শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতার কোনো বিকল্প নেই বলে মন্তব্য করেছেন ডিএনসিসির প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ। তিনি বলেন, জনগণের সচেনতাই পারে ঢাকা শহরকে শব্দদূষণের ভয়াবহতা থেকে রক্ষা করতে।
বুধবার (৭ মে) রাজধানীর গুলশান ২ নম্বর সিগন্যালে শব্দদূষণ রোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে ঘোষিত নীরব এলাকায় হর্ন বাজাতে নিরুৎসাহিতকরণ কর্মসূচির উদ্বোধনকালে ডিএনসিসি প্রশাসক এসব কথা বলেন।
তিনি এসময় আরও বলেন, জনসচেতনতার পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলার সঠিক প্রয়োগের মাধ্যমে শহরের শব্দদূষণ প্রতিরোধে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে।
আরও পড়ুন: শব্দদূষণ রোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকা উত্তরের গুরুত্বপূর্ণ করিডোরের সিগন্যালগুলোতে কৃত্তিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির সহায়তা অযথা হর্ন বাজানো গাড়ির চালককে শনাক্ত করা হবে এবং প্রচলিত আইন অনুসারে শাস্তির আওতায় আনা হবে বলেও জানিয়েছেন ডিএনসিসি প্রশাসক।
তিনি বলেন, বিভিন্ন সামাজিক ও সাস্কৃতিক অনুষ্ঠানে মাইক ব্যবহারে সৃষ্ট শব্দদূষণ কমানোর জন্য সময়সীমা ও নির্দিষ্ট পরিধির সীমাবদ্ধ রাখতে হবে। বৃদ্ধ, অসুস্থ সর্বোপরি সকল মানুষের জন্য শব্দ দূষণ অত্যন্ত ক্ষতিকর। শব্দ দূষণ কমানোর জন্য যত্রতত্র অপ্রয়োজনীয় মাইক ব্যবহার বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য ডিএনসিসির আঞ্চলিক কার্যালয়গুলোকে নির্দশনা দেওয়া হয়েছে।
এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সেন্টার অফ এটমোস্ফেরিক পলুশন স্ট্যাডি’র চেয়ারম্যান ড. আহমেদ কামরুজ্জামান মজুমদার এবং গ্রিন ভয়েসের শতাধিক সেচ্ছাসেবক।