সাংবাদিক
তথ্য সংগ্রহে সাংবাদিকের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য চাইতে গিয়ে কোনো সাংবাদিক যাতে হেনস্তা বা হয়রানির শিকার না হয় সেটি নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
সোমবার বিকেলে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোডের তথ্য ভবন মিলনায়তনে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দ্বিতীয় পর্যায়ের কল্যাণ অনুদানের চেক বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা জানান প্রতিমন্ত্রী।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের কোথাও একজন সাংবাদিক তথ্য চাওয়ার জন্য কোনোভাবে যাতে হেনস্তা বা হয়রানির শিকার না হয়, সেই সুরক্ষা আমরা নিশ্চিত করতে চাই।
এ বিষয়ে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আমরা এটা নিশ্চিত করতে চাই, বাংলাদেশের আনাচে-কানাচে সাংবাদিকতা করতে গিয়ে কোনো সাংবাদিক যেন কোনো ধরনের হয়রানি বা ঝুঁকির মুখে না পড়ে। তাদের সুরক্ষা ও কল্যাণ নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব। পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনভাবে গণমাধ্যম তাদের কাজ করবে। কর্তৃপক্ষকে, সরকারকে প্রশ্ন করবে, সমালোচনা করবে, এরকম একটি সমাজ ব্যবস্থা আমরা তৈরি করতে চাই।’
ঢাকার বাইরে গণমাধ্যমের একজন সাংবাদিককে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড প্রদান করে জেলে নেওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে এ সময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, খবরটি জানার সঙ্গে সঙ্গে খোঁজ নিয়েছি। তথ্য কমিশন অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্ত করেছে।
কমিশনের কাছ থেকে সঠিক তথ্য জানতে চেয়েছেন বলে জানান তিনি।
এ সময় প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, সাংবাদিকদের সুরক্ষা বলয় তৈরির জন্য শেখ হাসিনার প্রয়াসের অংশ হিসেবে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট থেকে কল্যাণ অনুদান দেওয়া হচ্ছে। রাজনৈতিক চিন্তার ঊর্ধ্বে উঠে প্রয়োজন এবং পেশা বিবেচনায় সরকার সাংবাদিকদের পাশে এসে দাঁড়াচ্ছে।
আরও পড়ুন: টিআইবির গবেষণা আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে পড়ে না: আরাফাত
নবম ওয়েজ বোর্ডের বকেয়া পাওনা দ্রুততার সঙ্গে মিটিয়ে দেওয়ার জন্য সব গণমাধ্যমের মালিকপক্ষের প্রতি এ সময় আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, গণমাধ্যমের পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতা নিশ্চিত করতে এবং পেশাদার সাংবাদিকদের পূর্ণাঙ্গ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সরকার কাজ করছে।
এ সময় সহানুভূতি ও পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য বেসরকারি খাতের মালিকদের আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্র, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম পাশাপাশি হাতে হাত ধরে চলে, সে পরিবেশ আমরা নিশ্চিত করতে চাই।
সমাজে অসৎ উদ্দেশ্য নিয়ে অপতথ্য প্রচারকারীদের ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিহত করার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী।
বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সুভাষ চন্দ্র বাদলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন- ট্রাস্টের ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ও তথ্য অধিদপ্তরের প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. শাহেনুর মিয়া, ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ও প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ও বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ও দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন, ট্রাস্টি বোর্ড সদস্য ও ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী ঢাকার ৪২ জন সাংবাদিককে কল্যাণ অনুদানের চেক বিতরণ করেন।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট হতে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে দ্বিতীয় পর্যায়ে ২৬৩ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারের অনুকূলে বিতরণের জন্য ২ কোটি ৩ লাখ টাকা অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এর আগে একই অর্থবছরে প্রথম পর্যায়ে ২৩৬ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারের অনুকূলে ১ কোটি ৮৯ লাখ ৫০ হাজার টাকা অনুদান প্রদান করা হয়।
