অভিযোগ গঠন
আবু সাঈদ হত্যা: ৩০ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম শহীদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলায় পুলিশের সদস্যসহ ৩০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের শুনানি আজ।
সোমবার (২৮ জুলাই) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ এই শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে। ট্রাইব্যুনাল-২-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ আজ এই মামলার আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানি করবেন বলে জানানো হয়েছে।
এর আগে, শুক্রবার (২৫ জুলাই) কড়া নিরাপত্তার মধ্যে ছয় আসামিকে ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
এই ছয় আসামি হলেন— সাবেক সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আমির হোসেন, সাবেক কনস্টেবল সুজন চন্দ্র রায়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রক্টর শরীফুল ইসলাম, রাফিউল, আনোয়ার পারভেজ এবং নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা ইমরান চৌধুরী আশেক।
আরও পড়ুন: আবু সাঈদ হত্যা: পলাতক ২৬ আসামিকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
গত ১০ জুলাই পলাতক ২৬ আসামিকে হাজির হওয়ার নির্দেশ দিয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন আদালত।
এর আগে, ৩০ জুন আবু সাঈদ হত্যায় পুলিশের সদস্যসহ মোট ৩০ জনের সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পান আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।
আবু সাঈদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী আন্দোলনের সময় ১৬ জুলাই বিকালে পুলিশের গুলিতে তিনি নিহত হন। আবু সাঈদ ছিলেন জুলাই আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নিহত প্রথম শিক্ষার্থী।
১৩০ দিন আগে
চাঁনখারপুলে ছয় শিক্ষার্থী হত্যা: ৮ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
রাজধানীর চাঁনখারপুল এলাকায় গত বছরের ছাত্র-জনতার জুলাই আন্দোলনের সময় ছয় শিক্ষার্থী হত্যার ঘটনায় করা মামলায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ আট পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
সোমবার (১৪ জুলাই) ট্রাইব্যুনাল-১-এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মার্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ আনুষ্ঠানিকভাবে এই অভিযোগ গঠন করেন।
মামলার চার আসামি—ইন্সপেক্টর আরশাদ, কনস্টেবল সুজন, কনস্টেবল এমাজ হোসেন ইমন ও কনস্টেবল নাসিরুল ইসলামকে এদিন ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়।
অন্য চার আসামি—সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী, সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (রমনা জোন) শাহ আলম মো. আখতারুল ইসলাম এবং সাবেক সহকারী কমিশনার (রমনা জোন) মোহাম্মদ এমরুল পলাতক রয়েছেন।
পড়ুন: মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহারের অভিযোগ ফখরুলের
এর আগে, গত ২৫ মে ট্রাইব্যুনাল মামলার অভিযোগপত্র আমলে নেয়। ওই দিন প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম অভিযোগপত্র জমা দিলে তা গ্রহণ করা হয়।
তদন্ত সংস্থা ২১ এপ্রিল ট্রাইব্যুনালে ৯০ পৃষ্ঠার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়, যা ১৯৫ দিনের তদন্ত শেষে প্রস্তুত করা হয়।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, গত বছরের ৫ আগস্ট চাঁনখারপুল এলাকায় গুলিতে শাহরিয়ার খান আনাস, শেখ মাহদি হাসান জুনায়েদ, মো. ইয়াকুব, মো. রাকিব হাওলাদার, মো. ইসমামুল হক ও মানিক মিয়া নিহত হন।
প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম জানান, মামলার অভিযোগপত্রে বিভিন্ন ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে কয়েকজন আসামির গুলিবর্ষণে সরাসরি জড়িত থাকার প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া, উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ‘কমান্ড দায়বদ্ধতা’র আওতায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
১৪৪ দিন আগে
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ১ জুলাই
গত জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন আগামী ১ জুলাই ধার্য করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (২৪ জুন) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
একই সঙ্গে এ মামলার দুই পলাতক আসামি শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের পক্ষে রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী দেওয়ার সিদ্ধান্তও নেওয়া হয়েছে। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মিজানুল ইসলাম ও গাজী এম এইচ তামিম।
শুনানিকালে এ মামলায় গ্রেপ্তার সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে আদালতে হাজির করা হয়।
