়। সেজন্য সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
শনিবার (৩ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে বরিশাল প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: যারা শত্রু চিনবে না, তাদের স্বাধীন থাকার অধিকার নেই: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
বর্তমানে তৃণমূল পর্যায়ে যেসব নাগরিক কার্যক্রম রয়েছে, তা ব্যাহত হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এজন্য যেভাবে হোক দ্রুত স্থানীয় সরকার সুসংগঠিত করতে হবে।’ এছাড়া প্রয়োজনে নির্বাচন অথবা প্রশাসক নিয়োগ দিতে হবে বলে জানান ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।’
আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) পঞ্চম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও বরিশাল বিভাগের উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পর্কে নাগরিক সমাবেশ ও এই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এর আগে দলের পঞ্চম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা হয়। এসময় এবি পার্টির স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
২১৫ দিন আগে
যারা শত্রু চিনবে না, তাদের স্বাধীন থাকার অধিকার নেই: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
যারা শত্রু চিনবে না, তাদের স্বাধীন থাকার কোনো অধিকার থাকতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেছেন, ‘২৪-এর তরুণদের একমাত্র দায়িত্ব হচ্ছে শত্রুকে ভালোভাবে চেনা, ভালো করে চেনানো ও এই প্রচেষ্টা জারি রাখা।’
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) জাস্টিস ফর জুলাই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা কর্তৃক আয়োজিত ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি ও আমাদের করণীয়’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘বিচারহীনতার সংস্কৃতি সম্পর্কে যখন কথা আসবে, তখন রাষ্ট্র পূণর্গঠনের কথাও আমাদের বলতে হবে। রাষ্ট্র পূণর্গঠনের যে কাজ চলছে, তা চলতে হবে। আমরা শুধু ২৪- এর বিচার চাই না, পূর্বের চলমান মামলাগুলোরও বিচার করতে হবে।’
আলোচনা সভায় সভাপতি ছিলেন জবির ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দিন। তিনি বলেন, ‘বিগত সরকার প্রতিটি স্তরে বিচারহীনতার সংস্কৃতি কায়েম করেছিল। বিগত সময়ে মানুষের শেষ আশ্রয়স্থল কোর্টকে নগ্ন দলীয়করণ করা হয়েছে। গ্রামের সাধারণ মানুষকেও প্রধানমন্ত্রীর কাছে বিচার চাইতে হয়েছে। অথচ এটা চাওয়ার কথা ছিল কোর্টের কাছে।’
তিনি বলেন, ‘বিগত সময়ে আমরা দেখেছি, যে কয়জন বিচারপতি ফ্যাসিবাদের সময় বিবেকের তাড়নায় কাজ করার চেষ্টা করেছেন, তাদের রাতের আঁধারে দেশ ছেড়ে পালাতে হয়েছে।’
হাসান মাহাদীর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় স্বাগত বক্তব্য দেন জাস্টিস ফর জুলাই জবি শাখার সাবেক আহ্বায়ক সজিবুর রহমান।
২২৬ দিন আগে