প্রতিষ্ঠার পর ২০১৫-১৬ অর্থবছর থেকে সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট হতে দুস্থ, অস্বচ্ছল, দুর্ঘটনায় আহত সাংবাদিকদের এবং মৃত সাংবাদিকদের পরিবারের অনুকূলে আর্থিক সহায়তা/কল্যাণ অনুদান প্রদান করা হয়ে থাকে। এ পর্যন্ত ট্রাস্ট থেকে ৩ হাজার ৯৩২ জন সাংবাদিক ও সাংবাদিক পরিবারের অনুকূলে ৩৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা আর্থিক অনুদান প্রদান করা হয়েছে।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুকন্যা আছেন বলেই দেশে সমৃদ্ধি ঘটছে: আরাফাত
বরগুনায় সাংবাদিক নিহতের ঘটনায় ৭ সহকর্মী কারাগারে
১৯ ফেব্রুয়ারি বরগুনা প্রেসক্লাবে হামলায় আরেক সাংবাদিক নিহতের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় আত্মসমর্পণ করে বরগুনা প্রেসক্লাবের ৭ সদস্যকে কারাগারে পাঠিয়েছে বরগুনার একটি আদালত।
বৃহস্পতিবার আসামিদের জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে বরগুনার অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. হারুন-অর-রশীদ এ আদেশ দেন।
আদালত সূত্রে জানা যায়, দায়ের হত্যা মামলায় উল্লেখিত ১৩ জন আসামির মধ্যে ৮ জন বৃহস্পতিবার সকালে অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।
আরও পড়ুন: বরগুনার সব রুটে অনির্দিষ্টকালের জন্য বাস ধর্মঘট চলছে
আদালত আসামি সোহেল হাফিজ, আরিফুল ইসলাম মুরাদ, মো. কাশেম হাওলাদার, সাইফুল ইসলাম মিরাজ, অলিউল্লাহ ইমরান, সোহাগ হাওলাদার ও সগীর হোসেন টিটুর জামিন না-মঞ্জুর এবং অপর আসামি জাফর হোসেন হাওলাদারের জামিন মঞ্জুর করেন।
উল্লেখ্য, বরগুনা প্রেসক্লাবের অধিকাংশ সদস্য বার্ষিক শিক্ষা সফরে ভারতে অবস্থানরত অবস্থায় গত ১৯ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় এক ইউপি সদস্য মাসুদ তালুকদার ও কথিত সাংবাদিক মুশফিক আরিফের নেতৃত্বে বরগুনা প্রেসক্লাবে হামলা চালিয়ে দখলের চেষ্টা চালায় একটি মহল।
আরও পড়ুন: বরগুনার বজ্রপাতে নদীতে ছিটকে পড়া জেলের লাশ উদ্ধার
এ ঘটনায় আহত হন বরগুনা প্রেসক্লাবের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি ও এনটিভির স্টাফ রিপোর্টার সোহেল হাফিজ, যমুনা টেলিভিশনের রিপোর্টার ফেরদৌস খান ইমন এবং সময় টেলিভিশনের রিপোর্টার সাইফুল ইসলাম মিরাজসহ ৭ সংবাদকর্মী।
পরে এ ঘটনায় ২৯ ফেব্রুয়ারি ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত আরও ৫০ জনকে অভিযুক্ত করে দ্রুত বিচার আইনে মামলা দায়ের করে বরগুনা প্রেসক্লাব।
আরও পড়ুন: বরগুনায় পিকনিকের বাস খাদে পড়ে ব্যবসায়ী নিহত, আহত ১৮
সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য আইন ও নিয়ম-নীতি দরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত বলেছেন, পেশাদার সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য আইন ও নিয়ম-নীতি দরকার।
রবিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে বাংলাদেশে নিযুক্ত ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুইয়ের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কী আলাপ হয়েছে- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ফ্রান্সে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও মূল ধারার গণমাধ্যমে অপতথ্যের বিস্তার কীভাবে মোকাবিলা করা হয় সেটা নিয়ে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে কথা হয়েছে। ফ্রান্সে বেশ কিছু আইন আছে, নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা এ বিষয়গুলো দেখভাল করে।
আরও পড়ুন: ৭ মার্চের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এগিয়ে যেতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
