ভাইরাস
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে গেল ২৪ ঘণ্টায় দেশে একজনের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (১৩ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন তথ্য দেওয়া হয়েছে।
এতে বলা হয়, এই সময়ে নতুন করে কারও শরীরে করোনা শনাক্ত হয়নি। তবে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ২১৮ জনের। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এই রোগটিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৬৭৫ জন। তাদের মধ্যে মারা গেছেন ২৭ রোগী।
দেশে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ২০ লাখ ৫২ হাজার ২২০ জন। মারা গেছেন ২৯ হাজার ৫২৬ জন।
আরও পড়ুন: করোনায় সংক্রমণমুক্ত দিন পার
২০২০ সালের ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এর ১০ দিন পর একই বছরের ১৮ মার্চ দেশে এ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
১৪৪ দিন আগে
করোনায় সংক্রমণমুক্ত দিন পার
দীর্ঘদিন পর করোনায় সংক্রমণমুক্ত দিন পার করেছে বাংলাদেশ। ভাইরাসটির সংক্রমণের বর্তমান পরিস্থিতিতে গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে কেউ আক্রান্ত হয়নি, একই সঙ্গে কারও মৃত্যুও হয়নি।
শুক্রবার (১১ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার প্রতিবেদনে এমন তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ১৮৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এতে শনাক্তের হার শূন্য।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ২৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। পাশাপাশি মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৬৭৫ জনে দাঁড়িয়েছে।
এ পর্যন্ত দেশে ২০ লাখ ৫২ হাজার ২২০ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর সারা দেশে ভাইরাসটিতে মোট ২৯ হাজার ৫২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও ৩ জনের করোনা শনাক্ত
১৪৫ দিন আগে
দেশে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ৮
করোনা সংক্রমণের নতুন ঢেউয়ের মধ্যে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। আর সারা দেশে আরও ৮ জনের শরীরে প্রাণঘাতী ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
সোমবার (৭ জুলাই) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় এই মৃত্যু ও শনাক্তের খবর পাওয়া যায়। মঙ্গলবার বার (৮ জুলাই) স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৩৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। পরীক্ষার বিপরীতে শনাক্তের হার ২ দশমিক ৫১ শতাংশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এখন পর্যন্ত ২৫ জন করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন। পাশাপাশি মোট শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ৬৫১ জনে দাঁড়িয়েছে।
এ পর্যন্ত দেশে ২০ লাখ ৫২ হাজার ১৯৬ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত হয়েছে। আর সারা দেশে ভাইরাসটিতে মোট মৃত্যুর সংখ্যা ২৯ হাজার ৫২৪ জনে ঠেকেছে।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় আরও ১১ জন করোনায় আক্রান্ত
১৪৯ দিন আগে
দেশে আরও ১০ জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
মঙ্গলবার (১০ জুন) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে কারো মৃত্যু হয়নি। এই সময়ের মধ্যে ১০ জনের শরীরে প্রাণঘাতী ভাইরাসটি শনাক্ত করা হয়েছে।
বুধবার (১১ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাণঘাতি করোনাভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়েছেন আরও ১০ জন। এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাস শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৭৭০ জনে। আর মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৯ হাজার ৫০০ জনে।
