শিক্ষক-শিক্ষার্থী
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্পের অনুমোদন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দ্বিতীয় ক্যাম্পাস স্থাপনে সংশোধিত উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাবনা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন পেয়েছে।
বুধবার (২৮ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ, তথ্য ও প্রকাশনা দপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. আনওয়ারুস সালাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
এতে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্পের সরকারি আদেশ (জিও) আজ ২৮ মে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে ইস্যু করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এই অর্জনের জন্য জবি পরিবারের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানিয়েছে। একইসঙ্গে শিক্ষা, পরিকল্পনা ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও উপদেষ্টাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছে, যাদের সহযোগিতায় প্রকল্পটি অনুমোদনের চূড়ান্ত পর্যায়ে পৌঁছেছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, ‘আমাদের প্রত্যাশিত দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের আরডিপিপি অনুমোদন পেয়েছে। এটি জবির জন্য একটি বিরাট অর্জন ও অগ্রগতি।’
‘শিক্ষার্থীদের অক্লান্ত পরিশ্রম এবং শিক্ষকদের নিরবিচ্ছিন্ন সমর্থন এই সফলতার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আমরা চেষ্টা করেছি, সফল হয়েছি—এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জন্য একটি মাইলফলক হয়ে থাকবে,’ বলেন তিনি।
১৯০ দিন আগে
শাহরাস্তিতে অধ্যক্ষের যোগদানকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ আহত ১০
চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলার চিতোষী ডিগ্রি কলেজে জুলাই অভ্যুত্থানের পর কলেজ থেকে বিতাড়িত হওয়া অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন ভুঁইয়ার নতুন করে কলেজে যোগদানকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ ১০ জন আহত হয়েছেন।
শনিবার (২৪ মে) দুপুরে কলেজ প্রাঙ্গণ এই ঘটনা ঘটে বলে জানান প্রত্যক্ষদশীরা।
আহত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ইউএনবিকে জানান, গত জুলাই অভ্যুত্থানের পর ছাত্র-জনতার তোপের মুখে কলেজ থেকে বিতাড়িত হন অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন ভুঁইয়া।
দীর্ঘদিন পরে তিনি এলাকার বিএনপি, জামায়াত, যুবদল ও ছাত্রদল নেতাদের সঙ্গে নিয়ে শনিবার সকালে পুনরায় যোগদান করতে কলেজে আসেন।
পরে দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য গভর্নিং বডির শিক্ষক প্রতিনিধি ও হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক আবু সাইদ বিজয়ের সঙ্গে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বাক-বিতণ্ডার এক পর্যায়ে সংঘর্ষ শুরু হয়।
এতে কলেজের দুই শিক্ষক আবু সাঈদ বিজয় ও কামরুন নাহার এবং ৫ শিক্ষার্থী মিরান, জিহাদ, মিনহাজ, ইমন গাজীসহ ১০ জন আহত হয়।
আহতদের মধ্যে ৭ জনকে শাহরাস্তি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: শাহরাস্তিতে চুরির অপবাদ সইতে না পেরে যুবকের আত্মহত্যা
খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রেণে আনতে উপজেলা সহকারী কমিশনার নিরুপম মজুমদার, পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ অলি উল্ল্যাহসহ সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।আহত শিক্ষক আবু সাঈদ বিজয় জানান, কলেজ গভর্নিং বডির সভাপতির মাধ্যমে অধ্যক্ষ যোগদান করার নিয়ম। তিনি তা না করে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে আমি ও আমার সহকর্মী এবং শিক্ষার্থীদের উপর হামলা চালিয়েছেন।
এ বিষয়ে যোগদান করতে আসা অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন ভুঁইয়া জানান, তিনি যোগদান করতে আসলে উপাধ্যক্ষকে পাননি। উপাধ্যক্ষ সেখানে উপস্থিত না থেকে পরিস্থিতি ঘোলাটে করেছেন। বাইরে কোনো শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন কিনা—তা তিনি জানেন না।
এ ঘটনায় তিনি কোনো রাজনৈতিক প্রভাব খাটাননি বলেও দাবি করেন আনোয়ার হোসেন।
শাহরাস্তি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবুল বাসার ইউএনবিকে জানান, সেনাবাহিনী ও পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছে। এ বিষয়ে কোনো পক্ষ অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানান তিনি।