রাষ্ট্রদূত বলেছেন, কোনো ব্যক্তি যদি ফ্রান্সের মধ্যে ফ্রান্সের সরকারের বিপক্ষে কোনো অপতথ্য প্রচার করে এবং সেক্ষেত্রে তার পেছনে যদি কোনো বিদেশি শক্তিও থাকে তাদের রীতিমতো জেরা করার জন্য নিয়ে আসা হয়। এখানে তারা কোনো ছাড় দেয় না। তাদের বিভিন্ন নিয়ন্ত্রক প্রতিষ্ঠান আছে যারা অপতথ্য খুঁজে বের করে সরকারের কাছে পেশ করে।
প্রতিমন্ত্রী আরও জানান, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত বলেছেন, রেগুলেশন যেমন গণমাধ্যমের স্বাধীনতাকে ব্যাহত করতে পারে, আবার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা সংরক্ষণের জন্য নিয়ম-নীতি দরকার। আমিও এ বিষয়ে একমত। পেশাদার সাংবাদিকদের সুরক্ষার জন্য আইন ও নিয়ম-নীতি দরকার। আইনের প্রয়োগ বা অপপ্রয়োগ হচ্ছে কি না সেটি হচ্ছে বিষয়। কিন্তু নিয়ম-নীতির বাইরে পৃথিবীর কোনো দেশ নেই। সব দেশে আইন আছে। অপতথ্যের ব্যাপারে কারো কোনো ছাড় নেই।
তিনি বলেন, ইউরোপ বা পাশ্চাত্যের দেশগুলো বা আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশসমূহ কীভাবে এই অপতথ্যকে মোকাবিলা করে সে অভিজ্ঞতা জানা ও বোঝা এবং আমাদের এখানে কাজে লাগানোর বিষয়গুলো নিয়ে ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলাপ হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের সরকারের প্রতি এবং মানুষের প্রতি ফ্রান্সের আস্থা আছে এবং তারা গভীরভাবে বিভিন্ন বিষয়ে আমাদের সঙ্গে কাজ করতে চায় বলে রাষ্ট্রদূত জানিয়েছেন। অপতথ্য মোকাবিলার ক্ষেত্রে ফ্রান্স বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে।
ফ্রান্সের সরকারি ভর্তুকিতে চলা টেলিভিশন চ্যানেল ফ্রান্স টুয়েন্টিফোরের সঙ্গে বাংলাদেশ টেলিভিশনের যৌথ সহযোগিতার বিষয়ে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে আলাপ হয়েছে বলে এ সময় জানান প্রতিমন্ত্রী।
ক্যাবল অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (কোয়াব) সাম্প্রতিক ধর্মঘট ডাকার প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের উত্তরে প্রতিমন্ত্রী কোয়াবের সদস্যদের এ ধরনের ধর্মঘট ডাকা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন: সাংবাদিককে কারাদণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে জোর তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমি কোয়াব নেতাদের সঙ্গে বসেছি, কথা বলেছি। তারা তাদের সমস্যার বিষয়গুলো তুলে ধরেছেন। তখন আমি তাদের একটি বিষয় পরিষ্কারভাবে বলেছি, আইনের বাইরে গিয়ে কেউ কিছু করতে পারবে না। ওটিটি প্লাটফর্ম সবগুলো চ্যানেলকে প্যাকেজ করে যা করছে এটা বেআইনি। এগুলো দেখার জন্য আমি মন্ত্রণালয়কে নির্দেশ দিয়েছি। ইতোমধ্যে মন্ত্রণালয় থেকে কোয়াব, অ্যাটকো, আইএসপি অ্যাসোসিয়েশন এবং ডিটিএস থেকে দুইজন করে প্রতিনিধি পাঠাতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। তাদের নিয়ে কোলাবরেশন সেল তৈরি করা হয়েছে। শিগগিরই তাদের নিয়ে সভা করা হবে। সেখান থেকে সবগুলো সমস্যা সমাধানের পথে আমরা এগোব। মন্ত্রণালয় এসব বিষয় নিয়ে কাজ করছে। সেজন্য মাঝপথে এসে এ ধরনের ধর্মঘটে যাওয়া ঠিক হবে না। আইনের মধ্যে থেকে সব সমস্যার সমাধান করা হবে।
সাংবাদিককে কারাদণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে জোর তথ্য প্রতিমন্ত্রীর
ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে দৈনিক দেশ রুপান্তরের শেরপুর জেলার নকলা উপজেলা সংবাদদাতা শফিউর রহমান রানাকে কারাদণ্ড প্রদানের ঘটনা সুষ্ঠু তদন্তে জোর দিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।
তথ্য প্রতিমন্ত্রী এ বিষয়ে প্রধান তথ্য কমিশনার মো. আব্দুল মালেকের সঙ্গে কথা বলেন এবং বিষয়টির খোঁজ-খবর নেন। এ সময় ঘটনাটির সুষ্ঠু তদন্তের ওপর জোর তিনি বলেন, বিষয়টি তিনি নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করছেন।
আরও পড়ুন: চলচ্চিত্র নির্মাণে সরকারি অনুদানে আরও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
প্রতিমন্ত্রী ঘটনাটির খোঁজ নিলে প্রধান তথ্য কমিশনার প্রতিমন্ত্রীকে জানান, তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ অনুযায়ী উক্ত বিষয়ে তদন্তের জন্য তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুক ১০ মার্চ শেরপুর জেলার নকলা উপজেলা ও সংশ্লিষ্ট এলাকায় যাবেন।