এর আগে, এই মামলার পলাতক দুই আসামিকে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের আদেশের পর আজ (মঙ্গলবার) অগ্রগতি শুনানির জন্য ধার্য করা হয়।
এর আগে, গত ১ জুন এ মামলার অভিযোগ আমলে নেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে এই মামলায় শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। অপর আসামি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকে এই মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট দেখানো হয়। পাশাপাশি ১৬ জুন তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির ও মামলার পরবর্তী আদেশের দিন নির্ধারণ করা হয়।
আরও পড়ুন: সংবাদপত্রে শেখ হাসিনার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আদেশ
পরে ১৬ জুন অপর দুই আসামি পলাতক থাকায় ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি জারি করতে নির্দেশ দেন ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে ২৪ জুন এ বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য ধার্য করেন।
প্রসঙ্গত, ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটে। এরপর ১৪ আগস্ট শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ দাখিল করা হয়।
সেই অভিযোগের তদন্ত শুরু হয় গত বছর ১৪ অক্টোবর। ছয় মাস ২৮ দিনে তদন্ত শেষ করে গত ১২ মে শেখ হাসিনাসহ তিন জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা। তদন্ত প্রতিবেদনে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যা ও হত্যার উসকানি, প্ররোচনা ও সরাসরি নির্দেশ দেওয়াসহ মোট পাঁচটি অভিযোগ আনেন তদন্তকারী কর্মকর্তারা।
তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল-পরবর্তী এক সংবাদ সম্মেলনে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে তার (শেখ হাসিনার) বিরুদ্ধে মূলত ৫টি অভিযোগ আনা হয়েছে। জুলাই গণহত্যার ঘটনায় সব হত্যাকাণ্ডের সুপিরিয়র রেসপনসিবিলিটি শেখ হাসিনার। তিনি এ গণহত্যা ও হত্যার উসকানিদাতা, প্ররোচনাদাতা ও সরাসরি নির্দেশদাতা। এ বিষয়ে তার বহু কল রেকর্ড, অডিও-ভিডিও পাওয়া গেছে।’
৫টি অভিযোগের মধ্যে প্রথম অভিযোগটি হচ্ছে— গত বছরের ১৪ জুলাই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে মানবতাবিরোধী অপরাধের উসকানি দিয়েছেন ও প্ররোচনা দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। যেখানে তিনি আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের রাজাকারের বাচ্চা, রাজাকারের নাতিপুতি এসব বলেছিলেন। এসব বলার মাধ্যমে তাদের (আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের) বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় বাহিনীগুলোকে এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থাকে লেলিয়ে দেওয়া হয়েছিল।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ আমলে নিল ট্রাইব্যুনাল
এ ছাড়া, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ অর্থাৎ সহযোগী বাহিনী হিসেবে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর পাশাপাশি অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সর্বশক্তি দিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ে। তাদের (আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের) হত্যা করে, আহত করে, অন্যান্য মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত করে।
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় যে অভিযোগটি করা হয়েছে সেটা হচ্ছে— সরাসরি নির্দেশ। তদন্তে শেখ হাসিনার কিছু টেলিফোন কনভারসেশন (বার্তালাপ) জব্দ করা হয়েছে। সেখানে তিনি বারবার সুস্পষ্টভাবে নিশ্চিত করেছেন যে, তিনি রাষ্ট্রীয় সব বাহিনীকে নির্দেশ দিয়েছেন হেলিকপ্টার, ড্রোন, এপিসিসহ মরণাস্ত্র ব্যবহার করে নিরস্ত্র, নিরীহ আন্দোলনকারী সিভিলিয়ান (নাগরিক), যারা দেশে একটা ন্যায়সঙ্গত দাবি আদায়ের জন্য শান্তিপূর্ণ আন্দোলনে রত ছিল, তাদেরকে সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন ও নির্মূল করার জন্য।’
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘এছাড়া বাকি ৩টি অভিযোগ সুনির্দিষ্ট বিভিন্ন ঘটনার প্রেক্ষিতে, যেখানে শেখ হাসিনার নির্দেশের প্রেক্ষিতে অপরাধগুলো সংঘটিত হয়েছে। কিভাবে মানুষকে মারা হয়েছে, নৃশংসতাগুলো করা হয়েছে সে ব্যাপারে সুনিদিষ্ট ঘটনাকেন্দ্রিক ওই ৩টি অভিযোগ আনা হয়েছে।’
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাংলাদেশে জুলাই-আগস্টে যত লোক মারা গেছেন, যত লোক আহত হয়েছেন প্রত্যেকটার ব্যাপারে তার (সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) বিরুদ্ধে চার্জ রয়েছে।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘প্রতিবেদনে এসেছে প্রায় দেড় হাজার লোককে হত্যা করা হয়েছে, ২৫ হাজারের বেশি মানুষকে গুলি করে আহত করা হয়েছে, নারীদের ওপর বিশেষভাবে সহিংসতা চালানো হয়েছিল, লাশ একত্রিত করে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, আহতদের হাসপাতালে নিতে বাধা দেওয়া হয়েছিল, পোস্টমর্টেম করতে বাধা দেওয়া হয়েছিল, ডাক্তারদের চিকিৎসা দিতে বাধা দেওয়া হয়েছিল।’