আরও পড়ুন: দেশে আরও পাঁচজনের শরীরে করোনা শনাক্ত
এতে আরও বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১০৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ। মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক ০৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এ নিয়ে করোনায় সুস্থ হয়ে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ১৯ হাজার ৩৮০ জনে।
১৭৬ দিন আগে
বাকৃবি: মুরগির আইবিএইচ রোগের ভাইরাসের দুটি সেরোটাইপ শনাক্ত
দেশে প্রথমবারের মতো ব্রয়লার মুরগির দেহে ইনক্লুশন বডি হেপাটাইটিস (আইবিএইচ) রোগ সৃষ্টির জন্য দায়ী ফাউল অ্যাডেনোভাইরাসের দুটি সেরোটাইপ (৮বি এবং ১১) শনাক্ত করেছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) মাইক্রোবায়োলজি অ্যান্ড হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ও সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) উপাচার্য ড. মো. আলিমুল ইসলাম এবং তার গবেষক দল।
অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, ইনক্লুশন বডি হেপাটাইটিস (আইবিএইচ) নতুন একটি উদীয়মান রোগ, যা ফাউল অ্যাডেনোভাইরাসের আক্রমণের কারণে হয়। ভাইরাসটির ১১টি সেরোটাইপ রয়েছে এবং ৫টি জেনোটাইপ রয়েছে। সেরোটাইপ ৮বি এবং ১১ সবচেয়ে মারাত্মক।
‘আমরা এই দুটি সেরোটাইপ শনাক্ত করেছি। তবে রোগটি সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করে বাণিজ্যিক ব্রয়লারকে এবং লেয়ারেও আক্রমণ করতে পারে। পরবর্তীতে আমরা আইবিএইচ-এর বিরুদ্ধে একটি পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিন তৈরি করি এবং মুরগিতে এর ফিল্ড ট্রায়াল করি,’ যোগ করেন তিনি।
পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিনটির বাণিজ্যিকীকরণের জন্য আরও গবেষণার প্রয়োজন দাবি করে ওই অধ্যাপক জানান, পরীক্ষামূলকভাবে আমরা ভ্যাকসিনটির দুটি ট্রায়াল করেছি এবং তিন নম্বর ট্রায়াল করার পর ভ্যাকসিনের পেপারটি আন্তর্জাতিক জার্নালে উপস্থাপন করবো। তবে ভ্যাকসিনটি নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। জার্নালে প্রকাশিত হওয়ার পর আমরা ভ্যাকসিনটির বাণিজ্যিকীকরণের দিকে যেতে পারবো এবং বাণিজ্যিকভাবে ভ্যাকসিন তৈরি করতে পারলে খামারিরা লাভবান হবে।
গবেষণা কার্যক্রমটি পরিচালনা করার উদ্দেশ্যে সম্পর্কে ড. আলিমুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, ২০১৮ সালের দিকে বাংলাদেশে হঠাৎ করে কমবয়সী (৩-৬ সপ্তাহ বয়সী) ব্রয়লার মুরগির ব্যাপক মৃত্যু হয়, খামারিরা এতে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
‘পরবর্তীতে বড় বড় বাণিজ্যিক ব্রয়লারের খামারিরা মুরগি নিয়ে বিভিন্ন ল্যাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা (হিস্টোপ্যাথোলজি ও মলিকুলার ডিটেকশন) করে দেখেন এটি বার্ড ফ্লু নয়, আবার রানীক্ষেতও নয়- এটি নতুন একটি ভাইরাস। তারা এটির শুধু আইডেন্টিফিকেশন করতে পেরেছেন কিন্তু আইসোলেশন করতে পারেননি। ব্রয়লারের মাংস সাধারণ মানুষের আমিষের একটি প্রধান উৎস, এটি বিবেচনা করেই রোগটির সমস্যার সমাধানে এই গবেষণাটি করা হয়েছে।’
ভাইরাসটির সংক্রমণের ধরন নিয়ে অধ্যাপক বলেন, ভাইরাসটি ভার্টিক্যাল (ডিমের মাধ্যমে) ও হরিজন্টাল (খামারের এক মুরগি থেকে অন্য মুরগিতে) দুভাবেই ছড়াতে পারে।
তিনি আরও বলেন, অল্প বয়সী মুরগির ক্ষেত্রে বিশেষ করে ১৪ দিন বয়সী ব্রয়লার মুরগিতে রোগটি বেশি হয়ে থাকে। ১৫ দিন বয়স থেকে এদের খাবার খাওয়া, চলাচল ও বৃদ্ধি কমে যায় এবং ২১ দিনের মধ্যেই পুরোপুরি লক্ষণ দেখা যায়। অবসন্নতা, দুর্বলতা, ডায়রিয়া ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দিয়ে ৩-৪ সপ্তাহ বয়সের মধ্যেই মুরগিগুলো মারা যেতে থাকে।
