খুলনা বিভাগ
খুলনা বিভাগে ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি, বাড়ছে উদ্বেগ
খুলনা বিভাগে ডেঙ্গু পরিস্থিতি অবনতি হচ্ছে উদ্বেগজনক হারে। গত এক সপ্তাহে বিভাগের ১০ জেলায় মশাবাহিত এই রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ১১৭ জন। তাদের মধ্যে ৫৭ জন এখনো চিকিৎসাধীন রয়েছেন। অনেক রোগীর শরীরে দেখা দিচ্ছে নতুন উপসর্গও।
আগস্ট থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ডেঙ্গু সংক্রমণের মৌসুম ধরা হলেও এ বছর জুন-জুলাই মাসেই ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। প্রতিদিনই হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন নতুন নতুন রোগী।
খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগী তানজিলা আক্তার বলেন, ‘জ্বর হওয়ার পর শরীর কাঁপতে থাকে, তারপর বমি শুরু হয়। ডাক্তাররা বলেছেন, ডেঙ্গু। আগে কখনো এমন হয়নি।’
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে খুমেকে ভর্তি বাগেরহাটের শরণখোলা উপজেলার সোলাইমান মিয়া। সঙ্গে ছিলেন তার বোন। এই নারী বলেন, ‘বড় ভাই খেত-খামারে কাজ করে। হয়তো সেখান থেকে মশার কামড়ে ডেঙ্গু হতে পারে। প্রথমে তাকে শরণখোলা উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। জ্বর না কমায় পরীক্ষা করে ডেঙ্গু ধরা পড়ে। পরে খুলনায় নিয়ে আসি।’
আরেক রোগীর স্বজন রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগীদের জন্য আলাদা কোনো ব্যবস্থা নেই। আলাদা ব্যবস্থা না থাকলে সবার জন্যই রিস্ক (ঝুঁকি)।’
আরও পড়ুন: ডেঙ্গু আক্রান্তের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে বরিশালে একজনের মৃত্যু
চিকিৎসকদের ভাষ্য, এবার ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে জ্বরের সঙ্গে ঝাঁকুনি, বমি, ও অতিরিক্ত দুর্বলতার উপসর্গ বেশি দেখা যাচ্ছে।
সম্প্রতি বরগুনায় ভয়াবহ আকারে ছড়িয়েছে ডেঙ্গু। এই জেলায় এমন ডেঙ্গু সংক্রমণের কারণ হিসেবে সূত্র জানিয়েছে, বরগুনায় সংরক্ষিত বৃষ্টির পানি থেকেই ভয়াবহভাবে ছড়িয়েছে এই রোগ।
একই রকমভাবে খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাটের ৭ উপজেলার কয়েক লাখ মানুষ ড্রাম, ট্যাংক বা অন্যান্য পাত্রে বৃষ্টির পানি সংরক্ষণ করেন। এসব জায়গা সহজেই এডিস মশার প্রজননস্থলে পরিণত হচ্ছে। ফলে খুলনা বিভাগের এসব উপজেলার মানুষও একই রকম ঝুঁকিতে রয়েছে।
এ বিষয়ে খুলনা নাগরিক কমিটির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট বাবুল হাওলাদার বলেন, ‘ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ হওয়ার শঙ্কা থাকলেও সিটি করপোরেশনের কার্যকর পদক্ষেপ চোখে পড়ছে না। আগের তুলনায় আরও বেশি মশক নিধন কার্যক্রম জোরদার করার প্রয়োজন হলেও মনে হচ্ছে আগের থেকে তা কমিয়ে ফেলেছে তারা।’ হাসপাতালগুলোর প্রস্তুতি নিয়েও অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ড. কাজী দিদারুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর অন্য সময়ের চেয়ে আগেই ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবে দেখা গেছে। ডেঙ্গু রোগীদের মধ্যে নতুন লক্ষণও দেখা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এটি ডেঙ্গু ওয়ান সেরোটাইপ। প্রতিটি সেরোটাইপ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আলাদা আলাদা ব্যবস্থা নিতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘শুধুমাত্র লার্ভিসাইড স্প্রে করে পরিবর্তিত সেরোটাইপের কারণে কিন্তু সেভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়! এ রকম পরিস্থিতিতে আমরা বলছি যে, সমন্বিত ডেঙ্গু প্রতিরোধ কার্যক্রম প্রয়োজন এবং সেটি এখনই।’