সোমবার (১১ মার্চ) তথ্য কমিশনে তার প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা রয়েছে বলে প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন প্রধান তথ্য কমিশনার।
আরও পড়ুন: ৭ মার্চের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে এগিয়ে যেতে হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
গত ৭ মার্চ একটি জাতীয় দৈনিকের প্রথম পৃষ্ঠায় ‘তথ্য চেয়ে আবেদন করে দেশ রূপান্তরের সাংবাদিক জেলে’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে তথ্য কমিশন থেকে তথ্য অধিকার আইনের ২৫(৫) ধারা অনুযায়ী বিষয়টি তদন্তের জন্য তথ্য কমিশনার শহীদুল আলম ঝিনুককে দায়িত্ব দেওয়া হয়।
প্রকাশিত সংবাদে বলা হয়, শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার সংবাদদাতা শফিউজ্জামান রানা একই উপজেলার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চেয়ে আবেদন করার কারণে ভ্রাম্যমাণ আদালত বসিয়ে তাকে ছয় মাসের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে তার পরিবার অভিযোগ করেছে।
আরও পড়ুন: অনিবন্ধিত অনলাইন পোর্টালগুলো স্ট্রিমলাইন করাচ্ছি: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
গৃহকর্মীর মৃত্যু: জামিন পাননি সাংবাদিক আশফাক ও তার স্ত্রী
গৃহকর্মীর মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের করা মামলায় জামিন পাননি ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল ও তার স্ত্রী তানিয়া খন্দকার।
মঙ্গলবার (২০ ফেব্রুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ দিবা ছন্দা আসামিদের জামিনের আবেদন নাকচ করে দেন।
আসামিপক্ষে জামিন চেয়ে শুনানি করেন- সিনিয়র আইনজীবী এহেসানুল হক সমাজী ও আশরাফ উল আলম।
রাষ্ট্রপক্ষ থেকে এ জামিনের বিরোধিতা করা হয়। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তাদের জামিনের আবেদন নামঞ্জুরের আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: প্রধান বিচারপতির বাসভবনে ভাঙচুরের মামলায় ফখরুল-খসরুর জামিন
এর আগে ১৩ ফেব্রুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) নাজমুল হাসান আসামিদের আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করলে আদালত চার দিনের রিমান্ডের আদেশ দেন।
গত ৭ ফেব্রুয়ারি আদালত আসামিদের রিমান্ড ও জামিনের আবেদন নাকচ করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। তাদের তিন দিন জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন আদালত।
গত ৭ জানুয়ারি ডেইলি স্টারের নির্বাহী সম্পাদক সৈয়দ আশফাকুল হক ও তার স্ত্রী তানিয়া খন্দকারের বিরুদ্ধে মামলাটির দায়ের করেন গৃহকর্মী প্রীতির বাবা লোকেশ উরাং। মামলায় ৩০৪ (ক) ধারায় অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ করা হয়েছে।
জানা যায়, গত ৬ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবাসিক ভবনের নবম তলা থেকে পড়ে এক কিশোরী গৃহকর্মীর মৃত্যু হয়। প্রীতি উরাং নামের ১৫ বছর বয়সী ওই কিশোরী ওই ভবনে সৈয়দ আশফাকুল হকের বাসায় কাজ করতেন।
আরও পড়ুন: মির্জা আব্বাসের জামিন মঞ্জুর
ফখরুল-খসরু জামিনে মুক্ত
পুলিশ ও সাংবাদিক ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে অপরাধ-অন্যায় নির্মূল সম্ভব: ডিএমপি কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, একটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে পুলিশ ও সাংবাদিক যদি ঐক্যবদ্ধভাবে একসঙ্গে কাজ করে তাহলে দেশ থেকে অপরাধ, অন্যায়-অবিচার নির্মূল করা সম্ভব হবে।
বুধবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্র্যাব) কার্যালয়ে মিজান মালিকের কবিতার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
হাবিবুর রহমান বলেন, ‘ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করলে একটি সুন্দর দেশ ও সমাজ গড়তে সক্ষম হবো আমরা, যা কবি মিজান মালিক তার বইয়ে বলেছেন।’
আরও পড়ুন: তদন্তে জানা যাবে কারওয়ান বাজার বস্তির অগ্নিকাণ্ড নাশকতা কি না: ডিএমপি কমিশনার