রোগাক্রান্ত মৃত মুরগিগুলোর পোস্টমর্টেম করা হয়েছে উল্লেখ করে অধ্যাপক আলিমুল ইসলাম বলেন, গিজার্ডের ভেতরের স্তরটা নরম হয়ে গেছে এবং টান দিলে সহজেই খসে পড়ছে, লিভার ও কিডনিতে ফোকাল নডুলার গ্রোথ এবং হার্টে হাইড্রোপেরিকার্ডিয়াম দেখা যায়। এ ভাইরাসের আক্রমণের ফলে মুরগি বড় হওয়ার আগে মারা যায় ফলে বাজারে বিক্রি করতে না পারায় খামারিরা ব্যাপক হারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে।
আরও পড়ুন: ১৪ বছর পর নিয়োগ পেলেন বাকৃবির ৫ শিক্ষক
গবেষণার পদ্ধতি সম্পর্কে ওই গবেষক জানান, কনভেনশনাল পিসিআর, আরটি-পিসিআরের মাধ্যমে আমরা ভাইরাসটি নির্ণয় ও এভিয়ান এমব্রায়োতে ভাইরাসটির আইসোলেশন করেছি এবং আংশিক জিনোম সিকোয়েন্স অ্যানালাইসিস করেছি। তবে হোল জিনোম সিকোয়েন্স অ্যানালাইসিসের কাজ চলমান আছে। পরবর্তীতে মুরগিতে পরীক্ষামূলক ভ্যাকসিনের দুটি শট দিয়ে, এরপর ফিল্ড ভাইরাসের চ্যালেঞ্জ দিয়ে দেখি রোগটির বিরুদ্ধে ভ্যাকসিনটি সর্বোচ্চ কার্যকর। যে মুরগিগুলোকে ভ্যাকসিন প্রয়োগ করেছি, সেগুলো আমরা এক বছর যাবৎ আমাদের কাছে রেখেছি এবং নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করেছি। দেখা গেছে, নতুন করে মুরগিগুলো আইবিএইচে আক্রান্ত হয়নি।
মুরগির এই রোগটির বিরুদ্ধে খামারিরা কী কী সতর্কতা অবলম্বন করবেন এ বিষয়ে অধ্যাপক জানান, অনেক সময় দেখা যায় খামারিরা অ্যান্টিভাইরাল চিকিৎসা দিয়ে কিছু মুরগি রক্ষা করছে। কিন্তু সেই মুরগির মধ্যেও আইবিএইচের জীবাণু লুকায়িত অবস্থায় থাকতে পারে। পরবর্তীতে এটি ডিমের মাধ্যমে বাচ্চাতে ছড়ায় এবং বাচ্চা জন্মের ১৪ থেকে ২১ দিনের মধ্যে মারা যায়। খামারিদের উচিত হবে ওই সকল হ্যাচারি থেকে বাচ্চা নেওয়া, যাদের প্যারেন্ট এবং গ্র্যান্ড প্যারেন্ট স্টকে আইবিএইচের ভ্যাকসিন দেওয়া আছে তাতে মায়ের অ্যান্টিবডি দ্বারা সুরক্ষিত থাকায় অন্তত ২১ দিন অর্থাৎ মুরগি বিক্রির আগ পর্যন্ত এই রোগ হবে না।
রোগটি মানবদেহে ছড়িয়ে পড়তে পারে কিনা এ বিষয়ে ওই অধ্যাপক জানান, রোগটি জুনোটিক নয় অর্থাৎ মানুষে ছড়াবে না। তবে সতর্কতার জন্য মুরগির কলিজা এবং হৃদপিন্ড ফেলে দিতে হবে এবং মাংস খাওয়া যাবে। এ রোগে আক্রান্ত মুরগির ডিম ভেজে কিংবা সেদ্ধ করে খেলে কোনো সমস্যা হবে না। কারণ রান্নার তাপে ওই ভাইরাসটি বেঁচে থাকে না। অর্থাৎ ডিমও খাওয়া যাবে।
গবেষণাটির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে অধ্যাপক বলেন, ভ্যাকসিনটি পুরোপুরিভাবে তৈরি হওয়ার পর সরকারি-বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতার প্রয়োজন হবে, যাতে ভ্যাকসিনটি আমরা সহজে স্থানীয়ভাবে তৈরি করতে পারি। ভ্যাকসিনটি যদি পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপের (পিপিপি) মাধ্যমে তৈরি করা যায় তাহলে খামারিরা এতে বেশি লাভবান হবেন। পাশাপাশি চাকরির খাত বাড়বে এবং অনেক লোকের কর্মসংস্থান হবে।
১৮৫ দিন আগে
দেশে একমাত্র এইচএমপিভি আক্রান্ত রোগী মারা গেছেন
দেশে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস (এইচএমপিভি) আক্রান্ত নারী সানজিদা আক্তার মারা গেছেন। মহাখালী সংক্রামক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র এমন তথ্য নিশ্চিত করেছে।
তারা বলেন, ‘এইচএমপিভির একটা কেসই আমরা এ বছর পেয়েছি। এই রোগী গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মারা যান। শুধু এইচএমপিভির কারণে মারা গেছেন, তা মনে হচ্ছে না।’
‘এর সঙ্গে আরও একটি অর্গানিজম পেয়েছি। এ ছাড়া তার অনেকগুলো জটিলতা ছিল। শুধু এইচএমপিভি ভাইরাসের কারণে তিনি মারা গেছেন এমনটি বলা যাবে না। এইচএমপিভি ভাইরাসে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
