শিশু সাজিদ
৪২ ফুটেও খোঁজ মেলেনি, সাজিদকে উদ্ধারে যতটুকু দরকার খুঁড়বে ফায়ার সার্ভিস
রাজশাহীর তানোর উপজেলায় পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে উদ্ধানে রাত পেরিয়ে সকাল, সকাল পেরিয়ে দুপুর গড়িয়ে বিকেল হয়ে গেছে। এই সময়ের মধ্যে ৪২ ফিট খুঁড়েও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তাকে উদ্ধার করতে যতটুকু খোঁড়া দরকার, খোঁড়া হবে বলে জানয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধারকর্মীরা।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা পর্যন্ত প্রায় ২৪ ঘণ্টা পার হলেও উদ্ধার করতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস। স্থানীয়রাও কাটিয়েছেন নির্ঘুম রাত।
তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুজ্জামান বলেন, উদ্ধারকাজ শেষ হয়নি। খনন চলছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রাশাসন ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সহায়তা করছে। ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট অবিরাম উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, সাজিদ ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের যে গর্তে পড়ে গেছে, তার পাশে বড় গর্ত খুঁড়ে সেখান থেকে সুড়ঙ্গ পথে তার কাছাকাছি যাওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। তবে সেখানেও অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি তার। এখনো বিভিন্ন কৌশলে চেষ্টা চলছে শিশুটিকে সেখান থেকে উদ্ধারের।
শিশুটির অবস্থান শনাক্তে সেই গর্তে ফায়ার সার্ভিস ফেলেছিল বিশেষ ক্যামেরা। কিন্তু ৩৫ ফুট যাওয়ার পর ক্যামেরা আটকে গেলেও দেখা মেলেনি সাজিদের। ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের ধারণা, হয়তো ৪২ ফুটের নিচেই রয়েছে শিশুটি। পুরোটা সময় অক্সিজেন সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে বলেও জানায় ফায়ার সার্ভিস।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, দুর্ঘটনার পর পাইপের ভেতর থেকে শিশুটির সাড়াশব্দ পাওয়া যাচ্ছিল। তবে দীর্ঘ সময় পার হওয়ায় শিশুটি এখনো বেঁচে আছে কি না, তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেননি।
তবে স্থানীয়দের ধারণা, এই এলাকা খরাপ্রবণ হওয়ায় পানির স্তর ১৩০ থেকে ১৪০ ফুট নিচে। তাই ৪০ ফুট নয়, আরেও নিচে চলে গেছে সাজিদ।
২ দিন আগে
২২ ঘণ্টায় ৪০ ফুট খুঁড়েও খোঁজ মেলেনি শিশু সাজিদের
রাজশাহীর তানোর উপজেলায় পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের পাইপে পড়ে যাওয়া দুই বছরের শিশু সাজিদকে রাতে থেকে সকাল পর্যন্ত ৪০ ফিট খুঁড়েও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। স্থানীয়দের ধারণা, শিশুটি আরও নিচে চলে গেছে।
বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা পর্যন্ত প্রায় ২২ ঘণ্টা পার হলেও তার নড়াচড়ার কোনো আলামত পায়নি ফায়ার সার্ভিস। স্থানীয়রাও কাটিয়েছেন নির্ঘুম রাত।
আজ সকালে তানোর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহীনুজ্জামান বলেন, উদ্ধারকাজ শেষ হয়নি। খনন চলছে। সেনাবাহিনী, পুলিশ ও স্থানীয় প্রাশাসন ফায়ার সার্ভিস কর্মীদের সহযোগিতা করছে। ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিট অবিরাম উদ্ধারকাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
ফায়ার সার্ভিস জানায়, সাজিদ ৮ ইঞ্চি ব্যাসার্ধের যে গর্তে পড়ে গেছে তার পাশে বড় গর্ত খুঁড়ে সেখান থেকে সুড়ঙ্গ পথে তার কাছাকাছি যাওয়া হয়েছে। তবে সেখানেও অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়নি তার। এখনো বিভিন্ন কৌশলে চেষ্টা চলছে শিশুটিকে সেখান থেকে উদ্ধারের। শিশুটির অবস্থান শনাক্তে সেই গর্তে ফায়ার সার্ভিস ফেলেছিল বিশেষ ক্যামেরা। কিন্তু ৩৫ ফুট যাওয়ার পর আটকে যায় ক্যামেরা। এর মধ্যে সাজিদের দেখা মেলেনি।
ফায়ার সার্ভিসকর্মীদের ধারণা, হয়তো ৪০ ফুট নিচেই রয়েছে সাজিদ। এই সময়ে পাইপের মধ্যে অক্সিজেন সরবরাহ অব্যাহত রয়েছে বলেও ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, দুর্ঘটনার পর পাইপের ভেতর থেকে শিশুটির সাড়াশব্দ পাওয়া যাচ্ছিল। তবে দীর্ঘ সময় পার হওয়ায় শিশুটি এখনও বেঁচে আছে কি না, তা নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে। ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরাও এ বিষয়ে নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারেননি।
তবে স্থানীয়দের ধারণা, এই এলাকা খরাপ্রবণ হওয়ায় পানির স্তর ১৩০ থেকে ১৪০ ফুট নিচে। স্থানীয়রা ধরণা করছেন, ৪০ ফুট নয়, আরেও নিচে চলে গেছে সাজিদ।
এর আগে, বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুর ১টার দিকে উপজেলার পাচন্দর ইউনিয়নের কোয়েলহাট গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এর পরপরই উদ্ধার অভিযানে নামে ফায়ার সার্ভিস। সাজিদ ওই এলাকার মোহাম্মদ রাকিবের ছেলে।
২ দিন আগে