যৌতুকের দাবি
মাগুরায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
মাগুরা সদর উপজেলায় যৌতুকের দাবিতে মনিরা আক্তার মীম (১৮) নামে এক নারীকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামী শামিম শেখের বিরুদ্ধে।
বুধবার (২৫ জুন) বিকালে সদর উপজেলার শিবরামপুর গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। এক লাখ টাকা যৌতুক না পেয়ে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়।
ঘটনার পর মাগুরা সদর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। পুলিশ ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
মাগুরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আয়ুব আলী জানান, প্রায় চার বছর আগে সদর উপজেলার শিবরামপুর গ্রামের অটোরিকশা চালক শামিম শেখের সঙ্গে আলিধানী গ্রামের আরজু শেখের মেয়ে মনিরা আক্তার মীমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই শামিম মীমের কাছে এক লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে আসছিলেন। বুধবার বিকালে আবারও যৌতুকের জন্য মারধর করলে মীম গুরুতর আহত হন। পরে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় মাগুরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পরপরই শামিম শেখ পালিয়ে যায়।
ওসি বলেন, ‘এ ঘটনায় পাঁচজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। অভিযুক্তদের মধ্যে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মীমের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য মাগুরা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
স্বামী শামিমকে ধরতে অভিযান চলছে বলেও জানান তিনি।
আরও পড়ুন: পারিবারিক কলহের জেরে ঈদের দিন স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে
১৬১ দিন আগে
চাঁদপুরে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
চাঁদপুরে হাজীগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী মরিয়ম বেগমকে হত্যার দায়ে স্বামী মহিন উদ্দিনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
সোমবার (২১ অক্টোবর) চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ আবদুল হান্নান এই রায় দেন।
মরিয়ম বেগম (২৫) হাজীগঞ্জের মোল্লাডহর মিজি বাড়ির নেয়ামত উল্লাহ মিজির মেয়ে এবং মহিন উদ্দিন (৩৫) একই উপজেলার পূর্ব কাজিরগাঁও গ্রামের মোহন গাজী বাড়ীর লিয়াকত আলীর ছেলে।
আরও পড়ুন: রেনু হত্যায় একজনের মৃত্যুদণ্ড, ৪ জনের যাবজ্জীবন
এই দম্পতির দুটি সন্তান রয়েছে।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ব্যবসা ও বিদেশ যাওয়ার নামে স্ত্রী মরিয়মকে দিয়ে যৌতুক হিসেবে শ্বশুরের কাছ থেকে টাকা চায় মহিন উদ্দিন। এসব নিয়ে একাধিকবার পারিবারিকভাবে বৈঠক হয়। ২০১৭ সালের ২ নভেম্বর রাত ৮টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে কোনো এক সময় কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মহিন উদ্দিন মরিয়মকে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।
মরিয়মের বাবা নেয়ামত উল্লাহ মিজি বলেন, ৩ নভেম্বর সকালে মেয়ের মৃত্যুর সংবাদ পাই। সেখানে গিয়ে ঘরে পাতলা কাঁথা দিয়ে ঢাকা অবস্থায় মেয়ের লাশ পাই। পরে পুলিশ এসে সুরতহাল তৈরি করে লাশ ময়নাতদন্তের জন্য চাঁদপুর মর্গে পাঠায়।
পরে ৭ নভেম্বর মরিয়মের বাবা নেয়ামত উল্লাহ মিজি হাজীগঞ্জ থানায় জামাতা মহিন উদ্দিনসহ ৫ জনকে আসামি করে মামলা করে।
মামলার তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৭ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন পিবিআই চাঁদপুরের তৎকালীন পুলিশ পরিদর্শক মো. শাহ আলম। এতে মামলার ৫ জন আসামির মধ্যে মহিন উদ্দিন ছাড়া ৪ জনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
চাঁদপুর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি শামছুল ইসলাম মন্টু বলেন, প্রায় ৭ বছর চলমান মামলায় আদালত ৯ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করেন। স্বাক্ষ্য গ্রহণ ও মামলার নথিপত্র পর্যালোচনা শেষে আসামির অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় বিচারক এই রায় দেন। রায়ের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন: নারায়ণগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
৪০৯ দিন আগে