১৯৪ দিন আগে
শিক্ষক পেটানোর ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেনি সরকার: হাদী
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ উসমান হাদী বলেছেন, `আমরা কথার জবাব কথা দিয়ে দিব। কোনোভাবেই কোনো হামলা দিয়ে নয়। আমরা দেখেছি, আমাদের পিতৃতুল্য শিক্ষকরা অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন। মহানুভবতার পরিচয় দিয়েছেন। কিন্তু তাদের ওপর যে পেটোয়া বাহিনী হামলা করলো, তার জন্য কি সরকার থেকে কোনো দুঃখ প্রকাশ করা হয়েছে? করেনি।
বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকাল সাড়ে পাঁচটায় রাজধানীর কাকরাইলে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি গণমাধ্যমের সামনে এসব কথা বলেন।
এ সময়ে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র বলেন, মনে রাখবেন, একপাক্ষিক মহানুভবতা ভালো কিছু বয়ে আনে না।
‘বর্তমানে দেশের সব ক্যাম্পাসে ছাত্র সংগঠনের মধ্যে ঝগড়াঝাটি লেগে আছে। কিন্তু জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবির প্রশ্নে ছাত্রদল, ছাত্রশিবিরসহ সকল সংগঠন এক হয়েছে। তাদের বলবো—আপনারা ঐক্যবদ্ধ থাকেন,’ যোগ করেন তিনি।
আরও পড়ুন: জবির চলমান আন্দোলনে যোগ দিলেন সাবেক শিক্ষার্থীরা
এদিকে চারদফা দাবিতে টানা ত্রিশ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে কাকরাইল মসজিদ মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীদের চার দফা দাবি হলো—আবাসন ব্যবস্থা নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন বৃত্তি ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে কার্যকর করতে হবে; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কাঁটছাট না করেই অনুমোদন করতে হবে; জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ পরবর্তী একনেক সভায় অনুমোদন করে অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়ন করতে হবে; শিক্ষকদের ওপর হামলাকারী পুলিশদের বিচারেী আওতায় নিতে হবে।
২০৩ দিন আগে
দাবি আদায় না-হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকার ঘোষণা জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না-হওয়া পর্যন্ত রাজপথে কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত, জবির শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনা অভিমুখে কাকরাইল মোড়ে রাস্তা অবরোধ করে অবস্থান করছেন।
বুধবার (১৪ মে) বিকাল সাড়ে তিনটার সময় এই ঘোষণা দেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা বলেন, আমাদের শিক্ষক ও ছাত্রদের ওপর হামলা চালানো ঘাতক পুলিশের বিচার করতে হবে।
এসময় জবি শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. রইছ উদ্দীন বলেন, ‘সরকারের এই কর্মকাণ্ডে আমরা মর্মাহত। আমার শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের উপর চালানো হামলায় শতাধিক আহত হয়েছেন। পুলিশের এই হামলার বিচার করতে হবে।’
অবস্থান কর্মসূচিতে শিক্ষার্থীরা, ‘জেগেছে রে জেগেছে, জবিয়ান জেগেছে’; ‘আমার ভাই অনাহারে যমুনা কি করে’; ‘এসেছি যমুনায় যাবো না খালি হাতে’; ‘আমার ভাই আহত কেন ইন্টেরিম জবাব চাই’ এসব স্লোগান দেন।
এদিন বিকাল ৩টার দিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. সাবিনা শরমিন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন মঞ্জুর মোর্শেদ উপস্থিন হন।
এদিন, বেলা ১১টায় তিন দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন অভিমুখে লং মার্চ শুরু করেন জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এতে লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এই ঘটনায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও সাংবাদিকসহ শতাধিক আহত হয়েছেন।
লং মার্চটি মৎস্য ভবন পার হয়ে কাকরাইল মসজিদের ক্রসিং মোড়ে গেলে কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড, গরম পানি নিক্ষেপ করে পুলিশ। এতে আহত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দিন, সহকারী প্রক্টর নাইম সিদ্দিকি, ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক নাসিরউদ্দিন, ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক মোহাম্মদ বেলাল হোসেন, সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মাহাতাব হোসেন লিমন প্রমুখ।
