ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার
২০২৩ সালের মধ্যে দেশের শতভাগ এলাকায় উচ্চগতির ইন্টারনেট পৌঁছে যাবে: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ২০২৩ সালের মধ্যে দেশের শতভাগ এলাকায় উচ্চগতির ইন্টারনেট পৌঁছে যাবে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি এনালগ যুগ থেকে ডিজিটাল যুগে উত্তরণের এই বিপ্লব এগিয়ে নিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
সোমবার রাতে গুলশানের একটি রেস্তোরায় আইসিটি পাইওনিয়ার ক্লাব ‘ডিজিটাল বিপ্লব ও বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও অ্যাসোসিও’র সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ এইচ কাফি রচিত ‘আবর্ত এনালগ থেকে ডিজিটাল বাংলাদেশ ও আমরা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
এসময় মন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬ সালের পর প্রধানমন্ত্রীর পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশে কম্পিউটার ও মোবাইল ফোন সাধারণ মানুষের কাছে সহজলভ্য হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবের ভিত্তি স্থাপিত হয়।
আরও পড়ুন: মার্চে বাণিজ্যিকভাবে ফাইভ-জি চালু হবে: মোস্তাফা জব্বার
ইন্টারনেট মূল্য সহজলভ্য করতে একদেশ এক রেট চালু করা হয়েছে উল্লেখ করে মোস্তফা জব্বার বলেন, ২০০৮ সালে প্রতি এমবিপিএস ইন্টারনেটের মূল্য ছিল ২৭ হাজার টাকা আমরা কার্যত তা মাত্র ৬০ টাকায় নামিয়ে এনেছি।
সাবেক বিসিএস ও বেসিস সভাপতি মোস্তফা জব্বার বলেন, কম্পিউটারের ওপর থেকে ভ্যাট ট্যাক্স প্রত্যাহার, মোবাইলের মনোপলি বন্ধে চারটি মোবাইল অপারেটরকে লাইসেন্স প্রদান, ভি-স্যাটের মাধ্যমে ইন্টারনেট সংযোগ, জেআরসি কমিটি গঠন এবং গঠিত কমিটির রিপোর্ট বাস্তবায়ন ও মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত সময়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিত্তি স্থাপন স্থাপন করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০০৮ সালে তারই ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির হাত ধরে বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তি দুনিয়ায় উন্নত দেশের সঙ্গে সমানতালে চলার সক্ষমতা অর্জন করেছে।
১৯৮০ সালে কম্পিউটার প্রশিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করা লেখক আব্দুল্লাহ এইচ কাফি তার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, অসংখ্য বাধা-বিপত্তি অতিক্রম করে হাতেগোনা কয়েকজন মানুষ দেশের তথ্য প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশের ভিতটি গড়ে দিয়েছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের ডিজিটাল প্রযুক্তি খাতকে এক অসাধারণ উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা যখন তরুণ ছিলাম আজকের বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তিখাতে এই জায়গায় উপনীত হবে, তা কল্পনাও করতে পারতাম না। বইটিতে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশের নায়কদেরকেই তুলে এনেছেন বলে তিনি জানান।
আরও পড়ুন: নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত হবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২: মোস্তাফা জব্বার
বক্তারা বলেন, ১৯৬৪ সালে ঢাকায় কম্পিউটার আসে, কিন্তু ৮০ দশকের আগ পর্যন্ত কম্পিউটারের ব্যবহার ছিল না বললেই চলে। এই অবস্থাটা বিশদভাবে লেখক আবর্তে তুলে এনেছেন যা নতুন প্রজন্মের জন্য প্রেরণার উৎস্ হিসেবে কাজ করবে।
সাবেক অ্যাসোসিও সভাপতি আব্দুল্লাহ এইচ কাফি’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিটিআরসি’র চেয়ারম্যান শ্যাম সুন্দর সিকদার, বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সাবেক সভাপতি এস এম কামাল, বেসিস-এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি এ তৌহিদ, একাত্তর টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু,সাংবাদিক পল্লব মোহাইমেন প্রমুখ বক্তৃতা করেন।
ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর: মন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ‘ডিজিটাইজেশনের প্রসারের পাশাপাশি ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার বদ্ধপরিকর।’
তিনি বলেন, ‘সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম সাম্প্রদায়িক দাঙ্গাসহ সামাজিক-রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টির জন্য এখন বড় একটি চ্যালেঞ্জ। সে সংকটও অতিক্রম করতে আমরা কাজ করছি-আমরা সফল হবো।’