শেখ হাসিনার বিষয়ে তাজুল ইসলাম বলেন, ‘হাসপাতালে তিনি নিজে গিয়ে বলেছিলেন, এসব ভর্তি রোগীকে যাতে চিকিৎসা দেওয়া না হয়। রোগীরা যখন যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে হাসপাতাল ছেড়ে চলে যেতে চেয়েছিলেন, তাদের সেই সুযোগও দেওয়া হয়নি। যাতে পচে গেলে কেটে ফেলতে হয়, সেরকম নির্দেশ দিয়েছিলেন ‘
বিভিন্ন স্থাপনায় অগ্নিসংযোগের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আন্দোলনকারীদের ওপর দায় চাপানোর জন্য বিভিন্ন সরকারি স্থাপনায় নিজেদের লোকদের দিয়ে অগ্নিসংযোগের নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা।’
উল্লেখ্য, ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্যে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়। এরপর শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার করার সিদ্ধান্ত নেয়।
আরও পড়ুন: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী পাঁচ অভিযোগ
সে সময় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন করা হয়। পুনর্গঠিত ট্রাইব্যুনালে গণ-অভ্যুত্থানের সময় হত্যা, গণহত্যাসহ মানবতাবিরোধী অপরাধে প্রথম মামলাটি (মিস কেস বা বিবিধ মামলা) হয় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে।
গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর এ মামলায় শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল। পরে এ মামলায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনকেও (গণ-অভ্যুত্থানের সময় আইজিপির দায়িত্বে ছিলেন) আসামি করা হয়।
১৬৪ দিন আগে
গ্রামীণ টেলিকমের টাকা আত্মসাৎ: অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে ড. ইউনূসের আবেদন
গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলের ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে একটি রিভিশন আবেদন করেছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় সোমবার (৮ জুলাই) ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পক্ষে এ আবেদন করেন তার আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন।
আরও পড়ুন: অপমানের চূড়ান্ত পর্যায়ে গেলে লোহার খাঁচায় ঢুকতে হয়: ড. ইউনূস
ব্যারিস্টার মামুন বলেন, ‘টাকা আত্মসাতের মামলায় অযৌক্তিকভাবে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। ওই অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করা হয়েছে।’
শিগগিরই বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চে এ আবেদনের শুনানি করা হবে বলে জানান তিনি।
এর আগে, গত ১২ জুন গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারীদের লভ্যাংশ আত্মসাতের অভিযোগে করা মামলায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন।
এ মামলায় আগামী ১৫ জুলাই সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করা হয়েছিল।
গত বছরের ৩০ মে মামলাটি করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আরও পড়ুন: অর্থ আত্মসাতের মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে সুষ্ঠু আইনি প্রক্রিয়া নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ সরকারকে উৎসাহিত করবে যুক্তরাষ্ট্র
৫১৫ দিন আগে
কোভিড টেস্ট জালিয়াতি: সাহেদসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
রিজেন্ট হাসপাতালের ভুয়া কোভিড টেস্ট করানোর অভিযোগে দায়ের করা প্রতারণার মামলায় হাসপাতালটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাহেদসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়।
বৃহস্পতিবার (৩০ মে) ঢাকা মহানগর হাকিম মোহনা আলমগীর অভিযোগ থেকে আসামিদের নাম বাদ দেওয়ার আবেদন নাকচ করে দিয়ে এ আদেশ দেন।
আরও পড়ুন: অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাহেদের তিন বছরের কারাদণ্ড
মামলার অন্য আসামিরা হলেন- দীপায়ন বসু, অনিন্দ্য দত্ত, মাসুদ পারভেজ ও মো. মিজানুর রহমান। মামলা দায়েরের পর থেকে দীপায়ন ও অনিন্দ্য পলাতক।
মামলার বিবরণে জানা যায়, আসামিরা ঢাকা মেট্রোরেলের ৭৬ জন শ্রমিকের জন্য ভুয়া কোভিড-১৯ সনদ ইস্যু করে দুই লাখ ৬৬ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেন।
এ ঘটনায় ২০২০ সালের ২০ জুলাই একেএসআইডি করপোরেশন লিমিটেডের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম বাদী হয়ে উত্তরা পশ্চিম থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