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের খুলনা বিভাগীয় পরিচালক ডা. মো. মজিবুর রহমান জানান, মশক নিধন কার্যক্রম জোরদার এবং হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রাখতে প্রতিটি জেলাকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৫৩ দিন আগে
খুলনা বিভাগে ৩ লাখ ২৬ হাজার ৭৯৪টি কোরবানির চামড়া সংরক্ষণ
খুলনা বিভাগের ১০ জেলার মাদরাসা, এতিমখানা ও লিল্লাহ বোর্ডিংগুলোতে এ বছর কোরবানির ৩ লাখ ২৬ হাজার ৭৯৪টি গরু, মহিষ ও ছাগলের চামড়া সংগ্রহ করে লবণ দিয়ে সংরক্ষণ করা হয়েছে।
সোমবার (৯ জুন) খুলনা বিভাগ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কন্ট্রোল রুমে পাঠানো তথ্য থেকে এ চিত্র পাওয়া গেছে।
তথ্য অনুসারে, গরু ও মহিষের চামড়া ১ লাখ ১৯ হাজার ১১২টি এবং ছাগলের চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে ২ লাখ ৭ হাজার ৬৮২টি।
আরও পড়ুন: চামড়া শিল্পে ১৫ বছরে ব্যাপক নৈরাজ্য হয়েছে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
জেলাগুলোর মধ্যে খুলনায় সংগৃহীত চামড়ার সংখ্যা ২২ হাজার ৭৪২টি, যশোরে ৭৫ হাজার ১৮৫ টি, চুয়াডাঙ্গায় ৬ হাজার ৭২টি, বাগেরহাটে ১৩ হাজার ৫৭টি, নড়াইলে ৩০ হাজার ৭১৫টি, মাগুরায় ৭ হাজার ১৫২টি, মেহেরপুরে ১৮ হাজার ৮৫টি, ঝিনাইদহে ৯৩ হাজার ৭৩৬টি, কুষ্টিয়ায় ৩৬ হাজার ৭৩৭টি ও সাতক্ষীরা জেলায় ২৩ হাজার ৩১৩টি।
সরকারের সরবরাহ করা বিনামূল্যের লবণ দিয়ে জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের তদারকিতে এসব চামড়া সংরক্ষণ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, এ বছর কোরবানির চামড়ার মূল্যবৃদ্ধি ও এতিমদের হক আদায়ের উদ্দেশ্যে সরকারের পক্ষ থেকে দেশের এতিমখানা, মসজিদ ও মাদরাসায় বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন লবণ সরবরাহ করা হয়। এই লবণ দিয়ে স্থানীয়ভাবে ২ থেকে ৩ মাস চামড়া সংরক্ষণ করা সম্ভব।
১৭৮ দিন আগে
নিম্নমুখী তাপমাত্রায় কাঁপছে খুলনা বিভাগ
খুলনায় দেখা মিলছে না সূর্যের। ভোর থেকেই ঘনকুয়াশা। তারপর সারাদিন মেঘলা আকাশ। কুয়াশার সঙ্গে বইছে কনকনে ঠান্ডা বাতাস। খড়কুটোতে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন হতদরিদ্র মানুষেরা।
শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকাল ১০টা অবধি সূর্যের আলো দেখা যায় নাই। দোকানপাট বন্ধ। কাঁচা বাজারে নেই মানুষের সমাগম।
এমন পরিস্থিতিতে খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম প্রতিদিন নিঃস্ব ও গরীবদের মাঝে কম্বল বিতরণ করছেন।
খুলনার আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবীদ মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘শুক্রবার দুপুর ৩টা পর্যন্ত খুলনা বিভাগের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপাত্রা রেকর্ড করা হয় কুমারখালীতে (কুষ্টিয়া) ৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এছাড়া খুলনায় ১২ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস সকালে ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন যশোরে ১১ দশমিক ২ ডিগ্রি, সাতক্ষীরায় ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি, চুয়াডাঙ্গায় ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি, মোংলায় ১২ দশমিক ৮ ডিগ্রি ও কয়রায় ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।’
আরও পড়ুন: লালমনিরহাটে বেড়েছে শীতের তীব্রতা, তাপমাত্রা ১২.৫ ডিগ্রি