আমেরিকা প্রবাসি বাংলাদেশি ডিজিটাল প্রযুক্তি উদ্যোক্তাদের আয়োজিত ‘ডিজিটাল সিকিউরিটি সম্মেলন’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে অন-লাইনে সংযুক্ত থেকে শুক্রবার সন্ধ্যায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
আরও পড়ুন: ডিসেম্বরের মধ্যে দেশে ফাইভ-জি চালু হবে: মোস্তফা জব্বার
ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জন ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণয়নসহ সরকারের নেয়া বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জিং হলেও আমরা এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পিছিয়ে নেই।’
মোস্তাফা জব্বার বলেন, অতীতের তিনটি শিল্প বিপ্লব মিস করায় সৃষ্ট পশ্চাদপদতা অতিক্রম করে বাংলাদেশ ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে বৈশ্বিক নেতৃত্বের জায়গায় উপনীত হয়েছে। এই অর্জন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নের ফসল বলে উল্লেখ করেন কম্পিউটার প্রযুক্তি বিকাশের অগ্রদূত মোস্তাফা জব্বার।
কম্পিউটার প্রযুক্তি বিকাশে তার ৩৫ বছরের পথপরিক্রমার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে মন্ত্রী বলেন, ‘১৯৬৪ সালে এই ভূখণ্ডে প্রথম কম্পিউটার আসে কিন্তু ১৯৮৭ সালের আগে পর্যন্ত কম্পিউটার কেবল বিশেজ্ঞরা ব্যবহার করতেন। কম্পিউটারে বাংলাভাষা প্রবর্তনের পর কম্পিউটার জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে।’
আরও পড়ুন: শিক্ষার্থীদের জন্য ডিজিটাল ডিভাইস ও ইন্টারনেট অত্যাবশ্যক: মন্ত্রী জব্বার
তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু বেতবুনিয়ায় উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা এবং আইটিইউ ও ইউপিইউ-এর সদস্য পদ অর্জনের মাধ্যমে দেশে ডিজিটাইজেশনের যাত্রা শুরু করেন। ১৯৯৬ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কম্পিউটারের ওপর থেকে ভ্যাট-ট্যাক্স প্রত্যাহার করে তা সাধারণ মানুষের নাগালে পৌঁছে দেন। মোবাইল ফোন সহজলভ্য করতে এবং ভি-স্যাটের মাধ্যমে ইন্টারনেট চালুসহ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ ও বাস্তবায়নের ধারাবাহিকতায় ডিজিটাইজেশনে বঙ্গবন্ধুর বপন করা বীজটিকে চারা গাছে রূপান্তর করেন তিনি।’
দেশে ডিজিটাল প্রযুক্তি বিকাশে এবং এখাতে বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সরকারের গৃহীত প্রযুক্তিবান্ধব বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘সরকারের গৃহীত বিনিয়োগ উপযোগী পরিবেশের পাশাপাশি আমাদের মেধাবি নতুন প্রজন্ম আমাদের এগিয়ে যাওয়ার বড় হাতিয়ার।’
নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত হবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২: মোস্তাফা জব্বার
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত হবে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ ও উৎক্ষেপণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ এর ধরন অর্থাৎ সেটি যোগাযোগ উপগ্রহ নাকি আর্থ কিংবা আবহাওয়া উপগ্রহ হবে সে বৈশিষ্ট্য নির্ধারণে বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-২ উৎক্ষেপণ বাস্তবায়নে কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। নির্বাচনী ইশতেহারে প্রদত্ত প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা বাস্তবায়নে সরকার বদ্ধপরিকর।
মহাকাশে বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণের চতুর্থবর্ষ পদার্পণ উপলক্ষে ঢাকায় বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেড (বিএসসিএল) আয়োজিত ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বুধবার রাতে তিনি এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বাঙালির মহাকাশ জয়ের স্বপ্ন পূরণের দিন ১২ মে ২০১৮ সাল। এই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস স্টেশন থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় দেশের প্রথম যোগাযোগ উপগ্রহ বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১। বিশ্বে স্পেস সোসাইটিতে ৫৭তম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী দেশ হিসেবে লিপিবদ্ধ হয় বাংলাদেশের নাম।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল বাংলাদেশ মানে দেশের সার্বিক উন্নয়ন: মোস্তফা জব্বার
