গণবিজ্ঞপ্তি
জুলাই আন্দোলনে হামলাকারীদের তথ্য চেয়ে জবি প্রশাসনের গণবিজ্ঞপ্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাহিরে সংঘটিত বেআইনি ও সহিংস ঘটনায় জড়িত জবির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সোমবার (২৮ এপ্রিল) জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তর হতে দেওয়া এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে ২০২৪ সালের জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় (১৫ জুলাই ২০২৪ থেকে ৫ আগষ্ট ২০২৪ পর্যন্ত) ক্যাম্পাস ও ক্যাম্পাসের বাহিরে সংঘটিত বেআইনি ও সহিংস ঘটনায় জড়িত জবির শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের লক্ষ্যে আগামী ৭ কার্যদিবসের মধ্যে অভিযোগকারীর তথ্য, অভিযোগ ও অভিযুক্তদের বিস্তারিত বিবরণ এবং স্বপক্ষে প্রমাণসহ সিলগালাকৃত খামে জমা দিতে অনুরোধ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে অভিযোগকারীর তথ্য ও পরিচয় কঠোর গোপনীয়তার সঙ্গে রক্ষা করা হবে বলেও উল্লেখ করা হয়।
আরও পড়ুন: জবি শিক্ষার্থীকে মারধর ও পুলিশে সোপর্দ, প্রতিবাদে বিভাগের গেটে তালা
এর আগে বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়াকে আহ্বায়ক করে এই কমিটি গঠন করা হয়। মঞ্জুর মুর্শেদ ভূঁইয়া বলেন, ‘আমাদের যে কমিটিটা হয়েছিল সেটার কার্যক্রম আমরা বৃহত্তর পরিসরে শুরু করেছি। তাই প্রাথমিকভাবে আমরা বিভিন্ন বিভাগ, দপ্তর, ইনিস্টিউট ও এর বাইরেও যদি কেউ আক্রান্ত হয় এই তথ্যটা বিভাগের চেয়ারম্যান, শিক্ষক, কর্মকর্তা এবং শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে আমরা সিলগালা খামে তথ্য আহ্বান করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিযোগ এসেছে, সেগুলোও আমরা দেখছি। তবে আমরা একটু বৃহত্তর পরিসরে কাজ শুরু করেছি, যাতে কেউ বলতে না পারে যে তাদের তথ্য নেওয়া হয়নি। তারপর সে অনুযায়ী আমরা শুনানি, গণশুনানি বা তাদের ইন্টারভিউ নেব, তারপর বাকি কাজ করব।
২২১ দিন আগে
‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’ নিবন্ধনের ক্ষেত্রে ইসির গণবিজ্ঞপ্তি স্থগিত
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রকাশিত গণবিজ্ঞপ্তির কার্যকারিতা ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন’ নামক রাজনৈতিক দলের ক্ষেত্রে স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে করা একটি রিটের শুনানি শেষে মঙ্গলবার (১৮ মার্চ) এই আদেশ দেওয়া হয়েছে।
নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য আবেদনপত্র আহ্বান করে গত ১০ মার্চ ওই গণবিজ্ঞপ্তি দেয় ইসি। এরপর গণবিজ্ঞপ্তির বৈধতা নিয়ে ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের’ প্রধান সমন্বয়ক ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হাসনাত কাইয়ূম ১৬ মার্চ রিট করেন।
আজ (মঙ্গলবার) ওই রিটের পক্ষে তিনি নিজেই শুনানি করেন; সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী আবেদা গুলরুখ।
হাসনাত কাইয়ূম জানান, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ব্যর্থ করতে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ৯০ (খ)–এর আলোকে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য আবেদন চেয়ে ১০ মার্চ প্রকাশিত গণবিজ্ঞপ্তি কেন আইনগত কর্তৃত্ব-বহির্ভূত ঘোষণা করা হবে না—এই মর্মে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
আরও পড়ুন: নীতিমালা ছাড়া রাষ্ট্রপতির ক্ষমার ক্ষমতা প্রশ্নে হাইকোর্টের রুল
শুনানি শেষে প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশনের সচিব, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনকে চার সপ্তাহের মধ্যে এই রুলের জবাব দিতে আদেশ দিয়েছেন বিচারপতি মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ।
গত ১০ মার্চ প্রকাশিত গণবিজ্ঞপ্তিতে, ১৯৭২ সালের গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০ (ক)–এর আওতায় রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন করতে ইচ্ছুক এবং ২০০৮ সালের রাজনৈতিক দল নিবন্ধন বিধিমালায় উল্লিখিত শর্ত পূরণে সক্ষম—এমন রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকা অনুসারে বিধিমালায় সংযোজিত ফরম-১ পূরণ করে ২০ এপ্রিলের মধ্যে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করার আহ্বান জানানো হয়।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৯০ (ক) অনুযায়ী, কোনো রাজনৈতিক দল ৯০ (খ)-তে উল্লিখিত শর্তাবলি পূরণ সাপেক্ষে কমিশনে দলের নাম নিবন্ধন করতে পারবে।
