লোন
যে সমস্ত ব্যাংক থেকে বেক্সিমকো লোন নিয়েছে তদন্ত হবে: শ্রম উপদেষ্টা
যে সমস্ত ব্যাংক থেকে বেক্সিমকো লোন নিয়েছে, সেগুলোর তদন্ত হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
তিনি বলেছেন, ‘এই টাকাগুলো কিভাবে পেল বেক্সিমকো, সেটা ফেব্রুয়ারির মধ্যে তদন্ত করা হবে। এছাড়া জড়িতদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বেক্সিমকো ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর শ্রম ও ব্যবসায় পরিস্থিতি পর্যালোচনা সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির প্রেস বিফিংয়ে এসব কথা বলেন শ্রম উপদেষ্টা।
ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সকল ব্যাংক, যারা লোন দিয়েছে, কি হিসেবে দিয়েছে, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এছাড়া বেক্সিমকো যেসব কারখানা লেঅফ করেছে, ফেব্রুয়ারি মধ্যে সবার পাওনা দেওয়া হবে।’
আরও পড়ুন: বেক্সিমকোর বন্ধ প্রতিষ্ঠান খোলা সম্ভব না: শ্রম উপদেষ্টা
শ্রম উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘সবার পাওনা সাড়ে ৫০০ কোটি টাকার বেশি, প্রায় ৬০০ কোটির মতো হবে। বেক্সিমকো ফার্মা ও শাইনপুকুর এদের বন্ধকী শেয়ার করে এই টাকা শোধ করবে।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন, গণপূর্ত ও শিল্প উপদেষ্টাসহ কমিটির সদস্যরা।
৩১১ দিন আগে
বিনা সুদে পাওয়া যাবে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ লোন
বাংলাদেশ ও তথা বিশ্বের অন্যতম প্রধান সমস্যা হল বাল্যবিবাহ। একবিংশ শতাব্দীতে এসে কন্যা সন্তানকে এখনও আর্থিক ও সামাজিক বোঝা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। করোনা মহামারির কারণে এ সমস্যা আরো প্রকট আকার ধারণ করেছে। কারণ করোনায় মানুষের আয় কমে গেলেও খরচ কমেনি। এ খরচের অজুহাতেই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে বেড়েই চলছে বাল্যবিবাহ।
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, মেয়েকে বড় করা ও তার পড়াশুনার আর্থিক খরচ কমাতে প্রাপ্তবয়ষ্কের অনেক আগেই বিয়ে দিয়ে দিচ্ছেন অনেক অভিভাবক।
এ সমস্যা সমাধানে খ্যাতনামা বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা আমাল ফাউন্ডেশন এবং অন্যতম বৃহত্তম আর্থিক প্রতিষ্ঠান আইপিডিসি ফাইন্যান্স এগিয়ে এসেছে। শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে বাল্যবিবাহ ঠেকাতে প্রতিষ্ঠান দুটি ঋণ সুবিধা দিচ্ছে। গত মাসে বগুড়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঋণ কার্যক্রম শুরু হয়।
আরও পড়ুন: ঝিনাইদহে ইউএনওর হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো বাল্যবিয়ে
১৩৩২ দিন আগে