তিনি বলেন, ‘দেশের মধ্যে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে তেতুলিয়ায় ৮ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা গত একদিনে তাপমাত্রা কমেছে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগের দিনের তুলনায় খুলনা বিভাগের তাপমাত্রা গড়ে ২ থেকে ২ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমেছে।’
খুলনা আবহাওয়া অফিস সূত্র মতে, শুক্রবার খুলনা ও চুয়াডাঙ্গায় বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাণ ছিল শতকরা ৯৪ ভাগ। এছাড়া কুমারখালীতে ৮৮ ভাগ ও খুলনার কয়রা উপজেলায় বাতাসে আপেক্ষিক আদ্রতার পরিমাণ ছিল শতকরা ৯৪ ভাগ।
এদিকে আবহাওয়ার এমন পরিস্থিতিতে বিনোদন স্পট হিসেবে পরিচিত খুলনা মহানগরী ৬ নম্বর ঘাটে বিকালে লোকের সমাগম ছিল খুবই কম।
ঘাটে বাদাম বিক্রেতা সুজন মিয়া বলেন, ‘প্রতি শুক্রবার ছুটি থাকায় অনেকে এখানে ঘুরতে আসেন। নৌকা ভাড়া করে চড়েন।’
ঘণ্টা খানেকের মধ্যে বাদাম বিক্রি হতো ১ হাজার টাকার মতো। এখন বাজে বিকাল সাড়ে ৩টা। আরেকটু পড়ে দেবে আছরের আযান। কিন্তুর লোকের সেইরকম দেখা মিলছে না। শীতের কারণে ঘর থেকে কেউ বের হচ্ছেন না। যার কারণে বিগত শুক্রবারের তুলনায় এখানে লোক নেই বললেই চলে।
শীতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মানুষের দুর্ভোগ। প্রচণ্ড ঠান্ডা এবং হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে জনজীবন। ভোর থেকে প্রকৃতি ঢাকা থাকছে ঘন কুয়াশায়। চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে সড়ক ও নৌ যোগাযোগ। শীতের জন্য স্বাভাবিক কাজ-কর্মে নেমে এসেছে অলসতা।
এই পরিস্থিতিতে খেটে খাওয়া দিনমজুর মানুষেরা মুখোমুখি হচ্ছেন অসহনীয় কষ্টের। খড়কুটো জোগাড় করে আগুন জ্বালিয়ে শীত নিবারণের চেষ্টা করছেন কেউ কেউ। অনেকে অল্প টাকায় গরম কাপড় কিনতে ভিড় করছেন ফুটপাতের দোকানগুলোতে।
নগরীর ফুজিকালার এলাকার বাসিন্দা মুজিবর রহমান বলেন, ‘ঘন কুয়াশা ও কনকনে শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের হওয়া যাচ্ছে না।’
আরও পড়ুন: তীব্র শীতে কাহিল কুড়িগ্রামের মানুষ
৩৩৪ দিন আগে
খুলনা বিভাগের ৩৬টি আসনে ভোটার এক কোটি ৩৪ লাখ ৪৬ হাজার
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় মোট ভোটারের সংখ্যা এক কোটি ৩৪ লাখ ৪৬ হাজার ৭৮৩জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৬৭ লাখ ৪৬ হাজার ৪৯১জন এবং নারী ভোটারের সংখ্যা ৬৭ লাখ ২০৫ জন।
মোট ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪ হাজার ৯৮৪ টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ৩০ হাজার ২৫৩টি। খুলনা আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবীর এসব তথ্য জানান।
খুলনা বিভাগের মোট ৩৬টি সংসদীয় আসনের মধ্যে দাখিলকৃত মনোনয়নপত্রের সংখ্যা ৩২২টি, যার মধ্যে বৈধ ২২৮টি, বাতিল ৯৪ টি এবং প্রত্যাহার করা হয় ৩৮টি মনোনয়নপত্র। বিভাগের ৩৬টি সংসদীয় আসনের মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ২৩৬ জন।
বিভাগের ১০ জেলার মধ্যে খুলনা জেলার ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৯ লাখ ৯৯ হাজার ৮৮২জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১০ লাখ ৮৪ জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৯ লাখ ৯৯ হাজার ৭৮৪ জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ১৪ জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৭৯৩টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ৪৭২০টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ৩৯ জন।
আরও পড়ুন: খুলনা-৫ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী আকরাম হোসেনের গুলি করার হুমকি!
