জৈন্তাপুর সীমান্ত
জৈন্তাপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জনকে পুশইন
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্ত দিয়ে ১৪ জনকে পুশইন করেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)।
বুধবার (২৮ মে) সকালে জৈন্তাপুর ইউনিয়নের ১২৮৬ ঘিলাতৈল এলাকা দিয়ে এই পুশইন করা হয়। তাদের মধ্যে পাঁচজন পুরুষ, পাঁচজন নারী ও চারটি শিশু রয়েছে।
আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্ত দিয়ে ১৭ জনকে পুশ-ইন
বিজিবি জানায়, ১৯ বিজিবির জৈন্তাপুর বিজিবি ক্যাম্পের সদস্যরা তাদেরকে আটক করে। আটক সবাই কুড়িগ্রাম জেলার বাসিন্দা।
বিজিবি আরও জানায়, আটকদের বর্তমানে জকিগঞ্জ ব্যাটালিয়নের (১৯ বিজিবি) অধীনস্থ জৈন্তাপুর সীমান্ত ফাঁড়িতে রাখা হয়েছে। তারা বাংলাদেশের কুড়িগ্রাম এলাকার বাসিন্দা হিসেবে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত হয়েছে। আটকদের পরিচয় যাচাই-বাছাই চলছে। পরে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
১৯১ দিন আগে
সিলেটে সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়ার গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
সিলেটের জৈন্তাপুর সীমান্তে ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে এক যুবক নিহত হয়েছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার ডিবির হাওর এলাকার কেন্দ্রিবিল সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মকবুল আলী (২৮) জৈন্তাপুর উপজেলার কেন্দ্রী ঝিঙ্গাবাড়ী গ্রামের জামাল মিয়ার ছেলে।
আরও পড়ুন: বিএসএফ’র গুলিতে আহত ভারতীয় কিশোরকে হস্তান্তর
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, মঙ্গলবার ভোরে কেন্দ্রিবিল সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে মটরশুটি নিয়ে ভারতে প্রবেশ করে একটি চোরাকারবারী দল। দুপুরে ফেরার পথে স্থানীয় খাসিয়া বাসিন্দারা গুলি ছুঁড়ে। এতে কেন্দ্রী ঝিঙ্গাবাড়ী গ্রামের মকবুল আলী নিহত হন। এ সময় তার সাথে থাকা অন্যরা মকবুল আলীর লাশ ভারতের ভেতর থেকে সীমান্তের জিরো লাইনে রেখে পালিয়ে যান।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত বন্ধ থাকবে ১৪ দিন: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
জৈন্তাপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম দস্তগীর বলেন, ‘খাসিয়াদের গুলিতে এক যুবক নিহত হয়েছেন। আমরা তার লাশ উদ্ধার করে সিলেট ওসমানী হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছি।’
আরও পড়ুন: ভারত থেকে অবৈধ পথে বাংলাদেশে আসার সময় সাতক্ষীরা সীমান্তে আটক ৪
তবে বিজিবি সিলেট ৪৮ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক আহমদ ইউসুফ জামিল জানান, বিজিবির সদস্যদের চোখ ফাঁকি দিয়ে তারা কাঠ সংগ্রহ করতে ভারত সীমান্তের ভেতরে গিয়েছিলেন। পরে ভারতের বাসিন্দারা তাদের ধাওয়া করে গুলি ছুঁড়েন। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান মকবুল হোসেন। তার সঙ্গীরা গ্রেপ্তার এড়াতে পালিয়ে গেছেন।
১৬৭৬ দিন আগে