৯০ (খ) ধারায় জেলা, উপজেলা পর্যায়ে কার্যালয় ছাড়াও নিবন্ধনের জন্য সুনির্দিষ্ট কিছু শর্ত উল্লেখ রয়েছে। যেমন: কেন্দ্রীয় কমিটিসহ সক্রিয় কেন্দ্রীয় অফিস থাকা, অনূর্ধ্ব এক-তৃতীয়াংশ প্রশাসনিক জেলায় জেলা অফিস ও অন্যূন ১০০টি উপজেলা বা ক্ষেত্রবিশেষে মেট্রোপলিটন থানায় অফিস প্রতিষ্ঠা, যার প্রতিটিতে সদস্য হিসেবে ন্যূনতম ২০০ ভোটারের তালিকাভুক্তি ইত্যাদি।
আরও পড়ুন: স্বরাষ্ট্র সচিবকে হাইকোর্টে তলব
রিটের বিষয়ে আইনজীবী হাসনাত কাইয়ূম বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নিবন্ধনের জন্য কমপক্ষে ১০০ উপজেলা ও ২২ জেলায় দলের কমিটি থাকতে হবে বলে আইনে উল্লেখ রয়েছে। কিন্তু পার্বত্য তিন জেলায় ২০টি উপজেলা রয়েছে। এ কারণে পাহাড়ি জনগোষ্ঠী আগ্রহী হলেও রাজনৈতিক দল নিবন্ধন করতে পারবে না।’
তিনি বলেন, ‘স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের সময় ২০১১ সালেব গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে ওই শর্ত যুক্ত করা হয়। ৫ শতাংশ উপজেলায় ও ১০ শতাংশ জেলা কমিটি থাকাসহ সর্বমোট ৫ হাজার সদস্য থাকলে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিবন্ধন দেওয়ার সুপারিশ করেছে নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশন।’
এ অবস্থায় তড়িঘড়ি করে পুরোনো আইনে ওই গণবিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেন হাসনাত কাইয়ূম।
সংবিধানে রাজনৈতিক দলের যে সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে, এই গণবিজ্ঞপ্তি সেই চেতনার পরিপন্থী—এসব যুক্তিতেই তিনি রিট করেছেন বলে জানান।
২৬২ দিন আগে
গোপালগঞ্জের চার এলাকায় সাত দিনের বিধিনিষেধ
করোনা ভাইরাসের বিস্তার রোধে গোপালগঞ্জের দুটি পৌরসভা ও দুটি ইউনিয়নে বিধিনিষেধ জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।
বৃহস্পতিবার বেলা ৫ টায় গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা এ বিষয়ে গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেন। গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখিত এলাকাগুলো হলো, জেলার গোপালগঞ্জ পৌরসভা ও সদর উপজেলার লতিফপুর ইউনিয়ন, মুকসুদপুর পৌরসভা ও কাশিয়ানী উপজেলার কাশিয়ানী ইউনিয়ন।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় তৃতীয় দফায় লকডাউন আরও এক সপ্তাহ বাড়ল
জেলা প্রশাসনের ওই গণবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ১৮ জুন ভোর ৬ টা থেকে ২৪ জুন রাত ১২ পর্যন্ত গোপালগঞ্জ জেলার দুটি পৌর এলাকায় ও সদর উপজেলার লতিফপুর এবং কাশিয়ানী উপজেলার কাশিয়ানী ইউনিয়নে এ বিধিনিষেধ বহাল থাকবে। এসব এলাকার মধ্যে সব ধরনের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, দোকান, শপিং মল সকাল ৭ টা থেকে বেলা ৩ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। রেস্তোরাঁ রাত ১০ টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। তবে রেস্তোরাঁয় বসে খেতে পারবে না ক্রেতারা। কাঁচাবাজার ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দোকান সকাল ৭টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত স্বাস্থ্যবিধি মেনে খোলা রাখা যাবে। তবে ফুটপাতে কোন ধরনের দোকান বসাতে পারবে না।
জেলা প্রশাসনের ওই গণবিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, বিধিনিষেধ চলাকালে ওইসব এলাকায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব ধরনের যানবাহন চলাচল করতে পারবে। এ ছাড়া এ সময় সব ধরনের পর্যটনকেন্দ্র, রিসোর্ট, কমিউনিটি সেন্টার ও বিনোদনকেন্দ্র বন্ধ থাকবে। জনসমাবেশ হয় এ ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠান, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
আরও পড়ুন: রাজশাহী সিটিতে আরেক দফা বাড়লো বিশেষ লকডাউন
গোপালগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. সুজাত আহমেদ বলেন, ২ জুন থেকে ১০ জুন জেলায় ৫১৮ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয় এর মধ্যে ৯৫ জনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়। শনাক্তের হার ছিল ১৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ। কিন্তুএই সপ্তাহে এই পর্যন্ত ৪৮৬ নমুনা সংগ্রহ করা হয় এর মধ্যে ১৮০ জনের শরীরে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়। শনাক্তের হার ৩৭ দশমিক ০৩ শতাংশ। শনাক্তের সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় শুক্রবার গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসনের কাছে ঝুকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে বিধিনিষেধ আরোপ করার জন্য অনুরোধ করলে জেলা প্রশাসন ১৮ জুন থেকে এসব এলাকায় বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
সিভিল সার্জন জানান, করোনা ভাইরাস শনাক্তের দিক দিয়ে মুকসুদপুর উপজেলায় সবচেয়ে বেশি। সেখানে শনাক্তের হার ৩৩ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এরপর গোপালগঞ্জ সদর উপজেলায় ২৭ শতাংশ এবং কাশিয়ানী উপজেলায় ২৬ শতাংশ ।
১৬৩১ দিন আগে
সন্ধ্যা ৭টার পর খুলনায় বাজার ও দোকান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত
খুলনায় বাজার ও দোকান সন্ধ্যা ৭টার পর বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
একই সাথে পর্যটন কেন্দ্র, পার্ক, বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ রাখাসহ ৫ দফা নির্দশনা দেয়া হয়েছে। তবে ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ওষুধের দোকান সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে।
জেলার করোনাভাইরাস সংক্রমণ ও প্রতিরোধসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
শনিবারা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন এ সংক্রান্ত এক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করেছেন।
আরও পড়ুন: খুবির সব কার্যক্রম ২২ মে পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা
এতে বলা হয়, করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে জনসমাগম, সামাজিক, রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ নিয়ন্ত্রণ, যান চলাচল, পর্যটন, বিনোদন কেন্দ্রে জনসাধারণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ ও এই সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সেই সিদ্ধান্ত কার্যকরণের লক্ষ্যে খুলনা জেলার করোনাভাইরাস সংক্রমণ ও প্রতিরোধসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় বিভিন্ন সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: করোনা: অনির্দিষ্টকালের জন্য মিরপুর ও রংপুর চিড়িয়াখানা বন্ধ
আগামী ৫ এপ্রিল থেকে পরবর্তী নির্দশনা না দেয়া পর্যন্ত জারি করা এ আদেশ কার্যকর থাকবে। আদেশ অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গণবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, খুলনা জেলার দাকোপ, পাইকগাছা, কয়রা উপজেলাধীন সুন্দরবন কেন্দ্রিক সকল ধরনের পর্যটন কার্যক্রম ও পর্যটকদের দর্শন বন্ধ রাখতে হবে।
আরও পড়ুন: টেকনাফ-সেন্টমার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ
সুন্দরবন কেন্দ্রিক ট্যুর আয়োজনকারীদেরকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত ট্যুর কার্যক্রম বন্ধ রাখতে নির্দেশনা দেয়া হলো।
খুলনা জেলা ও মহানগরের সকল ধরনের পর্যটন কেন্দ্র, পার্ক, পিকনিক স্পট, বিনোদন কেন্দ্র বন্ধ রাখতে হবে।
ক্লিনিক, হাসপাতাল, ওষুধের দোকান ব্যতীত অন্যান্য সকল দোকান, বাজার প্রতিদিন সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। সন্ধ্যা ৭টার পর কোনো দোকান, বাজার খোলা থাকলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। খাবারের দোকান রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে এবং ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ওষুধের দোকান সার্বক্ষণিক খোলা থাকবে।
আরও পড়ুন: করোনার দ্বিতীয় ঢেউ: ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
১৭০৭ দিন আগে
ফরিদপুরে রেস্টুরেন্ট, রাস্তার পাশের খাবার ও চা দোকানের আড্ডা বন্ধ
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব রোধে ফরিদপুর জেলা প্রশাসন গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
২০৮৩ দিন আগে
হ্যান্ড স্যানিটাইজারের মূল্য নির্ধারণ
একজন ব্যক্তির কাছে একাধিক হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিক্রি নিষিদ্ধ করাসহ দেশে উৎপাদনকারী সাত ওষুধ কোম্পানির হ্যান্ড স্যানিটাইজারের মূল্য নির্ধারণ করে দিয়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর।
২০৯৬ দিন আগে