ঝিনাইদহে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় পলাতক স্বামী গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা মামলায় পলাতক স্বামী জহুরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)।
মঙ্গলবার ভোরে শহরের আরাপপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার জহুরুল ইসলাম কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বাসিন্দা।
আরও পড়ুন: যশোরের শার্শা সীমান্ত থেকে ৯টি স্বর্ণের বার জব্দ, গ্রেপ্তার ২
র্যাব-৬, ঝিনাইদহ ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াড্রন লিডার ইশতিয়াক হোসাইন জানান, ১৩ মে ঝিনাইদহের আরাপপুরের একটি ভাড়া বাসায় যৌতুকের টাকা না দেওয়ায় স্ত্রী সীমা খাতুনের সঙ্গে বাক-বিতণ্ডা হয় জহুরুলের।
এক পর্যায়ে জহুরুল ইসলাম ইট ও হাতুড়ি দিয়ে সীমাকে গুরুতর আহত করে পালিয়ে যায়। সেখান থেকে সীমাকে উদ্ধার করে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় ওইদিনই নিহতের বাব কামাল হোসেন বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর র্যাব অভিযান শুরু করে।
জহুরুল আরাপপুর এলাকায় অবস্থান করছে এমন সংবাদের ভিত্তিতে ভোরে অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
যৌতুক ও পারিবারিক কলহের কারণেই এ হত্যাকাণ্ড হয়েছে বলে জানিয়েছে র্যাব।
আরও পড়ুন: ফরিদপুরে খাদ্য কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে দুদক
নীলফামারীতে চার মাসের শিশুকে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
৯৩৩ দিন আগে
ফরিদপুরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে হত্যা, স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
ফরিদপুরে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে গলাটিপে হত্যার মামলায় স্বামীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এসময় মামলার অপর তিন আসামিকে খালাস দেয়া হয়।
সোমবার দুপুরে ফরিদপুরের নারী ও শিশু ট্রাইবুনাল, বিচারক জেলা ও দায়রা জজ প্রদীপ কুমার রায় এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
নিহত ফরিদা বেগম উপজেলার বাগাট গ্রামের রাশেদ শেখ মেয়ে।
আরও পড়ুন: সাতক্ষীরায় স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মো. সরোয়ার শেখ (৩৫) মধুখালী উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামের চুন্নু শেখের ছেলে এবং পেশায় ভ্যানচালক।
খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন-সরোয়ার শেখের মা ছাহেরা বেগম (৫৫), মামা ওবায়দুল শেখ (৪৫) ও আলিয়ার শেখ (৬০)।
মামলায় আসামি পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট নারায়ণ চন্দ্র দাস এবং রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট স্বপন পাল।
মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০১৭ সালে ৬ জুলাই সকালে তার মেয়ে তাকে মোবাইলে ফোন করে জানায় যে, ৫০ হাজার টাকা যৌতুকের জন্য তার স্বামী তাকে মারধর করছে। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে খবর পান যে তার মেয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে মারা গেছে। এ ঘটনার পর পুলিশ আলামত জব্দ করে লাশ উদ্ধারের পর ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠায় এবং মধুখালী থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা করে। দায়েরকৃত অপমৃত্যু মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন আদালতে।
মামলার পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, ময়নাতদন্তে প্রতিবেদনে নিহতের গলায় চারটি আঘাতের চিহ্ন ছিল। তাকে গলাটিপে হত্যার কথা উল্লেখ করা হয়।
রাষ্ট্রপক্ষ আসামি সরোয়ার শেখের বিরুদ্ধে ‘নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০’ এর ১১(ক) ধারার অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হওয়ায় উল্লেখিত আসামিকে ধারার অপরাধে দোষী সাব্যস্ত করে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট, হাইকোর্ট বিভাগের অনুমোদন সাপেক্ষে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়।
আরও পড়ুন: একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে নেত্রকোণার খলিলুরের মৃত্যুদণ্ড
ফেনীতে ১৯ বছর পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
১১৭২ দিন আগে
যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন: স্ত্রীর মামলায় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন ও হত্যা প্রচেষ্টা মামলায় সোনাডাঙ্গা থানার সাবেক উপপরিদর্শক (এসআই) সোবহান মোল্লার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার খুলনার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক আবদুস ছালাম খান এই পরোয়ানা জারি করেন।
আরও পড়ুন: কুড়িগ্রাম সদর থানার এসআই এর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
সোবহান মোল্লা বর্তমানে বক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশে কর্মরত রয়েছেন। তিনি মাগুরা জেলা সদরের ২০ নং চন্দন প্রতাপ গ্রামের আব্দুস সবুর মোল্লার ছেলে।
আরও পড়ুন: স্ত্রী নির্যাতন মামলা: চট্টগ্রামে সার্জেন্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
বাদীপক্ষের আইনজীবী মোমিনুল ইসলাম জানান, প্রথম স্ত্রীর তথ্য গোপন করে ২০২০ সালের ১২ মে ফারজানা বিনতে ফাকের নামে এক কিশোরীকে বিয়ে করেন সোবহান। সোবহান তখন নগরীর সোনাডাঙ্গা থানায় কর্মরত ছিলেন। বিয়ের পর থেকে দ্বিতীয় স্ত্রীকে যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন করতে থাকেন তিনি। একাধিকবার স্ত্রীকে মারধর করে হাসপাতালে ভর্তি করান। উপায় না পেয়ে ২০২১ সালের ১৫ ডিসেম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন ফারজানা বিনতে ফাকের।
আরও পড়ুন: বঙ্গবন্ধুর ‘খুনি’ মোশতাকের ছেলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
তিনি জানান, আদালত পিবিআইকে তদন্তের নির্দেশ দেন। তদন্তে কিছুটা গোঁজামিল প্রতিবেদন দিলে এই নিয়ে আদালতে দীর্ঘ আলোচনা হয়। সর্বশেষ মঙ্গলবার আদালত সোবহান মোল্লার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
১১৭৮ দিন আগে
যৌতুকের দাবিতে মাগুরায় স্ত্রীকে হাতুড়ি দিয়ে ‘পেটালেন’ স্বামী
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় পলাশবাড়ী গ্রামে স্ত্রীর কাছে যৌতুক দাবি করে তা না পেয়ে হাতুড়ি দিয়ে পিটায়ে স্ত্রীকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে।
উপজেলার ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে বুধবার বিকালে এ ঘটনা ঘটে।
আরও পড়ুন: যৌতুকের দাবিতে খুলনায় নববধূকে নির্যাতন, স্বামী গ্রেপ্তার
গুরুতর আহত মনিরা খাতুনকে (২৫) মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। তার স্বামী কবির বিশ্বাস ডাঙ্গাপাড়া গ্রামের মৃত রউফ বিশ্বাসের ছেলে।
আহত মনিরা জানান, তিনি স্বামী কবিরের বাড়ি থেকে বাবার বাড়ি যশোবন্তপুর বেড়াতে যান। সেখানে যৌতুকের টাকা দাবি করায় তার সাথে কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে স্বামী কবির তাকে হাতুড়ি দিয়ে পেটাতে থাকেন। মনিরার চিৎকারে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে গুরুতর আহত অবস্থায় মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করেন।
এই ঘটনার পর স্বামী কবির পলাতক থাকায় তার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
আরও পড়ুন: যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যা, শাশুড়ি-ননদ গ্রেপ্তার
মহম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তারক বিশ্বাস বলেন, এ বিষয়ে মহম্মদপুর থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।
১৬৫৩ দিন আগে
স্ত্রীর হাত-পা ভেঙে হাসপাতালে পাঠালেন স্বামী
যৌতুকের দাবিতে মাগুরা সদর উপজেলার আমুড়িয়া গ্রামে এক গৃহবধূর দুই হাত ও একটি পা ভেঙে দিয়ে অজ্ঞান অবস্থায় হাসপাতালে ফেলে রেখে পালিয়ে গেছে এক পাষন্ড স্বামী।
১৬৯৭ দিন আগে
যৌতুকের দাবিতে মারধরের দায়ে যশোরে পুলিশের এসআইয়ের কারাদণ্ড
যশোরে যৌতুকের দাবিতে মারধরের দায়ে পুলিশের এক এসআইকে তিন বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একই সাথে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেয়া হয়।
১৭৫৭ দিন আগে
যৌতুকের দাবি: মাগুরায় স্বামীর লাঠির আঘাতে স্ত্রীর ‘মৃত্যু’
মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলায় স্বামীর লাঠির আঘাতে মনিরা খাতুন (২০) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১৮০৫ দিন আগে
সিরাজগঞ্জে যৌতুকের দাবিতে গৃহবধূকে ‘পিটিয়ে হত্যা’
সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর উপজেলার যৌতুকের দাবিতে এক গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
১৮৩৭ দিন আগে