পুলিশের লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাসে গুরুতর আহত হয়ে অন্তত ৩০ জন জবি শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. তাজাম্মুল হক বলেন, ‘আমার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের ওপর পুলিশ হামলা চালিয়েছে। আমার সহকারী প্রক্টরের ওপরও পুলিশ আঘাত করেছে। শিক্ষার্থীদের ন্যায্য আন্দোলনে পুলিশ অমানবিক আচারণ করেছে। এর বিচার না-হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়বো না।’
আরও পড়ুন: জবি শিক্ষার্থীদের ওপর কাঁদানে গ্যাস-সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ, আহত শতাধিক
এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক প্রতিনিধির সমন্বয়ে একটি প্রতিনিধিদল ইউজিসিতে যান। কিন্তু ইউজিসি থেকে আশানুরূপ কোনো ঘোষণা না আসায় ‘লংমার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা। ওইদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিয়াশীল রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ‘জুলাই ঐক্য’ সংগঠনের পক্ষ থেকে এ কর্মসূচি ঘোষণা দেওয়া হয়।
আন্দোলনকারীদের তিন দফা দাবি হলো—জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর জন্য আবাসন বৃত্তি ২০২৫-২৬ অর্থবছর থেকে কার্যকর করতে হবে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রস্তাবিত পূর্ণাঙ্গ বাজেট কাঁটছাট না করেই অনুমোদন করতে হবে, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ পরবর্তী একনেক সভায় অনুমোদন করে অগ্রাধিকার প্রকল্পের আওতায় বাস্তবায়ন করতে হবে।
২০৫ দিন আগে
গান গেয়ে জাবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আরিফ মাহমুদের মুক্তির দাবিতে এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে মিছিল বের করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গান গেয়ে এই প্রতিবাদ মিছিল করেন তারা।
দুপুর ২টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে জড়ো হতে থাকেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
প্রতিবাদ সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক জামাল উদ্দিন রুনু বলেন, 'আজকে আমরা নতুন প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা হত্যার প্রতিবাদ করছি। একই সঙ্গে সরকারের মিথ্যাচারের নিন্দা জানাচ্ছি। আমরা ছাত্রদের দেখানো পথে হাঁটব এবং ক্ষমতাসীনদের মিথ্যাচার মেনে নেব না।’
এছাড়া ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক গোলাম রাব্বানী আবৃত্তি করেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত ‘বিদ্রোহী’ কবিতা।
শহীদ মিনার এলাকা থেকে প্রতিবাদ মিছিল শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে আবার সেখানে গিয়ে শেষ হয়।
'আমরা করব জয়' গানটিও গেয়েছেন প্রতিবাদে অংশ নেওয়া শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।
৪৯১ দিন আগে
রাবিতে শিক্ষার্থীদের আটকের চেষ্টা, শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের ধস্তাধস্তি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) শিক্ষক নেটওয়ার্কের পূর্বঘোষিত কর্মসূচি পালনের সময় শিক্ষার্থীদের আটকের চেষ্টা করে পুলিশ। এ সময় শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে শিক্ষকরা এগিয়ে এলে পুলিশের সঙ্গে তাদের ধস্তাধস্তি হয়।
পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি পালনের সময় বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
ধস্তাধস্তির মধ্যে দুই শিক্ষার্থীকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ করেন শিক্ষকরা। এ সময় ক্যাম্পাসে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
প্রত্যক্ষদশীরা জানান, আজকের কর্মসূচিতে যোগ দিতে বিভিন্ন স্কুল ও কলেজের প্রায় শতাধিক শিক্ষার্থী রাবির শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে জড়ো হন। তারপর সেখান থেকে মুখে লাল কাপড় বেঁধে শিক্ষকদের সঙ্গে মৌন মিছিল শুরু করেন তারা।
প্রায় ঘণ্টাখানেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন সড়ক ঘুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে এসে মৌন মিছিল শেষ হয়।
মৌন মিছিল শেষে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাস ত্যাগ করার সময় সাদা পোশাকের অস্ত্রধারী কয়েকজন শিক্ষার্থীদের তুলে নেওয়ার চেষ্টা করে।