পরে ২০২১ সালের ৩০ মে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. ইয়াদুর রহমান আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
আরও পড়ুন: রিজেন্ট সাহেদের জামিন বহাল, মামলা নিষ্পত্তির নির্দেশ
৫৫৪ দিন আগে
চট্টগ্রামে সংঘর্ষ : আমীর খসরুসহ ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে বিএনপির সংঘর্ষের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ ৪৫৩ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
বুধবার (২৭ মার্চ) চট্টগ্রামের সপ্তম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ সামশুল আরেফীনের আদালতে এই অভিযোগ গঠন করা হয়।
এর আগে আসামিপক্ষ মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করলে আদালত তা নামঞ্জুর করেন।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম কারাগারে কয়েদির আত্মহত্যা, ৩ কারারক্ষী বরখাস্ত
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি কাজীর দেউড়ির নুর আহমদ সড়কের বিএনপির মহানগর কার্যালয়ের সামনে পুলিশের সঙ্গে বিএনপি কর্মীদের সংঘর্ষ হয়। ওই সময় বেশ কিছু যানবাহন ভাঙচুর ও আগুন দেওয়া হয়। এ ঘটনায় পরে পুলিশ তাদের ওপর হামলা ও কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ এনে ৩৮৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে।
পরে ২০১৭ সালের ২৭ জুন পুলিশ দীর্ঘ তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করলে আরও ৭৬ জনকে অভিযোগপত্রে অর্ন্তভুক্ত করা হয়। ওই সময় মামলার এজাহার থেকে বাদ দেওয়া হয় ১২ জনকে।
আসামিপক্ষের আইনজীবী মফিজুল হক বলেন, ‘২০১৫ সালে বিস্ফোরক আইনে করা মামলার অভিযোগ গঠনের শুনানির দিন ধার্য ছিল বুধবার। আমরা মামলা থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করলে আদালত সেটি না মঞ্জুর করে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, নগর বিএনপির সভাপতি ড. শাহাদাত হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক আবুল হাশেম বক্করসহ ৪৫৩ জনের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে।’
আগামী জুনে মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রলীগের ২ গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ৫
৬১৮ দিন আগে
ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস: বুয়েটের অধ্যাপক নিখিলসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন
পাঁচ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগে রাজধানীর বাড্ডা থানায় দায়ের করা মামলায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষক অধ্যাপক ড. নিখিল রঞ্জন ধরসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
সোমবার (২৪ জুলাই) ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তোফাজ্জল হোসেনের আদালত আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে দেন। একই সঙ্গে জামিনে থাকা নিখিল রঞ্জনধরসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন।
অন্য আসামিরা হলেন- প্রশ্নপত্র ফাঁসের হোতা আহ্ছানউল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি টেকনিশিয়ান মুক্তারুজ্জামান রয়েল, অফিস সহায়ক (পিয়ন) দেলোয়ার হোসেন, কর্মী রবিউল আউয়াল, জনতা ব্যাংকের গুলশান শাখার কর্মকর্তা শামসুল হক শ্যামল, রূপালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার জানে-আলম মিলন, পূবালী ব্যাংকের ইমামগঞ্জ শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার মো. মোস্তাফিজুর রহমান, ঢাকা কলেজের সাবেক শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ আল জাবের ওরফে জাহিদ, পারভেজ মিয়া, মিজানুর রহমান মিজান, মোবিন উদ্দিন, সোহেল রানা, পরীক্ষার্থী রাইসুল ইসলাম স্বপন, রাশেদ আহমেদ বাবলু, জাহাঙ্গীর আলম জাহিদ ও রবিউল ইসলাম রবি।
আরও পড়ুন: বুয়েটে ২ দিনব্যাপী 'রোবো কার্নিভাল' শুরু
উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ৬ নভেম্বর দুপুর ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ১ হাজার ৫১১টি পদের বিপরীতে পরীক্ষায় অংশ নেন ১ লাখ ১৬ হাজার ৪২৭ জন।
বাংলাদেশ ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির আওতায় পাঁচ ব্যাংকের অফিসার (ক্যাশ) নিয়োগে এ পরীক্ষা নেওয়া হয়। পরীক্ষার পর চাকরি প্রত্যাশীদের অনেকেই প্রশ্ন ফাঁসের অভিযোগ তোলেন।
এ ঘটনায় ১০ নভেম্বর তেজগাঁও জোনাল টিমের উপপরিদর্শক সুকান্ত বিশ্বাস বাড্ডা থানায় মামলা করেন।
এর আগে, গত বছরের ১০ নভেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) তেজগাঁও জোনাল টিমের উপপরিদর্শক শামীম আহমেদ অধ্যাপক নিখিলকে মামলা থেকে অব্যাহতির আবেদন করে ১৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোপত্র দাখিল করেন।
আরও পড়ুন: বুয়েটের ফারদিন হত্যার কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
৮৬৫ দিন আগে