তিনি আরও বলেন, অনেকে অভিযোগ করেন, সাংবাদিকরা পুলিশের বিরুদ্ধে লেখেন। ‘তবে পুলিশের বিরুদ্ধে যাওয়া অনেক রিপোর্টকে আমি স্বাগত জানাই, কারণ আমি তাদের লেখার মাধ্যমে অনেক তথ্য পেয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের ব্যস্ত সময়সূচির কারণে আমরা অনেক কিছুই ভুলে যাই। তবে সেই তথ্য আমরা সাংবাদিকদের কাছ থেকে মনে রাখতে পারি। আমাদের গোয়েন্দা দলও তাদের কাছ থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে। অনেক সময় পত্রিকার মাধ্যমে সংবাদ পর্যালোচনা করে আমরা অনেক গোয়েন্দা তথ্য পাই। সেগুলোও আমাদের কাজে লাগে।’
ডিএমপি কমিশনার বলেন, সরকারি কর্মকর্তারা যেমন কাজ করেন, সাংবাদিকরা তেমনি সরকারি যন্ত্রের পরিপূরক হিসেবে কাজ করতে পারেন। আর তা সঠিকভাবে করতে পারলে দেশ ও সমাজের জন্য কল্যাণকর হবে বলে মনে করেন তিনি।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- বাংলাদেশ শিশু একাডেমির মহাপরিচালক আনজীর লিটন, ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্র্যাব) সভাপতি মো. কামারুজ্জামান খান, সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক বকুল আহমেদ প্রমুখ।
আরও পড়ুন: নির্বাচনে যানবাহন চলাচলে ডিএমপি'র নিষেধাজ্ঞা
ইজতেমা উপলক্ষে সড়ক ও পার্কিং নির্ধারণ করল ডিএমপি-জিএমপি
সোমবার দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন শেখ হাসিনা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশি-বিদেশি সাংবাদিকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন।
সরকারি সফরসূচি অনুযায়ী সোমবার (৮ জানুয়ারি) প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন তিনি।
আজ রবিবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো।
আরও পড়ুন: গুজবের বিরুদ্ধে সজাগ থাকুন: প্রধানমন্ত্রী
আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন দেশের গণতান্ত্রিক ইতিহাসে একটি মাইলফলক হবে: প্রধানমন্ত্রী
আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষক-সাংবাদিকদের জন্য ঢাকা বিমানবন্দরে প্রস্তুত অভ্যর্থনা লাউঞ্জ
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য বাংলাদেশে আগত পর্যবেক্ষক, প্রতিনিধি ও সাংবাদিকদের অভ্যর্থনা জানানোর জন্য হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর প্রস্তুত রয়েছে।
ইমিগ্রেশন এলাকার ঠিক আগেই বিশেষত আগত প্রতিনিধিদের জন্য একটি অভ্যর্থনা লাউঞ্জ স্থাপন করা হয়েছে।
শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, অভ্যর্থনা লাউঞ্জের দিকে রওনা হওয়ার জন্য উড়োজাহাজ থেকে নামার পর পর্যাপ্ত দিকনির্দেশনা চিহ্ন দেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রণালয় আরও বলেছে, আগত প্রতিনিধিদের সহায়তা করার জন্য তথ্য প্যাকেজ এবং হোস্ট কর্মকর্তারা প্রস্তুত থাকবেন।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন দেখতে চায় ভারত
বাংলাদেশে বায়োমেট্রিক ভিসা সংক্রান্ত নথির মেয়াদ ৩০ দিন বাড়িয়েছে কানাডা
গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে সাংবাদিকরা সর্বত্র গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে: মার্কিন দূতাবাস
অ্যাডওয়ার্ড এম কেনেডি (ইএমকে) সেন্টার এবং বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া (বিজেআইএম) যৌথভাবে নির্বাচনী দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকদের নিরাপত্তাবিষয়ক একটি কর্মশালার আয়োজন করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) ইএমকে সেন্টারের কেনেডি হলে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় ৫০ জনের বেশি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক সাংবাদিককে সম্ভাব্য সংকটপূর্ণ পরিস্থিতি মোকাবিলা করার প্রয়োজনীয় তথ্য ও কৌশল সরবরাহ করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সমাপনী বক্তব্যে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি কাউন্সেলর স্টিফেন এফ. ইবেলি বলেন, ‘আপনারা এক মহান পেশায় নিয়োজিত আছেন এবং সারা বিশ্বে ক্রমবর্ধমানভাবে এটি কঠিনতর এবং আরও বিপজ্জনক পেশা হয়ে উঠছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সাংবাদিকরা সর্বত্র তথ্য, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিমূলক প্রতিবেদনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানকে শক্তিশালী করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ভূমিকা এখন আগের চেয়ে আরও গুরুত্বপূর্ণ।’