বাগেরহাট জেলার ৪টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১২ লাখ ৮১ হাজার ১৩৪ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৮৬জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৬ লাখ ৩৭ হাজার ৪০ জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৮ জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪৮৮টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ২৭৯৬টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ২৬ জন।
সাতক্ষীরা জেলার ৪টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৭ লাখ ৪৬ হাজার ২২৪ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ৭৬ হাজার ৯৮৪ জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ৬৯ হাজার ২২৮জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ১২ জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৬০২টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ৩৭১৮টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ৩০ জন।
যশোর জেলার ৬টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ২৩ লাখ ৩৯ হাজার ৫৫ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ১১ লাখ ৭৬ হাজার ১০৫জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ১১ লাখ ৬২ হাজার ৯৫৩ জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ১৫জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৮২৫টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ৫ হাজার ২১৭টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ৩২জন।
নড়াইল জেলার ২টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ৬ লাখ ৪১ হাজার ১৩২ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৩ লাখ ২১ হাজার জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৩ লাখ ২০ হাজার ১২৯জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৩ জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২৫৭টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ১ হাজার ৪৪১টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ১৪ জন।
মেহেরপুর জেলার ২টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখ ৫৫ হাজার ৯৬৬ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৭৭ হাজার ৪৯জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ২ লাখ ৭৮ হাজার ৯১৫জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ২জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২০৭টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ১ হাজার ২৯৮টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ১৩জন।
আরও পড়ুন: খুলনা-৪ আসন: আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে আ. লীগের প্রার্থীকে আদালতে তলব
ঝিনাইদহ জেলার ৪টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৫ লাখ ১ হাজার ৪৮০জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৭ লাখ ৫৪ হাজার ৬৭০ জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৭ লাখ ৪৬ হাজার ৭৯৮ জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ১২জন, জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৫৮৫টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ৩ হাজার ৪২১টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ২৬জন।
কুষ্টিয়া জেলার ৪টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ১৬ লাখ ৪৩ হাজার ৯১২ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ২২ হাজার ৫১৬জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৮ লাখ ২১ হাজার ৩৮৮জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৮জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৫৭৮ টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ৩৮২৩টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ৩১ জন।
চুয়াডাঙ্গা জেলার ২টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ৯ লাখ ৫০ হাজার ৭৮ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৪ লাখ ৭৫ হাজার ৭৯২জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৪ লাখ ৭৪ হাজার ২৭৮ জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৮জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৩৫৪ টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ২ হাজার ২২২টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ১৫ জন।
মাগুরা জেলার ২টি সংসদীয় আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ৭ লাখ ৮৭ হাজার ৯২০ জন। যার মধ্যে পুরুষ ভোটারের সংখ্যা ৩ লাখ ৯৮ হাজার ২০৫ জন, নারী ভোটারের সংখ্যা ৩ লাখ ৮৯ হাজার ৭১০জন, হিজড়া ভোটারের সংখ্যা ৫ জন। জেলায় ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ২৯৫টি এবং ভোটকক্ষের সংখ্যা ১ হাজার ৫৯৭টি। মোট প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর সংখ্যা ১০ জন।
খুলনা বিভাগের ১০ জেলার ১০ জন রিটার্নিং অফিসার, ৭১ জন সহকারী রিটার্নিং অফিসার, ৪ হাজার ৯৮৪ জন প্রিজাইডিং অফিসার, ৩০ হাজার ২৫৩ জন সহকারী প্রিজাইডিং অফিসার এবং ৬০ হাজার ৫০৬ জন পোলিং দায়িত্ব পালন করবেন।