খালেদার জিয়ার বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া মামলার অভিযোগ গঠন পেছাল
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির তারিখ আগামী ৮ আগস্ট ধার্য করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক মো. আক্তারুজ্জামানের আদালতে মামলাটি অভিযোগ শুনানির জন্য ধার্য ছিলো। কিন্তু মামলার প্রধান আসামি খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি।
আরও পড়ুন: খালেদার অবস্থা এখন স্থিতিশীল: ডা. জাহিদ
তার পক্ষে মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। এদিন খালেদা জিয়াসহ অন্যান্য আসামিদের পক্ষে সময় আবেদন করা হয়। আদালত সময় আবেদন মঞ্জুর করে ৮ আগস্ট অভিযোগ শুনানির পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া এসব তথ্য জানান।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির ঠিকাদার নিয়োগে অনিয়ম ও ১৫৮ কোটি ৭১ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
সংস্থার সহকারী পরিচালক মো. নাজমুল আলম শাহবাগ থানায় এই মামলা করেন। মামলায় অভিযুক্ত আসামির সংখ্যা ১৩ জন। বিভিন্ন সময় ছয় আসামি মারা যান। বর্তমানে আসামির সংখ্যা সাত জন।
আরও পড়ুন: খালেদার সঙ্গে দেখা করলেন ফখরুল
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন খালেদা
৮৭৩ দিন আগে
নাইকো দুর্নীতি মামলা: অভিযোগ গঠন বাতিল চেয়ে খালেদা জিয়ার আবেদন
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে।
বুধবার (১৭ মে) খালেদা জিয়ার পক্ষে হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ আবেদন করেছেন বলে জানিয়েছেন বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
তিনি বলেন, ‘গত ১৯ মার্চ ঢাকার একটি আদালত এ মামলায় চার্জ গঠন করেন। ওই চার্জ গঠনের আদেশ বাতিল চেয়ে আবেদন করেছি। এখন যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে হাইকোর্টের একটি বেঞ্চে শুনানি হবে।’
আরও পড়ুন: খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে নিবিড় পর্যবেক্ষণে: ব্যক্তিগত চিকিৎসক জাহিদ
গত ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ আট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছেন কেরাণীগঞ্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের ২ নম্বর ভবনে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯ এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান।
এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ২৩ মে দিন ধার্য করা আছে।
বিচার শুরু হওয়া এ মামলার অন্য আসামিরা হলেন- তৎকালীন মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সিএম ইউসুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ব্যবসায়ী সেলিম ভূঁইয়া এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ৷
আসামিদের মধ্যে সাবেক আইনমন্ত্রী ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় তাদের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়ার নামে মামলা করে দুদক।
তদন্তের পর ২০০৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দেওয়া হয়।
আরও পড়ুন: ৫ দিন পর হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে ৫ দিন পর বৃহস্পতিবার বিকালে বাসায় ফিরবেন খালেদা জিয়া
৯৩৩ দিন আগে
দুদকের মামলায় সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন শুনানি ১ জুন
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত আইনের মামলায় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটকে শেষ বারের মতো অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য সময় মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার ঢাকার বিশেষ আদালত-৬ এর বিচারক মো. মঞ্জুরুল ইমামের আদালতে মামলাটির অভিযোগ শুনানির কথা ছিল। এজন্য সকালে সম্রাট আদালতে হাজিরা দেন।
আরও পড়ুন: সম্রাটের জামিন বাড়লো ২০ অক্টোবর পর্যন্ত
তবে তার আইনজীবী শুনানি পেছানোর আবেদন করেন। এরপর আদালত শেষ বারের মতো সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে অভিযোগ শুনানির নতুন তারিখ ১ জুন ধার্য করেন।
মামলা সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯ সালের ১২ নভেম্বর দুদকের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম দুই কোটি ৯৪ লাখ ৮০ হাজার ৮৭ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সম্রাটের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়েক করা হয়।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২৬ নভেম্বর মামলাটি তদন্ত করে সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন দুদকের উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলম।
আরও পড়ুন: সম্রাটের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি ৯ এপ্রিল
দুদকের মামলায় সম্রাটের চার্জ শুনানি পিছিয়ে ৮ নভেম্বর
৯৩৫ দিন আগে