কর্মশালাটি সাংবাদিকদের প্রতিকূল পরিবেশ এবং আসন্ন নির্বাচনে দায়িত্বপালনকালে উদ্ভূত সংকট পার করার জন্য বাস্তব জ্ঞান ও কৌশল সরবরাহ করবে।
আরও পড়ুন: ফোর্বসের থার্টি আন্ডার থার্টিতে স্থান পাওয়ায় সাকিব জামালকে মার্কিন দূতাবাসের অভিনন্দন
অংশগ্রহণকারীরা ঝুঁকি মূল্যায়ন, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা, ডিজিটাল নিরাপত্তা ও যোগাযোগ কৌশলের মতো বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন।
বিজেআইএম বিশেষজ্ঞদের পরিচালিত অংশগ্রহণমূলক সেশনগুলো প্রাঞ্জল হয়ে ওঠে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার গতিশীল ও তথ্যপূর্ণ বিনিময়ে।
বাংলাদেশের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য আমেরিকান স্পেস হিসেবে ইএমকে সেন্টার যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস এবং এর স্থানীয় অংশীদারদের মধ্যে শক্তিশালী সহযোগিতার প্রমাণ হয়ে উঠেছে।
যা একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্ব ও আন্তঃসাংস্কৃতিক সংলাপকে উন্নীত করার জন্য এক অভিন্ন অঙ্গীকারের প্রতিফলন।
আরও পড়ুন: ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত
ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
২৮ অক্টোবর সাংবাদিকদের উপর হামলাকারীরা রেহাই পাবে না: প্রধানমন্ত্রী
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ২৮ অক্টোবর সাংবাদিকদের উপর নৃশংস হামলার সঙ্গে জড়িতদের রেহাই দেওয়া হবে না।
তিনি বলেন, ‘এই দেশ অনেক আন্দোলন-সংগ্রামের সাক্ষী। কিন্তু সাংবাদিকদের উপর এমন টার্গেট করে (কোনো আন্দোলনে) হামলার ঘটনা ঘটেনি। তারা হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা করেছিল, তাই তারা সাংবাদিকদের মাথা লক্ষ্য করে হামলা করে। আমার কাছে দুঃখ প্রকাশ করার ভাষা নেই।’
বৃহস্পতিবার গত ২৮ অক্টোবর ঢাকায় বিরোধীদল বিএনপির সমাবেশে ভয়াবহ হামলায় আহত বেশকিছু সাংবাদিক বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) সকালে তার সরকারি বাসভবন গণভবনে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, এ ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ডে জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না। ‘ঘটনার ছবি ও ভিডিও ফুটেজ যাচাই করে দোষীদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
প্রধান বিচারপতির বাড়ি, জজ কোয়ার্টার ও কর্তব্যরত পুলিশ সদস্যদের ওপরও হামলা করা হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এর আগে প্রধান বিচারপতির বাড়িতে হামলার কোনো নজির নেই।’
আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনী প্রচারের প্রত্যাশায় উৎসবমুখর রংপুর
তিনি বলেন, ‘নির্দেশ দানকারীদের (এই ধরনের জঘন্য কাজের) অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে।’
আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচনকে বানচাল করতে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে প্রধানমন্ত্রী দেশবাসীকে সতর্ক থাকতে বলেছেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতে তিনি আহত সাংবাদিকদের খোঁজ-খবর নেন।
অনুষ্ঠানে আহত সাংবাদিকদের বক্তব্য সম্বলিত একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়, যা ২৮ অক্টোবর গণমাধ্যমের কর্মীদের ওপর অমানবিক নির্যাতনের চিত্র তুলে ধরে।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্তের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম স্বাগত বক্তব্য দেন এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমের সিনিয়র সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন একাত্তর টিভির প্রধান সম্পাদক ও এডিটরস গিল্ড, বাংলাদেশের সভাপতি মোজাম্মেল বাবু এবং একাত্তর টিভির হেড অব নিউজ শাকিল আহমেদ।
আরও পড়ুন: মঙ্গলবার রংপুরে জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী
মানুষ পুড়িয়ে হত্যা সহ্য করা হবে না: শেখ হাসিনা