আরও পড়ুন: জমে উঠেছে খুলনা- ৪ আসনের নির্বাচন, হবে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই
৭০৬ দিন আগে
খুলনা বিভাগে করোনা আক্রান্ত লাখ ছাড়াল
খুলনা বিভাগের ১০ জেলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৯১১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এনিয়ে বিভাগে মোট শনাক্ত ১ লাখ ৪০৫ জনে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া একই সময়ে বিভাগে ২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
সোমবার (৯ আগস্ট) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। এর আগে রবিবার (৮ আগস্ট) বিভাগে ২৮ জনের মৃত্যু এবং ৬১২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে কুষ্টিয়ায়। বাকিদের মধ্যে খুলনায় ৩, ঝিনাইদহে ২, যশোরে ৫, বাগেরহাটে ২, সাতক্ষীরা ও চুয়াডাঙ্গায় একজন করে মারা গেছেন। মাগুরা, মেহেরপুর এবং নড়াইলে কেউ মারা যাননি।
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছেন ১ লাখ ৪০৫ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ হাজার ৬৮১ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭৯ হাজার ৫৫২ জন।
আরও পড়ুন: করোনা মোকাবিলা: বাংলাদেশকে আরও ১১.৪ মিলিয়ন ডলার দেবে যুক্তরাষ্ট্র
রামেকের করোনা ইউনিটে আরও ১১ মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় করোনা ও উপসর্গে ১৫ মৃত্যু
১৫৭৮ দিন আগে
কোভিড-১৯: খুলনা বিভাগে ৪০ মৃত্যু
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘন্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা বেড়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৮০ জনের।
এর আগে শনিবার বিভাগে ১৯ জনের মৃত্যু এবং ৫৭১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। রবিবার বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করে।
স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে কুষ্টিয়ায়। বাকিদের মধ্যে যশোরে সাতজন, খুলনায় ও ঝিনাইদহে পাঁচ জন করে, বাগেরহাটে তিন জন, নড়াইলে ও চুয়াডাঙ্গায় দুই জন করে মারা গেছেন।
আরও পড়ুন: বিশ্বজুড়ে করোনায় মৃত্যু প্রায় ৪২ লাখ ১৬ হাজার
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে রবিবার সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৯৩ হাজার ৮১২ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ হাজার ৪২৮ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৭০ হাজার ৯৫ জন।
বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতরের জেলাভিত্তিক করোনা-সংক্রান্ত তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২৪ ঘণ্টায় খুলনা জেলায় করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৮৯ জনের। এ জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ২৩ হাজার ৯৬৫ জনের। মোট মারা গেছেন ৬২৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৭ হাজার ৮৫৪ জন।
বাগেরহাটে নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে ৮৯ জনের। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬ হাজার ৭১ জনের। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১২৬ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৫ হাজার ৪১৮ জন।
আরও পড়ুন: রামেক হাসপাতালে ১৮ জনের মৃত্যু
সাতক্ষীরায় ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৮২ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ৫ হাজার ৭০৪ জন এবং মারা গেছেন ৮৫ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৪ হাজার ৪৫৩ জন।
২৪ ঘণ্টায় যশোরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৮৬ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছেন ১৮ হাজার ৮২৬ জন। মোট মারা গেছেন ৩৫১ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১৪ হাজার ২৭৩ জন।
এছাড়া, নড়াইলে নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ৩৮ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৪ হাজার ১৪২ জনের। মোট মারা গেছেন ৯৪ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ২৮৭ জন।
মাগুরায় ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৪৪ জনের শনাক্ত হয়েছে। এ জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ১২৫ জনের। মোট মারা গেছেন ৬৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৯৬৯ জন।
ঝিনাইদহে ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৮৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৭ হাজার ৬৫৪ জন। মোট মারা গেছেন ২০৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ৭২৩ জন।
২৪ ঘণ্টায় কুষ্টিয়ায় নতুন করে শনাক্ত হয়েছেন ১৮১ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ১৪ হাজার ৪১৫ জনের। মোট মারা গেছেন ৫৬৯ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ১০ হাজার ৯৯২ জন।
আরও পড়ুন: করোনা: বরিশাল বিভাগে ১৮ মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৫২ জনের শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে জেলায় মোট করোনা শনাক্ত হয়েছে ৬ হাজার ৪৬ জন। মোট মারা গেছেন ১৬৩ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৪ হাজার ১৭ জন।