পরে শিক্ষার্থীদের চিৎকারে সেখানে শিক্ষকরা উপস্থিত হয়ে ছাত্রদের ছাড়িয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেন। এতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সাদা পোশাকের পুলিশের ব্যাপক ধস্তাধস্তি শুরু হয়। এক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষকদের হস্তক্ষেপে তাদের ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় পুলিশ।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হেমায়েতুল ইসলাম জানান, পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের কথা কাটাকাটি হয়। তিনি নিশ্চিত করেছেন, কিছু শিক্ষার্থীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল এবং পরে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
৪৯১ দিন আগে
শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনে বিএনপি নৈতিক সমর্থন করে: ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবিতে চলমান আন্দোলনে বিএনপি নৈতিকভাবে সমর্থন করে।
সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার 'প্রত্যয়' স্কিমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মচারীদের অন্তর্ভুক্তির বিরুদ্ধে শিক্ষকদের আন্দোলন ও সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহালের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের বিএনপি উস্কানি দিচ্ছে বলে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের অভিযোগ নাকচ করে দেন তিনি।
আরও পড়ুন: রেল করিডোর ও ভারতের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক নিয়ে মিথ্যাচার করছে সরকার: ফখরুল
তিনি বলেন, 'তারা (আওয়ামী লীগ নেতারা) যা বলছেন তা অযৌক্তিক। আন্দোলনে বিএনপির উস্কানি দেওয়ার কোনো প্রশ্নই উঠে না এবং বিএনপি আন্দোলনকারীদের ওপর নির্ভর করছে না।’
তিনি বলেন, দায়িত্বশীল দল হিসেবে দেশের অভ্যন্তরে ঘটে যাওয়া ঘটনাবলী সম্পর্কে বিএনপি অবশ্যই প্রতিক্রিয়া জানাবে।
তিনি বলেন, 'তারা (শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা) তাদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন এবং তাদের প্রতি আমাদের নৈতিক সমর্থন রয়েছে । এখনও তা অব্যাহত থাকবে। আমরা কি ন্যায়সঙ্গত আন্দোলনকে সমর্থন করতে পারি না?
শিক্ষকদের জন্য 'প্রত্যয়' পেনশন স্কিম বাতিল এবং সরকারি চাকরিতে বিদ্যমান ৫৬ শতাংশ কোটা যৌক্তিক পর্যায়ে নামিয়ে এনে আন্দোলনকারীদের দাবি পূরণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান ফখরুল।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে ভারতীয় রেল নেটওয়ার্ক আত্মঘাতী হবে: ফখরুল
৫১৭ দিন আগে
যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভ দমনে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার সমালোচনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর
ফিলিস্তিন ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রে বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার এবং শিক্ষকদের ওপর হামলার সমালোচনা করে এই বিষয়ে তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) বক্তব্য জানার প্রবল আগ্রহের কথা জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।
বুধবার (৮ মে) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে যুক্তরাজ্যের ইন্দো-প্যাসিফিক স্ট্র্যাটেজি (আইপিএস) বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যান-মারি ট্রিভেলিয়ানর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
আরও পড়ুন: কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ মানুষের কল্যাণে হোক: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে কোনো একজন মেয়র প্রার্থীকে ঘুষি মারলে সেটার জন্য বিবৃতি দেওয়া হয়। হিরো আলমকে ঘুষি মারলে বিবৃতি দেয়, আবার চরমোনাইয়ের ভাইকে ঘুষি মারলেও বিবৃতি দেয়। এখন যে ২ হাজার ৪০০ বেশি শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করা হলো, শিক্ষকদের ওপর হামলা করা হলো এ নিয়ে তাদের (যুক্তরাষ্ট্র) বক্তব্য কি সেটা জানার প্রবল আগ্রহ আমার।
হাছান মাহমুদ বলেন, আমরা অবাক বিস্ময়ে দেখতে পাচ্ছি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যারা বিক্ষোভ করছে তাদের কীভাবে নির্মমভাবে (ব্রুটালি) দমন করা হচ্ছে। এমনকি শিক্ষকরাও রেহাই পাচ্ছে না। একজন শিক্ষকের বুকের পাজর ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এই রকম ঘটনায় আমাদের দেশে বিক্ষোভ দমন করতে গিয়ে যদি পুলিশ এমন করত, আমার প্রশ্ন এখন তাদের কাছে, তারা কি বলতো?