এ বিষয়ে দুপুর সোয়া ১ টায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ব্রিফ করবেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।
আরও পড়ুন: এইচএমপিভি নিয়ন্ত্রণে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা
রবিবার (১২ জানুয়ারি) রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) জানিয়েছে, ভাইরাসটিতে একজন নারী আক্রান্ত হয়েছেন, যার গ্রামের বাড়ি কিশোরগঞ্জের ভৈরব এলাকায় বলে জানা গেছে।
আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক তাহমিনা শিরীন বলেন, ‘এইচএমপিভি নামক ভাইরাসটিতে প্রতিবছরই দু-চারজন রোগী আক্রান্ত হচ্ছেন।’
চীনের উত্তরাঞ্চলে রোগটি ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়লে এতে আরেকটি মহামারির ঝুঁকি নেই বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভাইরাস থেকে সুরক্ষায় নাগরিকদের পূর্বসতর্কতা অবলম্বন করতে বলেছে চীনের রোগ নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (সিডিসি)।
দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিয়াং বলেন, শীত মৌসুমে শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত রোগটির সংক্রমণ বেশি ঘটে। তবে আগের বছরগুলোর তুলনায় এবার কমই ছড়িয়েছে।
আরও পড়ুন: দেশে একজনের শরীরে এইচএমপিভি শনাক্ত
৩২২ দিন আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মঙ্গলবার (১৩ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫৬০ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
বুধবার (১৪ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৯ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ২৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন দুজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২৫৮ জনে।
৩২৪ দিন আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
শনিবার (১১ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৮ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
রবিবার (১২ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২৫৫ জনে।
৩২৬ দিন আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
সোমবার (৬ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫৫৩ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২৫০ জনে।
৩৩১ দিন আগে
দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
রবিবার (৫ জানুয়ারি) সকাল ৮টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কারো মৃত্যু হয়নি। তবে এ সময় নতুন করে একজনের শরীরে এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে।
এ নিয়ে দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মোট রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২০ লাখ ৫১ হাজার ৫৫২ জনে। এছাড়া ভাইরাসটিতে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ২৯ হাজার ৪৯৯ জনের।
সোমবার (৬ জানুয়ারি) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের করোনাবিষয়ক নিয়মিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে। এ সময়ে শনাক্তের হার ছিল ৪ দশমিক ৭৬ শতাংশ।
আরও পড়ুন: দেশে ২৪ ঘণ্টায় ১ জনের করোনা শনাক্ত
মোট করোনা পরীক্ষায় এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ১৩ দশমিক শূন্য ৫ শতাংশ এবং শনাক্ত বিবেচনায় মোট মৃত্যুহার ১ দশমিক ৪৪ শতাংশ।
এদিকে, গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা থেকে সুস্থ হয়েছেন একজন। এ নিয়ে সেরে ওঠা ব্যক্তির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে মোট ২০ লাখ ১৯ হাজার ২৪৯ জনে।
৩৩২ দিন আগে