মেহেরপুরে নতুন করে শনাক্ত হয়েছে ৩৪ জন। এ নিয়ে জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৩ হাজার ৮৬৪ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ১৩৭ জন এবং সুস্থ হয়েছেন ৩ হাজার ১০৯ জন।
১৫৮৬ দিন আগে
খুলনা বিভাগে করোনায় মৃত্যু ৩১
খুলনা বিভাগে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে কমেছে মৃত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা। গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা আক্রান্ত হয়ে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছে ৮৬৬ জনের। এনিয়ে বিভাগে করোনা শনাক্তে সংখ্যা ৯০ হাজার ছাড়িয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) বিভাগে ৪৬ জনের মৃত্যু এবং ১ হাজার ৪৩৫ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল। বুধবার (২৮ জুলাই) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
পড়ুন: বিশ্বব্যাপী করোনা আক্রান্ত সাড়ে ১৯ কোটি ছাড়াল
স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে খুলনায় জেলায়। বাকিদের মধ্যে যশোরে ৬, কুষ্টিয়ায় ৫, ঝিনাইদহে ৪, মাগুরায় ৩, চুয়াডাঙ্গায় ২, বাগেরহাট ও মেহেরপুরে একজন করে মারা গেছেন।
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে আজ সকাল (২৮ জুলাই) পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৯০ হাজার ৫৪৯ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ হাজার ২৯৪ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬৫ হাজার ৪৬১ জন।
পড়ুন: চট্টগ্রামে করোনায় আরও ১৭ জনের প্রাণহানি
রামেকে করোনা ও উপসর্গে ১৮ জনের মৃত্যু
১৫৯০ দিন আগে
খুলনা বিভাগে আজও ৪৬ মৃত্যু, শনাক্ত ১৪৩৫
খুলনা বিভাগে ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছে ১ হাজার ৪৩৫ জনের। এর আগে সোমবার (২৬ জুলাই) বিভাগে ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৮ জনের মৃত্যু হয়েছে কুষ্টিয়া জেলায়। বাকিদের মধ্যে খুলনায় ৯ জন, চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরে চারজন করে, বাগেরহাট, যশোর, নড়াইল, মাগুরা ও ঝিনাইদহে দুজন করে এবং সাতক্ষীরায় একজন মারা গেছেন।
পড়ুন: করোনা: যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের চিকিৎসা সামগ্রী উপহার
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৮৯ হাজার ৮৮৩ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ হাজার ২৬৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৬৩ হাজার ৯৬৩ জন।
পড়ুন: করোনা: যুক্তরাষ্ট্র-বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিলের চিকিৎসা সামগ্রী উপহার
বরিশাল বিভাগে করোনা আক্রান্ত ৩০ হাজার ছাড়াল, ২৪ ঘণ্টায় মৃত্যু ২০
১৫৯১ দিন আগে
খুলনা বিভাগে করোনায় ৩৩ জনের মৃত্যু
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছে ২৪৯ জনের। এর আগে শুক্রবার (২৩ জুলাই) বিভাগে ৩০ জনের মৃত্যু এবং ৩৬১ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছিল।
শনিবার (২৪ জুলাই) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বাস্থ্য পরিচালকের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে কুষ্টিয়া জেলায়। বাকিদের মধ্যে খুলনায় ৮ জন, যশোরে ৬, নড়াইল, মাগুরা, ঝিনাইদহ ও মেহেরপুরে একজন করে মারা গেছেন।
পড়ুন: বয়স্কদের শরীরে চীনা টিকার কার্যকরিতা নিয়ে প্রশ্ন!
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৮৫ হাজার ৭৮৪ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ হাজার ১২৬ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫৯ হাজার ৯৭৩ জন।
পড়ুন: বিশ্বে করোনায় মোট মৃত্যু প্রায় সাড়ে ৪১ লাখ
মসজিদে নামাজ আদায়ে যেসব নির্দেশনা ফের দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
১৫৯৪ দিন আগে
খুলনা বিভাগে করোনায় ৪০ জনের মৃত্যু
খুলনা বিভাগে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ৪০ জনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে শনাক্ত হয়েছে ২১৩ জনের। এর আগে বুধবার (২১ জুলাই) বিভাগে ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল।
বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) বিভাগীয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
স্বাস্থ্য পরিচালকের দফতর সূত্রে জানা যায়, গত ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের মধ্যে সর্বোচ্চ ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে কুষ্টিয়া জেলায়। বাকিদের মধ্যে খুলনায় ১০ জন, মেহেরপুরে ৮ জন, মাগুরায় ৪ জন, ঝিনাইদহ ও যশোরে ৩ করে মারা গেছেন।
পড়ুন: কাল থেকে শুরু কঠোর বিধিনিষেধ, বন্ধ থাকছে পোশাক কারখানা
বিশ্বে করোনা আক্রান্ত ১৯ কোটি ১৯ লাখ ছাড়াল
খুলনা বিভাগের মধ্যে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হয় চুয়াডাঙ্গায় গত বছরের ১৯ মার্চ। করোনা সংক্রমণের শুরু থেকে আজ সকাল পর্যন্ত বিভাগের ১০ জেলায় মোট শনাক্ত হয়েছে ৮৫ হাজার ১৭৪ জন। আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ২ হাজার ৬৩ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ৫৮ হাজার ১৩৫ জন।
১৫৯৬ দিন আগে