আরও পড়ুন: ডোনাল্ড লুর আসন্ন সফরে রোহিঙ্গা সংকট প্রাধান্য পাবে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছানের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের এফসিডিও'র ইন্দো-প্যাসিফিক প্রতিমন্ত্রীর সাক্ষাৎ
৫৭৫ দিন আগে
নড়াইলে ৪৪৪ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নেই শহীদ মিনার!
নড়াইলের ৬৯৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৪৪৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কোনো শহীদ মিনার নেই।
তাই মহান শহীদ দিবসের দিন এলাকার হাজারো শিক্ষার্থীকে অস্থায়ীভাবে গড়ে তোলা শহীদ মিনারে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করতে হয়।
ভাষা আন্দোলনের ৬৮ বছর পেরিয়ে গেলেও জেলার অর্ধেকের বেশী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্থায়ী শহীদ মিনার নির্মাণ না করায় শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবক মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
অন্যদিকে, জেলার ৪৪টি মাদরাসার একটিতেও নেই শহীদ মিনার।
আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের আদলে সব শহীদ মিনার নির্মাণে রুল
জেলা প্রাথমিক ও জেলা শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, জেলায় মোট ৬৯৮টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৫৪টিতে শহীদ মিনার আছে। মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ২০৩টি। এর মধ্যে ৭৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নেই। ৪৪টি কামিল, ফাজিল, আলিম ও দাখিল মাদরাসার একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
এছাড়া ১৩৩টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০টিতে এবং ২৬টি কলেজের ১০টিতে শহীদ মিনার নেই।
জেলায় ৪৯৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩৭০টিতে শহীদ মিনার নেই।
সদরের মাইজপাড়া ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ কৃষ্ণপদ সাহা বলেন, নতুন ভবন নির্মানের জন্য এক বছর আগে পূর্বের শহীদ মিনার ভাঙ্গা হলেও নতুন করে স্থায়ী নির্মাণ করা হয়নি। খুব শিগগিরই পদক্ষেপ নেয়া হবে।
নড়াইলের কৃতি সন্তান বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের নামে বীরশ্রেষ্ঠের জন্মভূমি সদরের চণ্ডিবরপুর ইউনিয়নের নূর মোহাম্মদ নগরে একটি কলেজ এবং একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয় থাকলেও দু’টির একটিতেও শহীদ মিনার নেই।
এ ব্যাপারে বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ কলেজের অধ্যক্ষ প্রণব কান্তি অধিকারী বলেন, কলেজ ক্যাম্পাসে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য তিন বছর পূর্বে তৎকালীন জেলা প্রাশাসক এবং জেলা পরিষদের কাছে দাবি জানিয়েছিলাম। কিন্তু বিষয়টি আর এগোয়নি। এখন নিজস্ব অর্থায়নে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি।
আরও পড়ুন: শহীদ মিনারের মর্যাদা রক্ষা: রায় বাস্তবায়নের পদক্ষেপ জানতে চেয়েছে হাইকোর্ট
এ ব্যাপারে জেলা শিক্ষা অফিসার এস.এম ছায়েদুর রহমান বলেন, মাদরাসা ও কলেজে শহীদ মিনার নেই সেসব প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণে চিঠি দেয়া হয়েছে। তবে শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর থেকে প্রতি বছর ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার তৈরি করে দেয়ার কথা রয়েছে।
এছাড়া স্থানীয় সহায়তা এবং জেলা পরিষদ ও এলজিইডি অফিস থেকেও প্রতি বছর দু’একটি করে শহীদ মিনার তৈরি হচ্ছে বলেও জানান।