মোস্তাফা জব্বার বলেন, ‘মহাকাশে বাংলাদেশের পদচারণার প্রথম সোপান ‘বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১’। জাতীয় জীবনে এ এক ঐতিহাসিক সূচনা অবিশ্বাস্য এক অগ্রযাত্রা। এই অগ্রযাত্রা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠায় চলমান ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের সংগ্রাম এগিয়ে নেয়ার এক উজ্জ্বল সোপান অতিক্রম করা। অবিস্মরণীয় এই যাত্রা উন্নয়নের মহাসড়কে বাংলাদেশের এগিয়ে যাওয়ার আরও একটি মাইলফলক।’
তিনি বলেন, টেলিকম প্রযুক্তির অপার সম্ভাবনা কাজে লাগাতে যুদ্ধের ধ্বংসস্তুপের ওপর দাঁড়িয়েও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের দূরদৃষ্টি সম্পন্ন বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়ন (আইটিইউ) এবং ইউপিইউর সদস্য পদ লাভ করে। ১৯৭৫ সালের জুন মাসে বেতবুনিয়া উপগ্রহ ভূ-কেন্দ্র উদ্বোধনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু বহির্বিশ্বের সাথে বাংলাদেশের আধুনিক টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থার সূচনা করেন। তারই সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ এর রূপকল্প বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে ২০০৯ সালে তিনি ক্ষমতায় আসার পর বাংলাদেশকে ৫৭তম স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণকারী গর্বিত দেশ হিসেবে তুলে ধরেছেন।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান বিএসসিএল এর চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. আফজাল হোসেন, বিটিআরসি চেয়ারম্যান শ্যামসুন্দর সিকদার, ডাক বিভাগের মহাপরিচালক মো. সিরাজউদ্দিন, বিটিসিএল এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. রফিকুল মতিন, সাবমেরিন ক্যাবল লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মশিউর রহমান, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. সাহাব উদ্দিন, বিএসসিএলের ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল হান্নান, টেশিসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফকরুল হায়দার চৌধুরী, ক্যাবল শিল্পের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জগদীশ চন্দ্র, বিএসসিএলর পরিচালনা পরিষদের সদস্য ড. সাজ্জাদ হোসেন প্রমূখ বক্তৃতা করেন। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বিএসসিএল এর ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল হান্নান।
বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ আমদানি করতে চায় ভুটান
বাংলাদেশ থেকে ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ আমদানি করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে ভুটান।
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন স্মরণে ডাকটিকিট অবমুক্ত
বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিস্মরণীয় একটি দিন আজ। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১০ জানুয়ারি স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের মাটিতে পা রাখেন। ঐতিহাসিক এই দিনটি স্মরণে ডাক অধিদপ্তর স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটাকার্ড প্রকাশ করেছে।
ডাকটিকিট ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংস্কৃতির স্মারক হিসেবে কাজ করে: মন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডাকটিকিট একটি জাতির ইতিহাস ও ঐতিহ্য সংস্কৃতি, বরেণ্য ব্যক্তিদের ইতহাসের স্মারক হিসেবে কাজ করে।
বিশ্ব ডাক দিবস উপলক্ষে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত
বিশ্ব ডাক দিবস উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যমানের স্মারক ডাকটিকিট ও ১০ টাকা মূল্যমানের উদ্বোধনী খাম অবমুক্ত করেছে ডাক অধিদপ্তর। এছাড়াও ৫ টাকা মূল্যমানের একটি ডাটাকার্ড প্রকাশ করা হয়।
হাওরের প্রত্যন্ত গ্রামে ডিজিটাল প্রযুক্তি শিল্পের উদ্বোধন
হাওরের প্রত্যন্ত গ্রামে প্রতিষ্ঠিত বিদেশে রপ্তানি যোগ্য ডিজিটাল প্রযুক্তি শিল্পের উদ্বোধন করলেন পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান।
ফেসবুককে বাংলাদেশের আইন ও বিধি বিধান মানতে হবে: টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার সোমবার বলেছেন, ফেসবুককে বাংলাদেশের আইন ও বিধি বিধান মেনে চলতে হবে।
বাংলাদেশকে ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবে শরীক করার নেপথ্য নায়ক জয়: মন্ত্রী
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, তিনটি শিল্প বিপ্লব মিস করে অতীতের শতশত বছরের পশ্চাদপদতা অতিক্রম করা বাংলাদেশকে চলমান ডিজিটাল শিল্প বিপ্লবে শরীক করার নেপথ্য নায়ক হচ্ছেন প্রধানমন্ত্রীর আইসিটি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।