নড়াইল শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী অরুনাভ রায় জানান, আমাদের নিয়মে রয়েছে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মেরামত ও সংস্কার কাজের বরাদ্দ আসে সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা যদি শহীদ মিনার তৈরি করে দিতে বলেন তাহলে আমরা নির্মান করে দেই। তারা যদি শহীদ মিনার না চেয়ে ভবনের রং করা বা অন্য কোনো চাহিদার কথা বলেন তাহলে আমাদের সদিচ্ছা থাকা সত্বেও করতে পারি না।
গত দু’বছরে একটি মাধ্যমিক স্কুলে নতুন শহীদ মিনার নির্মাণ করে দেয়া হয়েছে এবং আরও একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণের টেন্ডার প্রক্রিয়া চলছে।
এ ব্যাপারে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, যেসব মাধ্যমিক ও কলেজ পর্যায়ে শহীদ মিনার নেই সেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শহীদ মিনার নির্মাণের জন্য চিঠি দিয়ে অবগত জেলা শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যদি তারা না মানে তাহলে সরকারি নিয়মমাফিক তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এছাড়া জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার আমাকে জানিয়েছেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে সরকারিভাবে সারা বাংলাদেশে একই নকশায় শহীদ মিনার নির্মাণ করা হবে।
এজন্য যেসব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নেই সেসব বিদ্যালয়ে নতুন করে শহীদ মিনার তৈরি না করতে বলা হয়েছে।
আরও পড়ুন: কয়রায় ৯৪ শতাংশ প্রাথমিক স্কুলে নেই শহীদ মিনার
১০২০ দিন আগে
'হয়তো-নয়তো': সময়ের একটি ব্যঙ্গ
একদা একটি রূপকথার রাজ্য ছিল, যেখানে রাজা তার ভাড়াটেদের সম্পর্কে এতটাই অত্যাচারী ছিলেন যে তিনি রাজ্যে খাদ্য সংকট এবং মূল্য বৃদ্ধির মতো বিদ্যমান সংকটগুলো সম্পর্কেও চিন্তিত ছিলেন না। এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী ছিল পুরো ব্যবস্থার আমলাতন্ত্র যারা উন্নয়নের নামে টাকা লুকিয়ে রাখতো।
সোমবার (২১ নভেম্বর, ২০২২) সন্ধ্যায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শিক্ষক-শিক্ষার্থী সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে মঞ্চস্থ নাটক ‘হয়তো-নয়তো’-তে এই বিষয়গুলো বিদ্রূপাত্মকভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সমকাল নাট্যচক্র’ আয়োজিত মঞ্চ নাটকে রূপকথার জগতের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন সংগঠনের সদস্যরা।
আরও পড়ুন: আসুন বিনোদিত হই, খেলাকে খেলা হিসেবেই নেই: আসিফ আকবর
এটি এমন একটি কমেডি-ড্রামা ছিল, যেখানে অনিয়মগুলো এত বিদ্রূপাত্মকভাবে এবং এমন দুর্দান্তভাবে উপস্থাপন করা হয়েছিল যে দর্শকরা তাদের চারপাশের সঙ্গে এই জিনিসগুলোকে সংযুক্ত করতে পারে।
নাটকে, ভাড়াটেরা রাজাকে জিজ্ঞাসা করছিল তাদের কি করা উচিত, কারণ তাদের কাছে খাবার নেই। সিংহাসনের আমলারা উত্তর দিয়েছিলেন যে তাদের খাবারের সময় চিবিয়ে এবং পান করে খাবার খাওয়া উচিত এবং খাবার না থাকাকালীন তাদের 'চিবানো না' এবং 'পান না' করে খাওয়া উচিত।
সেই নাটকের আরেকটি অংশে, রাজ্যের মন্ত্রী বলেছিলেন যে চাল, তেল, শাকসবজি, লবণ, চিনির মতো 'বিলাসী পণ্যের' উপর কর বাড়ানো হয়েছে। এভাবেই সরকার জনগণের জীবনকে উপহাস করে বিদ্যমান সমস্যার সমাধান করছে।
গণমানুষের উন্নয়নের নামে অনুদান কোথায় কিভাবে চলে যায় তাও তারা দেখিয়েছেন।
তবে প্লটটি লিখেছেন রাধারমণ ঘোষ এবং পরিচালনা করেছেন মিঠু।
১৯৮১ সালের ২৫ নভেম্বর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সমকাল নাট্যচক্র’ চালু হয়। তখন থেকে তারা ৭০টিরও বেশি মঞ্চ ও পথনাটক নির্মাণ করেছে।
আরও পড়ুন: ১৩ বার মনোনয়নের পর অবশেষে অস্কার পেলেন ডায়ান ওয়ারেন
সিলেট চলচ্চিত্র উৎসবে ৩ হাজারের বেশি চলচ্চিত্র জমা
১১০৯ দিন আগে